Humans of MBSTU

Humans of MBSTU Featuring MBSTU Since 2016
Showcasing stories | Sharing Memories
Share your Reviews

সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এর শুভেচ্ছা।ঈদ হোক আনন্দময়।আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।পেইজের এডমিনদের জন্য কেউ সালামী পাঠাত...
22/04/2023

সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এর শুভেচ্ছা।
ঈদ হোক আনন্দময়।
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

পেইজের এডমিনদের জন্য কেউ সালামী পাঠাতে চাইলে শুধু একটা মেসেজ অথবা কমেন্টে জানালেই হবে।
বাকিটা আমরা নিজ দায়িত্তে বুঝে নিবো।

মাভাবিপ্রবি -তে ভর্তি আবেদন করার আগ পর্যন্ত আমি জানতাম না একজন আদিবাসী হিসেবে আমার কোটা সুবিধা রয়েছে। - বকুল চন্দ্র বর্...
13/04/2023

মাভাবিপ্রবি -তে ভর্তি আবেদন করার আগ পর্যন্ত আমি জানতাম না একজন আদিবাসী হিসেবে আমার কোটা সুবিধা রয়েছে। - বকুল চন্দ্র বর্মণ

চায়ের দোকানে ও কৃষি কাজ করে নিজের প্রাইমারী ও মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন কাটিয়েছি । হাই স্কুলের সম্পূর্ণ পাঁচ বছর একটা স্কুল ড্রেসেই কাটিয়ে দিয়েছি এবং ক্লাস টেনে যখন আমি ছিলাম তখন সেই ড্রেস ঘামের দাগে একদম অবহারযোগ্য ছিল। এই অব্যবহারযোগ্য ড্রেস নিয়েই আমি এসএসসি পরীক্ষা দিই। আমার স্কুল ও এলাকা থেকে অর্থাৎ কোচ সম্প্রদায় থেকে আমি প্রথম যে কিনা এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাই। পৃথিবীটা যে এত বড় সেটা ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজে ভর্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত আমি জানতাম না। উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য নিজেদের জমি বিক্রি করতে হয়।

উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করার পর এক বন্ধুর কাছে প্রথম জানতে পারি যে বিশ্ববিদ্যালয় বলতেও কিছু একটা আছে। যার কারনে নিজেদের শেষ জমিটুকুও বিক্রি করে ঢাকায় চলে আসি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। হয়তো মানুষের জন্য কাজ করার উদ্দেশ্যেই মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিই। কিন্তু আমি তখনও জানতাম না যে একজন আদিবাসী হিসেবে আমার বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষায় কোটা সুবিধা রয়েছে। যার কারণে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ১৫৭ মার্ক পেয়েও মেডিকেলে পড়ার সুযোগ হয়নি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন নিয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়ার পর ঢাকা থেকে যখন চলে যাচ্ছি ঠিক তখনই মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞানের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার খবর পাই। কিন্তু সেই আর্থিক সমস্যা তখনও আমাকে ধরে রেখেছে। বাসা থেকে মায়ের সর্বশেষ থাকা একমাত্র গরু বিক্রি করে সেই টাকা আমার হাতে তুলে দিয়ে মা বললেন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে। মাভাবিপ্রবি-তে এভাবেই আমার যাত্রা শুরু হয়।

বিধাতার দয়ায় প্রথম বর্ষের শেষ দিকেই হলে ওঠার সুযোগ পাই। যার কারণে টিউশনি করিয়ে যেটুকু আয় করতে পারতাম তা দিয়ে মোটামুটি নিজের খরচের জন্য আর পেছনে তাকাতে হয়নি। আদিবাসী হিসেবে সরকারি ব্যবস্থাপনায় আমরা যে সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়ার যোগ্য তা আমার আমি বা আমার সম্প্রদায় কখনো জানি নাই বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের ঠাকুরগাও ও পঞ্চগড় জেলায় আমরা যারা আছি। এই না জানার কারণে আমার এলাকায় প্রতিবছর শতশত কোচ-বর্মন জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে, সেই আক্ষেপ থেকেই আদিবাসী সংগঠন নিয়ে কাজ করা শুরু।

