এসো সত্যের সন্ধানে।

এসো সত্যের সন্ধানে। Honesty is a very precious gift. Don't expect it from the cheap guy.

28/04/2024
পিত্তপাথর অপারেশন ও জটিলতা
24/04/2024

পিত্তপাথর অপারেশন ও জটিলতা

সহকারী অধ্যাপক ডা. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (সার্জারি)এমএস (হেপাটোবিলিয়ারি & .....

💝আপনার বিবাহিত জীবনকে মধুময় করতে নেক্সট উপহারঃ♥ (এনার্জি বুস্টার) (Energy Booster)♥👉যৌন সমস্যা সমাধান ও পুরুষ বন্ধ্যাত্ব...
16/04/2024

💝আপনার বিবাহিত জীবনকে মধুময় করতে নেক্সট উপহারঃ
♥ (এনার্জি বুস্টার) (Energy Booster)♥
👉যৌন সমস্যা সমাধান ও পুরুষ বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণে টেস্টোস্টেরন হরমোনেরর ভূমিকা :
👉পুরুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হরমোন হচ্ছে টেস্টোস্টেরন হরমোন। এটাকে সেক্সহরমোনও বলা হয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের "National Institute of Health" এর মতে এই হরমোনের উপরই নির্ভর করে পুরুষের পুরুষত্ব এবং উর্বরতা। তাই প্রত্যেক পুরুষের পরিমিত মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকা জরুরি।
👉কিন্তু গবেষনায় দেখা গেছে ২৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রত্যেক পুরুষের এই হরমোন স্বাভাবিকভাবেই প্রতিবছর ১% থেকে ২% হারে কমতে থাকে।
এটা পুরুষের জন্য কঠিন সমস্যা। কেননা, গবেষণায় জোড়ালাভাবে দেখা গেছে যে, স্বল্পমাত্রার টেস্টোস্টেরনের সাথে বিভিন্ন রোগের ঝুকি বৃদ্ধি সহ অতিরিক্ত মেদ এবং অকাল মৃত্যুরও সম্পর্ক রয়েছে।
👉বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে টেস্টোস্টোরেন হরমোন কমে যাওয়ার কারণে একজন পুরুষ যেসকল স্বাস্থ্য জটিলতার সম্মুখীন হয় তাদের অন্যতম একটি হচ্ছে Sexual Disability বা যৌন অক্ষমতা। যেমন;
👉 Libido বা যৌনাকাঙ্ক্ষা কমে যাওয়া।
👉 Dysfunction বা পুরুষাঙ্গের উথ্থানজনিত সমস্যা।

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয় ও কাদের ঝুঁকি থাকে জানিয়েছেন মানবিক সাহায্য সংস্থার স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কর্মকর্তা নাজিয়া আফরিনদীর্...
12/04/2024

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয় ও কাদের ঝুঁকি থাকে জানিয়েছেন মানবিক সাহায্য সংস্থার স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কর্মকর্তা নাজিয়া আফরিন

দীর্ঘসময় ধরে না খেয়ে থাকলে এবং বছরের পর বছর খাবারে অনিয়ম করলে, পিত্তথলির পিত্তরস ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তখনই তৈরি হয় পিত্তথলিতে পাথর। এই পাথর শুধু খাবারে অনিয়মের জন্য নয়; ভেজাল খাবার, রক্তে চর্বির মাত্রা বৃদ্ধি, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং পারিবারিক কারণেও হতে পারে। এ ছাড়া শরীরে চর্বি বেশি জমলে, পানি কম খেলে, রক্ত বেশি ভাঙলে এ রকম পাথর জমতে পারে। তবে পিত্তরস কোনো কারণে ঘন হলে এ আশঙ্কা বেড়ে যায়। সাধারণত পাঁচটি এফ থাকলে এ পাথর হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এগুলো হলো ফ্যাট, ফিমেল, ফেয়ার, ফার্টাইল এবং ফোরটি।

কোন খাবার খাবেন

বিভিন্ন ধরনের ফল ও ফলের রস : পিত্তথলিতে পাথর হলে শসা, আপেল, গাজর, বিট, নাশপাতি জুস করে খেলে ভালো। তবে অবশ্যই চিনি না মিশিয়ে বরং আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে খাওয়া উচিত।

হলুদ : হলুদে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা গ্রহণে পিত্তথলি থেকে প্রায় ৮০% পর্যন্ত পাথর দূর হতে পারে।

শস্য ও দানাজাতীয় খাবার : শস্য ও দানাজাতীয় খাবার ট্রাইগ্লিসারাইড ও খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে পিত্তথলির পাথর তৈরিতে বাধা দেয়।

