Golden Time 24

  • Home
  • Golden Time 24

Golden Time 24 Most Educational Article, Travel Vlog, Video, News, Entertainment and Creative Content.

১৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করে, ১৮০ টাকা কেজি দরে সয়াবিন তেল ক্রয় করা কৃষক, আপনার আজ এ পরিনতির জন্য কে দায়ী? এই কঠিন বা...
29/01/2025

১৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি করে, ১৮০ টাকা কেজি দরে সয়াবিন তেল ক্রয় করা কৃষক, আপনার আজ এ পরিনতির জন্য কে দায়ী? এই কঠিন বাস্তবতার সমাধান কি?

আত্মনির্ভরশীল হোন, নিজের প্রয়োজন নিজেই মেটান!
আপনার ৫ বিঘা জমি থাকলে ৫ শতকে সরিষা চাষ করুন। বাজারের ফার্মের মুরগী খাওয়া ছেড়ে দিন, মাঠের ৩-৪ শতক জমি উন্মুক্ত ভাবে ছাগল আর মুরগী চাষের জন্য রেখে দিন। ১০-১৫ শতাংশ জমিতে মৌসুমী‌ ফল ও সবজি চাষ করুন। ভূগর্ভস্থ আয়রণ পানি তোলার জন্য চড়া দামের বিদ্যুৎ খরচ না করে, পাশে একটি ছোট পুকুর খনন করে নিন, সেখানে মাছ ও দেশি হাস চাষ করুন। আর সেখান থেকেই ফল ও সবজি বাগানে পানি সেচ দিন।

✓ আপনার কষ্ট যখন দেশের স র কা র বা শহুরে আমলারা বুঝলো না, তখন আপনি আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যান। এ জগতে যার যায় শুধু সেই বুঝে আর কেউ বুঝে না। এটাই বাস্তবতা!

আপনার সন্তানকে লেখাপড়ার পাশাপাশি জীবনঘনিষ্ঠ কর্মমুখী ভালো কাজ শেখান। আপনার সন্তানকে ননীর পুতুল না বানিয়ে পরিশ্রমী ও কষ্টসহিষ্ণু করে গড়ে তুলুন। সন্তানদেরকে বাস্তববাদী, সুশিক্ষিত, মার্জিত ও আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলুন। আপনার সমস্যা আপনাকেই সমাধান করা শিখতে হবে। নিজের ভবিষ্যতের চিন্তা নিজে করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
( ___ Golden Times 24 )
-------------------- • --------------------

.

মেধাবী চিকিৎসক, দায়িত্বশীল স্ত্রী, সংগ্রামী নারী- সব চরিত্রই তার মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়। পারিবারিক মর্যাদা ও শিক্ষাগত যোগ্...
28/01/2025

মেধাবী চিকিৎসক, দায়িত্বশীল স্ত্রী, সংগ্রামী নারী- সব চরিত্রই তার মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়। পারিবারিক মর্যাদা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার বিচারেও তার জুড়ি মেলা দায়।

তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পুত্রবধু, তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। বর্তমানে এটিই তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলেও তার বংশগত পরিচয়টাও বেশ মর্যাদাবান।

তার পিতা রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী ছিলেন এক আদর্শবান নেতা। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়া ৭৫-পরবর্তী জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তিনি তৎকালীন সরকারের ডাক ও টেলি-যোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন। এমনকি এরশাদ সরকারের সময়েও তিনি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।

তবে জুবাইদার পিতার বংশে সবচেয়ে বড় নাম ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম.এ.জি ওসমানী। যিনি সম্পর্কে জুবাইদা রহমানের চাচা হন।

ডা. জুবাইদার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ছিলেন একজন প্রখ্যাত সমাজ সংস্কারক। ‘সুরভি’ নামক একটি সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য তাকে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়।

তার জন্ম ১৯৭২ সালে বৃহত্তর সিলেট জেলায়। মেধাবী এই নারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৯৩ সালে পারিবারিকভাবে জিয়া পরিবারের বড় সন্তান তারেক রহমানের সঙ্গে তার বিবাহ হয়। দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদের স্ত্রী হওয়ার পরও তিনি তার চিকিৎসক পরিচয়কে মর্যাদার সাথে ধরে রাখেন।

১৯৯৫ সালে ডা. জুবাইদা রহমান বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সারাদেশে প্রথম স্থান অধিকারের গৌরব অর্জন করেন।