মাভবিপ্রবি আদিবাসী ছাত্র সংগঠনে যুক্ত হওয়ার পর দেশে আদিবাসীদের নিয়ে কাজ করে এরকম সংগঠনগুলোকে ধীরে ধীরে খুঁজে নিতে শুরু করলাম। যোগ্য নেতৃত্ব এর অভাব এবং 'ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী' ও 'আদিবাসী' শব্দ দুটির মাঝে আটকে পড়ে নিজ সম্প্রদায়ের অধিকার আদায়ের জন্য প্রায় এক বছর সংগ্রাম করি। ২০১৬ সালে ঠাকুরগাঁওয়ের তৎকালীন নতুন ডিসি মহোদয় স্যার যোগদানের পরে আমরা কয়েকজন মিলে তার সাথে দেখা করি। আমাদের সমস্ত ডকুমেন্ট নিয়ে যখন উনাকে সবকিছু বুঝিয়ে বলি তখন উনি আমাদের আশ্বাস দেন সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার। সেদিন প্রায় দেড় থেকে দুই ঘন্টা মিটিং এর পর আমরা যখন বের হই তখন আমার সাথে যারা গিয়েছিল তাদের সবার একটাই কথা ছিল - "বকুল এখন থেকে আমাদের অনেক দায়িত্ব।" এভাবেই ২০১৬ সালে উত্তরবঙ্গের কোচ-বর্মনদের জন্য প্রতিষ্ঠা করি বাংলাদেশ কোচ-রাজবংশী-বর্মন সংগঠন। পরবর্তী দেড় বছর বিভিন্ন সভা, আন্দোলন এবং ডিসি অফিসে দৌড়াদৌড়ির মধ্য দিয়ে আমার সময় কাটছিল। অতঃপর ২০১৮ সালের শেষ পর্যায়ে এসে তৎকালীন ডিসি আব্দুল আওয়াল স্যার আমাদের আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেন।

আমার একটাই উদ্দেশ্য ছিল এসবের। আদিবাসী হিসেবে আমার জাতিগোষ্ঠী তাদের গৌরবজ্জ্যল ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ভাষা হারিয়ে যেন বিলুপ্ত হয়ে না যায় অর্থাৎ জাতিগত স্বীকৃতি নিশ্চিত করা এবং সরকারিভাবে যে ন্যূনতম সুবিধা আমাদের প্রাপ্য তার অভাবে যেন আমার এলাকার কোন মেধাবী যেন ঝরে না পড়ে। সেই থেকে এখন পর্যন্ত আমার এলাকা থেকে কোচ-বর্মন সম্প্রদায়ের ৮০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানের সাথে পড়াশোনা করছে যাদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সহ পড়াশুনা ভালভাবে করার জন্য সার্বিকভাবে সহযোগীতা করার আমি চেষ্ঠা করছি এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে পড়াশুনার প্রতি মনোযোগী ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সর্বাত্নকভাবে চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আদিবাসী ছাত্র সংগঠন থেকে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ কোচ-রাজবংশী-বর্মন সংগঠন প্রতিষ্ঠা, কোচ আদিবাসী সংগঠন এবং কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন আদিবাসী সংগঠনের সাথে যুক্ত থেকে - সমতলের পিছিয়ে পড়া আদিবাসী জনগোষ্ঠীর কাছে শিক্ষার আলো যেন ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে সেই উদ্দেশ্যে কাজ করে গিয়েছি এবং এখনো যাচ্ছি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আদিবাসী সংগঠন গুলোর সাথে আন্তরিকতা ও সু-সম্পর্ক ও তরুন সেতুবন্ধন তৈরির মাধ্যমে সেই ধারাবাহিকতা এখনো বজায় রাখার চেষ্টা করছি। সেই সাথে নিজ টিউশনির টাকা বাচিয়ে আদিবাসী কোচ সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহযোগিতার জন্য "বকুল ফাউন্ডেশন" নামে ছোট্ট একটি তহবিল তৈরি করেছি যেখানে আমার সম্প্রদায়ের লোকেরা তাদের সমর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন সময় সহযোগিতা করে থাকে।

পৃথিবীর সকল বাবা মা- ই তাদের সন্তানকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখেন। আমি যখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই তখন বাবা জিজ্ঞেস করেছিলেন ফার্মেসি সাবজেক্ট নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হওয়া যাবে কিনা। চায়ের দোকানে কাজ করা থেকে শুরু করে জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোতে “একজন বকুলদা” হিসেবে ফিচার হওয়া- সেইসাথে মানুষের জন্য কাজ করার পাশাপাশি বাবার সেই স্বপ্নপূরণের চেষ্টা করে যাচ্ছি।

I didn't know I had quota benefits as an indigenous until I applied for admission to MBSTU. - Bakul Chandra Burman

I spent my primary and secondary education working in tea shop and agriculture. I spent the entire five years of high school in a school dress and by the time I was in class it was completely wearable with sweat stains. I give SSC exam with this unusable dress. I am the first one from my school and locality i.e., Koch Community to get GPA-5 in SSC.

