RIYAD F2686

21/12/2024

কুশিউড়া মসজিদের মাহফিল নানান ধরনের ইত্যাদি খাবারের দোকান।
RIYAD F2686 #2686কালাউরা

20/12/2024

রাফা এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটর মো:- বিলাল হোসেন মোবাইল নাম্বার 01703282931

19/12/2024

সবাই লাইভে আসুন

19/12/2024

17/12/2024

17/12/2024

পিকনিকের আয়োজন দক্ষিণ কলাউড়া নদীর পূর্ব পাড়।

16/12/2024

"বিজয় দিবস"

১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের (বিজয় দিবস)এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় দিবস, যেদিন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। এই দিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিবাহিনী এবং মিত্রবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে।

এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের দিন এবং জাতি হিসেবে বাঙালির আত্মমর্যাদা ও মুক্তির প্রতীক। দিনটি দেশজুড়ে নানা কর্মসূচি, যেমন পুষ্পস্তবক অর্পণ, প্রভাতফেরি, কুচকাওয়াজ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।
১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশের বিজয় দিবস, শুধু একটি তারিখ নয়, এটি একটি জাতির সাহস, ত্যাগ এবং মুক্তির ইতিহাসের সাক্ষী। দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এটি আমাদের নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক। এই দিনে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রায় ৯৩ হাজার সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে, যা বিশ্ব ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম আত্মসমর্পণের ঘটনা।

-১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাঙালিদের উপর গণহত্যা চালানোর মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে লক্ষাধিক মানুষ জীবন দেয়, এবং দুই কোটিরও বেশি মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতে আশ্রয় নেয়।
১৬ই ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

উদযাপন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য।
পতাকা উত্তোলন ও কুচকাওয়াজ
বিজয়ের গৌরব উদযাপন।
সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা
নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পৌঁছে দেওয়া।
-বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা
তাদের ত্যাগ ও অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ।

বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, স্বাধীনতা অর্জন সহজ নয়। এটি ছিল লক্ষ মানুষের ত্যাগ এবং নিঃস্বার্থ সংগ্রামের ফল। এই দিনটি আমাদের নতুন প্রজন্মকে দেশের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়ার অনুপ্রেরণা জোগায়।

ইতি মো:-রিয়াদ হোসেন

15/12/2024

বৈদ্যুতিক তার নিরাপত্তার জন্য গাছের কেটে নেওয়া হচ্ছে

14/12/2024

সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলা কৃষি কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকা। এই অঞ্চলের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কৃষকদের সাহায্য করার লক্ষ্যে নিয়মিত কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। তারই ধারাবাহিকতায়, দোয়ারাবাজার উপজেলার ১ নং বাংলাবাজার ইউনিয়নে একদিন এক বিশেষ পরিদর্শনের আয়োজন করা হয়।

এই পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন কৃষি অফিসের একজন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় একজন কীটনাশক ব্যবসায়ী, যিনি এলাকার কৃষকদের সহযোগিতা করে থাকেন। স্থানীয় কৃষকদের কাছে পরিচিত এই ব্যবসায়ী খোকন ভাই কৃষি উৎপাদন সুরক্ষায় নিয়মিত কাজ করেন।

পরিদর্শনের মূল উদ্দেশ্য ছিল মাজরা পোকা বা রোগের প্রকোপ নির্ধারণ করা এবং এর প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। মাজরা পোকার কারণে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এটি ধানসহ অন্যান্য শস্যের জন্য বিশেষ হুমকি। কৃষকরা প্রায়ই এ সমস্যার সম্মুখীন হন এবং সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে ফসলের উৎপাদন কমে যায়।

পরিদর্শনের শুরুতেই কৃষি অফিসের কর্মকর্তা এবং খোকন ভাই মাঠ পর্যায়ে সরাসরি উপস্থিত হন। তারা ধানক্ষেতের বিভিন্ন অংশ ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষণ করেন। মাঠে থাকা কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে তারা সমস্যার গভীরতা বোঝার চেষ্টা করেন। কৃষকেরা তাদের জমিতে কী ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন, তা সরাসরি জানান।

কৃষি কর্মকর্তা জমির অবস্থা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন এবং মাজরা পোকার আক্রমণের স্থানগুলো চিহ্নিত করেন। তিনি জমির ধানের গাছগুলো ভালোভাবে পরীক্ষা করেন এবং মাজরা পোকার উপস্থিতি নিশ্চিত হন। সাধারণত এই পোকার আক্রমণ গাছের কাণ্ডের ভিতর দিয়ে শুরু হয়, যা ধানের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

