Motasim Bin Belal

Motasim Bin Belal ✔️Welcome✔️ 🎈স্বাগতম🎈
➡️I want everyone's support⬅️
✅إِنَّ اللَّهَ مَعَ الصَّابِرِينَ✅
🔷নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।”🔷
🟥Blood Group: ''B+''🟥

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ ০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখ...
14/01/2025

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

#সংগৃহীত

ক্লাস থ্রিতে পড়ার সময় আমাদের বন্ধু রাব্বি সবার কানে কানে বলত, "আমাকে দুই টাকা দিলে আমি আমার নুনু দেখাব, প্রমিজ।" ক্লাসের...
14/01/2025

ক্লাস থ্রিতে পড়ার সময় আমাদের বন্ধু রাব্বি সবার কানে কানে বলত, "আমাকে দুই টাকা দিলে আমি আমার নুনু দেখাব, প্রমিজ।" ক্লাসের অনেকেই দুই টাকা দিয়ে রাব্বির নুনু দেখেছে। দুষ্ট প্রকৃতির কতিপয় বালক অবশ্য জিনিস দেখার পর পঞ্চাশ পয়সা দিয়ে বলত, এখন আর নাই দোস্ত, পরে দিবনে। আবার অনেকে হয়তো কোন টাকাই দেয়নি। বঞ্চিত রাব্বি একবুক কষ্ট নিয়ে আড়ালে চোখের জল ফেলেছে তখন। গুরুজনরা তো আর সাধে বলে না, "বাকির কাম ফাঁকি।"

এই নুনু দেখানোর ঘটনা বালকদের মুখে মুখে আগুনের মতো ছড়িয়ে গিয়েছিল কয়েক সপ্তাহের মাঝে। এমনকি শেষপর্যন্ত ঘটনা ক্লাসটিচারের কান পর্যন্ত চলে যায়। স্কুলে রাব্বির বাবাকে ডেকে এই ব্যাপারে নালিশ জানিয়েছিলেন আমাদের তৎকালীন হেডমাস্টার। যদ্দূর জানি, রাব্বির বাবা ওকে চামড়ার বেল্ট দিয়ে প্রচণ্ড মেরেছিলেন। উক্ত ঘটনার জের ধরে রাব্বিকে স্কুল পর্যন্ত বদলে ফেলতে হয়।

রাব্বির সাথে ক্লাস ওয়ান, টু - দুইবছর ভালো বন্ধুত্ব ছিল আমার। ক্লাস থ্রিতে বিচ্ছেদের পর পুরোপুরিই ওর কথা ভুলে গিয়েছিলাম। আজকে প্রায় চব্বিশ বছর পর হঠাৎ আরেক বন্ধুর কল্যাণে ওর ফেসবুকে আইডি খুঁজে পাই। রিকোয়েস্ট পাঠানোর দশ মিনিটের মাথায় এক্সেপ্ট করে ফেলে ও। তারপর বেশ খানিকক্ষণ চ্যাট করে কনফার্ম হয়ে যাই আমরা দুজনেই। হাজার হোক, শৈশবের বন্ধুত্বের একটা আলাদা মাহাত্ম্য তো আছেই!

প্রফাইল স্টক করে দেখলাম, আমাদের সেই নুনুপ্রদর্শক রাব্বি বর্তমানে স্কটল্যান্ডে সেটেলড। প্রাসাদতুল্য বাড়িতে অতিমাত্রায় উত্তপ্ত এক স্লোভাকিয়ান রেডহেড আপ্পির সাথে লিভ টুগেদার করে ও।

কিছুক্ষণ আগে ম্যাসেঞ্জারে রাব্বির সাথে ভিডিও কলে গল্প হলো ঘণ্টাখানেক। জানলাম, স্কটল্যান্ডের সেই বিলাসবহুল বাড়িটা ওর গার্লফ্রেন্ডের। কিছুদিন আগে রাব্বির জন্মদিনে মেয়েটা ওকে একটা ল্যাম্বোরগিনি গিফট করেছে।

সব শুনে চোদনা হয়ে গেলাম আমি। এক পর্যায়ে লজ্জার মাথা খেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "বন্ধু, এইরকম স্লোভাকিয়ান চিক্সরে তুই লদকালদকির জন্য ম্যানেজ করলি ক্যাম্নে?

রাব্বি হাসল। তারপর ফিসফিস করে বলল, "তেমন কিছু না। এখানে এসে প্রথম পরিচয়ের পর জাস্ট বলছিলাম, দুই ইউরো দিলে আমার নুনু দেখাব।"

উপদেশ: যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ের। হবেই হবে দেখা, দেখা হবে বিজয়ের।

🎁৫টি আতর কিনলে ৫টি আতর ফ্রি.।💯⭕সঠিক সুগন্ধী ব্যাক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে।✅👉আমাদের কাছে পাচ্ছেন👈এ্যারাবিয়ান ও  পারফিউম টাই...
09/01/2025

