বরাক বাংলা

বরাক বাংলা its a local news channel

ডাকনাম টোটো। আদর করে অনেকে টুকটুক বলে ডাকে। আমি সারাদিন টো টো করে রাস্তায় ঘুরে বেড়াই, সম্ভবত সেই কারণেই আমার নাম টোটো। আ...
14/04/2024

ডাকনাম টোটো। আদর করে অনেকে টুকটুক বলে ডাকে। আমি সারাদিন টো টো করে রাস্তায় ঘুরে বেড়াই, সম্ভবত সেই কারণেই আমার নাম টোটো।

আমার স্টপেজ বলে কিছু নেই। যেখানে-সেখানে যখন-তখন আমি দাঁড়িয়ে যাই। কোন প্যাসেঞ্জার বগল চুলকানোর জন্য হাত তুলুক বা গার্লফ্রেন্ডকে টাটা করার জন্য হাত তুলুক, আমি দাঁড়িয়ে যাই। পিছনে এম্বুলেন্স আসুক বা কনভয়, গ্রীন সিগন্যাল হোক বা রেড, তিন মাথা হোক বা পাঁচ মাথা, রাস্তার বামদিকে হোক বা মাঝখান, রাস্তা ফাঁকা থাকুক বা জ্যাম, একবার কেউ আশীর্বাদের স্টাইলে বা নেতা-স্টাইলে হাত দেখালেই ঘ্যাচ করে দাঁড়িয়ে যাই। সেই সময় পিছন থেকে কেউ আমাকে ঠুকে দিলে দিক, আমার কিচ্ছু এসে যায় না।

ফুলশয্যার রাতে বর যেমন প্রথম দফায় আলতো করে বউ এর গালে চুমু দেওয়ার জন্য ঠোঁটদুটো অতি সন্তর্পণে এগিয়ে নিয়ে যায়, ঠিক সেরকম আমিও সামনে স্পিড ব্রেকার দেখলে বেগ কমিয়ে আমার সামনের চাকা আলতো করে এগিয়ে নিয়ে যাই। আর যেহেতু আমি নিউটনের গতিসূত্র পড়িনি, তাই কতটা ভরবেগ সৃষ্টি হলে সামনের বাধা পেরিয়ে মাধ্যাকর্ষণ বল কাটিয়ে সামনের ও পেছনের চাকা সেফলি স্পিড ব্রেকার টপকে যাবে, সেটা ক্যালকুলেশন করতে পারিনা। স্বাভাবিক ভাবেই বেশিরভাগ সময়ই আমি থমকে দাঁড়িয়ে যাই। প্যাসেঞ্জাররা নেমে পিছনে ঠেলা না পারা পর্যন্ত আমি গোঁজ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকি। সামান্য গর্ত দেখলেও সেম অবস্থা হয় আমার। এত স্লো করি যে চাকা আটকে গেলে আর উঠতে চায় না। আমি জোরে চলতেই পারি। আমারও বেগ আছে। শুধু আপনাদের কথা ভেবে আস্তে চলি। আপনাদের শিরদাঁড়া পিছন থেকে খুলে গিয়ে রাস্তায় যাতে গড়াগড়ি না খায়, ঠিক সেই কারণেই আমাকে দেখেশুনে পথ চলতে হয়।

আমি সাম্যবাদী যান। সেজন্য রাস্তায় চলার সময় কাউকে ওভারটেক করি না, আবার কেউ পেছন থেকে আমাকে ওভারটেক করতে চাইলে জায়গা ছাড়ি না। মাঝরাস্তা বরাবর ডাঁটসে হেলতে দুলতে চলতে থাকি। চালাকি করে কোন বাইক বামদিকে ওভারটেক করতে এলে আমি বামদিকে ঘেঁষে যাই, ডানদিকে এলে ডানদিকে হেলে যাই।

এমনিতে চারজন প্যাসেঞ্জার নেওয়ার ক্ষমতা রাখি। কিন্তু সাত আট জন হলেও কোনও অসুবিধা হয় না। প্যাসেঞ্জার নিজেরা এডজাস্ট করে বসতে পারলে দশ জনও কোন ব্যাপার নয়। ড্রাইভারের ঘাড়ে, কোলে, পিঠে চেপেও দু'তিন জন আরামসে চলে যেতে পারে। প্যাসেঞ্জার বেশি হলে আমার ব্রেক আর কাজ করে না। লিমিটলেস ভরবেগের দরুন ব্রেক জবাব দিয়ে দেয়। তখন চেষ্টা করেও থামতে পারি না। অগত্যা রাস্তার পাশের হাইড্রেনে গড়াগড়ি খাওয়া কিংবা ইলেকট্রিক পোলে ধাক্কা মারা ছাড়া আমার আর কোন উপায় থাকে না। এই সময় সামনে কোন ফোর হুইলার পড়লে খুব সুবিধা হয় আমার। ঘ্যাক করে গাড়ির পিছনে আমার সামনের চাকা আলতো করে ঠেসে দিই। এতে করে হালকা ঝাঁকুনি খেয়ে দিব্যি দাঁড়িয়ে যেতে পারি। যদিও এটা অন্য ব্যাপার যে, সামনের গাড়ির ড্রাইভার বেরিয়ে এসে আচ্ছা করে খিস্তি মেরে যায়। পাত্তা দিই না, মোদ্দা কথা হল আমার টার্গেট থামা, যাকে সামনে পাবো তার পিছনেই....

তবে এই বাইক, অটো, চারচাকা এদেরকে দেখলে আমার খুব হিংসে হয়। পাঁচ দশ লিটার পেট্রল/ডিজেল পাঁচ মিনিটে উদরস্থ করে এরা সারাদিন সার্ভিস দিয়ে যায়। আর আমি সারাদিন টো টো করে রাস্তাঘাটে ঘুরে আবার সারারাত জেগে ইলেকট্রিক খাই। ঘুমানোর সময় পর্যন্ত পাই না। সেজন্য একবার ছায়া দেখে কোনও জায়গায় দাঁড়িয়ে গেলে আর যেতে চাই না। প্যাসেঞ্জার আসে, গন্তব্য জানায়, দামদর করে, আমি শেষমেশ 'না' করে দিই।

এমনিতে চলার সময় খুব একটা শব্দ করি না। কিন্তু বয়স বাড়লে দৌড়াবার ক্ষমতা যতই কমে আসে, তখন সাইরেনের মতো শব্দ করি। হ্যান্ডেল, ব্রেক, হর্ন কোনোকিছুই ঠিকঠাক কাজ করে না। শব্দ শুনে লোকে এম্বুলেন্স ভেবে রাস্তা ছেড়ে দেয়।

আমি স্বপ্ন দেখি কোন একদিন গোটা পৃথিবী টোটোময় হয়ে যাবে। টোটো আকাশে উড়বে, জলে ভেসে বেড়াবে, রেললাইনের উপর দিয়ে ছুটবে, গঙ্গার তলা দিয়ে এগিয়ে যাবে। পৃথিবীর জনসংখ্যাকে একদিন আমারা ছাপিয়ে যাব।

