আপোসহীন মিডিয়া

আপোসহীন মিডিয়া সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে।

সত্য হলে লাল সালাম❤️
01/01/2025

সত্য হলে লাল সালাম❤️

29/12/2024

একটা গুরুত্বপূর্ণ ফাইন্ডিংস পেলাম, গতরাতে মুছে ফেলা জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছবিটার ব্যাপারে আসিফ-হাসনাত-সারজিস কারোই কোন ফেসবুক স্ট্যাটাস নাই গত ১৪-১৫ঘন্টা পার হওয়ার পরও। তাহলে কি এটাই ধরে নিব যে, তাদের মৌন কিংবা সরাসরি সম্মতিতেই এই ঘটনা ঘটল?
তাদের মৌন সম্মতি আছে কিনা এই প্রশ্ন তোলায় আমাকে কেউ কেউ গালি দেয়া শুরু করে দিতে পারেন। তাদের বলব যে, ইচ্ছা হলে গালি দেন। কিন্তু হাসিনার ছবি মুছে দেয়ার মাধ্যমে মানুষের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি করে তাদের ৩১শে ডিসেম্বরের রাজনৈতিক সমাবেশে লোক জড়ো করার কোন পরিকল্পনা করছে কিনা তা তো প্রশ্ন করা যায়? যায় না? এই উপদেষ্টা ও সমন্বয়কদের ঘাড়ে যে জামাত-শিবির চেপে বসে আছে, তাদের কাজই তো প্রতারণার মাধ্যমে লোক জড়ো করা। তাছাড়া ঢাবির শিবির সভাপতিসহ অন্যদেরকেও এব্যাপারে চুপ থাকতে দেখছি। এরকম একটা আইকনিক ছবি মুছে দেয়া নিয়ে তাদের চুপ থাকাটা অবশ্যই সন্দেহজনক।

ঢাবিতে প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে অনেকদিন ধরে, সরাসরি প্রক্টরের নেতৃত্বে, নিরাপত্তার অযুহাতে। প্রক্টর কি তাহলে এভাবেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন ফ্যাসিবাদের সিম্বলিক ছবিগুলো মুছে দেয়ার জন্য? জুলাই-আগস্টে ঢাবি এলাকায় হাসিনার পুলিশ জনগণের প্রবেশাধিকার বাধাগ্রস্ত করেছিলো, আর গত মাসখানেক ধরে ঢাবির প্রক্টর এই কাজ করছে।

29/12/2024

ঢাবির ভিসি ও প্রক্টর কি পদত্যাগ করবেন আওয়ামী দালালীর অভিযোগে? আর এনএসআইয়ের ওই অতিরিক্ত পরিচালককে কি দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে আটক করে?
বিষয়ঃ শেখ হাসিনার ছবি মুছে দেয়া

❤️
28/12/2024

❤️

28/12/2024
এভাবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেউ চিন্তা করবে সত্যি ধারণা ছিলো না!  মুরাদনগরের সাবেক এমপি কায়কোবাদ সাহেব আজ একযুগ পর দেশে ফ...
28/12/2024

এভাবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেউ চিন্তা করবে সত্যি ধারণা ছিলো না!

মুরাদনগরের সাবেক এমপি কায়কোবাদ সাহেব আজ একযুগ পর দেশে ফিরে এসেছেন। উনার পরিবারের বারণ সত্বেও এলাকার সাধারণ মানুষ এবং দলীয় কর্মীরা ঢাকা বিমানবন্দরে চলে আসায় রাস্তায় জ্যাম হয়েছে।

তাই কায়কোবাদ সাহেবের পরিবারের সদস্যরা জ্যামে আটকে থাকা বাচ্চাদের খাওয়ার তুলে দিচ্ছেন।
এবং গাড়িতে উঠে বা রাস্তায় হেঁটে যাওয়া পথচারীদের নিকট ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবার জন্য একটা চিঠি তুলে দিচ্ছেন!