অ্যালোভেরা, ইসবগুল, তোকমাদানা, ওলট কম্বল ডালের রস : অ্যালোভেরা, ইসবগুল, তোকমাদানা, ওলট কম্বলের ডালের থকথকে রস পিত্তথলির পাথর প্রতিরোধে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।

পুদিনা পাতা : পুদিনা পাতায় লৌহ, পটাশিয়াম, ম্যাংগানিজ, মেন্থল, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট এবং এসেনশিয়াল অয়েল, যা শক্তিশালী জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে এবং পিত্তথলিতে হওয়া প্রতিরোধ করে।

যা খাবেন না

১. সব ধরনের চর্বিযুক্ত ও দুগ্ধজাত খাবার বাদ দিতে হবে।

২. লাল মাংস, মুরগির মাংস, ডিম বাদ দিতে হবে।

৩. সব ধরনের প্যাকেটজাত, প্রক্রিয়াজাত ও বেকড খাবারও চা, কফি ও তামাক গ্রহণ করা যাবে না।

এ রোগ প্রতিরোধে ভালো খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম ও দৈনিক ২.৫-৩ লিটার পানি পান করতে হবে।

12/04/2024

ফলো দিলে ফলো পাবেন কিন্তু ফলো দিয়ে আনফলো করেন কেন?খারাপ কিছু তো পোস্ট করি না।

05/04/2024
কথায় আছে ১২ হাত বাংগি ১৩ হাত তার বিচি।সজনে ১৪০ টাকা কেজি, সবজির চাইতে খোসাই বেশি।
04/04/2024

কথায় আছে ১২ হাত বাংগি ১৩ হাত তার বিচি।সজনে ১৪০ টাকা কেজি, সবজির চাইতে খোসাই বেশি।

03/04/2024
30/03/2024

Water melon 40 taka kilogram

29/03/2024

اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক’।

অর্থ : হে আল্লাহ, আপনি আপনার হালালের মাধ্যমে আমাকে পরিতুষ্ট করে হারাম থেকে বিরত রাখুন এবং আপনার অনুগ্রহের মাধ্যমে আপনি ছাড়া অন্য সবার থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী করুন।

আজ বোন ও দুলাভাই আর ভাইগনাদের খোজ নেয়া বাদ দিয়েছিস।আমি কখনোই ভাবিনি তোর ভিতরে মানবতা থাকবে না।এত বড়লোক হসনাই যে এত অহংকা...
22/03/2024

আজ বোন ও দুলাভাই আর ভাইগনাদের খোজ নেয়া বাদ দিয়েছিস।আমি কখনোই ভাবিনি তোর ভিতরে মানবতা থাকবে না।এত বড়লোক হসনাই যে এত অহংকার হইছে।২০২০ সালের পর আমি ৪ বার গুরুতর অসুস্থ হয়েছি বাট তোরা কেউ দেখতে আসলি না।তোর বোনের পা ভেংগে ২ মাস ঘরে পরেআেছিলো দেখতে আসলি না।মনে রাখিস এক মাঘে শীত যায় না।

19/03/2024
16/03/2024
সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ।   নানাবিধ উপকার থাকলেও টক দই খাওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। এতে শারীরিক জটিলতা...
15/03/2024

সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ।

নানাবিধ উপকার থাকলেও টক দই খাওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। এতে শারীরিক জটিলতায় পড়ার সম্ভাবনা এড়িয়ে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া সম্ভব।
হজমে দই, বিশেষ করে টক দইয়ের কার্যকারিতার কথা কমবেশি সকলেরই জানা। স্বাদের পাশাপাশি নানাবিধ পুষ্টিগুণ থাকায় অনেকেই নিয়মিত শেষ পাতে টক দই খেতে পছন্দ করেন।

টক দইয়ে দুধের চেয়ে বেশি ক্যলসিয়াম, ভিটামিন পাওয়া যায়। টক দইয়ে থাকে বিভিন্ন উপকারী ব্যাকটেরিয়া, প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল ও ফসফরাসের মতো উপাদান। তাই নিয়মিত টক দই খেলে পাওয়া যায় অনেক উপকার।

যাদের দুধ খেলে হজমে সমস্যা হয়, দুধের বিকল্প হিসেবে তারা খেতে পারেন দই, বিশেষ করে, টক দই। নিয়মিত টক দই গ্রহণে যেমন আপনার হজমের সমস্যা কাটাবে, তেমনি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।