সস্ত্রীক আম্বানিকে পিঠে চাপিয়ে একদিন কুম্ভমেলা ঘুরিয়ে আনার বড্ড সাধ আমার!😔

©Santu Saha

অমিতাভ বচ্চন তাঁর জীবনীতে লিখেছেনঃ-আমি তখন ক্যারিয়ারের তুঙ্গে। একদিন প্লেনে করে যাচ্ছিলাম । খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট ...
10/04/2024

অমিতাভ বচ্চন তাঁর জীবনীতে লিখেছেনঃ-

আমি তখন ক্যারিয়ারের তুঙ্গে। একদিন প্লেনে করে যাচ্ছিলাম । খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট পরিহিত একজন ভদ্রলোক আমার পাশে বসেই যাচ্ছিলেন৷ দেখে উনাকে একজন শিক্ষিত এবং মার্জিত মধ্যবিত্ত মানুষ মনে হয়েছিলো । অন্য সহযাত্রীরা আমায় চিনতে পেরে খুব উৎসাহিত হয়ে অটোগ্রাফ নিচ্ছে। কিন্তু পাশে বসা ভদ্রলোককে লক্ষ্য করলাম উনার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই ।

উনি একমনে একটা খবরের কাগজ পড়ছিলেন আর মাঝে মাঝে জানালার বাইরে তাকিয়ে কি যেন ভাবছিলেন । চা পরিবেশন করা হলো, ঠোঁটের আগেই থ্যাঙ্কস লেগেই আছে। আমাকে পাত্তাই দিচ্ছে না।

আমার উনার প্রতি কৌতুহল বেড়েই চলছিলো । তাই উনার সাথে কথা বলার জন্য উনার দিকে তাকিয়ে হাসলাম । উনিও একটা সৌজন্যমূলক হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বললেন ......'হ্যালো' ....... কিছু সৌজন্যমূলক কথোপকথন শুরু হলো ।

আমিই নিজে থেকে সিনেমা প্রসঙ্গ উত্থাপন করলাম।
জিজ্ঞাসা করলাম :' আপনি সিনেমা দেখেন ?'
উনি বললেন 'কখনো-সখনো ।
শেষ যে সিনেমাটা দেখেছি .....
হ্যাঁ...তাও প্রায় এক বছরের বেশী হয়ে গেছে ।'
বললাম ' আমি ঐ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই আছি ।'
উনি উৎসাহিত হয়ে বললেন ' দারুণ ব্যাপার!
তা আপনি কি করেন ?'
বললাম, ' আমি একজন অভিনেতা ।'
প্রত্যুত্তরে বললেন 'দারুণ! '
ব্যাস! ওই পর্যন্তই .......
প্লেন ল্যান্ড করার পর আমি ভদ্রলোকের দিকে করমর্দনের জন্য হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বললামঃ
'আমার নাম অমিতাভ বচ্চন'
উনি মাথা নত করে আমার হাতটা ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললেনঃ 'আপনার সাথে পরিচয় হয়ে দারুণ লাগলো !
আমার নাম জে.আর.ডি. টাটা .. (Jehangir Ratanji Dadabhoy Tata, chairman of TATA Group)...
চমকে উঠলাম আমি !
ঐ দিনের ঘটনা থেকে একটা বিষয় শিখলাম:
"যত বড়ই হই না কেনো, আমার থেকেও বড় কেউ আছে কিন্ত তাঁর দৃষ্টিটা সর্বদাই মাটির দিকে !"

শিক্ষনীয়ঃ গাছ যতই বড় হয় ততটাই মাটির দিকে ঝুঁকে যায়।

সংগৃহীত

রাগ করেই ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়লাম। এতটাই রেগে ছিলাম যে বাবার জুতোটা পড়েই বেরিয়ে এসেছি। বাইক ই যদি কিনে দিতে পারবেনা, তাহলে ছ...
10/04/2024

রাগ করেই ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়লাম। এতটাই রেগে ছিলাম যে বাবার জুতোটা পড়েই বেরিয়ে এসেছি। বাইক ই যদি কিনে দিতে পারবেনা, তাহলে ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানাবার সখ কেন.? হঠাৎ মনে হল পায়ে খুব লাগছে। জুতোটা খুলে দেখি একটা পিন উঠে আছে। পা দিয়ে একটু রক্তও বেরিয়েছে। তাও চলতে থাকলাম। এবার পাটা ভিজে ভিজে লাগল। দেখি পুরো রাস্তাটায় জল। পা তুলে দেখি জুতোর নিচটা পুরো নষ্ট হয়ে গেছে। বাসস্ট্যান্ডে এসে শুনলাম একঘন্টা পর বাস। অগত্যা বসে রইলাম। হঠাৎ বাবার মানি ব্যাগটার কথা মনে পড়ল, যেটা বেরোবার সময় সঙ্গে নিয়ে এসেছিলাম। বাবা এটায় কাউকে হাত দিতে দেয় না। মাকেও না। এখন দেখি কত সাইড করেছে। খুলতেই তিনটে কাগজের টুকরো বেরল। প্রথমটায় লেখা "ল্যাপটপের জন্য চল্লিশ হাজার লোন"। কিন্তু আমার তো ল্যাপটপ আছে, পুরনো বটে। দ্বিতীয়টা একটা ডা: প্রেসক্রিপশন। লেখা "নতুন জুতো ব্যাবহার করবেন"। নতুন জুতো। মা যখনই বাবাকে জুতো কেনার কথা বলত বাবার উত্তর ছিল "আরে এটা এখনও ছ'মাস চলবে"। তাড়াতাড়ি শেষ কাগজটা খুললাম। "পুরানো স্কুটার বদলে নতুন বাইক নিন" লেখা শোরুমের কাগজ। বাবার স্কুটার!! বুঝতে পেরেই বাড়ির দিকে এক দৌড় লাগালাম। এখন আর জুতোটা পায়ে লাগছে না। বাড়ি গিয়ে দেখলাম বাবা নেই। জানি কোথায়। একদৌড়ে সেই শোরুমটায়। দেখলাম স্কুটার নিয়ে বাবা দাঁড়িয়ে। আমি ছুটে গিয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরলাম। কাঁদতে কাঁদতে বাবার কাঁধটা ভিজিয়ে ফেললাম। বললাম "বাবা আমার বাইক চাইনা। তুমি তোমার নতুন জুতো আগে কেন বাবা। আমি ইঞ্জিনিয়ার হব, তবে তোমার মতো করে।" "মা" হল এমন একটা ব্যাঙ্ক, যেখানে আমরা আমাদের সব রাগ, অভিমান, কষ্ট জমা রাখতে পারি। আর "বাবা" হল এমন একটা ক্রেডিট কার্ড, যেটা দিয়ে আমরা পৃথিবীর সমস্ত সুখ কিনতে পারি।

❣️হতাশ হবেন না..😊বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন তখন তার বয়স ৫৫ বছর।অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্...
06/04/2024

❣️হতাশ হবেন না..😊

বারাক ওবামা যখন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে অবসর নেন তখন তার বয়স ৫৫ বছর।
অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন তখন তার বয়স ৬৯ বছর।

ঢাকায় যখন সকাল ৫ টা বাজে, লন্ডনে তখন রাত ১১ টা।
সময়ের হিসেবে লন্ডন, ঢাকার থেকে ছয় ঘণ্টা পিছিয়ে..
এতে কিন্তু প্রমাণ হয় না যে, লন্ডন ঢাকার থেকে স্লো (slow)!