🎁৫টি আতর কিনলে ৫টি আতর ফ্রি.।💯
⭕সঠিক সুগন্ধী ব্যাক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে।✅
👉আমাদের কাছে পাচ্ছেন👈
এ্যারাবিয়ান ও পারফিউম টাইপের ১০টি প্রিমিয়াম আতর যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অফিস আদালত ও যেকোনো অনুষ্ঠানে ব্যবহার উপযোগী।
😊এখানে যে ১০ টি আতর রয়েছে😊
✅এ্যারাবিয়ান টাইপ ৫টি:-✅
০১। আমির আল উদ
০২। জান্নাতুল ফেরদৌস
০৩। ইহসাস আল আরাবিয়া
০৪। ইরানি বাখুর
০৫। হাজরে আসওয়াদ
✅পারফিউম টাইপের ৫টি:-✅
০৬। জুপি
০৭। এক্স-অরজিনাল
০৮। কুল ওয়াটার
০৯। ডানহিল ডিজার
১০। জমজম
যা আমরা সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারী করে থাকি।🚒
✔️অডার্র করার জন্য ১০০টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হবে।
🔴অর্ডার করতে আপনার নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার লিখুন এই ফরমেটে।
যেমন.....
নাম :
গ্রাম :
পোষ্ট :
থানা :
জেলা :
মোবাইল:
✅ এই প্যাকেজটি অর্ডার করতে আমাদের এই নাম্বারে কল করুন ☎ 01511389142 ওয়াটসআ্যাপ করুন।
#হালাল_আতর
#আতর #সুন্নাহ

08/01/2025
বিয়ে হইসে? বাচ্চা নাও৷হাসবেন্ড ভালো না? বাচ্চা নাও, লাইনেচলে আসবে৷হাজবেন্ড ভালো? আলহামদুলিল্লাহ,পালতে সুবিধা হবে বাচ্...
07/01/2025

বিয়ে হইসে?
বাচ্চা নাও৷
হাসবেন্ড ভালো না?
বাচ্চা নাও, লাইনে
চলে আসবে৷
হাজবেন্ড ভালো?
আলহামদুলিল্লাহ,
পালতে সুবিধা হবে বাচ্চা নাও৷
হাজবেন্ডের সাথে ঝগড়া হয়?
বাচ্চা নাও,
সব ঠিক হয়ে যাবে৷
শাশুড়ির সাথে বনেনা?
বাচ্চা নাও,
নাতির ওপর মায়া পড়ে যাবে৷
শ্বাশুড়ি ভালো?
তাড়াতাড়ি বাচ্চা নাও,
হেল্প করবেন৷
শ্বাশুড়ি'র বয়স কম?
এখনই বাচ্চা নাও,
শক্তি সামর্থ্য থাকতে থাকতে৷
শ্বাশুড়ির বয়স বেশী?
আহারে এই বয়সে
নাতীর মুখ দেখবে, বাচ্চা নাও৷
মোটা তুমি?
বাচ্চা নাও, পরে হবেনা৷
চিকন তুমি?
তাড়াতাড়ি বাচ্চা নাও পরে
মোটা হয়ে গেলে সমস্যা৷
মন ঊড়ু ঊড়ু, সংসার ভাল্লাগেনা?
বাচ্চা
নাও,স্থির হয়ে যাবা৷
গোছগাছ প্রিয়?
যাক বাবা, বাচ্চা নাও
তোমার জন্য সুবিধা৷
বাচ্চা ভালো লাগে?
এখনো বসে আছো,
বাচ্চা নাও৷
বাচ্চা ভালো লাগেনা?
নিজের বাচ্চা
নাও, দেখবা৷
ভাইয়ের বাচ্চা এত আদর কর?
নিজে বাচ্চা
নাও, দেখবা নিজেরটা কি৷
দাওয়াতে আসছো, বাচ্চা নাও৷
বেড়াতে গেছ, বাচ্চা নাও।
আড্ডা মা-রছ, বাচ্চা নাও৷
ভাত খাচ্ছ, বাচ্চা নাও৷
ঘুমাইতেসো, বাচ্চা নাও৷
একটা বাচ্চা আছে?
আরেকটা নাও৷
ছেলে আছে?
মেয়ে নাও৷
মেয়ে আছে?
ছেলে নাও৷
বাচ্চা নিতে চাও না?
নিয়ে নাও!
একটি বাচ্চা হইতে পারে সর্বরোগের
মহৌষধ, সকল মুশকিলে আসান।
দলে দলে বাচ্চা নিন!!🙄🥴
কি পোস্ট পড়েন জান বাচ্চা নেন 😒😒😒🙄🙄🙄

🔴 গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে? 🔴আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে:1. একটিভ ইনকাম2. প্যাসিভ ইনকাম3. পোর্টফোলিও ইনকাম---🔴 ১. ...
05/01/2025

🔴 গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে? 🔴

আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে:
1. একটিভ ইনকাম
2. প্যাসিভ ইনকাম
3. পোর্টফোলিও ইনকাম

---

🔴 ১. একটিভ ইনকাম 🔴

একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা, অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে; কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তবে আয় হবে না।

এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি পাওয়া, মাসে নির্দিষ্ট স্যালারি পাওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়।

যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি সর্বোচ্চ কতটুকু আয় করতে পারেন? এর পরিমাণ নির্দিষ্ট, এবং এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়।

---

🔴 ২. প্যাসিভ ইনকাম

প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ।

প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।

এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন।

---

🔴 ৩. পোর্টফোলিও ইনকাম

পোর্টফোলিও ইনকাম হল সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যারা টাকা আছে, তারা সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদের কোনও কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই।

ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা শেয়ার বাজারে, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।

যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে তারা তাদের সম্পদ বৃদ্ধি করতে পারেন।

---

২০-৮০ সিস্টেম এবং আপনার ভবিষ্যৎ

আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ ধনী হয়, এবং ৮০% মানুষ গরিব থাকে। পৃথিবীর সম্পদের বড় একটা অংশ ২০% মানুষের কাছে থাকে।

এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনে আছেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় এক সময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে।

তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন।

আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।

---

উদাহরণ আরও কিছু:
- বই লেখা: আপনি যদি একটি বই লিখে প্রকাশ করেন, তবে প্রতি বিক্রির সাথে আপনাকে কিছু পরিমাণ আয় হবে, যা অবিরাম চলতে থাকবে।
- ইনভেস্টমেন্ট: আপনি যদি স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট অথবা কিপট (Crypto) মার্কেটে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনি প্যাসিভ ইনকাম উপার্জন করতে পারবেন।
- অনলাইন কোর্স তৈরি করা: আপনি যদি কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করতে পারেন, যা মানুষ কিনে নেবে এবং আপনাকে অবিরাম আয় এনে দিবে।

সুতরাং, জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।

02/01/2025

2025 সালের ১ম শুক্রবার নামাজ পড়ে দোয়ায় শরীক রাখবেন।

রিক্সাচালকের স্ত্রী এইচএসসিতে গোল্ডেন পেয়েছে,ওনাকে নার্সিং এ পড়াবে শুনে বেশ অবাক হলাম।আমি হেসে বললাম " কতটাকা লোন তুলবেন...
02/01/2025

রিক্সাচালকের স্ত্রী এইচএসসিতে গোল্ডেন পেয়েছে,ওনাকে নার্সিং এ পড়াবে শুনে বেশ অবাক হলাম।
আমি হেসে বললাম " কতটাকা লোন তুলবেন? "

" জে ১ লাখ টাকা।ঢাহা শহরে পাঠামু।বহুত টেহা লাগবো "

" এতো টাকার কিস্তি সামলাতে পারবেন? "

" পারমু ছার।মাঝ রাইত অব্দি রিসকা চালামু।এক বেলা খাওয়া কমায় দিমু।সব টেহা বউরে পাঠামু,হের যেন কোনো অভাব না হয় "

আমি লোন পাস করে বললাম " আজহার মিয়া,আরেকবার ভেবে দেখেন।বউকে পাঠাচ্ছেন ঢাকায়,ওখানে যদি....."

আমার কথা থামিয়ে দিয়ে আজহার মিয়া বললেন " না ছার,বউরে ম্যালা বিশ্বাস করি।হেয় আমারে ঠকাবো না।খুব ভালো ঘরের মাইয়া,আমারে বহুত পেয়ার করে "
" হু বুঝলাম।লোন পাস হইছে, পরশু এসে টাকা নিয়ে যাবেন "

আজহার সাহেব হাসি মুখে বেড় হলেন।তাকে দেখে অনেক সুখী মানুষ মনে হচ্ছে।রিক্সাচালক হয়ে বউকে নার্সিং পড়াবে,পরিণতি কি হবে কে জানে!

সেই হাসিটাই ছিলো ওনার মুখের শেষ হাসি।এরপর থেকে ওনাকে আর হাসতে দেখিনি।নীরব হৃদয়ে মুখ ভার করে প্রতি মাসে কিস্তির টাকা নিয়ে আসেন।সেদিন বললাম
" আপনার স্ত্রীর পড়াশোনা কেমন চলে? "

তিনি চোখের জল মুছতে মুছতে বললেন " ছার,হেয় আমারে আর চায় না।হাত,পা ধইরাও আটকাইতে পারি নাই "

আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম।আজহার মিয়াকে দেখে ভিষণ মন খারাপ হতে লাগলো।বেচারা স্ত্রীকে পড়াবে বলে লোন তুললো,স্ত্রী নেই!অথচ সে এখনো লোন পরিশোধ করছে!

|| পরিশোধ ||

31/12/2024

হায়াত কমে গেল আর নতুন বছর চলে আসল
😪😪😪

প্রথমে শেখানো হলো ১৮ এর আগে বিয়ে করতে নেই। নানারকম শারীরিক জটিলতা সৃষ্টি হয়। স্বামীর সাথে "বোঝাপড়া" ভালো হয় না। (তবে ১৮ ...
28/12/2024