I didn't know that the world is so big till I got admission in Thakurgaon Government College. They have to sell their land to cover the cost of high school education. After finishing high school, I first learned from a friend that there is something called university. Because of which I sold my last piece of land and came to Dhaka with the dream of getting admission in university.
Maybe I give medical entrance exam for the purpose of working for people. But I still didn't know that as an indigenous I have quota advantage in various admission tests. Due to which, despite getting 157 marks in the medical entrance examination, he did not get a chance to study in the medical school. After getting the opportunity to study philosophy at Rajshahi University, I got the news of getting a chance at Mawlana Bhashani Science and Technology University just as I was leaving Dhaka.

But that financial problem still held me back. After selling the last cow from the house and handing over the money to me, my mother told me to enroll in the university. This is how my journey at MBSTU began. By God's grace, I got a chance to go up to the hall at the end of the first year.
Due to which I did not have to look back for my own expenses with the income I could earn from tuition.
Neither I nor my community have ever known the privileges that we deserve under government management as tribals, especially those of us in Thakurgaon and Panchagarh districts of North Bengal. Due to this lack of knowledge, hundreds of Koch-Burman students are dropping out every year in my area, from that regret I started working with tribal organizations.

After joining MBSTU Indigenous Student Association, I slowly started to find such organizations working with Adivasi in the country. I struggled for almost a year for the rights of my community due to the lack of qualified leadership and stuck between the words 'minor ethnic group' and 'indigenous people'. After the new DC of Thakurgaon Sir joined in 2016, a few of us met him. When we explained everything to him about all our documents, he assured us of maximum cooperation. After about one and a half to two hours of meeting that day, when we left, everyone who went with me had only one thing to say - "Bakul, we have a lot of responsibility from now on." Thus, in 2016, we established the Bangladesh Koch-Rajbangshi-Barman organization for the Koch-Barman of North Bengal.
The next year and a half were spent in various meetings, agitations and running around the DC office. Then at the end of 2018, the then DC Abdul Awal sir recognized us as tribals.

I had only one purpose for all this. As an indigenous people, my group should not lose their glorious history and culture, language and should not disappear, that is, to ensure ethnic recognition and the minimum benefits that we deserve from the government, so that no talent in my area should drop out.
Since then, more than 80 students of Koch-Barman community from my area are studying with honors in different universities in different parts of the country. I continue to try.

Starting from the tribal student organization of the university, establishing the Bangladesh Koch-Rajbangshi-Burman organization, connecting with various tribal organizations including the Koch Adivasi Sangathan and the Koch Adivasi union, we have worked for the purpose that the light of education can reach the backward tribal people of the plain and still going.
We are still trying to maintain that continuity by creating sincere and good relations and youth bridges with the tribal organizations of different universities in different parts of the country.
Also, by saving my tuition money, I have created a small fund called "Bakul Foundation" for the financial support of the students of tribal Koch community where people from my community help each time according to their ability.

All parents in the world dream big about their children. When I got admission in this university, my father asked if I can become a magistrate with pharmacy subject. From working in a tea shop to being featured in the national daily Prothom Alo as “Ek Jon Bakulda” – trying to fulfill my father's dream besides working for people.

Bakul Chandra Barman
Department of Pharmacy
Session 2015-16

প্রতিটা গল্প পাবলিশ করার পেছনে বেশ লম্বা আরও একটা গল্প থাকে। যাদের গল্প আমরা এখানে শেয়ার করি তারা অবশ্য এই ব্যাপারটা আরও...
06/04/2023

প্রতিটা গল্প পাবলিশ করার পেছনে বেশ লম্বা আরও একটা গল্প থাকে। যাদের গল্প আমরা এখানে শেয়ার করি তারা অবশ্য এই ব্যাপারটা আরও ভালো বলতে পারবে।
যাইহোক, ইতিমধ্যে আমরা নতুন লিস্টের কয়েকজনের ইন্টারভিউ নিয়ে ফেলেছি। নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখতে পাবেন তাদের এই পেইজে।

এরমধ্যে সবার কাছেই অনুরোধ থাকবে পেইজের রিভিউ দেওয়ার জন্য। আপনাদের রিভিউ পড়ে আমরা অনুপ্রাণিত হব। আর ৫ স্টার রেটিং পেলে পেইজের পোস্টগুলো আরও বেশি মানুষের কাছে পৌছাবে।
আমাদের ক্যাম্পাসে গল্পগুলো আরও বেশি মানুষ জানতে পারবে।

