Online Study

29/12/2023

Admission Open 🎓.
Contact With Us 👇.

09/12/2023

10 ডিসেম্বর প্রাইমারী টেট হচ্ছে 📝💯
পর্ষদ নিচ্ছে না তো কি হয়েছে, Online Study নেবে।

পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য পোস্টারে দেওয়া নাম্বারে Whatsapp করুন 👇👇👇👇.

25/11/2023

Great opportunity for Primary TET Candidates.

04/11/2023

Free practice Batch

13/09/2023

# প্রতিদিন দুটো করে ক্লাসের সুবিধা 🔥🔥🔥
# প্রাইমারী টেট নিউ ব্যাচ !!!!TET 2023
# Admission শুরু হয়েছে।
# যারা সিরিয়াস ভাবে প্রস্তুতি নিতে চাও ভর্তি হয়ে যাও

28/08/2023

# New Batch - FOOD SI
# Online study
# সম্পূর্ন ফ্রি তে
# ক্লাস শুরু 1st sept,2023

22/06/2023

আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।
কিন্তু এই ফ্রিজ তো হালে এলো!
প্রশ্ন উঠতেই পারে, তখন কি মানুষ ঠান্ডা জল খেতেন না?
আজ্ঞে খেতেন, আলবাত খেতেন।
তখন ফ্রিজ না থাকলেও ছিল ‘ভিস্তি’।
‘ভিস্তি হল এক ধরনের বস্তার মত দেখতে ব্যাগ।
ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি এই বিশেষ থলেকে ‘মশক’ও বলে।
এতে রাখলে ফ্রিজের মতোই ঠান্ডা থাকত জল।
আর স্বয়ং জলদাতা হয়ে এই ভিস্তির জল যারা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন তাদের বলা হত ভিস্তি ওয়ালা।

এই ভিস্তিওয়ালাদের সঙ্গে রয়েছে ইতিহাসের যোগ।
কথিত আছে, মুঘল নবাব হূমায়ুন একবার জলে ডুবে যাচ্ছিলেন।
তখন নবাবকে বাঁচিয়েছিলেন এক ভিস্তিওয়ালা।
এমনকি এই ভিস্তির উপর ভরকরেই সাঁতরে উঠেছিলেন হূমায়ুন।
কৃতজ্ঞতা স্বরূপ সেই ভিস্তিওয়ালাকে একদিনের জন্য তার আসনেও বসিয়েছিলেন তিনি।
অভিবক্ত ভারতবর্ষের ঢাকায় এবং কলকাতায় জল বিলোনোর কাজ করতেন এই ভিস্তিওয়ালারাই।

কিন্তু স্মার্টফোন সর্বস্ব এই ওভারস্মার্ট যুগে আজকের প্রজন্ম হয়ত জানেইনা ভিস্তিওয়ালাদের কথা।
পার্সি শব্দ ‘বেহেস্ত’ শব্দের অপভ্রংশ হয়ে এসেছে ভিস্তি, এর অর্থ হল স্বর্গ। পৃথিবীর পশ্চিম ও মধ্য প্রান্তে স্বর্গের বেশীরভাগ ছবিতেই মিলেছে নদী ও বাগানের ছবি।
কথিত আছে সেই স্বর্গের নদী থেকে জল এনেই ভিস্তিরা তা বিলিয়ে দিতেন মানুষকে, তাই তাদের স্বর্গের-দূতও বলা হত।

তিলোত্তমাতেও এককালে এদের একচেটিয়া আনাগোনা ছিল।
ভোরবেলা দোর খুলে রাস্তায় বেরোলেই দেখা মিলত ভিস্তিওয়ালাদের।
কাঁধে জল ভরতি চামড়ার ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে পড়তেন মুসলিম সম্প্রদায়ের এই মানুষগুলো।
দিল্লিতেও একসময় ছিল ভিস্তির চল।
তবে এখনও এই প্রাচীন পদ্ধতি বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম জামা মসজিদের বাইরে মুশতাকিম চায়ের দোকান।
দোকানে গেলেই দেখা যাবে, ঝোলানো রয়েছে ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি লম্বা লম্বা ভিস্তি।
বহুযুগ ধরে প্রাচীন দিল্লির সাক্কে ওয়ালি গলিতেই ভিস্তিওয়ালাদের বাস।

(সংগৃহীত)

