করোনায় প্রায় বেকার রিকশাওয়ালাদের চাল-ডাল দিচ্ছেন এক ডাক্তার
গোটা বিশ্বের মতো দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। প্রথমে পাত্তা না দিলেও এখন বাংলাদেশের মানুষ বুঝতে পেরেছে, ঘরে থাকাই করোনা থেকে বাঁচার সবচেয়ে কার্যকর উপায়। শহরের রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে গেছে। কিন্তু এতে বিপদে পড়ে গেছেন দিনমজুর, শ্রমিক, রিকশাওয়ালারা। রাস্তায় মানুষ না থাকায় রিকশাওয়ালারা যাত্রী পাচ্ছেন না। আয় না হলে তাদের সংসার চলবে কীভাবে?
আজ ১০ দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। এতে সবেতনে চাকুরিজীবীরা হয়তো ছুটি পাবে। কিন্তু দিনমজুররা কী করবে? তাদের খাবার দেবে কে? তাদের সন্তানরা কী খাবে? করোনার বদলে তারা তো অনাহারেই মরবে। গোটা দেশ যখন দিনমজুরদের নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়, তখন সেই দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিলেন একজন ডাক্তার। নিজের সাধ্যমতো তিনি রিকশাওয়ালাদের নিত্যপণ্য বিতরণ করে যাচ্ছেন।
ভদ্রলোকের নাম ডা. নুরুল হাসান। গত তিন দিন ধরে তিনি রাজধানীর উত্তরায় রিকশাওয়ালাদের চাল-ডাল-লবণ-আলু এবং সাবান দিয়ে যাচ্ছেন। এই ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হয়ে গেছে। ধন্য ধন্য করছে সবাই। নুরুল হাসানের এমন উদ্যোগ দেখে অনেকেই এসে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন। এমনিতেই করোনা আক্রান্ত রোগীদের পর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছেন ডাক্তাররা। কারণ তারা সরাসরি রোগীদের সেবা করেন। এর মাঝে নুরুল হাসানের এমন অনবদ্য উদ্যোগ, চোখে জল এনে দেয়।
#দেখেন কিছু বুঝেন কি না। ভয়ানক পরিস্থিতি। আল্লাহ কি হবে- (লন্ডন থেকে)
ও ফুড়ি কউ আমারে ভালা ফাউ নি?
বাড়ি আমার সিলেট, বাবা লন্ডনি...🎶
হাচা কথা মনে অয়!
ছেলেটার নাম : সৌরভ ইসলাম
মাধবপুর -বিজয়নগর উপজেলার রোডের হরষপুর ঝুঁকিপুর্ণ সেতুটি এখন মরণফাঁদ
মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ বিকল্প সংযোগ পথ মির্জাপুর- হরষপুর সড়ক। এই সড়ক দিয়ে দুই উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ ও শত শত ছোট বড় যানবাহনের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম। এ সড়কের পাশে একাধিক বড় বাজার, নৌকা ঘাট, স্কুল – মাদ্রাসা ও রেলওয়ে স্টেশন অবস্থিত। হরষপুর রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম পাশে আঞ্চলিক সড়কে কাইক্যাছড়া খালের উপর অবস্থিত সেতুটি চলাচলের জন্য বর্তমানে সম্পূর্ণ অযোগ্য। এরপরও গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হওয়ায় এ ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়েও প্রতিদিন পারাপার হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিমপার্শ্বের কাইক্যাছড়া ব্রীজটির পশ্চিমাংশ ভেঙ্গে ফাঁকা হয়ে রড বের হয়ে আছে ।
এ সেতুটির পূর্বাংশ ফাটল সৃষ্টি হওয়ার পর প্রায় ৩ বছর পূর্বে পুনঃনিমার্ণ করা হয়। কিন্তু পূর্বাংশ পুনঃনিমার্ণ করার কিছু দিন যেতে না যেতেই সেতুর পশ্চিমাংশের অর্ধেক অংশে ফাটল দেখা দেয়। তবে ক্রমান্বয়ে সেতুর ফাটল বড় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে সেতু ভেঙ্গে রড বেড় হয়ে কঙ্কাল হয়ে দাড়িয়েছে। তবে সেতুর পশ্চিমাংশে ফাঁকা অংশে ষ্টিলের একটি ম্যাকার দেওয়া থাকলেও জনগনের তেমন কোন কাজে আসছে না। এর মধ্যে সেতুর ভাঙ্গা অংশে কিছু গাছের খুঁড়ি, ইটের কংক্রিট ফেলে রাখা হয়েছে। সেতুর পশ্চিমাংশের প্রায় ১২ ফুট জায়গা ভেঙে ফাঁকা হয়ে এলামেলো অবস্থায় রড বের হয়ে থাকলেও প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী সহ সাধারণ পথচারীরা পাড়ি দিচ্ছে এ সেতুর উপর দিয়ে। সেতুটি ঝুঁকিতে থাকায় বিজয়নগর ও মাধবপুর উপজেলার হাজার হাজার পথচারী পড়েছে মারাত্বক ঝুঁকিতে।
সেতুটির নিয়মিত যাতায়াতকারী বঙ্গবীর ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়ত হয় এই সেতুটির উপর দিয়ে। এর মধ্যে আমাদের জানান ধর্মঘর ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী পপি আক্তার বলেন, সেতুটি ভাঙ্গা থাকায় আমরা প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ব্রীজ পার হই। তাই এ সেতুটি তাড়াতাড়ি সংস্কার করা প্রয়োজন। যে কোন মূহুর্তে সেতুটি ভেঙ্গে যাতায়াত ব্যবস্থা অচল হয়ে যেতে পারে।
নিদারাবাদ ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র মো: রাশেদ মিয়া বলেন, খুবই আতংকের মাঝে আমরা সেতুর ভাঙ্গা অংশ দিয়ে পার হচ্ছি। কখন জানি নিচে পড়ে যাই।
বেগম রোকেয়া মেমোরিয়াল কিন্ডার গার্টেন
England... England... England!!
Bengalis celebrating in Whitechapel (London). :)
পবিত্র কোরআন থেকে তেলওয়াত
পবিত্র কোরআন থেকে তেলওয়াত
ফেসবুক নিউজফিডে এই গানটি অলরেডি ভাইরাল
আরও ভাইরাল চাই
শেয়ার শেয়ার শেয়ার...