আজকে চলুন জেনে নেই টক দইয়ের উপকারিতা ও এটি গ্রহণে কী কী নিয়ম মানলে সমস্যা এড়িয়ে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যাবে।

উপকারিতা

টক দইয়ের উপকারিতা পেতে সবচেয়ে ভালো হয় যদি ঘরেই এটি তৈরি করে নিন। টক দই শরীরের যেসব কাজে লাগে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

পেটের যেকোনো সমস্যায় উপকার মেলে টক দই খেলে। দইয়ে থাকে উপকারি ব্যাকটেরিয়া যা, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়াও টক দই পেটে আলসার হওয়ার ঝুঁকিও কমায় বলে বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায়।
টক দই শরীরে টক্সিন (বিষ) জমতে বাধা দেয়। ফলে অকালবার্ধক্য রোধ করে। তাই নিজেকে ফিট ও সৌন্দর্য ধরে রাখতে নিয়মিত টক দই খেতে পারেন।
টক দই রক্তের শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে দেয় বলে গবেষণা থেকে জানা যায়। শ্বেতকণিকা রোগ প্রতিরোধে সামনের সারির সৈনিকের কাজ করে। ফলে নিয়মিত টক দই খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে টক দই। টক দই খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে, ফলে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা যায়। তাই যারা বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন, তারা নিজেদের খাদ্য তালিকায় যোগ করতে পারেন টক দই।
যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাদের জন্য বেশ উপকারী এই খাবারটি। দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্টকে সুস্থ ও সবল রাখে। এতে রক্তচাপও থাকে নিয়ন্ত্রণে।
চর্মরোগ প্রতিরোধেও কাজে লাগে টক দই। দইয়ে প্রাকৃতিকভাবে ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে, যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করে। এতে বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
টক দইয়ে থাকে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস, যা দাঁত ও হাঁড় মজবুত করে। এছাড়া অস্টিওপরোসিস, আরথ্রাইটিসের হাঁড়ের রোগ প্রতিরোধেও ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এটি।
মানসিক চাপ কমানোর ক্ষেত্রে যারা খাবারের ওপর নির্ভরশীল, তারা টক দই খাওয়ার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন গবেষণা বলছে, টক দইয়ে আছে এমন সব উপাদান, যা বিষণ্ণতা দূর করে এবং মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
যাদের মুখের আলসার আছে, তারা দিনে ২-৩ বার টক দই লাগাতে পারেন। সমপরিমাণে টক দই ও মধু মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যা খেলেও মুখের ঘা দূর হয় বলে জানা যায়।
এ ছাড়া সকালে বা দুপুরে খাওয়ার আগে বা খালি পেটে দই খেলে এর সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যায় বলে গবেষণা থেকে জানা যায়।

সতর্কতা

বেশ উপাকারী হলেও টক দই খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত। তাহলে অ্যাসিডিক এ খাবারটি থেকে হওয়া যেকোনো সমস্যা এড়িয়ে চলা সম্ভব হবে।

দই গরম করে বা রোদে রেখে খাওয়া উচিত নয়।
সন্ধ্যার পর টক দই না খাওয়াই ভালো, এতে হজমে সমস্যা হতে পারে।
ফ্রিজ থেকে বের করেই ঠাণ্ডা দই খাবেন না, এতে ঠাণ্ডা লেগে সর্দি-কাশি হতে পারে। কারণ দই একটি ঘন খাবার ফলে পেটে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পর্যন্ত ঠাণ্ডা থাকে এটি।
সর্দি বা কাশি থাকলে দই এড়িয়ে চলাই উত্তম।
টক দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়।
যাদের বাত, হাপানি, কিডনি ও অ্যাসিডিটির সমস্যা রয়েছে বা যারা লিকোরিয়া রোগী, তারা টক দই খেতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমিতভাবে খেতে পারেন।

এছাড়া বিভিন্ন গবেষণা ও আয়ুর্বেদের দাবি, যত উপকারীই হোক না কেন, রোজ টক দই না খাওয়াই ভালো।

আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, মাছ ও মাংসের মতো গুরুপাক খাবারের সঙ্গে টক দই খাওয়া ঠিক নয়। এতে খাবার হজমের সময় শরীরে টক্সিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে অন্যান্য রোগ সৃষ্টির কারণ।

21/02/2024

এটিএন বাংলা সংবাদ দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । সাবস্ক্রাইব করে এটিএন বাংলার সাথেই থাকুন । ATN Bangla===============A...