28/12/2024

অ্যানিমেশনে বিএনপির ৩১ দফা: একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ
৩১ দফায় যোগ দিন, ভবিষ্যৎকে রুপ দিন।

26/12/2024

দেয়ালে দেয়ালে 'জয় বাংলা' লিখে যদি ক্ষমতার স্বপ্ন দেখা যায়, তাহলে এতদিনে 'কলকাতা হারবাল' এ দেশ চালাতো।

হাসিনার সাথে আপোষহীনতার অপরাধ তাঁর জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে ১৭ টা বছর।  বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তিনি, আব্দুস সালাম পিন্টু ত...
24/12/2024

হাসিনার সাথে আপোষহীনতার অপরাধ তাঁর জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে ১৭ টা বছর। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তিনি, আব্দুস সালাম পিন্টু তাঁর নাম।
তাঁর মেয়ে আজ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক , বাবাহীন অবস্হায় সেই ছোট্ট মেয়ে বড় হয়েছে , ম্যাট্রিক , ইন্টার , MBBS পাশ করেছে। যুক্তরাজ্যের ROYAL COLLEGE OF SURGEONS থেকে MRCS-UK পাশ করেছে ।
কিছুদিন পরপর পুরো পরিবারকে বাসা বদল করতে হয়েছে হাসিনার গুম আর খুনের ভয়ে। আহ জীবন ! আহ !

রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে অন্যায়ভাবে ১৭ বছর কারাগারে বন্দি ছিলেন বিএনপির এই বর্ষীয়ান নেতা।

তোমরা বিএনপির দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন উঠাও ।
হাসলেও চোখে পানি চলে আসে ।

(১৭ বছর আগের আর পরের ছবি)

টেম্পুস্ট্যান্ডে ছাত্রদল, যুবদল বা বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের চাঁদাবাজির বিষয়ে বটবাহিনীর সিরিজ  পোস্ট দেখে ভাবলাম এই জ...
23/12/2024

টেম্পুস্ট্যান্ডে ছাত্রদল, যুবদল বা বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের চাঁদাবাজির বিষয়ে বটবাহিনীর সিরিজ পোস্ট দেখে ভাবলাম এই জিনিস- মানে টেম্পু বা তার স্ট্যান্ড এখনও এক্সিস্ট করে! তার সাথে আবার চটকদার ”টেম্পুস্ট্যান্ডের চাঁদাবাজ”, “টেম্পুস্ট্যান্ড বা মৃত্যু” টাইপের চটকদার ট্যাগলাইন যুক্ত ফেসবুক পোস্ট দেখে খানিকটা আগ্রহী হলেও ঘাঁটাঘাঁটি করার সময় পাওয়া যাচ্ছিল না। আজ বসে প্রথমেই একটা ক্লু পেলাম। সেই ক্লু ধরে আরেকটু আগাতেই পেয়ে গেলাম পুরো কাহিনী। টেম্পুস্ট্যান্ড আছে, টেম্পুস্ট্যান্ডের চাঁদাবাজও আছে! শুধু চরিত্র বদলে ফেলা হয়েছে।


২৯ আগস্ট ২০২৪ রাত আটটা।

চট্টগ্রামের বায়েজিদ থানার অনন্যা আবাসিক এলাকা সংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে দুটি মোটরসাইকেলে আসা পাঁচ যুবক স্থানীয় রাজনীতিতে হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতা ইউনুস গণি চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ আনিস (৩৮) ও মাসুদ কায়সারকে (৩২) কে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। আনিস ঘটনাস্থলে নিহত হয়। মাসুদ গুলিবিদ্ধ হয়ে পালিয়ে যেতে পারলেও বাঁচতে পারেনি। আগ্নেয়াস্ত্র ও রামদা নিয়ে তার ওপর আবারও হামলা চালানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে মাসুদ।


প্রশ্ন হলো, খুনি কারা?

ছবিতে গোল চিহ্নিত জান্নাতী চেহারা-সূরতের এই ভাইটির নাম সাজ্জাদ। চট্টগ্রামের পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী শিবির সাজ্জাদের অনুসারী আরেক শিবির সাজ্জাদ। কথার আগে গুলি ছোঁড়েন এই সাজ্জাদ। তার মুখের চেয়ে ট্রিগারে আঙুল বেশি চলে।


কেন খুন করা হল?

খুন করা হয়েছে অবৈধভাবে চলা টেম্পুস্ট্যান্ড থেকে টেম্পু প্রতি দৈনিক ২০০ টাকা করে চাঁদা তোলা এবং ঐ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চলা বিরোধের কারণে। (সংযুক্তি দ্রষ্টব্য)


কোথা থেকে আসল টেম্পুস্ট্যান্ডের চাঁদাবাজ ট্যাগ?