অপেক্ষায় থাকছি আপনাদের মতামতের।

“আমি সন্তোষে টিকে থাকতে পেরেছি মানে দুনিয়ার যেকোনো জায়াগায় টিকে থাকতে পারবো।"- আফরোজা মাহজাবিন অনন্যা আমার স্কুল-কলেজ জী...
04/04/2023

“আমি সন্তোষে টিকে থাকতে পেরেছি মানে দুনিয়ার যেকোনো জায়াগায় টিকে থাকতে পারবো।"
- আফরোজা মাহজাবিন অনন্যা

আমার স্কুল-কলেজ জীবন ছিল সাভার ক্যান্টন্মেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে। যতদূর মনে পড়ে, কখোনোও ভাল শিক্ষার্থী বলতে যা বোঝায় তা ছিলাম না। বরং বার্ষিক ক্রীড়া, প্যারেড, ব্যাডমিন্টন এসবে আগ্রহ ছিলো খুব। ক্যান্ট’পাবলিকের ছকে বাঁধা রুটিনই মূলত আমাকে পরবর্তী জীবনে নিয়ম মেনে চলা শিখিয়েছে।
আমার মনে আছে, মাভাবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার পর আমার এখানে পড়ার কোনো আগ্রহ ছিলো না। কিন্তু বাবার কথা ফেলতে পারিনি। তার মতের প্রতি সম্মান জানিয়ে এখানে ভর্তি হই। আর তখনই সিদ্ধান্ত নিই – এনভায়রনমেন্ট সাইন্স নিয়ে পড়বো।
পরিবেশবিদ হওয়া কিংবা প্রকৃতির সাথে কাজ করার ইচ্ছা থেকেই ডিপার্ট্মেন্টের সাথে একদম জড়িয়ে পড়ি। সেই ভালোবাসা থেকে ডিপার্টমেন্টের সব ধরণের আয়োজনে এক ধাপ বেশি আগ্রহী ছিলাম। মাভাবিপ্রবির অন্য কোনো কালচারাল সংগঠনের সাথে জড়িত না থাকলেও ইএসআরএম ডিপার্টমেন্টের অসংখ্য প্রোগ্রামের উপস্থাপক ও আয়োজক ছিলাম। অর্গানাইজিং স্কিল শেখার সবচেয়ে বড় জায়গা ছিলো ক্যাম্পাসের সেইসব দিন।
২০১১ এর দিকের একটা ঘটনা বলি। একদিন ক্যাম্পাসে সাইকেল চালাচ্ছিলাম। আশপাশের সবাই তখন এমনভাবে তাকিয়ে ছিলো যেন আমি একটা এলিয়েন! নারী হিসেবে কেউ দুরন্তভাবে চলবে সেই সময় যেন কেউ ভাবতে পারতো না। ক্যাম্পাসের স্মৃতি হিসেবে রাতের বেলায় হলের সামনে প্রায়ই ব্যাডমিন্টন টা বেশ উপভোগ করেছি। সিআর হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্লাস টেস্ট বাতিল করার জন্য খুব পরিচিত ছিলাম তখন।
একাডেমিক দিক দিয়ে সবসময় চিন্তা করেছি দেশের বাইরে পড়তে যাবো, একা বাঁচতে শিখবো, আর নিজের আগ্রহের জায়গাগুলো নিয়ে আরো জানবো। মাভাবিপ্রবির পাঠ চুকিয়েই দেশের বাইরে যাবার সুযোগ খুঁজতে লাগলাম নিয়মিত। এর মাঝে ইউএনডিপি-তে ইন্টার্ন শুরু করি। মূলত সেখানে আমার সুপারভাইজারের পরামর্শ আর এই সেক্টরে কাজের প্রতি আগ্রহ নিয়ে নরওয়ে ইউনিভার্সিটি তে লাইফ সাইন্সে এপ্লাই করি এবং সেখান থেকেই নতুন জীবনের শুরু।
আমি এখানে আমার পড়াশুনা পছন্দ করতাম। আমি আমার নিজের কোর্স, আমার অ্যাসাইনমেন্টের বিষয়, ফিল্ড ওয়ার্ক বেছে নিতে পারি যেটা একটি স্বপ্ন পূরণের মত ছিল। আমার রেজাল্ট যাই হোক না কেনো আমি কী এবং কোথায় ফোকাস করতে চাই তা বেছে নিয়েছি। শুরুর দিকে ব্যাপারটা কঠিন ছিল। কারণ এখানে মুখস্থ করার পরিবর্তে আমি আমার দক্ষতা এবং জ্ঞান ব্যবহার করতে হয়। পড়াশোনা শেষ করার আগেই আমি নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিল (এনআরসি) থেকে চাকরির সুযোগ পাই যা আমি তখন কল্পনাও করতে পারছিলাম না । আমিই প্রথম বাংলাদেশী যে নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিল এর হেড অফিসে নিয়োগ পেয়েছে। এখানে আমার কাজ মূলত জলবায়ু যোগাযোগ এর মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন উপর। বর্তমানে আফ্রিকাতে আমাদের জলবায়ু কার্যক্রমের থিমেটিক ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছি বলে আফ্রিকায় অর্গানিজেরশনের থিমেটিক সকল দায়িত্ব আমাকে দেয়া হয়। ক্যারিয়ারের শুরুতেই এনআরসি-র মতো একটি আন্তর্জাতিক এনজিওতে শুরু করতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত ছিলাম।
আমি শুধু মাত্র আমার সাহসের উপর বিশ্বাস রেখে এতদূর এসেছি। আমি যখন নরওয়েতে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি তখন আমি বাংলাদেশে আমার চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার মনে হয়েছে যে আমি যদি আমার ক্ষমতা ও দক্ষতা ব্যবহার করতে পারি তবে আমি আরও ভাল করতে পারব। সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল না তা আজ আমি বলতে পারি। আমার বিশ্বাস, আমাদের যা করা উচিত তার পরিবর্তে যদি আমাদের যা খুশি করে, আমরা তা করি, তবেই আমরা যা চাই তা-ই পাই।
চাকরির পাশাপাশি আমার অন্যতম একটা পছন্দের কাজ হচ্ছে ঘুরে বেড়ানো। এরই মধ্যে ৫ টি মহদেশের ২৩ দেশ আমি ঘুরে দেখার সুযোগ হয়েছে। এখন শুধু সাউথ আমেরিকা আর এন্টার্ক্টিকা বাকেট লিস্ট রয়েছে। ঘুরে দেখা দেশগুলোর মধ্যে পর্তুগাল বেশ ছিল, আফটার অল আমি CR7 ফ্যান।
মাভাবিপ্রবির দিনগুলো আমাকে প্রতিকূলতার সাথে টিকে থাকতে শিখিয়েছে। এজন্য আমি সবসময় একটা কথা বলি, “আমি সন্তোষে টিকে থাকতে পেরেছি মানে দুনিয়ার যেকোনো জায়াগায় টিকে থাকতে পারবো।“

