Antivirus Publication

Antivirus Publication Antivirus is a virtual hub, a neutral mediator between writers/artists and readers/audiences

antivirus publication/productions was first founded in 2001, at the beginning of the first decade of this century, aiming those bugs that rusty presses have, ousting those rotting symbolic metals, for the wisdom of words...

It is one of the rising publication houses that is an artist led organisation and aim to promote excellence in the arts through affordable means, a collective ethos and skills

of its members. Antivirus is currently publishing a wide range of disciplines, from literature to social lingustics. Originally housed in Aziz Super Market, Shahbag in the hearth of Dhaka University, antivirus has provided space to hundreds of writers and creative's over its ten years. Now based in Shantinagar, antivirus continues its pursuasion of arts with socially driven perspective. During the 2002 February Bangla Academy bookfair, antivirus published a daily paper, simply called the daily antivirus, showcasing the exhibition of how so-called press-might is falling apart, which already should have been, by founding editors Saif Ibne Rafiq and Tanvir Ratul. The publication was held from the temporary daily antivirus office on inner circular road. The eventual move to the end of the daily realised the establishment (?) of the new and current focal point of freedom of literature, and has continued since and actively seeking to continue a vibrant programme throughout the fields of arts and beyond...

শিরোনাম: “সংস্কার”(সংবিধিবদ্ধ ঘোষণা: চলচ্চিত্রটি নির্মানের স্বার্থে কোনোপ্রকার বই ছেঁড়া বা কোনো প্রকার ক্ষতিসাধন করা হয়...
24/10/2024

শিরোনাম: “সংস্কার”

(সংবিধিবদ্ধ ঘোষণা: চলচ্চিত্রটি নির্মানের স্বার্থে কোনোপ্রকার বই ছেঁড়া বা কোনো প্রকার ক্ষতিসাধন করা হয় নি!)

দৃশ্য ১: সংসদের সামনের রাস্তা

(ক্যামেরা প্যান করে ঝালমুড়ি বিক্রেতার দিকে, যিনি সংসদের সামনের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে ঝালমুড়ি মাখাচ্ছেন। ভিড়ের মধ্যে লোকজন যাচ্ছে আসছে। ঝালমুড়িওয়ালা খালিহাতে মুড়ি মাখাতে ব্যস্ত।)

ঝালমুড়িওয়ালা: (হাসি দেয়)

(তিনি ঝালমুড়ি মাখাতে মাখাতে হঠাৎ বগলে হাত দেন এবং চুলকাতে শুরু করেন। তারপর আবার মুড়ি মাখানোতে মন দেন। এরপর তিনি মলাটে 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান' লেখা পুরনো একটা গ্রন্থ থেকে কাগজের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে সেখানে মাখানো ঝালমুড়ি রাখেন)

ক্রেতা: (আশ্চর্য হয়ে তাকিয়ে)

ঝালমুড়িওয়ালা: (হাসে)
(খদ্দের মাথা নাড়ায় এবং দ্রুত চলে যায়।)

দৃশ্য ২: বিকেলের সময়

(ঝালমুড়িওয়ালা আবারও ঝালমুড়ি বানাচ্ছেন, কিন্তু এবার তার হাতে প্লাস্টিকের হাতমোজা। তিনি মনোযোগ সহকারে মুড়ি মাখাচ্ছেন, হঠাৎ তার পেছনে চুলকানি শুরু হয়।)

ঝালমুড়িওয়ালা: (হেসে নিজেই কথা বলে)

(তিনি ঝালমুড়ি মাখাতে মাখাতে পেছনটা চুলকাতে শুরু করেন। পাশের এক ব্যক্তি এটি দেখে হতবাক হয়।)

পথচারী: (বিরক্ত হয়)

ঝালমুড়িওয়ালা: (আবার হাসি দেয়)

(পথচারী মাথা নাড়িয়ে চলে যায়। ঝালমুড়িওয়ালা তার কাজে ব্যস্ত থাকে।)

দৃশ্য ৩: সংসদের সামনের পথ

(ক্যামেরা ধীরে ধীরে ঝালমুড়িওয়ালার থেকে দূরে সরে যায়। ব্যাকগ্রাউন্ডে মানুষের কোলাহল এবং গাড়ির আওয়াজ শোনা যায়। ঝালমুড়িওয়ালা এখনো তার ঝালমুড়ির ঠোঙা নিয়ে ব্যস্ত।)

