Chill bro

Chill bro Keep Going On....
Never Give Up!✊

✌️😎
(1)

ধানমন্ডি-৩২ধর্ষিতা মা বোনদের ঠিকানা।পিতাঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।🇧🇩✊জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।🇧🇩✊
10/02/2025

ধানমন্ডি-৩২
ধর্ষিতা মা বোনদের ঠিকানা।
পিতাঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।🇧🇩✊
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।🇧🇩✊

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের প্রার্থীদের নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন চলছে রাজধানীর শাহবাগে। তিন ব...
10/02/2025

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের প্রার্থীদের নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন চলছে রাজধানীর শাহবাগে। তিন বছরের শিশুকে নিয়েই আন্দোলনে যোগ দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা এক মা। আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও সাউন্ডগ্রেনেড ব্যবহার করে পুলিশ।
শিক্ষকদের উপর পুলিশের নির্যাতনের জন্য তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি।

09/02/2025

ইউনুসসহ সব ডিক্টেটারেরই ৭১ ভালো লাগে না কেন?

একদিকে আছে জর্জ সরোস— এর আগেও ইউনূসের গ্রামীণে ১০০ মিলিয়ন তহবিল দিয়েছেন ২০০১ এর আগে। এরই ফলশ্রুতি ক্ষমতায় এসে যায় বিএনপি...
09/02/2025

একদিকে আছে জর্জ সরোস— এর আগেও ইউনূসের গ্রামীণে ১০০ মিলিয়ন তহবিল দিয়েছেন ২০০১ এর আগে। এরই ফলশ্রুতি ক্ষমতায় এসে যায় বিএনপি, শুরু হয় আওয়ামী লীগ ধ্বংসের পরিকল্পনা। মি: সরোস হিলারি ক্লিনটনের ফাউন্ডেশনের অন্যতম দাতা, যারা বিশ্বজুড়ে সরকার পরিবর্তনের খেলোয়াড়- যা আর নতুন নয়।

অন্যদিকে এখানে আছে মাস্টারমাইন্ডখ্যাত মাহফুজ আলম। একসাথে আছে এখানে সেই মুখগুলো, যারা কথিতভাবে USAID-এর অর্থায়নে পরিচালিত সরকার পরিবর্তনের এক সূক্ষ্ম পরিকল্পনার অংশ। বিদেশি শক্তির মদদপুষ্ট এই গোষ্ঠী, যাদের অন্যতম প্রতিনিধি আলেকজান্ডার সোরোস, বাংলাদেশ সফরের সময় এদের সঙ্গে দেখা করেন। অভিযোগ রয়েছে, এই দলটি আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরিরের সাথে মিলে সহিংস কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছে, যার মধ্যে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা রয়েছে, যাতে কোনো নির্বাচন ছাড়াই হিলারি ক্লিনটনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইউনুসকে ক্ষমতায় বসানো যায়।

তাহলে কি ডিপ স্টেটের ছায়ায় এক নতুন রাজনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে?

এই ষড়যন্ত্র শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য হুমকি নয়, এটি গোটা দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতা নষ্ট করার এক গভীর চক্রান্তের অংশ।

বিদেশি তহবিল, এনজিও-নির্ভর নব্য-উপনিবেশবাদ, এবং দেশীয় স্বার্থান্বেষীদের মিশেলে বাংলাদেশ কি এক নতুন গভীর ষড়যন্ত্রের দিকে এগোচ্ছে?

মধ্য জুলাইয়ে কথিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যখন নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিলো তখনই "মেটিক্যুলাস ডিজাইন" বাস্তবায়নের দায়িত্ব তুলে নিয়...
09/02/2025

মধ্য জুলাইয়ে কথিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যখন নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিলো তখনই "মেটিক্যুলাস ডিজাইন" বাস্তবায়নের দায়িত্ব তুলে নিয়েছিলো ব্র্যাক। ব্র্যাকের প্রধান নির্বাহী আসিফ সালেহ এবং আলোকচিত্রী শহীদুল আলম তখন একাধিক বৈঠক করেন বাংলাদেশস্থ মার্কিন দূতাবাসে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সরাসরি নির্দেশনা দেয়া হয় ১৮ জুলাই ছাত্রদেরকে নিয়ে আন্দোলনে যেতে। আসিফ সালেহ নিজে মিটিং এ বলেছে যেকোন মূল্যে আন্দোলনকে চাঙ্গা রাখতে হবে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুয়া স্টুডেন্ট কার্ড সাপ্লাই দেয়া হয় বাইরের ছাত্রদের। আর এসবই করা হয় ইউএসএআইডি এর ফান্ড দিয়ে।

সব প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে এখন!
©

09/02/2025

Well.. Barrister রুমিন ফারহানা
এখন বলবে আফসোস লীগ।

09/02/2025

ধানমন্ডি ৩২ ভাঙার সময় ফেরেশতার সাক্ষাতপাওয়া ইবলিশের অতীত..

