আব্দুর রাজ্জাকের ফতোয়া এখন পাকিস্তানে
মি থ্যু ক আব্দুর রাজ্জাক বলেছিলো, পৃথিবীতে এমন কোন জায়গা নাই, যেখানে সালাম দেওয়া যাবে, সে অবস্থাই থাকুক আপনি সালাম দিতে বাধ্য।
তাই বলি এই মাতাল যখন বাতরুমে যাই তখন সালাম দেওয়া দরকার।
এই ফতোয়ার আমল চলছে এখন পাকিস্থানে - দেখুন আর বিনোদন নেন
ড. জাহাঙ্গীর স্যারের ভুল নিয়ে পর্যালোচনা
ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের ডবল স্ট্যান্ডার্ড নীতি। পর্ব-০১
মুখে মুখে সহীহ কিন্তু নিজস্ব আক্বীদা এবং মানহাজ প্রচারে জাল হাদীসের ব্যাপক প্রচার করেছেন ড. খন্দাকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার।
আজকের ভিডিওতে একটি হাদীস দেখানো হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আরো অসংখ্য পর্ব আসবে। যেসকল আক্বীদা বা আমল তার সাথে মিল হয়নি, সেই আক্বীদা বা আমলের সহীহ হাদীসকেও তিনি নিয়ম বহির্ভূতভাবে দূর্বল প্রমাণ করতে ব্যাস্ত হয়েছিলেন। যা তার বইয়ের মধ্যে এমন অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে।
কিন্তু নজদীদের আক্বীদার প্রচার ও প্রসার করতে গিয়ে জাল হাদীসের সমালোচনা তো দূরে থাক। টু শব্দটি পর্যন্ত না করে বছরের পর বছর তার কিতাবের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছেন।
যেহেতু তিনি নেই, তাই তার অনুসারী এবং ট্রাস্টের এর লোকদের প্রতি আহ্বান, সম্ভব হলে এসকল জাল হাদীসের ব্যাখ্যা দিবেন অথবা বিবৃতি
নামধারি শায়খের অবস্থা
হাদিস ইবারত পাঠে ১৯ টি ভুল
.
সাধারণ ফেল, ফায়েল, মাফউল, হরফে জর, হরফে মুশাব্বাহা বিল ফেল চিনে না। অথচ Tarikul Bin Soleman
তার প্রায় বক্তব্যে হানাফী আলেমদের সে মুকাল্লিদ মানে জাহেল গণ্ডমূর্খ বলে, মাজহাবীরা হাদিস পড়ে ঘোমটা চশমা দিয়ে এবং হানাফীদের ফতোয়া না জেনেই অসংখ্য মিথ্যাচার করে যা আজকে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে দেখলাম। অথচ সে চরম পর্যায়ের গণ্ডমূর্খ। যে ভুল মাদ্রাসার নাহভেমিরের ছাত্ররাও করে না।
.
ভিডিও করে মূলত ভাইরাল হয়ে লা-মাজহাবী সাধারণ পাবলিকদের থেকে টাকা কামিয়ে মাদ্রাসা করার জন্য। যেমন মীর মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফী সহ বহু শাইখ বহু টাকা কামিয়েছে এবং ব্যবসায়িক মাদ্রাসা করেছে।
.
রাসুল সা. বলেন
اتَّخَذَ النَّاسُ رُءُوسًا جُهَّالًا فَسُئِلُوا فَأَفْتَوْا بِغَيْرِ عِلْمٍ فَضَلُّوا وَأَضَلُّوا
লোকেরা মূর্খদেরকে নেতা হিসাবে গ্রহণ করবে। তাদেরকে কোন মাসআলা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে বিনা ইলমেই ফতোয়া দি
চেয়ারে বসে নামায পড়া জায়েজ নাই
চেয়ারে বসে নামায পড়লে নামায হবেনা। এটাই চুড়ান্ত।
.