“I SURVIVED IN SANTOSH, SO I CAN SURVIVE ANYWHERE IN THE WORLD.”
- Afroza Mahzabeen Anannya

My school-college life was in Savar Cantonment Public School and College. As far back as I can remember, I was never what one would call a good student. Rather, there was great interest in annual sports, parades, badminton. Cant. Public's chart-topping routine essentially taught me to follow rules later in life.
I clearly remember the day of the admission test. after the exam, I told mother I don't want to study here. but I had to come back. because my father said this is a good university. I respected his decision and started my classes at the university. the only thing I decided was I want to study environmental science.
I was never part of any cultural club at MBSTU. the programs I attended all were ESRM depart programs. I felt ESMR from hearts and tried to get involved in their activities only. I anchored several programs of ESRM department. never anything outside the department. I actively organized our field trips and I am quite proud of it. The best place to learn organizing skills were those days on campus.
I remember once I was cycling around the campus and everyone was staring like I am an alien. probably campus is not the same anymore. but it was sometime in 2011. when girls were not accepted to ride a cycle on the campus. but the best memory I have from campus life is I guess when I used to play badminton at Night in hall compounds. I was Class representative for my batch in ESRM department. the thing that I remember most canceling class tests. we were known for that. I can gladly say, most of the times I took the initiative and provoked everyone to postpone the Tests. I wish I could go back to that time.
Academically, I have always thought of going abroad to study, learn to live alone, and learn more about my interests. I started looking for opportunities to go out of the country after finishing MBSTU. In the meantime, I started interning at UNDP. Basically, on the advice of my supervisor there and my interest in working in this sector, I applied to Norway University in Life Science and from there started my new life.
I loved my studies here. I could choose my own courses, my assignment topics, field work which was like a dream come true. Regardless of my results I choose what and where I want to focus. It was difficult in the beginning. Because here instead of memorizing I have to use my skills and knowledge. Before finishing my studies, I got a job opportunity from the Norwegian Refugee Council (NRC) which I could not have imagined at the time. I am the first Bangladeshi to be appointed to the head office of the Norwegian Refugee Council. My work here is mainly on climate change adaptation through climate communication. Currently working as the thematic manager for our climate program in Africa, I am given all thematic responsibilities of the organization in Africa. I was very proud to have started in an international NGO like NRC so early in my career.
I have come this far just by trusting my guts. I left my job in Bangladesh when I decided to come to Norway. I felt that if I could use my abilities and skills, I could do better. I can say today that that decision was not wrong. I believe that if we do what pleases us instead of what we should do, we only get what we want.
Apart from work, one of my favorite things to do is travel. In the meantime, I have had the opportunity to visit 23 countries in 5 continents. Now only South America and Antarctica are on the bucket list. Portugal was quite among the countries visited, after all I am a CR7 fan.
The MBSTU days taught me how to lead life even with difficulties. That's why I always say one thing, “I SURVIVED IN SANTOSH, SO I CAN SURVIVE ANYWHERE IN THE WORLD "