এরপর লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে মেডিসিন বিভাগে অধ্যয়ন করে রেকর্ড নম্বর ও স্বর্ণপদক নিয়ে ‘এমএসসি’ ডিগ্রি অর্জন করেন এই মেধাবী চিকিৎসক।

রাজনৈতিক পরিবারে সংসার জীবন পরিচালনার পাশাপাশি দীর্ঘদিন তিনি মানবিকতার সাথে দেশের মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন।

২০০৮ সালে তারেক রহমানের জেলমুক্তির পর শিক্ষাছুটি নিয়ে স্বামীর চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে যান।

চিকিৎসা শেষ না হওয়ার কারণ দেখিয়ে একাধিকবার ছুটি বাড়ানোর আবেদন করলেও রাজনৈতিক কারণে ডা. জুবাইদার ছুটি নামঞ্জুর করা হয়। পরবর্তীতে দীর্ঘ অনুপস্থিতি দেখিয়ে তাকে চাকরিচ্যুত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান এবং মেধাবী একজন চিকিৎসক হওয়া সত্ত্বেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তৎকালীন সরকার তাকে দেশের মানুষের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত করে।

পাশাপাশি ডা. জোবাইদা ও তার মায়ের বিরুদ্ধে ৪ কোটি সাড়ে ৮১ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও স্বামী তারেক রহমানকে সহায়তার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়।

তারেক রহমান ও আরাফাত কোকো সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার পর বিএনপি যখন জিয়া পরিবারের নেতৃত্ব হারিয়ে ফেলে, তখন গুঞ্জন উঠেছিলেন ডা. জুবাইদা দলের হাল ধরবেন। তবে সে গুঞ্জন সত্যি হয়নি।

রাজনীতিতে সরাসরি সম্পৃক্ত না থাকলেও জুবাইদা রহমান সবসময় আড়ালে থেকে স্বামীকে সাহস জুগিয়েছেন, তার পাশে দাঁড়িয়ে সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছেন। তারেক রহমান যখনই রাজনৈতিক চক্রান্তের শিকার হয়েছেন তখনই সবার আগে স্ত্রীকে পাশে পেয়েছেন।

পারিবারিক ও পেশাগত দায়িত্ব পালনে তিনি যে দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
------------------------------ ----
.

আপনি কি বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে প্রস্তুত? জেনে নিন কেন ডিজিটাল দক্ষতা আপনার ক্যারিয়ারের...
28/01/2025

আপনি কি বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজের ভবিষ্যৎ গড়তে প্রস্তুত? জেনে নিন কেন ডিজিটাল দক্ষতা আপনার ক্যারিয়ারের সেরা হাতিয়ার হতে পারে :

➡ ডিজিটাল দক্ষতা আজকের সময়ে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা। এটি শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজের সুযোগ দেয় না, বরং কর্পোরেট সেক্টরেও ভালো চাকরির সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, বা ভিডিও এডিটিং এর মতো দক্ষতায় পারদর্শী হন, তবে দেশে এবং বিদেশে কাজ করার দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে।

➡ বর্তমান সময়ে প্রতিটি কোম্পানি এমন কর্মী খুঁজছে যারা আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানে এবং সহজে প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। এটি আপনাকে চাকরি পেতে এবং ভবিষ্যতে উন্নতির জন্য অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। তাই, প্রতিদিন ৩০ মিনিট সময় দিন নতুন প্রযুক্তি বা ডিজিটাল টুলস শেখার জন্য টিউটোরিয়াল ভিডিও বা ব্লগ পড়তে পারেন।

➡ ডিজিটাল দক্ষতার মাধ্যমে আপনি দেশের সীমানার মধ্যেই থেকেও আন্তর্জাতিক গ্লোবাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারবেন। Fiverr, Upwork বা Freelancer এর মতো সাইটে আপনার কাজের দক্ষতা প্রদর্শন করে আয় শুরু করা সম্ভব।

➡ এআই, ডেটা অ্যানালাইসিস, এবং সোশ্যাল মিডিয়ার নতুন নতুন ব্যবহার ইন্ডাস্ট্রিকে প্রতিনিয়ত বদলে দিচ্ছে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারলে আপনি যে কোনো সেক্টরে চাহিদাসম্পন্ন হয়ে উঠবেন। Google-এর Digital Garage বা Microsoft Learn থেকে এআই এবং ডেটা অ্যানালাইসিসের উপর ফ্রি কোর্স সম্পন্ন করুন।

