Zihad Hassan

Zihad Hassan নিজেকে তুলে ধরার মতো কিছুই নেই 🙂

Local bus in Bangladesh 🙂
28/08/2023

Local bus in Bangladesh 🙂

26/08/2023
২ গ্লাস শরবত নিয়ে দাঁড়িয়ে ১০ হাজার টাকা দাবী করা উদ্যোক্তারা 😊
25/08/2023

২ গ্লাস শরবত নিয়ে দাঁড়িয়ে ১০ হাজার টাকা দাবী করা উদ্যোক্তারা 😊

23/08/2023

হার্ট কে প্রশ্ন করলাম:
" What is exam? "
হার্ট Ans দিল- "আমার কাজ হলো
রক্ত পাম্প করা।
অযথা সিলেবাসের বাইরে প্রশ্ন করিস না"🥹😒

পরের জন্মেও বাবা হইও🌼,,,,,,,শীতকাল পড়েছে সব বন্ধু মিলে প্ল্যান করেছে ঘুরতে যাবে! চাঁদা ৫০০০ হাজার টাকা করে।আমি হঠাৎ বলে ...
22/08/2023

পরের জন্মেও বাবা হইও🌼,,,,,,,

শীতকাল পড়েছে সব বন্ধু মিলে প্ল্যান করেছে ঘুরতে যাবে! চাঁদা ৫০০০ হাজার টাকা করে।

আমি হঠাৎ বলে উঠলাম,

আমার কাজ আছে রে এবার তোরা যা আমি যেতে পারবো না!

তাদের ভেতর থেকে এক বন্ধু বলে উঠলো, শালা ফকিন্নীর বাচ্চা! সব প্ল্যান নষ্ট করে দেস।

আমি মুচকি হেসে তাদের মধ্যে থেকে চলে আসলাম।

তাদের আর বললাম না,

যার বাবার সাপ্তাহিক আয় ১২৫০ টাকা, সে কিভাবে ৫০০০ হাজার টাকায় ঘুরতে যেতে পারে।

পড়াশোনা শেষ বিদায় অনুষ্ঠান করবে! এবার আর না করলাম না।

এক বন্ধুকে ডেকে নিয়ে বললাম ভাই, বিরিয়ানির প্যাকেটটা কি বাড়ি নিতে দিবি?

সে চিৎকার করে বলে উঠলো,

শালা ফকিন্নীর বাচ্চা জীবনে প্রথম কোন একটা কাজে অংশ নিলি তাও বিরিয়ানির প্যাকেট বাড়ি নিতে হবে?

আমি মুচকি হেসে চলে আসলাম। যে বাবা পুরো মাসের হাত খরচ বাঁচিয়ে বিদায় অনুষ্ঠান করার জন্য টাকা দিলো, সে বাবার সাথে সুখ ভাগ করতে না পারলে আমি আবার কিসের সন্তান।

পরীক্ষা চলে এসেছে, সব বন্ধুরা নতুন জামা কাপড় কিনে নিয়েছে।

আমি আব্বাকে বললাম,

আব্বা, আপনার গত ঈদের জুতা জোড়া আমাকে বের করে দিবেন?

আমি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছি,, আব্বা চোখের পলক ফেলছেন না! আমি আর পিছনে তাকালাম না।

আচ্ছা, পলক পড়ার সাথে কি আব্বার চোখের নোলা জল গড়িয়ে পড়বে?

পরীক্ষা শেষ! প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে!

সবাই ভিজে, ভিজে বাড়ি চলে যাচ্ছে।

আমি বাস স্টপে নামতেই দেখি আমার ১২৫০ টাকায় সাপ্তাহিক বেতনে কাজ করা বাবাটা ছাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

পথে যেতে যেতে আব্বাকে বললাম,

আব্বা আপনাকে একটা কথা বলবো রাখবেন?