সালাফিরা সব সময় নিচের হাদিসটা বেডাগিরি দেখায়, আল্লাহর রাসুল (ﷺ) বলেছেন,
وَصَلُّوا كَمَا رَأَيْتُمُونِي أُصَلِّي
"তোমরা আমাকে যেভাবে সালাত আদায় করতে দেখেছ সেভাবে সালাত আদায় করবে"।
.
(সহীহ বুখারী হাঃ ৬৩১)
.
এখন তাদের শায়খের নামাযটা হাদিস মোতাবিক হলো কেন....?
.
.
.
হাদিসে--নাক সহ কপাল, দু’হাত, দু’হাঁটু ও দু’পায়ের আংগুল সমূহের অগ্রভাগ সহ মোট ৭টি অঙ্গ মাটিতে লাগিয়ে সিজদা করতে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নির্দেশ দিয়েছেন।
.
(সহীহ বুখারী হাঃ ৮১২, সহীহ মুসলিম হাঃ ৪৯০, মিশকাত হাঃ ৮৮৭)
.
যে ব্যক্তি রুকু সিজদা পূর্ণাঙ্গ ভাবে আদায় করে না রাসুলুল্লাহ (ﷺ) তাকে নিকৃষ্ট চোর বলে আখ্যায়িত করেছেন।
.
(মুয়াত্তা মালিক হাঃ ৪০৩; দারেমী হাঃ ১৩৬৭; মিশকাত হাঃ ৮৮৬)
.
ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর হাদীস রাসুলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
"যে ব্যক্তি সিজদার সময় কপালের সাথে নাককে
মহিষ দিয়ে কুরবানি করা জায়েজ
প্রশ্ন: মহিষ দ্বারা কুরবানি করা যাবে কি...?
.
উত্তর :
.
সুরা হজ্জের ৩৪ ও ৩৬ নং আয়াতে البدن ও الأنعام শব্দদ্বয় উল্লিখিত হয়েছে, যা উট, গরু বা গরু জাতীয় পশুকে বুঝায়। আর মহিষ ও গরু যে একই জাতীয় পশু এ ব্যাপারে সকল ফুকাহায়ে কেরাম একমত।
.
হজরত হাসান বাছরী বলেন,
حدثنا معاذ بن معاذ، عن أشعث، عن الحسن أنه كان يقول: الجواميس بمنزلة البقر.
.
‘মহিষ গরুর স্থলাভিষিক্ত’ (মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বা ৭/৬৫ হা/১০৮৪৮; মির‘আত ৫/৮১ ‘কুরবানী’ অনুচ্ছেদ)।
অতএব মহিষ কোরবানি দেওয়াতে কোনো দোষ নেই।
.
(মাজমূ‘ ফাতাওয়া ওছায়মীন ২৫/৩৪, ‘কোরবানি অধ্যায়)।
.
উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা দ্বারা কুরবানী করা জায়েয। এসব গৃহপালিত পশু ছাড়া অন্যান্য পশু যেমন হরিণ, বন্যগরু ইত্যাদি দ্বারা কুরবানী করা জায়েয নয়।
.
-ফাতাওয়া কাযীখান ৩/৩৪৮; বাদায়েউস সানায়ে ৪/২০৫
ফেরআউনের নাতী মুজাফফার বিন মুহসিন,, একটা হাদিসকে জয়ফ বলে উড়িয়ে দিয়ে নিজেই আবার জয়ফ হাদিস দিয়ে দলিল দিচ্ছে দেখুন ভিডিও----------তাও এবারত - পড়াটাও একটু শুনিয়েন
.
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ عَنْ سَعْدَانَ الْجُهَنِيِّ عَنْ سَعْدٍ أَبِي مُجَاهِدٍ الطَّائِيِّ وَكَانَ ثِقَةً عَنْ أَبِي مُدِلَّةَ وَكَانَ ثِقَةً عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ثَلَاثَةٌ لَا تُرَدُّ دَعْوَتُهُمْ الْإِمَامُ الْعَادِلُ وَالصَّائِمُ حَتَّى يُفْطِرَ وَدَعْوَةُ الْمَظْلُومِ يَرْفَعُهَا اللهُ دُونَ الْغَمَامِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَتُفْتَحُ لَهَا أَبْوَابُ السَّمَاءِ وَيَقُولُ بِعِزَّتِي لَأَنْصُرَنَّكِ وَلَوْ بَعْدَ حِينٍ
.
