15/02/2024
আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষকদের করণীয় কি?
===========================
সাংগঠনিকভাবে ছাড়া এককভাবে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবেলা সম্ভব হয়না। এটা কুরআন সুন্নাহ এবং ঐতিহাসিক বাস্তবতায় ও প্রমাণিত।
আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষকদের সবচেয়ে বড়ো প্রাচীণ সংগঠন হলো বাংলাদেশ জমিয়তুল মুদাররিসীন। আলিয়া মাদ্রাসাকে আধুনিকায়ন ও সংস্কারের নামে যেভাবে ইসলাম শূন্য করে সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হচ্ছে - এই অধপতন মোকাবেলায় তারা কি করেছে জানা নেই। তাদের বড়ো বড়ো অনেকেই সংস্কারবাদিদের খুবই বিশ্বস্ত এবং কেউ কেউ তাদের এমপি।
এই সংগঠনের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যার্থতার কারণে ও সময়ের প্রয়োজনে সৃষ্টি হয়েছিলো বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ। যার সভাপতি ছিলেন আল্লামা সাঈদী (রাহে)।
আলেম জালেম একসঙ্গে মিলে অত্যাচার জুলুম করে তছনছ করে দিয়েছে এই সংগঠনটিকে। আলাদা আলাদা বিভিন্ন ব্যানারে শিক্ষকরা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও অনেকেই কথা বলেছেন বলছেন।
তাছাড়া বেসরকারি শিক্ষক নীতিমালা নামে একটি আইনের খসড়া তৈরী করা হয়েছে এবং তা পাশ করার প্রক্রিয়ায় আছে। এটা বাস্তবায়ন হলে শিক্ষকদের হাতেপায়ে শিকড় পরিয়ে দেয়া হবে। মাদ্রাসা সিলেবাস সহ টোটাল শিক্ষাব্যবস্থা যারা কন্ট্রোল করে তাদেরকে মোটেও দূর্বল মনে করার কারণ নেই। দু একটা চিৎকারে কিচ্ছু যায় আসেনা তাদের। বি এন পির মতো দলের ৪০শা বাকী আছে। মতানৈক্য মতবিরোধে ইসলামপন্থীরা জর্জরিত। লক্ষ্মণে বুঝা যায় আরেকটি বড়ো ধরনের পরিবর্তন ছাড়া উত্তরণের সম্ভাবনা নেই। অমুকে কি করে তমুকে কি করে এসব না বলে পারলে বুদ্ধিবৃত্তিক কিছু করা উচিত।। মনে রাখবেন প্রতিটি মাদ্রাসার কমিটি কিন্তু ওনারাই।
কপি মাওলানা ফখরুদ্দিন সাহেব