Afroza Mahzabeen Anannya
Environment Science & Resource Management
2009-10

ব্যাকগ্রাউন্ড ঘোলা করে ছবি তোলার জন্যই  প্রথম ডিএসএলআর কিনেছিলাম।শুরু থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল যে আমি বিবিএ-তে পড়াশুনা করবো...
31/03/2023

ব্যাকগ্রাউন্ড ঘোলা করে ছবি তোলার জন্যই প্রথম ডিএসএলআর কিনেছিলাম।

শুরু থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল যে আমি বিবিএ-তে পড়াশুনা করবো। ফার্স্ট সেমিস্টারে থাকতে সবাই যখন নীলক্ষেত থেকে বই কেনে আমি তখন সবগুলা বই অরিজিনাল কিনেছিলাম নিউমার্কেট থেকে। যখন সেই বইগুলা আমি পড়তাম মনে হতো যেন ম্যাগাজিন পড়ছি। অথচ পড়াশুনার ব্যাপারে এত আগ্রহ যে শুরু থেকেই ছিল ব্যাপারটা কিন্তু তেমন না।
আমার জন্ম এবং বেড়ে উঠা টাংগাইলেই। অল্প সময়ের প্রস্তুতিতেই ক্লাস সিক্সে বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় চান্স পেয়ে আমার কনফিডেন্স উঠে যায় অন্য লেভেলে, আমি তো না পড়েই পারি। ফলাফল স্বরূপ প্রথম সাময়িকে ৫ সাবজেক্ট, দ্বিতীয় সাময়িকে ৩ সাবজেক্ট আর ফাইনালে ২ সাবজেক্টে ফেল। অগত্যা, নট প্রমোটেড হয়ে আবার থেকে গেলাম ক্লাস সিক্সে। যদিও তারপর থেকে পড়াশুনায় ভালোভাবেই ফিরি। আমার স্কুল জিবনে সবচেয়ে সেরা সিদ্ধান্ত ছিল স্কাউটিং করা। স্কাউটিং করতে যেয়ে অনেক নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে, শেখার সুযোগ হয়েছে অনেক। প্রেসিডেন্ট স্কাউট এওয়ার্ডের শেষ ধাপে এসে মৌচাক ক্যাম্পে অংশ নিয়েও অধরা রয়ে গেছে সেই কাঙ্ক্ষিত এওয়ার্ড। আক্ষেপ নেই তবে স্কুলের পরে জিবনের প্রতিটা ধাপে আমি মনে করি আমার স্কাউটিং সময়টাকে।
ক্যাম্পাসের শুরুর দিকে, সময়টা তখন ২০১১-১২, ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপের তখন ফটোগ্রাফির বেশ ভালো চর্চা হয়। কেউ হয়তো বিশ্বাস করবে না, শুধুমাত্র ব্যাকগ্রাউন্ড ঘোলা করে ছবি তোলার জন্যই আমি ডিএসএলআর কিনেছিলাম। ক্যামেরা তো কেনা হল এরপর কতই চেষ্টা করি ব্যাকগ্রাউন্ড আর ঘোলা করতে পারি না। এরপর টাংগাইলেই দিনব্যাপী ওয়ার্কশপে অংশ নেই আর সেখান থেকেই ফটোগ্রাফির বেসিক হাতেখড়ি। ইউনিভার্সিটির শেষ সেমিস্টারে এসে আমাদের ইন্টার্নশীপ করতে হয়। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, একটা ভুগিচুগি ইন্টার্নশীপ রিপোর্ট করে জমা দিয়ে দিব আর এই সময়ে ভর্তি হই পাঠাশালায় ফটোগ্রাফির ফান্ডামেন্টাল কোর্সে। কোর্স শেষ করলাম এরমধ্যে ইন্টার্নশীপ এর সময়ও শেষ। রিপোর্ট জমা দেওয়ার আগে, ওয়ান ফাইন মর্নিং আমার মনে হলো আমি নিজের সাথেই নিজে প্রতারনা করতেছি। বিবিএ করবো এইটা আমার স্বপ্ন ছিল অথচ আমার পুরো ডিগ্রীটা একটা ফেইক রিপোর্টের উপর থাকবে তা আমি মেনে নিতে পারছিলাম না। তখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিপার্ট্মেন্টে চেয়ারম্যানের কাছে সরল স্বীকারোক্তি দিলাম। শেষমেশ, আমাকে এখানেও আবার নতুন করে ইন্টার্ন করে, রিপোর্ট লিখে পরের ব্যাচের সাথে পাশ করতে হলো। এজন্যই আমি নিজের ব্যাচের সাথে দ্বিতীয় কনভোকেশনে অংশ নিতে পারিনি। অবশ্য, এবছর কনভোকেশনে অংশ নিয়েছি বউ-ছেলে সহ।
যখন থেকেই ক্যামেরা কিনেছি তখন থেকেই অনলাইনে নামকরা ফটোগ্রাফারদের ফলো করি, ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখি। ফটোগ্রাফি নিয়ে আমার পারসেপসন বদলে দেয় শামীম শরীফ সুষম নামে এয়ারফোর্সের অফিসার। কখোনো হেলিকপ্টার কখনো ড্রোনে তোলা ছবি তিনি প্রতিনিয়তই শেয়ার করতেন। উপর থেকে দেখতে দেশটা এত সুন্দর সেটা তখনই বুঝলাম। আমার কাছে ফটোগ্রাফির নতুন একটা পয়েন্ট অফ ভিউ তৈরী হয় তখন। সেই শুরু করলাম এরিয়েল ফটোগ্রাফি।
ড্রোন হাতে বেশ কিছু কমার্শিয়াল প্রজেক্টে কাজ করেছি, সাথে বেশ কিছু ভাই-ব্রাদারদের প্রজেক্টও করেছি। টাংগাইল আমার জন্মস্থান হওয়ায় এর প্রতি টান সবসময়ই বেশি। প্রতিনিয়ত চেষ্টা থাকে আরও নতুন করে এই শহরকে তুলে আনা। আর এই শহরেই আমার স্কুল আর ইউনিভার্সিটি। যখনই সুযোগ পাই এই দুই প্রতিষ্ঠানের ছবি তোলার চেষ্টা করি নতুন উপায়ে। ক্যাম্পাসটাকে আমি প্রায়ই নতুন দৃষ্টিতে দেখার চেষ্টা করি, দেখাতে চেষ্টা করছি। ক্যাম্পাসের ক্যালেন্ডার, ওয়েবসাইট সহ আরও বিভিন্ন জায়গায় আমার তোলা ছবি স্থান পায় এটা আমার জন্য সম্মানের, আবেগের।
ব্যবসা আমার প্রফেশন আর ফটোগ্রাফি আমার প্যাশন। এখনো আমি সারাদিনের কাজ শেষ করে এসে রাতে অন্তত ১ ঘন্টা অনলাইনে পড়াশুনা করি ফটোগ্রাফি নিয়ে। তামাকের ব্যাবসা করি বলে বন্ধু-বান্ধব ভাই-ব্রাদার অনেকেই আমাকে জর্দা জাকির বলে ডাকে তবে ফটোগ্রাফি উৎসাহী হিসেবেই আমি বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।