আমার লিস্টে আব্দুল বাসেত নামে একজন এই ছবিগুলো আপলোড দিয়ে ক্যাপশনে একটা কবিতা লিখেছে "এখন পেটায় কার পুলিশে?কার পুলিশে সোদ...
09/02/2025

আমার লিস্টে আব্দুল বাসেত নামে একজন এই ছবিগুলো আপলোড দিয়ে ক্যাপশনে একটা কবিতা লিখেছে

"এখন পেটায় কার পুলিশে?
কার পুলিশে সোদে?
এখন শা # উয়ায় তাপ লাগেনা
চৈত্র মাসের রোদে?"

এতো নোংরা লেখা!! ঘেন্নায় বমি আসছিলো। সাথে সাথে বাসেতকে ব্লক করে দিলাম।

জঙ্গি ইউনুসের মব সরকারের বাংলাদেশে এখন ডেভিল অর্থ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিডেভিল শব্দের অর্থ ডাকাত প্রতিরোধকারী জনগণ...
09/02/2025

জঙ্গি ইউনুসের মব সরকারের বাংলাদেশে এখন

ডেভিল অর্থ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি
ডেভিল শব্দের অর্থ ডাকাত প্রতিরোধকারী জনগণ
ডেভিল শব্দের অর্থ রাজাকার বিরোধী
ডেভিল শব্দের অর্থ বাংলাদেশ
ডেভিল শব্দের অর্থ ১৯৭১

হ্যা আমিই ডেভিল।

সব অপদেষ্টা আর ১৫৮ জন সমন্বয়ক এক মগ করে টাংকির পানি খাইলে কিছু পাওয়া যাইলেও যাইতে পারে।
09/02/2025

সব অপদেষ্টা আর ১৫৮ জন সমন্বয়ক এক মগ করে টাংকির পানি খাইলে কিছু পাওয়া যাইলেও যাইতে পারে।

সকাল থেকে পানি নিষ্কাশনের কাজ শুরু করেছিল ফায়ার সার্ভিস

09/02/2025

ATeam ✊

09/02/2025

বরিশালে বিপিএলের অনুষ্ঠানে চলছে জুতা ছুড়াছুঁড়ির প্রতিযোগিতা।
লাল করে দে..

09/02/2025

৬ মাসে একটা মাত্র সংস্কার চোখে পড়েছে,ধানমন্ডি ৩২ এর ময়লার টাঙ্কি পরিস্কার।😂

আজকের সেরা বিনোদন...😂😂  সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য… See more
09/02/2025

আজকের সেরা বিনোদন...😂😂


সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য… See more

জিয়া জাদুঘর। যেটি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস ছিল। এখানে জিয়াউর রহমানকে হ'ত্যা করা হয়। ১৯৯৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সার্কিট ...
09/02/2025

জিয়া জাদুঘর। যেটি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস ছিল। এখানে জিয়াউর রহমানকে হ'ত্যা করা হয়। ১৯৯৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সার্কিট হাউসকে জাদুঘরে রূপান্তর করে। সেই জাদুঘর বর্তমানেও অক্ষত।

আওয়ামী শাসনামলে এই জাদুঘর নিয়ে অনেক মানববন্ধন ও কর্মসূচি করেছিলেন দলীয় নেতাকর্মীরা। কিন্তু প্রশাসন দলীয় নেতাকর্মীকে এক ইঞ্চিও ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়নি।

এটাই প্রশাসনের দায়িত্ব। রাষ্ট্রের স্থাপনা রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। আর বর্তমানে একটি সরকারের রাষ্ট্রীয় মদদে ধানমন্ডি ৩২ ইতিহাস থেকে বিলীন করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। যা পুরো জাতি দেখেছে।

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি একদিন হবে। কারণ ইতিহাসকে যারা মুছতে চায় ইতিহাস তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়। সেদিন পর্যন্ত সবাই যেন বেঁচে থাকে।

#জিয়াজাদুঘর #ধানমন্ডি৩২

ধানমন্ডি ৩২ এর আয়নাঘর থেকে আরো ২ টা ----- পাওয়া গেসে...
09/02/2025

ধানমন্ডি ৩২ এর আয়নাঘর থেকে আরো ২ টা ----- পাওয়া গেসে...