প্রথমে শেখানো হলো ১৮ এর আগে বিয়ে করতে নেই। নানারকম শারীরিক জটিলতা সৃষ্টি হয়। স্বামীর সাথে "বোঝাপড়া" ভালো হয় না। (তবে ১৮ এর আগে বয়ফ্রেন্ডের সাথে স্কুল পালিয়ে, কলেজ ড্রেসে পার্কের বেঞ্চে বাদাম- ঝালমুড়ির নিষ্পাপ প্রেমে সমস্যা নেই)
১৮ পার হলে বলা হলো গ্র‍্যাজুয়েশান কমপ্লিট করো। তা না হলে তো ইন্টারমেডিয়েট পাশ হয়ে থাকলে।
গ্র‍্যাজুয়েশানের পাশের পর বিয়ে করতে চাইলে বলা হলো আগে মাস্টার্স, তারপর বিয়ে।
মাস্টার্সও শেষ হলো। এখনই তো বিয়ের সময়। ছেলে-টেলে খোঁজা হোক। না! এখন জব খোঁজার সময়। আগে জব, তারপর বিয়ে।
জবও হয়ে গেলো। তাহলে নিশ্চয় এখন বিয়ে? না এখনই না। কারণ, স্যালারি এতই অল্প যে পাত্রের স্যালারির সামনে মান ইজ্জত বলে কিছু থাকে না। তাহলে বিয়ে কবে? স্যালারি আরো বাড়ার পরে। হুমম...
অফিসে খুব ভালো পারফর্ম করে ডাবল প্রমোশনে স্যালারিও প্রায় ডাবল বেড়ে গিয়েছে। এখনই তাহলে বিয়ের সময়। ইয়েস! রাইট হেয়ার, রাইট নাউ। এক্ষুণি। এবার ছেলে খোঁজো। মেয়ের বয়সও ১৮ থেকে ঠেলতে ঠেলতে এখন ৩৫ এর কাছাকাছি।
তা... কেমন ছেলে চাই? প্রতিষ্ঠিত, সুদর্শন, নিজের বাড়ি (ঢাকা বা কোনো বড় শহরে), আর ২০১৮ না হলেও ২০১৫/১৬ মডেলের একটা এলিয়ন বা প্রিমিও থাকলে চলে যাবে।
এখন আবার পাত্র পছন্দ হয় না। কারণ, এই শর্ত মেলাতে গেলে যেসব ছেলে পাওয়া যাচ্ছে তারা প্রায়ই ৪০ এর কাছাকাছি। এদের মধ্যে আবার অনেকের আগের বউ এর সাথে "ছাড়াছাড়ি" হয়ে গিয়েছে। অনেকের আবার মদসহ অন্যান্য ছাইপাশের অভ্যেস আছে। এতসব মেনে নিয়ে কি আরেকজনের ঘরে বউ হয়ে যাওয়া যাবে? আর যেসব কমবয়েসী ছেলে পাওয়া যাচ্ছে তারা তো "প্রতিষ্ঠিত" নয়। হাজব্যান্ডের স্যালারি তার ওয়াইফের স্যালারির অর্ধেকেরও কম। এটা তো এই যুগের আধুনিক নারী হয়ে কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। নো ওয়ে! কাম অন, গাইজ!
১৮ এর তরুণী আজ ৩৫ এর মহিলা। আচ্ছা, তখন যেসব এনজিও, স্কুলের ম্যাডাম- সের, সুশীল সেকুলার আংকেল- আন্টি "বাল্যবিবাহ" বলে এই মেয়েটার একের পর এক আসা বিয়ের প্রস্তাবগুলো ভেঙ্গে দিয়েছিলো, পড়াশুনা আর ক্যারিয়ারের অযুহাত দেখিয়ে সুপাত্র পেয়েও মেয়ের বাবাকে তাদের হাতে পাত্রস্থ করতে দেয় নি- সেই মানুষগুলো আজ কোথায়? কেউ বলবেন না যেনো, তারা ম'রে গিয়েছে। তারা বেঁচে আছে। তারা এখন নতুন ১৮ খুঁজছে। নতুন সুইট সিক্সটিনগুলোকে গ্রুমিং করিয়ে করিয়ে তাদের দল ভারি করছে। এদেরকে "মানুষ শয়তান" বললে কি খুব পাপ হয়ে যাবে?

আর নিচের ছবিটা হলো এই দীর্ঘ সময়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে অবৈধ জেনায় লিপ্ত হয়ে করা স্মার্ট মডার্ন কিছু মেয়ের জঘন্য অন্যায় গুনাহ

সফল হতে চান ❓❓❓২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়...
27/12/2024

সফল হতে চান ❓❓❓

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা-
যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে
বেশি পরিশ্রমী এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না।
শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
only your results are rewarded, not your efforts!!!!
আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই!

আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।
আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে।
নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না।কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না।সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়।কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।

সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি?
আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।
শুধু 'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবেন না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?

একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে।তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়।জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে লিখতে হলে
আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্।সরি!"
রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্ন ভাবে দিই।

আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন।এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।
জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন।
মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়!
কষ্ট করুন,লক্ষ্য ঠিক রাখুন,ব্যর্থ হবেন
কিন্তু থামবেন না,এগিয়ে যান--
১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০টা
শিক্ষা নিন, তারপর সফলতা পান।
লেখাটি ( #সংগৃহীত )...... Ashiq A***n Neel








আমি একজন প্রবাসী। প্রবাস কথাটা শুনলেই কলিজার পাশ কাটিয়ে একটা দাগ কেটে যায়। যখন দেশে ছিলাম তখন আমার বাবা ছিলেন একজন প্রব...
26/12/2024

আমি একজন প্রবাসী। প্রবাস কথাটা শুনলেই কলিজার পাশ কাটিয়ে একটা দাগ কেটে যায়। যখন দেশে ছিলাম তখন আমার বাবা ছিলেন একজন প্রবাসী। বাবার কাছে কত চাহিদা ছিল, সব চাহিদা বাবা হাসিমুখে পূরণ করতেন।

তাই আমিও ভেবে নিয়েছিলাম প্রবাসে মনে হয় অনেক সুখ আর টাকা বাতাসে ওড়ে। তাই বাতাসের উড়ন্ত টাকা ধরতে চলে এলাম প্রবাসে; আর আমার নাম হয়ে গেল প্রবাসী। প্রবাসে আসার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝে গিয়েছিলাম জীবন
কী জিনিস!

যেদিন এসেছিলাম তার পর দিন থেকেই কাজ শুরু করেছিলাম। ভালো প্যান্ট-শার্ট পরে যখন গাড়িতে করে কাজের স্থানে নিয়ে গিয়েছিল, তখন মনের সব স্বপ্ন
চোখ দিয়ে বের হয়ে ওড়ে গেল ওই নীল আকাশে-যেখানে স্বপ্ন দেখতাম চেয়ার-টেবিলে বসে অফিস করব। এভাবেই প্রতিটা প্রবাসী একদিন তার নিজ স্বপ্নগুলোর কথা নিজের অজান্তেই ভুলে যায়। যতই দিন যায় ততই চাহিদা বাড়ে; কিন্তু বেতন বাড়ে চাহিদার ১ শতাংশ।