ঝালমুড়িওয়ালা: (নিজের সাথে কথা বলে)

(পেছনে-দূরে দৃশ্যমান সংসদ ভবনটাকে উল্টো দেখা যায়।)

শেষ।

"জাতীয়তাবাদমুখে লাগাম পরায়, খুর লাগায়  আর ইচ্ছা যেখানে সেখানে যায়মানুষের জন্য ঈশ্বরের উপহার মহাপুরুষত্বের গূঢ়ৈষা, জটিলত...
19/10/2024

"জাতীয়তাবাদ

মুখে লাগাম পরায়, খুর লাগায়
আর ইচ্ছা যেখানে সেখানে যায়
মানুষের জন্য ঈশ্বরের উপহার মহাপুরুষত্বের গূঢ়ৈষা, জটিলতা
তাই সব আদর্শের শক্তিকে নিয়ন্ত্রিত জড়ো করা

যদি এতে থাকে দক্ষতা
তাহলেই আছে সোনা
আর কেনই বা থাকবে না
জাতিগুলো পৃথিবী শাসন করে
আর জাতিগুলো শাসন করে ধনীরা

জাতীয়তাবাদ হলো এক বিষ
মিষ্টি চুমুর সাপিণী
সোজা হৃদয়ে গিয়ে পৌঁছায়
সভ্যতার মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলে
তাই মহান প্রেমিক হতে পারে নি

মানুষ কী জন্য লড়াই করে
সেই একই পুরনো বিষ্ঠা নতুন মলদ্বারে

একই পুরনো বাজে জিনিস কিন্তু এবার নিজেই হতে পারে
তাই শুধু কথার সংস্কারে
যাতে সবাই সমানভাবে আক্রান্ত হই আমরা
আমি বলছি
এখন সময় এসেছে স্পষ্ট বিচ্ছেদের সব

অর্থাৎ
জাতীয়তাবাদ হলো ভুয়া সাম্যতন্ত্র
প্রতিশোধ হলো ভুয়া বিপ্লব"

-Tanvir Ratul

এই হলো রনির(Mohiuddin Roni) মৌলবাদী অর্থায়নের উৎস… মন্তব্যে বিস্তারিত দেয়া আছে!
13/10/2024

এই হলো রনির(Mohiuddin Roni) মৌলবাদী অর্থায়নের উৎস…

মন্তব্যে বিস্তারিত দেয়া আছে!

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই শারদীয় শুভেচ্ছা নিন❤️सर्वेषां स्वधर्मस्य अनुसरणस्य अधिकारः अस्तिلَكُمْ دِينُكُمْ وَلِىَ دِينِस...
11/10/2024

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই শারদীয় শুভেচ্ছা নিন❤️

सर्वेषां स्वधर्मस्य अनुसरणस्य अधिकारः अस्ति

لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِىَ دِينِ

सर्वेषां स्वधर्मस्य आचरणस्य अधिकारः अस्ति

কোন আবাল এই নাম দিছে?মানে, ইব্রাহিমকে জাতির পিতা ধরলে, বড়টা ইহুদি, মেঝটা নাসারা আর ছোটটা ইসলাম...তাহলে ছাগলের তিন নম্বর ...
06/10/2024

কোন আবাল এই নাম দিছে?

মানে, ইব্রাহিমকে জাতির পিতা ধরলে, বড়টা ইহুদি, মেঝটা নাসারা আর ছোটটা ইসলাম...

তাহলে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা কোনটা?

সহকর্মী নয়, সহযোদ্ধা খুঁজছে infoবাংলা
05/10/2024

সহকর্মী নয়, সহযোদ্ধা খুঁজছে infoবাংলা

কুত্তালীগ নাই, তাই এখন নতুন স্বৈরাচারের রূপ নিয়েছে কুত্তাশিবির!
05/10/2024

কুত্তালীগ নাই, তাই এখন নতুন স্বৈরাচারের রূপ নিয়েছে কুত্তাশিবির!



