We Love West Bengal

We Love West Bengal Welcome to the We Love West Bengal FB Page.We will create WB's LARGEST Secure & Reliable FB Community

West Bengal board of secondary education examination guidelines 2025.
31/01/2025

West Bengal board of secondary education examination guidelines 2025.

 #পুরনো_স্মৃতিতে_গা_ভাসিয়ে_এগিয়ে_চলো_নতুন_উদ্যোগে 💞💐_ভাই চল চল গার্লস স্কুলে সরস্বতী পূজার কার্ডটা দিতে যাই!_ভাই পাগল ...
28/01/2025

#পুরনো_স্মৃতিতে_গা_ভাসিয়ে_এগিয়ে_চলো_নতুন_উদ্যোগে 💞💐

_ভাই চল চল গার্লস স্কুলে সরস্বতী পূজার কার্ডটা দিতে যাই!
_ভাই পাগল হয়েছিস? অলরেডি সিনিয়ররা কার্ড দিয়ে এসেছে! এবার গেলে কে/লা/নি খেয়ে আসতে হবে!
_ভাই প্লিজ একবার চল না! সামনে থেকে এসেও ঘুরেও যাবো বল? এই সুযোগে রিয়াকেও একবার দেখতে পাবো!!
_সত্যিই ভাই মানে তুই আর মানুষ হবি না!
_এ রণদীপ ফালতু জ্ঞান দিস না তো! তোরও তো পূজাকে দেখার ইচ্ছা আছে! মনে মনে তো বেশ ভালোই লাড্ডু ফুটছে!
_ধুর তোরা যে কী‌ বলিস...হেহেহে।
_ওরেহহহহ আমাদের লজ্জাবতী রে! এতো লজ্জা পেও না!
_ধুর দিন দিন নোংরা হচ্ছিস তোরা!
_চুপচাপ চল নেকামি না করে নইলে !
_নইলে কি?
_নইলে পূজাকে বলে দেবো তুই টিউশনে সেদিন কোয়েলের পাশে বসে ছিলি!
_উফ তোরা না মানে সত্যিই কিছু বলার নেই! চল চল তাড়াতাড়ি, ভালো লাগে না!!
_পথে এসো চাঁদু! বাই দ্যা ওয়ে গার্লস স্কুলে ঢুকেই আবার জিভ বের করে মেয়ে দেখতে দাঁড়িয়ে পরিস না, ফুল অ্যাটিটিউড নিয়ে ঢুকবি!
_হ্যাঁ চল না চল ওখানের হেডমিস লাঠি গরম করে রেখেছে, গেলেই পেছনে টপাটপ সাঁটিয়ে দেবে!
_তোর এই অলুক্ষণে মুখটা একটু বন্ধ রাখ নইলে আমরাই তোর পেছন সাঁটিয়ে দেবো!
_হু গরীবের কথা বাসি হলে মিষ্টি হয়।
******************************************************

_ম্যাম আসবো?
_ইয়েস কাম ইন!
_গুড আফটার নুন ম্যাম!
_গুড আফটার নুন! কী ব্যাপার হঠাৎ তোমরা গার্লস স্কুলে? কোন সমস্যা?
_না ম্যাম কোন সমস্যা নয়! আসলে কদিন পরেই তো সরস্বতী পুজো! তাই আমরা বয়েস স্কুলের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে আমাদের স্কুলের সরস্বতী পূজোর নিমন্ত্রণ পত্র দিতে এসেছি! ম্যাম আপনারা সবাই কিন্তু অবশ্যই আসবেন!
_অলরেডি পাঁচটা কার্ডের নিমন্ত্রণ পত্র জমা পড়েছে?
_ম্যাম, এটা আপডেটেড!
_প্রথম কার্ড এরপর বাকিরা যারা এসেছিলো তারাও একই কথাই বলেছে কিন্তু কার্ড খুলে দেখলাম কেশ একই আছে কোন আপডেট নেই!!

_হলো তো হলো এবার এইজন্য পইপই করে বারণ করেছিলাম! নাও এবার সামাল দাও! এই আকাশ খুব উড়ছিলি না এখন ফুস কেন? বল বল কিছু!
_উফ তোর মুখটা একটু বন্ধ রাখবি! অসহ্য!!

