23/08/2024
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব।❤️❤️🇧🇩🇧🇩❤️❤️
I am very passionate knowing history and video editing. My Blood Group is A(+)ve
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব।❤️❤️🇧🇩🇧🇩❤️❤️
আমার এই বিল্ডিং ভূঁইয়া টাওয়ার সাময়িক সময়ের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষনা করা হলো ।এটি একটি ২৮ ইউনিটের বাড়ি। আশা করি ১০০০ হাজারের বেশি লোক উপকৃত হবেন।
স্থান বিরিন্ছি সদর হাসপাতাল মোড় ,কামরুল ম্যানসন, ফেনী।
আপনারা যারা পানি বন্দি হয়েছেন নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য আসার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি ।
ভূঁইয়া টাওয়ারের সত্তাধিকারি জনাব শিপন ভূঁইয়া।
যোগাযোগ এর জন্য
মিরাজ ভূঁইয়া: 01844286180
রেশমা: 01820088738
শামিম: 01601723717
শিপন ভূঁইয়া: 01885505520/ 01705041876
My sketch.
Thanks শাওন ভাই।
নারীর সম্পদ এবং তার ব্যবহারঃ এই পৃথিবীর ইতিহাসে যত ধনী নারীর সৃষ্টি হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম ছিলেন বিবি খাদিজা (রা)। তিনি ১৪০০ বছর আগে যা অর্জন করেছিলেন, তা আজকের দিনেও হতে পারে একজন নারীর আকাঙ্খার বিষয়।
তিনি ছিলেন ধনী এবং ক্ষমতাশালী, একজন সম্মানিত ব্যক্তিত্ব।
খাদিজা ছিলেন একজন ব্যবসায়ীর কন্যা। তার পিতা তার পারিবারিক ব্যবসাকে এক বাণিজ্যিক সাম্রাজ্যে পরিণত করেছিলেন।
এক যুদ্ধে তার পিতা নিহত হলে ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন খাদিজাই। খাদিজার সম্পত্তির একটা অংশ এসেছিল তার পরিবার থেকে, কিন্তু তিনি নিজেও বিপুল বিত্তের মালিক হয়েছিলেন।
প্রকৃতপক্ষে তার এই যে ব্যবসায়িক দক্ষতা - এটাই তাকে এমন এক জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল যা শেষ পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাস বদলে দেয়।
কিন্তু একজন ধনাঢ্য নারী হিসেবে বিয়ের পর বিবি খাদিজা (রা) তার এই বিপুল সম্পদ কি করেছিলেন? এমন প্রশ্নের উত্তর জানলে আজকের দিনের অনেক নারীরই চিন্তা-ভাবনায় পরিবর্তন আসতে পারে।
আসলে বিয়ের পর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সংসারে এসে নিজেকে পূর্ণভাবে সঁপে দিয়েছিলেন খাদিজা (রা.)।
পূর্ণভাবে ব্যবসায় মনোযোগী একজন নারী নিজেকে বানিয়ে নিয়েছিলেন ঘরের কেন্দ্রবিন্দু। ব্যবসার সব দায়িত্ব এবং সব ধনসম্পদ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাতে অর্পণ করেছিলেন। খাদিজা (রা.) সম্ভাব্য সব উপায়ে রাসুলুল্লাহকে (সা.) সহযোগিতা করতে সচেষ্ট ছিলেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ–তায়ালা আমাকে খাদিজার চেয়ে উত্তম বিকল্প দান করেননি।’ (সীরাত বিশ্বকোষ, ২/১৩৮)
ইমাম ফখরুদ্দিন রাজি (র.) তাফসিরে ফঅরুর রাজিতে সুরা দোহার ৮ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় একটি বর্ণনা তুলে ধরেছেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) একবার খাদিজা (রা.)-র কাছে বিষণ্ন মুখে এলেন। খাদিজা জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনার কী হয়েছে?’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘দুর্ভিক্ষ চলছে। আমি তোমার সম্পদ খরচ করতে থাকলে তো একদিন সব শেষ হয়ে যাবে। এটা আমার জন্য লজ্জার। আর যদি সম্পদ না ব্যয় করি, (তাহলে মানুষের জন্য খরচ করব কীভাবে?) আমি তো আল্লাহকে ভয় করি।’
এ কথা শুনে খাদিজা (রা.) কুরাইশের বড় নেতাদের ডাকলেন। আবু বকর সিদ্দিক (রা.)–ও সেখানে ছিলেন। তিনি বলেন, ‘খাদিজা তার যত দিনার ছিল, সব বের করে আমাদের সামনে রাখতে লাগলেন। এর পরিমাণ এত বেশি ছিল যে আমার সামনে বসা লোকটিকে দিনারের প্রাচুর্য্যে দেখতে পাচ্ছিলাম না।’
এরপর খাদিজা (রা.) বললেন, ‘আপনারা সবাই সাক্ষী; আজ থেকে মুহাম্মাদ (সা.) এই সম্পদের মালিক। তিনি চাইলে এগুলোর কিছু ব্যয় করতে পারেন, চাইলে রেখেও দিতে পারেন।’ (তাফসীরে ফাখরুর রাজি. খণ্ড ৩১, পৃষ্ঠা ২১৯, সুরা দোহার ৮ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দ্রষ্টব্য)
এ যুগের নারীরা এখন নারী দিবসে যখন সম্পদের অধিকার নিয়ে যত সরব, নিজেদের সম্পদের ন্যায্য ব্যবহার নিয়ে ঠিক ততটাই নীরব।
বিবি খাদিজা (রা) কি তাদের অনুপ্রেরণা নয়?
