UK Life

UK Life UK সহ উন্নত বিশ্বের উচ্চশিক্ষা,কর্ম ও জীবন যাত্রা সম্পর্কিত তথ্য পেতে পেজ টি লাইক দিয়ে পাশে থাকুন।

11/12/2024

🇬🇧ইউকে স্টূডেন্ট ভিসা প্রসেস পদ্ধতি 🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿

ইউকে স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাপ্লাই করার জন্য একজন 🇧🇩বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডারকে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

১. উপযুক্ত কোর্সে ভর্তি নিশ্চিত করুন

ইউকে-ভিত্তিক যেকোনো স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (যেমন বিশ্ববিদ্যালয়) ভর্তি হতে হবে।

আবেদন করতে পারেন নিজে নিজে ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট থেকে । অথবা ভাল বিশ্বস্ত কোনো এজেন্ট এর সহায়তা নিতে পারেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে একটি Confirmation of Acceptance for Studies (CAS) পেতে হবে।

২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করুন

আবেদন করতে যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন:

বৈধ পাসপোর্ট।

Confirmation of Acceptance for Studies (CAS)।

ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (যেমন IELTS স্কোর)।

একাডেমিক সার্টিফিকেট এবং ট্রান্সক্রিপ্ট।

ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ফিনান্সিয়াল সাপোর্টের প্রমাণ (অন্তত ২৮ দিন ধরে টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার খরচের অর্থ থাকতে হবে)।

মেডিকেল পরীক্ষা রিপোর্ট (টিউবারকুলোসিস টেস্ট)।

ভিসা ফি জমার প্রমাণ।

৩. ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করা

UKVI-অনুমোদিত IELTS টেস্ট অথবা সমমানের টেস্ট দিয়ে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

৪. মেডিকেল টেস্ট

টিউবারকুলোসিস (TB) টেস্ট করতে হবে ইউকে সরকার অনুমোদিত কোনো সেন্টারে।

৫. ফিনান্সিয়াল প্রমাণ দেখানো

ইউকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ফিনান্সিয়াল যোগ্যতা দেখাতে হবে।

টিউশন ফি এবং ৯ মাসের (বা কোর্সের সময় অনুযায়ী) জীবনযাত্রার খরচের প্রমাণ থাকা বাধ্যতামূলক। ২০২৫ সাল থেকে নতুন ফিনানশিয়াল এমাউন্ট প্রতিমাসের জন্য

*1483 লন্ডনে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়

*1136 লন্ডনের বাহিরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়

৬. স্টুডেন্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফি জমা দিন

ভিসা ফি জমা দিতে হবে (বর্তমানে £৪৯০)।

Immigration Health Surcharge (IHS) প্রদান করতে হবে (প্রায় £900-1035 প্রতি বছর)।

৭. ভিসা অ্যাপ্লাই করুন

UK Visas and Immigration (UKVI) ওয়েবসাইটে গিয়ে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য অনলাইন আবেদন পূরণ করুন।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান বা আপলোড করতে হবে।

৮. বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান

আবেদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বায়োমেট্রিক তথ্য (ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি) দিতে হবে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারে।

৯. ইন্টারভিউ প্রস্তুতি

আবেদনকারীর শিক্ষার উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে ভিসা ইন্টারভিউ হতে পারে।

১০. ভিসার ফলাফল

আবেদন প্রসেসের শেষে সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করুন।

ভিসা অনুমোদিত হলে, পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প দেয়া হবে।

আপনার আবেদন সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে প্রতিটি ধাপ মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করুন।

স্টুডেন্ট ভিসায় ইউকে আসতে ইচ্ছুকে শেয়ার করতে পারেন।🇬🇧

©️Unknown

post
Naimur Rahman

এক ফ্রেমের ভিতর লন্ডনের বিখ্যাত কিছু বিষয়
10/12/2024

এক ফ্রেমের ভিতর
লন্ডনের বিখ্যাত কিছু বিষয়

এই ছবিটি তে লন্ডনের একটি বিখ্যাত দৃশ্য ধারণ করেছি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে থেমস নদীর ওপরে ওয়েস্টমিনস্টার ব্রিজ, যার পেছনে রয়েছে হাউস অফ পার্লামেন্ট এবং বিগ বেন। আর একটি কাপল দাঁড়িয়ে এই দৃশ্য উপভোগ করছে।

28/11/2024

কোন দেশে কত IELTS স্কোর লাগে?