এই ঘটনায় চট্টগ্রামে তোলপাড় শুরু হয়। দেশব্যাপী আলোচিত এই ঘটনায় শিবিরের নাম চলে আসে। আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন চাওয়া একটা দলের লোকেদের নামে এ রকম একটা ঘটনায় নাম আসা এই মুহূর্তে ঝুঁকিপূর্ণ। কাভার ব্লো হওয়ার রিস্ক নেয়া যাবে না। কারও না কারও ওপর তো চাপাতে হবে, তাই না? তো, কার ওপর চাপানো যায়? এখন তো আর ছাত্রলীগ প্রতিপক্ষ নয়। প্রতিপক্ষ বিএনপি বা অঙ্গ সংগঠন। কি করা যায়? বটবাজার থেকে ওহী আসল- চালাও ছাত্রদল বা যুবদলের নামে। কানে হাত না দিয়ে চিলের পেছনে দৌড়ানো পাবলিককে এগুলো খাওয়ানো খুব সোজা। শুধু চটকদার ট্যাগ লাইন নিশ্চিত করতে হবে।


ব্যাস! বাঁশের কেবলা থেকে ট্যাগ লাইন ঠিক করে দেয়া হল- “টেম্পুস্ট্যান্ডের চাঁদাবাজ” এবং “টেম্পুস্ট্যান্ড অথবা মৃত্যু”। দলে দলে মুরিদান বাঁশের কেবলামুখি হয়ে আছাড় খেয়ে পড়লে লাগল। প্রচুর নেকিও হাসিল হতে লাগল। সাথে আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসনও কিঞ্চিৎ নিশ্চিত হল। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বটবাজার এবং বাঁশের কেবলা থেকে দুটো স্লোক আওড়ানো হলো:

আমরা এমনই জান্নাতের পাখি,
নিজেদের পাপ অন্যের বাটখারায় ঢেকে রাখি।

23/12/2024

একটা ক্রমধারা বলি শোনেন-

ছাত্রদল কোন হিসাবনিকাশ ছাড়াই সবার সাথে বিজয়ের উদযাপনে শামিল হলো। তখনই ছাত্রদলকে খোঁটা দেয়া হলো, জিরো পার্সেন্ট কন্ট্রিবিউশন, হান্ড্রেড পার্সেন্ট সেলিব্রেশন। এরপর ছাত্রদল বলতে বাধ্য হলো, আমাদেরও তো শতাধিক নেতাকর্মী শহীদ হয়েছে। হাজারো নেতাকর্মী আহত হয়েছে। আমার কন্ট্রিবিউশন জিরো পার্সেন্ট না, আমারও এখানে কন্ট্রিবিউশন আছে।

বললো, প্রমাণ কী? কোন তালিকা আছে? তালিকা ছাড়া সবই ভুয়া। এরপর ছাত্রদল অদ্যবধি ১৪২ জন নেতাকর্মীর একটা তালিকা করলো। এবারে বলা হলো, ছাত্রদল লাশ নিয়ে রাজনীতি করছে। শহীদেরা কোন দলের জন্য মরেনাই।

স্লোগান থেকে ওয়াসিমকে বাদ দিতে দেখে ছাত্রদল দাবি করলো, ওয়াসিম বাদ কেন? তারা বললো, ছাত্রদল রাজনীতি করছে।

ওয়াসিমের জন্মদিন গেল মাঝখানে। শহীদদের সাধারণত শাহাদাত দিবসের বিশেষত্ব থাকলেও জন্মদিন উদযাপনের তেমন একটা চল নেই। কিন্তু ওয়াসিমের জন্মদিনটাকে সামনে এনে সুপরিকল্পিতভাবে বলা হলো, এইযে প্রজন্ম দেখো, ছাত্রদল জন্মদিনে ওয়াসিমকে স্মরণ করেনাই। তোমরা মরলে তোমরাও হয়ে যাবা একটা সংখ্যা। ছাত্রদল ক্লেইমও করতে জানে না। ছাত্রদল জন্মদিনের সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করলো। বলা হলো, এটা আমাদের কালচার না।