আব্বা মুচকি হাসি দিলো।

আমি বললাম, পরের জন্মে আপনি আমার সন্তান হয়ে জন্মায়েন। এ জন্মে তো আর আপনার ঋণ শোধ করতে পারবো না! তাই পরের জন্মে সন্তান হয়ে ঋণ শোধ করে দিয়েন।

আব্বা হঠাৎ আমার হাত ধরে আমাকে থামিয়ে দিলেন। আমি চোখ ইশারায় জানতে চাইলাম কি হয়েছে?

আব্বা বললেন সামনে গর্ত পশ্চিম দিক দিয়ে চলো!

কিছু দূর যেতেই আব্বাকে আবার বললাম,

আব্বা আমি সিদ্ধান্ত বদলেছি!

আব্বা বললেন কিসের সিদ্ধান্ত?

আমি বললাম পরের জন্মে আপনাকে সন্তান বানানোর সিদ্ধান্ত!

আব্বা বললেন তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলে?

আমি বললাম, পরের জন্মেও আমি আপনার সন্তান হয়েই থাকতে চাই। আপনার ঋণ কখনো শোধ করতে চাই না।

এই পৃথিবীতে আপনি ছাড়া আমাকে কেউ আগলে রাখতে পারবে না।
কালেক্টেড©️

রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস।অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়...
22/08/2023

রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস।অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।
অ্যান্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।
স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।
ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এর ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট থেকে টাকা তুলে যোগাড় করেছিলেন তার চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন একসময়।
সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মঙ্গেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।
স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।
কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল।
collected

মা ৫০ টাকা দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ!’মৌলভীবাজারের শমসেরনগরে ফাঁড়ি কানিহাটি চা-বাগানের এক চা...
20/08/2023

মা ৫০ টাকা দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ!’

মৌলভীবাজারের শমসেরনগরে ফাঁড়ি কানিহাটি চা-বাগানের এক চা শ্রমিক পরিবারের ছেলে আমি। জন্মের ছয় মাসের মাথায় বাবাকে হারিয়েছি। মা চা-বাগানের শ্রমিক। তখন মজুরি পেতেন দৈনিক ১৮ টাকা।

সেই সময় আমাকে পটের দুধ খাইয়ে, অন্যের বাসায় রেখে মা যেতেন বাগানে কাজ করতে। ২০০৭ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। মায়ের মজুরি তখন ৮৮ টাকা। এক দিন বললেন, ‘বাজারে গিয়ে পাঁচ কেজি চাল নিয়ে আয়।’ সেই চাল দিয়ে এক মাস চলেছে আমাদের। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার আগে দেখি মা চাল ভাজলেন। পলিথিনে সেই ভাজা চাল, আটার রুটি আর লাল চা একটা বোতলে ভরে গামছায় প্যাঁচালেন। আর আমাকে আটার রুটি ও লাল চা দিলেন। দুপুরে খেতে গিয়ে দেখি শুধু পেঁয়াজ, শুকনা ভাত, তেল আর লবণ আছে। তা দিয়ে মেখে খেলাম। রাতেও কোনো তরকারি ছিল না। তখন পাশের বাসার কাকু আমাকে ডেকে কুমড়া আর আলু দিয়েছিলেন, যা দিয়ে আমরা দুইটা দিন পার করেছিলাম। তখন কুপি বাতির আলোয় পড়তাম। মা আগেই রেডি করে দিতেন বাতি। তেল শেষ হয়ে গেলে আর পড়া হতো না। দোকানদার বাকিতে তেল দিতেন না। পঞ্চম শ্রেণির পর ভর্তি পরীক্ষায় পাস করে ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন স্কুলে পাঁচ বছরের জন্য ফ্রি পড়ালেখার সুযোগ পাই। মা অনেক খুশি হয়েছিলেন। তখন তাঁর সামান্য আয়ের একটা অংশ থেকে আমাকে টিফিন খাওয়ার জন্য প্রতি সপ্তাহে ৭০-৮০ টাকা দিতেন।