দেশ ও পড়াশোনার প্রোগ্রাম ভেদে আইইএলটিএস স্কোর ভিন্ন ভিন্ন হয়। তবে স্বাভাবিক ভাবে একটি দেশে পড়াশোনার জন্য মিনিমাম স্কোরের পরিমান নিচের তালিকায় দেওয়া হলো। তবে এই তালিকাটি আপডেট হয়।

⚪১/ Australia
ব্যাচেলর: IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS No Band Below 6.0
ডক্টরেট: 6.5

⚪২/Austria
ব্যাচেলর: IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS No Band Below 6.0
ডক্টরেট: 7.0

⚪৩/Canada
ব্যাচেলর: With/Without IELTS Or ESL 6.5/6.0/ No Band Below 5.0
মাস্টার্স: 6.5 IELTS No Band Below 6.0
ডক্টরেট: 7.5/7.0

⚪৪/ China
সকল স্তরে IELTS প্রয়োজন হয়না (তবে ভালো স্কলারশিপ পেতে নূন্যতম IELTS Score 6.0 থাকতে হয়)

⚪৫/ Cyprus
ব্যাচেলর: IELTS 6.0/5.5/ No Band Below 5.0
মাস্টার্স: 6.0 IELTS No Band Below 5.5
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪৬/ Czech Republic
সকল স্তরে IELTS – 6.0/5.5

⚪৭/ Denmark
ব্যাচেলর: IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪৮/ Finland
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0
ডক্টরেট: 7.0

⚪৯/ France
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0
ডক্টরেট: 6.5

⚪১০/ Germany
ব্যাচেলর: 6.0 (জার্মান ভাষা – A1 – A2 এবং ফুল ফ্রি স্কলারশিপের জন্য)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪১১/Hungary
ব্যাচেলর: IELTS – 6.0/5.5
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪১২/ Italy
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0
ডক্টরেট: 6.5

⚪১৩/ Japan
IELTS প্রয়োজন হয়না (তবে স্কলারশিপের জন্য জাপানি ভাষা কোর্স করার প্রয়োজন হয়।)

⚪১৪/ Kyrgyzstan
IELTS প্রয়োজন হয়না।

⚪১৫/ Latvia
ব্যাচেলর: IELTS – 5.5
মাস্টার্স: 6.0 IELTS
ডক্টরেট: 6.5

⚪১৬/ Lithuania
ব্যাচেলর: IELTS – 5.5
মাস্টার্স: 6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.5

⚪১৭/ Malaysia
ব্যাচেলর: With/Without IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪১৮/ Malta
ব্যাচেলর: With/Without IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪১৯/ Morocco
ব্যাচেলর: IELTS – 5.5
মাস্টার্স: 6.0 IELTS
ডক্টরেট: 6.5

⚪২০/ Netherlands
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.5 (No Band Below 6.0)
ডক্টরেট: 7.0

⚪২১/ New Zealand
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
ডক্টরেট: 6.5

⚪২২/ Poland
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
ডক্টরেট: 7.5

⚪২৩/ Portugal
ব্যাচেলর: IELTS – 6.0/5.5
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪২৪/ Russia
IELTS প্রয়োজন হয়না।

⚪২৫/ South Korea
ব্যাচেলর: With/Without IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪২৬/ Sri Lanka
IELTS প্রয়োজন হয়না।

⚪২৭/ Sweden
ব্যাচেলর: With/Without IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS No Band Below 6.0
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⚪২৮/ Switzerland
ব্যাচেলর ও মাস্টার্স: IELTS – 6.0
ডক্টরেট: 6.5

⚪২৯/ Turkey
ব্যাচেলর: IELTS – 5.5/6.0
মাস্টার্স: 6.5/6.0 IELTS
ডক্টরেট: 6.5

⚪৩০/ UK
ফাউন্ডেশন: UKVI IELTS – 5.5
ব্যাচেলর: UKVI IELTS – 5.5
প্রি-মাস্টার্স/মাস্টার্স: UKVI IELTS – 6.5
ডক্টরেট: 7.0

