Rani cooking recipe

Rani cooking recipe Rani’s cooking and Vlog .Food lovers welcome to my channel.
(1)

04/11/2024
মেয়েদের বিয়ের পরে মেয়েদের বাবারা অদ্ভুত সব আচরণ করে।এই যেমন-----নিয়ম করে তিনবেলায় ফোন দিয়ে শুনতে চাইবে,মা তুই কেমন আছিস?...
22/10/2024

মেয়েদের বিয়ের পরে মেয়েদের বাবারা অদ্ভুত সব আচরণ করে।এই যেমন---

--নিয়ম করে তিনবেলায় ফোন দিয়ে শুনতে চাইবে,
মা তুই কেমন আছিস???
--বিয়ের আগে রান্না না করতে জানা মেয়েটা,
প্রতিদিন কি তরকারি রান্না করেছে বাবা সেটাও শুনবে...
--মাঝে মাঝে হাসির ছলে জিজ্ঞাসা করবে--
"মা,জামাই তোর যত্ন নেয় তো...?"
--কিছুদিন পর পর মেয়েকে প্রশ্ন করবে-
"তুই করে আসবি রে মা???"
--মেয়ের বাড়ি আসার তারিখ ঠিক হলেই,
আদুরে মেয়েটার সব পছন্দের খাবার গুলো বাসায় এনে মজুদ করবে..

--মেয়ের যেদিন আসার কথা থাকবে,তার দুই-তিন দিন আগে থেকেই বাবা ছোটদের মতন প্রফুল্ল থাকে..
--মাঝে মাঝে মেয়ের মাকেই গলা টান করে করে বলে ওঠে--"আমার মেয়ে আসছে অমুক দিন.."
--সেই কাঙ্খিত দিন চলে এলেই,বাবা সকাল থেকে বারান্দায় পেতে রাখা চেয়ার পেতে বসে মেয়ের মুখটা আগে দেখার অপেক্ষা করে...
--মেয়েকে গেটের কোণায় পা রাখতে দেখলেই,
এক ছুটে গিয়ে মেয়েকে জড়িয়ে ধরে খুশিতে চোখে পানি আনবে...
--যেটুকু সময় মেয়ে বাবার বাড়িতে থাকে,মেয়ের উপর পুরো অধিকার যেন বাবা খাটাতে চায়..
--অল্প সময়ের ছুটি শেষে মেয়েটা যখন আবার শ্বশুরবাড়িতে ফিরে যায়,পাগল বাবা মন খারাপ করে বসে থাকে দীর্ঘ সময়...
--মেয়ে সেখানে ফিরে যেতে না যেতেই বাবা ফোন করে অবুঝের মতন প্রশ্ন করে,"মা তুই আবার কবে আসবি...?"

এই বিষয় গুলো যে একটা মেয়ের জীবনে কতটা অনুভবের,কতটা দরদের এবং কতটা মূল্যবান সে কেবল একটা মেয়েই জানে....
মেয়ের প্রতি বাবার অদ্ভুত রকমের সুন্দর এই সম্পর্কের টান টা মেয়েরা চিরকাল অনুভব করে...
মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলে,মেয়ের ব্যাপারে মায়েরা অনেক কিছুই বুকে পাথর চাপা রেখে সহ্য করতে পারে..কিন্তু বাবা গুলোর ছেলেমানুষী বেড়ে যায়..

একটা মেয়ে যতই আপনার বাড়ির বউ হোক না কেন,আপনার সন্তানের মা হয়ে যাক না কেন....
তাকেও তার বাবা-মায়ের সাথে সময় কাটানোর মাঝে মাঝে সুযোগ করে দিন..অল্প সময়ের জন্য সংসারের দায়িত্ব টা,অন্যরা মিলে ভাগ করে নিয়ে
তাকেও তার বাবা-মায়ের ভালোবাসায় সিক্ত হতে দিন....

৩ ভাই এর জন্য ৩ টা বিশাল বাড়ি, আর বাড়ির মেয়েটার জন্য ফসলি জমির একাংশ রেখেছেন তার বাবা। অথচ মেয়েটার জন্যও সবার আগে একটা ব...
21/10/2024

৩ ভাই এর জন্য ৩ টা বিশাল বাড়ি, আর বাড়ির মেয়েটার জন্য ফসলি জমির একাংশ রেখেছেন তার বাবা। অথচ মেয়েটার জন্যও সবার আগে একটা বাড়ি করে দেয়া জরুরি ছিলো। কারন মেয়েদের না থাকে বাপের বাড়ি আর না থাকে শশুড়বাড়ি । কোনোটাই তার নিজের হয় না। নিজের বলতে থাকে শুধু সেটুকুই যা সে নিজে উপার্জন করে তৈরি করেছে।
মেয়েদের একটা নিজের বাড়ি থাকা উচিত। যেখানে সে যখন খুশি যা খুশি তাই করতে পারবে। কেউ তাকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলবে না। কারন বাড়িটা যে একান্ত তারই ❤️

17/10/2024

স্বামী বাজার থেকে ব্যাগভর্তি সবজি,খাওয়া খরচ নিয়ে ফিরলেন।ব্যাগ বারান্দায় রাখতেই উৎফুল্ল স্ত্রীর জিগ্যেস

" সবজিগুলো অনেক টাটকা "

" হুম "

সবজি রাখার ডালায় সবজিগুলো ঢালার সময় স্ত্রী বললো

" নতুন ধনেপাতা!কত নিয়েছে? "

স্বামীর বিরক্ত রুপমূর্তি!চোখ মুখ কুঁচকে " রোজগার তো করো না।জেনে কী হবে? "

স্বামীর এরুপ কথায় মেয়েটা সারাদিন কাঁদলো।বুঝলো,রোজগার না করলে দাম জিগ্যেস করা যায় না।
বউ রা যে মানুষ এটা স্বামি রা মাজে মাজে ভুলে যায়। ভালো মনটা খারাপ করতে তাদের এক মিনিট লাগে না।

13/10/2024
স্ত্রী’র মন ভালো রাখার উপায়ঃ★আপনার স্ত্রীর যদি ঘন ঘন মুড সুইং হয়,তবে তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন,তার ম...
27/09/2024

স্ত্রী’র মন ভালো রাখার উপায়ঃ

★আপনার স্ত্রীর যদি ঘন ঘন মুড সুইং হয়,তবে তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন,তার মন বুঝার চেষ্টা করুন।আপনার সামান্য একটু আন্তরিকতা তার মন ভালো করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট!

★সারাদিন বাসায় বসে থাকতে থাকতে তার হয়তো একঘেয়েমি লাগতে পারে!তাই অন্তত ছুটির দিনগুলোতে এমন কোথাও তাকে নিয়ে ঘুরতে যান,যেখানে দু'জন একান্ত সময় কাটাতে পারবেন।কেননা প্রিয়জনের সাথে সময় কাটালে মানুষের বিষন্নতা দূর হয়ে যায়!

★দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রী’র;মাঝে মাঝে রাগ-অভিমান হওয়াটাই স্বাভাবিক।তবে স্ত্রী অভিমান করলে,বাসায় ফেরার পথে তার জন্য একটি গোলাপ আর কিছু চকলেট সাথে নিয়ে যেতে পারেন। গোলাপ আর চকলেট দেখে অন্তত সে আর রাগ করে থাকতে পারবে না!

★স্ত্রী যদি রোমান্টিকতা পছন্দ করেন,তবে তার সাথে খুনসুটি দুষ্টুমি করুন, রান্নার সময় চুপিচুপি পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে তাকে বিরক্ত করুন। সে উপভোগ করবে!

★জোছনা রাতে দুজন চাঁদ দেখতে পারেন,সেই সাথে তার সাথে সুখ-দুঃখের মিষ্টি মিষ্টি গল্প করলেও কিন্তু মন্দ হবে না।তার যতই মন খারাপ থাক,আপনার এমন রোমান্টিকতায় সে মুগ্ধ হয়ে যাবে!

★স্ত্রী অসুস্থ থাকলে অন্তত ওষুধ খাওয়ানোর দায়িত্বটা নিজেই বহন করুন।কেননা অসুস্থ থাকলে কোনো কিছু ভালো লাগে না,ওষুধ খাওয়ার কথা ভুলে যাওয়ারই সম্ভাবনা থাকে।তাই নিয়ম করে আপনিই সে ক'টা দিন তাকে ওষুধ খাওয়ার কথা মনে করিয়ে দিন কিংবা পাশে থাকলে নিজেই খাওয়ান!

★তার বিশেষ দিনগুলোতে(পিরিয়ড+প্রেগনেন্সি+শারীরিক অসুস্থতায়)তাকে পর্যাপ্ত সময় দিন।শত ব্যস্ততার পরেও তার ঘন ঘন খোঁজ নিন।তার খেঁয়াল রাখুন।তার সাথে অন্তত এই সময়গুলোতে বাজে ব্যবহার করবেন না।আপনাকে এই সময়গুলোতে হতে হবে সহনশীল!তাকে বুঝতে হবে,তাকেও বুঝাতে হবে।আন্তরিকতার সাথে তার সাথে মিশতে হবে!তার ঠিক কি করলে মন ভালো হবে,সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

মনে রাখবেন,
আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও স্ত্রীর জন্য সময়,যত্ন আর ভালোবাসাই পারে তার মন ভালো রাখতে।যা কখনোই স্ত্রীকে টাকার পাহাড়ে শুইয়ে রাখলেও পারবেন না।দাম্পত্য জীবনে টাকার চাইতে বেশি জরুরি দুজনের বোঝাপড়া,আন্তরিকতা আর পরস্পরের ইতিবাচক মনোভাব।

জীবন সঙ্গীর পিছনে শুধু টাকা ব্যয় করার চেয়ে সময় ব্যয় করাটা বেশি জরুরি। কেননা টাকা দিয়ে কেবল সৌখিন চাহিদা পূরণ করা যায়,তবে মনে পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে দাম্পত্য জীবন পার করা যায় না!

25/09/2024

সস্তায় বিমান টিকিট কেনার ৭টি টিপস

১. মঙ্গলবার এবং বুধবার বুক করুন

মঙ্গলবার এবং বুধবার হল বিমান টিকিট কেনার সেরা দিনগুলির মধ্যে একটি। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস সাধারণত মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭:০০ টায় তাদের বুকিং সিস্টেম আপডেট করে। কারণ এয়ারলাইনস জানে যে বেশিরভাগ যাত্রী শুধুমাত্র সপ্তাহের দিনগুলোতে টিকিট বুক করার সময় পান। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের বেশিরভাগই সাধারণত শুক্রবার, শনিবার বা রবিবার টিকিটের দাম দেখেন।

২. আগে বুক করুন, তবে খুব বেশি আগে নয়

অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, ভ্রমণের তারিখের কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট বুক করা উচিত। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস তাদের সিস্টেমগুলো এমনভাবে সেট করেছে যাতে যত বেশি সম্ভব টিকিট বিক্রি করতে পারে। তাই, সিস্টেমের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কোটা থাকে সস্তা টিকিটের জন্য। উদাহরণস্বরূপ, কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডনের ফ্লাইটের জন্য সিস্টেমে নির্ধারণ করা হয় যে প্রথম ২০ জন যাত্রী সবচেয়ে কম দাম পাবেন। পরবর্তী ২০০ জন মাঝারি দাম পাবেন, এবং বাকিরা সম্ভবত আরও বেশি মূল্য দিতে হতে পারে। সংক্ষেপে, এয়ারলাইন্সের সিস্টেম কুয়ালালামপুর থেকে লন্ডন যাওয়ার সময় তারা যে মার্জিন চায় তার উপর ভিত্তি করে টিকিটের দাম নির্ধারণ করবে।

৩. উড়ার জন্য উপযুক্ত দিন

মঙ্গলবার বা বুধবার উড়ার জন্য টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ এয়ারলাইনস এই দুই দিনকে ‘কম ব্যস্ত দিন’ হিসেবে নির্ধারণ করে বুকিং সিস্টেমের জন্য। এয়ারপোর্টও সাধারণত এই দুই দিন অন্যান্য দিনের তুলনায় কম ব্যস্ত থাকে, বিশেষ করে শুক্রবার এবং রবিবার যখন বুকিং সিস্টেম এবং এয়ারপোর্ট অনেক ব্যস্ত হয়ে ওঠে।

৪. আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য 'বেস্ট ডিল' খুঁজুন

বেশিরভাগ এয়ারলাইনস আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য প্রায় ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ আগে 'বেস্ট ডিল' অফার করে। তাই, এই সময়ের মধ্যে নিয়মিত টিকিটের দাম পরীক্ষা করুন।

৫. ছোট এয়ারপোর্ট বেছে নিন

এই পদ্ধতি চেষ্টা করতে পারেন, যা হল প্রধান এয়ারপোর্টে না নেমে গন্তব্যের কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্টে নামা। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি লন্ডনে যেতে চান, অনেকেই সাধারণত হিথ্রোতে নামেন। পরের বার, হিথ্রোতে না নেমে, হিথ্রোর কাছাকাছি একটি ছোট এয়ারপোর্ট যেমন ম্যানচেস্টারের এয়ারপোর্টে নামার চেষ্টা করুন। তারপর ম্যানচেস্টার থেকে আপনি ট্রেনে করে লন্ডনে যেতে পারেন। এই পদ্ধতি চেষ্টা করুন, এটি সস্তা হওয়া উচিত!

৬. 'কুকিজ' ক্লিয়ার করুন

অনেকে এটা জানেন না। যদি আপনি ৩০ দিনের মধ্যে এয়ারলাইনের ওয়েবসাইটে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং পিসি থেকে কুকিজ ক্লিয়ার করুন। কারণ এই কুকিজের মাধ্যমে এয়ারলাইনের বুকিং সিস্টেম মনে করবে যে আপনি বারবার তাদের ওয়েবসাইট দেখেছেন। তাই, বুকিং সিস্টেম একই দাম দেখাবে এমনকি যদি আপনি বহুবার ওয়েবসাইটে যান। কখনও কখনও দাম বাড়তেও পারে! তাই, আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করার অভ্যাস তৈরি করুন। আপনি যদি জানেন না কিভাবে তা মুছতে হয়, তাহলে গুগলকে জিজ্ঞাসা করুন!

৭. দাম তুলনা করুন

গুগল করতে এবং আপনি যে টিকিট কিনতে চান তার দাম অন্যান্য ওয়েবসাইটে তুলনা করতে অলস হবেন না। শুধু এক ওয়েবসাইটে ফোকাস করবেন না। আপনি অবাক হবেন, কারণ কখনও কখনও আপনি একই এয়ারলাইনের টিকিট আরও সস্তা পাবেন। এখানে কিছু সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যা আমি প্রায়ই ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করি:

1. Skyscanner
2. CheapFlight
3. Momondo
4. Kayak
5. Google Flight
6. Ita Software

আমার বাবা যে বাড়িটা করেছেন, সেটা তিনতলা। সেখানে আমার পছন্দে করা একটা রুমও নেই। তাকে যখনি বলতাম, এটা এমন না, অন্যরকম করো,...
23/09/2024

আমার বাবা যে বাড়িটা করেছেন, সেটা তিনতলা। সেখানে আমার পছন্দে করা একটা রুমও নেই। তাকে যখনি বলতাম, এটা এমন না, অন্যরকম করো, তিনি একদিন বলেই ফেললেন, এটা তো তোমার বাড়ি না। তোমার বাড়ি তোমার পছন্দে করে নিও। এখানে মাঝে মাঝে বেড়াতে আসবে, সেটুক সময়ের জন্য অমন না হলেও চলবে।

আমি চুপ করে গিয়েছিলাম। আমার শ্বশুরবাড়িতেও একটা বাড়ি করা হয়েছে, সেটাও চারতলা। কিন্তু বিয়ের পর থেকে স্বামীর চাকরির জন্য ঢাকাবাসী হওয়ায় ওই বাড়িতে অতিথি হিসেবেই যাওয়া হয়। ওখানে আসলে আমার বলে কিছু নেই। এরপরের বিষয়টা আরো মারাত্মক। যেখানে আমি থাকি, সেই বাসাটাও পুরোপুরি আমার হয়ে ওঠেনি। দুয়েকটা মতের অমিল হয়ে গেলে দুয়েকবার বাসা থেকে বের করে দেবো অথবা যেখান থেকে এসেছ, সেখানে চলে যাও, কোনো সমস্যা নাই, এইরকম কথা শুনে ফেলেছি! ভালোবাসার গল্পের আড়ালে এসব হুট করে বলা কথাটাও কানে ঝুলে থাকে, সরে যায় না। বিষয়টা আসলে কী দাঁড়াচ্ছে তাহলে, এতবড় পৃথিবীতে আমি বা আমার মত অনেক মেয়েই আশ্রিত। নিজের বলে কিচ্ছু নেই।

আমার আজীবন স্বপ্ন, আমার একটা বাড়ি হবে। সেই বাড়িটা আমার মনের মতো করে সাজানো হবে। বাড়ির সামনে বাগানবিলাসের ঝোপ হবে। ড্রয়িংরুমের এক কোণে পা ছড়িয়ে বই পড়ার মতো একটা ডিভান থাকবে৷
একটা মস্ত আকাশ থাকবে ছোট্ট ছাদের ছাউনি হিসেবে, জোছনা রাতে সেখানে ঝুলবে তারাদের শামিয়ানা।

আমার পরে সেই বাড়ি উত্তরাধিকার সূত্রে আমার মেয়ে পাবে। ওর হাত দিয়ে ওর মেয়ে! যেন ওদের কেউ বলতে না পারে যে, বের করে দিবো! অথবা পায়ের নিচের মাটিটা কখনো হালকা না লাগে।

সাড়ে তিন হাতের স্থায়ী বাড়ির আগে এই মর্ত্যলোকের সেই বাড়িটা কি আদৌ করে উঠতে পারব কখনো!
" বাড়ি "

৪ বছরের রিতু মাংস খেতে পারেনা এমনিতে। ভাতের সাথে মাংসের টুকরো গেলেই বমি আসে। তাই মা তাকে মাংস খাওয়াতে কাবাব বানিয়ে দেয়। ...
20/09/2024

৪ বছরের রিতু মাংস খেতে পারেনা এমনিতে। ভাতের সাথে মাংসের টুকরো গেলেই বমি আসে। তাই মা তাকে মাংস খাওয়াতে কাবাব বানিয়ে দেয়। সেটা রিতু খুব মজা করে খায়, কোনোই আপত্তি করেনা।

এক আত্মীয়ের বাড়ি দাওয়াতে গিয়ে খাবার টেবিলে রিতুর প্লেটে মুরগীর টুকরো তুলে দিতে যেতেই রিতুর মা বললেন,
- আপা, ও তো মাংস খেতে পারে না। শুধু কাবাব টাই খাক।
- বল কি? কেন?
- আসলে ওর সমস্যা হয় খেতে মাংসের টুকরো। শুধু কাবাব হলেই খায়, নইলে না।
- এটা খুব খারাপ কিন্তু! মা হয়ে ওকে স্বাভাবিক খাবার খাওয়াচ্ছ না। বড় হয়ে পস্তাবে কিন্তু। আমার ছেলেমেয়েরা এতো আহ্লাদ তো করেনা। যা দেই তাই খায়।
রিতুর মা লজ্জিত, কুন্ঠিত। রিতুও বোঝে কিছু একটা হয়েছে, সেটার কারণ সে। তাই সেও চুপ করে থাকে।

এই যে একটা বাচ্চার খাবার নিয়ে মাকে খোঁটা দিয়ে খুব শান্তি পেলেন ওই আত্মীয়া, তা কতটুকু মানবিক?

একটা ছোট বাচ্চা, তার খাওয়া নিয়ে পছন্দ অপছন্দ থাকাটাও সহ্য হয় না মানুষের? যদি ধরেও নেই বাচ্চাটি বড় হয়ে কখনোই মুরগীর বা গরুর মাংস খেলো না, কাবাবই খেলো, তাতে কি সমস্যা? পস্তাতে হবে কেন? কেন মাকে খোঁটা শুনতে হবে যে খাওয়াতে শেখায় নি?

কই কোনো মা তো বাচ্চাকে চিপস, চকলেট, কোক, স্প্রাইট খেতে শেখায় না। তাহলে বাচ্চারা কিভাবে খেতে শেখে সেসব দেখা মাত্র? সেটাও মায়ের দোষ নিশ্চয়ই!

মানুষ বয়সের সাথে সাথে নিত্য নতুন জিনিস খেতে শুরু করে, আবার কিছু খাবার খাওয়া ছেড়েও দেয়। রুচি বদলায় ক্রমাগত। যে মেয়েটি শুটকির গন্ধে বমি করতো, সে এখন শুটকি দিয়ে আয়েশ করে গরম ভাত খায়।

যে ছেলেটি সবজি দেখলে ভাত খাওয়াই বন্ধ করে দিতো, সে এখন বাটি ভরে সবজি খায় হাতে গড়া রুটি দিয়ে। যে মেয়েটি মাছ দেখলেই নাক সিঁটকাতো, মাছ না হলে এখন তার চলেই না।

তাই যে বাচ্চাটি আজ মাংস খাচ্ছেনা, কাবাব খাচ্ছে তাকে জোর করে মাংস খাওয়ানোর দরকার নেইতো। যে বাচ্চা মাছ খায়না, নাই বা খেলো। বাংগালী হয়ে জন্মেছে বলে মাছ খেতেই হবে এমন কোনো বন্ড সই করে তো সে জন্মায় নি।

আর সন্তানের সব বৈশিষ্ট্যের জন্য মা দোষী নয়। সন্তান কোনো রোবট নয় যে মা প্রোগ্রাম করে দেবে আর সেইমতো চলতে থাকবে। সে একজন আলাদা মানুষ। তারও পছন্দ অপছন্দ আছে।

সবকিছু মা শিখিয়ে দেয়না। সন্তানের সব কাজের জন্য, স্বভাবের জন্য মা দায়ী নয়। অপর এক মাকে খোঁটা দিয়ে নিজেরা আত্মতুষ্টিতে ভোগা - নিজেদের এই জঘন্য স্বভাব পাল্টানোর চেষ্টা করি।

আমি কি দাবি নিয়ে যাব শাহবাগ চিন্তা করতেছি।
26/08/2024

আমি কি দাবি নিয়ে যাব শাহবাগ চিন্তা করতেছি।

05/08/2024

গনভবনে ঢুকছেন ভালো কথা...
বিজয় মিছিল করেন ভালো কথা কিন্তু লাইট ফ‍্যান কম্বল মাছ পাখি ইত্যাদি লুটপাট কেনো করছেন?
এই ভিডিওগুলো তো ইন্টারন‍্যাশাল সব জায়গায় দেখাবে... আমাদের দেশের সম্পর্কে কি ভাববে সবাই বলেন।
এও কষ্টের বিনিময়ে যা অর্জন করলাম তার ভাবমূর্তিটা এভাবে নষ্ট করবেন না আমার অনুরোধ।

আপনারা যা নষ্ট করছেন তা কিন্তু উনার না, আমাদের দেশের সম্পদ।এটা ঠিক হচ্ছেনা।

আনন্দ উল্লাশ অবশ্যই করবো কিন্তু ধ্বংসযজ্ঞ করবোনা।

31/07/2024

মুস্তফা মার্কেট সিঙ্গাপুর/গোল্ড মার্কেট সিঙ্গাপুর/Mustfa jewellery singapor/gold shops collection

16/07/2024

Singapor to Malaysia/🇲🇾Malaysia travel/singapor to Malaysia by bus/বাসে করে মালয়েশিয়া ভ্রমন

15/07/2024

পুরুষ আটকায় শেষ বয়সে। যখন তার আর গতি থাকে না। ছেলে মেয়েরা বড় হয়ে যার যার জীবন গড়ে নেয়। পুরুষ শেষ বয়সে বউয়ের নামে তখন একটা বাড়ি করে, কিংবা একটা ফ্ল্যাট কিনে।

পোস্ট অফিসের লাখ পঞ্চাশ টাকা তখন বউয়ের নামেই থাকে। ব্যাংক ব্যালেন্স, পেনশনের টাকা তখন আর নমিনি নয়, একদম বউয়ের নামেই জমা রাখে।

অথচ যৌবনে এতে ছিলো বড্ড ভয়। বউ যদি তার টাকা নিয়ে অন্য কারো সঙ্গে চলে যায়! তাই বৃদ্ধকালে পুরুষ আটকায় বউয়ের আঁচলে। যখন তার বাবা মা পৃথিবীতে থাকে না।

বাবা মা জীবিত থাকলে কোন পুরুষই স্ত্রীর মান সম্মানের প্রতি সচেতন থাকে না। তখন তারা চিন্তা করে বৌ কে বেশি ভালোবাসলে সমাজ যদি তাকে নিন্দা করে।পুরুষ আটকায় যখন স্ত্রী ছাড়া তার আর কোন অপশন নেই।

যৌবন থাকতে বউকে বলে আমার কোন কিছুই তোমার নয়। আর বৃদ্ধ বয়সে বলে, আমার সব সম্পদ তোমার। বোকা পুরুষ এটা বুঝে না, যৌবনে যার সাথে গভীর প্রণয় হলো না, বৃদ্ধ বয়সে তাকে আটকিয়ে কি লাভ! বৃদ্ধ পুরুষটির সাথে তার স্ত্রীরও তখন এক পা কবরে।‌

এতো সম্পদ দিয়ে স্ত্রী তখন কি করবে, যার যৌবণে একটা শখ পূরণ করতে সারারাত কাঁ'দতে হয়েছে।

তাই সময় থাকতে নিজের বৌকে ভালোবাসুন। হ্যাঁ নিজের 😜

c

Address

Savar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rani cooking recipe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rani cooking recipe:

Videos

Share