এরপর তারা অনেকজন শহীদের ছবি ছাপালো পত্রিকায়, ওয়াসিমেরা ঠাঁই পায়নি সেখানে। ছাত্রদল ক্লেইম করলো। ছাত্রদল সমালোচনা করলো। তারা আবারও বললো, ছাত্রদল লাশ নিয়ে রাজনীতি করছে।

এভাবেই সবকিছু চলছে আর কি।

দি'ল্লিকে "ঢাকা অ্যাটাক" করতে বলেছিল খু'নি হাসিনাযে সত্য এতদিন বাংলাদেশের কোন মিডিয়া জানায়নি। এমনকী প্রথম আলো আর ডেইলি স...
21/12/2024

দি'ল্লিকে "ঢাকা অ্যাটাক" করতে বলেছিল খু'নি হাসিনা

যে সত্য এতদিন বাংলাদেশের কোন মিডিয়া জানায়নি। এমনকী প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার তারা সম্ভবত জেনেও এই তথ্য চেপে গিয়েছিল!

এখানে Amar Desh ও একটা ভন্ডামি করলো।এরা আন্দোলনের ২য় শহীদ ওয়াসিমকে নাই করে দিলো।

20/12/2024

কাউন্সিলরদের পুনর্বাসন ইস্যুতে নাগরিক কমিটির উদ্যোগ অনেকগুলা প্রশ্ন সামনে নিয়ে এসেছে। আমরা কাউন্সিলরদের পুনর্বহাল লীগের পুনর্বাসন নিয়ে চিল্লাফাল্লা করলেও এখানে মূল দুশ্চিন্তা হওয়ার কথা ছিল- নাসির পাটোয়ারির জুড়ে দেয়া শর্ত। সে কাউন্সিলরদের পুনর্বহালের শর্ত হিসেবে যুক্ত করেছিল আসন্ন রাজনৈতিক দলকে (নাগরিক কমিটিকে) সহায়তা। এই বিষয়টা ইন্টারেস্টিং। একটা রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দেয়ার জন্য রাষ্ট্রীয় রিওয়ার্ডের ব্যবস্থা করা বা নিশ্চয়তা দিতে পারার বিষয়টা দুশ্চিন্তাজনক বৈ কি! এটা রাজনৈতিক দলগুলার মধ্যে সমতার সুযোগ নষ্ট করে তো। নিজেদের দলের শক্তি বাড়ানোর জন্য অন্য কোন দলের তো এই রাষ্ট্রীয় 'উপহার' বিলানোর সুযোগ নাই। তাহলে তারা তো অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়লো! এরপরে যে প্রশ্নটা উঠে... রাষ্ট্র বা সরকার যদি নাগরিক কমিটিকে বিকশিত হওয়ার জন্য এখন কাউন্সিলরদের পুনর্বহালের উদ্যোগ নেয় তাহলে ভবিষ্যতে সরকার নাগরিক কমিটির অনুকূলে আর কি কি সুবিধা বিলাবে? আমরা কি আশংকা করতে পারিনা- সরকার নাগরিক কমিটিকে আসন্ন ইলেকশনেও আনফেয়ার ফেভার দিতে পারে? সেক্ষেত্রে গত দেড় দশকের যে সংগ্রাম সুষ্ঠু নির্বাচন এবং ভোটাধিকারের সেটাও কতোটা অর্জন হলো?

তীব্র সমালোচনার মুখে নাগরিক কমিটি বিএনপি মহাসচিবের একটা ডিও লেটার সামনে এনেছে। যেখানে দেখাচ্ছে- মির্জা ফখরুল আজ থেকে মাসাধিককাল আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনুসকে লিখেছেন- বিএনপিপন্থী কাউন্সিলরদের যেন প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এই লেটারের সত্যমিথ্যা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। কারণ বিএনপি এমন দাবি প্রকাশ্যে করেনি। আর প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা চিঠি যখন নাগরিক কমিটির হাতে চলে আসে তখন আবারও একই প্রশ্ন সামনে আসে- সরকার আর নাগরিক কমিটি একসাথে বসে খেলাধূলা করছে।