➡ ডিজিটাল দক্ষতা এখন আর অতিরিক্ত যোগ্যতা নয়, এটি চাকরি পাওয়ার একটি মূল শর্ত। চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে ডিজিটাল দক্ষতা থাকা জরুরি। আপনার সিভি-তে ডিজিটাল দক্ষতাগুলো যুক্ত করুন এবং প্রতিনিয়ত নতুন টুলস শিখুন।

➡ ডিজিটাল দক্ষতা এমন একটি শক্তি যা আপনাকে দ্রুত ক্যারিয়ারে উন্নতির পথ দেখায়। এটি আপনাকে নতুন সুযোগের সন্ধান দেয় এবং পেশাগত জীবনে আরও সফল হতে সাহায্য করে। অভিজ্ঞ পেশাদারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন এবং তাদের কাছ থেকে বাস্তবিক পরামর্শ নিন। নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট বা ওয়েবিনারে অংশ নিন।

#আপনার_কর্মপরিকল্পনা -
আজ থেকেই শেখা শুরু করুন! Google Digital Garage, Coursera বা YouTube টিউটোরিয়ালের মতো ফ্রি রিসোর্স ব্যবহার করুন। প্রতিদিন অনুশীলন করুন, একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন এবং আপনার দক্ষতা দেখান।

Golden times 24'র সাথেই থাকুন।
-------------------------------- -----

.

সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০২৪ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জন কবি ও লেখক। আসন্ন অমর এক...
28/01/2025

সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০২৪ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ জন কবি ও লেখক। আসন্ন অমর একুশে বইমেলায় তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে।

পুরস্কারের জন্য মনোনীত ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ খান (কবিতা), সেলিম মোরশেদ (কথাসাহিত্য), শুভাশিস সিনহা (নাটক ও নাট্যসাহিত্য), সলিমুল্লাহ খান (প্রবন্ধ/গদ্য), ফারুক নওয়াজ (শিশুসাহিত্য), জি এইচ হাবীব (অনুবাদ), মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া (গবেষণা), রেজাউর রহমান (বিজ্ঞান), মোহাম্মদ হাননান (মুক্তিযুদ্ধ) এবং সৈয়দ জামিল আহমেদ (ফোকলোর)।

সবাইকে অভিনন্দন।
-------------------------------- -----

.

27/01/2025

বাড়ি নির্মাণ করছেন বা করবেন! এই পোষ্ট অবশ্যয় টাইমলানে রেখে দিন নির্মাণ কাজে সহযোগী হবে।

আপনার বাড়িটা যেন শুধু মাত্র মাথা গোজার স্থান না হয়। আপনার বাড়ি করতে হবে ভেবে চিন্তে প্রকৌশলীর পরামর্শে। বাড়ি করার পূর্বে মূল শর্ত হলো প্ল্যানিং। প্ল্যান করে বাড়ি করা হলে আপনি আপনার জমির সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবেন।

বাড়ি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে।

* বিভিন্ন রুমের আদর্শ এবং সর্বনিম্ন মাপ
* রুমের অবস্থান
* সৌন্দর্য
* পর্যাপ্ত আলো বাতাস এর সুব্যাবস্থা
* নিরাপত্তা
* ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
* আপনার এলাকার নিয়ম অনুযায়ী কতটুকু জমি ছেড়ে বাড়ি করতে হবে, তার পরিমাণ।

★★ রুমে মাপ এবং অবস্থান‌ :

বেড রুম :
বেড রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত ১০ ফিট বাই ১২ ফিট।
অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস যেদিকে পাওয়া যায়। যেনো ব্যালকনি তে বসলেই ভেসে আসে দখিনা বাতাস। তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রুম দেওয়া হয়। এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসি বজায় থাকে। অর্থাৎ এক রুমের থেকে অন্য রুমের ভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি-গোচর হবে না।

গেষ্ট রুম :
গেস্ট রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই নয় ফিট।
অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি।

ডায়নিং :
ডায়নিং রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই দশ ফিট ।
অবস্থান : রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয়।

বাথরুম টয়লেট :
বাথ রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত
ছয় ফিট বাই চার ফিট।
অবস্থান :
কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন। এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে।