পৃথিবীর সবকিছু আপন গতিতে এবং নিজ সময় অনুযায়ী চলে।
কেউ গ্রাজুয়েশন শেষ করে ২২ বছর বয়সে..
কিন্তু চাকরি পেতে আরো ৫ বছর লেগে যায়।
আবার কেউ ২৭ বছরে গ্রাজুয়েশন শেষ করে পরের দিনই চাকরি পেয়ে যান!

অনেকে ২৫ বছর বয়সে কোম্পানির CEO হয়ে, মারা যান ৫০ বছর বয়সে।
আবার অনেকে ৫০ বছর বয়সে CEO হয়ে, মারা যান ৯০ বছরে।
কেউ ৩৩ বয়সে এখনও সিঙ্গেল,
আবার কেউ ২২ বছর বয়সে বিয়ে করে সন্তান জন্ম দিয়েছেন!

মনে হতেই পারে, পরিচিতদের মধ্যে আপনার থেকে কেউ অনেক এগিয়ে আছেন,
আবার কেউ আছেন অনেক পিছিয়ে।
কিন্তু আপনার ধারনা ভুল..
প্রত্যেকেই তার নিজ নিজ সময়, অবস্থান এবং গতিতে আছেন।
আগে থাকাদের প্রতি অভিযোগ না করে, পিছিয়ে থাকাদের অবহেলা না করে,
সব সময় শান্ত থাকুন।

আপনি এগিয়েও নেই, পিছিয়েও নেই!
আপনার পথ আপনার, অন্যের পথ অন্যের।
শুধু সময়কে গুরুত্ব দিয়ে পরিশ্রম করে যান..

🔥যার কেউ নেই,
তার ভগবান /আল্লাহ্/ God আছে।
যার আছে,
তার সবই আছে।
একদিন ঠিকই সফল হবেন। ❤️

C

এক ফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে!পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিপীলিকা যাচ্ছিল। মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়াল। ভাবলো একটু মধু ...
04/04/2024

এক ফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে!
পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিপীলিকা যাচ্ছিল।
মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়াল।
ভাবলো একটু মধু খেয়ে নিই।
এক চুমুক খেলো, বাহ্! খুব মজা তো।
আর একটু খেয়ে নিই।
আরেক চুমুক খেলো।
তারপর সামনে চলতে লাগলো।
হাঁটতে হাঁটতে ঠোঁটে লেগে থাকা মধু চেটে চেটে খাচ্ছিল! ভাবলো, এত মজার মধু আরেকটু খেয়ে নিলে কি হয়? আবার পেছনে ফিরলো।

পূর্বে মধুর একপাশ থেকে খেয়েছিল। এবার চিন্তা করলো ভিতরে মনে হয় আরও মজা।
এবার আস্তে আস্তে বেয়ে বেয়ে মধু ফোঁটার উপরে উঠে গেল।

বসে বসে আরামে মধু খাচ্ছে। খেতে খেতে এক পর্যায়ে পেট ফুলে গেল আর ঐ দিকে আস্তে আস্তে পা দুটো মধুর ভিতরে ঢুকতে শুরু করলো।

তখনই, হঠাৎ টনক নড়লো তার। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। মধু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।

কিন্তু নাহ্! মধুতে তার সমস্ত শরীর মাখামাখি অবস্থা।অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে আর উদ্ধার করতে সক্ষম হলো না।
নাকে মুখে মধু ঢুকে দম বন্ধ হয়ে যেতে লাগল।

এক সময় পিপীলিকাটি মধুর ভিতরে আটকে পড়েই মৃত্যু বরণ করল।

এই বিশাল বড় দুনিয়াটাও এক ফোটা মধুর মত। যে অল্পতে সন্তুষ্ট থাকবে সেই বেঁচে যাবে।

কিন্তু, যে এই স্বাদের মধ্যে ডুব দিতে গিয়ে অতি লোভে বাচ-বিচার না করে শুধু খেয়েই যাবে,আরেকটু আরেকটু করতে করতে একদিন সে ঐ মায়াজালে আটকে পড়েই মারা যাবে।
তখন কিন্তু আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না
তার ধ্বংস অনিবার্য...।।

#সংগৃহীত

একটি কুকুর একজন মহিলার প্রতি এতটাই অনুগত ছিল যে সে তার বাচ্চাকে তার সাথে রেখে বেরিয়ে যেত। তিনি সবসময় কুকুরের সাথে শিশু...
19/03/2024

একটি কুকুর একজন মহিলার প্রতি এতটাই অনুগত ছিল যে সে তার বাচ্চাকে তার সাথে রেখে বেরিয়ে যেত। তিনি সবসময় কুকুরের সাথে শিশুটিকে গভীর ঘুমে দেখতো বাসা থেকে বেরিয়ে আসার সময়। একদিন মর্মান্তিক কিছু ঘটে গেল।
মহিলা যথারীতি, এই বিশ্বস্ত কুকুরের হাতে শিশুটিকে রেখে কেনাকাটা করতে গেলেন।

যখন তিনি ফিরে আসেন, তিনি একটি ভয়ঙ্কর দৃশ্য আবিষ্কার করেন, এবং সেখানে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলা। শিশুটি তার দোলনায় ছিল না, তার ডায়াপার এবং তার জামাকাপড় টুকরো টুকরো করা ছিল, শোবার ঘর জুড়ে রক্তের দাগ। হতভম্ব হয়ে ভীত মহিলা শিশুটিকে খুঁজতে শুরু করেন। হঠাৎ সে দেখতে পেল বিশ্বস্ত কুকুরটি বিছানার নীচ থেকে উঠে আসছে, চারদিক রক্তে ঢাকা তার মুখও দিয়েও রক্ত গলে গলে পড়ছে, মুখ চাটছে যেন সে এইমাত্র একটি সুস্বাদু খাবার শেষ করেছে।

মহিলাটি নিশ্চিত ছিল যে কুকুরটি তার বাচ্চাকে খেয়েছে। খুব একটা চিন্তা না করেই সে কুকুরটিকে কাঠ দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলল। তারপরে তিনি অন্তত তার সন্তানের শরীরের একটি অংশ খুঁজতে থাকে। শীঘ্রই সে অন্য ঘরে চলে যায় খুঁজতে খুঁজতে। বিছানার পিছনে শিশুটি একদম সুস্থ নগ্ন অবস্থায় ছিল এবং কার্পেটে খেলছিল। বিছানার নীচে মহিলাটি একটি সাপের দেহ আবিষ্কার করেছিলেন যা ছিন্নভিন্ন করা ছিল। সাপ আর কুকুরের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ হয়। কুকুরটি হিংস্র সাপের বিরুদ্ধে বাচ্চাটিকে রক্ষা করার জন্য লড়াই করেছিল। মহিলাটি নিজের ভুল বুঝতে অনেক দেরি করে ফেলেছে কারণ তার অধৈর্যতা এবং রাগে সে বিশ্বস্ত কুকুরটিকে হত্যা করে ফেলেছিল।

