দাদু-Dadu

দাদু-Dadu ভাগ্য কারো হাতে লেখা থাকে না, ভাগ্য তাদেরও থাকে যাদের হাত থাকে না �

30/12/2024
29/12/2024

2025 সালে ও কিছুই বদলাবে না।কারণ সমস্যা বছরে না,সমস্যা আপনার মাথায় 😕

কতবার পড়েছি আর হেসেছি মনে নেই 😀ফুলকপি সমাচার!!একজন শখের কবি একবার ফুলকপি নিয়ে একটা কবিতা ফেসবুকে লেখেন!! এরপর যা যা হয়ে...
26/12/2024

কতবার পড়েছি আর হেসেছি মনে নেই 😀

ফুলকপি সমাচার!!

একজন শখের কবি একবার ফুলকপি নিয়ে একটা কবিতা ফেসবুকে লেখেন!! এরপর যা যা হয়েছিল সেটা ওনার বয়ানেই শুনুন.....

“মানুষের মাথায় ভূত চাপে, আমার মাথায় চেপেছিলো ফুলকপি!! কোন দুঃখে আমি সেদিন ফুলকপি নিয়ে একটা ছড়া লিখেছিলাম,

"শীতের দিনে,
তোমার কাছে,
ফুল চাইনি প্রিয়;
সময় পেলে,
রান্না করে,
ভাজা ফুলকপি দিও!!"

ফেসবুকে এই ছড়া পোস্ট করার পর, আমার জীবন এবং যৌবন ''ভাজা ভাজা, তিলের খাজা'' হয়ে গেছে !!😞

বউ আমাকে বললো:- এই কবিতা কার উদ্দেশ্যে লিখেছো?

আমি সরল গলায় বললাম, "কার উদ্দেশ্যে মানে?"

এরপর একদমে অনেকগুলো প্রশ্ন করলো!! সবমিলিয়ে প্রায় শ-পাঁচেক প্রশ্ন; সব কটা প্রশ্ন আমার মনে নেই; অল্প কয়েকটা মনে আছে যেমন:-

১. প্রথম লাইনে একটা শব্দটা আছে, "প্রিয়"!! কে তোমার প্রিয়?

২. কে তোমাকে ফুল দেয়?

৩. কেন দেয়?

৪. কীভাবে দেয়?

৪. কোথায় দেয়?

৫. দিনে কয় বার দেয়?

৬. কি ফুল দেয়?

৭. আর কি কি দেয়?

৮. কি কি দিতে বাকি রাখছে?

৯. তাজা ফুল না প্ল্যাস্টিকের ফুল?

১০. কার কাছে তুমি এই শীতে ফুলের বদলে ফুলকপি চাইছো?

১১. এত কিছু থাকতে ফুলকপি চাইতে গেলে কেন?

১২. কাঁচাফুলকপি না চেয়ে রান্না করা ফুলকপি কেন চাইলে?

১৩. অন্য কোনো মেয়ে কেন তোমার জন্য ফুলকপি রাঁধবে?

১৪. ঘরের রান্না মুখে রোচে না?

১৫. ফুলকপি মানে কি সবজি ফুলকপি না এর অন্য কোনো গোপন অর্থ আছে?

১৬. সারাজীবন ফুলকপি খেয়েও শখ মেটেনি?

১৭. আর কত ফুলকপি চাও?

১৮. কবে তোমার পেট ভরবে?

১৯. বুড়ো হচ্ছো আর ক্ষিধে বাড়ছে তোমার না?

২০. পেয়েছো কি তুমি?

২১. তোমাকে কি আমি খেতে দিই না?

২২. রাস্তা ঘাটে ফুলকপি চেয়ে বেড়াও?

২৩. আজ ফেসবুকে চাইছ , কাল কি থালা নিয়ে রাস্তায় বসবে?

২৪. পরশু কি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেবে?

২৫. আমার কাছে চাইলে কি আর আমি ফুলকপি দিতাম না?

সর্বশেষ প্রশ্নটা বড়ই নির্মম:-

২৬. তোমার এত নোলা কেন?

আমি কোনও প্রশ্নের উত্তর গুছিয়ে দিতে পারিনি ফলে আমার জীবন হয়ে গেছে ফুলকপিময় !!