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তিন ব্যক্তির দুআ রদ হয় নাঃ ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোযাদার যতক্ষণ না ইফতার করে এবং মজলুমের দুআ।
.
কিয়ামাতের দিন আল্লাহ্ তার দুআ মেঘমালার উপরে তুলে নিবেন এবং তার জন্
🍀একটা ফতোয়া দেখলাম, বলা হচ্ছে - আজান শুনে ইফতার করা বিদাত !
.
আবার কেউ বলছে, ১ মিনিট আগে ইফতার করতে হবে, ১/২ মিনিট দেরিতে নয়।
.
ইফতার করতে হবে সূর্যাস্ত দেখে, আজান শুনে নয়। ফতোয়াটা পড়ে মনে হলো যে, এই বিষয়ে দু'চারটা কথা বলি,
.
__________________________
.
ফতোয়াটা পড়ে আমার মনে হয়েছিল যে, মুফতী সাহেব ভাবছেন বাংলাদেশ সেই আদিম যুগ থেকেই বৈপ্লবিক বিজ্ঞানের উপর আছে।
.
সবাই যেন সূর্যাস্ত জেনেই ইফতার করে। বা এই আধুনিক সময়েও সবাই এই কাজটা করে।
.
অথচ, বাস্তবতা হচ্ছে এখনো দেশের মেজরিটি মানুষের কাছে স্মার্ট ফোন নাই, ফোন থাকলেও গুগল করে সূর্যাস্ত জানার সক্ষমতা নাই।
.
তাহলে তারা কিভাবে ইফতার করবে....?
.
নিশ্চয়, এলাকার মসজিদের আজান শুনে আর এতে তার ইতমিনান হয় যে, সূর্যাস্ত হয়ে গিয়েছে। এখন, এটাও নাকি বিদাত !!
.
যাইহোক -
.
মানুষ কখন ইফতার করবে.... ?
.
এই প্রশ্নের জবাবে বলা হলো -
.
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ বিদাতে
🌺 ২/৩মিনিট দেরি করে ইফতার করার দলিল 🌺 পোষ্টের শেষের দুই লিংকের পোষ্ট দেখুন মজা পাবেন।
.
👉আহলে হাদিসদের প্রশ্নের হাদিস ভিত্তিক জবাব
👉 পালটা ৫ প্রশ্ন, হানাফীদের পক্ষ থেকে
.
প্রশ্নঃ
আহলে হাদিসরা বলে, কেলেন্ডারে ৩ মিনিট সতর্কতা বসতঃ দেরী করে সময় দেয়া হয়েছে ইফতারির টাইমের।
এজন্য আযান দেয়ার ৩ মিনিট আগে ইফতার করতে হবে এবং ৩/৪মিনিট দেরিতে ইফতারকারী সুন্নাত বিরোধী।
.
🌺🌹🌺 #১নং_হাদিসঃ
.
.
💉 জবাবঃ
.
وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا هُشَيْمٌ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ الشَّيْبَانِيِّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، بْنِ أَبِي أَوْفَى - رضى الله عنه - قَالَ كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي سَفَرٍ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ فَلَمَّا غَابَتِ الشَّمْسُ قَالَ " يَا فُلاَنُ انْزِلْ فَاجْدَحْ لَنَا " . قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ عَلَيْكَ نَهَارًا . قَالَ " انْزِلْ فَاجْدَحْ لَنَا " . قَالَ فَنَزَلَ فَجَدَحَ فَأَتَاهُ بِهِ فَشَرِبَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ قَالَ بِي
মাযহাব এর বিরুধীতা করতে গিয়ে তারা কি পরিমাণ হিংসুক হয়েছে তার কোন হিসাব নাই।
.
