Mr. Thinker

Mr. Thinker Data-driven Digital Marketer || Soft skill activist || NLP Practitioner || Lean Six Sigma Yellow Belt
(21)

This page is about Digital Marketing, Content Marketing, Marketing Strategy, Personal Development, Mind Mapping, Team management, entrepreneurial Mindset, Growth Hacking. Leadership, professional excellence, Soft Skill Development. Youth Development, Lean Management and Life-changing thumb rule through Psychological 5S.

22/04/2024

Microsoft's Free AI Courses (2024) ↓

--
1. Artificial Intelligence for Beginners
• 12-week, 24-lesson curriculum
• Covers Symbolic AI, Neural Networks, Computer Vision, NLP, etc.
• Includes hands-on lessons, quizzes, and labs
• Link: https://microsoft.github.io/AI-For-Beginners/
--
2. Using Azure OpenAI Service
• Learn generative AI, copilots, language models, Azure OpenAI
• Improve AI responses with prompt engineering, explore Bing Copilot
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/20mirj4odnj6o
--
3. Build apps with Azure AI services and Power Virtual Agents
• Range of tools for AI-powered apps
• Resources on Azure OpenAI, fine-tuning language models
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/erkiyp71jpmgp
--
4. Create custom Machine Learning models
• Build/run models using your data
• Enhance skills with Microsoft Learn resources
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/5m3syp2eex2rm
--
5. GitHub Copilot for Visual Studio
• Boost app development productivity with GitHub Copilot
• Recommended for developers
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/nq2b20y286pnj
--
6. Master Azure AI fundamentals
• Learn machine learning, computer vision, NLP, decision support, and knowledge mining
• Prepares for credential earning
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/zopanqdn7w1p1
--
7. Adopting Copilot for Microsoft 365
• Benefits of Copilot for Microsoft 365
• Streamline communication, enhance content creation
• Link: https://learn.microsoft.com/en-us/collections/0d6so53jrrgpq

Follow Marktiverse.AI for more AI
Join AI Revolution Community to share your AI-related problems

14/04/2024

এই কন্টেন্ট যিনি বানিয়েছেন তাকে স্যালুট ❤️❤️

Everyone should own a faceless Youtube channel that earns $2000/m.Sadly, most people think this takes years to achieve.H...
27/02/2024

Everyone should own a faceless Youtube channel that earns $2000/m.

Sadly, most people think this takes years to achieve.

Here’s how to do it in the next 30 days:

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟭 → 𝗙𝗶𝗻𝗱𝗶𝗻𝗴 𝗮 𝗡𝗶𝗰𝗵𝗲

There are 2 steps to find a viral niche

i. Market Research on Youtube
ii. Ask AI

To ask AI, go to Gemini and type the prompt "Give me most profitable niches to start a faceless YouTube channel with high CPM rate in 2024"

Let's go with fitness niche

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟮 → 𝗔𝘃𝗮𝘁𝗮𝗿𝘀

Now go to bing.ai and get your avatar.

Ask it" Create an Image of a fitness influencer between the age 18 to 22 with an attractive face and a dominant accent"

Now you have your Avatar

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟯 →𝗦𝗰𝗿𝗶𝗽𝘁𝗶𝗻𝗴

For Scripting, I suggest you do it with research.

For a blueprint, you can use AI and modify it to get the best script.

Ask ChatGPT " You are an expert youtube scriptwriter for fitness niche. Write a script for a Video with title" How to lose weight.

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟰→ 𝗠𝗮𝗸𝗶𝗻𝗴 𝗩𝗶𝗱𝗲𝗼𝘀

Go to HeyGen.com and make your avatar to speak and move.

Your avatar begins moving and speaks like a real person.

You can add the whole Script to it.

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟱→ 𝗘𝗱𝗶𝘁𝗶𝗻𝗴

The best tool for editing is Capcut.

Add the related b-rolls and Avatar to Capcut.

Put the avatar in the centre and edit the whole video.

Boom! You have a viral Video

𝗦𝘁𝗲𝗽 𝟲 → 𝗚𝗿𝗼𝘄 𝗼𝗻 𝗬𝗼𝘂𝗧𝘂𝗯𝗲

Don't just post videos on YouTube.

Learn Youtube growth and work on your title and thumbnails

You will grow like wild fire.

💡You can follow Marktiverse.AI for more AI tools

💡Also you can collect ChatGPT & AI Chat GPT & AI Millionaire book for ChatGPT Potentiality and AI resources

29/01/2024

একটা সহজ সমাধান দেই-
CV লিখতে আমরা অনেকেই বড় ভাইদের পিছনে দৌড়াই, আবার অনেকে বন্ধুর সিভি নিয়ে ctrl+c করে ctrl+v করে দেই। 😜। এতে করে দেখা যায় বন্ধুর বাবাও নিজের বাবা হয়ে যায়।

যাইহোক, সিভি বানাতে বানাতে আর কম্পিউটার এর ভিতর ঢুকে পড়তে হবে না। আমি কিছু চ্যাটজিপিটি প্রম্পট শেয়ার করতেছি। ট্রাই করে দেখতে পারেন -

0️⃣1️⃣ Identify Key Skills and Experiences:

Prompt:
List the top five skills and experiences most relevant to [Industry/Job Title] I am targeting, based on my past roles at [Company A], [Company B], etc.

0️⃣2️⃣ CV Summary Creation:

Prompt:
Write a professional summary for my cv that highlights my [X years] experience in [Industry/Field] and key achievements in [specific roles or projects].

0️⃣3️⃣ Customizing Job Descriptions:

Prompt:
Rewrite my job description from [Previous Job Title] at [Company] to emphasize skills and accomplishments that align with the [Target Job Title] role.

0️⃣4️⃣ Highlighting Achievements:

Prompt:
Generate 3-5 bullet points for each role I've held, focusing on measurable achievements and specific projects, especially in [Key Skill/Area].

0️⃣5️⃣ Incorporating Keywords:

Prompt:
Analyze the job description for [Target Job Title] at [Company] and suggest 10 keywords to include in my cv for optimization.

0️⃣6️⃣ Formatting Tips:

Prompt:
Provide tips on modern cv formatting and design that is appropriate for [Industry/Field] and enhances readability.

0️⃣7️⃣ Cover Letter Alignment:

Prompt:
Advise on how to align my cover letter content with my cv, particularly focusing on [Unique Skill/Experience] for the role of [Target Job Title] at [Company].

0️⃣8️⃣ Customizing for Different Roles:

Prompt:
Create a strategy for tailoring my CV for different applications, particularly in [Industry A] and [Industry B].

0️⃣9️⃣ Feedback and Review:

Prompt:
Suggest ways to get constructive feedback on my CV from professionals in [Industry/Field].

1️⃣0️⃣ Final Check:

Prompt:
List the top 5 things I should double-check on my CV before submitting it for the [Target Job Title] role at [Company].

ওপরের প্রম্পট গুলো সরাসরি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আশাকরি, আপনার সিভি একটু হলেও আগের থেকে গোছানো এবং সুন্দর হবে।

চ্যাটজিপিটি ও এআই নিয়ে আরো বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন Chat GPT & AI Millionaire বইটি। অর্ডার লিংক ১ম কমেন্টে

কি? অসম্ভব মনে হচ্ছে?না, কোনো কিছুই অসম্ভব না। শুধু জানতে হবে কিভাবে কাজটি করা হয়। চ্যাটজিপিটির সাহায্যে উপন্যাস সহ ই-বু...
20/01/2024

কি? অসম্ভব মনে হচ্ছে?