একটা প্রবাসীর কাঁধের ওপর ভর করে কয়েকটা জীবন স্বপ্ন সাজায় ভালো থাকার। প্রবাসী ছেলেটা হাজারো কষ্টের
বিনিময়ে পরিবারের জন্য মাস শেষে টাকা পাঠায়, বসের কাছে প্রতিদিন কত কথা শুনতে হয় তা শুধু যারা প্রবাসে
থাকেন তারাই জানেন।

সারা দিন কাজ করে বাসায় ফিরে কাপড় পরিষ্কার করতে হয়, রান্না করতে হয়, গোসল করে বাড়িতে ফোন দিয়ে সবার খোঁজখবর নিতে হয়- তাও হাসিমুখে। কিন্তু বাড়ি থেকে শুনতে হয় শুধু চাহিদার কথা। এই মাসে এত লাগবে, এই খরচ ওই খরচ শুধু খরচ আর খরচ। আর সেই চাহিদার বোঝা মাথায় নিয়ে যখন ছেলেটা ঘুমাতে যায়, তখন আর ঘুম আসে না চিন্তায়।

রাত শেষ হয়ে ভোর হয়। আবার কাজ শুরু সকাল ৮ থেকে রাত ৯টা-১০টা। এভাবেই চলতে থাকে একজন
প্রবাসীর গল্প।

আজ একজন ছেলের এক মাসের ইতিহাস লিখব এখানে। ছেলেটার নাম আব্দুল্লাহ, বাড়ি টাঙ্গাইল। সিঙ্গাপুর থাকে চার বছর হল। ছেলেটার মনে অনেক অভিমান, সেগুলো এখানে নাইবা বললাম। প্রতি মাসে ওর ফ্যামিলি বেতন পাওয়ার আগেই চাপে রাখে টাকার জন্য। আব্দুল্লাহ আমার সঙ্গেই থাকে। ওকে আমার অনেক ভালো লাগে। দেখতে সুন্দর, খোঁচা খোঁচা দাড়িগোঁফ। একসময় ক্লাসের ফাস্ট বয় ছিল।
এসএসসি ও এইচএসসিতে এ-প্লাস ছিল। সংসারের অভাবের তাড়নায় সে আজ প্রবাসী।

আমি ওর সুপারভাইজার হওয়ায় আর বড় ভাইয়ের স্নেহ দেয়ায় সে সব কিছু শেয়ার করত আমার সঙ্গে। গত কয়েক মাস ধরে আব্দুল্লাহ মনমরা হয়ে থাকত। বেতন পাওয়ার
সঙ্গে সঙ্গে সব টাকা দিয়ে দিতে হয়।

কয়েক দিন হল আব্দুল্লাহ চুপচাপ হয়ে গেছে; কিছু জিজ্ঞেস করলেই চোখ ছলছল করে ওঠে আর বলে ভাই- স্যালারি দেবে কবে?

প্রতি মাসের ৬-৭ তারিখ বেতন আসে; কিন্তু আজ ১০ তারিখ বেতন আসেনি। বাড়ি থেকে একটু পর পর ফোন দিচ্ছে
টাকার জন্য। ওর খাবার টাকাও শেষ। কাজে আসার জন্য প্রতিদিন বাস ভাড়ার টাকা তাও শেষ এক সপ্তাহ আগেই। এক সপ্তাহ আগে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি রেডি হয়ে বসে আছে, কিন্তু রুম থেকে বের হচ্ছে না। কাছে যেতেই বলল ভাই কাজে যেতে পারব না। পরে ২০ ডলার দিয়ে কাজে
যেতে বললাম।

আজকে ১০ তারিখ হয়ে গেছে কিন্তু বেতন আসেনি, টাকাও নাই। লজ্জায় বা যে কোনো কারণে আমাকেও কিছু বলেনি। একা একাই রুম থেকে চুপ করে বের হয়ে গেল।

ট্রেন স্টেশন এসে আব্দুল্লাহ আশায় আছে যদি কোনো পরিচিত কেউ আসে তার কাছ থেকে ২ ডলার নিয়ে টিকিট কেটে আসবে। কিন্তু পরিচিত কাউকে পায়নি, তাই অপরিচিত কয়েকজন বাংলাদেশি ভাইয়ের কাছে হাত পেতেও ২ ডলার পায়নি। কিন্তু সে মাস শেষে ঠিকই ৮০ হাজার টাকা
বেতন পায়।

আব্দুল্লাহ তখন নিরুপায় হয়ে এক সিঙ্গাপুরিয়ান মহিলার কাছে ২ ডলার চায়। লিখতে গিয়ে আমার চোখের জল ফোনের ডিসপ্লেতে পড়ছে।

কি বলব ভাই বিশ্বাস করেন সঙ্গে সঙ্গে ওই ভদ্রমহিলা ১০ ডলার দিয়ে বলল 'বেবি ইউ হ্যাভ ফুড মানি?'

এই কথা বলার পর আব্দুল্লাহ সঙ্গে সঙ্গে কান্না শুরু করল। ভদ্রমহিলা আবারও বলল- ‘ডন্ট ক্রাইং মাই বেবি’ প্লিজ টেল মি এনি মোর প্রবলেম? আব্দুল্লাহ আবেগে থ্যাংকস ছাড়া
আর কিছুই বলতে পারেনি।

শিক্ষা: একজন প্রবাসী পরিবারের চাহিদা মেটাতে গিয়ে অনবরত নিজের জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বাঁচে প্রবাসের
একেকটা প্রবাসী একেকটা আব্দুল্লাহ।

যে বাংলাদেশি ভাইটি স্টেশনে আব্দুল্লাহকে ২ ডলার দিয়ে সাহায্য করেনি। আল্লাহ যেন তাকে কোনো দিন বিপদে না ফেলেন।

– একজন প্রবাসীর ’জীবন চক্র’!