(লেখাটি Russel Arefin এর টাইমলাইন থেকে কপি করা)
✅🇧🇩
কারো পতন শুরু হওয়ার আগে
শয়তান তার দিলের মধ্যে লোভ আর অহংকার ঢুকিয়ে দেয়।
তখন সে অন্ধ হয়ে যায়।
এইসব অপমৃত্যুর শেষ কোথায়?
আর একটা বিষয় জেনে রাখুন পুরুষ মানুষ কখনো শুধুমাত্র নিজের জন্য বাচে না।
🔸যেমন কর্ম তেমন ফল🔸
🔹ধানের চারা রোপণ করার ৩ মাস পর তার ফলন পাওয়া যায়। কিন্তু তা এক বারের জন্যই পাবেন।
🔹কলা গাছ এর চারা রোপণ করার ৪/৫ পর ফলন দেয়।
কলা গাছের ক্ষেত্রে আবার ভিন্ন, একবার কেটে ফেললে পরবর্তীতে আরেকটা জন্ম নেয় (পুল)তাতে এ দুই বার ফল পাওয়া যায়।
🔹নারিকেল গাছের চারা রোপণ করার পর পাঁচ বছর এর মধ্যে ফল দেয়,
কিন্তু তা লম্বা সময় ধরে ফল দেয়, ১০-১২ বছর ১৫ বছরও দিতে থাকে।
❇️মূল কথা হলো ❇
আপনি যদি কোন বিষয়ের ফলাফল খুব তাড়াতাড়ি চান, ভোগ করবেন সীমিত সময়ের জন্য,আর আপনি যদি কোন কিছুর ফলাফল ভালো চান,তার পিছনে সময় ব্যয় করেন তার রেজাল্ট অনেকদিন ধরে আপনি পাবেন। এই রেজাল্ট আপনার আশা অনুপাত হবে এবং ফলপ্রসূ হবে।
🔸যেমন কর্ম তেমন ফল🔸
চা বাগানে সময় কাটানো একটি প্রাকৃতিক পর্বতীয় প্রশান্তির উৎস।
যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না।
____ হুমায়ূন আহমেদ
Caption is your responsibility.
বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠান।
পঞ্চগড়, তেতুলিয়া ও বাংলাবান্ধা ভ্রমণ।
ঘুরাঘুরির প্লানটা করে ফেলুন। ২০২৪ সালের প্রতি মাসে ছুটি আর ছুটি।
এগুলো অতি বাড়াবাড়ি, শোভিনিজমের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু ইটের বদলে পাটকেল থিওড়ি অনুযায়ী এখন যদি বাংলাদেশ এদেশে কর্মরত বিপুল সংখ্যক ভারতীয় কর্মীদের টাকা সেদেশে রেমিট করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে?
ভারতের অন্যতম বৃহত্তম রেমিট্যান্স আর্নিং কীন্ট্রি যে বাংলাদেশ, সেটা মনে আছে তো? আর ভারতের পর্যটনের নাম্বার ওয়ান কন্ট্রিবিউটর যে বাংলাদেশ, সেটাও ভুললে চলবে না!
চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশিরা থাইল্যান্ড সিঙ্গাপুরও যেতে পারবে।
চা বাগান❤️❤️✅
I have reached 4K followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
ধানক্ষেতে কৃষকের স্বপ্ন।
#ধান #কৃষক
Incredibly detailed photograph of our Sun ☀️
📸: Arturo Buenrostro
ঈদ মুবারক।ঈদ মুবারক।। সকলকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা। ঈদ মুবারক।।
আমরা বুঝবো কবে??
তাই গাছ লাগান, আগামী প্রজন্মকে বাচান।
তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, প্রখর সূর্যের তাপে মাঠে ধান কাটছে স্বামী, মাথার উপর ছাতা ধরে দাঁড়িয়ে আছে স্ত্রী।
কৃষকদের প্রতি শ্রদ্ধা অবিরাম ভালবাসা।
এই তো জীবন।
ভালো থাকুক বাংলার কৃষি।
কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন সৈকতে মঙ্গলবার দুপুরে শরীরে পেঁচানো মাছ ধরার জাল নিয়ে একটি মৃত তিমি ভেসে ওঠে।
বিষয়টি খুবই দুঃখজনক!
পরিবেশ আমরা ধংস করছি নিজেরাই।
উপরওয়ালা কে দোষ দিয়ে কোন লাভ নাই।
স্কুলে যাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁ*কি নিয়ে মই বেয়ে ৮০০ মিটার খাড়া পাহাড়ের চূড়া হতে ওঠা-নামা করা লাগে যে শিশুদের!
ছোটবেলায় নিজেদের বাবার কাছ থেকে মাইলের পর মাইল সাইকেল চালিয়ে, হেঁটে কিংবা নদী পাড় হয়ে স্কুলে যাওয়ার গল্প শোনেনি এমন লোক বোধহয় কমই আছে৷ তাদের গল্পের সত্যটা কতটুকু সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে৷ কিন্তু চীনের সীচুয়ান প্রদেশের আতুলের নামে একটি গ্রামে, আক্ষরিক অর্থেই স্কুলে হতে বাসায় ফেরার জন্য তাদের ৮০০ মিটার খাড়া পাহাড়ের চূড়ায় মই বেয়ে ওঠা লাগা, আবার স্কুলে যেতে চাইলে এই মই বেয়ে নামা লাগে নিচে। এই ওপরে ওঠতে সময় লাগে প্রায় ২ ঘন্টা৷ যার কারণে এই গ্রামের শিক্ষার্থীরা মাসে মাত্র ২ বার স্কুল থেকে বাসায় ফেরে।
মাত্র ৪০০ লোকের বাস ওই গ্রামটিতে, এই ছোট্ট গ্রামই ২০১৬ সালে সবার নজর কেড়েছিল যখন ছবিগুলো বেইজিং নিউজে প্রকাশিত হয়, যেখানে ১৫ জন স্কুল শিক্ষার্থীকে মই বেয়ে ওপরে উঠতে দেখা যাচ্ছে। এদের মধ্যে সর্বনিম্নের বয়স ছিল মাত্র ৬! অবশ্য এই ছবি প্রকাশের পর পাহাড়ের চূড়ায় স্কুল তৈরি সম্ভব না হলেও কাঠের তৈরি পুরানো মইগুলো সরিয়ে নতুন বড় ধরণের মই লাগিয়েছে সেখানকার প্রশাসন
আপডেটঃ আগামী নভেম্বরের মধ্যে মেট্রোরেলের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশ চালু হবে।
ভাই, তোমরা আছ বলেই আমরা নিরাপদ।
#বাংলাদেশ_পুলিশ
শুভ নববর্ষ! পহেলা বৈশাখের আনন্দ উপভোগ করুন এবং নতুন বছরটি আপনার জীবনে শান্তি এবং সফলতা নিয়ে আসুক।
এই কবির নাম হলধর নাগ।
মাত্র তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন তিনি। সেই সময়টুকুও ঠিকমতো ক্লাসে গেছেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। অথচ তাঁর লেখা কবিতা নিয়ে গবেষণা করে রীতিমতো পিএইচডি ডিগ্রি নিয়েছেন পাঁচজন।
তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে পদ্মশ্রী পুরস্কার। মূলত প্রাচীর কোসলি ভাষায় কবিতা লেখেন তিনি। মজার ব্যাপার হলো নিজের লেখা ২০টি মহাকাব্য এবং সব কবিতা হলধরের মুখস্ত।