সকালে রুটির সাথে ফুলকপি ভাজা, দুপুরে রান্না করা ফুলকপি, রাত্রে ফুলকপি দিয়ে মাছ!! মাঝে বেলায় বেলায় ফুলকপি আর ফুলকপি; মাঝখানে ফুলকপির স্যুপ পর্যন্ত খেতে হয়েছে!! গত এক সপ্তাহে আমি যে পরিমাণ ফুলকপি খেয়েছি, মাটি ও মানুষের উপস্থাপকও তার গোটা জীবনে এতগুলি ফুলকপি দেখেননি!!

আজ সন্ধ্যায় বললাম, আদা দিয়ে একটু লাল চা করে দাও, একটু সর্দি লেগেছে!! ও পাথর মুখ করে চা বানাতে গেলো; আর আমি ভয়ে ভয়ে রইলাম!! চায়ে আদার বদলে ফুলকপি দিয়ে ফেলে কিনা কে জানে!! অশেষ কৃপায় খানিকবাদে ও আদা চা নিয়ে এলো; গলাটা একটু কোমল করে বলল, খালি পেটে চা খাবে না। ফুলকপির বড়া ভেজেছি। ওটা খেয়ে তারপর চা খাও !!

পুনশ্চ:- আরেকটা প্রশ্ন ছিলো এখন মনে পড়েছে!! "কি আছে ফুলকপিতে, যা আমার নেই? (বলে কান্না)

পুনশ্চ ২ :- আরেকটা প্রশ্নও ছিল; এক্ষুনি মনে পড়লো:- "সত্যি করে বলো তো, আমাকে না জানিয়ে তুমি এ পর্যন্ত কতগুলি ফুলকপি খেয়েছো? লুকিয়ে লুকিয়ে!!”

#সংগৃহীত

25/12/2024

একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন কাজে আসবে।
বেশী কচলালে মধু বের হতে পারে......

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।

কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝিপোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া। কারণ, পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।
Collected

25/12/2024

বড়দিন পালন/শুভেচ্ছা জানানোর অর্থ হলো, আপনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন আল্লাহ তা'আলা এই দিনে পুত্র সন্তান জন্ম দিয়েছে! (নাউজুবিল্লাহ)
لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ

উচ্চারণ: লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ।

অর্থ: তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি

দুজনের কথা কিছু না ই বললাম,, তবে বলার আছে দক্ষ মোবাইল ক্যামেরা ম্যানকে🤣
25/12/2024

দুজনের কথা কিছু না ই বললাম,, তবে বলার আছে দক্ষ মোবাইল ক্যামেরা ম্যানকে🤣

Agriculture advance 🤣🤣
24/12/2024

Agriculture advance 🤣🤣

জাও পড়তে বসো
24/12/2024

জাও পড়তে বসো

12/12/2024

কান্দিস না ভাই 🤣🤣👏👏

জানি এমন কিছু হবে,, তাই আমি যায়নি
29/11/2024

জানি এমন কিছু হবে,, তাই আমি যায়নি

আমি আর এসব কিনমু না😀
28/11/2024

আমি আর এসব কিনমু না😀

তোমাদেরও জন্য নিয়ন্ত্রণের দরকার
28/11/2024

তোমাদেরও জন্য নিয়ন্ত্রণের দরকার

কতটা এক্সট্রিম লেভেলের কথা 😅😅
27/11/2024

কতটা এক্সট্রিম লেভেলের কথা 😅😅

27/11/2024

ইসকনের ২টা তথ্য:

১/ ঢাবির শিক্ষার্থী ঐতিহাসিক নাজির আহমেদকে হত্যা করেছিল তারা। যার কারণেই ঢাকার বিখ্যাত নাজিরাবাজার ও নাজির রোড। ২ ফেব্রুয়ারী ঢাবিতে নাজির দিবস পালন হলেও ফ্যাসিবাদের মদদে তা বন্ধ হয়ে যায়।

২/ ঢাবির সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ও ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে 'মুসলিম' শব্দ বাদ দেয়ার পেছনে প্রধান কারণ ছিল ইসকন। আর এটাতে সামনে ছিল সঞ্জিত দাস।