না, কোনো কিছুই অসম্ভব না। শুধু জানতে হবে কিভাবে কাজটি করা হয়। চ্যাটজিপিটির সাহায্যে উপন্যাস সহ ই-বুক, বুকলেট সহ অনলাইন কোর্স ও তৈরি করতে পারবেন।

কিন্তু কিভাবে? জানতে হলে পড়তে হবে Chat GPT & AI Millionaire বইটি

মিস করতে না চাইলে প্রি অর্ডার করে ফেলুন নিচের লিংক থেকে

https://www.rokomari.com/book/344471/chat-gpt-and-ai-millionaire

চ্যাটজিপিটি যে কতটা পাওয়ারফুল এবং কিভাবে চ্যাটজিপিটিকে ব্যবহার করে প্যাসিভ ইনকাম, ফ্রিল্যান্সিং, রাইটিং এমনকি কোর্স পর্য...
12/01/2024

চ্যাটজিপিটি যে কতটা পাওয়ারফুল এবং কিভাবে চ্যাটজিপিটিকে ব্যবহার করে প্যাসিভ ইনকাম, ফ্রিল্যান্সিং, রাইটিং এমনকি কোর্স পর্যন্ত তৈরি করা যায় সেসব নিয়ে পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন দেয়া হয়েছে। সাথে বোনাস হিসেবে থাকছে কিলার প্রম্পট আইডিয়া, চ্যাটজিপিটি চিটশিট, চ্যাটজিপিটি ফ্রেমওয়ার্ক।

এছাড়াও AI কিভাবে পৃথিবী দখল করতেছে, কিভাবে এআই ওয়ার্ল্ড এত ফাস্ট ফরোয়ার্ড হচ্ছে, কোন কোন ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার হচ্ছে আর কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহারের সুযোগ আছে, কোন কোন জায়গা থেকে আমরা AI Development শিখতে পারি সেটা নিয়েও বিস্তারি আলোচনা করা হয়েছে।

✅ বোনাস হিসেবে থাকছে আমার সংগ্রহে থাকা ৫০০০+ AI লিস্ট, তাদের ব্যবহার এবং ওয়েবসাইট লিংক। এই৷ AI এর লিস্ট আরো বড় হতে থাকবে এবং পাঠকদের জন্য ফ্রি এক্সেস দেয়া হবে। 🤟🤟🤟

নিঃসন্দেহে এটা একটা সোনার হরিণ। তাই নয় কি? মিস করতে না চাইলে প্রি- অর্ডার করুন নিচের লিংক থেকে -

চ্যাট জিপিটি অ্যান্ড এ আই মিলিয়নেয়ার
By- মেহেদি হাসান রিফাত
Sell Price: 210
Discount: 30 %
Link: https://www.rokomari.com/book/344471/chat-gpt-and-ai-millionaire

05/01/2024

আপনার Content Viral করুন সহজেই এই 5টি AI টুলের সাহায্যে : 👇👇

1. BUZZSUMO. COM : ডেটা Research করুন এবং আপনার দর্শকদের সাথে ভাইরাল হয়ে যাবে এমন content খুঁজুন।
2. TRENDHUNTER. COM : ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করার জন্য আপনি Free 2024 + Al ট্রেন্ড রিপোর্টেও অ্যাক্সেস পান
3. GIPHY. COM : আপনি তাদের ব্যক্তিগত কনভোসে লোকেরা যে মেম এবং ক্লিপগুলি ব্যবহার করছেন তা দেখতে পারেন।
4. VIRALFINDR. COM : আপনাকে প্রতিযোগীদের থেকে সেরা-পারফর্মিং কন্টেন্ট, ট্যাগ ইত্যাদি খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
5. VIDIQ. COM : সঠিক content খুঁজুন এবং আরও views এর জন্য আপনার YouTube অপ্টিমাইজ করুন।

কয়েকদিন ধরে একটা এড খুব বেশি টাইমলাইনে ঘুরপাক খাচ্ছে। বেশ কিছু সেলিব্রিটি, কন্টেন্ট ক্রিয়েটররাও দেখলাম ওটা নিয়ে ভিডিও বা...
04/01/2024

কয়েকদিন ধরে একটা এড খুব বেশি টাইমলাইনে ঘুরপাক খাচ্ছে। বেশ কিছু সেলিব্রিটি, কন্টেন্ট ক্রিয়েটররাও দেখলাম ওটা নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে, এনডোর্স করতেছে। এড/ভিডিও টা হল- ১ দিনে ১০ লাখার টাকার সেল...

ওকে, এটা নিয়ে হাইপড হচ্ছে। মানুষও বেশ আগ্রহ নিয়ে দেখছে /এনরোল করছে কি হচ্ছে (বিশেষ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা)। বেশ ভাল কথা।

কিন্তু স্রোতের বিপরীতে একটা কথা না বলে পারছি না। সেটা হলো-

এক দিনে ১০ টাকার সেল কখনোই ভাল কোনো বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি হতে পারে না। অন্তত লং টার্ম সাস্টেইন করার ইচ্ছা যাদের, তাদের তো একবারেই না। উদাহরণস্বরুপ, আজকে হয়ত আপনি ডিস্কাউন্ট দিয়ে মাসে ৩ লাখ টাকার সেল আনলেন। পরের মাসে আপনার কম্পিটিটর আরো বেশি ডিস্কাউন্ট দিয়ে ৬ লাখ টাকার সেল আনলো। তার মানে উনার ব্যবসা ডাবল, কিন্তু আপনার সেল নাই, ব্যবসাও নাই।

এরকম কয়েক রকমের সিঙ্গেল টার্ম প্রফিটের ওয়ে দেখিয়ে/কোর্স বানিয়ে অনেকেই অনেক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কে কিভাবে টাকা কামাচ্ছে তাতে আমার মাথা ব্যথা নেই। কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে যারা এই ফাদে পা দিচ্ছে তারা কি একটুও ভেবে দেখে না? মানে একটা কাস্টমারের পকেট থেকে টাকা বের করে কোনো প্রোডাক্ট সেল করা... এতই সোজা? আমার ছোট্ট অভিজ্ঞতা থেকে আমি যেটা বুঝি - বই পড়ে যেমন সাতার কাটা যায় না, তেমনি অন্যজন কি করতেছে সেটা দেখে সেল পাতাল থেকে আসমানে উঠানো যায় না। সাস্টেইনেবল বিজনেস করতে চাইলে কখনোই পোস্ট করে বুস্ট করে দিলে ব্র‍্যান্ড এ পরিণত হবে না।

আবার হতেও পারে, হয়ত অনেকে করতেছেন ও। কিন্তু চাকচিক্যময় পোস্ট/এড দেখে কোনো কিছুতে ইনভেস্ট করার আগে দুইবার ভেবে নেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। কেউ কোনো কোর্স বানিয়ে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করাকে খারাপ বলতেছি না, কিন্ত আসলে যেটা বলতে চাচ্ছি সেটা হয়ত এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন

এখন কেউ বলবে আমি এসব না বলার কে? To be Very Honest, আমি কেউ না। আমি খুবই একজন সাধারণ বাঙ্গালী। ক্ষুদ্র মানুষ। এদেশে কোনো কিছু নিয়ে কথা বললে কোনো জনগোষ্ঠীর ভাল না লাগলে না না রকম হ্যারেস করে। বাট সব কিছুর পরেও যেটা True সেটা True ই।

এই মহিলাকে চেনেন? উনি আপনাদের জন্য কিছু করেন নাই, আপনারাও উনার জন্য দরকারী কিছু না। তারপরও আপনারা প্রায় সবাই উনাকে চেনেন...
03/12/2023

এই মহিলাকে চেনেন?

উনি আপনাদের জন্য কিছু করেন নাই, আপনারাও উনার জন্য দরকারী কিছু না। তারপরও আপনারা প্রায় সবাই উনাকে চেনেন।

উনি কোন কিছুর জন্যই বিখ্যাত না, এমন কিছুই করেন নাই যার জন্য মনে রাখতে হবে তারপরও আপনারা চিনেন। কেমনে?