কিচেন :
কিচেন রুমের সর্বনিম্ন সাইজ হওয়া উচিত আট ফিট বাই সাত ফিট ।
কিচেন এর অবস্থান :
কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত।

ব্যালকনি :
চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।

সিড়ি :
আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে।

বাড়ি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ইঞ্জিনিয়ারের সাথে পরামর্শ করবেন।
-----------------------------------
ইঞ্জি. মোঃ মেহেদী হাসান
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)
বিল্ডিং কনসালটেন্ট, ডিজাইনার ও সুপারভিশন
MIEB, RDA Enlisted
01971-989584 (Call / WhatsApp)
Mehedi Building Design & Constructionn .
------------------- • -------------------

পকেটে টাকা কম? ইয়ামাহার সাইকেল মেটাবে স্কুটির স্বাদ। Yamaha Electric Cycle: পকেটে টাকা কম? নো টেনশন! ইয়ামাহার সাইকেল মেট...
27/01/2025

পকেটে টাকা কম? ইয়ামাহার সাইকেল মেটাবে স্কুটির স্বাদ।

Yamaha Electric Cycle: পকেটে টাকা কম? নো টেনশন! ইয়ামাহার সাইকেল মেটাবে স্কুটির স্বাদ, এক চার্জে ছুটবে 200 কিমি।

ইয়ামাহার সাইকেলে অনেক বড় এবং শক্তিশালী ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। যার সুবাদে আপনি কোন ঝামেলা ছাড়াই ভ্রমণ উপভোগ করতে পারবেন। এই সাইকেলটির ডিজাইনও বেশ আরামদায়ক করা হয়েছে। মোটর এবং ব্যাটারির কথা বলতে গেলে, এই ইয়ামাহা ইলেকট্রিক সাইকেলে আমরা PW- সিরিজের মোটর পাব। এই মোটরটি 250 ওয়াট থেকে 800 ওয়াট পর্যন্ত পাওয়ার সহ উপলব্ধ হতে পারে। এই ইলেকট্রিক সাইকেলের ব্যাটারি 3 ঘণ্টা থেকে 6 ঘণ্টার মধ্যে সম্পূর্ণ চার্জ হতে সক্ষম।

Yamaha Electric Cycle- এর রেঞ্জ:
রেঞ্জের কথা বলতে গেলে, এই ইলেকট্রিক সাইকেলে 40 কিলোমিটার থেকে 200 কিলোমিটার রেঞ্জ থাকবে। ব্যাটারি যত বড় হবে তত বেশি মাইলেজ হবে।

Yamaha Electric Cycle- এর ফিচার্স:
আমরা যদি ইয়ামাহা ইলেকট্রিক সাইকেলের ফিচার্স সম্পর্কে কথা বলি, এতে অনেক ফিচার থাকবে। এটি খুব শক্তিশালী মাউন্টেন সাইকেল। যা কঠিন রাস্তায় আরামে চালানো যায়। এছাড়াও ফিচার্স বেশ শক্তিশালী দেওয়া হয়েছে। এই ইলেকট্রিক সাইকেলে গিয়ার শিফট এবং সামনে হেডলাইট যুক্ত করেছে কোম্পানি। এছাড়াও এই সাইকেলে 3 বছর থেকে 4 বছরের ওয়ারেন্টি রয়েছে।

Yamaha Electric Cycle- এর দাম:
ইয়ামাহার ইলেকট্রিক সাইকেল খুব শীঘ্রই বাজারে আসতে চলেছে। এটির প্রারম্ভিক মূল্য প্রায় 1 লক্ষ টাকা বলা হয়েছে। এছাড়া এর ব্যাটারিতে 3 বছরের ওয়ারেন্টি উপলব্ধ থাকবে।
------------------------------------- --------
.
.