⚪৩১/ USA
ব্যাচেলর: With/Without IELTS – 6.0 (No Band Below 5.5)
মাস্টার্স: 6.5 IELTS No Band Below 6.0
ডক্টরেট: 7.0/6.5

⬜উপরের তালিকায় আপনি বিভিন্ন দেশের নাম ও IELTS স্কোর এর পরিমান দেখতে পাচ্ছেন। তবে এই স্কোর গুলো এখন কম বেশি হতে পারে অথবা পরবর্তীতে যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে।

(Copy post)

14/11/2024

ইউরোপে বাংলাদেশিদের জন্য চাকরি এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সুযোগ

ইউরোপ সব সময়ই অনেকের কাছে স্বপ্নের গন্তব্য, বিশেষ করে যারা কর্মজীবনে উন্নতি এবং উন্নত জীবনযাত্রার খোঁজ করছেন। বাংলাদেশিদের জন্য, ইউরোপে কাজ করার আকাঙ্ক্ষা বাড়ছে, কারণ এখানকার বৈচিত্র্যময় চাকরির বাজার, শক্তিশালী শ্রমনীতি, এবং উন্নত সামাজিক সুবিধা। এই ব্লগে আমরা আলোচনা করবো কীভাবে বাংলাদেশিরা ইউরোপে চাকরি বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন, কোন দেশগুলো বিশেষভাবে সুবিধাজনক, প্রয়োজনীয়তাগুলো, এবং সাফল্যের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।

১. ইউরোপের শীর্ষ দেশগুলো যেখানে চাকরির সুযোগ বেশি

ইউরোপের কিছু দেশ যেমন পর্তুগাল, জার্মানি, এবং স্পেন বিদেশি কর্মীদের জন্য তাদের চাকরির বাজার উন্মুক্ত করে রেখেছে। পর্তুগাল সম্প্রতি তার জব সিকার ভিসা চালু করেছে, যা বাংলাদেশি কর্মপ্রত্যাশীদের জন্য বড় সুযোগ।

জার্মানি: প্রযুক্তি, প্রকৌশল, স্বাস্থ্যসেবা, এবং আইটি সেক্টরে দক্ষ কর্মীদের জন্য জার্মানি অন্যতম সেরা গন্তব্য। জার্মানির ব্লু কার্ড প্রোগ্রাম বিশেষভাবে উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন কর্মীদের জন্য সুবিধাজনক, যা দীর্ঘমেয়াদি চাকরির সুযোগ এবং স্থায়ী বসবাসের পথ তৈরি করে।

পর্তুগাল: পর্তুগাল সাম্প্রতিক সময়ে তাদের জব সিকার ভিসার মাধ্যমে বিদেশি কর্মীদের আকৃষ্ট করছে। এই ভিসা বাংলাদেশি কর্মীদের ইউরোপের একটি অপেক্ষাকৃত সহজ এবং সাশ্রয়ী গন্তব্যে কাজ খুঁজতে সহায়তা করে। পর্তুগালের জীবনযাত্রার খরচও তুলনামূলকভাবে কম, যা নতুন কর্মীদের জন্য বাড়তি সুবিধা।

ইতালি: কৃষি, নির্মাণ, এবং পর্যটন খাতে প্রচুর সুযোগ থাকায় ইতালি বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য জনপ্রিয়। এখানে সিজনাল ওয়ার্ক পারমিটের ব্যবস্থা রয়েছে যা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজের অনুমতি দেয়।

২. ভিসা আবেদনের সাধারণ প্রয়োজনীয়তা

ইউরোপের যেকোনো দেশে কাজের জন্য ভিসা আবেদনের আগে কিছু সাধারণ প্রয়োজনীয়তা থাকে:

যোগ্যতা ও দক্ষতা: প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত কাগজপত্র।

ভাষা দক্ষতা: কিছু দেশ যেমন জার্মানি এবং ফ্রান্সে কাজ করার জন্য স্থানীয় ভাষার উপর দক্ষতা থাকা প্রয়োজন।

কাজের অফার: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ইউরোপে কাজের ভিসা পেতে আপনাকে একটি বৈধ কাজের অফার জমা দিতে হয়।

৩. সাফল্যের জন্য টিপস

পেশাগত নেটওয়ার্ক তৈরি করুন: লিঙ্কডইন এবং অন্যান্য পেশাগত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইউরোপীয় নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করুন।