কারন উনার নামের জন্য।

উনার বাবা কার্ল ১৮৮৬ সালে কম্বাসটন ইন্জিন আবিস্কার করেন, এর তিন বছর পর উনার জন্ম। পরে ডিমলারের সাথে গাড়ী বানানো শুরু হয়, অন্যতম পরিচিত এই গাড়ী।

উনার বাবা কার্ল বেন্জ। যিনি গাড়ীর নাম রাখেন তার কন্যার নামে। এই হলেন সেই কন্যা মারসেডিজ। কিছু না করেও সবার পরিচিত এক নাম - Mercedes-Benz

02/10/2023

নতুন নতুন Excuse আইডিয়ার জন্য AI ওয়েবসাইট

25/09/2023

নিজের প্রোডাক্টিভিটি বাড়াতে যে AI টুলগুলো জানা দরকার -

1. CandyIcons. com -Create app icons with AI
2. Cohesive - Create magical content
3. Invideo - Create faceless YouTube channel
4. Opus Pro- Create 10 viral clips instantly
5. Speechify- Create AI voice from text
6. Durable- Create websites in mins
7. Synthesia- Create AI-talking avatar
8. Formulabot- Create Excel formulas from text
9. Photoroom- Create product and portrait pics
10. Kickresume- Create AI resume
11. Tome app- Create presentation slides
12. Jenni AI - Write research paper
13. Rytr - write 10x faster
14. Visme - Create any design
15. Repurpose io - Repurpose social content

24/09/2023

💥 যে টুল ব্যবহার করে শুরু করতে পারেন AI Agency 💥

1. GetMagical. com - Text expander & autofill
2. Namelix - Business name generator
3. Looka - Logo design
4. Zapier- Automation
5. Uizard - App design
6. MailerLite - Email marketing
7. Canva- Design everything
8. TLDV- Meetings
9. Calendy - Schedule
10. Elevenlabs - AI voice generator
11. Tome app - Presentation
12. Animaker - Animation
13. Notion - Project management
14. 10web - Build a website
15. Runway - Video editing

08/09/2023

একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ফেসবুক থেকে টাকা পায় ফেসবুকের এড/বিজ্ঞাপন থেকে। এটা আমরা সবাই জানি৷ একজন ক্রিয়েটর চায় ও তার ভিডিওতে বেশি বেশি এড আসুক। যত এড তত টাকা। সহজ হিসাব।
তবে একজন অডিয়েন্স হিসেবে ভিডিওর মধ্যে এড দেখতে আপনার কেমন লাগে? আমাকে এই প্রশ্ন করলে আমি বলবো কাচ্চির মধ্যে এলাচ এর মত। জাস্ট বিরক্ত ছাড়া কিছুই না।
আরেকটা প্রশ্ন- ফেসবুক চালাতে যদি টাকা লাগতো, তাহলেও কি দিন দুনিয়া বাদ দিয়ে সারাদিন ফেসবুকে পড়ে থাকতেন?
ইউটিউব এর ভিডিও তে এড বন্ধ করার জন্য এডব্লকার থাকলেও ফেসবুকের এড বন্ধ করার জন্য কাজের তেমন কিছু নেই৷ স্ক্রল করতেও এড, ভিডিতেও এড। মানে কিয়েক্টাবস্থা 😃

চিন্তার কোনো কারণ নেই৷ ফেসবুক এটার ও একটা সমাধান নিয়ে আসছে। প্রশ্ন হল কি সমাধান? খুব সহজ উত্তর -
"পেইড সাবস্ক্রিপশন"। হ্যাঁ মেটা ভেরিফাইড ব্লু টিক সাবস্ক্রিপশন মডেলের মত এবার এডস এও ফেসবুক সাবস্ক্রিপশন নিয়ে আসতেছে। টাকা দিয়ে সাবস্ক্রিপশন নিলে কোনো এড দেখবেন না, বিরক্ত ছাড়া ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন। আর টাকা না দিয়ে এরকম ফ্রি ভার্সন চালালে এড তো দেখতেই হবে। 😖

তো এখন আসি ক্রিয়েটরদের ক্ষেত্রে। তাদের ভিডিওতে এড না আসলে তারাও তো টাকা পাবে না। তখন তাহলে কি করনীয়? তখন অবশ্যই ব্র‍্যান্ড স্পন্সর খুঁজতে হবে কিংবা অন্য চ্যানেলে ট্রান্সফার হতে হবে টিকে থাকার জন্য। এতে করে ভাল যেটা হবে সেটা হল- যারা আসলেই কন্টেন্ট ক্রিয়েশনে প্যাশনেট, তারা তাদের কোয়ালিটি আরো ভাল করবে তাদের ফ্যানবেজ বাড়ানোর জন্য এবং স্পন্সর পাওয়ার জন্য। আর অন্যদিকে রোস্টিং/কপি ভিডিও করা ক্রিয়েটরদের কি হবে তারাই জানে।

যাইহোক, আমি একটা ওভারঅল সিনেরিও বললাম। বাংলাদেশে এই সাবস্ক্রিপশন আসতে আরো ২ বছরের মত লাগতে পারে। ততদিনে ক্রিয়েটর রা টাকা কামাতে থাক, এডভার্টাইজার রা টাকা ঢালতে থাক, আর আমরা অডিয়েন্স রা বিরক্ত হতে থাকি।

সবশেষে আমার একটা একান্ত ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে- ফেসবুকের মনোপলি বিজনেস আর কতদিন সাস্টেইন করবে এটা একটা চিন্তার বিষয়। তবে এটাতে চিন্তা করে চুল ফেলে না দিয়ে অন্যদিকের একটা ব্যাকআপ রেডি রাখা দরকার। যেমন- ফেসবুকে যারা বিজনেস করে তাদের শুধুমাত্র ফেসবুক বেজস না হয়ে অন্য কোনো মিডিয়াতেও ফুটপ্রিন্ট রেডি করে রাখা দরকার। সাথে একটা ওয়েবসাইট/অ্যাপ ও। আবার যারা শুধুমাত্র ফেসবুক এড দিয়ে নিজেদের ডিজিটাল মার্কেটার দাবি করে বাজার গরম করে রাখে, তাদের ও উচিৎ গুগল এড সহ লিংকডইন এডস, টুইটার এডস সহ ৩৬০ ডিজিটাল মার্কেটিং এর আইডিয়া রাখা। না হয় দৌড় খুব তাড়াতাড়ি ই শেষ হয়ে যেতে পারে। একইভাবে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ও উচিৎ শুধুমাত্র ফেসবুক বেজড না থেকে অন্য প্লাটফর্মগুলোতেও নিজেদের ডিজিটাল প্রেজেন্স রাখা।

আচ্ছা, ফেসবুক পেইড সাবস্ক্রিপশন আনলে আপনি কি পেইড ব্যবহার করবেন? নাকি এখনকার মতই রেগুলার ইউজার থাকবেন? কমেন্টে জানাতে পারেন 😃

25/07/2023

Kana Machi Chimti Challenge
ASHO KHELI | S1 | EP8

25/07/2023

Tecno CAMON 20 Fashion Festival





TECNO Mobile

05/07/2023

Transfer file with nearby share.
Anywhere anytime

03/07/2023

Feature of Voicebox AI -1

02/07/2023

Facebook AI- Voicebox working mechanism

“Financial freedom is available to those who learn about it and work for it.” ― Robert Kiyosaki
28/06/2023

“Financial freedom is available to those who learn about it and work for it.” ― Robert Kiyosaki

23/06/2023

ফেসবুক ঘোষণা দিল তাদের Text to Speech AI tool "Voice Box".
বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক ভয়েস বক্সের কাজ সম্পর্কে

29/05/2023

আমরা অনেক সময়ই দেখি যে ফেসবুক এড এক্টিভ কিন্তু ডলার স্পেন্ড হয় না, এর ফলে আমাদের এড এক্টিভ দেখালেও কোনো রেজাল্ট আসে না।
তো আজকে কথা বলবো কোন কোন কারণে এড স্পেন্ড হয় না এব্বং এর করণীয় নিয়ে

01/05/2023

ফেসবুক এডস, HTTPOOL এর এড লিমিট ইস্যু এবং এই এড লিমিটের জন্য কোন ধরনের বিজনেস সমস্যার মুখে পড়বে সেসব নিয়ে কিছু কথা

25/04/2023

আমরা কি কখনো খেয়াল করেছি যে কোন কোন ওয়েবসাইট আমাদের ডাটা শেয়ার করছে? কারা আমাদের ডাটা ট্র‍্যাক করে আমাদের সব এক্টিভিটির ওপর নজর রাখছে?