পরিস্থিতি অবলোকন করার আগে আমরা মানুষের সম্পর্কে ভুলভাল মন্তব্য করি এবং তাদের সম্পর্কে খারাপ ধারণা পোষণ করি।

"পরিস্থিতি অবলোকন করার জন্য সর্বদা ধৈর্য ধরুন এবং রাগের বশবর্তী হয়ে নিজেকে ভুল করা থেকে বিরত রাখুন, নাহলে আপনি এমন কিছু করে বসবেন তখন আপনার আর কিছু করার থাকবে না।"

_ঘুমাচ্ছি গো_😌😴সকাল ৯টা--এখনো দরজা খুলিনি দেখে মা দুবার ডেকে গেছে।😪বেলা১০.৪২-- দরজায় বেশ  জোরে জোরে ধাক্কা দিয়ে ডাকছে, ভ...
10/06/2023

_ঘুমাচ্ছি গো_😌😴

সকাল ৯টা--এখনো দরজা খুলিনি দেখে মা দুবার ডেকে গেছে।
😪
বেলা১০.৪২-- দরজায় বেশ জোরে জোরে ধাক্কা দিয়ে ডাকছে, ভাবছে হয়তো এত ঘুম ঘুমাচ্ছে নিশ্চই সারা রাত জেগে ফোন ঘেটেছে।
😴
বেলা১১.৩০--থাকতে না পেরে,সাড়া না পেয়ে দরজা প্রায় ভেঙে ফেলার উপক্রম যখন হল তখন-ই সবার মত, ছিটকিনি টাও আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে দরজা থেকে খুলে গেল.....㋛︎㋛︎
কি গো মা! কি ভাবছো এখনো কেন ঘুমাচ্ছি?

হ্যাঁ গো সত্যি-ই আমি ঘুমাচ্ছি কালের নিয়ম না মেনেই ঘুমিয়ে গেলাম চিরতরে

রাত ১.২৫নাগাদ নিজের দেহ টাকে ঝুলতে দেখে মনে হয়েছিল যাক সব কিছু থেকে মুক্তি পাওয়া গেল, পরক্ষনে ভেবেছিলাম তোমার কথা, না না তুমি নও, আমার মায়ের কথা!☯︎

বেলা১২টা--প্রায় ১১ঘন্টা হল আমি নিজের দেহ টাকে আয়না ছাড়া নিজের চোখেই দেখতে পাচ্ছি 🙂
কিন্তু বিশ্বাস কর আমি এভাবে দেখতে চাইনি আমাকে, দেখাতে চাইনি আমার আমিটাকে এভাবে ঝুলন্ত অবস্থায়. তোমাদের সক্কলকে কিন্তু বিশ্বাস করো আমাকে গলায় দড়ি পরিয়েছে আমার নিজে হাতে তিলতিল করে গড়া আমার জীবনটাই।
😇
আমিও চাইতাম বাঁচতে কিন্ত বিশ্বাস করো আমি পারিনি বাঁচাতে,
আমিও চাইতাম হাসতে কিন্ত পারিনি হাসাতে,🌝
🖤
সবার মত আমিও চাইতাম ভালোবাসতে কিন্তু বিশ্বাস করো আমি পারিনি ভালোবাসাতে,পারিনি আধুনিকতার নিয়ম মেনে সেল্ফীর মধ্যে আমাদের রিলেশন বাঁচাতে, ❣️

দুপুর ১.৩০--আমার লাশ টাকে নামানো হল সবাই বলছে পুলিশ কেশ.তাই কেউ হাত লাগায়নি কিন্তু মা আমার মুখটাকে বুকের মধ্যে আঁকড়ে ধরে চিৎকার করছিল,থামাতে পারিনি আমিও, মায়ের মাথায় হাত বুলাতে পারিনি আমিও..........

🌜🖤😇দুপুর ২টো-- ভীড় করে থাকা মানুষের মধ্যে থেকে হঠাৎ দেখলাম তোমার অগোছালো চুলের অবাধ্যতা, দেখলাম এই প্রথম বারের মত ব্যাকুল ভাবে আমাকে খোঁজার আপ্রান চেষ্টা।
আমি হাসতে হাসতে বললাম কি গো কেমন শিক্ষা দিলাম? 🤗

বলেছিলে না চলে যেতে, ☺️

বলেছিলে না তুমি যে আর কষ্ট পাবেনা আমার জন্য,

কি গো বলেছিলে না আমাকে আর মিস করবেনা কোনদিন-ও

তাহলে এখন কাঁদছো কেন?🙃

বিকেল ৩.৩০টে-- কে একজন বলে উঠলো আর বডি ফেলে রাখা উচিত হবেনা পুলিশ এসে নিয়ে যাক,আবার তো পোস্টমর্টেম করবে!

😥ঠিক তখন-ই মনে হল চিৎকার করে বলতে যে নাহ...........!!!!!

বলতে ইচ্ছা হল যে মা আমার যে রক্ত দেখলে ভয় করে😓
কিন্তু আজও কেউ শুনলো না আমার কথা....!🙃
বিকেল ৪.২০--আমাকে তোলা হল ভ্যানে, শেষবারের মত দেখলাম আমার বেড়ে ওঠার সাক্ষী স্বরুপ আমাদের বাড়িটাকে,মা কে কেউ সামনে আনেনি অবশ্য মা তখন অজ্ঞান হয়ে পড়েছে।

চোখের সামনে অস্পষ্ট হয়ে উঠলো সমস্ত চেনা মানুষ জন, হ্যাঁ সাথে তুমিও...!!❣️

সামলাতে পারেনি তোমাকেও কেউ ইচ্ছা করছিল শেষবারের মত কপালে ঠোঁট ছুঁয়ে বলি ভালো থেকো কিন্তু উপায় নেই....🖤🌝

থানায় এনে ফেলে রেখেছিল আমাকে মুখে একটা প্লাস্টিক চাপা দিয়ে কিছুক্ষন পর পাঠানো হল ময়নাতদন্তের রুমে।
আমাকে আমার মরে যাওয়া প্রানটাকে আরোও ক্ষত বিক্ষত করবে বলে আমার বুক চিরে আমার মাথা ভেঙে আমার সত্তার অপমৃত্যুকে ওরা পরীক্ষা করবে।

আমাকে ছিঁড়ে কেটে আবার সেলাই করে প্যাকেটে ভরে ফেলে দিল এককোনে...খুব মায়া হচ্ছিল দু চোখ দিয়ে জল বেরোতে চাইছিল নিজের আমিটাকে এভাবে লাশ হিসাবে দেখতে
কিন্তু উপায় নেই আমাকে মেরেছো তোমরাই আমি মরতে চাইনি আমাকে মেরেছো তোমরা তাই আমি আর ফিরতে চাইনা............☺️😓

