Malancha Book Center

02/10/2024

29/09/2024

27/09/2024

অবশেষে সিলেটে একটি GRE কোচিং চালু হচ্ছে। আগামী শুক্রবার থেকে শুক্র- শনি ২ দিন ক্লাশ হবে। ১ম ৪টি ক্লাশ ফ্রি। আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন।

02/09/2024

জামায়াতে ইসলামী হিন্দ, জামায়েতে ইসলামী পাকিস্তান, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এবং শেষমেশ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-১৯৪১ সালে জন্ম নেওয়া রাজনৈতিক দলটির এই পরিক্রমা প্রায় সাড়ে আট দশকের। দলের নাম অদলবদল হলেও দর্শন ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গেছে অভিন্ন। নিজেদেরকে একটি ইসলামী আন্দোলন বললেও এটি পুরোদস্তুর একটি রাজনৈতিক দল। দেশে ডজন ডজন ইসলামী দল আছে। তাদের মধ্যে শুধু জামায়াতে ইসলামীই গুরুত্বের সঙ্গে রাষ্ট্রক্ষমতাকেন্দ্রীক রাজনীতির চর্চা করে।

ভোটের হিসেবে জামায়াত খুব ছোট নয়। ১৯৭০ সালে এটি দ্বিতীয় স্থানে ছিল। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এই দুই প্রধান দলের বাইরে তারাই সবচেয়ে বেশি ভোট পায়। এই দিক দিয়ে বিচার করলে দেখা যায়, জনগণের কাছে জামায়াত একটি 'অপশন'।

১৯৭১ সালে এদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। পাকিস্তানিরা গণহত্যা চালিয়েছিল। ওই সময় জামায়াতসহ কয়েকটি দল পাকিস্তানি সামরিক সরকারের পক্ষ নিয়েছিল। দেশ মুক্ত হলে দলটি বিপাকে পড়ে। স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার কারণে দলটি নিষিদ্ধ হয়। পরে সংবিধানে পরিবর্তন এলে জামায়াত আবার হাজির হয় দৃশ্যপটে। একের পর এক নির্বাচন করে তারা রাজনৈতিক বৈধতা পেয়ে যায়। একসময় তারা একটি জোট সরকারের অংশ হয়ে সরকার পরিচালনা করে, বিশ বছর আগে যা কল্পনা করা যেত না। তাদের এই পুনর্বাসন সম্ভব হয় প্রধান দুই দলের প্রশ্রয় পেয়ে।

রাজনীতির সমীকরণে একসময় জামায়াত আবারও খাদের কিনারায় চলে যায়। যুদ্ধাপরাদের অভিযোগে দলের শীর্ষ নেতাদের বিচার হয়। বিচারে কারও ফাঁসি হয়, কারও হয় আজীবন কারাবাস। দলটি প্রায় নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ে।

জামায়াতে ইসলামীর সুলুক সন্ধান করা হয়েছে এ বইয়ে। রাজনীতি বড়ই বিচিত্র। খালিচোখে সবটা ধরা পড়ে না। আড়ালে থেকে যায় অনেককিছু। এ বইয়ে সেসব ছেঁকে তোলার চেষ্টা হয়েছে। একই সঙ্গে উঠে এসেছে ওই সময়ের একটা ছবি।

মূল্য : ৭৫০ টাকা

02/09/2024

আপনি ছাত্র ব্যবহার করেন। সে ছাত্র আপনার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হবে না কি ভাবে প্রত্যাশা করেন।- প্রফেসর সৈয়দ আকমল মাহমুদ

02/09/2024

অরাজনৈতিক এই সরকারের আমলে যেন আমাদের শিক্ষা ও চিকিৎসা বিশ্বমানের হয়।

02/09/2024

স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা যাতে উন্নয়ন কাজের দায়িত্ব নেন। সংসদ সদস্যরা নয়। উনাদের কাজ আইন তৈরী।

02/09/2024

প্রার্থী নির্বাচনে যাতে লেনদেন না হয়। প্রার্থীরা যাতে সংসদে যান আইন প্রনয়ন করতে- গান শুনাতে বা স্তুতি গাইতে নয়।

02/09/2024

চাই আগামী পার্লামেন্ট সদস্যরা ভারতের পার্লামেন্টারিয়ানদের চেয়ে আরো সক্রিয় হবেন। প্রতিটি পার্টি যাতে এখন থেকে সক্রিয় হয়।