উত্তর হবে হয়ত "না"। আজকের এই ভিডিও তে আমরা দেখবো কোন কোন ওয়েবসাইটে আমাদের লগিন করার পর তারা আমাদের কি কি ডাটা ট্র‍্যাক করছে এবং কিভাবে এগুলো রিমুভ করা যায়।

17/03/2023

যাক অবশেষে LinkedIn ও ঘোষণা দিল তারা লিংকডইনে দুইটি AI ফিচার নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এই AI টুল দিয়ে একজন ব্যবহারকারী তার প্রোফাইলের কন্টেন্ট এবং জব হায়ারিং ডেসক্রিপশন লিখতে পারবে৷

দুইটি টুলের একটা টুল মূলত প্রোফাইলের স্কিল এবং এক্সপেরিয়েন্স স্ক্যান করবে এবং সে অনুযায়ী প্রোফাইলের সামারি, হেডলাইন সহ অন্যান্য সেকশনের লেখা সাজেস্ট করবে যেটা পরবর্তীতে ইডিট ও করা যাবে। ব্যপার টা দারুণ না?

আবার আরেকটা টুল লিংকডইনের হায়ারিং প্রসেসকে আরো সহজ করবে। হায়ারিং জব পোস্টে কোম্পানির নাম, টাইটেল এবং জবের রোল ইনপুট দিলেই AI টুলস জব ডেসক্রিপশন লিখে দিবে এবং পরবর্তীতে হায়ারিং পার্সন সেটা এডিট ও করতে পারবেন।
যদিও হায়ারিং এ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার নতুন কিছু না। এমনকি লিংকডইনের নিজস্ব AI স্ক্রিনিং করে সঠিক ক্যান্ডিডেটকে জব সার্কুলার দেখায়। আর এবারের এই নতুন AI টুলস ডেসক্রিপশন এবং কি-ওয়ার্ড বেসজড হওয়ায় সঠিক ক্যান্ডিডেট এর কাছে পৌছানোর রেট ও বেড়ে যাবে। এর পরবর্তীতে লিংকডইন আর্টিকেলেও AI ফিচার আসতে পারে।

এখন দেখা যাক, লিংকডইনের মত ফেসবুক - ইউটিউবেও কি কি AI ফিচার ইউজার এক্সপেরিয়েন্সকে আরো সহজ করে।

যদিও লিংকডইন AI ফিচার প্রাথমিক ভাবে শুধু প্রিমিয়াম সাবস্ক্রাইবার রা ব্যবহার করতে পারবে, তারপরেও একটা AI এর একটা ছোট্ট পপআপ নিচে দিয়ে দিলাম৷

For More: Follow Mehedi Hassan Rifat

07/03/2023

আমার সাথে ৯০% মানুষের কথা শুরু হয় "ভাইয়া আপনার বাসা কোথায়?" এটা দিয়ে।
আর আমার উত্তর ও একটাই- "জ্বি আমি ভবঘুরে যাযাবর। থাকার জায়গা নাই। যেখানে রাইত, সেখানেই কাইত।"

মানে ক্যান ভাই? এটা ছাড়া আর কিছু নাই জিজ্ঞাসা করার?

#কিয়েক্টাবস্থা

আমি নিসন্দেহে বলতে পারি আপনি (আমার লেখা এখন যারা পড়ছেন) অবশ্যই অনেক টাকা কামাতে চান, বড়লোক হতে চান, সুখী জীবন যাপন করতে ...
03/03/2023

আমি নিসন্দেহে বলতে পারি আপনি (আমার লেখা এখন যারা পড়ছেন) অবশ্যই অনেক টাকা কামাতে চান, বড়লোক হতে চান, সুখী জীবন যাপন করতে চান। কিন্তু কথা হল- টাকা কামিয়ে কি কাগজের মত উড়াবেন নাকি কিছু সঞ্চয় করবেন? কারণ অনেকেই বলে থাকেন, "জীবন তো একটাই, আজ মরলে কাল দুইদিন। যতদিন জীবন আছে ভোগ করে যাই"। আবার টাকা ইনকামের ও অনেক উপায় আছে। আপনি কোন পথে আগাবেন? এসব নিয়ে আজকে একটু গল্প করব।

"দ্য সাইকোলজি অফ মানি" বইটির ভূমিকাতেই লেখক দুজন সফল ব্যক্তিত্বের কথা বলেছেন।
একজন হলেন "রোনাল্ড জেমস রিড" এবং অন্যজন হলেন "রিচার্ড ফুসকন।"

রোনাল্ড রিড তার জীবদ্দশায় প্রথমে দ্বাররক্ষকের কাজ এবং পরে গ্যাস স্টেশনে ঝাড়ুদারের কাজ করেছেন। তিনি খুব সাধারণ জীবনযাপন করতেন। ৩৮ বছর বয়সে তিনি বারো হাজার ডলার দিয়ে একটি সাদামাটা বাড়ি কেনেন এবং বাকি জীবনটা সেখানেই কাটান। ২০১৪ সালে তার মৃত্যুর পর জানা যায় তার মোট সম্পত্তি আট মিলিয়ন ডলার। তিনি উইল করে দুই মিলিয়ন ডলার তার নাতি-নাতনিদের জন্য রেখে যান এবং বাকি ছয় মিলিয়ন ডলার স্থানীয় হাসপাতাল এবং
লাইব্রেরিকে দেন করে যান। তখন সকলের মনে প্রশ্ন একজন সাধারণ গ্যাস স্টেশনের কর্মচারী কিভাবে এত পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হলেন?
কিন্তু এর পুরোটাই হল কম্পাউন্ডিং এর অবিশ্বাস্য শক্তি। রিডের উপার্জন স্বল্প হলেও তিনি যতটুকু পেরেছেন সঞ্চয় করে গেছেন এবং স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করে গেছেন এবং কম্পাউন্ডিং এর জোরে সেই অর্থ এত বিপুল পরিমান অঙ্কে পরিণত হয়েছে।

আচ্ছা এবার আসি রিচার্ড ফুসকনের কথায়। রিডের মৃত্যুর কয়েকমাস আগে ফুসকনের কথা চর্চায় আসে। ইনি হার্ভার্ড থেকে এমবিএ করে Merrill Lynch এ ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার হিসেবে এত পরিমান অর্থ সঞ্চয় করেন যে মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করেন। ২০০০ সালে ফুসকন বিপুল পরিমান অর্থ লোন করেন তার গ্রিনউইচের
ম্যানসনকে আরো প্রসারিত করতে। এই ম্যানসনে এগারোটা বাথরুম, দুটি এলেভেটর, দুটি সুইমিং পুল এবং সাত টি গ্যারেজ আছে যার মেইনটেন্যান্স খরচ মাসে প্রায় নব্বই হাজার ডলার। কিন্তু মজার ব্যপার হল এই প্রাসাদের গৌরব শেষ হয়ে যায় ২০০৮ সালের আর্থিক মন্দার সময়। ২০০৮ এর অর্থনৈতিক মন্দা ফুসকনকে সম্পূর্ণরূপে ধূলিস্যাৎ করে দেয়। বাজারে এত পরিমান ধার এবং illiquid অ্যাসেট তাকে দেউলিয়া করে দেয়। ২০১৪ সালে তার এই গ্রিনউইচ ম্যানসন নিলামে ওঠে।

এই দুজন সমসাময়িক মানুষের গল্পের মাধ্যমে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন কোটিপতি হওয়া এবং শেষপর্যন্ত কোটিপতি থাকার মধ্যে যে ব্যবধান তার জন্য অনেকটাই দায়ী হল ব্যক্তিগত আচরণ। এখানে রিড ছিলেন ধৈর্যশীল এবং মিতব্যয়ী, অন্যদিকে ফুসকন ছিলেন লোভী এবং অসংযমী।রিড ফুসকনের মত শিক্ষিত না হলেও তার ধৈর্য, কাজ, বিনিয়োগ ও সঞ্চয় তাকে বিপুল পরিমান টাকা এবং মৃত্যুর পরেও খ্যাতি নিয়ে এসেছিল। অন্যদিকে ফুসকন তার শর্টটার্ম বা স্বল্পমেয়াদী সুখের জন্য টাকা পিছনে দৌডিয়ে টাকা ইনকাম করলেও সেটা এক নিমেষেই শেষ হয়ে যায়।
অর্থাৎ শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করাই না, টাকা সঞ্চয় বা ধরে রাখাও জানতে হয়।

Join Group: Non-fiction Book Lovers || নন-ফিকশন বুক লাভারস

Hellllloooooooo Nadir fans......Nadir on the go is coming on 20th February at Banaani ataturk Field to meet his fans. Ex...
16/02/2023

Hellllloooooooo Nadir fans......
Nadir on the go is coming on 20th February at Banaani ataturk Field to meet his fans.