২০১৩ সালে বিএএফ শাহীন কলেজে ভর্তি হই। তখন মা ১০২ টাকা করে পেতেন। এই সময়ে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে কিস্তি তুলে আমার ভর্তির টাকা, ইউনিফর্ম আর বই-খাতা কিনে দিয়েছিলেন। ২০১৪ ডিসেম্বর। মায়ের হাতে টাকা নেই। তখন এইচএসসির রেজিস্ট্রেশন চলছিল। মা ৫০ টাকার একটা নোট দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেছিলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ।’ কলেজের এক শিক্ষকের কাছ থেকে ধার নিয়ে সেবার রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়েছিলাম। এইচএসসির পর ভর্তি পরীক্ষার কোচিং। মা তখন আবার লোন নিলেন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে। লোনের কিস্তির জন্য এই সময় মা বাড়ি থেকে অনেক দূরে গিয়ে বালু শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বিনিময়ে পেতেন ৩০০ টাকা। আমি জানতাম ঘরে চাল নেই। শুধু আলু খেয়েই অনেক বেলা কাটিয়েছিলেন মা।

এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেলাম। মা তখন কী যে খুশি হয়েছিলেন! কিন্তু ভর্তির সময় যত ঘনিয়ে আসছিল, মায়ের মুখটা তত মলিন দেখাচ্ছিল। কারণ চা-বাগানে কাজ করে যা পান তা দিয়ে তো সংসারই চলে না। ভর্তির টাকা দেবেন কোথা থেকে। পরে এলাকার লোকজন চাঁদা তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সহায়তা করল। বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশনি করেই চলতাম। হলের ক্যান্টিনে ২০ টাকার সবজি-ভাত খেয়েই দিন পার করেছি। অনেক দিন সকালে টাকার অভাবে নাশতাও করতে পারিনি। দুর্গাপূজায় কখনো একটা নতুন জামা কিনতে পারিনি।

২০১৮ সালে শ্রেষ্ঠ মা হিসেবে উপজেলায় মাকে সম্মাননা দেওয়া হবে বলে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জানানো হয়। পরে মায়ের নামটা কেটে দেওয়া হয়েছিল। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মা আমার চা শ্রমিক। স্টেজে উঠে নাকি কিছু বলতে পারবেন না। তাই নাম কেটে দিয়েছে! মা এখনো প্রতিদিন সকালে একটা বোতলে লবণ, চা-পাতা ভর্তা, আটার রুটি, সামান্য ভাত পলিথিনে ভরে নিজের পাতি তোলার গামছায় মুড়িয়ে নিয়ে দৌড়ান চা-বাগানে। আট ঘণ্টা পরিশ্রম করে মাত্র ১২০ টাকা মজুরি পান! এই মজুরিতে কিভাবে চলে একজন শ্রমিকের সংসার? আজকাল মায়ের শরীর আর আগের মতো সায় দেয় না। বলেন, ‘তোর চাকরি হইলে বাগানের কাজ ছেড়ে দেব।’ আমি এখন সেই দিনের প্রতীক্ষায় আছি।

- সন্তোষ রবিদাস অঞ্জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সবার যেখানে কপাল ভাড়ি, সেথায় আমার কেনো ফুটা তরী?🙂💔
15/08/2023

সবার যেখানে কপাল ভাড়ি, সেথায় আমার কেনো ফুটা তরী?🙂💔

😎😎
14/08/2023

😎😎

২ সপ্তাহ আগে আমার gf এর বিয়ে ছিল,কিন্তু বিয়ে টা হয়নি । কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম এবং কোর্ট ম্যারেজ ...
13/08/2023