11/02/2024
মাশরুমের যত ঔষধিগুণমাশরুম ক্লোরোফিলবিহীন ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ এবং নতুন ধরনের সবজি যা সম্পূর্ণ হালাল, সুস্বাদু, পুষ্টিকর ...
27/12/2023

মাশরুমের যত ঔষধিগুণ
মাশরুম ক্লোরোফিলবিহীন ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ এবং নতুন ধরনের সবজি যা সম্পূর্ণ হালাল, সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও উচ্চ খাদ্যশক্তি এবং ভেষজগুণে ভরপুর। এর মধ্যে ২৫-৩০% প্রোটিন আছে যা অত্যন্ত উন্নত ও নির্ভেজাল। এতে উপকারী শর্করা ও চর্বি আছে।
মাশরুমের যত ঔষধিগুণ

লাইফস্টাইল ডেস্ক

৩ মিনিটে পড়ুন

মাশরুম পছন্দ করেন না এমন লোক কমই পাওয়া যায়। বিশ্বের নানা দেশে, নানাভাবে মাশরুম খাওয়ার চল রয়েছে। এক এক দেশে মেলে মাশরুমের এক এক রকম প্রজাতি। সব মাশরুম বা ছত্রাক কিন্তু খাওয়ার উপযোগী নয়। খাওয়ার উপযোগী মাশরুম সাধারণত চাষ করা হয়।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে মাশরুম। পেট ভালো রাখতে সাহায্য করে মাশরুম। ডায়েটে মাশরুম রাখলে অতিরিক্ত ফ্যাট জাতীয় খাবারের ক্ষতি অনেকটাই ঠেকানো যায়।


মাশরুম বিভিন্ন জটিল রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। মাশরুমের পুষ্টিগুণের পাশাপাশি যেসব ঔষধিগুণ পাওয়া যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক!

মাশরুমের যত ঔষধিগুণ


১. গর্ভবতী মা ও শিশুদের রোগ প্রতিরোধে:

মাশরুমে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন ও মিনারেলের এমন সমন্বয় আছে যা শরীরের ইমিউন সিষ্টেমকে উন্নত করে। নিয়োসিন ও অ্যাসকরবিক এসিড বা ভিটামিন সি’র প্রাচুর্য থাকায় মাশরুম স্কার্ভি, পেলেগ্রা প্রভৃতি শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের রোগ প্রতিরোধে উপকারী।

আরও পড়ুন: পেঁয়াজের যত গুণ

২. বহুমুত্র প্রতিরোধে

বহুমুত্র বা ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের শর্করা ও ফ্যাট জাতীয় খাবার ক্ষতিকারক। ফ্যাট ও শর্করা কম এবং আঁশ বেশি থাকায় বহুমুত্র বা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য মাশরুম বিশেষ উপকারী ও ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ খাবার। নিয়মিত খেলে ব্লাড সুগার কমিয়ে আনা সম্ভব।


৩. চর্মরোগ প্রতিরোধে মাশরুম

নানা ধরনের চর্মরোগ নিরাময়ে মাশরুম বিশেষভাবে উপকারী। ঝিনুক মাশরুমের নির্যাস থেকে খুশকি প্রতিরোধী ঔষধ তৈরি করা হয়।


৪. উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ প্রতিরোধে

মাশরুমে কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাষ্টটিন, এনটাডেনিন, কিটিন এবং ভিটামিন বি, সি ও ডি থাকায় নিয়মিত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ নিরাময় হয়।


৫. দাঁত ও হাড় গঠনে

মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি আছে। শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এই উপাদানগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।


৬. ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে

মাশরুমের বেটা-ডি, ল্যামপট্রোল, টারপিনয়েড ও বেনজো পাইরিন আছে যা ক্যানসার ও টিউমার প্রতিরোধ করে। ফ্রান্সবাসী পর্যাপ্ত পরিমাণ মাশরুম খান বলে গত এক শতাব্দী ধরে ক্যানসার রোগের প্রাদুর্ভাব কম বলে দাবি করা হয়। সম্প্রতি জাপানের জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউটের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে মাশরুমের ক্যানসার প্রতিহত করার ক্ষমতা আছে।


৭. মাশরুম এইডস প্রতিরোধক

মাশরুমে ট্রাইটারপিন থাকাতে বর্তমানে এটি বিশ্বে এইডস প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।