26/01/2025

ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।
১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব।

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি ।

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি।

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন ।

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব:
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট ।

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট ।

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট ।

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।

১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি ।

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন ।

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে।

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)

বাড়ি নির্মাণের যেকোনো তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।
----------------------------
ইঞ্জি. মোঃ মেহেদী হাসান
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)
বিল্ডিং কনসালটেন্ট, ডিজাইনার ও সুপারভিশন
MIEB, RDA Enlisted .
01971-989584 (Call / WhatsApp)
Mehedi Building Design & Construction
--------------------- • ------------

☆ ভিসা ইন্টারভিউতে যেসব প্রশ্ন করা হয়! প্রশ্ন বুঝতে পারলেই সফলতা নিশ্চিত!  (USA Visa Interview A to Z) F1 ভিসা প্রাপ্তি...
19/01/2025

☆ ভিসা ইন্টারভিউতে যেসব প্রশ্ন করা হয়! প্রশ্ন বুঝতে পারলেই সফলতা নিশ্চিত! (USA Visa Interview A to Z) F1 ভিসা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউতে যে সকল প্রশ্ন ফেইস করতে হয় তার একটি নমুনা নিচে তুলে ধরা হলো …

যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে যাওয়ার অন্যতম সহজ এবং বৈধ উপায় হলো F1 ভিসা। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি একটি নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসা, যা আপনাকে যুক্তরাষ্ট্রে ফুল-টাইম পড়াশোনার সুযোগ দেয়। তবে F1 ভিসা পেতে হলে ইন্টারভিউয়ের জন্য ভালো প্রস্তুতি নিতে হয়।

ইন্টারভিউতে বেশ কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যা আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য, আর্থিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি।

¤ কিছু প্রশ্ন আপনার স্পনসর বা পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কেও হতে পারে। নিচে ইন্টারভিউতে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উল্লেখ করা হলো :

1. Why did you choose this particular university?
2. Have you applied to any other universities? If so, which ones?
3. Why this major?
4. Who is your sponsor?
5. What does your father/mother do?

6. Do you have any friends or relatives living in the United States?
7. Have you ever traveled outside of your home country before?
8. What do you plan to do after completing your studies?
9. What courses are you taking this semester?
10. Why did you choose to study in the United States instead of your home country? Why not choose Canada or Australia?

11. Have you been awarded any scholarships or financial aid? How did you manage that?
12. Do you have any brothers or sisters? If yes, what are they doing?
13. What will you specialize in for your degree? What will be your major?
14. How did you find this university?
15. Have your sponsor ever been outside Bangladesh?

16. Have you researched the city and state where your university is located?
17. If I issue your F1 visa today, when do you plan to travel to the US to start your studies?
18. Do you plan to pursue additional education in the US after completing your program?
19. What was your score on the SAT or IELTS/DET/TOEFL?
20. Are you planning to visit your home country during breaks or holidays?

21. Do you plan to live off-campus or on-campus?
22. What extracurricular activities have you been involved in?
23. How does your academic background relate to your chosen field of study?
24. What were your grades in school?
25. What are you doing at present? What have you done last 1 year?

26. Tell me, was it always your plan to pursue a Bachelor’s degree in the United States?
27. How do you plan to stay in touch with your family and friends while in the US?
28. What aspects of the local culture and environment are you most excited to experience?
29. Are you planning to pursue Optional Practical Training (OPT) or Curriculum Practical Training (CPT) after completing your studies?
30. Do you understand the importance of maintaining your legal status in the US?

31. Are you familiar with the rules and regulations for F1 visa holders?
32. How do you plan to cope with homesickness?
33. How do you plan to handle cultural differences?
34. Do you know your professors at that university? What are your professors' names?
35. How did you prepare for your English proficiency test?

36. Do you understand the restrictions on employment for F1 visa holders?
37. Why your parents are spending all of their savings on you?
38. Why should I give you visa?
39. What will you do if I reject your visa?

¤ ইন্টারভিউর সফলতার জন্য টিপস :
- আত্মবিশ্বাসী থাকুন, ইন্টারভিউতে স্বাভাবিক ভঙ্গিতে উত্তর দিন এবং অপ্রয়োজনীয় চাপ এড়িয়ে চলুন।
-উত্তর সৎ এবং সঠিক রাখুন, ভিসা অফিসারদের প্রতিটি প্রশ্নের পেছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।

সুতরাং সঠিক তথ্য দিন। - তথ্য নিয়ে প্রস্তুত থাকুন, আপনার বিশ্ববিদ্যালয়, মেজর, স্পনসর, এবং ক্যারিয়ার প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ইন্টারভিউয়ে যান।

- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সঙ্গে রাখুন, আর্থিক কাগজপত্র, অ্যাডমিশন লেটার, এবং স্কলারশিপ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট সঙ্গে রাখুন।
- কঠিন প্রশ্নের উত্তর চিন্তা করে দিন, যেমন, "Why should I give you a visa?" বা "What will you do if I reject your visa?" - এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে প্রস্তুত রাখুন।