মির্জা ফখরুলের চিঠি সত্য হলে- আরেকটা দাবি মিথ্যা হয়ে যায় সেটা হলো- সরকারকে বিএনপি পরিচালনা করছে। সব দোষ বিএনপির। কারণ বিএনপি যা চায় তাই হয়। কিন্তু দেখা গেলো- মির্জা ফখরুল প্রধান উপদেষ্টাকে বিএনপপন্থী কাউন্সিলরদের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগের সুপারিশ করলেও সেটা বাস্তবায়নের কোন উদ্যোগ বা তৎপরতা দেখা যায়নি। তার মানে সরকার বিএনপির কথামতো চলছে এটা একটা মিথ্যা প্রচারণা। সরকার স্বাধীনভাবেই চলছে। তাই সরকারের সফলতার কৃতিত্বও সরকারের, ব্যর্থতার দায়ও সরকারের। সরকারের ব্যর্থতার দায় বিএনপিকে ভাগ করে দেয়া শয়তানি এবং উদ্দেশ্যমূলক। যেটা নাগরিক কমিটি এবং তাদের সম্ভাব্য এলাইরা করে বেড়াচ্ছে।

18/12/2024

বিএনপি সারাদেশে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মামলা করলে বলে বিএনপি মামলা বাণিজ্য করছে,বিএনপি সারাদেশে আওয়ামী লীগ পিটাইলে বলে বিএনপি আর আওয়ামী লীগ একই,বিএনপি সারাদেশে আওয়ামী লীগের লুটপাট করা সম্পদ নিবৃত্ত করলে বলে বিএনপি সারাদেশ দখল করে নিছে বিএনপি।

অথচ যে রগকাটা সৈনিক আর চমন্বয়করা এগুলো বলে,তারা নিজেরা কোথাও মামলা করছে না তারা নিজেরা কোথাও আওয়ামী লীগকে নিবৃত্ত করার নূন্যতম চেষ্টা করছে না,তারা কোথাও আওয়ামী লীগের লুটপাট করা সম্পদ নিয়ে কথা বলতেছে না।

তাদের মধ্যে একদল করতাছে ভোটের রাজনীতি আর আরেকদল এখন নতুন রাজনৈতিক দল খোলা নিয়ে ব্যাস্ত।

choদানির পুতরা বিএনপি ফিল্ড ছেড়ে দিলে তোদের সারাদেশে আওয়ামী লীগ ছিড়েখুঁড়ে খেয়ে ফেলবে,ঘুঘু দেখছো ঘুঘুর ফাঁদ দেখো নাই।

আওয়ামী লীগের রাজনীতিই হচ্ছে লাশের রাজনীতি ওরা প্রয়োজনে ওদের নেতা-কর্মীদের মার্ডার করবে তারপরও লাশের রাজনীতি আওয়ামী লীগ করবেই।

18/12/2024

ভিডিওতে যে ছেলেটাকে দেখছেন সে ছাত্রদল নেতা জসিম। জুলাই অভ্যুত্থান এ বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল গুলির মুখে। একে জবাই করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা, ধারণা করা হচ্ছে লীগের গুপ্তহত্যার শিকার হয়ে শহীদ হয়েছে ছাত্রদল নেতা জসিম। অথর্ব উপদেষ্টা দের বলতে চাই, হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। সকল গুপ্তহত্যা বন্ধে জোরদার ব্যবস্থা নিতে পারলে নেন নাইলে গদি ছাইড়া আমাদের উদ্ধার করেন।

15/12/2024

নতুন বাংলাদেশ

যে দেশের মাটির গন্ধে জুড়িয়ে যায় প্রাণ,
সেই দেশে দাঁড়িয়ে গাইবো এই বিজয়ের গাণ।
সবার আগে বাংলাদেশ।

গ্রন্থনা ও পরিকল্পনায়
প্রকৌশলী আবু হানিফ
সাবেক সাধারণ সম্পাদক
বুয়েট ছাত্রদল।

মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উপলক্ষে নির্মিত

#বিজয়দিবস

বুদ্ধিজীবী দিবস ও বেগম জিয়াপাওয়ারে এসে প্রথম বছরে ডাকটিকিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী সিরিজ চালু করে বেগম জিয়ার সরকার। ১৪ ডিসেম্বর...
14/12/2024

বুদ্ধিজীবী দিবস ও বেগম জিয়া

পাওয়ারে এসে প্রথম বছরে ডাকটিকিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী সিরিজ চালু করে বেগম জিয়ার সরকার। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৯১-এ ৩টি শিটলেট প্রকাশ হয়। প্রতি শিটলেটে ১০টি করে ৩০টি #ডাকটিকিট ছিল। তখন থেকে ১৯৯২ বাদে ফি বছর শহীদ বুদ্ধিজীবী সিরিজ বের হতে থাকে। তবে ইন্টারেস্টিং হল ২০০০ এসে এই স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশে ছেদ পরে।