ভাষা শিখুন: স্থানীয় ভাষার প্রাথমিক জ্ঞান থাকলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, মেডিকেল সার্টিফিকেট, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগে থেকেই সংগ্রহ করে রাখুন।

উপসংহার

ইউরোপে কাজের সুযোগ অনুসন্ধান করা একটি চ্যালেঞ্জিং হলেও সম্ভাবনাময় পদক্ষেপ। বাংলাদেশি চাকরি প্রার্থীদের জন্য এটি শুধুমাত্র ভালো আয়ের সুযোগ নয়, বরং একটি নতুন জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা। সঠিক তথ্য ও প্রস্তুতি নিয়ে এগিয়ে গেলে, আপনার ইউরোপে কর্মজীবন শুরু করা সহজ হবে।
Post md mahfuz sheikh

ইউরোপের জীবন
30/10/2024

ইউরোপের জীবন

অনেকে বলে ইউরোপ নাকি ছবিতেই সুন্দর। বাস্তবতা অনেক কঠিন। আবার এক পক্ষ দাবি করে ইউরোপ যেমন সুন্দর, জীবন ও একিই রকম সুন্দর। কোনটা সঠিক আসলে?

ইউরোপ আসলে এক জনের জন্য এক রকম। তবে প্রথমদিকে এসে আপনার কাছে সব এলোমেলো লাগবে, অনেকে ডিপ্রেশনে পড়ে যায়, একাকিত্ব ঘিরে ধরে, অনেকে জব পায় না। জব পেলেও ঠিকমতো সেভিংস হচ্ছে না ইত্যাদি। এমতবস্থায় ইউরোপ আপনার কাছে ছবির মতো সুন্দর কখনোই হবে না। আপনি যখন ইউরোপে আসবেন, আপনার ১/২ বছর স্ট্রাগলিং পিরিয়ডে থাকবেন। আপনি ভাষা জানেন না, পার্মানেন্ট কোন চাকরি নাই, ফ্যামেলি নাই। আপনার কাছে সবকিছু ফিকে লাগবে। কিন্তু এটা টেম্পরাল।

আপনি একবার ইউরোপ চলে আসলে একটা সময় আপনার ফুল টাইম জব হবে। গাড়ি হবে,বাড়ি হবে, সিটিজেনশিপ হবে। সবারিই হয়। আপনারো হবে। তখন ইউরোপ ছবির মত সুন্দর।তখন আপনার পরিবার হবে, স্ত্রী,সন্তান, বাড়ি,গাড়ি, বিদেশী সিটিজেনশিপ। আর কি লাগে আপনার?

আপনি ইউরোপ আসা মাত্র এই সবকিছু হুট করে পেয়ে যাবেন না। কাড়ি কাড়ি টাকা হুট করে এসে আয় করতে পারবেন না। আসা মাত্র আপনার পাশে আপনার পরিবারকে পাবেন না। অপেক্ষা করেন। দেখবেন আপনার পরিবার হয়ে গেছে এখানে।

ইউরোপে পরিবার পাশে থাকলে ইউরোপ ছবির মতোই সুন্দর।

আর টাকা? ইউরোপে সবাই টাকা কামায়। রিল্যাক্স! এখানে কারো থেকে কেউ কম না। (Text Collected )

16/10/2024
16/10/2024
08/10/2024

কেন যুক্তরাজ্যে আসা উচিত এবং ভিসার জন্য কি প্রস্তুতি থাকা দরকার?

যুক্তরাজ্য (UK) শুধু একটি উন্নত দেশ নয়, এটি শিক্ষার, কর্মসংস্থানের এবং জীবনযাত্রার মানের দিক থেকেও অন্যতম সেরা গন্তব্যস্থল। যেকোনো ভিসার মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে আসা মানে নতুন সুযোগের দ্বার উন্মোচিত করা। তবে, সফলভাবে ভিসা পাওয়ার জন্য এবং যুক্তরাজ্যে স্থিতিশীলভাবে থাকতে চাইলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে রাখা জরুরি।

কেন যুক্তরাজ্যে আসা উচিত?