কিভাবে সম্ভব আমার একপাশে 1.5 ছেলে আর একপাশে 8 বছরের মেয়ে ঘুমায় 🥲স্বামী কে সময় কখন দিবো 🤔 যে মেয়ে নিজের হাতে খায় না,...
25/12/2024

কিভাবে সম্ভব আমার একপাশে 1.5 ছেলে আর একপাশে 8 বছরের মেয়ে ঘুমায় 🥲
স্বামী কে সময় কখন দিবো 🤔
যে মেয়ে নিজের হাতে খায় না, টয়লেট যায় না তাকে আলাদা রুমে ঘুমানোর কথা মনে পড়লে বুক কেঁপে উঠে 💔💔

সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা।

এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭, কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেককিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান।

ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম।

স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।

ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।

দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।

সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক।

কেমন মেয়ে বিয়ে করা উচিত?বিয়ের কথা উঠলে প্রায়ই শুনি- এমন মেয়ে পছন্দ করো যেন জীবনটা শান্তিতে কাটে।কথাটা শুনতে সহজ, কিন্তু ...
24/12/2024

কেমন মেয়ে বিয়ে করা উচিত?

বিয়ের কথা উঠলে প্রায়ই শুনি- এমন মেয়ে পছন্দ করো যেন জীবনটা শান্তিতে কাটে।

কথাটা শুনতে সহজ, কিন্তু এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া যেন গোয়েন্দাগিরির কাজ। ভুল মানুষকে বিয়ে করলে জীবনটা হয়ে যাবে রীতিমতো যুদ্ধক্ষেত্র।

আর সঠিক মানুষ পেলে? তখন আপনার জীবন হবে রবিবারের সকালে লুঙ্গি পরে চা খাওয়ার মতো আরামদায়ক।

এখন প্রশ্ন হলো, কেমন মেয়ে বিয়ে করবেন?

১. বয়স আর সৌন্দর্য দেখুন

সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করতে কে না চায়? তবে শুধু চেহারা দেখে পছন্দ করলে কিন্তু ফাঁপরে পড়তে পারেন। সৌন্দর্যের সঙ্গে বয়সেরও মিল থাকা দরকার। পঁচিশের নিচে বয়স হলে মেয়েদের জীবনের সহজাত প্রাণচাঞ্চল্য থাকে। বিয়ের জন‍্য ২০- ২৫ এর মধ‍্যেই চয়েস রাখুন।

২. পরিবারে বাবা কর্তা কি না, খেয়াল রাখুন

যে পরিবারে বাবা প্রধান, সে পরিবারে শৃঙ্খলা থাকে। কিন্তু যেখানে মায়ের কথায় পুরো বাড়ি ওঠে-নামে, সেখানে মেয়েটির মধ্যে জেদ বা স্বভাবগত একটা কর্তৃত্বপরায়ণতা আসতে পারে। পরে বুঝবেন, এই মেয়েকে বিয়ে করে বাড়ির ‘দারোয়ান’ হয়ে গেছেন।

৩. হাইট যেন আপনার সঙ্গে মানায়

জীবনে অনেক কিছুই মানাতে হয়, হাইট তার মধ্যে অন্যতম। বউয়ের হাইট যদি আপনার চেয়ে বেশি হয়, তখন ঝগড়ার সময় চোখে চোখ রাখতে গিয়ে আপনাকে মই ব‍্যবহার করতে হতে পারে। তাই হাইট একটু ছোট হলেই ভালো।

৪. রান্না ভালোবাসে কি না, দেখুন

মেয়েটি যদি রান্নায় আগ্রহী হয়, তবে সেটা পজেটিভ দিক। কেউ যদি বলে, “রান্নাঘর আমার জায়গা নয়, আমি পাপা কি পরী” তবে একটু ভাবুন। কারণ, খিদে কিন্তু মনের প্রেম বোঝে না, পরীর রূপও বোঝে না।

৫. ফেসবুক প্রোফাইল দেখুন

স‍্যোসাল মিডিয়ায় মেয়েটির পোস্ট ও শেয়ার কী রকম? এগুলা একটু যাচাই করতে হবে। যদি “ছেলেরা মানুষ না” টাইপ পোস্ট বেশি দেখেন, তবে সাবধান।

৬. ছেলেবেস্টফ্রেন্ড? সতর্ক হন

মেয়েটির ছেলেবেস্টফ্রেন্ড আছে কি না, খেয়াল করুন। যদি থেকে থাকে, তবে বুঝুন—আপনার জীবনে নতুন একটা অতিরিক্ত ঝাল মশলা যোগ হতে যাচ্ছে। এই মশলার স্বাদ কেমন হবে, সেটা সময়ই বলে দেবে।

৭. ধর্মীয় মূল্যবোধ দেখুন

ধার্মিক মেয়ে ভালো। সংসার জীবনে শান্তির জন‍্য এটা দরকার আছে। তাই এগুলা একটু ভালো করে এক্সট্রা গুরুত্ব দিয়ে যাচাই করে নিবেন।

৮. মেয়ে কেমন টাইপের কথা বলে, দেখুন

কথাবার্তার মধ্যে যদি অহংকার বা নারীবাদীর আভাস পান, তবে দৌড়ে পালান। মনের রাখবেন- নারীবাদীর সাথে সংসার করতে যাওয়ার চেয়ে চিরকুমার থাকা উত্তম।

৯. শিক্ষা আর প্রজ্ঞা জরুরি

কন্যার শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, তবে তার চিন্তার গভীরতা এবং জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি আরও বেশি জরুরি। এমন মেয়ে খুঁজুন, যে কেবল ডিগ্রিধারী নয়, বরং তার মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম।

