Dey Uttam

Dey Uttam Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dey Uttam, Digital creator, Amarpur.

মনিপুরে বিপরীত পরিস্থিতিতে ত্রাতার ভুমিকায় রাজ্যের প্রিয় মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডঃ মানিক সাহা।❤️মনিপুরে আটকে পরা ছাত্র ছাত...
06/05/2023

মনিপুরে বিপরীত পরিস্থিতিতে ত্রাতার ভুমিকায় রাজ্যের প্রিয় মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডঃ মানিক সাহা।❤️

মনিপুরে আটকে পরা ছাত্র ছাত্রীদের বিপর্যস্ত অভিভাবকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ প্রিয় মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা।🙏

মনিপুরে আটকে পরা ছাত্র ছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা স্যার। 🙏

আমাদের মুখ্যমন্ত্রী আমাদের গর্ব, মনিপুরে আটকে পরা ভাই-বোনদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ। 🙏

প্লিজ কেউ চিন্তা কইরেন না🙏 মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা স্যার আছে, সবাই খুব তারাতাড়ি ত্রিপুরায় ফিরা আইবো।
Thank You Hon'ble CM Manik Saha Sir for taking immediate action . 🙏

স্যার একটা কথা কমু?-কি বল?-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?-কেন? কি করবা?-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।...
29/04/2023

স্যার একটা কথা কমু?
-কি বল?
-আইজ আমারে সারে ১২টায় ছুটি দেবেন?
-কেন? কি করবা?
-বাসায় গিয়া ভাত খামু, পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।
-কেন সকালে খেয়ে আসোনি?
-জ্বি না।
-কেন?
-তরকারি নাই। আর লবণ দিয়া ভাত খাইতে পারি না।
তাই খাইতে পারি নাই।
কথাটা শুনতেই বুকের মধ্যে কেমন যেন
লাগলো স্যারের?
-রাতে কি খেয়েছো?
-গরম ভাতে পানি দিয়া ডাল মনে করে ভাত।
-এখন কি দিয়ে খাবে?
-মায় কইছে ইস্কুল ছুটির পর গেলে কচু
রাইন্ধা রাখব। হেইডা দিয়া মজা কইরা ভাত খামু।
মায় খুব মজা কইরা কচু রানবার পারে।
কখন যে চোখটা ঝাপসা হয়ে আসল বুঝতে পারিনি।
একদিন তোমার মায়ের হাতের রান্না করা কচু
খেয়ে আসব। নিবা তোমার বাসায়?
যাইবেন স্যার সত্য?
হ্যাঁ যাব। যাও বাসায় গিয়ে পেট ভরে ভাত খাও।
মুখে পৃথিবী জয় করা হাসি নিয়ে বই হাতে নিয়ে তার
চলে যাওয়ার দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে
রইলাম।
তরকারির জন্য ভাত খেতে পারছে না। অথচ
আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যাদের
খাবারের মেনুতে কত আইটেম থাকে। যা তারা
খেয়ে শেষ করতে পারে
না। উচ্ছিষ্ট অংশ চলে যায় ডাস্টবিনে। এমন অনেক
বাবা মা আছেন যারা ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে
পড়ান। গাড়ি করে নিয়ে যান। ছেলের কত আবদার!
সব পূরণ করতে ব্যস্ত। অথচ রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষ
গুলোর দিকে ফিরেও তাকান না। তাকাবেন কেন??
তাকালেই তো ঘাড়ে এসে পড়বে। আমরা তো
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। হাজার টাকার বডি স্প্রে
গায়ে দিয়ে ঘুরে
বেড়াই। যে কনো অনুষ্ঠান পুজো পার্বণ আসলে ব্যস্ত হয়ে পড়ি শপিং নামক
টাকা উড়ানোর খেলায়। কেউ পাখি,কেউ কিরণমালা,
কেউ শীলা কি জাওয়ানি নামক উদ্ভট সব পোশাক
কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কিন্তু বুঝতে চাই না এই
বাইরের পোশাক গুলোতে আমাকে কি মানাচ্ছে?
অথচ একটা গরীব লোক এসে বলছে-দুইটা টাকা
দেন। তখন বলি-ভাংতি নাই। মাফ কর। গার্লফ্রেন্ডকে
নিয়ে চাইনিজ এ
অনেক-ই যায়। কত টাকা খরচ হয় হিসাব রাখে না অথচ
গরীব রিক্সাচালক যখন বলে-পাঁচটা টাকা বাড়াইয়া দেন।
তখন তার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করে না। ঐ
গরীব লোক গুলোর অপরাধ কি?
অপরাধ একটাই যে সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে গরীবের
ঘরে জন্ম দিয়েছেন। আর আপনাকে সোনার
চামচ মুখে দিয়ে কোন ধনী বাবার ঘরে।