১. উচ্চমানের শিক্ষা: বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেকগুলোই যুক্তরাজ্যে অবস্থিত। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার পাশাপাশি এখানে গবেষণার সুযোগও বেশ প্রশস্ত।

২. চাকরির সুযোগ: যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী এবং বিভিন্ন ক্ষেত্র যেমন আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, স্বাস্থ্যসেবা, এবং ব্যবসায়িক ব্যবস্থাপনায় প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে।

৩. বৈচিত্র্যপূর্ণ সংস্কৃতি: যুক্তরাজ্য একটি বহুজাতিক দেশ, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসে। এখানকার বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি মানুষকে নতুন অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষার সুযোগ দেয়।

৪. স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা: যুক্তরাজ্যে আসলে NHS (National Health Service) এর মাধ্যমে ফ্রি বা স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পাওয়া যায়, যা একটি বড় সুবিধা।

ভিসার জন্য কি প্রস্তুতি থাকা দরকার?

যে কোনও ভিসা ক্যাটাগরিতে যুক্তরাজ্যে আসার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে হবে। নিচে ভিসার বিভিন্ন ক্যাটাগরির জন্য কিছু প্রস্তুতির বিষয়ে আলোচনা করা হলো:

১. স্টুডেন্ট ভিসা (Tier 4 Visa):

• ভর্তি নিশ্চিতকরণ: প্রথমে আপনার পছন্দের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদের থেকে CAS (Confirmation of Acceptance for Studies) পেতে হবে।
• আর্থিক প্রস্তুতি: ভিসা আবেদন করার সময় আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে আপনার শিক্ষা ও থাকা খাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে।
• IELTS প্রস্তুতি: ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ দিতে IELTS বা অন্য স্বীকৃত ইংরেজি টেস্টের প্রয়োজন পড়তে পারে।

২. কর্মসংস্থান ভিসা (Skilled Worker Visa):

• কাজের প্রস্তাব: যুক্তরাজ্যে আসার আগে একজন অনুমোদিত নিয়োগকর্তার কাছ থেকে কাজের অফার পেতে হবে।
• স্পন্সর সার্টিফিকেট: নিয়োগকর্তা আপনাকে একটি Certificate of Sponsorship (COS) সরবরাহ করবে, যা ভিসা আবেদন করার জন্য অপরিহার্য।
• ইংরেজি ভাষার দক্ষতা: কাজের ভিসার জন্যও আপনাকে ইংরেজি ভাষার কিছু দক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

৩. ফ্যামিলি ভিসা:

• সম্পর্কের প্রমাণ: যদি আপনি যুক্তরাজ্যে বসবাসরত আপনার পরিবারের সদস্যের সাথে থাকার জন্য আসছেন, তাহলে আপনাকে তাদের সাথে সম্পর্কের যথাযথ প্রমাণ দিতে হবে।
• আর্থিক সক্ষমতা: আবেদনকারী বা তার পরিবারের সদস্যকে আর্থিকভাবে সক্ষমতা দেখাতে হবে, যাতে তাদের উপর সরকারিভাবে নির্ভর করতে না হয়।

৪. এন্টারপ্রেনিউর ভিসা:

• ব্যবসায়িক পরিকল্পনা: যুক্তরাজ্যে ব্যবসা করার জন্য এন্টারপ্রেনিউর ভিসায় আসতে চাইলে একটি শক্তিশালী ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
• আর্থিক প্রয়োজনীয়তা: নতুন ব্যবসা শুরু করার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকার প্রমাণ থাকতে হবে।

ভিসার আগে অন্যান্য প্রস্তুতি:

• ইংরেজি দক্ষতা: ইংরেজি ভাষায় স্বাচ্ছন্দ্য থাকা জরুরি, কারণ এখানকার দৈনন্দিন জীবন ও কাজকর্মের জন্য এটি অপরিহার্য।
• বাসস্থান ব্যবস্থা: যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর পর কোথায় থাকবেন, তা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রাখুন।
• স্বাস্থ্য বীমা: যুক্তরাজ্যে আসার জন্য Health Surcharge দিতে হবে, যা আপনাকে NHS এর সুবিধা নিতে সাহায্য করবে।
• কাগজপত্র: সমস্ত ডকুমেন্ট ঠিকঠাক আছে কিনা তা যাচাই করুন, বিশেষ করে পাসপোর্ট, ভিসা, CAS, স্পন্সরশিপ সার্টিফিকেট ইত্যাদি।

এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে ভিসার জন্য আবেদন করুন এবং যুক্তরাজ্যে আসার প্রস্তুতি নিন। একটি সুপরিকল্পিত প্রস্তুতি আপনার অভিজ্ঞতাকে আরও মসৃণ ও সফল করবে।

মুহাম্মদ সাব্বির আহমদ
আইনজীবী, লন্ডন ।
Post credit
Muhammad Sabbir Ahmed

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুনমঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির ম...
27/09/2024

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।

২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়

অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।

৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন

মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন

বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন

এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া উচিত!

