25/09/2023
To those, Who Say Cricket isn't Gentleman Sport.
O HI TIHS IS NAWSHAD AHMED AND I RUN TIHS PAGE WITHOUT ANY REASON. PS: TEH PERSON WHO RUN TIHS PAGE IS BUSY WITH HIS DREAM BUT SOON HE'LL RTEURN....��
Anti bic a social freemium project by ND. We offer videos which should deserve better attention of netigen. If you have any issue regard to our content feel free to contact us. Ps please consider talking to us if you have any copyright issue.
To those, Who Say Cricket isn't Gentleman Sport.
আল্লাহর ডর ভয় তো আর নাই । তাকলে এসব ফুটানির ডায়ালগ মারতো না সবাই ।।
জীবনে কাউকে বিশ্বাস করবেন না
#বিশ্বাস #বিশ্বাসঘাতক
North Star brings these casual sneakers to get the premium feel & great comfort. These shoes are crafted with a soft PU upper & TPR sole that altogether makes them highly durable with a neat lace-up design & ensures a better grip.FEATURES:- Type: Casual Sneaker- Gender: Men- Upper Materi...
HEXA'S এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে Anniversary অফার।
🛑🛑এছাড়াও যেকোন কোন কোর্সে ভর্তি হয়ে লটারির মাধ্যমে জিতে নিন ১টি আকর্ষণীয় স্মার্টফোন 📱📱📱
♦IELTS= মূল ফি 6,500/-
▬ Anniversary অফার : 6,100/- with books
♦IELTS GT = মূল ফি 8,000/-
▬Anniversary অফার : 7,400/- with books
♦Spoken = মূল ফি 3,500/-
▬Anniversary অফার : 2,500/-
♦Life Skills = মূল ফি 13,500/-
▬Anniversary অফার : 10,500/-
🟪🟪 এই সুযোগ ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত 🟪🟪
🟢যোগাযোগঃ Hexa's বিয়ানীবাজার,জামান প্লাজা,বিয়ানীবাজার, সিলেট ৷
☎01759189390
☎01832325430
গতকাল শনিবার আমার সাথে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে,যা এখন অবদি বিশ্বাস করতে পারছিনা।
আমি শনিবার সন্ধ্যা ৫: ৪০ মিনিটের সময় আম্বরখানা পয়েন্টে অবস্থান করি। আমি সিলেট জিন্দাবাজার হেক্সাস এর ছাত্র।সন্ধ্যায় ৬ ঘটিকায় আমার ক্লাস থাকায় একটু তাড়াহুড়ার মধ্যে ছিলাম।তাই রিক্সায় না গিয়ে সিএনজিতে উঠার চেষ্টা করি। হটাৎ একটা সিএনজি রানিং অবস্হায় আমার সামনে দাড় করায়,যেখানে ড্রাইভার আর যাত্রীবেশি দুই ছিনতাইকারী বসা ছিলো। তাদের একজনের হাতে কোর্ট ফাইল,আর একজন কালো শার্ট পড়ে বসা ছিলো। আমি পিছনে বসি,আমি বসার পর পরই খুব জোরে গাড়ি টানতে শুরু করে।
তারপর হঠাৎ কোন কারন ছাড়াই ড্রাইভার শাহজালাল মাজার গেইটের একটু পিছনে গাড়ী দাড় করায়।কোর্ট ফাইল হাতে ভাই বিড়বিড় করে বলতে শুরু করলো ভাই আমাদের সামান্য খরচ আপনি ডানপাশে চলে যান,আমি যখন নামতে যাবো তখন ঐ নেমে যাওয়া কালো শার্ট পড়া ছেলেটি আমার সামনে চলে আসলো,পরে সে আমাকে গাড়ীর ভিতর দিয়ে বাম পাশ থেকে ডানপাশে যাওয়ার অনুরোধ করলো।আমি যেতে না চাইলে তারা জোর করেই আমাকে ঐপাশে নিল।