কানা দাজ্জালে কিভাবে মিথ্যাচার করে দেখুন...?
আমানুল্লাহ সাহেব কানা দাজ্জাল বলেছিলো, নবীজির ভাষনই ছিলো কঠোর,
এই কথার জবাব আমানুল্লাহ সাহেব দিয়েছেন।
.
আর শায়খ কানা দাজ্জালে বলে, নবীজি নরম ভাবেও বলতেন এটার অর্থ কি সুর দিয়ে বলা...? দেখুন নরম ভাষাটাকে সুর বানিয়ে মিথ্যাচার করলো।
কিন্তু নবীজি অনেক সময় নরম ভাবেও ওয়াজ করতেন এই কথাটা কানা দাজ্জালে স্বীকার করলো না।
.
হিংসার জ্বলে বিরুধীতা করলো...
.
নিজে যে সুর দিয়ে ওয়াজ করলো সেটা নিয়ে কানা দাজ্জালে কিছু বলেনি।
.
দেখুন কানা দাজ্জালের সুরের ওয়াজ নিচের লিংকে
.
https://www.facebook.com/usmangony1234/videos/1380995406050139/?app=fbl
.
এই কানা দাজ্জাল নাকির ২৬ বছর ধরে ফতোয়া লিকে,, সব কি সহিহ হাদিস দিয়ে দেয় নাকি মুকাল্লিদের মত দেয়...?
সে দাবি করে মানুষের মতামত মানা যাবেনা আবার সে যখন যখন ফতোয়
উপরের দিকে হাত তুলে দোয়া কী প্রমাণ করে আল্লাহ তায়ালা উপরে আছেন ? ||
আলোচক--মুফতি বেলাল বিন আলী
.
=====
✅ ভর্তি চলছে ✅ ভর্তি চলছে
.
"মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"- মাদরাসায় একবছর মেয়াদী আকিদা বিভাগে ✅ ভর্তি চলছে ✅ ভর্তি চলছে
.
✅ আকিদা বিভাগের বৈশিষ্ট্যঃ
• কুরআন সুন্নাহ থেকে আকিদা উপস্থাপন।
.
• আরকানে ঈমান তথা ঈমানের মৌলিক ছয় বিষয় ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দলিল ভিত্তিক আকিদা মুখস্থ করন।
• তাওহীদ - শিরক ও ঈমান-কুফরের পরিচয় ও প্রকারের বিস্তারিত বিবরণ।
.
• শরহুল আসমাইল হুসনা।
• আশারি-মাতুরিদি পরিচয়, ইতিহাস এবং ইখতেলাফ ও সমাধান।
• মুতাজিলা, কাদিয়ানী, খতমে নবুওয়াত, বর্তমান সালাফি, বিভিন্ন যুগের সকল ফেরকার পরিচয়, আকিদা ও খণ্ডন।
.
• আকিদার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, তিন স্তরের কিতাব পড়া, বুঝা ও বুঝানোর মত যোগ্য করে গড়ে তোলা।
.
• আকিদার কিতাবের সাথে সাথে উছুলু
সম্পুর্ণ ভিডিও দেখুন,
আব্দুর রাজ্জাক বলে,
সুর দিয়ে ওয়াজ করা নাজায়েজ আবার তিনি নিজেই সুর দিয়ে ওয়াজ করেন।
এতো বিনোদন তারা দেয় কেমনে..?
মুসা আঃ এর মুখে জড়তা ছিলো কি না,এই নিয়ে সহিহ আকিদা দাবিদারকে এখতেলাফ.....
.
মাতাল তাফসিরে বাশারি বলে,
মতানৈক্য বিষয় রাসুল সাঃ এর দিকে না ফিরে চার মাযহাবকে মেনে নিলে সে কাফের।
.
এখন আমাকে বলুন-- রাসুল সাঃ যদি সব সমস্যার সমাধান নিজেই দিয়ে যেতেন তাহলে মতানৈক্য তো থাকার কথা না।
.