ব্র‍্যাকের ইতিহাসে ব্র‍্যাক USAID থিকা ফান্ড পাইছে চারশ বিশ কোটি টাকার মত। (৩৪ মিলিয়ন USD)এর ভেতর শুধুমাত্র ২০২৪ সালে ব্...
09/02/2025

ব্র‍্যাকের ইতিহাসে ব্র‍্যাক USAID থিকা ফান্ড পাইছে চারশ বিশ কোটি টাকার মত। (৩৪ মিলিয়ন USD)

এর ভেতর শুধুমাত্র ২০২৪ সালে ব্রাক পেয়েছে দুইশ কোটি টাকার বেশি (১৮ মিলিয়ন USD)

09/02/2025

মার্কিন স্টেট ডিপার্মেন্টের কর্মকর্তা মাইক বেঞ্জ এর ইন্টারভিউটির বাংলা করে দেয়া হলো-

এই আগস্ট মাসে, বাংলাদেশের একজন প্রধানমন্ত্রীকে মূলত এক ধরনের সামরিক অভ্যুত্থান এবং "কালার রেভোলিউশন" (রঙিন বিপ্লব)-এর মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে সরানো হয়।

ম্যাক্স ব্লুমেনথাল-এর "দ্য গ্রে জোন" এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যা আমি গত এক সপ্তাহ ধরে অনেকবার আলোচনা করেছি। কারণ এটি একটি পরিষ্কার উদাহরণ, যেখানে এই ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের বিভিন্ন দিক উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অসন্তোষ ও ষড়যন্ত্রের শুরু
প্রায় ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে, এটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, যুক্তরাষ্ট্রের নীতি-নির্ধারকরা শেখ হাসিনার নির্বাচনী বিজয়ে খুশি ছিল না।
🔹 যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টে একাধিক গোপনীয় মূল্যায়ন পাঠানো হয়।
🔹 সেখানে বলা হয়, কীভাবে বাংলাদেশের বিরোধী দল বিএনপি-কে সমর্থন দিয়ে শক্তিশালী করা যায়।
🔹 কারণ যুক্তরাষ্ট্র মনে করত, বিএনপি তাদের স্বার্থের জন্য বেশি উপকারী।

যদিও ফাঁস হওয়া নথিগুলোতে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি, তবে বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়, শেখ হাসিনার সরকার এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির মধ্যে একাধিক সংঘাত ছিল।

হিলারি ক্লিনটনের হুমকি ও সামরিক ঘাঁটি নিয়ে বিরোধ
উইকিলিকস থেকে জানা যায়, যখন হিলারি ক্লিনটন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন, তখন তিনি শেখ হাসিনার ছেলের বিরুদ্ধে "আইআরএস"-এর মাধ্যমে কর পরিদর্শনের হুমকি দেন।

শেখ হাসিনা নিজেই বলেছেন, তিনি মনে করেন, তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে কারণ তিনি বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে দেননি।

এটি অনেক দেশের সঙ্গেই ঘটে—কারণ বেশিরভাগ দেশই তাদের ভূমিতে বিদেশি সেনা চায় না।
🔹 তারা চায় না যে, তাদের ৫০০ একর জমি বিদেশি সামরিক ঘাঁটির দখলে চলে যাক।
🔹 তারা চায় না যে, এই ঘাঁটি অন্য কোনো দেশের সঙ্গে উত্তেজনা তৈরি করুক।

এমন ঘটনা রোমানিয়াতেও ঘটছে, যেখানে বৃহত্তম ন্যাটো সামরিক ঘাঁটি তৈরি করা হচ্ছে, যা সরাসরি ক্রিমিয়ার দিকে মুখ করা।
যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পিত সরকার পরিবর্তন (Regime Change)
চলুন ধরে নেই—
✅ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের জন্য যদি বাংলাদেশে সামরিক ঘাঁটি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়,
✅ কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যদি এতে রাজি না হন,
✅ তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারকরা সিদ্ধান্ত নেয়, সরকার পরিবর্তনের (regime change) জন্য কাজ করবে।
এটি নৈতিকভাবে ভালো বা খারাপ, সেই বিতর্কে না গিয়েও বলা যায় যে—
📌 যদি হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল একমত হয় যে, এই সরকারকে সরাতে হবে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের কৌশল ব্যবহার করবে।