পরে একজন চাকু বেরকরে সবকিছু হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্ঠা করলো,যার হাতে কোর্ট ফাইল ছিলো,ঐ ফাইলের ভিতরে চাকু রাখা,যখন দিতেছিনা তখন ড্রাইবার মানুষ দেখলে জোরে গাড়ী টানার নামে বারবার অনাকাঙ্কিত ব্রেক দিচ্ছিলো।আমার এক পকেটে থাকা পনের হাজার টাকা আর আরেক পকেটে মোবাইল আরো পাঁচ হাজার টাকা ছিলো।তারা তাড়াহুড়া করতে গিয়ে আমার এক পকেটের মোবাইল আর পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে যায়,তারা বন্দর বলে তুল্লেও চৌহাট্রা থেকে ওমেন্স মেডিকেলের রোডে ঢোকে পড়ে,এবং আলফাইন রেস্টুরেন্ট এর কিছু আগে আমাকে ধ্বাক্কা দিয়ে নামিয়ে গাড়ী নিয়ে কেটে পড়ে।
সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে হয়তো তাদের চিহ্নিত করা যাবে।ঐ সময় আম্বরখানা পয়েন্টে কয়েকটা রিকশা দাড় করানো ছিলো।
এদের কি কোন বিচার হবে না।
এই সেই ছিনতাইকারী চক্র,হাতের এই ফাইল তার সহযোগীর কাছেই ছিলো।
Copied
ব্রেঞ্চ ভাঙ্গাই তাদের কাজ ।
আমি সময় পেলে একটু সেলাই করতে বসি🥀
আজকে আমার মন ভালো নেই
বাঙ্গালীর বাপের জনমে কেউ গর্ত ভরাট করতে দেখে নাই ।
রুবিনা আক্তারকে এক কিলোমিটরের বেশি রাস্তা টেনে নিয়ে গাড়িটা যখন নীলক্ষেত মোড়ে থামল, সাধারণ একজন মানুষ হিসাবে আপনার তখন কি আশা করা উচিত?
তাকে তৎক্ষনাৎ হাসপাতালে পাঠানো এবং গাড়িসহ ড্রাইভারকে আটক করে উত্তম-মধ্যম দিয়ে পুলিশে দেওয়া। আমি এটা চাইতাম এবং আমি নিশ্চিত আপনারাও এটা চাইতেন।
কিন্তু আমাদের চাওয়া এবং কাজের মধ্যে বিস্তর ফারাক।
সাইকেল নিয়ে প্রাইভেট কারের পিছু নিয়ে যখন নীলক্ষেত পৌঁছালাম ততক্ষণে উত্তেজিত জনতা গাড়ি থামিয়ে ভিক্টিমকে গাড়ির নিচ থেকে বের করে ফেলেছে।
ড্রাইভারকে বের করে ধোলাই করছে জনতা।সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে গালি দেচ্ছে আর একটা হলেও কিল ঘুষি লাথি মারার চেষ্টা করছে ড্রাইভার এবং গাড়িতে। এক বান্দা গাড়ির ছাদেও উঠে গেছে। লাথি দিয়ে দিয়ে উইন্ডশিল্ড আর উইন্ডো গ্লাস ভাঙায় ব্যস্ত সে। আর এই মারামারি ভাংচুরের দৃশ্য ভিডিও করতে ব্যস্ত আরেকদল মানুষ।
সবাই এত ব্যস্ত,এত উত্তেজিত যাকে কেন্দ্র করে সেই রুবিনা আক্তার নিথরভাবে পরে আছে রাস্তার অন্য পাশে।শুধু হৃৎপিণ্ডডা ছটফট করছে।
তাকে ঘিরে ছবি তোলা আর ভিডিওতে ব্যস্ত একদল মানুষ,আরেকদল ব্যস্ত পকেটে হাত দিয়ে এক্সিডেন্টের দুঃখে হা হুতাশ করতে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে এটা কারও মনে পড়ছে না।সবাই ভুলে গেছে।
সাইকেল নিয়ে ভিড় ঠেলে যতটুকু সম্ভব সামনে গিয়ে এক রিক্সাওয়ালা মামাকে বললাম মামা জলদি রিক্সা আনেন! হাসপাতালে নেওয়া লাগবে। আমার মায়ের সেই ভাই, রিক্সা পিছায়ে উল্টো দিকে চলে গেল। খোদার কসম! মন চাইছিল একটা টান দিয়ে কল্লা ছিড়ে ফেলি!