25/05/2023

🌿🌿"এই দুর্নীতি তে ভরা রাজ্য আমার রাজ্য নয়,এটা আমার বাংলা নয়"
~প্রেরণা পাল
উচ্চমাধ্যমিকে চতুর্থ(493)

💥 ভবিষ্যত নিয়ে হতাশ এরা। উচ্চমাধ্যমিকে র‌্যাঙ্ক করা দুইজনের মুখ থেকে শুনুন। দুই সাহসী আগ্নিকন্যার মুখ থেকে শুনুন। বর্তমান শিক্ষা দূর্নীতির বাস্তব কথা তুলে ধরলেন।

21/05/2023

WBP/Combined Exam Demo Class

Thank you for watching my online class.Know more about me and my classes from this website: https://wbtet-focus.teachmint.in👇👇👇If you want to enroll into ...

21/05/2023

Indian Economy Notes By Online Study

Class link - https://youtu.be/BFeE0yAPn5M

16/05/2023

Admission Open Now....

28/04/2023

We support you for your historical judgement against corruption and culprits.Salute Sir

23/04/2023

আজ থেকে নতুন প্রাইমারি টেট এর batch শুরু হচ্ছে। অ্যাডমিশন নিতে হলে যোগাযোগ করো

11/04/2023

A New initiative of " Online Study ".

21/12/2022

Admission Open....
Enroll Your Name and Put yourself on the path of Success.

09/10/2022

বাংলা ব্যাকরণ প্রাইমারি টেট
Question Answers

Primary TET
Online Study

03/10/2022

|| পুণ্ড্রনগরীর প্রবেশদ্বার ||

তাম্রদ্বার বা তাম্রদুয়ার। এক গাম্ভীর্যপূর্ণ নামকরণ। মহানগরীর প্রবেশদ্বার। এ দ্বার দিয়ে বৌদ্ধভিক্ষুরা নগরে আসতেন ভিক্ষাপাত্র হাতে। বুদ্ধের নাম স্মরণ করে আহরণ করতেন ক্ষুন্নিবৃত্তি করার সামগ্রী। নানা পসরা সাজিয়ে বণিক, কামার, কুমোরের দল আসতো নগরীর উপকণ্ঠ থেকে নানা তৈজসপত্র, ঘর সাজানোর উপকরণ, সাজসজ্জার পণ্য নিয়ে। আরো আসতো শ্রমিকের দল, নগরীর বসতবাড়ির মেরামতের জন্য। আর আসতো দূরদূরান্তের সব রাজ্যের পরিব্রাজক, সার্থবাহ ও তীর্থযাত্রীরা। সবার পদচারণায় দিনভর মুখরিত থাকত পুণ্ড্রনগরী। নগরের পথের ধারে নানা পণ্যের বিপনী বসে যেত। তাম্রদ্বারে সতর্ক প্রহরীরা নজর রাখতো সবার উপরে। মাথা উঁচু করে গর্বিত পুণ্ড্রনগরের তাম্রদ্বার ঘোষণা করতো পুণ্ড্রের গৌরব।

শীলাদ্বীপের গলি বা কাঁটা দুয়ার। আরেকটি প্রবেশপথ। নগরীর বাসিন্দারা সালঙ্কারা পরিবার নিয়ে যেত শীলাদ্বীপে। করতোয়ার পূণ্যজলে স্নান করে যেত গোবিন্দদ্বীপে বিষ্ণুর মন্দিরে। কত প্রার্থনা, কত সুপ্ত বাসনা জানাতো তাদের ইষ্টদেবতাকে। মহাস্থান পূণ্যস্থান। শতশত বছর পেরিয়ে আসা নগরীর ধ্বংসাবশেষে সেসব পদচারণা আজ ঠাঁই নিয়েছে মাটির তলায়, আর খানিকটা ভেসে গিয়েছে করতোয়ার স্রোতে।

কথাগুলোর কোনওটিই নিছক কল্পনা নয়। কেবলমাত্র নানা যুগের, নানা সময়কালের সব মানুষের কথা এক সাথে বলে ফেলেছি। সহসা সবগুলো কথা চোখের সামনে যেন ভেসে উঠেই আবার ভোজবাজির মতো কোথায় মিলিয়ে গেল।

প্রত্নতাত্ত্বিকেরা যতই এ নগরীতে খননকাজ চালাচ্ছেন ততই বেরিয়ে আসছে পুণ্ড্রের হারানো দিনের কথা।