ভোর ৩টে-- আমাকে আবার নিয়ে আসা হল বাড়িতে এবার কিন্তু আমি একা আসিনি এসেছে আমার সাথে খাট,সাজানো হয়েছে আমাকে

কিন্তু মা গো তুমি তো জানো আমি মুখে চাপা দিয়ে শুতে পারিনা তাও ওরা আমাকে চাপা দিয়ে দিয়েছে,একটু খুলে দাওনা।
কষ্ট হচ্ছে যে আমার.....
কি গো মা............! 🙁🙁
ভোর ৩.৪০-- আমি এখন.........শ্মশানঘাটে।
আমার আগে নাকি আরোও দুজন আছে। আমাকে ফেলে রেখে সবাই এদিক ওদিক চলে গেলো আমি একা কিন্তু কেন? আমি তো একা থাকতে চাইনি, আমি তো চাইনি এই ২২বছরে নিজের সমস্ত সত্তাকে ছুঁড়ে ফেলে একটা ফটো তে মালা গলায় নিয়ে বেঁচে থাকতে। এসব যখন ভাবছি তখন কে যেন একজন বলে উঠলো
"আর কত দেরি?"

😌নিজের উপর করুনা হল. ভাবলাম বেশ করেছি যা হল নিজের লোকেরাই যখন বলছে মারা যাওয়ার পর "আর কত দেরি হবে" তখন এভাবেই ভালো আছি। 😌❣️

কিছুপরে দেখলাম দূরে একটা কাঠের স্তূপ সাজাচ্ছে কারা যেন! 🌜
আর আমার পাশে কারা যেন বলাবলি করছে ওই চিতাটাই তো?
ঘোর যখন ভাঙলো তখন আমি জ্বলছি।🍂🔥
জ্বলতে দেখে মা চিৎকার করে উঠেছে আর তাতেই আমার সম্বিত ফিরে পেলাম।
কেঁদেছিলে তুমিও🖤 ভেঙে পড়েছিলাম আমিও

🔥 কিন্তু আজ আমাকে জ্বলতে দেখে তোমরা কাঁদছো কেন যখন তোমরাই আমায় জ্বালিয়েছো???🙂

"Collected" 🥀

শিক্ষনীয় গল্পঃএকদিন গাধা বাঘকে বলল — "ঘাসের রং নীল। "বাঘ উত্তর দিল — "না, ঘাসের রং সবুজ। "কিছুক্ষনের মধ্যেই দু'জনের আলোচ...
29/08/2022

শিক্ষনীয় গল্পঃ

একদিন গাধা বাঘকে বলল — "ঘাসের রং নীল। "

বাঘ উত্তর দিল — "না, ঘাসের রং সবুজ। "

কিছুক্ষনের মধ্যেই দু'জনের আলোচনা তুমুল তর্কে পরিণত হলে, তারা জঙ্গলের রাজা সিংহের কাছে বিচারের জন্য উপস্থিত হল।

রাজদরবারে সিংহের কাছে পৌঁছানোর আগেই গাধা ডাক ছাড়তে শুরু করে দিল — " মহারাজ, আপনিই বলুন ঘাসের রং নীল কি না?"

সিংহ উত্তর দিল -- " হ্যাঁ, ঘাসের রং নীল।"

গাধা তাড়াতাড়ি সিংহের কাছে পৌঁছালো এবং বলতে থাকল —" বাঘ আমার কথা মানছে না, তর্ক করছে এবং আমাকে বিরক্ত করছে। ওকে শাস্তি দিন।"

সিংহ তখন ঘোষণা করল --" বাঘকে ৫ বছরের জন্য মৌন থাকার শাস্তি দেওয়া হল।"

গাধা খুশিতে লাফাতে লাগল এবং বলতে বলতে চলে গেল — " ঘাসের রং নীল, ঘাসের রং নীল।"

বাঘ শাস্তি মেনে নিল, কিন্তু সিংহকে জিজ্ঞাসা করল —" মহারাজ, আপনি আমায় শাস্তি দিলেন কেন যখন ঘাসের রং সত্যিই সবুজ।"

সিংহ বলল —" ঠিক, ঘাসের রং সবুজ।"

বাঘ জিজ্ঞাসা করল —" তাহলে আপনি আমায় শাস্তি দিলেন কেন?"

সিংহ উত্তর দিল —" তোমাকে শাস্তি দেওয়ার সাথে ঘাসের রং সবুজ না নীল, সেই প্রশ্নের কোনো সম্পর্ক নেই। তোমাকে শাস্তি দিয়েছি কারণ তোমার মত সাহসী, বুদ্ধিমান প্রাণী একটা গাধার সাথে তর্ক করে সময় নষ্ট করেছ এবং এইরকম একটা বাজে কারণে আমার কাছে এসে আমার সময় নষ্ট করেছ।"

শিক্ষাঃ মুর্খের সাথে কখনো তর্কে যেওনা।

এক ব্যক্তি একটি পাঁঠাকে মন্দিরে বলি দিতে গেছে, তখন পাঁঠা হেসে উঠলো...তখন ঐ ব্যক্তি পাঁঠাকে বলল আমি তোকে বলি দিতে এনেছি আ...
13/07/2022

এক ব্যক্তি একটি পাঁঠাকে মন্দিরে বলি দিতে গেছে, তখন পাঁঠা হেসে উঠলো...
তখন ঐ ব্যক্তি পাঁঠাকে বলল আমি তোকে বলি দিতে এনেছি আর তুই হাসছিস।
তখন পাঁঠা বলল, আমি এই চিন্তা করে হাসছি যে, আমি সারা জীবন ঘাস খেয়ে নিষ্পাপ জীবন যাপন করলাম, এরপরেও এত কষ্টের মৃত্যু পেতে চলেছি কিন্তু তুইতো আমার মত অনেক নিরীহ পশুকে সৃষ্টিকর্তার সামনে হত্যা করে পরম ভক্ত সেজে বীরত্ব দেখিয়েছিস, তোর মৃত্যু যে কত ভয়ানক হবে।

আসল কথা হচ্ছে আমরা ঈশ্বরকে মনে করি ঘুষখোর অফিসার তাই গৃহপালিত পশু—পাঁঠা-মহিষ-হাঁস-কবুতর বলি দেই নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য।
আমি অনেককে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কেন এই নিরীহ পশু বলি...!
অনেকে বলেছেন স্বপ্নে দেখেছেন কেউবা মানত করেছেন।
আমার কথা হচ্ছে যদি কেউ স্বপ্নে দেখেন একটা বিষধর সাপ দিয়ে মাকে পূজা দিতে কিংবা বাঘ, সিংহ ইত্যাদি অথবা নিজের শরীরের একটি অঙ্গ কিংবা নিজের সন্তানকে বলি দিয়ে পূজা দিতে।
কতজন ভক্ত পূজা দেবেন? তাই সকলের কাছে বিনম্র অনুরোধ আসুন আমরা সবাই মিলে বলি প্রথা মুক্ত সমাজ গড়ে তুলি।
যেখানে আমাদের বলিদানের মধ্যে থাকবেনা কোন নিরীহ পশুর রক্তের চিহ্ন।