_কী হলো কী? আমি তো একটা কথা জিজ্ঞেস করলাম! নিজেরা তখন থেকে কি বিড়বিড় করছো! যা বলার জোরে বলো? নাকি সাহস নেই বলার!
_না না ম্যাম সেরকম কিছু না! আসলে অনেক স্কুলেই কার্ড দিতে হচ্ছে তাই আমাদের একটু গুলিয়ে গেছে! আমাদেরই বুঝতে ভুল হয়েছে! উই আর সরি ম্যাম।
_গুলিয়ে গেছে না অন্য কিছু সেটা আমি ভালোই বুঝতে পারছি তাই বেশি ওভার স্মার্ট হয়ো না! স্কুলে যাও! আর একবারো যদি এদিকে ঘুরঘুর করতে দেখেছি তো সোজা তোমাদের হেডস্যারকে কল করবো!
_না না ম্যাম ওসব করবেন না! আমরা আর আসবো না! আসছি ম্যাম!
*******************************************************

_হলো তো যতসব আগেই বলেছিলাম গরীবের কথা বাসি হলেও ফলে!
_ছাড় তো রিয়াকে তো দেখতে পেয়েছি! এটাই অনেক!
_উফ পুরো রোমিও জুলিয়েট! দেখাও পেয়েও গেলো এইটুকু সময়ে!
_বেশি নেকু সাজিস না তুই যে আসার সময় পূজাকে টাটা করেছিস সেটা আমরা সবাই দেখেছি!
_উফ তোরা না মানে সত্যিই!.
_সত্যিই কি?
_পাগল?
_হ্যা হ্যা এখন তো বলবিই! যাক গে গার্লস স্কুলে এন্ট্রি নিতে পেরেছি এটাই অনেক! বাকি হিসাব পরে দেখা যাবে! এখন চল স্কুলে যাই!
_ হ্যাঁ, ভাই বাকি হিসাব সরস্বতী পূজার দিন দেখা যাবে!
_একদম ভাই।
কলমে:- চন্দ্রানী মুখার্জী
ছবি :-

একবার পড়ার অনুরোধ রইলো! মোবাইলে আসক্ত এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য...
26/01/2025

একবার পড়ার অনুরোধ রইলো!
মোবাইলে আসক্ত এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো এমবিশান নাই। পবিত্র কোনো মিশন নাই।

এরা বই পড়ে না, নিউজপেপার পড়ে না। আউটডোর খেলাধুলায়ও এদের অনীহা। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ফোন চালায়,আবার ঘুমানোর আগেও ফোন চালায়। রাত-দিন সবসময় ফোন দিয়েই শুরু হয়।

এরা রৌদ্রে হাঁটতে পছন্দ করে না। বৃষ্টিতে ভিজতে চায় না। কাঁদামাটি, ঘাস, লতাপাতায় এদের এলার্জি। এরা আধা কিলোমিটার গন্তব্যে যেতে আধা ঘন্টা রিক্সার জন্য অপেক্ষা করে।
এরা অস্থির। প্রচণ্ডরকম অস্থির এক জেনারেশন।

এরা অপরিচিত সিনিয়রদের সালাম দেবে না। পাশ কাটিয়ে হনহন করে চলে যাবে। অথবা গা ঘেষে পা পাড়া দিয়ে চলে যাবে। সরি বলার টেণ্ডেন্সি এদের মধ্যে নাই। এরা অনর্থক তর্ক জুড়ে দেবে। না পাবেন বিনয়ী ভঙ্গি, না পাবেন কৃতজ্ঞতাবোধ। এদের উদ্ধত আচরণ, সদম্ভ চলাফেরায় আপনি ভয়ে কুকড়ে যাবেন। সংযত হওয়ার উপদেশ দিতে চাইলেই বিপদ, নাজেহাল হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।

আপনি পাব্লিক বাসে চড়ছেন, দেখবেন খালি সীটটায় জায়গা পেতে সবচেয়ে জুনিয়র ছেলেটা বেশি প্রতিযোগিতা করবে। আপনাকে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে সটান বসে পড়বে। তার বয়সের দ্বিগুন এই আপনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না।

বলছিলাম এই জেনারেশনের কথা। সবচেয়ে ভয়াবহ ফিতনার কথা যে মজলিসে এই জেনারেশন দাঁড়িয়ে থাকার কথা, সেই মজলিসে তারা নিজের জন্য চেয়ার খোঁজ করে। যেখানে চুপ থাকার কথা, সেখানে জ্ঞান দিতে চেষ্টা করে।

সারা রাত ধরে অনলাইনে থাকে, সারা সকাল ঘুমায়। এরা সূর্যোদয় দেখে না, সূর্যাস্ত দেখে না। সূর্যোদয়ে বিছানায় থাকে, সূর্যাস্তে মোবাইলে থাকে।