Excited?? Just click the link and complete your free registration. Hurry up 💥💥💥💥

A Callout to all the Nadir On The Go - Bangla Followers!

Grab your most awaited opportunity to meet Nadir in person! This 20th Feb, Nadir will answer all your questions. If you are curious about Nadir's world exploration journey, this is your time to be part of it.

Announcing ShareTrip presents Nadir's Fan Meet, an initiative of The Marvel Be You, Content Partner Digital Content Creators Originals, Service Partner University of Scholars, and Community Engagement Partner Colony Of Art.

Date: 20 February 2023
Time: 3 PM - 6 PM
Place: Banani, Dhaka

Register now before the seats fill up:
https://forms.gle/PmiGckJBqZeWdA428

❝জীবন হচ্ছে একটা সাইকেল চালানোর মতো ব্যাপার। সাইকেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই চলতে হবে।❞ - আলবার্ট আইনস্ট...
11/02/2023

❝জীবন হচ্ছে একটা সাইকেল চালানোর মতো ব্যাপার। সাইকেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে আপনাকে অবশ্যই চলতে হবে।❞ - আলবার্ট আইনস্টাইন

কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা, ছিনতাইকারীর কবলে পড়া এবং ৯৯৯ এর সাহায্য....আজকে আমার সাথে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটে। যদিও ঘটনাগুলো বিচ্ছি...
22/01/2023

কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা, ছিনতাইকারীর কবলে পড়া এবং ৯৯৯ এর সাহায্য....

আজকে আমার সাথে বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটে। যদিও ঘটনাগুলো বিচ্ছিন্ন, তারপরেও একই দিনে ২/৩ টি ঘটনা এবং ছিনতাইকারীর কবলে পড়ার ঘটনাগুলো একটু শেয়ার করতেছি৷ আশা করি আপনাদের ও কাজে লাগবে।

💥💥 ঘটনা-১ঃ সকালে ঘুম ভাঙ্গে গুগলের নোটিফিকেশন এর যে আজকে দুপুর ১ঃ৩০ এ উত্তর বাড্ডায় মিটিং আছে। ওকে ভাল কথা। রেডি হয়ে ১১ঃ৩০ টার দিকে বের হলাম। যেহেতু সাভার থেকে যাব তাই একটু হাতে সময় নিয়েই বের হলাম। যাইহোক, আমি বৈশাখী বাসে ছিলাম এবং গাবতলী আসার পর ২ বৈশাখী বাসের ধাক্কাধাক্কির জন্য বাধ্য হয়ে আরেকবাসে উঠতে হলো। কোনো ভাবে শিশুমেলা পর্যন্ত আসতেই ১২ঃ২৫ অলরেডি বেজে গেছে। বাস থেকে নেমে বাইক নেয়ার চেষ্টা করলাম। লোকেশন টা উত্তর বাড্ডা সাতারকুল (বেশ ভিতরের এরিয়া) হওয়ায় কেউ যেতে চাইতেছিল না। একজন যেতে রাজি হল তাও মাত্র ২৫০ টাকায়। যেহেতু অলরেডি সময় হয়ে গিয়েছিল এতকিছু না ভেবে উঠে পড়লাম। আমার হাতে ফোন ছিল উনার সাথে আমি ম্যাপে লোকেশন ট্র‍্যাক করছিলাম আর কতদূর, কত সময় লাগবে দেখার জন্য। যাইহোক, বাড্ডা আসার পর সাতারকুল রোডে ঢোকার জন্য বাইকার মেইন রোড দিয়ে না ঢুকে সরু গলি দিয়ে ঢোকা শুরু করল। ইতোমধ্যে ম্যাপের লোকেশন চেঞ্জ হয়ে ০৯ মিনিটের রাস্তা ৩৫ মিনিট হয়ে গেছে। উনাকে মেইন রোড দিয়ে যেতে বললে বললো ওই রোডে জ্যাম অনেক তাই শর্টকাটে যাবে। দুপুরের সময় হওয়াতে এই এলাকাটা প্রায় জনমানবহীন ছিল আর শুধু গলির পর গলি ছিল। আমার লোকেশন থেকে দূরত্বও বাড়তেছে ক্রমাগত।
একটা পর্যায়ে আমি বাইক থামাতে বলি এবং সে বলে যে প্রায় চলে আসছে। ইতোমধ্যে ম্যাপে দেখাচ্ছে ৪৪ মিনিটের রাস্তা। আর আমাদের সামনে বেশ ফাকা জায়গা। তাকে তার টাকা দিয়ে হাটা দিলাম এবং রাস্তায় তেমন কোনো লোকজন না থাকাতে ম্যাপ দেখে দেখেই হাটা দিলাম। খেয়াল করলাম অনেকটাই পিছনে রেখে এসছে স্পট থেকে। অবশেষে জায়গা খুজে বের করে মিটিং টা সাকসেসফুল করলাম।

ওই বাইকারের মনে কি ছিল কিংবা আমার সাথে আজকে কি হতে পারত সেটা হয়ত আমিও জানি না।

💥💥 ঘটনা-২ঃ আজকেই বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে একটি প্রোগ্রামে আমি এবং আমার টিম MarkTech Global এর ইনভাইটেশন ছিল। আমি সবাইকেই বলে দেই সময়মত ভেন্যু তে চলে যেতে। আমি মিটিং থেকে বের হয়ে রামপুরা এসে আমার এক টিমমেটকে পিক করে এক সাথে ভেন্যুতে যাই এবং আমার জুনিয়র ইমনকেও বলি চলে আসতে। তো প্রোগ্রাম শেষ হতে হতে রাত ৯ টা বেজে যায় এবং সবাইকে বিদায় দিয়ে আমাদের মোশন ডিজাইনার নয়নভাইকে তুলে CNG তে তুলে দেয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলাম তখন কই থেকে যেন একজন বয়স্ক রিকশাওয়ালা মামা এসে প্রায় কাদো কাদো গলায় বললো কিছু সাহায্য করতে। তার ঘরে চাল কেনার টাকা নাই। আমার কাছে যা ছিল দিলাম, নয়নভাই ও কিছু টাকা দিলো। লোকটা বেশ হাসিমাখা একটা মুখ নিয়ে চলে গেল। একটু পর নয়ন ভাইকে সিএনজি এবং আরেকজনকে উবারে বিদায় দিয়ে আমরা হাটা দিলাম। রামপুরাতে আমাদের আরেক টিমমেটকে ড্রপ করে আমি আর ইমন রওনা দিলাম সাভারের বাসে। গাবতলী আসার পর বললো বাস আর যাবে না। কি আর করা। নেমে হাটা দিলাম। একটু সামনে দেখি পুলিশ সবাইকে চেক করতেছে। ব্যাগ, পকেট ইত্যাদি। যদিও আমাদের কিছু বলে নাই। আমরা একটা ওয়েলকাম বাস দেখে উঠে পড়লাম। আমি সামনে এবং আমার পিছনে ইমন।

আশ্চর্যের বিষয়, বাসে উঠার সময় বাসের হেল্পার ইমনকে আস্তে করে বললো পিছনের দিকে না বসতে এবং না ঘুমাতে। আমরা কানে হেডফোন দিয়ে গান শুনছিলাম এবং কিছুক্ষণ পরে আমাদের পাশে কয়েকজন লোক দাড়ালো, যাদের চাহনি একটু অন্যরকম ছিল। এটা খেয়াল করে ইমন আর আমি আমাদের মোবাইল ব্যাগের ভিতর ঢুকিয়ে রাখি এবং ব্যাগ পায়ের কাছে ভিতর দিকে রাখি যাতে টান দিতে না পারে।

বাসের হেল্পার কেন ওই কথা বলেছিল আর সে ওই কথা না বললে আমরা ওই পিছনের দিকেই বসতাম, তখন আমাদের সাথে কি হত আমরা জানি না।