¤ F1 ভিসাধারীদের কিছু নিয়ম মানতে হয় :
- ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
- সীমিত সময়ের জন্য কাজ করার অনুমতি রয়েছে।
- OPT বা CPT-এর নিয়ম সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।
- আইনি অবস্থান বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় নথি সব সময় আপডেট রাখতে হবে।

F1 ভিসা ইন্টারভিউ হলো আপনার উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণের প্রথম ধাপ। সঠিক প্রস্তুতি এবং আত্মবিশ্বাস নিয়ে ইন্টারভিউ দিন। এটি শুধু আপনার পড়াশোনা নয়, বরং আপনার ক্যারিয়ার এবং ভবিষ্যৎ গড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ।
--------------------- ▪︎ ----------------------
.

¤ জমি কেনার আগে অবশ্যই যে বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করবেন : I. প্রথমেই , জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্ব...
19/01/2025

¤ জমি কেনার আগে অবশ্যই যে বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করবেন :

I. প্রথমেই , জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর এবং উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ সম্পর্কে জানতে হবে।

II. যার কাছ থেকে জমি কিনবেন তার কাছ থেকে ঐ জমি সংক্রান্ত সকল কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিন, যেমন- সি.এস খতিয়ান, এস.এ খতিয়ান , আর.এস খতিয়ান, বি.এস/ঢাকা সিটি জরীপের খতিয়ানসহ সর্বশেষ পর্যন্ত যে সকল বেচাকেনা হয়েছে সেগুলোর বায়া দলিল(chain of title), নামজরী খতিয়ান এবং হাল সনের খাজনার দাখিলাসহ সংশ্লিষ্ট সকল কাগজপত্র।

III. যার কাছ থেকে জমি কিনবেন সে যদি ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা বায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে এবং সে যদি উত্তরাধিকার সূত্রে ভুমির মালিক হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তাঁর নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।

IV. উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টননামা (ফরায়েজ) দেখে নিতে হবে। বিক্রেতা যদি বলেন যে আপোষমুলে বণ্টন হয়েছে, কিন্তু রেজিস্ট্রি হয়নি, তবে ফারায়েজ অনুযায়ী বিক্রেতা যেটুকু অংশের দাবিদার শুধু সেটুকু কিনাই নিরাপদ হবে।

V. উক্ত জমিটি নিয়ে কোন মামলা বিচারাধীন আছে কিনা কিংবা কোন প্রকার মামলা নিস্পত্তি হয়েছে কিনা এবং ব্যাংক কিংবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে জমিটি বন্ধক/ দায়বদ্ধতা আছে কিনা।

VI. যাচাই করতে হবে জমিটি খাস, পরিত্যক্ত, শত্রু স¤পত্তি কিনা বা সরকার কোন কারনে অধিগ্রহণ করেছে কিনা সে বিষয়ে উপজেলা ভূমি অফিস বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এল এ শাখা থেকে জেনে নিতে হবে।

VII. জমির মালিক নাবালক বা অপ্রকৃতিস্থ কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে। নাবালক হলে আদালতের মাধ্যমে অভিভাবক নিযুক্ত করে বিক্রয়ের অনুমতি নিতে হবে।

VIII. সর্বশেষ নামজারি পরচা ডিসিআর খাজনা দাখিল (রসিদ) যাচাই করে দেখতে হবে।

IX. জমির মালিকানা স্বত্ব সঠিক পাওয়ার পর আপনাকে সি.এস/আর.এস/বি.এস/ঢাকা সিটি জরীপের নকশা নিয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখতে হবে নকশা অনুযায়ী ঐ জমিটি সেই দাগের কিনা এবং সাব–রেজিস্ট্রারের অফিসে তল্লাশি দিয়ে জমির সর্বশেষ বেচাকেনার তথ্য জেনে নেওয়া যেতে পারে।

X. এরপর বিক্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট জমিটি বর্তমানে কে দখলে আছে, কিনতে গেলে কোন কারনে ভোগ দখলে বাধাগ্রস্থ হবে কিনা কিংবা রাস্তা বা পথাধিকারের কোন বাধা নিষেধ আছে কিনা তাও সরেজমিনে যাচাই করে নিতে হবে।
-----------------------------------------
.