I bought a DSLR just for blurring the background

My dream was to study BBA. In the first semester when everyone used to buy books from Nilkhet, I bought all the original books from Newmarket. When I read those books, it was like reading a magazine. However, there was so much interest in studies that it was from the beginning, but it was not like that.
I was born and brought up in Tangail. In a short time of preparation, my confidence rose to another level when I got a chance in the admission test of Bindubasini Government Boys High School in class six, I could not fail. As a result, 5 subjects failed in the first period, 3 subjects in the second period and 2 subjects in the final. Of course, I was not promoted and remained in class six again. However, since then I have returned to study well.
Scouting was the best decision I made in my school life. There have been many new experiences and opportunities to learn while scouting. Coming to the final stage of the Presidential Scout Award, the coveted award remains elusive even after participating in the Mouchak Camp. No regrets but I think back to my scouting time at every step of life after school.
In the early days of the campus, around 2011-12, photography was well practiced in various groups on Facebook. No one would believe it, I bought a DSLR just for blurring the background. After buying the camera, no matter how hard I try, I couldn't blur the background. Then attended a day-long workshop in Tangail and learn the basics of photography from there and I continued. In the last semester of university, we have to do internship. I decided to submit a Bhugichugi (fake ) internship report and at this time enrolled in the Fundamentals of Photography course at Pathashala. I finished the course and the internship period is also over. Before submitting the report, one fine morning I felt like I was cheating on myself. It was my dream to do BBA but I couldn't accept that my entire degree would be based on a fake report. At that time, I made a decision and made a simple confession to the chairman of the department. Finally, I had to intern here again, write the report and pass with the next batch. That is why I could not attend the second convocation with my batch. However, this year I participated in the convocation with my wife and son.
Ever since I bought the camera, I follow famous photographers online, watch tutorials on YouTube. An Air Force officer named Shamim Sharif Sushomo changed my perception about photography. Sometimes he used to share pictures taken by helicopter or drone. I realized that the country is so beautiful from above. A new point of view of photography was created for me. I started aerial photography.
I worked on several commercial projects with drones, along with several brother projects. Tangail, being my birthplace has always had a strong attraction towards it. There is a constant effort to bring this city up again. And my school and university are in this city. Whenever I get a chance, I try to photograph these two institutions in new ways. I often try to see the campus in a new way, trying to show it. It is an honor and a passion for me to have my photos featured in campus calendars, websites and many more.
Business is my profession and photography is my passion. Even now, I study photography online for at least 1 hour at night after finishing my day's work. Many of my friends and brothers call me Jorda Jakir because I do to***co business, but I feel more comfortable as a photography enthusiast.

Khandakar Jakir Hossain
Department of Business Administration
2010-11

সে অনেকদিন আগের কথা, ক্যাম্পাসের দুই ভাই-বেরাদার মিলে এই পেইজের শুরু করেছিলাম তখনকার সময়ের ট্রেন্ড ফলো করেই। শুরু করার প...
20/03/2023

সে অনেকদিন আগের কথা, ক্যাম্পাসের দুই ভাই-বেরাদার মিলে এই পেইজের শুরু করেছিলাম তখনকার সময়ের ট্রেন্ড ফলো করেই। শুরু করার পরে বেশ কিছুদিন ভালোই যাচ্ছিল। তারপর শুরু হয় অনেক লম্বা লম্বা বিরতি। তবুও এই পেইজের প্রতি সবার ভালোবাসা ছিল অবিরাম। আর তাইতো মাত্র ১৪ টি পোস্টের মাধ্যমেই এই পেজে ৩০০০+ বেশি ফলোয়ার তৈরী হইছে। এর থেকে বোঝা যায় এই পেইজের পোস্ট গুলার প্রতি সকলের আগ্রহ রয়েছে।

প্রথমেই আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এত লম্বা একটা বিরতির জন্য। তবে সুখবর এই যে অবশেষে এই দীর্ঘ শীতনিদ্রা ভেঙ্গে আমরা আবার ফিরছি। এবার সত্যি সত্যিই ফিরছি। টীমে নতুন সদস্য যুক্ত হয়েছে যারা গল্পের মানুষগুলোকে খুজে তাদের সাথে কথা বলবে, গল্পগুলো লিখবে আবার নিয়মিত পোস্টও করবে। হ্যা, এবার সবাই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে মাঠে নেমেছি।

জানিনা এই দীর্ঘ বিরতির পর সকলে কিভাবে নেবে আমাদের প্রত্যাবর্তন তবে চেষ্টা করব পূর্বের সকল অভিযোগ কাটিয়ে নতুন কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

পেইজে সাথে যারা এখনও আছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা আর যারা যুক্ত হতে যাচ্ছেন তাদের জানাই অগ্রীম ধন্যবাদ।

ফিরছি নতুন গল্প নিয়ে আগামী সপ্তাহে।

লাইক | কমেন্ট | শেয়ার

Address

Santosh
Tangail
1902

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humans of MBSTU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category