এখন রাসুল সাঃ যে মতানৈক্যের সুযোগটা করে দিলেন তিনি কি মুসলিম থাকবেন...বলুন বাশারি সাহেব....? নাউযুবিল্লাহ
.
বিনোদন
এখন এদেরকে কি বলবেন বাশারি সাব...?
মাযহাবিরা এখতেলাফ করে ইসলামকে ধ্বংস করেছে,,
.
তারা এখতেলাফ করে ইসলামকে কি করলো...?
.
আব্দুর রাজ্জাক বলে, সেজদাই কোরআনে বর্ণিত দোয়া পড়া যাবে না।
.
আবার মতিউর রাহমান মাদানি বলে, কোরআনের দোয়া পড়া যাবে..
.
কে মিথ্যাবাদি আপনারাই বলেন..?
.
.
মাতাল তাফসিরে বাশারি বলে,
মতানৈক্য বিষয় রাসুল সাঃ এর দিকে না ফিরে চার মাযহাবকে মেনে নিলে সে কাফের।
.
এখন আমাকে বলুন-- রাসুল সাঃ যদি সব সমস্যার সমাধান নিজেই দিয়ে যেতেন তাহলে মতানৈক্য তো থাকার কথা না।
.
এখন রাসুল সাঃ যে মতানৈক্যের সুযোগটা করে দিলেন তিনি কি মুসলিম থাকবেন...বলুন বাশারি সাহেব....? নাউযুবিল্লাহ
.
বাশারি সাব এখন কাকে কাফের বলবেন...?
মাতাল তাফসিরে বাশারি বলে,
মতানৈক্য বিষয় রাসুল সাঃ এর দিকে না ফিরে চার মাযহাবকে মেনে নিলে সে কাফের।
.
এখন আমাকে বলুন-- রাসুল সাঃ যদি সব সমস্যার সমাধান নিজেই দিয়ে যেতেন তাহলে মতানৈক্য তো থাকার কথা না।
.
এখন রাসুল সাঃ যে মতানৈক্যের সুযোগটা করে দিলেন তিনি কি মুসলিম থাকবেন...বলুন বাশারি সাহেব....? নাউযুবিল্লাহ
.
.
শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বলে,
হিন্দুর টাকা দিয়ে মসজিদ নির্মান করা জায়েজ------ আবার শায়খ মতিউর রাহমান মাদানি বলে, হিন্দুর টাকা দিয়ে মসজিদ নির্মান করা জায়েজ নাই।
.
এখন এই মতামতটা এসব শায়খরা বলার আগে রাসুল সাঃ এর কাছ থেকে সমাধান আনলো না কেন....?
.
এই দুই শায়খের যে কোন একজনের কথা তো কেউ মানতেই হবে,,,আর বুঝতেই তো পারছে, মেনে নিলেই বাশারির মতে কাফের হয়ে যাবেন।
.
এখন আপনাদের উপায় কি....?
আজকাল জেনারেল শিক্ষত হয়ে যখন আলেমের কাতারে আসার চেষ্টা করে তখনই ফেতনা সৃষ্টি হয়।
.
দাওয়াতের ময়দানে "ফিতনায়ে ব্রাদার্স" নিয়ে চমৎকার আলোচনা করলেন
শাইখ আবু যাঈদ জামীর হাফিযাহুল্লাহ(Abu Zaid Zameer) 👇👇👇
জাহিল সালাফি শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বলে,, এক মুষ্টির পর দাড়ি কাটা হারাম।
.
আবার আরেক সালাফি শায়খ আব্দুল হামিদ মাদানি বলেন, এক মুষ্টির পর কাটা যাবে।
.
আর সম্পুর্ণ ভিডিও দেখে মুজাফফার বিন মুহসিনকে কি বলবেন আপনারাই বলুন
.
মাতাল তাফসিরে বাশারি বলে,
মতানৈক্য বিষয় রাসুল সাঃ এর দিকে না ফিরে চার মাযহাবকে মেনে নিলে সে কাফের।
.
এখন আমাকে বলুন-- রাসুল সাঃ যদি সব সমস্যার সমাধান নিজেই দিয়ে যেতেন তাহলে মতানৈক্য তো থাকার কথা না।
.