খোকন ভাই, যিনি স্থানীয়ভাবে কৃষি উপকরণ সরবরাহ করেন, কৃষকদের জন্য উপযুক্ত কীটনাশক নিয়ে আসেন। কৃষি কর্মকর্তার নির্দেশনায় তিনি জানান, কীটনাশক কীভাবে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। কীটনাশকের সঠিক ডোজ এবং প্রয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা দেন।

এছাড়া কৃষি কর্মকর্তারা জৈবিক নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির কথাও উল্লেখ করেন। তারা কৃষকদের প্রাকৃতিক উপায়ে মাজরা পোকার নিয়ন্ত্রণে কাজ করার পরামর্শ দেন। এর মধ্যে ছিল ফসল ঘুরিয়ে চাষ করা, পোকামাকড় খাওয়ার উপকারী পাখি আনয়নের পরামর্শ, এবং ক্ষেতে গাছে জৈব বালাইনাশক প্রয়োগের প্রক্রিয়া।

পরিদর্শনকালে কৃষি কর্মকর্তা স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি আলাপচারিতায় যুক্ত হন। তিনি তাদের সমস্যাগুলো শুনেন এবং সমাধানের দিক নির্দেশনা দেন। খোকন ভাইয়ের মাধ্যমে কৃষকদের প্রয়োজনীয় কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করার আশ্বাস দেন।

কৃষকদের মধ্যে পরিদর্শনটি নিয়ে বেশ উৎসাহ দেখা যায়। তারা সরাসরি কৃষি কর্মকর্তার কাছ থেকে পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ পেয়ে খুশি হন। অনেক কৃষক তাদের জমির আলাদা সমস্যাগুলো উল্লেখ করেন এবং তাৎক্ষণিক সমাধান পাওয়ার আশা করেন।

পরিদর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল ফসলের স্বাস্থ্য সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন করা। অনেক সময় সঠিক পরিচর্যা ও কীটনাশকের ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। এই সমস্যা সমাধানে কৃষি কর্মকর্তা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের হাতে-কলমে শিখিয়ে দেন কীভাবে মাজরা পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করা যায়।

কৃষি কর্মকর্তা এই পরিদর্শন শেষে জানান যে, মাজরা পোকার আক্রমণ প্রতিরোধে সচেতনতা ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। তিনি কৃষকদের নিয়মিতভাবে ক্ষেতে পরিদর্শন করার পরামর্শ দেন এবং সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত স্থানীয় কৃষি অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

খোকন ভাইয়ের ভূমিকাও প্রশংসনীয় ছিল। তিনি তার স্টকে থাকা উচ্চমানের কীটনাশক সরবরাহের কথা জানান এবং কৃষকদের স্বল্পমূল্যে এটি প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি জানান, কৃষি উন্নয়নের জন্য তিনি সবসময় প্রস্তুত।

পরিদর্শনের দিনটি কৃষকদের জন্য অত্যন্ত শিক্ষামূলক ছিল। তারা জানতে পারলেন কীভাবে মাজরা পোকা সঠিকভাবে শনাক্ত করতে হয় এবং কীভাবে এর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং তারা ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে আশাবাদী হন।

অবশেষে কৃষি কর্মকর্তা তার বক্তব্যে স্থানীয় কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা ফসলের ক্ষেতে নিয়মিত নজর রাখুন এবং কোনো সমস্যা দেখলেই দ্রুত ব্যবস্থা নিন। আপনাদের পাশে আমরা সবসময় আছি।”

এই পরিদর্শন কর্মসূচি শুধু সমস্যার সমাধান নয়, বরং স্থানীয় কৃষকদের জন্য একটি প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। এটি একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যে, স্থানীয় কৃষি বিভাগ এবং ব্যবসায়ীরা একসঙ্গে কাজ করলে কৃষি উৎপাদনে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে।

14/12/2024

বিআরটি প্রকল্পর খুব সুন্দরভাবে ফিটিং হইতেছে

14/12/2024

বিআরটি প্রকল্প আজকে পাইপ ফিটিং করা হবে

12/12/2024

ভালোলাগার মুহূর্ত

12/12/2024

খুব ভালো লাগতেছে।