২ সপ্তাহ আগে আমার gf এর বিয়ে ছিল,

কিন্তু বিয়ে টা হয়নি । কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম

এবং কোর্ট ম্যারেজ করে ফেলি দুইজন।

আমার বাবা মা বিষয়টা মেনে নিল

না, বিধায় আমাকে বাসা থেকে বের

করে দিল। অসহায় দুইটা প্রাণ ঘুড়ছিলাম।

আমি ভাবলাম যত কষ্টই হোক

মেঘা কে একটা থাকার ব্যাবস্থা

আমাকে করে দিতেই হবে।

হাতে কিছুটাকা ছিল। ঐই টাকা

দিয়ে মেঘা কে একটা মহিলা মেসএ

তুলে দিলাম।

আমার কাছে প্রায় সব টাকা শেষ । কথায় আছে বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায় । এক জন ও

আমার পাশেএসে দাঁড়ায় নাই।

কি না করছি তাদের জন্য । যাই হোক

এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম । বড্ড

স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা ! এই দিকে

রাত হয়ে গেল।

হাতে একটা টাকাও নাই।

সখের মোবাইল ফোনটা বেঁচে দিলাম

রাস্তার টোকাই এর কাছে।

টাকা হাতে আছে কিন্তু খাইতে ইচ্ছা

করছে না।

ভাবছিলাম আমি যদি একটু কষ্ট করি

তাহলে মেঘা ভাল থাকবে । এরমধ্যে

আমি একটা থার্ড ক্লাস মেসে উঠলাম ।

অন্তত আকাশের উপর ছাদ টা

পেয়েছিলাম ।

খুব কষ্টে একটা হোটেলে ওয়েটারের

চাকরী পেলাম।

নিজেকে প্রশ্ন করলাম

টাকাই কি সব কিছু !

একদিন অপরাহ্নে,হোটেল এ ১০

জন ফরেনার আসল

কিন্তু কেউ তাদের খাবারের অর্ডার

নিতে পারলনা ।

আমি BBA তে

অধ্যায়নরত ছাত্র তাই ইংরেজিতে কথা

বলার কৌশল টা আমার অনেক আগে

থেকেই জব্দ করা ছিল । তাদের সাথে

কথা বলে হোটেল ম্যানেজারকে

সন্তুষ্টি করে ফেললাম । ফলে

আমাকে ফ্লোর ম্যানেজার করে দিল ।

বেতন ও ১৮ হাজার টাকা।

মেঘা কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য নতুন বাসা

ভাড়া নিলাম। দুইজন একসাথে থাকব

মনে ঝড় উঠতে লাগল। মেঘা র মেসে

গিয়ে জানতে পারলাম মেঘা তার

বাবার সাথে বাসায় চলে গিয়েছে।

একটা মেয়ে আমাকে বলল ভাইয়া

মেঘা আপু আপনাকে এই চিঠিটা

দিতে বলছে।

চিঠিটা এমন ছিলো>আশিক,যখন তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী করতে

পারবে না তবে কেনো আমায় সুখের

রাজ্য থেকে নিয়ে এসেছিলে?

তোমার অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধরণ

ঘরের থার্ডক্লাস ছেলেদের মত ।যাই

হোক তোমার বাসায় ডিভোর্স এর

পেপার চলে যাবে প্লিজ আমাকে

যদি একটু ভালবাসো তাহলে সাইন টা

করে দিও।

-নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়েছিলাম

চিঠির দিকে। মাত্র ১০ টা দিন কষ্ট করতে পারল না! ব্যার্থতা আমারি ছিল।



আমি একটা অপদার্থ ছেলে যে মেঘা

কে ভালবেসে নিজের জন্মদাতা

পিতামাতাকে ছেড়ে তার কাছে

চলে এসেছিলাম । প্রতিদানে কি

পেলাম আমি !!! ক্ষুদার্থ পেট, শ্রমিকের

মত জীবনযাপন।

আজ সেই মেয়েটির বিয়ে । শুনেছি

নাকি ছেলের অনেক অনেক টাকা।

সারমর্ম :::>টাকার ভীড়ে হয়তবা চাপা

পরে যাবে আশিক নামের

ছেলেটার আর্তনাদ।

জীবনের সব কিছুই নির্ভর করে টাকার

উপর।

যখন টাকা ছিল মেঘা আশিক এর

ছিল,আজ টাকা নেই মেঘা অন্য

কারো.।

আমরা চাইনা এই মেঘা দের। আসুন মন থেকে ভালবাসি। ভালবাসাকে

ভালবাসি কারো শরির বা টাকাকে

নয়। ............
..............