আসুন আমাদের যাদের সমর্থ রয়েছে আমরা এদের পাসে দারাই, আমাদের টাকা
থেকে কিছু অংশ দিয়ে ওদের জন্য কিছু করি------🙏🙏🙏❤❤❤

28/04/2023

সুখ~~
শ্বশুর মশাই নিজের বাটি থেকে টুক করে একটা মাংসের টুকরো বৌমার পাতে দিয়ে দিলেন। বৌমা অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে বলে, 'এ কি করলেন বাবা? আপনিই খান। সারাদিন আপনার যা পরিশ্রম'! মাংসের টুকরোটি ফেরত দেওয়ার জন্য সে জেদাজেদি করতে থাকে।
শ্বশুর মশাই অর্ধেন্দু বিশ্বাস তৃপ্ত মনে বৌমাকে বলেন, 'মা, আজ আমি খুব খুশি হয়েছি'।
বৌমা লিপা কৌতুহলী হয়ে জানতে চায়, 'কেন বাবা? কি হয়েছে'?'
অর্ধেন্দু বাবুর একটি বই বাঁধাইয়ের দোকান রয়েছে। বই বাঁধাইয়ে খুব নাম-ডাক তাঁর। অঢেল কাজ। বাড়ির সঙ্গেই দোকান। বাড়ির মধ্যেই রয়েছে আরও দুটি রুম। সংকীর্ণ জায়গা। বাড়ির চতুর্দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ডাঁই করা বই। একটি রুমে থাকেন লিপার শ্বশুর ও শাশুড়ী। আরেকটি রুমে লিপা ও তাঁর স্বামী। এছাড়াও রয়েছে এক অবিবাহিত ননদ। ননদটি কখনো বাবা মায়ের রুমে, কখনো সিঁড়ির নিচে থাকে। রাস্তার ধারের রুমটায় সারাদিন বই বাঁধাইয়ের কাজ করেন অর্ধেন্দু বাবু। ছেলেও হাত লাগান কাজে। লিপার বয়স অল্প। উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর সদ্য বিয়ে হয়েছে। শ্বশুর মশাইয়ের অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যায় লিপা। কলেজে ভর্তি হয়েছে ম্যাথেমেটিক্স অনার্স নিয়ে। পড়াশোনা সেরে লিপা আজ শ্বশুর মশাইয়ের বই সেলাইয়ের কাজে হাত লাগিয়েছিল। কাজের ফাঁকে ফাঁকে পছন্দের বই গুলো একটু একটু করে পড়েও নিচ্ছিল। সেই দেখে শ্বশুর মশাই আজ খুব খুশি। সেই সূত্র ধরে শ্বশুর মশাই বৌমার প্রশ্নের জবাবে বলেন, 'আজ আমি খুব খুশি। নতুন বিয়ে হয়েছে। এইটুকু একটা মেয়ে! সব জড়তা ছেড়ে আজ তুমি বই বাঁধাইয়ের কাজ করলে। তোমারই সংসার। এইভাবেই সংসারটাকে আগলে রেখো মা'।
এতক্ষণ শাশুড়ী মা চুপ করে ছিল। তিনি এবার অভিমানী সুরে বললেন, 'আমি কেউ নই বুঝি! এতো বছর রেঁধে বেড়ে খাওয়ালাম যে!'
শ্বশুর মশাই খুনসুটি করে বললেন, 'হুম, তাই উনি শুধু রান্না ঘরটাই চেনেন, বই বাঁধাই ঘরটা চিনতেই পারলেন না'!
সবাই হা হা করে হেসে উঠলো। খাওয়া শেষে সকলের বিছানা রেডি করে দিয়ে লিপা গেল ননদের কাছে। তাঁর কয়েকটা ম্যাথের প্রবলেম সলভ করে দিয়ে লিপা বললো, 'চল, এখন একটু লুডো খেলি'।
ননদ তো আনন্দে এক পায়ে খাড়া। লুডোর আসরে একে একে যোগ দিল লিপার শ্বশুর ও স্বামী। ওদিকে লিপার শাশুড়ী এক কোনে বসে ঘনঘন হাই তুলছে।
লিপার শ্বশুর মশাই শাশুড়ীকে বললেন, 'ওগো শুনছো! ঘুমিয়ে পড়ো যাও! আগামীকাল ভোর ভোর উঠতে হবে'।
লিপা কৌতুহলী হয়ে জানতে চায়, 'কেন? ভোরে উঠবে কেন'?
শশুর মশাই বললেন, 'একটা সারপ্রাইজ আছে'।
সবাই চুপ। সবাই ভাবছে, কি সারপ্রাইজ! লিপা জিদ ধরলো, 'আর টেনশন নিতে পারছি না। বলেই দাও না বাবা'।
শশুর মশাই বললেন, 'আগামীকাল সকাল সকাল আমরা সবাই মিলে মহিষাদল রথের মেলা যাবো'।
আনন্দে নেচে উঠলো লিপা। ননদ গিয়ে জড়িয়ে ধরলো বৌদিকে। লিপা আনন্দে বললো, 'বাবা, আমি ফুচকা খাবো'।
শ্বশুর মশাই আবেগ প্রবন হয়ে বললেন, 'আচ্ছা, আচ্ছা মা! যা খাবে তাই খাওয়াবো'।
এরপর প্রত্যেকেই দ্রুত বিছানায় চলে গেলো।