💥💥 ঘটনা-৩ (রোমাঞ্চকর ঘটনা): রাত অলরেডি ২ টার বেশি বাজে। নবীনগর থেকে বাসে বা রিকশা করে ক্যাম্পাসের হলে যাব রাস্তায় একটা কুকুর পর্যন্ত থাকবে না এই সময়ে এটা আমরা জানতাম। নবীনগর মোড় পার হওয়ার পরে দেখতে পেলাম একটা CNG, একটা লেগুনা, ০৪ জন মানুষ ওখানে। নরমালি দেখলে মনে হবে ০৩ জন যাত্রী, একজন সিএনজি চালক...তারা আরো কিছু যাত্রী খুজছে। ইমন সামনে হাটতেছে, আমি পিছনে। আমার হাতে মোবাইল। তো আমরা সোজা হাটছিলাম আর আমি বলতেছিলাম আরে বাহ এত রাতে সিএনজি, লেগুনা সামনে আবার রিকশাও দেখা যায়। কপাল দেখি খুব ভাল আমাদের। ইমন কোনো কথা না বলে একদম চুপ করে হাটতেছে। এর মধ্যে ওই সিএনজি চালক এসে কই যাবো জিজ্ঞাসা করলেও ও কোনো কথা না বলে সোজা হাটা দিল। জিনিস টা আমার কাছে একটু অন্যরকম লাগলেও তেমন আমলে নেই নি। ওর গোমড়ামুখো ভাব বোঝার জন্য বললাম ইমন চল একটা ছবি তুলি। ও ছবি তুললো। সব ঠিকঠাক। সামনে ২/১ টা রিকশা ছিল। দরদামে মিলতেছিলো না দেখে ভাবলাম দুজনে হাটা দিব। এই ৫ মিনিটের রাস্তার জন্য ১০০ টাকা ভাড়া অনেক বেশি।
মজার ব্যপার হল আমরা ছিলাম রাস্তার একদম মাঝখানে। এবং রাস্তা এতটাই ফাকা যে রাস্তার ডানে যতদূর চোখ যায় এবং বামে যতদূর চোখ যায় কোন কিচ্ছু নেই। এটা একটা সোজা রাস্তা এবং আমরা একটু সামনে এগিয়ে আসছি যেখানে আলো বেশ কম। অন্ধকারই বলা যায়। হঠাৎ করে সাই করে একটা অটোরিকশা এলো এবং ভাড়া চাইলো ৫০ টাকা। আমরা আর কিছু না বলে উঠে পড়লাম। একটু পরে ইমন খেয়াল করলো আমাদের কেউ ফলো করছে। তখনো রিকশাকে এবং ফোন আমার হাতে। আমি সামনে হেডলাইটের আলো দেখতেছি তবে এটা আমাদের পাস করছে না। পিছনে ঘুরে দেখি একটা বাইক এবং বাইকে ০৩ মানুষ মাফলার দিয়ে মুখ বাধা। এই তিনজনকে আমরা দেখেছি আগে। ওই যে ইমন যখন সোজা হাটা দিচ্ছিল, প্রথম সিএনজির সামনে চারজন লোকের কথা বলেছিলাম অইখানে এই তিনজনকে আমরা দেখি। তাদের এই বাইকটা রাখা ছিল স্মৃতিসৌধের সামনে বেশ অন্ধকারে সেটাও দেখেছি কিন্তু এটা তাদের বাইক বা তারা আমাদের ফলো করবে সেটা সত্যি আমার মাথায় আসে নি। তারা বাইক দিয়ে আমাদের রিকশায় চাপ দিচ্ছিল আর ঘটনা বুঝতে পেরে ইমন বলতে শুরু করে মামা জোরে টানো। আর এদিকে মামা বলতেছিল যে শীতকাল তো তাই বাইক আস্তে চালাচ্ছে। বাইক আমাদের চাপ দেয়ার পর শুরুতে রিকশাওয়ালা মামা স্লো করেছিল, পরে ইমনের ধমক খেয়ে একটানে র‍্যাব-০৪ এর ঘাটির সামনে থামায়। আমি আর ইমন এর মধ্যে খেয়াল করলাম আমরা র‍্যাব-০৪ এ থামার পর বাইকটি স্লো করে পাশ কাটিয়ে চলে যায় এবং সব থেকে মজার ব্যপার হল বাইকটি য্র চালাচ্ছে সে রিকশাওয়ালা মামা কে ফোন করার একটা ইঙ্গিত দেয়। এইটা আমি আর ইমন দুজনেই দেখেছি এবং মামাও যে দেখেছে সেটাও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আমরা পরবর্তীতে ওখান থেকেই ৯৯৯ এ কল করি এবং এতে রিকশাওয়ালা মামা বেশ ঘাবড়ে যায়। যদিও কিছুক্ষণের মধ্যেই সে আবার আমাদের সাথে খুব ফ্রেন্ডলি কথা বলা শুরু করে। এর আগেও তার এসব এর এক্সপেরিয়েন্স হয়েছে এগুলা বলতে থাকে। ৯৯৯ এ কল করার পর পুলিশ বলে তারা আশেপাশেই আছে এবং আমাদের অবস্থান জানার পর তারা বলে যে তারা আমাদের উলটা পাশেই আছে। সো আমরা যাতে কলে থেকেই রিকশা করে আসতে থাকি আর কিছু হলে যেন জানাতে পারি। যথারীতি পুলিশকে পেয়ে গেলাম, একটু স্বস্তি লাগতেছিলো। রাত তখন প্রায় ০৩ টা। পুলিশ শুরুতেই রিকশাওয়ালা কে জিজ্ঞাসাবাদ করলো এবং বললো যে এসবের সাথে কিন্তু তোমরাই জড়িত থাকো বে্শি। সো খুব সাবধান। এরপর আমাদের সাথে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পরে বললো যে তাদের আর আসতে হবে কিনা। আমরা বললাম তাদের আর আসতে হবে না। আমরা চলে যেতে পারবো। তারপর ঐ রিকশা করেই ক্যম্পাসে চলে আসলাম। মামাকে নিয়ে টং এর দোকানে চা সিগারেট খাওয়ালাম। সে এখন বেশ খুশি। তার আগের অভিজ্ঞতা, ভয়ের কারণ এসব শেয়ার করলো। মামার গল্প শুনে তারার ভাড়ার থেকে কিছু টাকা বেশি দিয়ে তাকে বিদায় দিয়ে আমি আর ইমন ক্যাম্পাসে চলে আসলাম। আর আসার আগে এই সেলফি টা তুলেছিলাম।

এখন আমাদের মনে প্রশ্ন হচ্ছে রিকশাওয়ালা মামা কি সত্যিই ঘটনার সাথে জড়িত ছিল? ঘটনা পর পর সাজালে সুন্দরভাবে মিলে যাবে এটা একটা পুর্ব পরিকল্পনা। আবার পরে চা খাওয়ানোর সময় মনে হলো সে তার পূর্ব অভিজ্ঞতার থেকে ভয় পেয়ছে। সে যাইহোক, আল্লাহর রহমতে আমাদের সাথে খারাপ কোনো কিছু হয় নি এবং ৯৯৯ থেকেও আবার আমাদের কল করে শিউর হয়েছে যে পুলিশ আসছে কিনা কিংবা সব ঠিক আছে কিনা, এটাই আমাদের জন্য অনেক।

সবথেকে মজার ব্যপার হল- আজকে এইদিনে আমার সাথে ইমন থাকার কথা ছিল না। কি মনে করে ওকে দুপুরবেলা আসতে বলেছিলাম জানি না। ও না থাকলে আজকে আমার গাবতলীর পর থেকে বাসে কিংবা নবীনগর এই মুখবাধা আগন্তুকদের দ্বারা আমার একটা কিছু হয়ে যেতে পারত। কিছু না হলেও Nothing Phone টা নিয়ে যেতো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আসলে আল্লাহ কখন কার দ্বারা কোন উপকার করে কেউ বলতে পারে না।
আবার হয়ত ছোট্ট ছোট্ট দান সদকার দ্বারাও আল্লাহর রহমত আসছে। যার কারণে এখনও সুস্থ আছি এবং এই পোস্ট টি লিখতে পারতেছি।