১৯৯৩ এ বেগম জিয়া সরকার বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া স্থানে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়।

পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে স্মৃতিসৌধর নকশা প্রণয়নে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা আহ্বান করা হয়।

মোট ২২টি নকশা জমা পরে। সেখান থেকে স্থপতি ফরিদউদ্দীন আহমেদ ও স্থপতি জামিআল-শফি প্রণীত নকশা চূড়ান্ত নির্বাচিত হয়।

নকশায় সৌধচত্বরে ছোট্ট জাদুঘর ও লাইব্রেরী সংযুক্ত ছিল। সেগুলো এখন বাস্তবায়ন হয়েছে কি না জানি না।

১৯৭১ এর স্পিরিট সমুন্নত রাখতে সর্বচ্চ্য সব ব্যবস্থা নেয় বিএনপি। তবে সেসব কাজ ফুলিয়ে ফাপিয়ে প্রচার করে দলীয় রাজনৈতিক সুবিধা নেয়া হয়নি। আসলে মহান মুক্তিযুদ্ধ'র বানিজ্যিকায়নে বরাবরই অনীহা ছিল দলটির৷ প্রকৃত যোদ্ধারা তো ব্যক্তি প্রসারে লড়াই করেনা, দলীয় সুবিধার রাজনীতিও করে না। তারা নিরবে কাজ করেন জন্মভূমি'র জন্য।।

#সত্যউন্মোচিতহোক

লেখকঃ Wasim Iftekharul Haque

09/12/2024

জামাত-শিবিরের লোকজন না জেনেই মিথ্যা বলেন নাকি ইচ্ছা করে জেনে-বুঝেই মিথ্যা বলেন?:

গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে জামাতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, “আমাদের দুজন মন্ত্রী ছিলেন, যাদের বিরুদ্ধে এক টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আসেনি। কিন্তু অন্যদের দুর্নীতির অভিযোগ এসেছে।”

এখানে অন্যদের বলতে কাদের কথা বুঝালেন নায়েবে আমির সাহেব? নায়েবে আমির সাহেব কি জেনেবুঝেই মিথ্যা বলেন নাকি না-জেনেই মিথ্যা বলেন তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। তবে জামাতের প্রায় সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বিশ্বাস করে এবং দাবি করে যে, বিএনপি সরকারের সময়ের বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ থাকলেও জামাত থেকে আসা দুই মন্ত্রীর নামে কোন অভিযোগ নাই। কিন্তু তাদের এই বিশ্বাস ও দাবি ভুল।

জামাতের লোকজনের অবগতির জন্য জানাই যে, জামাত নেতা নিজামীর বিরুদ্ধে চারদলীয় জোট সরকারের সময় শিল্পমন্ত্রী থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ০৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় গ্যাটকো ও নাইকো দুর্নীতির মামলা হয়। এখানে সাড়ে ১৩হাজার কোটি টাকার অভিযোগ ছিলো। এই মামলায় নিজামীসহ ১১জনকে অভিযুক্ত করেছিল।

২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় দুদক জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ও সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদসহ ১৬জনের বিরুদ্ধে বড় পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতির মামলা দায়ের করে। এখানে প্রায় ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকার অভিযোগ ছিলো।

জাস্ট দুইটা উদাহরণ দিয়েছি উনাদের জন্য। জামাতের লোকজন মনে করে যে, ২০০৭সালের ১/১১ এর সেনা শাসনের সময়ে শুধুমাত্র চারদলীয় জোট সরকারের বিএনপির বিরুদ্ধেই মামলা দিয়েছে আর জামাতের কারো বিরুদ্ধেই যেন কোন অভিযোগ দেয়নি। মনে করা হয় জামাতের লোকজন কিংবা শিবিরের লোকজন পড়াশোনা করে। তবে প্রশ্ন হল এই যদি তাদের পড়াশুনা ও মেধার দশা হয়, তাহলে এমন মেধাবী থেকে বাংলাদেশ হেফাজত থাকুক।

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আপোসহীন মিডিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আপোসহীন মিডিয়া:

Videos

Share

Category