জ্ঞান অর্জনের প্রতি তার আগ্রহ কেমন? সে কীভাবে সমস্যার সমাধান খুঁজে পায়? এমন মেয়ে শুধু একজন জীবনসঙ্গী নয়, বরং আপনার জীবনের সঠিক দিকনির্দেশকও হতে পারে।

১০. তার হাসি দেখুন

মেয়েটির হাসি প্রাণবন্ত কি না, দেখুন। একজন মানুষের হাসি তার মনের জানালা। সেই জানালায় যদি সরলতা খুঁজে পান, তবে বুঝবেন, এ মেয়ের সঙ্গে জীবন কাটানো যাবে।

বিয়ে মানে শুধু একটা সামাজিক সম্পর্ক নয়। এটা দু’জন মানুষের আত্মিক বন্ধন। এমন কাউকে সঙ্গী করুন, যার সঙ্গে ঝগড়া করেও হাসি মুখে ঘুমাতে যেতে পারবেন।

কারণ দিনের শেষে, সুখী দাম্পত্য মানেই হলো, যে ঝগড়া শুরু হয়- আমি আর কিচ্ছু খাবো না দিয়ে, তা যেন “চলো আজ একসঙ্গে বিরিয়ানি খাই” দিয়ে শেষ হয়।

বিয়ে এমন একজনকে করতে হবে, যাকে দেখে মনে হবে, “এই মানুষটার সঙ্গে জীবনের প্রতিটি দিন কাটাতে পারি।”

চেহারা, বয়স, পরিবার সবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, তার ভালোবাসা আর আন্তরিকতাই আপনাকে জীবনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

আর ভুল করলে?

“হায়রে আমার জীবন!” বলার জন্য প্রস্তুত থাকুন।

লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶২. বাড়ির সামনে কখনও বড়...
22/12/2024

লোকটা মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴
১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶
২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই এর গাছ লাগাবি না!!✌😑
৩. পুলিশের সাথে কখনও বন্ধুত্ব করবি না!!🙃🤐
দাদা মারা যাওয়ার পর নাতির মাথায় সারাক্ষণ একটাই চিন্তা। দাদা কেন এই কাজগুলো নিষেধ করে গেল? নাতির মনে একটা সময় জেদ চেপে বসলো, সে ভাবলো দাদার নিষেধ করা কাজগুলো সে করবে, এবং দেখবে কী ঘটে!😴😴🤥
যেই কথা সেই কাজ। সে সর্বপ্রথম একজন পুলিশের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে বন্ধুত্ব করলো। মাঝে মাঝেই সেই পুলিশ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে এসে দাওয়াত খাওয়ানো শুরু করলো। পাশাপাশি বাড়ির সদর দরজার সামনে একটি বড়ই গাছ লাগালো। বাকি থাকলো বউয়ের কাছে মনের কথা বলা...🤭🤭🤭
সে বসে বসে প্লান করলো, বউকে মনের কোন কথাটা বলা যায়...😑
সে বাজারে গেল। তিনটা ডাব কিনলো। তিনটা গামছা কিনলো। তারপর দোকান থেকে কিছু লাল রং কিনলো। তারপর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পুকুরঘাটে বসে ডাবের উপর লাল রং মেশালো। রং মেশানোর পর গামছা দিয়ে ডাব এমনভাবে পেচিয়ে ফেললে যাতে দেখে মনে হয় গামছার ভিতরে মানুষের কাটা মাথা...🥴🥴🥴
তারপর দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়িতে এসেই ভং ধরে বউকে বললো, আমি তো তিনটা মানুষকে খুন করে ফেলছি! তুমি এই কথা কাউকে বইলো না প্লিজ...😰🙏
তারপর স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে একটা গর্ত করলো, সেই গর্তে তিনটা ডাব ( পড়ুন কাটা মাথা ) পুঁতে রাখলো। তারপর অনেক দিন কেটে গেল। কোনো প্রকার সমস্যায় হল না...😯😯
নাতি বসে বসে দাদার কথা ভাবছে আর হাসছে। শালা বুইড়া সবই তো করলাম। কিছুই তো হল না। হা হা হা....😂🤣
সবকিছুই ঠিকঠাক যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা একসময় সে ভুলেই গেল। হঠাৎ একদিন বউয়ের সাথে তার প্রচুর ঝগড়া হল। রেগে গিয়ে বউ বললো, তোর গোপন কথা ফাঁস করে দিবো ওয়েট...🥴😐😐
বউ তখন স্বামীর পুলিশ বন্ধুকে ফোন করে বাড়িতে ডাকলো...🤒
পুলিশ আসার পর লোকটির বউ পুলিশকে গর্তের কাছে নিয়ে গিয়ে বললো, এখানে তিনজন মানুষের মাথা আছে, আমার স্বামী এদের খুন করছে...
গর্ত থেকে পুলিশ গামছা পেঁচানো তিনটা মুন্ডু বের করলো। গামছা খুলে দেখা গেল, তিনটা ডাব! বউ তখন বললো, এখানে মানুষের মাথা ছিল, আমার স্বামী মাথা চেইঞ্জ করে ডাব পুঁতে রাখছে!
আমি সাক্ষী...
"ঢাবির রিটেনের জন্য রিটেন সামিট ও জাবির আই-কিউ এর জন্য আই-কিউ সামিট পড়বেই"।
পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে বললো, এরেস্ট হিম!
লোকটি দৌড় দিতে যাবে ঠিক তখনই সদর দরজায় বড়ই গাছের কাটা পায়ে লেগে লোকটি পড়ে গেল। পালাতেও পারলো না...
পুলিশ তাকে ধরে ফেললো, মারতে মারতে জিজ্ঞেস করলো, বল! মুন্ডু গুলা কোথায় লুকিয়ে রাখছিস?
লোকটা আকাশের দিকে মুখ করে কাঁদতে কাঁদতে বললো, দাদা আমারে বাঁচাও, আমার শিক্ষা হয়ে গেছে!! আমারে বাঁচাও!!😬😬😬
C.