৩১ শে মার্চ ১৯৫০ সালে উড়িষ্যার 'বরগড়' জেলার 'ঘেস' গ্রামে একটি হতদরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এই মানুষটি।...মাত্র ১০ বছর বয়সে বাবা মারা যাওয়ায় ক্লাস থ্রি পাস করেই পড়া ছেড়ে দিতে হয় তাকে।...পরিবারের মুখে ভাত তুলে দিতে সেই ঘেস গ্রামেই হাই স্কুলের হোস্টেলে রাঁধুনি হিসেবে তার জীবনসংগ্রাম শুরু করেন।
এই কাজের সময়ই তার সঙ্গে পরিচয় হয় মালতি নামে একটি মেয়ের, যে সেই হোস্টেলেই তাকে রান্নার কাজে সাহায্য করতে আসত।...ধীরে ধীরে মালতিকে ভাল লেগে যায় তার।মালতি বেশ সুন্দরী হওয়ায় মুখে ভালবাসার কথা বলতে না পারলেও রান্নাঘরের দেয়ালে কয়লা দিয়ে কবিতা লিখে মালতিকে ভালবাসার কথা বোঝাতে চাইতেন তিনি।...রান্না ঘরের দেয়াল ভরে উঠত শত শত কবিতায়। ...শেষে এই লাজুক প্রেমিকটির মনের গভীরতা ভাল লেগে যায় মালতির, বিয়েও করেন।...সংসার বড় হয়, আসে তাদের ভালবাসার প্রাপ্তি মেয়ে নন্দিনী। ...স্কুলের শিক্ষকদের পরামর্শে স্কুল গেটের পাশে একটি ছোট বইখাতার দোকান খোলেন তিনি, ছেড়ে দেন রান্নার কাজ।...এই প্রথম কলম হাতে ওঠে তার, আর সাদা পৃষ্ঠার তো কোন অভাব ছিল না দোকানে; শুরু হয় পুরোদমে কবিতা লেখা।..."কোশলি" ভাষায় কবিতা লিখতেন তিনি।...সেই শুরু তার প্রথম কবিতা "ধোদো বড়গাছ" (বুড়ো বটগাছ) প্রকাশ পায় ১৯৯০ সালে। ...এরপর "ভাব", "সুরত" একে একে শত শত কবিতা প্রকাশ পায় তার।...লিখে ফেলেন কোশলি ভাষায় ‘আচিয়া’, ‘বাছার’, 'মহাসতী উর্মিলা’, ‘তারা মন্দোদরী’, ‘শিরি সামালাই’, ‘প্রেম পইচান’, ‘বীর সুরেন্দ্র সাই’, ‘শান্ত কবি বিমাভাই’, ‘র“শি কবি গঙ্গাধর’ ইত্যাদি ২০ টি মহাকাব্য।...তার লেখাগুলি নিয়ে দেশে বিদেশে এখনও পর্যন্ত ৫ জন মানুষ "পিএইচডি" করেছেন, এবং ১৪ জন স্কলার এখনও গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।...২০১৪ সালে তিনি "উড়িষ্যা সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার" পেয়েছেন।...তার সেই বইখাতার স্টলটি এখন তার গুণমুগ্ধ স্কলারদের কাছে মন্দির স্বরূপ।...উড়িষ্যা সরকার সংরক্ষণ করেছে সেটিকে। ...এই অতি সাধারণ মানুষটির নাম "হলধর নাগ"।..সম্বলপুরী-কোশলি ভাষায় সাধারণ গ্রাম জীবনের মানুষের দুঃখবেদনার কথা, ভালবাসার কথা, প্রতিবাদের কথা, অতীত গৌরবের কথা, ধর্মের কথা- এতো সুন্দর আঙ্গিকে এর আগে কেউ তুলে ধরতে পারে নি।...তার লেখার কৌশল একটি নতুন কাব্য ধারা তৈরি করেছে যেটি তার নাম অনুযায়ী "হলধর ধারা" হিসেবে পরিচিত।...তার কাব্যগুলি সঙ্কলিত করে প্রকাশিত হয়েছে "হলধর গ্রন্থাবলী" এবং "হলধর গ্রন্থাবলি-২"।...এই বইগুলি সম্বলপুর ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স সিলেবাসের পাঠ্যসূচিতে স্থান পেয়েছে।
# বিভিন্ন source থেকে তথ্য সংগ্রহীত।।।
Stuff Quarter, Bangladesh Betar
Thakurgaon
5100
Be the first to know and let us send you an email when Curious Habib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Curious Habib: