Science Bee

Science Bee Science Bee (সায়েন্স বী) is one of the largest science education platforms for youths nationwide. Sections:
1.
(2444)

Science Bee is one of the largest science-based education platforms for youths across the country including Bangladesh's largest science-based website, with 200,000 registered students and 40,000 daily learners. They have impacted more than 10 million Bengali-speaking students from over 30 countries and has received numerous awards for their contributions to community development and achieving sus

tainable development goals. The purpose of this platform is to transform the diversity and inclusivity of science & technology, to reach the under-served community, and increase the number of people who are actively engaged and involved in science & technology. Visit the Country's first Science News Portal:
https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/
2. Visit the Country's largest Science-Based Q&A:
https://sciencebee.com.bd/qna/
3. Visit a dynamic Blog site and design your's:
https://blog.sciencebee.com.bd/
4. Download our Free Ebook on Rocket Science:
https://www.sciencebee.com.bd/ebook-2/
5. Watch our first-ever science-based Dramas:
https://www.youtube.com/c/sciencebee

Awards:
🏆 The Diana Award 2023 in memory of Diana, Princess of Wales, United Kingdom.

🏆 Winner- Funding For Bangladesh 1.0 by Volunteer Opportunities

🏆 Our Founder Mobin Sikder received IVD Volunteer Award 2021 by UNV Bangladesh and become one of the country’s best 20 volunteers through Science Bee Community voluntarism.

🏆 Our Founder Mobin Sikder received Young Global Changemaker Award 2021 by YEF for Contributing to Science Education Through Science Bee.

🏆 Winner- BYLC Volunteer Awards 2021

🏆 YSSE Global Education Award 2021


Features:
- Featured on Somoy TV: https://tinyurl.com/mrvzv37v
- Featured on The Daily Star: https://tinyurl.com/355ztunb
- Featured on News24 TV: https://tinyurl.com/4scp6sbn
- Featured on Prothom Alo: https://tinyurl.com/2sy2jxb8
- Featured on Kaler Kantho: https://tinyurl.com/3aumsmu3
- Featured on Daily Ittefaq: https://tinyurl.com/2zd5xy9w
- Featured on The Business Standard: https://tinyurl.com/yzzdbxlp
- Featured on Daily Samakal: https://tinyurl.com/f4yfkddk
- Featured on Jagonews: https://tinyurl.com/yhrbwtrr
- Featured on Portidiner Songbad: https://tinyurl.com/f3uhpudp
- Award featured on Daily Ittefaq: https://tinyurl.com/2hokwvtl
- Award featured on The Daily Star: https://tinyurl.com/ssehhx23
- Award featured on Dhaka Tribune: https://tinyurl.com/dm9r5s5n
- Award featured on Financial Express: https://tinyurl.com/pyncakdt
- Award featured on the Daily Star: https://tinyurl.com/3v6wye2d
- News published on NewAge: https://tinyurl.com/bdf99u2n
- Diana Award News on RTV News: https://tinyurl.com/2tsz7jk8
- Diana Award News on Financial Express:
https://tinyurl.com/23h7wr5h
- Diana Award News on Daily Star: https://tinyurl.com/2736v47t
- Diana Award News on Dhaka Tribune: https://tinyurl.com/39emrujj
- Diana Award News on Prothom Alo: https://tinyurl.com/52edrf66

Join Our Team: https://www.sciencebee.com.bd/join-us/

২-৩ বছরের জন্য আবার বাসায় বসে থাকায় সম্ভাবনা নেই বললেই চলে! 🥹
13/01/2025

২-৩ বছরের জন্য আবার বাসায় বসে থাকায় সম্ভাবনা নেই বললেই চলে! 🥹

ড. রাইসা খান তারেকের জন্ম বাংলাদেশে হলেও তার শৈশব কেটেছে সুইডেনে। স্কুলে রসায়ন ছিল তার প্রিয় সাবজেক্ট, এই ভালোবাসা আরও গ...
13/01/2025

ড. রাইসা খান তারেকের জন্ম বাংলাদেশে হলেও তার শৈশব কেটেছে সুইডেনে। স্কুলে রসায়ন ছিল তার প্রিয় সাবজেক্ট, এই ভালোবাসা আরও গভীর হয় কলেজে ওঠার পর। এক প্রিয় শিক্ষিকার অনুপ্রেরণায় তিনি রসায়নে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন। তবে তার জীবনে বড় প্রভাব ফেলে ক্যান্সারে তার নানির মৃত্যু। সেই ঘটনাই তাকে মেডিক্যাল কেমিস্ট্রিতে ক্যারিয়ার গড়তে উদ্বুদ্ধ করে।

২০১৪ সালে রাইসা নটিংহাম ট্রেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেডিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রিতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে অনার্স শেষ করেন। পরবর্তীতে, সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৮ সালে মেডিক্যাল কেমিস্ট্রিতে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

রাইসা বর্তমানে যুক্তরাজ্যে থাকেন। তিনি একটি কেমব্রিজ ভিত্তিক সিন্থেটিক বায়োলজি কোম্পানি Evonetix-এ সিন্থেটিক কেমিস্ট হিসেবে কাজ করছেন। সিন্থেটিক কেমিস্ট্রির একটি উপ-গবেষণা দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। সেখানে জীববিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স এবং মেকানিক্সের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রের গবেষকরা যুক্ত।

রাইসা এবং তার দল নভেল সেমিকন্ডাক্টার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে একটি নতুন ডিএনএ টেকনোলজি উন্নয়নে কাজ করছেন। সহজ ভাষায় তাদের উদ্ভাবিত টেকনোলজি একটি "ডিএনএ প্রিন্টার," যা নির্ভুলতার সাথে দ্রুতগতিতে ডিএনএ সিকোয়েন্স তৈরি করতে সক্ষম। জিন সিন্থেসিস গবেষণার সময় ও ব্যয় কমিয়ে স্বাস্থ্যসেবা, ওষুধ শিল্প এবং ডেটা স্টোরেজের মতো খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে এটি।

ল্যাবে ডিএনএ সিকোয়েন্স তৈরি করতে গবেষকদের ক্ষেত্র বিশেষে মাসখানেকও লাগতে পারে। রাইসার মতে, ডিএনএ প্রিন্টারটি এই মাসের কাজ মিনিটে শেষ করার মাধ্যমে মেডিকেল এবং হেলথকেয়ার ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব আনতে পারে। এটি বিশ্বব্যাপী ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এবং গবেষণাগারে ব্যবহৃত হবে। তাদের মেশিনের প্রোটোটাইপ বিশ্বব্যাপী কিছু নামকরা গবেষণাগারেও পাঠানো হয়েছে।

পেশাজীবনে বিজ্ঞানী হলেও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে রাইসা পরিচিত একজন ভ্লগার হিসেবে। তার ইউটিউব ও ফেসবুক চ্যানেল Dr Raysa's এ তিনি বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসম্মত রান্নার রেসিপি, ট্রাভেল ভিডিও এবং শিক্ষামূলক বিভিন্ন কন্টেন্ট আপলোড করেন। এ কাজে সাহায্য করেন রাইসার স্বামী নাজমুস সাকিব তারেক। তারেক আইন নিয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করছেন বিভিন্ন স্টার্টআপ নিয়েও। বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপশি স্টার্টআপ বিজনেস, কর্পোরেট লিডারশিপ এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়ে তারা দুজনেই কাজ করছেন। বাংলাদেশের মানুষ এবং তরুণ প্রজন্মকে মাথায় রেখে নতুন একটা প্রজেক্ট নিয়ে চিন্তা-ভাবনার কথাও জানান রাইসা।

তিনি মনে করেন, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং মৌলিক শিক্ষার অভাব অনেক নারীর জন্য বিজ্ঞানচর্চা কঠিন করে তোলে। তিনি তরুণীদের STEM-এ যুক্ত হতে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন আউটরিচ কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তার গল্প বাংলাদেশের STEM ক্ষেত্রে নারীদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

স্মুরো নামে একটি এআই-চালিত রোবোটিক ইঁদুর আসল ইঁদুরের সাথে বন্ধুত্ব করতে সক্ষম হয়েছে।স্মুরো নামক এই রোবোটিক ইঁদুর আসল ইঁদ...
13/01/2025

স্মুরো নামে একটি এআই-চালিত রোবোটিক ইঁদুর আসল ইঁদুরের সাথে বন্ধুত্ব করতে সক্ষম হয়েছে।স্মুরো নামক এই রোবোটিক ইঁদুর আসল ইঁদুরদের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং তাদের আগ্রহ জাগিয়ে তুলতেও সক্ষম। বিজ্ঞানীরা এমন ঘটনাকে যুগান্তকারী বলছেন।

চীনা গবেষকরা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম একটি ইঁদুরের মতো রোবট তৈরি করেছেন।এতে একটি ক্যামেরা ও একটি ছোট মোটর লাগানো আছে, পাশাপাশি আছে বেশ কিছু জয়েন্ট। যা একে ইদুঁরের শরীরের অঙ্গভঙ্গি সূক্ষ্মভাবে প্রতিলিপি করতে সাহায্য করে। এই রোবোটিক ইঁদুরে পায়ের পরিবর্তে লাগানো আছে চাকা এবং তবে নেই কোনো লেজ।

এটির চারপাশে ঘোরাঘুরি করার ক্ষমতা এবং ইঁদুরের মতো ভঙ্গি নকল করার ক্ষমতা রয়েছে। বাস্তব ইঁদুর যেভাবে মিথষ্ক্রিয়া সৃষ্টি করে সে ফুটেজের ওপর ভিত্তি করে রোবোটিক ইঁদুরটি প্রশিক্ষিত করা হয়েছিল। এটি আসল ইঁদুর থেকে পাওয়া সামাজিক ইঙ্গিতের প্রতিক্রিয়াও জানাতে পারে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন স্মুরো নামের এ ইঁদুরটি আধা ঘন্টার জন্য বিরতিহীনভাবে আসল ইঁদুরের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল।পরীক্ষায় দেখা যায় , ইঁদুর, রোবটের সাথে একইভাবে আচরণ করেছে যেভাবে একটি আসল ইঁদুরের সাথে করে। উদাহরণ হিসেবে, যখন মেশিনটি রাগ প্রকাশ করে ইঁদুরটি কাঁপে এবং চিৎকার করতে থাকে। কিন্তু রোবটটি যখন সহনশীল আচরণ প্রকাশ করে তখন ইদুর তার সাথে খেলাধুলা করে।

সায়েন্স ফিকশন ফিল্মগুলোতে দেখায় মানুষ তাদের জীবনযাপনে রোবট দ্বারা এতোটাই আচ্ছন্ন হয়ে যায় যে তারা বাস্তব জগৎ ভুলে যায়। সম্প্রতি ইলন মাস্ক ঘোষণা করেছেন, তার "অপ্টিমাস" রোবটটি RD2,C-3PO একটি গাড়ির দামের চেয়েও কম হবে ভবিষ্যতে। মানুষের মতো মেশিনগুলো বনভুমি কাটতে, পানীয় পরিবেশন করতে এবং বাচ্চাদের দেখাশোনা করতে সক্ষম হবে। আর চীনা বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, জীবিত ইঁদুর এবং মেশিন ইঁদুরের মধ্যে মিথষ্ক্রিয়ার মতো ভবিষ্যতে মানুষ এবং এআই এর মধ্যেও অনুরূপ সামাজিক মিথষ্ক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।অস্ট্রিয়ার গ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ো-হাইব্রিড সিস্টেমের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক থমাস শ্মিকল বলেন, রোবট ইঁদুরটির অভূতপূর্ব সামাজিক দক্ষতা রয়েছে। গবেষকদের অধ্যয়নে রোবটটি, ইঁদুরকে সফলভাবে অনুসরণ করা এবং তিনটি সামাজিক ভঙ্গি শেখার ক্ষমতা প্রদর্শন করে।

অধ্যাপক হাসিনা খান ১৯৫৪ সালের ১লা মে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭০ সালে সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স স্কুল থেকে জেনারেল...
12/01/2025

অধ্যাপক হাসিনা খান ১৯৫৪ সালের ১লা মে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭০ সালে সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স স্কুল থেকে জেনারেল স্কুল সার্টিফিকেট (GCE) ও লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে হলিক্রস কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি ঢাবির প্রাণরসায়ন বিভাগ থেকে যথাক্রমে ১৯৭৬ সালে স্নাতক এবং ১৯৭৭ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিস দ্বারা সমর্থিত ফেলোশিপের অধীনে ইংল্যান্ডের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আণবিক জীববিজ্ঞানে পিএইচ.ডি. সম্পন্ন করেন।

প্রফেসর হাসিনা খান ১৯৮৫-৮৬ সালে ফ্রান্সে পোস্ট-ডক্টরাল রিসার্চের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি যুক্তরাজ্যের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের নাইট্রোজেন ফিক্সেশন ল্যাবরেটরিতে রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ১৯৯২-১৯৯৫ সাল পর্যন্ত কানাডার ক্লিনিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব মন্ট্রিলের রিপ্রোডাকশন রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট হিসেবে কাজ করেছেন।

প্রফেসর হাসিনা খান ঢাবির জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রথম চেয়ারপারসন ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে মেরিন বায়োটেকনোলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি প্রথম ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি অন বায়োটেকনোলজিতেও কিছুদিন (২০০৪-২০০৬) কাজ করেছেন। সেখানে একজন অ্যাডভাইজার হিসেবে তিনি ন্যাশনাল বায়োটেকনোলজি গাইডলাইন তৈরিতে সাহায্য করেছেন।

প্রফেসর হাসিনা বর্তমানে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজির বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও তিনি ২০১৬ সাল থেকে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল কমিটি অন বায়োটেকনোলজির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০১৬-২০১৮ সাল পর্যন্ত ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরি অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। এ সময় তিনি ভারতের সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির (সার্কের আটটি সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক স্পনসর করা একটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় যার সদস্য হিসেবে বাংলাদেশও রয়েছে) লাইফ সায়েন্স অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি ফ্যাকাল্টির বোর্ড অব স্টাডিজেও ছিলেন। তিনি সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবেও এক বছর কাজ করেছেন। প্রফেসর হাসিনা দ্যা ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সেসের সদস্য এবং GNOBB (গ্লোবাল নেটওয়ার্ক অব বাংলাদেশি বায়োটেকনোলজিস্টস)-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবেও দায়িত্বপালন করেছেন।

অধ্যাপক হাসিনা খান ২০১৯ সালে গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পেয়েছেন। পাটের জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে অবদানের জন্য তিনি ২০১১ সালে বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স-এমও গনি মেমোরিয়াল গোল্ড মেডেল, ২০১৫ সালে কাজী মাহবুবুল্লাহ গোল্ড মেডেল এবং ২০১৬ সালে মনি সিংহ-ফরহাদ মেমোরিয়াল ট্রাস্ট অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। তাঁর কাজ ধরিত্রী, বাংলাদেশেও (২০১৯ সালে) স্বীকৃত হয়েছে। শিক্ষকতা ও গবেষণায় অসামান্য অবদান রাখার জন্য তিনি ২০২১ সালে ইউজিসি অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। ৯০টিরও বেশি প্রকাশনা রয়েছে প্রফেসর হাসিনার। বর্তমানে তিনি স্প্রিংগার পাবলিকেশনের ‘দ্যা জুট জিনোম’ বইয়ের সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন।

আপনার প্রিয় ভিডিও গেইম কোনটি? 🤔
12/01/2025

আপনার প্রিয় ভিডিও গেইম কোনটি? 🤔

সায়েন্স বী'র বিভিন্ন পোস্টার, নিউজের কভার, ফটো কার্ড,  বই এর কভার সহ বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর ডিজাইন আমাদের সদস্যদের জন্য ত...
11/01/2025

সায়েন্স বী'র বিভিন্ন পোস্টার, নিউজের কভার, ফটো কার্ড, বই এর কভার সহ বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর ডিজাইন আমাদের সদস্যদের জন্য তৈরি করার কাজটি করে আমাদের গ্রাফিক্স ডিজাইম টিমটি৷ বলতে গেলে একেবারে পর্দার পিছন হতে এদের কাজ৷ যার কারণ অনেকেই হয়তো আপনারা তাদের চিনেন না। তবে এবার গত দুই মাসের কিছু সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চলেছি আমরা৷

শেষ মাসে অসংখ্য আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরি করেছেন এরা৷ এদের মধ্যে আছে Shamsul Alam Rumon, Mustak Tahmid Jawad, MD. kawsar, Musab Abdullah Khandakar এবং স্পেশাল মেনশন হিসেবে MD. tarilul Islam Sohag.

৪ জন সেরার পাশাপাশি স্পেশাল মেনশন এক জন এই তালিকয় জায়গা করে নিলেও আসলে এই টিমে সবাই কম বেশি সেরা৷ খুবই দক্ষতার সাথে তাদের কাজগুলো করে আসছে। আশা করি শীঘ্রই অন্যরাও জায়গা করে নিবে সেরাদের তালিকায়।

চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স আপ ঘোষণার মধ্যে দিয়ে আমরা অফিশিয়ালি ইতি টানছি আমাদের "Masterclass on Fact-Checking" সেশনের প্রথম ...
11/01/2025

চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স আপ ঘোষণার মধ্যে দিয়ে আমরা অফিশিয়ালি ইতি টানছি আমাদের "Masterclass on Fact-Checking" সেশনের প্রথম ব্যাচের৷

আড়াই ঘন্টার মাস্টারক্লাস, প্রায় ১৪ দিনের টেলিগ্রাম গ্রুপের সাপোর্ট, ই-বুক পাঠ, এবং সর্বশেষ ফ্যাক্ট চেকিং এর ওপর কুইজ এবং লিখিত এক্সামের এসাইনমেন্ট এর মাধ্যমে এডভান্স সার্টিফিকেশন প্রোগ্রাম এর মত ধাপ পার হয়ে সবচেয়ে বেশি নাম্বার নিয়ে প্রথম হয়েছে মাহিন আব্দুল্লাহ এবং দ্বিতীয় হয়েছে সাব্বির আহমেদ৷ তাদের দুইজনকেই অভিনন্দন৷ পাশাপাশি সেশনে অংশ নেওয়া সকলকে জানাই শুভেচ্ছা৷ সামনে দ্রুতই সেকেন্ড ব্যাচ নিয়ে হাজির হব আমরা৷ লক্ষ্য রাখুন আমাদের ফেসবুক পেইজে৷

মানুষের মস্তিষ্ক এর জটিল গঠনের জন্য পরিচিত হলেও তথ্য প্রক্রিয়াকরণে খুবই ধীর। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, যেখানে আ...
11/01/2025

মানুষের মস্তিষ্ক এর জটিল গঠনের জন্য পরিচিত হলেও তথ্য প্রক্রিয়াকরণে খুবই ধীর। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, যেখানে আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় এক বিলিয়ন বিট তথ্য সংগ্রহ করে, সেখানে মস্তিষ্ক সেই তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে মাত্র ১০ বিট প্রতি সেকেন্ডে। এই গতি একটি সাধারণ ইন্টারনেট সংযোগের তুলনায় অনেক গুণ ধীর। গবেষণায় বলা হয়েছে, মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য প্রবাহের গতি প্রতি সেকেন্ডে মাত্র ১০ বিট (bps) যেখানে একটি ভিডিও স্ট্রিমিং এর ক্ষেত্রে গড় ওয়াই ফাই এর গতি ৫০ মিলিয়ন বিট (bps) এর মত থাকে।

গবেষকরা তথ্য প্রবাহ পরিমাপের জন্য কী-বোর্ড এ টাইপিং এর গতি বিশ্লেষণ করেন। ২০১৮ সালে ফিনল্যান্ডে একটি গবেষণায় দেখা যায়, গড়ে একজন ব্যক্তি ৫১ শব্দ প্রতি মিনিটে টাইপ করেন, এবং সবচেয়ে দ্রুত টাইপকারী ব্যক্তি ১২০ শব্দ প্রতি মিনিটে টাইপ করেন। এই টাইপিং এর গতিকে গাণিতিক মডেলের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখেন যে, যারা সবচেয়ে দ্রুত টাইপিং করে তাদের মস্তিষ্কের তথ্য প্রবাহের গতিও সর্বোচ্চ ১০ bps। ভিডিও গেমারদের ক্ষেত্রেও এই পরীক্ষা চালিয়ে একই ফলাফল পাওয়া গেছে।

এছাড়া, রুবিক্স কিউব সমাধান বা "স্পিডকিউবিং" নিয়ে এক গবেষণায়, একজন চ্যাম্পিয়ন মাত্র ৫.৫ সেকেন্ডে কিউব পর্যালোচনা করে ৭.৫ সেকেন্ডে সমাধান করেন, যার তথ্য প্রবাহ ছিল ১১.৮ বিট প্রতি সেকেন্ড। এই ফলাফলেও মানুষের মস্তিষ্কের তথ্য প্রবাহ কমই ছিল।

গবেষকরা ধারণা করছেন, মানুষের শারীরিক সীমাবদ্ধতা, যেমন হাতের গতি, মস্তিষ্কের তথ্য প্রবাহের গতিকে বাধা দেয়। তবে, তাদের মতে, মানুষের মস্তিষ্কের গতি অনেক কম হলেও, এটি অত্যন্ত জটিল এবং শক্তিশালী, যা আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের জন্য অপরিহার্য।

মনের গভীরে প্রবেশ করা আবেগময় সংবাদ শোনার পর আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষেরা নারীদের তুলনায় বেশি সতর্ক থাকেন—এম...
11/01/2025

মনের গভীরে প্রবেশ করা আবেগময় সংবাদ শোনার পর আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষেরা নারীদের তুলনায় বেশি সতর্ক থাকেন—এমনটাই উঠে এসেছে ইউনিভার্সিটি অফ এসেক্স পরিচালিত একটি গবেষণায়। গবেষণায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ১৮৬ জন নারী ও পুরুষ। তাদের প্রথমে দেখানো হয় কিছু ভিডিও চিত্র, যার বিষয়বস্তু ছিল নেতিবাচক, জটিল এবং আবেগ উদ্দীপক। তবে এই বিষয়গুলো এমনভাবে বেছে নেওয়া হয় যাতে তা দৈনন্দিন জীবন থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন ও অপ্রাসঙ্গিক থাকে- যেটা দেখে মনে হতে পারে যে আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ওপর এরা কোনো প্রভাব ফেলবে না।

কিন্তু ভিডিও দেখার পর যখন অংশগ্রহণকারীদের আর্থিক সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়, তখন একটি ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। তাদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিছু জটিল ও বাস্তবধর্মী প্রশ্ন। এগুলো জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্পর্কিত—যেমন ঝুঁকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগ, ঋণগ্রহণ বা অর্থ সঞ্চয়। উত্তর বিশ্লেষণে দেখা যায়, ভিডিও দেখার পর পুরুষরা আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে বেশি সতর্কতা অবলম্বন করেন। অন্যদিকে, নারীদের সিদ্ধান্তে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। সরাসরি সম্পর্কিত না, এমন ভিডিও-র মতন অপ্রাসঙ্গিক জিনিস যে আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাব ফেলতে পারে- মনোবিজ্ঞানে এ ঘটনার নাম ইমোশনাল ক্যারিওভার (Emotional Carryover)

গবেষণার এই ফলাফল প্রচলিত ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সাধারণত মনে করা হয়, নারীরা বেশি আবেগপ্রবণ এবং তাদের সিদ্ধান্ত আবেগ দ্বারা প্রভাবিত হয়। তবে এই গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা—নারীরা অর্থ খরচের ক্ষেত্রে আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা বা Emotional Intelligence অনেক বেশি দক্ষতার সঙ্গে প্রয়োগ করেন। কেন পুরুষদের ক্ষেত্রে বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তার নির্দিষ্ট কারণ এখনও অজানা। এই বিষয়ের গভীরে যাওয়ার জন্য এবং আরও সুনির্দিষ্ট কারণ উদঘাটনের জন্য বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যতে আরও গবেষণা চালানোর পরিকল্পনা করছেন।

Muhaimenul Islam Nafees
Team Science Bee

রাজশাহীতে জন্ম নেয়া মাহমুদা সুলতানা ১৪ বছর বয়সে সপরিবারে ক্যালিফোর্নিয়ায় গমন‌ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যা...
10/01/2025

রাজশাহীতে জন্ম নেয়া মাহমুদা সুলতানা ১৪ বছর বয়সে সপরিবারে ক্যালিফোর্নিয়ায় গমন‌ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া থেকে গণিতে মাইনরসহ কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে (সর্বোচ্চ সম্মানসহ) বিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ২০১০ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (MIT) থেকে কোয়ান্টাম মেকানিক্সে মাইনরসহ কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

২০১০ সালে মাহমুদা সুলতানা নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারে (GSFC) রিসার্চ সায়েন্টিস্ট হিসেবে যোগদান করেন। নাসার গডার্ড সেন্টারে যোগদানের কয়েক মাসের মধ্যেই গ্রাফিন-ভিত্তিক ডিটেক্টর তৈরির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। বর্তমানে তিনি এখানকার প্ল্যানেটারি এনভায়রনমেন্ট ল্যাবের ইন্সট্রুমেন্ট সায়েন্টিস্ট। এছাড়া, তিনি 'মাল্টিফাংশনাল ন্যানোসেন্সর প্ল্যাটফর্ম' এবং 'কোয়ান্টাম ডট স্পেকট্রোমিটার' নামক দুইটি যন্ত্র উন্নয়ন প্রচেষ্টা এবং SCOPE এর জন্য নেপচুন-ট্রাইটন মিশন কনসেপ্টের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর।

মাহমুদা সুলতানার উদ্ভাবনের জন্য বহু পুরস্কার এবং সম্মাননা অর্জন করেছেন‌ যেমন ২০২১ সালে স্পেস টেকনোলজি মিশন ডিরেক্টরেট (STMD) ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড এবং ২০১৭ সালে NASA GSFC ইনোভেটর অফ দ্য ইয়ার (IRAD)। এছাড়াও, তিনি রবার্ট এইচ. গডার্ড অ্যাওয়ার্ড, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের জন্য গ্রুপ অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং নাসা আর্লি ক্যারিয়ার অ্যাচিভমেন্ট মেডেল অর্জন করেছেন।

২০১৯ সালে, মাহমুদা সুলতানার নেতৃত্বে তার দল ন্যানোম্যাটেরিয়াল-ভিত্তিক ডিটেক্টর প্ল্যাটফর্মের জন্য ২ মিলিয়ন ডলার মূল্যের টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে নেয়। তিনি বেশ কয়েকটি প্রকল্পে এমআইটি, নর্থইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজি এবং এলপিএস সহ আরও অনেক সংস্থার সাথে‌ কাজ করেছেন। তার ইতোমধ্যেই কয়েকটি পেটেন্ট আছে এবং বাকি উদ্ভাবনের পেটেন্ট পেন্ডিং।

তিনি তার গবেষণার পাশাপাশি তরুণ বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীদের অনুপ্রাণিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ, বিশেষত নারী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের।

ইন্টারেস্টিং গবেষণা! আপনি কোন ধরণের মুভি দেখতে পছন্দ করেন বেশি? 🤔
10/01/2025

ইন্টারেস্টিং গবেষণা! আপনি কোন ধরণের মুভি দেখতে পছন্দ করেন বেশি? 🤔

শুভ জন্মদিন অন্বয় দেবনাথ!🎉 "পৃথিবী" কোম্পানির বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের ঢাকা সেক্টরে জয়েনিং এর আরেকটি বছর পূর্ণ হওয়ার অভিনন্দন ...
09/01/2025

শুভ জন্মদিন অন্বয় দেবনাথ!🎉

"পৃথিবী" কোম্পানির বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের ঢাকা সেক্টরে জয়েনিং এর আরেকটি বছর পূর্ণ হওয়ার অভিনন্দন জানাই! সাথে ধন্যবাদ আপনাকে, বহু চড়াই-উতরাই পার হয়ে সায়েন্স বী-এর এতোটা দূর আসার জন্য সবসময়ই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য। আপনার মতো একজন দক্ষ ও বুদ্ধিমান টিমমেট পেয়ে আমরা, টিম সায়েন্স বী-এর প্রত্যেকেই খুব গর্বিত। সায়েন্স বী'র প্রতিটি যাত্রায় আপনার অবদান শব্দে বলতে নিলে এনসাইক্লোপিডিয়ার বই এর চেয়েও মোটা হয়ে যাবে, তাই সেই পড়ার কষ্ট এই বিশেষ দিনটায় আপনাকে দিতে চাই না। তবে এতোটুকু জানুন, সায়েন্স বী যদি সত্যিই মৌমাছি হতো, তাহলে সেই মৌমাছির ডানাটাই আপনি 🐝

আজকের এই বিশেষ জন্মদিনে একটাই কামনা, আপনার সামনের প্রতিটি জন্মদিনই বিশেষ হোক। সায়েন্স বী'র সাথে আপনার যাত্রা আজীবন অটুট থাকুক, সাথে আপনার নিজের জীবনও পৌঁছে যাক এক সুন্দর গন্তব্যে!✨

-Team Science Bee

যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বড় শহর লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে এরই মধ্যে দেড় হাজারের বেশি বাড়িঘর পুড়ে গেছে। নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে প...
09/01/2025

যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বড় শহর লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে এরই মধ্যে দেড় হাজারের বেশি বাড়িঘর পুড়ে গেছে। নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন এক লাখের বেশি মানুষ। লস অ্যাঞ্জেলেসের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ এই আগুনে পুরে গেছে ১৭ হাজার একরের বেশি জমি।

দাবানলের কারণে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত প্যাসিফিক প্যালিসেডস এলাকার শত শত বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। হলিউডের অনেক তারকা সেখানে বসবাস করেন। তীব্র গতির বাতাসের কারণে প্যাসিফিক প্যালিসেডস এলাকায় আগুনের গোলা এক বাড়ি থেকে লাফিয়ে অন্য বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ছে।

#ক্যালিফোর্নিয়া #দাবানল

অবশেষে আমরা ফিচার করতে চলেছি আমাদের কনটেন্ট রাইটার টিমকে৷ পেইজের বেশিরভাগ লিখিত কনটেন্টই আসে এই টিম থেকে৷ ব দ্বীপের বিজ্...
09/01/2025

অবশেষে আমরা ফিচার করতে চলেছি আমাদের কনটেন্ট রাইটার টিমকে৷ পেইজের বেশিরভাগ লিখিত কনটেন্টই আসে এই টিম থেকে৷ ব দ্বীপের বিজ্ঞানী সিরিজের মাধ্যমে দেশ সেরা বিজ্ঞানী ও গবেষকদের তুলে ধরার পাশাপাশি দেশ ও দেশের বাইরের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিউজ সবচেয়ে দ্রুত এবং নির্ভুলতার মাধ্যমে তুলে ধরতে কাজ করে যাচ্ছে টিমটি।

এবারের তালিকায় সেরা টিম লিডার হিসেবে সিলেক্ট হয়েছে K.M.A Samia এবং Muhaimenul Islam Nafees. সামিয়া যেখানে দক্ষতার সাথে ব্রেকিং নিউজ টিম সামলায় একই ভাবে দক্ষতার সাথে ব্লগ টিমের দায়িত্বে আছে নাফিস৷

এছাড়া সেরা কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে Jobaida Rahman Mysha এবং Khairul Alam Ferdous. দেশের সেরা বিজ্ঞানীদের তথ্য তুলে ধরতে মাইশা অক্লান্ত পরিশ্রম করছে৷ আর খাইরুল তার ডেডিকেশনের ওপর ভর করে সর্বশেষ তথ্যগুলো সবার আগে তুলে ধরছে৷

এর বাইরেও আমাদের কনটেন্ট টিমে আছে আরো এক ঝাক তরুণ৷ বিজ্ঞান শিক্ষায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই মিশনে অবদান রাখায় তাদেরকেও অভিনন্দন! ❤️

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর অথবা কাজের ফাঁকে আমাদের মনকে চাঙ্গা করতে এক কাপ কফি ই যথেষ্ট। কিন্তু এর যে আরও কত উপকারি...
09/01/2025

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর অথবা কাজের ফাঁকে আমাদের মনকে চাঙ্গা করতে এক কাপ কফি ই যথেষ্ট। কিন্তু এর যে আরও কত উপকারিতা রয়েছে তা কি জানেন?

নিয়মিত কফি পান হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, পরিমিত পরিমাণে কফি পান করলে তা কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ডায়াবেটিস, পার্কিনসন ডিজিজ এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখে!

তবে আমাদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে, অতিরিক্ত কফি পান রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং হার্টের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছে, যাদের উচ্চ রক্তচাপ, অ্যানজাইনা বা অ্যারিথমিয়া আছে, তারা তুলনামূলকভাবে কম কফি পান করেন এবং সাধারণত ডিক্যাফিনেটেড কফির প্রতি আগ্রহ দেখান।
গবেষণাটি ৩৯০,৪৩৫ জন ব্রিটিশ নাগরিকের উপর পরিচালিত হয়েছে এবং এর ফলাফল UK Biobank-এ প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, কিছু মানুষের জিনগত কারণে ক্যাফেইন সহ্য করার ক্ষমতা কম, তাই তারা কম কফি পান করেন।

এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে এক কাপ কফি নিয়ে কমেন্টে দেয়া লিঙ্ক থেকে সম্পূর্ণ নিউজটি পড়ে আসুন।

আপনি কোনটি আগে জ্বালাবেন? 🤔
09/01/2025

আপনি কোনটি আগে জ্বালাবেন? 🤔

বাজারে দুই ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়—রাসায়নিক ওষুধ (যেমন-প্যারাসিটামল) এবং জৈবপ্রযুক্তির ওষুধ বা বায়োলজিক ওষুধ। জৈবপ্রযুক্তি ...
08/01/2025

বাজারে দুই ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়—রাসায়নিক ওষুধ (যেমন-প্যারাসিটামল) এবং জৈবপ্রযুক্তির ওষুধ বা বায়োলজিক ওষুধ। জৈবপ্রযুক্তি বা বায়োলজিক ওষুধ জীবন্ত কোষ বা ডিএনএ থেকে তৈরি হয়। ডায়াবেটিস চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইনসুলিন বায়োলজিক ওষুধের উদাহরণ। করোনার টিকাও এক ধরনের বায়োলজিক ওষুধ।

শরীরের কিডনি ও লিভার থেকে তৈরি হওয়া প্রোটিন হরমোন ইরাইথ্রোপোয়েটিন অস্থিমজ্জায় বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে। কোনো কারণে কিডনি ও লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরে এই বিশেষ হরমোনের উৎপাদন কমে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি ব্যাহত হয়। ফলে মানবদেহে রক্তশূন্যতা, অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেওয়া এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এর চিকিৎসায় বাজারে বিভিন্ন রাসায়নিক ও বায়োলজিক ওষুধ থাকলেও প্রথমবারের মতো আমাদের দেশে বায়োলজিক ওষুধ তৈরি হয়েছে।

দেশে তৈরি হওয়া প্রথম বায়োলজিক ওষুধ ‘ইরাইথ্রোপোয়েটিন’ তৈরিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন করোনার টিকা ‘বঙ্গভ্যাক্স’-এর আবিষ্কারক কোষবিজ্ঞানী কাকন নাগ ও জিনবিজ্ঞানী নাজনীন সুলতানা। তাঁদের সঙ্গে কাজ করেছেন আরও ১০ জন তরুণ গবেষক ও বিজ্ঞানী। তাঁদের গবেষণায় সহায়তা করেছে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড নামের ওষুধ কোম্পানি। গ্লোবের ইরাইথ্রোপোয়েটিন একটি বাণিজ্যিক নামে এখন বাজারে পাওয়া যায়। উদ্ভাবিত এই প্রযুক্তি সম্পর্কিত একটি গবেষণা প্রবন্ধ ২০২৩ সালের ২২ জুন _**ফার্মাসিউটিক্স**_ নামের আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়।

বিজ্ঞানীরা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারংয়ের মাধ্যমে এই বায়োলজিক ওষুধ তৈরি করেছেন। প্রথমত তাঁরা মানুষের কিডনির কোষ থেকে ইরাইথ্রোপোয়েটিন উৎপাদনকারী জিন পৃথক করেছেন। এরপর বেশ কয়েকটি ধাপ অতিক্রমের মাধ্যমে ইরাইথ্রোপোয়েটিন উৎপাদনকারী জিনের ক্লোন (প্রতিলিপি) তৈরি করে এর সংখ্যা বহুগুণ বাড়িয়েছেন। সবশেষে সবচেয়ে ভালো মানের ইরাইথ্রোপোয়েটিন উৎপাদনকারী ক্লোনের মজুত গড়ে তা সংরক্ষণ করে বাজারজাতের উপযোগী করেছেন।

২০২১ সালে সরকারের ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে প্রথমবারের মতো দেশের খ্যাতিমান গবেষকেরা ইরাইথ্রোপোয়েটিনের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করেন। ১৮ বছরের বেশি বয়সী ৪২ জন মানুষের শরীরে এটি প্রয়োগ করা হয়। পরীক্ষায় দেখা যায়, উৎপাদিত ওষুধটি মানসম্পন্ন, নিরাপদ ও কার্যকর।

২০২৩ সালে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের কারখানায় তৈরি ওষুধটি বাজারজাত করার অনুমোদন দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। ঢাকা মেডিকেল কলেজের হেমাটোলজি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান আলমগীর কবির তাঁর রোগীদের দেশে তৈরি এই ওষুধ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েও ওষুধটি ব্যবহৃত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে একটি গবেষণা প্রবন্ধ ২০২৩ সালের ১ আগস্ট _**আর্কাইভস অব ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড বায়োমেডিকেল রিসার্চ**_ নামের আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়।

আমাদের দেশে ব্যবহৃত ওষুধের ৯৭ শতাংশ তৈরি করে দেশি ওষুধ কোম্পানিগুলো। তাই বলা যায় যে, বাংলাদেশ ওষুধে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু, দেশে ব্যবহৃত বায়োলজিক ওষুধ বেশির ভাগই আসে বিদেশ থেকে। বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই বায়োলজিক ওষুধ উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে। এছাড়াও ২০২৬ সালে এলডিসিতে উত্তরণের পর বাংলাদেশকে প্রতিটি ওষুধের মেধাস্বত্বের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে। তখন ওষুধের দাম বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে। তাই দেশেই ওষুধ উদ্ভাবন করা সম্ভব হলে খরচ অনেক কমবে।

Jobaida Rahman Mysha
Team Science Bee

Address

Science Bee, Dhaka
Savar
1342

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Science Bee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Science Bee:

Videos

Share

SCIENCE+TECH+SYLLABUS+SKILL=BEST OF YOURSELF

CONNECT these magical keywords. IF you able to do that, you will found the best and successful way of your life.Mere bookish knowledge without acquiring soft skills,thinking out of box,thrust for outer universe may lead you to suffer in the long run.LEARN BY HEART. Stay with Science Bee. Explore more www.sciencebee.com.bd