এরপর মাঝে কেটে গেল দশটা বছর। শ্বশুর মশাই মারা গেছেন ইতিমধ্যে। যুগের পরিবর্তনে ডিজিটাল মিডিয়ার আগ্রাসনে ছাপা বইয়ের জনপ্রিয়তাও কমেছে। ফলে বই বাঁধাইয়ের দোকানটাও বন্ধ হয়ে গেল। বছর পাঁচেক হল লিপা একটি হাইস্কুলে চাকরি পেয়েছে। লিপার একটি সন্তানও হয়েছে। স্বামী একটা ছোট কোম্পানিতে কাজ করে এখন। ননদ বিয়ে করে চলে গেছে। শাশুড়ী মাতা আধ্যাত্মিক জগতে নিজেকে বন্দী করেছেন। সেই ছোট্ট একতলা বাড়িটা আজ আরও আধুনিক হয়েছে। সেটি এখন তিনতলা। ফ্লোরে মার্বেল দেওয়া। বাথরুম, কিচেন সবই আধুনিক।
এক গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় লিপা বাড়ির তিনতলায় একটি ঘরে এ সি চালিয়ে একাকী বসে আছে। এমনিতেই সময় কাটছে না লিপার। তার উপর একটু আগেই একটা ছোট বিষয় নিয়ে স্বামীর সাথে প্রবল ঝগড়া হয়েছে। স্বামী রাগ করে বেরিয়ে গেছেন বাজারে। ছেলে এক তলার একটি রুমে পড়াশোনা করছে। শাশুড়ী মাতা একটি অন্ধকার ঘরে ধ্যান করছেন। লিপার হঠাৎ চোখ পড়লো দেওয়ালে টাঙানো শ্বশুর মশাইয়ের ফটোটার দিকে। পরম যত্নে ফটোটা নামালেন লিপা। তাঁর চোখে জল। ফটোটা ভালো করে মুছে বিড়বিড় করে রুদ্ধ কন্ঠে লিপা বললো, 'বাবা, আগে ছোট ঘর ছিল। অনেক মানুষ ছিল। থাকার জায়গা ছিল না। কিন্ত অনেক আনন্দ ছিল। জীবনে সুখ ছিল। আর আজ অনেক বড় ঘর হয়েছে। মানুষের সংখ্যা কমে গেছে। থাকার জায়গারও অভাব নেই। কিন্তু আজ আর আনন্দ নেই। জীবনে সুখ নেই'।

সুখ © রূপেশ কুমার সামন্ত

***ছবিতে আজলদীঘী লাল আমন চাল এর খুদের ভাত আর বাড়ির কবুতর এর দুইপিস মাংস 🙂

28/04/2023

শিক্ষা নিয় গল্প⁉️

এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন।
তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন।
একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে।

কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন।
মাখনগুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল।
যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে।
শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখনগুলো দিয়ে,পরিবর্তে চা চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন।

আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোলগুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময়
ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক।
মাখনের রোলগুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে।

পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন।
দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বললেন,বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে।

এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যবসা কর। আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না।
৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা।”

কৃষক বিনম্রভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন ”দাদা!
দয়া করে রাগ করবেন না।
আসলে আমি খুবই গরিব মানুষ,দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই।
তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম,সেটা দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম!!