এখন রাসুল সাঃ যে মতানৈক্যের সুযোগটা করে দিলেন তিনি কি মুসলিম থাকবেন...বলুন বাশারি সাহেব....? নাউযুবিল্লাহ
.
এখন কাকে বাশারি সাব কাফের বলবেন....?
.
.
এক মুষ্টি পরিমাণ দাড়ি রাখা ওয়াজিব
.
عن ابن عمرؓ عن النبی قال : ’’خالفواالمشرکین و وفروا اللحی واحفوا الشوارب‘‘ وکان ابن عمرؓ اذا حج او اعتمر قبض علی لحیتہ فما فضل أخذہ.
رواہ البخاری فی ’’صحیحہ‘‘ ۴/۱۵۰۱ (۵۸۹۲) کتاب اللباس‘ باب تقلیم الاظفار..
.
অর্থ: হযরত ইবনে উমর রাযি. থেক
বাশারির কথামত সালাফিদের একটারো ইমান নাই কেননা তারা রাসুলের দিকে না গিয়ে নিজেরা মতানৈক্য করেছে।
ভক্তরা যে কাউকে মেনেই আমল করছে।
.
.
আর রাসুল সাঃ নিজেই যদি সব সমস্যার সমাধান দিয়ে যেতেন তাহলে তো মতনৈক্য হওয়ার কথা ছিলো না।
.
যেটা নিয়ে মতানৈক্য হয় তা হলো কোরআন হাদিসে যখন স্পষ্ট সমাধান না পাওয়া যায়।
অস্পষ্ট বিষয়গুলো বক্তার কথামত রাসুলের দিকে ফিরে গেলেও তো কোন সমাধান স্পষ্ট করে পাওয়া যাবে না।
.
তাহলে এখন করণীয় কি..?
তা হলো,,মুজতাহিদ ইমামগন যেটার সমাধান দিবে সেটাই মেনে চলতে হবে, এর বিকল্প কোন পথ নাই।
.
মুজতাহিদ ইজতিহাদ করে সঠিক সমাধান দিলে ডাবল নেকি পাবে,, ভুল সমাধান দিলে এক নেকি। যারটাই মানা হোক নেকি পাবেই,,
.
ইমান চলে যাবে এসব কথা বলা তো গাজাখুরি কথা।
.
রাসুল সাঃ এর কাছে স্পষ্ট সমাধান না থাকলে , যে রিসার্চ করে সে গিয়েও কোন লাভ নাই,, আর যে রিসার্চ করতে পারেনা তার কথ
আচ্ছা, এই মাতালের ফতোয়াগুলা এমন কেন... ?
..
না এদেশের আলিমদের সাথে মিলে, না আরবের সাথে।
.
মেয়েরা হায়েজ অবস্থায় কোর'আন মুখস্থ পড়তে পারবে কি না ,এটা নিয়ে ইখতেলাফ থাকলেও তারা যে কোরান স্পর্শ করতে পারবে না।
.
এ ব্যাপারে আরবে-আজমে কোন ইখতেলাফ নাই। সবাই মতে , হায়েজ অবস্থায় মেয়েরা কোর'আন স্পর্শ করতে পারবে না।
.
এরকম সেইম ফতোয়া শায়খ বিন বায , শায়খ ইবনে তাইমিয়া ও শায়খ উছাইমিন রাহ. সহ প্রমূখ সালাফী আলিমদের।
.
এ ব্যাপারে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ফতোয়া বোর্ডের মত জেনে নেই -
.
يجوز للحائض أن تقرأ عن ظهر قلب من غير أن تمس المصحف مباشرة إذا احتاجت لقراءة القرآن من أجل أن لا تنساه " انتهى .
"فتاوى اللجنة الدائمة" (4
হায়েজগ্রস্ত মহিলাদের জন্য সরাসরি কোর'আন স্পর্শ করা ছাড়া মুখস্থ পড়া জাইজ আছে এই প্রয়োজনে যে, কোর'আন তিলাওয়াত না করলে মুখস্থ পড়াটুকু ভুলে যাওয়ার অবকাশ রয়েছে।
.