বাড়িতে মেহমান এলে সর্বপ্রথম করণীয় হলো, পুরুষ মেহমানকে পুরুষদের রুমে বসতে দিতে হবে আর নারী মেহমানকে নারীদের রুমে বসতে দিত...
20/12/2024

বাড়িতে মেহমান এলে সর্বপ্রথম করণীয় হলো, পুরুষ মেহমানকে পুরুষদের রুমে বসতে দিতে হবে আর নারী মেহমানকে নারীদের রুমে বসতে দিতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর বেডরুমে পুরুষদের বসানো উচিত না।বেডরুমে অনেক সময় কাপড় ঝোলানো থাকে, ব্যক্তিগত জিনিস থাকে। মহিলাদের ব্যবহার্য অনেক কিছুই থাকে বেডরুমে। তাই গাইবে মাহরাম কাউকে বেডরুমে বসানো উচিত না।
বই : পর্দা গাইডলাইন
লেখক : তানজীল আরেফীন আদনান হাফি.

দোয়া করার ফলস্বামী বাজারে গিযে স্ত্রীকে ফোন করছে, কিন্তু নাম্বার ওযেটিং, স্বামী বাসায় এসে দরজার ওপাশ থেকে স্ত্রীকে সালাম...
18/12/2024

দোয়া করার ফল

স্বামী বাজারে গিযে স্ত্রীকে ফোন করছে, কিন্তু নাম্বার ওযেটিং, স্বামী বাসায় এসে দরজার ওপাশ থেকে স্ত্রীকে সালাম দিলেন, তারপর জিজ্ঞাসা করলেন—

কেমন আছো??

স্ত্রী বলল ভাল,

স্বামী বলল, তোমায় ফোন করেছিলাম, কিন্তু নাম্বার ওয়েটিং ছিলো,

কোথায় কথা বলছিলে?

স্ত্রী বলল আমার বান্ধবীর সাথে,

স্বামী বলল, আমার আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আদেশ করেছেন সত্য বলার জন্য, যদিও তোমার জীবন বিপন্ন হয়ে যায়, আর বান্দা যখন মিথ্যা কথা বলে, তখন তাহার মিথ্যা কথার দুর্গন্ধে ফেরেশতা ১ মাইল দূরে চলে যায়। আর আল্লাহর রাসূল বলেছেন, আমার উম্মত কখনো মিথ্যাবাদী হতে পারেনা।

স্ত্রী কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলল, আমার এক বন্ধুর সাথে কথা বলছিলাম, স্বামী বলল দেখ আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হালাল, আর তুমি যে ছেলের সাথে কথা বললে, এমন ছেলেদের সাথে কথা বলা হারাম, তুমি কি জানো জান্নাত কোথায়।

স্ত্রী বলল না,

স্বামী বলল, হুজুর পাক (সাঃ) বলেছেন, জান্নাত তোমার দু উরু ও দু চোয়ালের মধ্যেখানে, যে ব্যক্তি এই দুটি জিনিসের হেফাজত করবে, সে জান্নাতি।

স্বামী নামাজে দাঁড়ালেন, নামাজ শেষে স্ত্রীর জন্য দোয়া করলেন,

ইয়া আল্লাহ! তুমি যদি হযরত ওয়াশী (রাঃ) মতো কঠিন হৃদয়ের মানুষকে, দ্বীনের বুঝ দিতে পারো,

হযরত উমার ফারুক (রাঃ) মতো কঠিন মানুষকে দ্বীনের বুঝ দিতে পারো, তাহলে আমার স্ত্রীকে ও তুমি হেদায়েত দাও, তার মাধ্যমে আমাকে নেককার সন্তান দাও।
স্ত্রী স্বামীর মোনাজাত শুনে, চিন্তা করলো আমি যার সাথে কথা বলি সে তো, এই মানুষের জুতা টানার যোগ্যতা নাই, সব কিছু জেনেও আমাকে এতোটা ভালবাসে। আর নয়, আজই তওবা করবো, আর স্বামীর পায়ে ধরে ক্ষমা চাইবো। গভীর রাতে স্ত্রী তার স্বামীর পায়ে ধরে ক্ষমা চাইছে, স্বামী বলছে, আমি জানি তুমি অবুঝ, তাই ভুল করেছো, আল্লাহ তোমায় হেফাজত করুন, স্বামী তাহার স্ত্রীকে বুকে টেনে নিয়ে চোখের পানি ছেড়ে, আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করলো।

আমাদের সমাজে আজকাল এমন ছেলে পাওয়াই কষ্টকর, আপনার স্ত্রী তো আর ফেরেশতা নয়, তাহলে তার ভুল গুলো কেন সুধরে নিতে পারেন না।

আল্লাহ্ সবার ভাগ্যে এমন নেককার স্বামী-স্ত্রী নসিব করে দিও, আমিন।

বই : হে সুখ অন্বেষনকারী তোমাকে বলছি, পৃ. ৯৯।
- Hidayat-হিদায়েত

Address

East Nakhal Para
Tejgaon
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Motasim Bin Belal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Motasim Bin Belal:

Videos

Share