সুসমৃদ্ধ পুণ্ড্রনগরীতে ছয়টি প্রবেশপথের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল অনেক আগেই। পূর্বদিকে দুটি, পশ্চিমদিকে একটি, উত্তরদিকে দুটি ও দক্ষিণ দিকে একটি। অবদানকল্পলতায় বলা হয়েছে, ভগবান বুদ্ধ অষ্টাদশ মূর্তি ধারণ করে অষ্টাদশ দ্বার দিয়ে পুণ্ড্রনগরে প্রবেশ করেন। প্রাচীন এসব গ্রন্থের কথা বিবেচনায় আনলে এটুকু বলা যায়, এ নগরে অনেকগুলো প্রবেশপথ ছিল।

যাই হোক, প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে জানা গিয়েছে, পুণ্ড্রনগরের সবগুলো দ্বার সমসাময়িক নয়। বিভিন্ন সময়ে এগুলো নির্মাণ হয়েছে, কোনটি আবার বন্ধ করা হয়েছে প্রয়োজনানুসারে। পশ্চিম দিকের দ্বারটি তাম্রদ্বার বা তাম্রদুয়ার নামে পরিচিত। দ্বারের এ নামটি পরবর্তীকালে আরোপিত বলে মনে হয়। আগের নাম জানার সুযোগ নেই। এ পথটি এখনো সমতল থেকে সুউচ্চ। এ দ্বারে যে পর্যবেক্ষণ চৌকি বা ওয়াচ টাওয়ার ছিল সেটি অনুমিত হয়। তাম্রদুয়ার দিয়ে পুণ্ড্রনগরের উপকণ্ঠে যাওয়া যেত। পুণ্ড্রনগরের বিকাশের সাথে সাথে নগরীর নানা প্রয়োজন ও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে তাল মিলিয়ে এর পশ্চিম, উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বহু স্থাপনা, বৌদ্ধবিহার, সংঘারাম, মন্দির, শিল্পালয় প্রভৃতি গড়ে ওঠে। এর পাশাপাশি নগরীতে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর যোগানের জন্য এ এলাকায় কৃষিকাজেরও প্রসার লাভ করে। হিউয়েন সাং এর বিবরণ থেকে অনুরূপ কথা জানা যায়। পুণ্ড্রনগরের পথপার্শ্বে ইনি নানা রকমের পণ্যবিপনী দেখেছিলেন। নগরের বাইরে নট-নটী, মাংসবিক্রেতা প্রভৃতি পেশার মানুষের বাসস্থান বলে হিউয়েং সাং উল্লেখ করেছেন।

নগরীর তাম্রদ্বার পেরিয়ে গোদাইবাড়ির ধাপ (বৌদ্ধস্তুপ), আরেকটু এগিয়ে ডানদিকে গেলে মঙ্গলকোট (নাগমন্দির কি?), খুল্লনার ধাপ, কাঞ্জির ধাপ, সুরদিঘী, সুরদিঘীর ধাপ প্রভৃতি। এ সব পেরিয়ে গেলে উত্তর ও দক্ষিণ উভয় দিকেই অসংখ্য প্রত্নস্থাপনা চোখে পড়ে। আরো উল্লেখযোগ্য হলো বিহারধাপ ও ভাসু বিহারও এই অঞ্চলের মধ্যেই রয়েছে। এ থেকে সহজেই বোঝা যায়, সুবিশাল এ দূর্গনগরীর বাইরেও ঠিক একই রকমের উপনগরী গড়ে উঠেছিল সমস্ত এলাকা জুড়ে। এর পাশাপাশি এ এলাকায় কৃষিকাজের ব্যপ্তিও চোখে পড়ার মতো, এ মাটি আজো স্বর্ণপ্রসবা, ফসলের কমতি নেই।

তাম্রদ্বারে প্রাথমিক খননের ফলে কয়েকটি নির্মাণযুগের নিদর্শন পাওয়া যায়, শুঙ্গযুগ থেকে শুরু করে পাল আমল, এমনকি মুসলিম আমলের। হাল আমলের পিচঢালা রাস্তাটি এ দ্বারের মধ্যদিয়ে চলে গিয়েছে। এটিই পুরনো রাজপথ কিনা বলা না গেলেও রাস্তার দুধারে পুরনো ইটের টুকরোর উপস্থিতি তেমনটা ইঙ্গিত দেয়। তবে নগরীর পশ্চিম দিকটায় অনুসন্ধান ও গবেষণা এখনো খুব একটা হয়নি বললেই চলে। বিশদ খননকাজ ও গবেষণা নিঃসন্দেহে আরো নতুন তথ্য দিবে।