¤ ফুটিং (Footing) বিল্ডিং নির্মাণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি ভিত্তিমূলের ওজন মাটিতে সুষমভাবে স্থানান্তর করতে সহায়তা ক...
16/01/2025

¤ ফুটিং (Footing) বিল্ডিং নির্মাণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি ভিত্তিমূলের ওজন মাটিতে সুষমভাবে স্থানান্তর করতে সহায়তা করে। নিচে ফুটিং সম্পর্কে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হলো :

১. ফুটিং কী?
~ ফুটিং হলো কংক্রিটের তৈরি ভিত্তি যা স্তম্ভ বা দেয়ালের ওজনকে মাটিতে স্থানান্তর করে এবং স্থাপনার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।

২. ফুটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
~ ফুটিং মাটির সহনশীলতার উপর ভিত্তি করে ওজন সুষমভাবে স্থানান্তর করে, যাতে ভবন স্থিতিশীল থাকে এবং দেবে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে।

৩. ফুটিংয়ের প্রকারভেদ কী কী?

~ ফুটিংয়ের প্রধান প্রকারভেদগুলো হলো:
একক ফুটিং (Single Footing)
যৌথ ফুটিং (Combined Footing)
ফালা ফুটিং (Strip Footing)
রাফট ফুটিং (Raft Footing)
পাইল ফুটিং (Pile Footing)

৪. ফুটিং ডিজাইন করার সময় কী বিষয় বিবেচনা করতে হয়?
~ মাটির ধরন ও সহনশীলতা
লোডের পরিমাণ
কাঠামোর ধরণ
পরিবেশগত প্রভাব

৫. একক ফুটিং কী?
~ একক ফুটিং একটি পৃথক ভিত্তি যা একটি নির্দিষ্ট স্তম্ভের ওজন বহন করে এবং এটি ছোট বা মাঝারি আকারের ভবনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

৬. যৌথ ফুটিং কী?
~ যৌথ ফুটিং দুটি বা ততোধিক স্তম্ভের জন্য একক ভিত্তি ব্যবহার করে। এটি সাধারণত তখন ব্যবহার হয় যখন স্তম্ভগুলো খুব কাছাকাছি থাকে।

৭. ফালা ফুটিং কী?
~ ফালা ফুটিং একটি দীর্ঘ ফুটিং যা দেয়াল বা সারিবদ্ধ স্তম্ভের নিচে স্থাপন করা হয়। এটি সাধারণত বড় ভবন বা প্রাচীরের জন্য ব্যবহৃত হয়।

৮. রাফট ফুটিং কী?
~ রাফট ফুটিং একটি বৃহৎ ভিত্তি যা পুরো ভবনের নিচে থাকে। এটি তখন ব্যবহৃত হয় যখন মাটির সহনশীলতা কম হয়।

৯. ফুটিংয়ের সঠিক গভীরতা কীভাবে নির্ধারণ করা হয়?
~ ফুটিংয়ের গভীরতা নির্ধারণের সময় মাটির ধরন, ভূমিকম্পপ্রবণতা, কাঠামোর ওজন এবং স্থানীয় আবহাওয়ার প্রভাব বিবেচনা করা হয়।

১০. ফুটিং নির্মাণে কোন উপকরণ ব্যবহার করা হয়?
~ ফুটিং নির্মাণে সাধারণত কংক্রিট, রড (Rebar), সিমেন্ট, বালি এবং খোয়া ব্যবহার করা হয়।
-------------------------------- ----

.
------------

01/01/2025

Happy New Year...
Happy New Year "2025"
I wish you blessed happy life and bright future. In this year your all the dreams will come true. I wish you all the best... 😊🥰~

পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে দেখতে গেলে বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এতে মজুত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প...
01/01/2025

পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে দেখতে গেলে বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এতে মজুত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই, ফাইবার, সেলেনিয়াম, ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, পটাশিয়াম এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও কত কী, যা নানাভাবে শরীরের কাজে লেগে থাকে।

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কেউ যদি এক বাটি করে বাদাম খাওয়া শুরু করেন, তাহলে শরীরে এমন কিছু উপাদানের প্রবেশ ঘটে, যা এই যুদ্ধ শরীরকে চাঙ্গা তো রাখেই, সেই সঙ্গে একাধিক রোগকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

¤ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা :

১. হাড়ের স্বাস্থ্য়ের উন্নতি ঘটে :
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বাদামে উপস্থিত ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু কাজ করে যার প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। তাই তো প্রতিদিন এক বাটি করে বাদাম খাওয়া শুরু করলে জীবনে কোনও দিন কোনও হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

২. ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পায় :
আমেরিকার অ্যান্ড্রস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের করা এক পরীক্ষায় দেখা গেছে বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা কগনিটিভ পাওয়া, সহজ কথায় বললে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই তো পরীক্ষার আগে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম করে বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

৩. ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকে :
বাদামে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে।

৪. পুষ্টির ঘাটতি দূর হয় :
মধ্যপ্রাচ্য থেকে এসে এদেশে ঝাঁকিয়ে বাসা এই প্রকৃতিক উপাদনটির শরীরে রয়েছে প্রায় ৩.৫ গ্রাম ফাইবার, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ১৪ গ্রাম ফ্যাট সহ ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি২, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই সবকটি উপাদানই শরীরকে সুস্থ রাখতে বিশেষ প্রয়োজনে লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো একাধিক ক্রনিক রোগকে দূরে রাখতেও এই উপাদানগুলি সাহায্য করে। প্রসঙ্গত, এক মুঠো বাদাম খেলে শরীরে মাত্র ১৬১ ক্যালরি প্রবেশ করে। ফলে এই খাবারটি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় থাকে না।

৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় :
এটি হল এমন একটি উপাদান যা ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে নানাবিধ সংক্রমণকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আরও নানা উপকারে লেগে থাকে। যেমন, অ্যাক্সিডেটিভ ট্রেস কমিয়ে কোষেদের ক্ষত রোধ করে, সেই সঙ্গে ত্বকের এবং শরীরের বয়স কমাতেও সাহায্য করে থাকে।

৬. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে :
গত কয়েক দশকের পরিসংখ্যান ঘাঁটলে দেখতে পাবেন কীভাবে অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলের কারণে হার্টের রোগে আক্রান্তের হার বৃদ্ধি পয়েছে। তাই এই বিষয়ে সাবধান থাকাটা জরুরি। শরীরে যাতে কোনও ভাবেই বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর এই কাজটি করবেন কীভাবে? খুব সহজ! প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্তি ঘটান, তাহলেই দেখবেন হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরি উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে কমে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও।

৭. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে :
শুধু ডায়াবেটিস নয়, বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে শরীরে এই খনিজটির ঘাটতি দেখা দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই ব্লাড প্রেসার মারাত্মক বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। আর বেশি দিন যদি রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে, তাহলে হঠাৎ করে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং কিডনির সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই দেহে যাতে কোনও সময় ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দেখা না দেয়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন।

৮. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে :
বাদাম খাওয়ার পর ক্ষিদে একেবারে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে।

৯. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে :
বাদামে থাকা ম্যাগনেসিয়াম রক্তে উপস্থিত শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই কারণেই তো ডায়াবেটিকদের নিয়মিত বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ২৫-৩৮ শতাংশ কমে যায়। তাই যাদের পরিবারে এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে, তারা সময় থাকতে বাদামকে কাজে লাগাতে শুরু করে দিন। দেখবেন উপকার মিলবে।

১০. কোষেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় :
বাদামে উপস্থিত প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন ই শরীরের প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে থাকা কোষেদের কর্মক্ষমতার বৃদ্ধি ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে যাতে কোনও ভাবে ক্ষতের সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে বয়স বাড়লেও শরীরের উপর তার কোনও প্রভাব পরে না।

১১. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে :
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত জলে ভেজানো কাজুবাদাম খেলে দেহের অন্দরে বিশেষ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে গ্যাস-অম্বলের প্রকোপও কমে যায়।

আমরা খাদ্যরসিক বাঙালি। এবার আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমাদের কেন প্রতিদিন একমুঠো করে বাদাম খাওয়া উচিত!

~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~
.
Like, Comments, Share & Follow the page -
@ Golden Time 24 @ Golden Beauty UK .

¤ সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী ...
31/12/2024

¤ সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা।

এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭, কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেককিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

বাচ্চার বয়স তিন বা চার হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান।

ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম।

স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।

ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।

দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।

সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক।

¤ Written by : হেলাল উদ্দিন পারভেজ
----------------------------------------
.

Address


Telephone

+8801994805062

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Golden Time 24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Golden Time 24:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share