এরা ফার্স্টফুডে আসক্ত।
এরা আউটডোর খেলা অপছন্দ করে। এরা ইনডোরে স্বস্তি পায়। নিদৃষ্ট করে বললে মূলত অনলাইন গেম তাদের ফার্স্ট প্রায়োরিটি।

এরা ইতিহাস পড়ে না। সাহিত্য বুঝে না। এরা নজরুল চিনে না, রবীন্দ্রনাথ চিনে না, ফররুখ চিনে না। সাদী, রুমি, হাফিজ ত বহু অচেনা প্রসঙ্গ। এরা বই বুঝে না, বই পড়ে না, বই কিনে না৷

এরা নন-স্কিলড। এরা হাঁটতে পারে না, দৌড়াতে পারে না, গাছে চড়তে জানে না, সাতার কাটতে পারে না। সাগর পাড়ি দেওয়ার সেই দু:সাহসিকতা নাই, পাহাড় কেটে পথ তৈরি করার সেই অদম্য মনোবল নাই। এদের উচ্ছ্বাস নাই। আবেগ নাই। সৎ সাহস নাই। এদের একটাই স্কিল- স্মার্ট ফোন দ্রুত স্ক্রল করতে পারা৷

এদের না আছে মূল্যবোধ, না আছে শ্রদ্ধাবোধ, না আছে শৃঙ্খলাবোধ।
কখন চলতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন বলতে হবে, কখন শুনতে হবে এরা জানে না। এরা কি যে জানেনা সেইটাও জানেনা।তবে, সবাই এক নয়। কিছু আলাদা আছে। তবে, বেশিরভাগই এরকম। এটা আমাদেরই ব্যর্থতা নয় কী?

পোস্ট টা ভালো লাগলে শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ!

#সংগৃহীত

08/01/2025
সিউড়ী স্টেশনের টাইম টেবিল।
02/01/2025

সিউড়ী স্টেশনের টাইম টেবিল।

এনার নাম:- জয় অধিকারী গতকাল রাতে সম্ভবত মালদা থেকে Saraighat Express এ বাড়ির উদ্দেশ্যে শিলিগুড়ি রওনা দেন, তারপর পৌনে ...
27/12/2024

এনার নাম:- জয় অধিকারী গতকাল রাতে সম্ভবত মালদা থেকে Saraighat Express এ বাড়ির উদ্দেশ্যে শিলিগুড়ি রওনা দেন, তারপর পৌনে বারোটা নাগাদ তিনি তাঁর স্ত্রীকে What'sapp এ মেসেজ করেন "ট্রেনে উঠলাম", কিন্তু একটা ট্র্যাপ এ পড়েছি, খুলে সব বলতে পারছিনা, কোনোরকমে মেসেজ করলাম, এখান থেকে বেরিয়ে ফোন করবো। তারপর থেকে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনেও তাঁকে খোঁজা হয়েছে আর নিউ কোচবিহার স্টেশন এও খোঁজা হয়েছে কিন্তু পাওয়া যায়নি। Phone ও বন্ধ আছে এখন অবধি। সবাই এই পোস্টটি প্রচুর পরিমানে share করে দিন আপনাদের সমস্ত গ্রুপে এবং আপনাদের বন্ধুবান্ধব দের যাতে তিনি তার বাড়ি সুরক্ষিত ভাবে পৌঁছতে পারেন। যদি কোনো খোজ পাওয়া যায় এই মোবাইল নম্বর এ ফোন করে জানাবেন:- 9083007412।

লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।শিল্পী পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে।সবচেয়ে বেশি বয়সে...
23/11/2024

লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।
শিল্পী পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে।

সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পাওয়া মানুষটির নাম লিওনিদ হুরউইজ, তিনি বেশি না মাত্র ৯০ বছর বয়সে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন।
সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্কার পুরস্কার পেয়েছেন ইমানুয়েল রিভা, মাত্র ৮৫ বছর বয়সে!

একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরেই আমরা ও আমাদের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ বলতে থাকি - আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। এভারেস্টে উঠবো কীভাবে? বয়স আছে?

তাদের বলি - সবচেয়ে বেশি বয়সী যে মানুষটি এভারেস্টে উঠেছেন তাঁর নাম ইউকিরো মুইরা, তার বয়স ছিল মাত্র ৮১ বছর! সবচেয়ে বেশি বয়সে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডরিস লেসিং, মাত্র ৮৮ বছর বয়সে!