আর বলি যদি দিতেই হয় নিজের অহংকার, শত্রু দের প্রতি ঘৃণা, লোভ, পাপ কে দিন তবেই #আত্মার_সাথে_পরম_আত্মার_মিলন_ঘটবে🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

শিক্ষনীয়_পোস্ট :-স্ত্রী : এতোগুলো কাপড় ধোয়ার জন্য ফেলে রেখো না।স্বামী : কেন?স্ত্রী : কাজের মাসি আগামী ২দিন আসবেন না।স্বা...
11/07/2022

শিক্ষনীয়_পোস্ট :-

স্ত্রী : এতোগুলো কাপড় ধোয়ার জন্য ফেলে রেখো না।
স্বামী : কেন?
স্ত্রী : কাজের মাসি আগামী ২দিন আসবেন না।
স্বামী : কেন?
স্ত্রী : তিনি মেয়ের বাড়িতে নাতনীকে দেখতে যাবেন।
স্বামী : ওকে! তাহলে কিছু কাপড় আমি নিজেই ধুয়ে ফেলবো।
স্ত্রী : আমি কি উনাকে ১০০০টাকা অতিরিক্ত দিতে পারি?
স্বামী : কেন? সামনে তো দুর্গা পুজো! তখন তো তাকে এমনিতেই বোনাস দিতে হবে!
স্ত্রী : ওহ জান! তিনি তার মেয়ে এবং নাতনীকে দেখতে যাবেন। যাওয়ার সময় তিনি হয়তো তাদের জন্য কিছু নিয়ে যাবেন। আজকাল সবকিছুর দাম বাড়তি। যাওয়ার সময় তার কিছু টাকার প্রয়োজন!
স্বামী : তুমি অতি সহজেই ইমোশনাল হয়ে পড়ো!
স্ত্রী : ওহ জান! তুমি চিন্তা করো না, তোমাকে অতিরিক্ত খরচ করতে হবে না। আজ বিকেলে রেস্টুরেন্টে পিজ্জা খাওয়ার যে কথাটা ছিলো, সেটা আমি খাবো না। কেন শুধু শুধু কয়েক টুকরো ব্রেড খাওয়ার জন্য এতো গুলো টাকা খরচ করবো। সেই টাকাটা আমরা মাসিকে দিয়ে দিবো।
স্বামী : তোমার যা ইচ্ছে করো।
মাসি ৩দিন পরে বাসায় আসলো। এসেই ঘর-দোর পরিস্কার করতে লেগে গেলো।
স্বামী মাসি কে জিজ্ঞেস করলো: " আপনার ছুটি কেমন কেটেছে? "
মাসি : দাদা অনেক ভালো কেটেছে। আমি যাওয়ার সময় বৌদি(স্ত্রী) আমাকে ১০০০টাকা দিয়েছেন ! "
স্বামী : তাই আপনি মেয়ে এবং নাতনীর সাথে দেখা করতে গিয়েছেন?
মাসি : হ্যাঁদাদা। অনেক মজা হয়েছে, ২দিনে সবটা টাকা খরচ হয়েছে !
স্বামী : তাই? কি কি করলেন ১০০০টাকা দিয়ে শুনি?
মাসি: ৩০০ টাকা দিয়ে নাতনীর জন্য একটা জামা কিনেছি, ৮০ টাকা দিয়ে একটা পুতুল নিয়েছি, ২০০ টাকার মিষ্টি কিনেছি, ১৫০ টাকা দিয়ে মেয়ের জন্য চুড়ি কিনেছি, ১২০ টাকা বাস ভাড়া এবং ১৫০ টাকা নাতনীর স্কুলের খাতা-কলম কেনার জন্য দিয়েছি।
এভাবে মাসি সব টাকার হিসেব দিয়ে দিলো।
বিকেলে যখন সে স্ত্রীকে নিয়ে পিজ্জা খেতে গেলো, ওয়েটার পিজ্জা দেওয়ার পর সে আশ্চর্য হলো ! আট টুকরো পিজ্জার দিকে তাকিয়ে তার সকাল বেলায় মাসির কথাগুলো মনে পড়লো !....
সে আট পিস পিজ্জার দিকে তাকিয়ে রইলো.. ১ম পিস পিজ্জা দিয়ে ১টা শিশুর নতুন পোশাক.. ২য় পিস পিজ্জা দিয়ে ১টা শিশুর জন্য মিষ্টি.. ৩য় পিস পিজ্জা দিয়ে একটা শিশুর স্কুলের খাতা...৪র্থ পিস পিজ্জা দিয়ে খেলার পুতুল..৫ম পিস পিজ্জা দিয়ে বাস ভাড়া..এভাবে কতোকিছু সম্ভব!
আট টুকরো পিজ্জা যেন তার মনকে হাতুড়ির মতো আঘাত করছিলো। এতোদিন সে পিজ্জাকে এক দৃষ্টি থেকে দেখতো, আজ মাসি তাকে পিজ্জার অন্য দিকটাও দেখিয়ে দিয়েছে। আট টুকরো পিজ্জা তাকে লাইফের নতুন অর্থ শিখিয়েছে।
আজ সে বুঝতে পারলো - " Spending for life! " or " life for spending ".
(স্বপ্ন জগৎ )

এক ভদ্রলোক ডিম বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলো'ডিম কত করে বিক্রি করছেন?বৃদ্ধ বিক্রেতা বললো' স্যার পাঁচ টাকা করে প্রতিটি।স্যার বল...
10/07/2022

এক ভদ্রলোক ডিম বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলো'
ডিম কত করে বিক্রি করছেন?
বৃদ্ধ বিক্রেতা বললো' স্যার পাঁচ টাকা করে প্রতিটি।
স্যার বললো, আমি ৬টি ২৫ টাকা দেব, না হয় চলে যাবো!
বৃদ্ধ বিক্রেতা উত্তর দিলো, আসেন স্যার নিয়ে যান আপনার দামে। কারণ সারাদিন একটিও বিক্রি করতে পারিনি। আপনার মাধ্যমেই আজকের বিক্রি শুরু।।
স্যারটি ডিম কিনে জিতে গেল।
তারপর স্যারটি তার দামী গাড়ীতে চড়ে তার বন্ধুর সাথে অভিজাত রেস্তোরাতে গেলো। সেখানে, সে আর তার বন্ধুরা তাদের পছন্দসই অনেককিছু অর্ডার করলো। কিন্তু তারা যা অর্ডার দিলো তার স্বল্প খেলো আর বেশিরভাগ রেখে দিলো। তারপর সে বিল দিতে গেল।বিল আসলো ১৪০০টাকা। সে দিলো ১৫০০টাকা এবং রেস্তোরা মালিককে বললো বাকিটা রেখে দিতে।
এ ব্যাপারটা রেস্তোরা মালিকের কাছে খুবই স্বাভাবিক হতে পারে কিন্তু দরিদ্র ডিম বিক্রেতার কাছে খুবই বেদনাময়।
ভদ্রতার চাদরে আসলে আমরা আমাদের মূল্যবোধকে হারিয়ে ফেলেছি ... যখনি কোন অসহায়, বৃদ্ধ, গরীব লোকের কাছ থেকে কিছু ক্রয় করবেন তখন তাকে মূল্যের চেয়ে একটু বেশী দিবেন ...
সৃষ্টির সকল প্রাণীকে ভালবাসতে শিখি,,,,
অসহায় মানুষকে আপন ভাবতে শিখি।