“সমকামীবিদ্বেষী অপব্যবহারের দীর্ঘ ইতিহাস লিঙ্গান্তরিত মানুষদের সাথে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি না করার জন্য উদ্বিগ্ন করে তোলে...
03/10/2024

“সমকামীবিদ্বেষী অপব্যবহারের দীর্ঘ ইতিহাস লিঙ্গান্তরিত মানুষদের সাথে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি না করার জন্য উদ্বিগ্ন করে তোলে…”

-তৃতীয়লিঙ্গ

“কোনো অনুশীলন, বই, ধারণা, ধর্ম, আদর্শ, দল/সঙ্ঘ, তত্ত্ব ইত্যাদির সুরক্ষার প্রয়োজন নেই; কোনো অনুশীলন, বই, ধারণা, ধর্ম, আদ...
29/09/2024

“কোনো অনুশীলন, বই, ধারণা, ধর্ম, আদর্শ, দল/সঙ্ঘ, তত্ত্ব ইত্যাদির সুরক্ষার প্রয়োজন নেই; কোনো অনুশীলন, বই, ধারণা, ধর্ম, আদর্শ, দল/সঙ্ঘ, তত্ত্ব ইত্যাদি তাদের অনুভূতিতে আঘাত বোধ করে না। যেকোনো অনুশীলন, বই, ধারণা, ধর্ম, আদর্শ, দল/সঙ্ঘ, তত্ত্ব ইত্যাদি কোনোটাই মানসিক বা শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে না। পাথরকণা থেকে পর্বত, পানিরফোঁটা থেকে প্রান্তহীন মহাসমুদ্র পর্যন্ত সমস্ত অসংবেদনশীল জিনিসের জন্য এটি একই। এ ব্যাপারে সবই এক।

কোন ক্ষতির বা সম্পৃক্ত অনুভূতির সম্ভাবনা ছাড়াই উপরের যেকোনো জিনিসের বিষয়ে যেকোনো কিছু বলা যেতে পারে, এবং পৃথিবীর বাসিন্দারা অবশ্যই আমার তালিকাভুক্ত সমস্তকিছুর সমালোচনা করার অধিকার রাখে কারণ এগুলো মানুষের সংস্পর্শে আসে এবং জীবনকে প্রভাবিত করে।

মানুষ কোনো ধারণা/চিন্তাচেতনা নয়।

মানুষ তার নিজস্ব ধারণা/চিন্তাচেতনাও নয়।

এদুটোর পরেরটা নয়, প্রথমটারই আইনের অধীনে সুরক্ষার প্রয়োজন হয়।”

-Tanvir Ratul

“আমাদের হিন্দু ভাই বোনদের উচিৎ এবার আরও বেশি করে পূজার আয়োজন করা। কেউ হামলা করবে? হয় রুখে দিন, নাহয় বুক চিতিয়ে দিন। কোথা...
28/09/2024

“আমাদের হিন্দু ভাই বোনদের উচিৎ এবার আরও বেশি করে পূজার আয়োজন করা। কেউ হামলা করবে? হয় রুখে দিন, নাহয় বুক চিতিয়ে দিন। কোথাও প্রতিমা ভাঙচুর হয়েছে? সেই ভাঙা প্রতিমাই দাড় করান, সাজিয়ে গুছিয়ে ভাঙা অবস্থায়ই পূজার আয়োজন করুন। আরো বেশি বেশি ছড়িয়ে দিন সেই ভাঙা প্রতিমায় পূজার ছবি, ভিডিও। তখন ওই উগ্রদের মুখেই সেটা চপেটাঘাত করবে।

মানুষ তখন দেখবে যে, ভেঙেচুরে এদের দমিয়ে রাখা যাচ্ছেনা। এদের ভিত এতো নরম নয়। এরা বার বার সেই ভাঙাচুরো টুকরো হয়ে ফিরে আসছে আমাদের মাঝে। পূজার সময় সবাই একতাবদ্ধ থাকবেন, ফোনের ভিডিও অপশন সবসময় রেডি রাখবেন। পূজা চলাকালীন কেউ অরাজকতা করতে এলে লাইভে চলে যাবেন। যেন দেশবাসি দেখতে পায় এই ধর্মান্ধ জাতটা কতটা উগ্র, কতটা হিংস্র আর নিকৃষ্ট। ধীরে ধীরে মানুষ বুঝতে শুরু করবে যে ধর্ম রক্ষার মানে এই কুৎসিত ভাঙাচোরার সংস্কৃতি নয়। এভাবে অন্যকে শেষ করে দিয়ে নিজের ধর্ম রক্ষা কোনও বিবেকবান মানুষের কাজ হতে পারেনা। এরা পশুরও অধম।