শিক্ষণীয় বিষয়:

আপনি অপরকে যেটা দেবেন,সেটা কোন না,কোন ভাবে আপনার কাছে ফিরে আসবেই,?
সেটা সম্মান হোক কিংবা ঘৃণা⁉️

এক ভদ্র লোক একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে ঢুকে দেখলেন তিনটা দরজা ।😊১ম দরজায় লেখা: বাঙালি খাবার,🙄২য় দরজায় লেখা : ইংরেজি খাব...
27/04/2023

এক ভদ্র লোক একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে
ঢুকে দেখলেন তিনটা দরজা ।😊
১ম দরজায় লেখা: বাঙালি খাবার,🙄
২য় দরজায় লেখা : ইংরেজি খাবার,🥰
৩য় দরজায় লেখা: চায়নিজ খাবার ।😃
লোকটি তাঁর পছন্দ অনুযায়ী
চায়নিজ খাবারের দরজায় ঢুকলেন ।😘
সেখানে আরও ২টি দরজা দেখতে পেলেন ।🤨
১ম দরজায় লেখা: বাড়ি নিয়ে গিয়ে খাবেন?😋
২য় দরজায় লেখা: এখানেই খাবেন?😃
লোকটি রেস্টুরেন্টেই খেতে চেয়েছিলেন,
তাই ‘এখানেই খাবেন?’
লেখা দরজায় ঢুকলেন ।😀
সেখানে আরও দুটি দরজা দেখতে পেলেন তিনি ।
১ম দরজায় লেখা: এসি;🥰
২য় দরজায় লেখা: নন এসি ।😪
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিলেন,
তাই এসি লেখা দরজায় ঢুকল,🙄
সেখানে আরও ২টি দরজা দেখতে পেলেন ।😄
১ম দরজায় লেখা: নগদ টাকায় খাবেন?🤔
২য় দরজায় লেখা: বাকিতে খাবেন? ।🤐
লোকটি ভাবলেন বাকি খেলেই ভালো হয়,
তাই তিনি ‘বাকিতে খাবেন ।😅
বাকি লেখা দরজাটা খুললেন ।🙂
খুলতেই নিজেকে দেখতে পেলেন তিনি রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন।😂😂
আর বাইরে একটা দেয়ালে লেখা-
" যা পাগলা হাওয়া খা"😂😂🤣🤣

মাতা ত্রিপুরাসুন্দরী মন্দির নতুন রূপে নতুন সাজে দেখতে পাবো আমরা। ✌️ 🙏
26/04/2023

মাতা ত্রিপুরাসুন্দরী মন্দির নতুন রূপে নতুন সাজে দেখতে পাবো আমরা।

✌️
🙏

সড়ক যোগাযোগের উন্নতি, ত্রিপুরার অগ্রগতি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জীর মার্গদর্শনে পার্বত্য ত্রিপুরার যোগ...
24/04/2023

সড়ক যোগাযোগের উন্নতি, ত্রিপুরার অগ্রগতি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জীর মার্গদর্শনে পার্বত্য ত্রিপুরার যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব পরিবর্তন এসেছে।
108-B আগরতলা- খোয়াই জাতীয় সড়কের কাজ চলছে দ্রুত গতিতে।

আমাদের সংস্কৃতির এবং বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু - শ্রী রাম মন্দির, অযোধ্যাধাম। জয় জয় শ্রীরাম।
24/04/2023

আমাদের সংস্কৃতির এবং বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু - শ্রী রাম মন্দির, অযোধ্যাধাম।

জয় জয় শ্রীরাম।

Address

Amarpur

Telephone

+918974810898

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dey Uttam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dey Uttam:

Share

Nearby media companies