হরে কৃষ্ণ রথের রশি স্পর্শে কি ফল হয়❓রথের রশির নাম বাসুকি!জগন্নাথদেবের রথের রশি একটি বার স্পর্শ করার জন্য আকুল হয়ে পড়ে...
30/06/2022

হরে কৃষ্ণ
রথের রশি স্পর্শে কি ফল হয়❓

রথের রশির নাম বাসুকি!
জগন্নাথদেবের রথের রশি একটি বার স্পর্শ করার জন্য আকুল হয়ে পড়েন ভক্তরা। পুরী, কলকাতার রথ কিংবা বিশ্বব্যাপী ইসকনের রথ ---সর্বত্রই রথের রশি ছুঁয়ে দেখার জন্য মানুষের ভীড় উন্মাদনা লক্ষ্য করা যায়। আসলে ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, জগন্নাথদেবের রথের রশি স্পর্শ করলে পুনর্জন্মের কষ্ট সহ্য করতে হয় না।
এক সময় পুুরীর রথযাত্রায় জগন্নাথদেবের রশি ছুঁয়ে সেই রথের চাকার তলায় আত্মঘাতী হত
কোনো কোনও ভক্ত।
কেন এই অদ্ভুত মৃৃত্যুবরণ? মানুষের বিশ্বাস শ্রীপুরুষোত্তমের চাকার নীচে প্রাণ বিসর্জন দিতে পারলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হয়ে স্বর্গারোহণ নিশ্চিত করা যায়।
শ্রীচৈতন্যদেবের অন্যতম প্রিয় শিষ্য সনাতন গোস্বামী অসুস্থতার কারণে একবার রথযাত্রার দিন জগন্নাথদেবের চলন্ত চাকার তলে প্রাণ বিসর্জন দিতে চেয়েছিলেন। তখন মহাপ্রভুই তাঁকে বলেন, সনাতন, এরকম দেহ ত্যাগে যদি কৃৃষ্ণকে পাওয়া যেত তাহলে এক মূহুর্তের মধ্যে আমিও আমার লক্ষ জন্ম তাঁর শ্রীচরণে সমর্পন করতাম। কিন্তু দেহত্যাগে কৃৃষ্ণকে পাওয়া যায় না। এরকম দেহত্যাগ হচ্ছে তমোগুণ। তমোগুণে কৃৃষ্ণকে পাওয়া যাবে না। ভক্তি ছাড়া, ভজন ছাড়া তাঁকে পাওয়ার উপায় নেই।
ইন্দ্রনীলময় পুুরাণের মতে, জগন্নাথের রথের রশি সামান্য স্পর্শ করলেও পুনর্জন্ম হয় না। ' পুনর্জন্ম ন ভূঞতে।' শ্রীজগন্নাথের বামন অবতার রথে। সেই রথ দর্শন করার পর একটু টানতে পারলেই পুনর্জন্ম হয় না সূতসংহিতায় রয়েছে -- ' রথে তু বামনাং দৃৃষ্টা, পুনর্জন্ম ন বিদতে। অতএব ধার্মিক সনাতনী বিশ্বাস করেন যে, রথের রশি ছোঁয়ার থেকে বড় পূর্ণ আর কিছুতে হয় না।'
রথযাত্রা নিয়ে কপিল সংহিতায় আছে-- গুন্ডিচাখ্যং মহাযাত্রা যে পশ্যন্তি মুদনিতাঃ সর্বপাপ বিনির্মুক্তা তে যান্তি ভুবন মম।' অর্থাৎ জগন্নাথদেব বলছেন, গুন্ডিচা মহাযাত্রায় যে ব্যক্তি আমাকে দর্শন করবে সে কালক্রমে সব পাপ থেকে মুক্ত হয়ে আমার ভুুবনে যাবে।
রথের রশি ছুঁয়ে রথ টানা শুধু নয়, বেশীর ভাগ মানূষ রথের রশি যতটুকু পারে ছিঁড়েও নেয়। টুকরো টুকরো রথের রশির সুতো মাদুলি করে ছোট ছেলে-মেয়েদের হাতে ও গলায় পরিয়ে দেয়। বড়রাও পরেন। মানুষের বিশ্বাস এই মাদুলি সমস্ত বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবে। অসুখ- বিসুখ হলেও তাড়তাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠবে, অনেকেই রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে চেঁচিয়ে ওঠে। এরকম কারও মাথায় রশির টুকরো অংশ ছুঁইয়ে দিলে কিংবা তার বালিশের নীচে রেখে ঘুমোলে দুঃস্বপ্ন আসে না। স্কন্দপুরাণ, বামদেব সংহিতার প্রসঙ্গ টেনে বলা যায় যে, জগন্নাথদেবের রথের রড়ি ধরে টানতে পারলে অশ্বমেধ যজ্ঞের ফল লাভ হয়।
রথ বা উল্টোরথে দেখা যায় ছোট-ছেলেমেয়েরা খেলনা রথ টানে,পথচলতি বয়স্ক লোকেরাও সেই রথের রশি একবার স্পর্শ করে। আসলে মানুষের বিশ্বাসটাই বড় কথা।
জয় জগন্নাথ।
Copyed

পিকচার টা দেখে নরমালি বোঝা যাচ্ছে ভেতরে লাশ/মৃত দেহ আছে।হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু।সবাই পলিথিন দিয়ে লাশ টা ঢেকে বারান্দা বা ঘর...
21/06/2022

পিকচার টা দেখে নরমালি বোঝা যাচ্ছে ভেতরে লাশ/মৃত দেহ আছে।হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু।সবাই পলিথিন দিয়ে লাশ টা ঢেকে বারান্দা বা ঘরে আশ্রয় নিয়েছে।যে পিকচারটা ক্যাপচার করেছে,তিনিও রুম থেকেই তুলেছে।
তোমার প্রয়োজন বুঝে নাও কতটুকু।আজ মরলে একটু পরেই সবাই পর।তোমার লাশটা ঘরে তোলা যাবে না।তোমার জন্য কেও বৃষ্টিতে ভিজতেও পারবে না।একটু চোখের জল পড়বে,যা বাড়িতে পোষা কোনো প্রানী মারা গেলেও পড়ে সবার।
কিন্তু একটা ব্যক্তির দামি কোন অলংকার হারিয়ে গেলে যত বার সেই হারিয়ে যাওয়া অলংকারের কথা স্বরন করে তত বার তুমি মারা গেলেও স্মরণ করবে না।

সুতরাং যত দিন বাঁচবে নিজের জন্য বাঁচো।❤️

ঘর ডুবে গেলেও বাঙালিরা কিন্তু TV serial মিস করবে না 😆😆😆
19/06/2022

ঘর ডুবে গেলেও বাঙালিরা কিন্তু TV serial মিস করবে না 😆😆😆

প্রবল বৃষ্টির কারণে মাছ ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন  #রোনাল্ডো ও  #মেসিDue to heavy rainfall Ronaldo and Messi have decided ...
18/06/2022