মানুষের মাঝে যেন উগ্র ধর্মান্ধদের নিয়ে এভাবেই ভীতি তৈরি হয়। মানুষ যেন ভাবতে শুরু করে স্বৈরাচার কারও নির্দিষ্ট নাম না, আমরাই স্বৈরাচার। আমাদের মননেই স্বৈরাচারীত্ব। শুধু এক স্বৈরাচারের পতনে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে মননে লালন করা অন্যান্য স্বৈরাচাররা। এরা আসলে কখনও যায়না, শুধু মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে এদের বিনাশ করতে হয়।

দেবী দূর্গা অসুর বিনাশিনী না? তাহলে আপনারা দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে কেন রাখবেন? মায়ের সম্মানটা রাখার জন্য হলেও এই অসুরদের বিনাশ করবেন না?

মরতে হলেও শিরদাঁড়া সোজা করে মরতে হবে। আপনি মানেন বা না মানেন, এদেশের হিন্দুরা দিনে দিনে এভাবেই মার খেয়ে যাবে। এটাই রূঢ় বাস্তবতা, এটা মেনে নিন আপনারা। মার যখন নিশ্চিত তখন ভয় কেন?

বাংলার মাটিতে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা এসব উগ্র, ধর্মীয় স্বৈরাচারিদের ব্যাপারে সোচ্চার থাকাটা সবার জন্য জরুরী। এদের অত্যাচার না থামলে গনজাগরণ আবারও আসবে, এটা অনিবার্য। সত্যিকার মুসলমানদেরও এদের নিয়ে ভয়টা কাটাতে হবে। কি হবে বড়জোর? আপনাকে নাস্তিক ট্যাগ/তকমা দেবে? শুধু এই ট্যাগের ভয়ে নিজের বিবেক বিসর্জন দিয়ে পাশের মানুষটাকে মার খেতে দেখবেন?

একবার ভেবে দেখুন তো, পিঠ বাঁচিয়ে চলতে চলতে দিনে দিনে হোমোস্যাপিয়েন্স থেকে রেপটাইলস হয়ে যাচ্ছি না তো আমরা?”

“আগে শিবির ছাত্রলীগে যোগ দিত আর এখন ছাত্রলীগ শিবিরে যোগ দিচ্ছে ও দেবে! এসব জানাই ছিল! তারপরও এদের কাঁধেই (রূপকের) বন্দুক...
25/09/2024

“আগে শিবির ছাত্রলীগে যোগ দিত আর এখন ছাত্রলীগ শিবিরে যোগ দিচ্ছে ও দেবে!

এসব জানাই ছিল! তারপরও এদের কাঁধেই (রূপকের) বন্দুক রাখা, কারণ, কবিতার নাম “দুই শয়তানের মধ্যে কম”!

আর তাছাড়া, হাঙরে ভরা চৌবাচ্চা বা জলাশয় থেকে সবচে’ বড় হাঙরটা সরিয়ে ফেললেও সেটা তখনও হাঙরে ভরা জলাশয়ই থাকে!

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার চেতনাই ছিলো গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, শোষণ থেকে মুক্তি । ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানও সেই স্বাধীনতার চেতনারই অংশ।

আর হ্যাঁ! এই দেশে কোনো মৌলবাদই টিকবে না! তাই এরকম সম্ভাব্য ও অবশ্যম্ভাব্য ঝরে পড়াগুলোকেই সাময়িক কাজে লাগানো উচিত! এরা পয়দাই হয়েছে পেয়াদা হওয়ার জন্য!”