৬. 'কুকিজ' ক্লিয়ার করুন

অনেকে এটা জানেন না। যদি আপনি ৩০ দিনের মধ্যে এয়ারলাইনের ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং পিসি থেকে কুকিজ ক্লিয়ার করুন। কারণ এই কুকিজের মাধ্যমে এয়ারলাইনের বুকিং সিস্টেম মনে করবে যে আপনি বারবার তাদের ওয়েবসাইট দেখেছেন। তাই, বুকিং সিস্টেম একই দাম দেখাবে এমনকি যদি আপনি বহুবার ওয়েবসাইটে যান। কখনও কখনও দাম বাড়তেও পারে! তাই, আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করার অভ্যাস তৈরি করুন। আপনি যদি জানেন না কিভাবে তা মুছতে হয়, তাহলে গুগলকে জিজ্ঞাসা করুন!

৭. দাম তুলনা করুন

গুগল করতে এবং আপনি যে টিকিট কিনতে চান তার দাম অন্যান্য ওয়েবসাইটে তুলনা করতে অলস হবেন না। শুধু এক ওয়েবসাইটে ফোকাস করবেন না। আপনি অবাক হবেন, কারণ কখনও কখনও আপনি একই এয়ারলাইনের টিকিট আরও সস্তা পাবেন। এখানে কিছু সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আমি প্রায়ই ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করি:

1. Skyscanner
2. CheapFlight
3. Momondo
4. Kayak
5. Google Flight
6. Ita Software
©


পোস্ট Jaber Alam Sagor

02/09/2024

ফ্লাইট ছাড়ার মিনিমাম তিন ঘন্টা আগে এয়ারপোর্ট পৌঁছাবেন কেন ???

** বাড়ি থেকে আপনার পাসপোর্ট, টিকিটসহ ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস চেক করে নিন।

** যানজটের বিষয়টি মাথায় রেখে হাতে সময় নিয়ে যাত্রা করুন।

** ফ্লাইটের ৩ ঘন্টার সময় হাতে নিয়ে বিমানবন্দরে উপস্থিত হোন।

** চেক ইন কাউন্টার খুঁজে পেতে বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন।

** বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করে আপনার নির্ধারিত এয়ারলাইনে চেক ইন সম্পন্ন করুন।

** ফ্লাইটের ১ ঘন্টা আগে এয়ারলাইনের বোর্ডিং কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। এরপর আসলে আপনি আর চেক ইন করতে পারবেন না।

** চেক ইন করার সময় যে কয়টি লাগেজ জমা দিবেন, ততটি লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিন।

** পাসপোর্ট, বোর্ডিং কার্ড, লাগেজ ট্যাগ বুঝে নিয়ে চেক ইন কাউন্টার ত্যাগ করুন।

** চেকইন সম্পন্ন করার পর অযথা ঘোরাফেরা না করে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করুন।

** ইমিগ্রেশন করা পর পুনরায় বিমানবন্দরের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে থাকা নির্দেশনা মনিটরে নজর রাখুন। আপনার বোর্ডিং কার্ডে অথবা মনিটরে প্রদর্শিত গেট ব্যবহার করে উড়োজাহাজে উঠুন।