📌 এর মধ্যে থাকবে—
🔹 দেশকে রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করা
🔹 বিরোধী দলকে সমর্থন দিয়ে শক্তিশালী করা
🔹 "গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার" নামে বিভিন্ন সংগঠনকে কাজে লাগানো
🔹 অবশেষে হয় নির্বাচনের মাধ্যমে, নয়তো "কালার রেভোলিউশনের" মাধ্যমে সরকার ফেলে দেওয়া

এটিই ছিল বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির পেছনের মূল ষড়যন্ত্র।
ধরুন, এটি যদি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার, স্টেট ডিপার্টমেন্ট, হোয়াইট হাউস এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের একটি সুস্পষ্ট বা গোপন নীতি হয়, যেখানে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে—
🔹 এই সরকারকে সরিয়ে ফেলতে হবে।
🔹 দেশটিকে রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করতে হবে।
🔹 বর্তমান সরকারকে দুর্বল করে দিতে হবে।
🔹 সেই দেশে নিজেদের অনুগত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও কর্মীদের শক্তিশালী করতে হবে।
🔹 পরবর্তী নির্বাচনে তাদের অনুকূল সরকার আনতে হবে অথবা ‘কালার রেভোলিউশনের’ মাধ্যমে সরাসরি সরকার ফেলে দিতে হবে।

এমন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীকে হয়ত হেলিকপ্টারে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হতে পারে, যেমনটা বাংলাদেশে ঘটেছে।

গ্রে জোন-এর ফাঁস হওয়া নথির তথ্য
⚡ "দ্য গ্রে জোন"-এ ফাঁস হওয়া দলিলপত্র দেখায়, কীভাবে যুক্তরাষ্ট্র এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে।
এতে বিশেষভাবে উঠে এসেছে ন্যাশনাল এন্ডাওমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি (NED)-এর রাজনৈতিক শাখাগুলোর ভূমিকা—
🔹 এর মধ্যে রিপাবলিকান দলের শাখা হলো "ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (IRI)"।
🔹 ডেমোক্র্যাটিক দলের শাখা হলো "ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (NDI)"।
🔹 এই দুই সংস্থা মূলত যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির অংশ হিসেবে গণতন্ত্র প্রচারের নামে সরকার পরিবর্তনে কাজ করে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে অস্থিরতা তৈরি করার পরিকল্পনা
২০১৯-২০২০ সালে, যখন যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত বিএনপি নির্বাচন থেকে পরাজিত হয়, তখন IRI একটি পরিকল্পনা তৈরি করে।
📌 পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য ছিল—
✅ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করা। (এটি সরাসরি উদ্ধৃতি)
✅ বিভিন্ন গোষ্ঠীকে কাজে লাগিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন উসকে দেওয়া।
✅ দেশের রাজনৈতিক পরিসরকে দুর্বল করে দেওয়ার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ নির্বাচনকে প্রভাবিত করা।

যুক্তরাষ্ট্রের কৌশল
👉 "গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা"র নামে অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া
👉 বিরোধী দলকে সংগঠিত করা
👉 গণমাধ্যম, এনজিও, ও ছাত্র সংগঠনগুলোকে ব্যবহার করা
👉 যেকোনোভাবে সরকারকে দুর্বল করা ও পরিবর্তন করা
এই নথিতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করতে কাজ করেছে।
বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা
যুক্তরাষ্ট্র ১৭০ জন তথাকথিত "গণতন্ত্রপন্থী কর্মী" ও ৩০৪ জন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যদাতা চিহ্নিত করে, যাদের সাথে তারা কাজ করেছে।
📌 তাদের কৌশল ছিল—
🔹 বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও সাংস্কৃতিক বিভাজনকে কাজে লাগানো।
🔹 দেশের রাজনীতিকে দুর্বল করা বা বিকল্প রাজনৈতিক শক্তিকে মজবুত করা।
এজন্য তারা LGBTQ+ গোষ্ঠী, সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠী, ছাত্র আন্দোলন ও তরুণদের ব্যবহার করার পরিকল্পনা করে।
🔹 তারা লক্ষ করে যে, বাংলাদেশে তরুণদের মধ্যে র‍্যাপ সংগীত জনপ্রিয়।
🔹 তারা দেখে যে, আগের বছর স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক ইস্যুতে ছাত্রদের আন্দোলন হয়েছিল।
🔹 তারা ভাবে, এই বিষয়গুলোকে কাজে লাগিয়ে আন্দোলন উসকে দেওয়া সম্ভব।

সংগীতকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার
তারা ঠিক কী করল?
👉 যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের করের টাকা (taxpayer money) নিয়ে ব্যবহার করল।
👉 এই টাকা স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে আসে এবং USAID-এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
👉 তারা বাংলাদেশি র‍্যাপারদের ফান্ড দেয় সরকারবিরোধী গান বানানোর জন্য।
👉 এই গান ও মিউজিক ভিডিওর মাধ্যমে তরুণদের রাস্তায় নামতে উৎসাহিত করা হয়।
👉 বলা হয় "শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ" করতে, কিন্তু আসলে এটি দাঙ্গায় পরিণত হয়।
এভাবেই সংস্কৃতি, ছাত্র আন্দোলন, সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ও সংগীতকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করা হয়।

সরকারবিরোধী সংগীতের মাধ্যমে জনগণের মনে ক্ষোভ ছড়ানোর পরিকল্পনা
📌 IRI তাদের "Baseline Assessment" রিপোর্টে যা জানিয়েছিল:
🔹 তারা এমন একটি গান স্পন্সর করেছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি ক্ষোভ সৃষ্টি করা।
🔹 সরকারের জনপ্রিয়তা নষ্ট করতে এই গান ব্যবহার করা হয়।
🔹 একটি গান মানুষকে রাস্তায় নামার জন্য উসকে দেয়, আরেকটি গান সরকারকে অবিশ্বাস করতে শেখায়।
👉 এই রিপোর্টে আরও বলা হয় যে, এ ধরনের গান ও প্রচারণা কাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে, তা তারা আগেই বিশ্লেষণ করেছিল।
👉 তারা মাঠপর্যায়ে গবেষণা করে দেখেছিল, কোন গোষ্ঠীগুলো এসব বার্তার প্রতি সবচেয়ে সংবেদনশীল হবে।
👉 এই কৌশলের মূল উদ্দেশ্য ছিল— জনগণের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা ও সরকারবিরোধী মনোভাব তৈরি করা।
উগ্রবাদী ও অপরাধীদের কাজে লাগানোর পরিকল্পনা
🔹 যখন একটি সরকার জনগণের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, তখন বৈশ্বিক রাজনীতির শক্তিশালী গোষ্ঠীগুলো সমাজের প্রান্তিক, উগ্রবাদী ও অপরাধীদের কাজে লাগিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করে।
🔹 কিছু ক্ষেত্রে, তারা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ও অস্থায়ী মিলিশিয়া দলগুলোকেও অর্থায়ন করে।

👉 ২০০৯ সালে কিউবার জন্য করা এক গোপন রিপোর্টে বলা হয়:
🔸 "Afro-Cuban" সম্প্রদায়ের মধ্যে বর্ণবাদী বিদ্বেষ উসকে দিয়ে কিউবার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলা যেতে পারে।
🔸 সমাজের অবহেলিত জনগোষ্ঠী, বেকার মানুষ, অপরাধী, মাদকাসক্ত ও যৌনকর্মীদের কাজে লাগানো সম্ভব।
🔸 USAID (যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা) এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে পারে।
📌 এখানেও একই কৌশল ব্যবহার করা হয়:
👉 কিউবার জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি ক্ষোভ তৈরি করতে র‍্যাপ সংগীতকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
👉 কারণ, ঐ সময় কিউবায় র‍্যাপ সংগীত তরুণদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল।
👉 তাই যুক্তরাষ্ট্রের টাকায় র‍্যাপারদের দিয়ে সরকারবিরোধী গান তৈরি করা হয়।
এভাবেই বিশ্বব্যাপী একই প্যাটার্নে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়— সংস্কৃতি, সংগীত, জাতিগত বিভেদ ও প্রান্তিক গোষ্ঠীগুলোকে কাজে লাগিয়ে একটি দেশের ভিতর থেকে বিপ্লব উসকে দেওয়া হয়।

Adresse

17 Rue Gabrielle Josserand, 93500 Pantin
Paris
91

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Chill bro publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Chill bro:

Vidéos

Partager