-Chief Adviser GOB(not really)

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার চেতনাই ছিলো গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, শোষণ থেকে মুক্তি । ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানও সেই স্বাধীনতার চেতনারই...
22/09/2024

১৯৭১ সালে স্বাধীনতার চেতনাই ছিলো গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, শোষণ থেকে মুক্তি । ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানও সেই স্বাধীনতার চেতনারই অংশ।

21/09/2024
ধরুন, আপনি কোনো দূর্গম পাহাড়ে এক আদিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেন। আপনার পূর্বপুরুষেরা (পড়ুন পূর্বনারীরা) হাজার বছর ধরে স...
21/09/2024

ধরুন, আপনি কোনো দূর্গম পাহাড়ে এক আদিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেন। আপনার পূর্বপুরুষেরা (পড়ুন পূর্বনারীরা) হাজার বছর ধরে সেখানে বাস করে আসছে।

ধরুন, আপনাকে এক বেলার খাবার পানি সংগ্রহ করতেই ৫ কিলোমিটার দূর্গম পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে হয়।

ধরুন, সেই দূর্গম পাহাড়ের গায়ে বছরে মাত্র এক সিজন আপনার পরিবার জুম চাষের সুযোগ পায়, এবং সেই ফসলের উপর নির্ভর করেই সারাবছর আপনাদের বাঁচতে হয়।

ধরুন, এক সুন্দর সকালে আপনি জানতে পারলেন যে, পাহাড়ের মালিক আসলে রাষ্ট্র৷ তাই আপনাকে এখন এই জায়গা ছাড়তে হবে।

ধরুন, আপনার ভিটা থেকে আপনাকে উচ্ছেদ করে রাষ্ট্র সেখানে সমতলের মানুষ এনে সেটেল করলো। বাধ্য হয়ে আপনার পরিবার চলে গেলো আরো দূর্গম কোনো পাহাড়ে।

ধরুন, এরপর আরেক সুন্দর সকালে দেখলেন আপনার সেই আরো দূর্গম পাহাড়ের জুম চাষের জমিটুকুও আর আপনার নাই। রাষ্ট্র সেখানে ট্যুরিজম স্পট বানাতে লিজ দিচ্ছে।

ধরুন, যেখানে আপনি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নিজস্ব জাতিসত্ত্বা নিয়ে কোনোমতে টিকে আছেন, সেখানে নেমে আসলো সংখ্যাগুরুর আগ্রাসন।

ধরুন, এরপর দেশ স্বাধীন হলো এবং আরেক সুন্দর দিনে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান আপনাদেরকে বললো, "তোরা সবাই বাঙালি হয়ে যা!"

ধরুন, এরপর গণপরিষদে উত্থাপিত আপনাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নাকচ হয়ে গেলো। নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে আপনারা গড়ে তুললেন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি।

ধরুন, এরপর সরকারি বাহিনির বিভিন্ন পীড়নমূলক কর্মকাণ্ড আপনাদের বিক্ষুব্ধ করে তুললো। সামরিক শাসনের রেজিমে নতুন করে পাহাড়ে বাঙালি সেটেলার বসিয়ে আদিবাসী আর বাঙালিকে মুখোমুখি করা হলো।

ধরুন, এত নিপিড়ন সইতে না পেরে আপনার কমিউনিটির কিছু মানুষ অস্ত্র হাতে তুলে নিলো। আর সেই কিছু মানুষকে শায়েস্তা করার জন্য আপনাদের সবার জীবনে নেমে আসলো মিলিটারি শাসন।

ধরুন, এরপর আরেক সুন্দর সকালে জানতে পারলেন আপনার শতবছরের চেনা প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংস করে বাড়ির পাশের একমাত্র মিঠা পানির লেকটায় বসানো হচ্ছে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। তার জেরে বন্যায় বিলিন হলো আপনাদের শত বছরের সবার বসত ভিটা।

ধরুন, তারপর আপনাদের সাথে করা পার্বত্য শান্তিচুক্তি নিয়ে রাষ্ট্র আপনার সাথে মশকরা করতে থাকলো যুগের পর যুগ।

ধরুন, আপনাকে বরণ করে নিতে হলো এরকম বৈষম্য, নিপীড়ন আর দাসত্বের জীবন। কিছুদিন পরপরই কোনো না কোনো ঝামেলার অজুহাতে আপনাদের বসতবাড়িতে গিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়।

ধরুন, তারপর এক সুন্দর সকালে, আপনার পোড়া ঘরবাড়ি পেছনে রেখে আমি আপনাকে প্রশ্ন করলাম— ''এত হিংস্র ক্যান তোরা? বাংলাদেশে থাকিস অথচ নিজেকে বাঙালী ভাবিস না কেন? তোরা কি আলাদা রাষ্ট্র চাস?"