** আপনার বোর্ডিং কার্ডে লেখা নির্ধারিত সিটে বসুন। খালি থাকলেও অন্য সিটে বসবেন না।

Collected

26/07/2024

🇬🇧ইউরোপ আপনার জন্য না। 🇬🇧

*আপনি যদি ফার্মের মুরগির সন্তান হন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
* আপনি যদি ইউরোপে এসে অন্তত ছয় মাস কাজের জন্য অপেক্ষা করতে না পারেন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি ইউরোপে এসে অন্তত ছয় মাস বসে বসে খাওয়ার খরচ বহন করতে না পারেন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি অন্য কোন উপায়ে অন্তত ছয় মাস অন্য কোন ভাবে সংসারের খরচ সামলাতে না পারেন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি প্রাথমিক পর্যায়ের কাজে অন্তত ১০/১২ ঘন্টা কাজ করার মন মানসিকতা না থাকে তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি প্রাথমিক পর্যায়ে অত্যাধিক পরিশ্রম ও কম বেতনে কাজ করার ইচ্ছুক না থাকে তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি ডকুমেন্টের জন্য ২/৫ বছর দৌড়াদৌড়ি করার মতো ধৈর্য্য না থাকে তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি ৫/৬ বছরের আগে দেশে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব থাকেন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি প্রাথমিক ৪/৫ বছর কঠোর পরিশ্রম, অত্যাধিক ধৈর্য্য আর জীবন যুদ্ধ করার মতো মন মানসিকতা না থাকে তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি অতি আবেগি এবং দেশের মানুষের জন্য অতি মায়া থাকে তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি অতি ধার্মিক এবং অতি দেশপ্রেমিক হন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।
*আপনি যদি যে কোন কাজ করার মানসিকতা না রাখেন তাহলে ইউরোপ আপনার জন্য না।

ইউরোপে আসলে সবাই এক সময় সেটেল হয়ে যায়, অনেক ভালো অবস্থানে চলে যায়। হাজার হাজার পাউন্ড ইনকাম করতে পারে। ইউরোপের পাসপোর্ট পাওয়া যায়। উন্নত একটা জীবন পায়। জীবনের নিরাপত্তা পাওয়া যায়। সুন্দর একটা ফিউচার পাওয়া যায়। সন্তানের ফিউচার নিয়ে টেনশন করতে হয়না।
কিন্তু সেই পর্যন্ত একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে, এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বাকিটা আল্লাহ ভরসা।

নতুন যারা ইউরোপে আসবেন তাদের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।🇧🇩🇬🇧🇧🇩🇬🇧🇧🇩🇬🇧🇧🇩🇬🇧
কপি পোস্ট

বাংলাদেশে মোবাইল ডাটা থেকে ফেসবুকে প্রবেশ 'ব্লক' করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে অপারেটরদের নি...
17/07/2024

বাংলাদেশে মোবাইল ডাটা থেকে ফেসবুকে প্রবেশ 'ব্লক' করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে অপারেটরদের নির্দেশ দেয়া হয়। আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এটি কার্যকর হতে পারে। একই সাথে যোগাযোগের জন্য বহুল ব্যবহৃত বিভিন্ন এপও ব্লক করার সম্ভাবনা রয়েছে। বিকল্প যোগাযোগের ব্যবস্থা/মাধ্যম তৈরি রাখুন।
Zulkarnain Saer

১. Proton VPN - https://protonvpn.com/download

এই ভিপিএনটি বাইপাস থ্রোটলিং করে। আপনি যখন এই ভিপিএনটিতে কানেক্ট করবেন, তখন আপনার আইএসপি, বা মোবাইল অপারেটর বুঝতে পারবে না, আপনি কোন ওয়েব সাইট ব্যবহার করছে।

২. Briar - https://briarproject.org/download-briar/

যদি ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে অ্যাপ পরস্পরের যোগাযোগ-সূত্র রক্ষা করা সম্ভব। এখনই নামিয়ে রাখতে পারেন। এটা ব্লুটুথ এবং ওয়াইফাই-এর মাধ্যমে কাজ করতে পারে। এটা এনক্রিপটেড।
আমাদের মত ঘনবসতি দেশে এই অ্যাপ ভালো কাজ করতে পারবে। যত বেশি লোক এটা ডাউনলোড করে ব্যবহার করবেন তত বেশি এটা ভালোভাবে কাজ করবে।
ইন্টারনেট না থাকলেও যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতৈ ল্যান নেটওয়ার্ক এবং ওয়াইফাই থাকে, তাহলে এই অ্যাপ দিয়ে পারস্পরিক যোগাযোগ করা সম্ভব।
(কপি পোস্ট)

Stay private and secure online. Protect your internet connection against hackers and surveillance. Access and stream content from anywhere.

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when UK Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category