একবার না পারলে হাল ছেড়ে দিয়ে , দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার দরকার নেই। দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার আগে আমাদের আফসোস হওয়া উচিত - কি কি করিনি? কোথায় কোথায় কোথায় যাইনি ?
স্নো ফল দেখেছি কি? আইফেল টাওয়ার দেখেছি কি?

সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখেছি কি?

হাল ছেড়ে দিলে হবে না। জীবনটা এ প্লাস, বি প্লাসের না। কারণ সফলতার মার্কশিট বলে কিছু নেই। যদি থাকতো তাহলে ড্রপ আউট স্টুডেন্ট বিল গেটস বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হতেন না, মার্ক জুকারবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দেওয়ার দশ বছর পর অনারারি ডক্টরেট পেতেন না অথবা মৃত্যুর পর ভ্যানগঘ পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ শিল্পী হতেন না।

জীবনের বেঁচে থাকার দিনগুলো সবচেয়ে আনন্দের হয়, জীবনের সবচেয়ে পরিশ্রম করার দিনগুলিতে, জীবনে বারবার হেরে যাওয়ার দিনগুলিতে। কতো দিন গেছে একটা অংক না পেরে ১৬ পাতা খরচ হয়েছে, মেলেনি! কতো দিন গেছে একটা ভালো লেখা লিখতে না পারার দুঃখে পুরো ডায়েরি কুচি কুচি করে ছিঁড়ে নতুন ডায়েরি নিয়ে বসতে হয়েছে!

আসলে জীবনটা রেস নয়, জীবনটা জার্নি! জীবনের সবচেয়ে আনন্দ থাকে জীবনে হাল ছেড়ে না দেওয়ায়। আর যাইই হোক - জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লেগে থাকার মজাটা কিন্তু জীবন শেষ হয়ে গেলে পাওয়া যাবে কি?

✍️লেখাটি ভালো লাগলে, লাইক , কমেন্ট, শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।।

CEO Of Whole Indians Heart 💝
21/11/2024

CEO Of Whole Indians Heart 💝

🔥 বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকলে যে ১০টি বিষয় খেয়াল করে চলবেন: ⤵️১) গ্যাস সিলিন্ডারের সঙ্গে যে রাবার পাইপটি থাকে,সেটিতে ‘...
18/11/2024

🔥 বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকলে যে ১০টি বিষয় খেয়াল করে চলবেন: ⤵️

১) গ্যাস সিলিন্ডারের সঙ্গে যে রাবার পাইপটি থাকে,সেটিতে ‘বিএসটিআই’ ছাপ থাকা বাধ্যতামূলক।কিন্তু তার সঙ্গে আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখুন।গ্যাসের পাইপটি যেন দৈর্ঘ্যে এক থেকে দেড় মিটার লম্বা হয় এবং বোতল ও গ্যাস বার্নার (চুলা) এর দূরত্ব যেন কমপক্ষে ১-১.৫ মিটার হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

২) রেগুলেটরের নজলটি যাতে পাইপ দিয়ে ভালো করে কভার করা থাকে,তা লক্ষ্য রাখুন।গরম বার্নারের সঙ্গে যাতে গ্যাসের পাইপ কোনোভাবে লেগে না থাকে,তা খেয়াল রাখুন।

৩) পাইপটি নিয়মিত ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন।কিন্তু ভুলেও সাবান পানি ব্যবহার করবেন না।২ বছর পরপর অবশ্যই পাইপটি বদলে ফেলুন।

৪) পরিষ্কার রাখার জন্য গ্যাসের পাইপটিকে কোনও রকমের কাপড় বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস দিয়ে মুড়ে রাখবেন না।সে ক্ষেত্রে পাইপ ফেটে গেলে বা লিক হলে ধরা পড়বে না।

৫) গ্যাস লিক হচ্ছে বুঝতে পারলে বাড়ির কোনও ইলেক্ট্রিক অ্যাপ্লায়েন্স অন করবেন না।ওভেন,রেগুলেটর বন্ধ করে দরজা-জানালা খুলে দিন।

৬) গ্যাস লিক করার পরে যদি কিছুক্ষণের মধ্যে গন্ধ আসা বন্ধ না হয়,তাহলে গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটরের অফিস বা হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করুন।সিলিন্ডার থেকে রেগুলেটর আলাদা করে দিয়ে সিলিন্ডারের মুখে সেইফটি ক্যাপও পরিয়ে দিতে পারেন।

৭) খালি সিলিন্ডার থেকে গ্যাসের রেগুলেটর খোলার সময় আশপাশে কোনও মোমবাতি বা প্রদীপ জাতীয় জিনিস যাতে না জ্বলে,তাও খেয়াল রাখুন।