◾শহীদ নজীর থেকে
শহীদ আবরার 💕

“...পাকিস্তান আন্দোলনে বাংলার কতো জানা-অজানা তরুণ যে আত্মাহুতি দিতে এগিয়ে এসেছিল তাদের কয়জনের খবরই বা আমরা রাখি। যাদের নাম একদিন সারাদেশে মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হতো, তাদের অনেকেই এখন বিস্মৃতির অন্তরালে হারিয়ে গেছে। বিস্মৃতির অন্তরালে হারিয়ে যাওয়া এমনি একটি নাম শহীদ নজীর আহমদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনপ্রিয় ছাত্রনেতা নজীর আহমদের জন্ম নোয়াখালী জেলার ফেনী মহকুমায়। নজীর আহমদ ছিলেন মেধাবী একজন ছাত্র, প্রচারবিমুখ একজন আত্মনিবেদিত সংস্কৃতিকর্মী। পূর্ব পাকিস্তান সাহিত্য সংসদের সাথে সক্রিয়ভাবে সংশ্লিষ্ট নজীর আহমদ ঢাকা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক ‘পাকিস্তান’ নামক পত্রিকার সম্পাদনা করতেন। এই পত্রিকায় পাকিস্তান আন্দোলন সম্পর্কে বিশিষ্ট সুধীজনদের রচনাদি নিয়মিত প্রকাশিত হতো। নজীর আহমদ একজন অমায়িক-আদর্শবাদী তরুণ হিসেবে হিন্দু-মুসলমান সকল মহলেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। নিজে কখনও পদ বা স্বার্থের পেছনে ছুটতেন না বলে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম ছাত্রসমাজের অঘোষিত নেতা ছিলেন।

১৯৪৩ সালের প্রথমদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে আপত্তিকর একটি আইটেম সংযোজনের জন্য হিন্দু ছাত্রদের জিদকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল মহলে নজীর আহমদ শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন বলে তিনি এ বিষয়ে হিন্দু-মুসলমান ছাত্রদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সুরাহা করতে পারবেন - এই ভরসায় হিন্দু ছাত্রদের সাথে দেখা করতে যান। কিন্তু বুকভরা যে বিশ্বাস নিয়ে তিনি হিন্দু ছাত্রদের সাথে কথা বলতে যান, তারা সে বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে পারেনি। শান্তিকামী নজীরকে নিজেদের মধ্যে পেয়ে হিন্দু ছাত্ররা তার পিঠে ছুরিকাঘাত করে বসে। আঘাত সুপরিকল্পিত ও কঠিন ছিল বিধায় ডাক্তাররা শত চেষ্টা করেও নজীরকে বাঁচাতে ব্যর্থ হন। এভাবেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পবিত্র ক্যাম্পাস প্রথম রক্তাক্ত হয় শহীদ নজীরের রক্তে। নজীর আহমদ শাহাদাৎ বরণ করেন ১৯৪৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি।

শহীদ নজীর ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে কত জনপ্রিয় ছিলেন তার প্রমাণ মেলে তার মৃত্যুতে প্রকাশিত দুটি স্মরণিকায়। এতে যাদের কবিতা ও অন্যান্য রচনাদি প্রকাশিত হয়েছিল তাদের মধ্যে ছিলেন কবি জসীমউদ্দীন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়েন, সৈয়দ আলী আহসান, কাজী নাজমুল হক এবং আরও অনেকে।

১৯৪৪ সাল থেকে বহুদিন পর্যন্ত প্রতিবছর দোসরা ফেব্রুয়ারি ভাব-গম্ভীর পরিবেশে ‘শহীদ নজীর দিবস’ প্রতিপালিত হতো। ঢাকা শহরের নাজিরাবাজার এলাকায় শহীদ নজীরের স্মৃতি রক্ষার্থে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একটি উন্নতমানের পাঠাগার, যার নাম ছিল ‘শহীদ নজীর লাইব্রেরী’। ১৯৪৫ সালে আমি যখন ঢাকায় আসি, তখন ১৫০ নম্বর মোগলটুলীর পরই পাকিস্তান আন্দোলনের দ্বিতীয় প্রাণকেন্দ্র ছিল নাজিরাবাজারে অবস্থিত এই শহীদ নজীর লাইব্রেরী।” [১]
—————————————
[১] আবদুল গফুর/আমার কালের কথা। [বিসিবিএস - ফেব্রুয়ারি, ২০০০। পৃ. ১৫৬-১৫৭]

◾কৃতজ্ঞতা: Kai Kaus

শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়...
27/11/2024

শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

সৌভাগ্যবসত ঐ গাড়িতে ওনাদের কে নেওয়া হয় নাই

আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্টে জানান 👌👌
27/11/2024

আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্টে জানান 👌👌

এইডা কিছু হইলো 🙂
27/11/2024

এইডা কিছু হইলো 🙂

এই কামডা করো কেডা রে 😀😀
27/11/2024

এই কামডা করো কেডা রে 😀😀

Address

Sherpur
Sherpur
2100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দাদু-Dadu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share