চিল্লায়ে যতই বলি কেউ একটা রিক্সা ডাকেন, হাসপাতালে নেওয়া লাগবে, কেউ একটা ভ্যান ডাকেন। কেউই কথা কানে নেয় না।সবাই ব্যস্ত ভিডিও করতে। কয়েক মুহুর্ত পরে এক ভাই একটা ভ্যান নিয়ে আসল পিছন থেকে।ভ্যানে তুলে রুবিনা আক্তারকে নেওয়া হল ঢাকা মেডিকেলে। ইমার্জেন্সিতে তার সাথে ছিল একজন আপু। যিনি নিজেও র্যান্ডম একজন পথচারী।
ইমার্জেন্সি রুম থেকে যখন ইসিজি রুমে নিয়ে যাচ্ছিলাম রুবিনা আক্তারকে, ঐ আপু কান্নায় ভেঙে পরছিলেন বারবার। ইসিজি রুম থেকে রিপোর্ট নিয়ে ইমার্জেন্সি রুমে ব্যাক করার পরে যখন সার্টিফাই করল "শি ইজ নো মোর",ঐ আপু আবারও কান্নায় ভেঙে পরলেন।
ইমার্জেন্সি রুমে আরেকজন ভাই ছিল। কথা বলার এক পর্যায়ে জানতে পারলাম তিনি সাংবাদিক। আপুর থেকে,আমার থেকে বেশ কিছু তথ্য নিলেন। ভিক্টিমকে যখন ডেড ঘোষণা করা হল তখনও তার ফ্যামিলির কেউ উপস্থিত নেই সেখানে।ওনার দেবর ছিলেন রক্তের খোজে বাইরে। আছি শুধু আমি আর ঐ আপু।আর দুই সাংবাদিক ভাই। রুবিনা আক্তারকে মৃত ঘোষণার পরেই এক সাংবাদিক ভাই আমাকে বললেন," ভাই চলেন,এখানে আর থাকার দরকার নেই।" আমি অস্বীকৃতি জানালে সে নিজেই বের হয়ে গেল।তার কাজ শেষ সেখানে।কালেক্ট করার মত কোন ইন্টারেস্টিং আর কিছু নেই।
এইযে মানুষের ব্যবহার; একজন মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ফেলে রেখে ছবি তোলা বা ভিডিও করা,এগুলো কিভাবে শুরু হল?বা এর থেকে উত্তরণের উপায় কি? আমার জানা নেই। আছে শুধু একরাশ খারাপ লাগা অনুভুতি।
আগে অনেক শুনেছি অসহায় মানুষকে ফেলে রেখে মানুষ ফটোগ্রাফি-ভিডিওগ্রাফি-লাইভ স্ট্রিমিং এ ব্যস্ত হয়ে যায়। আজ নিজে প্রত্যক্ষ করলাম।
পথচারী লোকগুলো কি পারত না রুবিনা আক্তারকে ভিডিও না করে সাথে সাথেই মেডিকেলে নিয়ে যেতে বা ঐ রিক্সাওয়ালা মামা কি পারত না এগিয়ে আসতে? বা ঐ সাংবাদিক ভাইটির দায়িত্ব কি শুধুই তথ্য কালেক্ট করা? দায়িত্বের উর্ধ্বে মানবিকতা বলে কি কিছু নেই? তিনি কি পারতেম না রোগীর স্বজন কেউ আসা অব্দি আমাদের সাথে অপেক্ষা করতে?
মানবিক দিক বিবেচনা করার মত মানবিকতাও আমাদের মধ্যে আর নেই। প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে মানবিকতা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে!
- Mir Safayet Hasan
I was with her till her death.
Collected from সাদা এপ্রোন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশ দুইদিন (রাত) আগেই শুরু হয়ে গেছে, these people are proving to be unstoppable!
ছেলে বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে এসেছে, আর বাবা তার সব সম্পত্তি (জমি ও বাড়ি) বৃদ্ধাশ্রমে দান করে দিয়েছে। কিছু দিন পর নোটিশ এসেছে ছেলেকে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার।
এমন বাবাকে স্যালুট…
Thing that Mr Zuckerberg is doing in WhatsApp SERVER ROOM
Be the first to know and let us send you an email when Anti bic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Anti bic:
Want your business to be the top-listed Media Company?