এই কারণে কোনো মেয়ে কে বিশ্বাস করতে পারি না।

যারা একটু কষ্ট হবে বলে ভালোবাসার মানুষ টাকে পর করে দেয়।আসলে মেয়েরা ভালো ছেলে দেখে না, দেখে শুধু ছেলেদের টাকা।

১০০% মাঝে 65% মেয়ে ভালো মনের মানুষ না খুজে,।খুজে টাকা আছে এমন ছেলেদের।শুনেছি টাকা না থাকলে নাকি ভালোবাসা ঘরের জানালা দিয়ে পালায়।আসলে কী কথা টা ঠিক???????

ছবিতে আমি এবং আমার সে 😘❤️
collected

আ'ঘা'ত পেলে সবাই কাঁ'দে,সব আ'ঘা'ত কি আর ক্ষ'তের হয়!কিছু আ'ঘা'ত হয় না প্রকাশ তবুও তার য'ন্ত্র'ণা কম নয়।লেখা : আফরোজা🌸
06/08/2023

আ'ঘা'ত পেলে সবাই কাঁ'দে,
সব আ'ঘা'ত কি আর ক্ষ'তের হয়!
কিছু আ'ঘা'ত হয় না প্রকাশ
তবুও তার য'ন্ত্র'ণা কম নয়।

লেখা : আফরোজা🌸

বাসে একজন নারী দাঁড়িয়ে থাকলে— বেশিরভাগ পুরুষই উঠে সেই নারীকে জায়গা করে দেন। লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একজন পুরুষই বল...
26/07/2023

বাসে একজন নারী দাঁড়িয়ে থাকলে— বেশিরভাগ পুরুষই উঠে সেই নারীকে জায়গা করে দেন।

লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একজন পুরুষই বলে ওঠেন— তার পেছনের নারীটিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হোক।

দোকানের বেশিরভাগ পুরুষ সেলসম্যান আরেকজন পুরুষকে শান্তস্বরে বলেন, 'ভাই, এই মহিলাটিকে আগে বিদায় করে দিই। আপনি একটু বসুন।'

স্কুলের যেসব শিক্ষক ছেলেদের গরু-ছাগলের মতো পেটান, সেসব শিক্ষকও মেয়েদের বেলায় সহানুভূতিশীল হন।

কোনো পুরুষকে তার জীবনের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসার মানুষের কথা বলতে বললে— সেই পুরুষটি একজন নারীরই নাম বলবেন।

কিন্তু কট্টর নারীবাদ পুরুষের এই ব্যাপারগুলোকে শ্রদ্ধা করে না, বরং অস্বীকার করে। তারা ভাবে— পুরুষ মানেই ধর্ষক, নির্যাতনকারী, দেহপ্রেমী ইত্যাদি। তারা মনে করে, পুরুষ রাস্তাঘাটে বেরই হয় নারীদের ধর্ষণ করতে। এরকম একচোখা চিন্তাকে আমি মনেপ্রাণে ঘৃণা করি।

এটা ভুলে গেলে চলবে না— সব পুরুষের মধ্যেই একজন 'বাবা' বাস করেন।❤️।❤️

এইটা কি এডিট করা 🥱🙃
20/07/2023

এইটা কি এডিট করা 🥱🙃

15/07/2023
11/07/2023

Address

Zindabazar Point
Sylhet
3100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zihad Hassan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share