৮) একটি ঘরে দু’টি সিলিন্ডার রাখার জন্য অন্তত ১০ বর্গফুট জায়গা থাকা জরুরি।এমন জায়গায় সিলিন্ডার রাখবেন না,যেখানে সহজেই তা অতিরিক্ত গরম হয়ে যেতে পারে।

৯) সিলিন্ডারের ওপরে কখনোই কোনও কাপড়,বাসন ইত্যাদি রাখবেন না।

১০) গ্যাসের বার্নারটি সব সময় সিলিন্ডারের অন্তত ছয় ইঞ্চি ওপরে রাখুন।বার্নারের ওপর যাতে সরাসরি হাওয়া না লাগে,সেদিকেও লক্ষ্য রাখুন।

Mastering The Time Management.
06/11/2024

Mastering The Time Management.

02/11/2024

ক্যারিয়ার গড়ার বয়সে কখনো চেহারার দিকে তাকাতে নেই।

ভালো ক্যারিয়ার হলে চেহারা অটোমেটিক্যালি ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু ভালো ক্যারিয়ার না হলে অনেক ভালো চেহারাও বিবর্ণ ও নষ্ট হয়ে যায়।

আবার ভালো চেহারার সবসময় দাম নাও থাকতে পারে। কিন্তু ভালো ক্যারিয়ারের সবসময় ও সর্বকালে দাম বিদ্যমান.

Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রা...
03/09/2024

Kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।
এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।

ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন-

HMT (ঘড়ি)
BAJAJ (স্কুটার)
DYANORA (TV)
MURPHY (radio)
YAMAHA RAJDOOT (bike)
AMBASSADOR (গাড়ি)

এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।

এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে।

আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান-

UBER কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই। তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-ভাড়ার কোম্পানি হল UBER.

Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই।

একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ।

নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে যাবে।

সামনের 20 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে।

তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।

গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে।

গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না।

ভেবে দেখুন, আজ থেকে 10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে।

টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার।

যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে থাকুন।

সাফল্যকে সাথে রাখুন, সময়ের সাথে থাকুন।

পেটে পাথরের ব্যথা এবং দারিদ্র্যের চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, উনার ইন্দিরা স্টেডিয়ামে খালি পায়ে 5000 মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক জিতেছে...
01/09/2024

পেটে পাথরের ব্যথা এবং দারিদ্র্যের চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, উনার ইন্দিরা স্টেডিয়ামে খালি পায়ে 5000 মিটার দৌড়ে স্বর্ণপদক জিতেছেন হিমাচলের বক্সো দেবী। তার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে সবাইকে আবেগপ্লুত করেছেন।

বকশো দেবী প্রমাণ করেছেন যে প্রকৃত বিজয় আত্মায়, সম্পদে নয়। 😍

তাঁর সংগ্রামে ভরা যাত্রা হিমাচল প্রদেশকে গর্বে ভরিয়ে দিয়েছে এবং তার গল্প আজ সকলের জন্য অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।♥️

বক্সো দেবীর এই অনন্য সাফল্যকে স্যালুট! 🇮🇳🫡

ফেসবুক গ্রুপ ম্যানেজ করার জন্য  #মুর্শিদাবাদের_প্রতিটি_ব্লক থেকে একজন করে মডারেটর নেয়া হবে। আগ্রহী ব্যক্তিগণ শীঘ্রই নিচ...
30/08/2024

ফেসবুক গ্রুপ ম্যানেজ করার জন্য #মুর্শিদাবাদের_প্রতিটি_ব্লক থেকে একজন করে মডারেটর নেয়া হবে। আগ্রহী ব্যক্তিগণ শীঘ্রই নিচের দেয়া Google Form ফিলাপ করুন।

✅ :09-09-2024

https://forms.gle/5xgGFaD4xTRyXNXC9

আপনার সকল মহিলা বন্ধু দের এবং পরিবারের সকল ব্যক্তিদেরকে পোস্টটি শেয়ার করে দিন।👍🙏
26/08/2024

আপনার সকল মহিলা বন্ধু দের এবং পরিবারের সকল ব্যক্তিদেরকে পোস্টটি শেয়ার করে দিন।👍🙏

Address

Berhampore
742101

Website

https://t.me/WeLoveWestBengal, https://t.me/We_Love_West_Bengal

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when We Love West Bengal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to We Love West Bengal:

Videos

Share