- Apu Mehedi

“একসময় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনে বাধ্য করা হতো সব প্রতিষ্ঠানকে। এসব অত্যাচারে যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন তারাও বিরক্তির ...
20/09/2024

“একসময় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনে বাধ্য করা হতো সব প্রতিষ্ঠানকে। এসব অত্যাচারে যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন তারাও বিরক্তির সঙ্গে তার জন্মদিন পালন করতো। একই ভূমিকায় নেমেছেন মুহতারাম উপদেষ্টারা। কার প্রেসক্রিপশনে তারা এসব পালন করছেন আমরা জানি না। যে প্রতিষ্ঠানগুলো ঈদ-ই মিলাদুন্নবী নবী পালন করতে ইচ্ছুক না তাদেরকেও বাধ্য করা হয়েছে পালনে। আপনারা কি শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন, গৌতম বুদ্ধের জন্মদিন একইভাবে পালন করবেন? স্কুলগুলোতে ঈদ উৎসব দুর্গাপূজা উৎসব করবেন? আপনারাও কি আওয়ামীলীগের মতো একটা ধর্মরাষ্ট্র বানানোর ইজারা পেয়ে গেলেন? আপনারা কি ভুলে গেছেন আপনারা ধর্মপ্রতিষ্ঠানগুলোর দারোয়ান ছাড়া আর কিছুই না? একদিকে ঈদে মিলাদুন্নবী পালনে আপনারা বাধ্য করবেন, আরেক দিক দিয়ে মিলাদুন্নবী পালন করতে যাওয়া মানুষকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থতার পরিচয় দিবেন, মানুষ রক্তাক্ত হবে, কি চাচ্ছেন আপনারা? বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্র বানিয়ে, তারপরও বিজেপির সঙ্গে লেলিয়ে দিয়ে গাজওয়াতুল হিন্দের দিকে এগিয়ে যাবেন? এটাই স্পষ্ট রূপ একটি ফ্যাসিবাদ। সংশোধিত হওয়ার আহ্বান থাকল। গণমানুষের আস্থা এখনো আপনাদের উপর থেকে উঠে যায়নি।”

-Anarya Murshid - অনার্য মুর্শিদ

There is no mob-justice! Only mob-violence!!!কেবল নিম্ন প্রজাতির প্রাণীরাই দলবদ্ধ থাকে!আর গণঅভ্যুত্থান কারো বাপের না!!...
19/09/2024

There is no mob-justice!
Only mob-violence!!!

কেবল নিম্ন প্রজাতির প্রাণীরাই দলবদ্ধ থাকে!
আর গণঅভ্যুত্থান কারো বাপের না!!!

“জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য নষ্ট করেছে কারা? উত্তরটা সহজঃ ইসলামপন্থীরা। এই বিষয় নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নাই। গত এ...
17/09/2024

“জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য নষ্ট করেছে কারা? উত্তরটা সহজঃ

ইসলামপন্থীরা।

এই বিষয় নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নাই। গত এক মাসে গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য ধ্বংস করবার জন্যে প্রাণপনে খাটছেন এনারা। জামায়াতের একাংশ হাসিনা পালাবার এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের একাত্তরের বয়ান নিয়ে কালচার ওয়ার শুরু করেছে। কিন্তু সবচাইতে ভয়ঙ্কর হলো সালাফি-জিহাদী ও মানহাজি ঘরাণার বদমাশগুলো। এদের নেতাদের বিন্দুমাত্র অবদান ছিল গণঅভ্যুত্থানের শুরুর দিকে। এদের এক নেতা এমনকি গণঅভ্যুত্থানকে নাস্তিকদের উস্কানিতে তৈরি হওয়া ফ্যাসাদ বলেও অভিহিত করেছিল। পরে নিজেদের স্বার্থেই সুর পরিবর্তন করে মাঠে নেমেছে।