সূত্র , ফাতওয়ায়ে লাজনায়ে দাইমাহ , ৪/২৩২
.
এটা কেবল হাফেজা মেয়ে
এদেশের আহলে হাদিসদের সাথে সৌদি আরবের মানুষের নামাজে দাঁড়ানো এক হয় না কেন...????
.
হাই হাই মাদানি সাব একি বললেন- সৌদি আরবের লোকেরা বেশির ভাগ তারা নামাযে পায়ের সাথে পা, কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে দাড়াই না।
.
ভক্তরা এখন বলবে সৌদি আমাদের দলিল না.. সৌদির যে আমলটা তাদের পক্ষে যাবে তখন দেখবেন খুব বেশি সেটা প্রচার করবে।
.
এটাই তাদের অভ্যাস
শাবানের মধ্য রজনীতে তথা শবে বারাআতে রোজা রাখার অবকাশ আছে। বরকতময় মাস হিসেবে।
.
عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ، – رضى الله عنهما – أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَهُ أَوْ لآخَرَ ” أَصُمْتَ مِنْ سَرَرِ شَعْبَانَ ” . قَالَ لاَ . قَالَ ” فَإِذَا أَفْطَرْتَ فَصُمْ يَوْمَيْنِ
.
‘ইমরান ইবনু হুসায়ন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে অথবা অপর কাউকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি শা’বান মাসের মধ্যভাগে সওম পালন করেছিলে.... ?
তিনি বললেন, না।
.
তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, যখন তুমি সওম পালন করনি, তখন দু’দিন সওম পালন করে নিও।
.
[সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৬৪১,২৬৪২,২৬৪৩,২৬৪৪, অধ্যায়ঃ শাবান মাসের সওম, হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
.
আর এসব জাহিলরা বলতেছে, রোজা রাখলে নাকি তাওবার দরজা বন্ধ হয়ে যাবে, নাউযুবিল্লাহ
মাদ্রাসার ছাত্রদের রোবট তৈরি
রোবট লড়াইয়ে মাদরাসার শিশুদের কাছে হেরে গেল ভার্সিটির ছাত্ররা।
পাকিস্তানের বিখ্যাত হাইটেক মাদরাসা Baitussalam Talagang
সুর দিয়ে ওয়াজ করা নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি
সম্পুর্ণ ভিডিও দেখুন,
আব্দুর রাজ্জাক বলে,
সুর দিয়ে ওয়াজ করা নাজায়েজ আবার তিনি নিজেই সুর দিয়ে ওয়াজ করেন।
ইমাম বলা নিয়ে রাহুলের জাহিলিয়াতি
ব্রাদার রাহুলের মতে,
যে আবু হানিফা রহঃ কে ইমাম বলবে, সে রাসুল সাঃ এর রিসালাতকে চ্যালেঞ্জ করলো।
.
[ব্রাদার রাহুল, তাক্বলীদ বিভ্রান্তি নিরসন, পৃঃ ৯৭]
.
.
এখন আলবানি কে মতিউর রাহমান মাদানি ইমাম বললেন,
ব্রাদার রাহুলের মতে মতিউর রাহমান কাফের নয় কি...?
.
তারা আলবানিকে ইমাম মানেন, অথচ আলবানি হাদিসকে সহিহ, জয়ফ নির্ণয় করার যোগ্যতাই ছিলোনা,,
নিজের মনমত সহিহকে জয়ফ, জয়ফকে সহিহ ট্যাগ লাগিয়ে দিতেন।।
.
এই হলো তাদের ইমামের অবস্থা।
.
আবু হানিফা রহঃ কে ইমাম বললে তাদের গায়ে জ্বলে,, আর আলবানি কে ইমাম বললে সমস্যা নাই।
.