৮. আমাশয় রোগ নিরাময়ে মাশরুম

মাশরুমে ইলুডিন এম ও এস থাকাতে আমাশয়ে উপকারী।


৯. হাইপার টেনশন

মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে।


১০. পেটের পীড়ায় ও প্রোটিন যোগানে

মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন আছে। এই প্রোটিন সুস্বাদু ও মুখরোচক। মাশরুমে পর্যাপ্ত পরিমাণ এনজাইম আছে। বিশেষতঃ ট্রিপসিন এবং অগ্নাশয় থেকে নির্গত জারকরস আছে বলে মাশরুম খাদ্য পরিপাক ও হজমে সাহায্য করে, রুচিবর্ধক এবং পেটের পীড়া নিরামক।


১১. কিডনির রোগ প্রতিরোধে
মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও অ্যান্টি-এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায়, কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।

আরও পড়ুন: রসগোল্লার যত গুণ

১২. চুল পড়া ও পাকা প্রতিরোধে
মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে সালফার সরবরাহকারী এমাইনো এসিড থাকায়, নিয়মিত খেলে চুল পড়া ও পাকা প্রতিরোধ করে।


১৩. দৃষ্টিশক্তি রক্ষায়

মাশরুমের খনিজ লবণ চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষার জন্যও সমাদৃত।


১৪. হেপাটাইটিস-বি ও জন্ডিস

মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড, লৌহ এবং লিংকজাই-৮ নামক এমাইনো এসিড থাকায় হেপাটাইটিস-বি ও জন্ডিসের প্রতিরোধক।


১৫. এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা

শরীরে এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে নিয়মিত মাশরুম খেলে তা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

আপনার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় রাখুন মাশরুম। মাশরুমের উপস্থিতি আপনার খাদ্যতালিকাকে করবে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ও আকর্ষণীয়।
সম্পূর্ণ নিউজ সময়
লাইফস্টাইল
২৩ টা ৫১ মিনিট, ৩ এপ্রিল ২০২২

জিনুক মাশরুম কারো লাগলে যোগাযোগ করবেন।মাশরুমের উপকারিতা1. প্রোটিন মহান অবদানকারীযারা নিরামিষ খাবার অনুসরণ করেন তাদের জন্...
22/12/2023

জিনুক মাশরুম
কারো লাগলে যোগাযোগ করবেন।

মাশরুমের উপকারিতা

1. প্রোটিন মহান অবদানকারী
যারা নিরামিষ খাবার অনুসরণ করেন তাদের জন্য মাশরুম প্রোটিনের একটি বড় উৎস। আপনি যদি এমন কেউ হন যিনি খুব বেশি মাংস পছন্দ করেন না, তাহলে প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা পূরণের জন্য আপনি সহজেই আপনার দৈনন্দিন খাবারে মাশরুম যোগ করতে পারেন। মাশরুমে অ্যামিনো অ্যাসিডের সম্পূর্ণ প্রোফাইল থাকে যা প্রোটিনের বিল্ডিং ব্লক। অতএব, মাশরুম প্রোটিনের জন্য একটি ভাল বিকল্প।

2. হতাশা এবং উদ্বেগের বিরুদ্ধে লড়াই করে
মাশরুমে অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যাগুলির জন্য একটি চিকিৎসা হিসাবে বিবেচিত হয়। এটিতে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি 6 এবং সেরোটোনিনের মতো অন্যান্য পুষ্টিগুণও রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং মেজাজ, ঘুম এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

3. অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে
আপনার জিআই ট্র্যাক্টে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। মাশরুম খাওয়ার অভ্যাস জিআই ট্র্যাক্টে ব্যাকটেরিয়ার সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের পরিচর্চা করে। এছাড়াও, মাশরুমগুলিতে প্রিবায়োটিক রয়েছে যা জীবন্ত অণুজীব, প্রোবায়োটিকগুলির বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে। এই অণুজীব আপনার শরীরের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।

4. ওজন হ্রাস করে
মাশরুমে চর্বি এবং ক্যালোরি কম থাকে এবং মাংসের একটি দুর্দান্ত বিকল্প - মাশরুমের প্রোটিন সামগ্রী আপনার শরীরের ওজনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও, খনিজ বৈশিষ্ট্য আপনার চর্বি বিপাক করতে সাহায্য করে।

5. উজ্জ্বল ত্বক
মাশরুম তামার একটি ভালো উৎস। চুলের বৃদ্ধি এবং কোলাজেন গঠনের জন্য কপার অপরিহার্য। তাই মাশরুম উজ্জ্বল ত্বক এবং স্বাস্থ্যকর চুলের প্রচার করে।

12/11/2023

চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না।প্লিজ ভিডিওটি শেয়ার দিবেন।

Address

Tangail

Telephone

+8801765000661

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when এসো সত্যের সন্ধানে। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to এসো সত্যের সন্ধানে।:

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like