নগরীর উত্তরদিকের প্রবেশপথের কাঁটা দুয়ার নামটিও পরবর্তীকালে আরোপিত। এ দ্বারটিতেও দ্বাররক্ষকের ঘর ও পর্যবেক্ষণ চৌকি ছিল। এ দ্বার দিয়ে নগরের বাহিরে শীলাদেবীর ঘাটে যাওয়া যায়। এ দ্বার দিয়ে বেরিয়ে পশ্চিমদিকে এগিয়ে গেলে জাহাজঘাটা এবং তারপরে গোবিন্দভিটা ও জাদুঘর। আর এ দ্বার দিয়ে নগরে প্রবেশ করলে দেখতে পাবেন পরশুরামের প্রাসাদ ও জিয়ৎকুণ্ড। উত্তরের সুরক্ষা প্রাচীরে আরেকটি দ্বারের চিহ্ন আছে জাহাজঘাটার নিকটে। পাল আমলে দ্বারটিতে তোরণ নির্মাণ হলেও মুসলিম-পূর্ব যুগে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। দ্বারের চিহ্নস্বরূপ সিঁড়ির উপস্থিতি সুস্পষ্ট। একটি সমৃদ্ধ নগরীতে এমন পরিকল্পিত নগরদ্বার থাকবে এটিই স্বাভাবিক। প্রাচীন গ্রন্থাবলী, রাজতরঙ্গিণী, হিউয়েন সাং এর বিবরণ প্রভৃতি থেকে আমরা পুণ্ড্রনগরের যে সমৃদ্ধির বিবরণ পাই, প্রত্ন গবেষকদের চলমান গবেষণায় তার যথেষ্ট প্রতিফলন মিলছে। এবং সময়ের সাথে সাথে আরো নতুনতর তথ্য পাবো বলে আশা করছি।

তথ্যসূত্র:

১. Second Interim Report (1993 - 99), France - Bangladesh Joint Venture Excavations at Mahasthangarh
২. পৌণ্ড্রবর্ধন ও করতোয়া, শ্রী হরগোপাল দাসকুণ্ডু
৩. মহাস্থান, মোঃ মোশারফ হোসেন ও মোঃ বাদরুল আলম
৪. প্রাচীন বাংলার ধুলো মাখা পথে, খন্দকার মাহমুদুল হাসান
৫. অবদানকল্পলতা, সুমাগধাবদান
৬. ব্যক্তিগত ক্ষেত্রসমীক্ষা

©️ Shahriar's Scrapbook

01/09/2022

01/09/2022

12/05/2022

বাঁকুড়া জেলার ঐতিহাসিক স্থান অম্বিকানগরে ছড়িয়ে আছে এরকম বহু জৈন মূর্তি ও পুরানো মন্দির।
ছবিঃ আকাশ মন্ডল।

11/05/2022

09/05/2022

New batch start hochhe (Basic to Advance)
সপ্তাহে 6 দিন ক্লাস , প্রতি সপ্তাহে 1 টি করে full মকটেস্ট , notes available , recorded class available , প্রথম 9 দিন free class

23/02/2022

📌 এটি একটি Demo Group
📌 *এখানে 5 দিন 5 টি বিষয়ের ফ্রি ক্লাস পাবেন।*
📌 তারপর পরবর্তী ক্লাস করার জন্য আপনাকে Online Study Paid Batch এ Admission নিতে হবে।
📌 Admission fees ₹100/Month only

প্রাথমিকভাবে ক্লাস হবে Google Meet এ । পরবর্তী Admission নিলে ক্লাস পাবেন Teachmint apps এ
https://chat.whatsapp.com/Kei3fIiAqRXA9Gs62nVhC2

WhatsApp Group Invite

30/01/2022

সপ্তাহে 6 দিন ক্লাস
প্রতিদিন যা পড়ানো হয় তা থেকে প্রতিদিন রাতে 10 নম্বরের টেস্ট
সপ্তাহে একদিন ফুল মকটেস্ট(150 নম্বর) হয় ।
যারা ক্লাস করতে ইচ্ছুক তারা অতিসপ্তর যোগাযোগ করো । February থেকে নতুন batch start হচ্ছে।

17/01/2022