হাদিসের লেখকগনকেও স্বয়ং ব্রাদার রাহুল ইমাম বলে সম্ভোধন করে।
তখন কি রাসুলের রিসালাতের সাথে চ্যালেঞ্জ হয় না....?
.
.
.
ইমাম আবু দাউদ রহঃ বলেন,,
.
ﻛَﺎﻥَ ﺇِﻣَﺎﻣًﺎ ﺭَﺣِﻢَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﺑَﺎ ﺣَﻨِﻴﻔَﺔَ ﻛَﺎﻥَ ﺇِﻣَﺎﻣًﺎ
.
নিঃসন্দেহে আবু হানিফা রহঃ ছিলেন একজন শ্রেষ্ট ইমাম।
[ আল ইনতেক
কথাই কাজে মিল নাই
চেয়ার টেবিলে বসে খাওয়া ইহুদী খ্রিস্টানদের কাজ.....
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
.
কখন যে কি কয়,সে নিজেও জানে না.....❓
কারণ একটু ভেবে চিনতে কথা বলা উচিৎ ছিলো....❓ কারণ সামনে Media
মাশা আল্লাহ
সুন্দর ওয়াজ, মাশা আল্লাহ
মাশা আল্লাহ
মাশা আল্লাহ, সুন্দর উর্দু সংগীত
আহারে মাদরাসার আবাসিক জীবনটানা কতই কষ্টের। সপ্তাহে ১/২ দিন বাড়িতে কথা বলার সুযোগ মিলে।
সেই সময়টায় মা' ফোন রিসিভ না করায় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে ছেলেটা।
মাদরাসার সোনার ছেলেরা এমনি এমনি গড়ে ওঠেনি। অনেক ঝড়-ঝঞ্ঝা, ত্যাগের বিনিময়ে এই সোনার ছেলেরা তৈরী হয়।
ব্রাদার রাহুলে কিভাবে ধোকাবাজি করলো শুনুন আর পোষ্ট পড়ুন
----------জাহিল ব্রাদার রাহুল তাকলীদের বিরুদ্ধে প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ
এর একটা উক্তি কাটসাট করে বলে, তাকলিদ করা নিষেদ।-----
.
রাহুলে সম্পুর্ণ এবারত না পড়ে বরং এইটুকু বলেছে,,
.
عَنْ عَبْدِ اللهِ، قَالَ: لَا يُقَلِّدَنَّ أَحَدُكُمْ دِينَهُ رَجُلًا،
পরের অংশটুকু যদি রাহুলে পড়তো তাহলে তার বাটপারি ধরা খেয়ে যেতো--- দেখুন এরপর ইবনে মাসউদ রাঃ কি বলেন,,,, তিনি বলেন,
فَإِنْ آمَنَ آمَنَ وَإِنْ كَفَرَ كَفَرَ
.
দুই অংশের সঠিক অর্থ হলো----
কেউ যেন ইসলামের ক্ষেত্রে অন্য কারো এমন অনুসরন না করে যে , সে ঈমান আনলে এও ইমান আনবে আর সে কুফুরী করলে এও কুফুরী করবে '।
.
এই হল তার সঠিক তরজমা ।
.
কিন্তু ব্রাদার রাহুল- ইবনে মাসউদ রাঃ এর বক্তব্যকে কাট সাট করে তরজমা করলেন ,
(তোমরা তোমাদের দ্বীনের ক্ষেত্রে লোকদের তাকলীদ করো না।)
.
.
জাহিলিয়াতির মত পুর্ণ বক্তব্যকে কাট সাট করে দাবি করে সহীহ হাদিসের অনুস
কুফরি দল হিজবুত তাওহিদ
আলহামদু লিল্লাহ-- কুফরি দল হিজবুত তাওহিদের সভা কে ভেংগে বলেছে কওমির আলেমরা।
ঢাকা উত্তরাতে হিজবুত তাওহিদের নেতা সেলিম যা করেছিল।
মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আযহারী সাহেব।
জমজ দুই বোন ৬ মাসে হাফেজ
জমজ দুই বোন ৬ মাসে হাফেজা - মাশা আল্লাহ