প্রবল বৃষ্টির কারণে মাছ ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন #রোনাল্ডো ও #মেসি
Due to heavy rainfall Ronaldo and Messi have decided go for fishing🎣

আম এর দিন, তাই বরাক বাংলা পরিবারের আপনাদের জন্য প্রসিদ্ধ কিছু আম নিয়ে আসলাম 🥭
17/06/2022

আম এর দিন, তাই বরাক বাংলা পরিবারের আপনাদের জন্য প্রসিদ্ধ কিছু আম নিয়ে আসলাম 🥭

15/06/2022
"স্কুলে কি পড়েছি তা নেই মনে ,কিন্তু স্কুলের প্রতিটি দিন এখনো আছে স্মরণে ।”"স্কুল মানেই বই পড়ার ফাঁকে প্রথম প্রেমে পড়া॥"
12/06/2022

"স্কুলে কি পড়েছি তা নেই মনে ,কিন্তু স্কুলের প্রতিটি দিন এখনো আছে স্মরণে ।”

"স্কুল মানেই বই পড়ার ফাঁকে প্রথম প্রেমে পড়া॥"

09/06/2022

প্রথম বারের মতো #জীবত দেখা গেলো বাস্তুশাস্ত্রে উল্লেখ #3পা থাকা #ফেঙ_শুঁই 🐲🐲 #বেঙ...
Feng Shui Money Frog for Good Luck

আমার মনে হয়, এই পৃথিবীতে যেকোনো ব্যক্তির কাছে তার সবথেকে প্রিয় স্থান হলো তার জন্মস্থান.....আজ একটা জায়গায় সবার নিজের...
07/06/2022

আমার মনে হয়, এই পৃথিবীতে যেকোনো ব্যক্তির কাছে তার সবথেকে প্রিয় স্থান হলো তার জন্মস্থান.....

আজ একটা জায়গায় সবার নিজের প্রিয় স্থান লিখেতে গিয়ে, এই সত্যিটাই উপলব্ধি করলাম। লিখতে গিয়ে বার বার মনে হল সেই ফেলে আসা ছোট্ট একটা জংশন "বদরপুর" সেইটাই আজও আমার সবচেয়ে প্রিয় স্থান......

আমি বড় হয়েছি আসামের একটি ছোট্ট জংশন "বদরপুরে" জন্মলগ্ন থেকেই ট্রেন ছুটার ঝকঝক ঝকাঝক শব্দ হয়তো কানে এসেছিলো। কারণ, হাসপাতালটা ছিলো রেল স্টেশনের কাছে.....

রেল কোয়ার্টার আর ছোট, বড় দোকান পাঠ নিয়ে 'বদরপুর' ছিলো আমার প্রিয় শহর। আমার শৈশবে দেখা এই শহরটা তখন যন্ত্রনগরী হয়ে উঠেনি। সেখানের মানুষজন যন্ত্রমানব ছিলো না......

আমরা থাকতাম তখন রেল কোয়ার্টারে। সেখানে পাড়া প্রতিবেশীদের ছিল অন্তর থেকে ভালোবাসা। আমরা কখনও বুঝিনি পাড়ার কাকু, জেষ্ঠু, কাকিমা, উনারা নিজের আপন কেউ ছিলো না। কিন্ত, ছিল আপনের চেয়ে অনেক বেশি আন্তরিকতা। সেখান থেকেই আমি প্রথম শিখি পরকে আপন করার শিক্ষা......

তখন মাথায় ঝুড়ি নিয়ে ফেরিওয়ালারা নানা রকম জিনিস নিয়ে হাক ডাকতেন। বাড়িতে বাড়িতে ঘুরে সাপ খেলা, বানর খেলা দেখতাম সবাই মিলে। দুপুরে ডাক পিউনকাকু বাড়ি বাড়ি ঘুরে চিঠি বিলি করে যেতো। এই শহরেই আমার প্রথম প্রিয় আত্মীয় স্বজনদের চিঠি পড়ার সুযোগ হয়েছিলো....

দূর্গা পূজার পর বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি আসতো। সেই চিঠি একজন পড়তো আর বাড়ির সবাই মিলে শুনতাম। এই শুরু হয়েছিলো চিঠি লেখা।
ছিলো বইয়ের লাইব্রেরি। সেখান থেকেই আমার প্রথম বই পড়ার আগ্রহ বেড়েছিলো......

জীবনের প্রথম আইসক্রিম খেয়েছিলাম সেই শহরেই। তার দাম ছিল পঁচিশ পয়সা। এই শহর থেকেই আমি প্রথম "ইন্দিরা গান্ধীকে" দেখেছিলাম। উনি ট্রেনে শিলচরে যাওয়ার পথে একবার আমাদের শহরে এসেছিলেন......

এই সবকিছুর উপরে ছিলো আমার প্রথম স্কুল জীবন কাটানোর স্মৃতি। সবাই মিলে হৈচৈ করতে করতে স্কুলে যাওয়া। স্কুলের জানালা দিয়ে একটা সরুপথ দেখা যেতো। মাঝেমধ্যেই মনে হতো, ঐ পথটা কোথায় গিয়ে শেষ হলো! এর উত্তর খোঁজে পাওয়ার আগেই এই শহর ছেড়ে চলে আসতে হয়েছিলো আমাকে......

তবু, আজও আমার কল্পনাতে এই শহরে খেলা করে মেঘ আর বৃষ্টি। এই শহরে বাতাস উড়িয়ে আনে কদমফুলের ঘ্রাণ, মানুষ মানুষকেই বলে ভালোবাসি। উৎসবে, আনন্দে এই শহর বর্ণময় হয়ে ওঠে। এই শহর জানে আমার প্রথম সবকিছু। এই শহরকে কখন ভুলা যায় না। সুরে, বেসুরে, আনন্দে, বেদনায়, আজও এই শহরের কথাই প্রথম মনে পড়ে.....

হয়ত কখনও ভাবেননি। আজ ভেবে দেখুন তো! এখন হয়ত অনেক দেশ বিদেশ ঘুড়েছেন সবাই। তবুও কি নিজের জন্মস্থান ভুলতে পেরেছেন.....!!

কলমে আমাদের প্ৰিয় পান্না দি ❤

29/05/2022

5 मिनट में आइसक्रीम बनाने का तरीका !! Easy Way To Make Ice Cream Recipe..At Home.

27/05/2022

সঙ্গ দোষে, লোহা ভাসে। A man is known by the company he keeps

https://youtu.be/YwRgLSQuWIw
21/05/2022

https://youtu.be/YwRgLSQuWIw

Hello guys....Welcome to our channelIf you like our videos Subscribe to our channelAnd please make sure hit the bell icon button alsothat you can get all the...

Address

Badarpur
788806

Telephone

+916901181072

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বরাক বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বরাক বাংলা:

Videos

Share


Other News & Media Websites in Badarpur

Show All