সারমর্মঃ ঢাকা শহরে বিশেষ করে রাতের দিকে চলাফেরা করতে গেলে চোখ কান একটু খোলা রাখা উচিত। আর নিরিবিলি কিংবা লোক সমাগম নেই এমন এলাকায় রাতে একা চলাফেরা না করাই ভাল। বিপদ মনে হলে ৯৯৯ এ কল করতে দেরি করবেন না। মোবাইলের লোকেশন অন রাখুন। আর নিজের কাছে সেফটি পারপাস কোনো কিছু রাখুন যেমন পিপার স্ল্রে কিংবা এন্টিকাটার টাইপের কিছু যাতে বিপদের সময় দ্রুত ব্যবহার করতে পারেন।

সবশেষে সাবধানের বিকল্প নেই। সাবধান হোন, সচেতনতা বাড়ান।

একটা কেস স্টাডি শেয়ার করি ব্র‍্যান্ড পজিশনিং নিয়েআমেরিকান কার রেন্টাল কোম্পানি এভিস এবং হার্টজের (Hertz) মধ্যে প্রতিদ্বন...
14/01/2023

একটা কেস স্টাডি শেয়ার করি ব্র‍্যান্ড পজিশনিং নিয়ে

আমেরিকান কার রেন্টাল কোম্পানি এভিস এবং হার্টজের (Hertz) মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক পুরনো। কোনোভাবেই হার্টজকে টেক্কা দিতে পারছিল না এভিস । টানা ১৩ বছর ধরে লোকসানে হিমশিম খাচ্ছিল ব্র্যান্ডটি। এক পর্যায়ে এভিস মেনে নিলো তাদের পক্ষে মার্কেটে নাম্বার ওয়ান হওয়া সম্ভব না। নিজেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্র্যান্ড হিসেবে ঘোষণা দিয়ে এভিস তার ব্র্যান্ড পজিশনিং পালটালো। বিজ্ঞাপনে ঘটা করে বললো "Avis is only No. 2 in rent a cars. So we try Harder"। এভাবে নিজেকে নাম্বার টু ব্র্যান্ড বলা এবং তার সাথে কাস্টমার সন্তুষ্ট করার জন্য we try harder প্রতিশ্রুতি বাজারে সাড়া ফেললো। গ্রাহকদের মধ্যে এভিসের জনপ্রিয়তা বাড়তে লাগলো দ্রুত। বিশেষ করে সেবা দানের ক্ষেত্রে হার্টজের তুলনায় এভিস ছিল বেশি ফ্লেক্সিবল। গ্রাহকদের নানান রকম আবদার (যেমন- ট্রিপের সময় পরিবর্তন, যাত্রা পথে ক্ষণিকের বিরতি, ইত্যাদি) পূরণে এভিস ছিল দিলখোলা। যেহেতু হার্টজের মতো কাস্টমারের ভিড় নেই, এভিস তার গ্রাহক সেবায় বেশি মন দিতে পারছিল। ফলাফল দেখা গেল আগের বছরের ৩.২ মিলিয়ন লোকসান সামাল দিয়ে প্রথম বছরেই ১.২ মিলিয়ন ডলার প্রফিট করলো এভিস। পরের বছর ২.৬ মিলিয়ন ডলার । তৃতীয় বছরে লাভের পরিমাণ দাঁড়ালো ৫ মিলিয়ন ডলার। এভিসের ব্র্যান্ড পজিশনিং উদাহরণ রেখে গেছে কীভাবে নিজের দুর্বলতাকে শক্তিতে পরিণত করতে হয়। তবে কয়েক বছর ক্রমাগত লাভের মুখ দেখার পরে এভিসের থিঙ্কট্যাঙ্করা সিদ্ধান্ত নিলো- এভাবে নিজেদের আর দ্বিতীয় বলা যাবে না। এবার হার্টজকে আক্রমণ করতে হবে। বিজ্ঞাপনের ভাষা পালটে এভিস বললো- "Avis is going to be No. 1" ।

এখানেই গণ্ডগোল লাগলো । এভিস কখনো নাম্বার ওয়ান হতে চেয়ে সাফল্য পায়নি। বরং, তারা যখন নিজেকে নাম্বার টু হিসেবে উপস্থাপন করেছে তখন ভালো ব্যবসা করেছে। তারা যখন বলেছে we try harder, ভোক্তারা বিশ্বাস করেছে হার্টজের তুলনায় ভালো সার্ভিস দিবে এভিস। এর বাইরেও বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ‘আন্ডারডগ' ব্র্যান্ড হিসেবে গ্রাহকদের সহানুভূতি পেয়েছিল এভিস। এরপর ব্র্যান্ডটি যখন নাম্বার ওয়ান হওয়ার ঘোষণা দিলো, তখন ঐ সহানুভূতি আর থাকলো না । বরং গ্রাহকরা নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ডের কাছ থেকে আরও ভালো সার্ভিস চাইলো। সব মিলিয়ে গ্রাহকদের প্রত্যাশা গেল বেড়ে এবং এভিস সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলো। প্রফিট লাইন আবার নিচের দিকে নামতে থাকলো । বাজার বিশেষজ্ঞদের কারো কারো সে সময় মন্তব্য ছিল- প্রথম হতে চেয়ে এভিস বড়সড় ভুল করলো। পর্যবেক্ষকরা আরও আশঙ্কা করলো- কিছুদিন পরে যদি বাজারে তৃতীয় অবস্থানে থাকা ব্র্যান্ড ন্যাশনাল (National) দ্বিতীয় হয়ে যায় তখন তো এভিস নিজেকে “We are only No. 2” বলার সুযোগও পাবে না। বাস্তবতা হচ্ছে- লাভের অংকে এভিস যতো উপরেই যাক না কেন, গ্রাহকদের perception এ এভিস কখনোই এক নম্বর ব্র্যান্ড নয় । পরিস্থিতি বুঝে এভিস আবার পুরনো স্লোগানে ফিরে গেল, বললো- Avis is only No. 2 in rent a cars. So we try Harder.

এভিসের এই উদাহরণ থেকে একটা জিনিস স্পষ্ট, সেটা হল- একটি ব্র্যান্ড কী বা consumer এর জন্য কী করছে তা নয়, বরং Consumer এর মনে ব্র্যান্ডটি সম্পর্কে ধারণা কী-
সেটাই পজিশনিংয়ের মূল বিষয়।

আরেকটা কথা। মানুষের ব্রেইন অনেকটা স্পঞ্জের মতো। স্পঞ্জে পানি ঢাললে যেমন এক পর্যায়ে টইটম্বুর হয়ে যায় এবং পানি উপচিয়ে পড়ে, তেমনি মানুষের ব্রেইন তথ্য নিতে নিতে এক পর্যায়ে পূর্ণ হয়ে যায়। নতুন তথ্যকে জায়গা
দিতে ব্রেইন পুরনো তথ্যকে মুছে ফেলে। অথচ আজকাল বাজারে তথ্যের বিস্ফোরণ। পাঁচ টাকা দামের ঝালমুড়ির প্যাকেটে পাঁচশ' শব্দের বিবরণ থাকে। ব্যস্ত ভোক্তারাও তাকাচ্ছে অনেক কিছুতে কিন্তু ‘দেখছে’ না । তাদের কানে আসছে অনেক কিছু, কিন্তু শুনছে না।.ভেবে দেখুন, আপনিও এমনটাই করেন । সময়ের টানাটানির সঙ্গে আগ্রহের ঘাটতিও দেখা যাচ্ছে। পত্রিকার পাতা-ভর্তি বিজ্ঞাপন অনায়াসে এড়িয়ে যাচ্ছে পাঠক। বিজ্ঞাপন এলেই রেডিও টিভির চ্যানেল সুইচ করছে তারা। অনলাইনে “স্কিপ অ্যাড” বাটনে ক্লিক করছে। ইন্টারনেট ব্রাউজারেও ব্যবহার করছে "অ্যাড ব্লকার।"
এমন অবস্থায় ভোক্তার মনের দরজায় কড়া নাড়ছে ব্র্যান্ডগুলো। কিন্তু, মনের ভেতরে যেতে পারছে খুব কম ব্র্যান্ড। এমন জটিল ও কঠিন পরিবেশে একটি সফল ব্র্যান্ড পজিশনিংয়ের জন্য সঠিক সময়ে, সঠিক কথাটি, সঠিকভাবে বলতে হবে। কিভাবে বলতে হবে, কখন বলতে হবে, কি বলতে হবে এটা খুজে বের করাই মূলত ব্র‍্যান্ড ম্যানেজারের কাজ।