এখন এই বাংলাদেশবিরোধী বেইমানদের দল এমন ভাব নেয়া শুরু করেছে যেনবা এরা দেশে একটি সালাফি বিপ্লব করে ফেলেছে। এই বদমাশগুলা এখন মন্দিরে হামলা ও মাজার হামলায় সমর্থন ও নেতৃত্ব দিচ্ছে। যেই শিল্পীর অবদান ছাড়া চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস অসম্পূর্ণ, তাকে লীগ ট্যাগ দিয়ে আক্রমণ করা হচ্ছে। কে এই হাফিজুর রহমান? চিনি না। এই সব বালেস্য বাল হরিদাশ পালদেরকে চেনার সময় নাই। কিন্তু দেবাশিস চক্রবর্তী কে, তা সবাই জানেন।

এই সালাফি, মানহাজিগুলা বিপ্লবী ও মুক্তিযোদ্ধা ভাব নেয়া শুরু করেছে। একের পর এক বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায় ও আকিদার অনুসারীদের উপর হামলা চলাচ্ছে। এমনকি গণঅভ্যুত্থানের নায়কদেরকেও ছাড় দিচ্ছে না। আমি অনেক আগেই ভবিষ্যতবাণী করেছিলাম যে এদেরকে পরাজিত না করতে পারলে বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদ বিরোধী বিপ্লব সম্ভব হবে না। কেননা, এরাই হাসিনার তৈরি করে রাখা ঘুটি। হাসিনার পতনের সময় এরা ভালো সেজে ছিল বটে। কিন্তু হাসিনার পতনের পরপরই আসল রূপে নিজেদের প্রকাশ করেছে।

গণঅভ্যুত্থান রক্ষা করতে হলে এদের বিরুদ্ধে সবাইকে এখন একজোট হতে হবে। সালাফি ও মানহাজিদের আস্ফালন বন্ধ না করতে পারলে গণঅভুত্থান খুব দ্রুত ব্যর্থ হয়ে যাবে।”

-পারভেজ আলম

Address

Liverpool
L53RJ

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Antivirus Publication posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Antivirus Publication:

Videos

Share

Category

Our Story

Antivirus publication/productions was first founded in 2001, at the beginning of the first decade of this century, aiming those bugs that rusty presses have, ousting those rotting symbolic metals, for the wisdom of words... It is one of the rising international publication houses that is an artist led organisation and aim to promote excellence in the arts through affordable means, a collective ethos and skills of its members and yet work on regional grassroots levels. Antivirus is currently publishing a wide range of disciplines, from literature to social lingustics. During the 2002 February Bangla Academy bookfair, antivirus published a daily paper, simply called the daily antivirus, showcasing the exhibition of how so-called press-might is falling apart, which already should have been, by founding editors Saif Ibne Rafiq and Tanvir Ratul. The publication was held from the temporary daily antivirus office on inner circular road. The eventual move to the end of the mock-daily was to show the established mass media(?) of the new and current focal point of freedom of literature, and has continued since and actively seeking to continue a vibrant programme throughout the fields of arts and beyond...

Originally housed at Aziz Super Market in Shahbag, the hearth of Dhaka University, antivirus has provided space to hundreds of writers and creative's over the decades and with bases in Dhaka, New York, Toronto, Calcutta and Liverpool, antivirus continues its pursuasion of arts with socially driven perspective. This brings the topic of our ideology that 'opposes the concept of literary and art organisation based on profit making mechanism.' Even charitable entity is dark from this perspective. We are fully aware of the charitable organisations’ administrative costs and ass*****-bosses’ bonuses! Hence, since the inception in 2000 Lastbench- little magazine and Antivirus Publication both avoided ‘non-profit’ style and developed a mechanism of ‘non-monetary’ approach utilising public voluntary goodwill and ‘in kind’ services. We understand that, such method can only be practical in grassroots regional level. However, still can be a good example as an alternative model. But if that gets replicated all over the globe, it will be the ‘Internet of charity’. Didn’t mean to play own drumroll, just supporting initial sentiment with real scenario