খুব ভালো হয় যদি কোনো একটি ক্যাটেগরিতে বাজারে প্রথম আসা ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়। তাহলে, ব্র্যান্ডের স্লোগানে “আমরাই প্রথম” যোগ করে ভোক্তার মনের সাদা দেয়ালে নিজের নাম লিখে দেয়ার সুবর্ণ সুযোগ পাওয়া যাবে। অনেকটা গানের কথার মতো বলা যায়- “হৃদয়ে লিখো নাম,সে নাম রয়ে যাবে।” 😅😅

তাহলে এখন প্রশ্ন - বাজারে আসা প্রথম ব্র্যান্ড না হতে পারলে কি ভোক্তার মনে প্রবেশের দরজা জানালা সব বন্ধ হয়ে যায়? মোটেও না। এরপরেও সুযোগ থাকে। কোনও একটা শূন্যতা খুঁজে বের করতে হবে বা তৈরি করতে হবে। যেমনটা করেছিল হালাল সাবান৷ বহু বছরের পুরনো সাবানের বাজারে একেবারে নতুন ‘হালাল’ ক্যাটেগরি এনে অ্যারোমেটিক নিজের স্বতন্ত্র ইমেজ এবং অবস্থান তৈরি করতে পেরেছে। আবার ত্বক ফর্সা করার ক্রিম চিরায়তভাবে নারীদের পণ্য হিসেবে বাজারে ছিল। কিন্তু, পুরুষদের জন্যও একই রকম পণ্য এনে ভোক্তার মনে নিজেদের পজিশন তৈরি করতে পেরেছিল “ ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম।” জনসন অ্যান্ড জনসন বরাবরই শিশুদের পণ্য এনে নিজের অবস্থান তৈরি করেছে। অনেক টুথপেস্টের ভিড়ে শিশুদের জন্য বিশেষায়িত টুথপেস্ট এনে শক্ত পজিশনিং করেছে এইম (Aim) এবং গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ম্যাক্লিন্স (Macleans)। প্রোক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল যাকে আমরা একনামে p&g নামে চিনি, তারা অবশ্য তাদের জনপ্রিয় সাবানের ব্র্যান্ড আইভরির (Ivory) পজিশনিং নিয়ে বেশ সতর্ক ছিল।

আচ্ছা তাহলে এটার গল্পটা শেয়ার করি। বাজারে p&g যখন ডিটারজেন্ট পাউডার আনলো তখন অনেকে বলেছিল
“আইভরি ডিটারজেন্ট” নাম রাখতে । প্রোক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বলের ব্যাখ্যা ছিল- এমন নাম রাখলে সাবানের ব্র্যান্ড আইভরির পজিশনিংটাই খারাপ হবে। সে সতর্কতায় তারা ডিটারজেন্ট পাউডারের নাম দেয় টাইড (Tide), এবং আরও পরে ডিশওয়াশিং ডিটারজেন্ট হিসেবে ক্যাসকেড (Cascade) নামে নতুন ব্র্যান্ড বাজারে আনে। এভাবে ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটেগরির জন্য ভিন্ন ভিন্ন নামে সফল ব্র্যান্ড পজিশনিং তৈরি করেছে p&g।
আবার জনসন অ্যান্ড জনসন একই নামে ভিন্ন ভিন্ন পণ্য বাজারে এনে সফল হলেও ব্যর্থ হয়েছে আইবিএম (IBM)।

🔥 জেরক্সের (Xerox) সাফল্য দেখে বাজারে ফটোকপিয়ার মেশিন এনেছিল আইবিএম। কিন্তু, সফল হয়নি। কারণ, ভোক্তাদের মনে আইবিএম মানেই কম্পিউটার;
ফটোকপিয়ার নয়। একই রকম ভাবে জেরক্সের পজিশনিং
হয়েছে ফটোকপিয়ার মেশিনের জন্য, কম্পিউটার ব্র্যান্ড হিসেবে নয়।

এ ব্যপারে ব্র্যান্ডিং গুরু আল রাইজ এবং জ্যাক ট্রাউট বলেন, একটি ব্র্যান্ড ভোক্তার মনোজগৎ দখল করার চেষ্টা করবে, কিন্তু কখনোই মনোজগৎ পালটাতে যাবে না। তাদের মতে ভোক্তার মনোজগৎ পালটানোর চেষ্টা ব্র্যান্ডের জন্য বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে। এবং এ বক্তব্যের সাথে মিল পাওয়া গেছে এভিস যখন “নাম্বার টু”-র বদলে “নাম্বার ওয়ান” হতে চাইলো তখন।

এজন্য হয়তো ভোক্তার মন পালটানোর ঝুঁকি এড়াতেই ২০০৯ সালে অনেক এগিয়েও শেষ মুহূর্তে বাজারে ল্যাপটপ অফার করা থেকে পিছিয়ে গিয়েছিল নোকিয়া। কারণ, ভোক্তাদের মনে-মগজে তখন নোকিয়া মানে মোবাইল ফোন; ল্যাপটপ নয়। অবশ্য এর পরের এক দশকে মোবাইল ফোন বাজারে নোকিয়া তার অবস্থান হারিয়েছে। তবে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ভারতের বাজারে টিভি, ল্যাপটপ এবং এয়ারকন্ডিশন এনেছে নোকিয়া। নতুন এসব ক্যাটেগরির মাধ্যমে নোকিয়া তার নবজীবন পাওয়া নিয়ে অনেক চেষ্টা করলেও তেমন একটা লাভ হয় নি। কারণ এখনও মানুষের মনে নোকিয়া মানেই শক্তপোক্ত মোবাইল ফোন। টিভি কিংবা ল্যাপটপ নয় আর এই নতুন ক্যাটাগরির রাঘব বোয়ালরা অনেক আগে থেকেই মার্কেট দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

আচ্ছা অনেক কথা লিখে ফেলছি। একজন ভোক্তার মনোজগতে ব্র্যান্ড পজিশনিং কেমন প্রভাব ফেলে তার
ছোট্ট একটি উদাহরণ দিয়ে এ লেখা শেষ করছি।

💥💥 ইউনিলিভারের সাবানের ব্র্যান্ড "লাক্স", কে না চেনে? বিশ্বজুড়ে মেগা ব্র্যান্ড বলতে যা বোঝায় তার অনন্য উদাহরণ লাক্স ।
এবার ভাবুন, বাজারে এসেছে “লাক্স কফি।” 😄😄
কল্পনা করুন- সকালে ধোঁয়া ওঠা লাক্স কফিতে চুমুক দিচ্ছেন আপনি। কেমন ঘ্রাণ আসছে আপনার নাকে? কফির নাকি সাবানের? 😅
ইউনিলিভারের একটি কফি ব্র্যান্ডের নাম "লাক্স"- এটা
মেনে নিতে পারছেন? খুব সম্ভবত মানতে পারছেন না।
কারণ, আপনার মনোজগতে সৌন্দর্য সাবান হিসেবেই জায়গা দখল করেছে লাক্স, কফি কিংবা ফুড আইটেম হিসেবে নয়।
এখানেই ব্র্যান্ড পজিশনিংয়ের কারিশমা!

ব্র‍্যান্ড পজিশনিং নিয়ে এভিসের মত দারুণ কেস স্টাডি আছে ভাভ, সেভেন আপ, মার্সিডিজ কোম্পানিগুলোরও। সময় পেলে ওগুলোও শেয়ার করব। আর এই লেখাতে কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই জানাবেন। ধন্যবাদ

For More: Follow Mehedi Hassan Rifat

Adresse

Hellensteinstraße 4, Munich
Garching Bei Munich
81245

Benachrichtigungen

Lassen Sie sich von uns eine E-Mail senden und seien Sie der erste der Neuigkeiten und Aktionen von Mr. Thinker erfährt. Ihre E-Mail-Adresse wird nicht für andere Zwecke verwendet und Sie können sich jederzeit abmelden.

Service Kontaktieren

Nachricht an Mr. Thinker senden:

Videos

Teilen

Medienfirmen in der Nähe


Andere Medienfirmen in Garching bei Munich

Alles Anzeigen