Nazmul Islam Ronju

Nazmul Islam Ronju I am Nazmul Hasan Ronju. Digital Marketing Expert | nir360 | nirtech | nirmedia | nazmulronju.
(1)

সত্য প্রকাশে আমরা কখনোই পিছপা হবো না ইনশাআল্লাহ। তাই আসুক মরন করিনা ভয়, সত্যের অবশ্যই হবে বিজয় । ��

আপনাদের আনন্দ দেয়ার জন্য আমরা ফানি প্রাঙ্ক ভিডিও আপলোড করবো। বিভিন্ন টিউটোরিয়াল আপলোড করবো।

 #ইসলামের_অপপ্রচারইদানিং প্রায় প্রতিটি ইন্ডিয়ান সিনেমায় একজন পাগড়ী ওয়ালা! দাড়ি ওয়ালাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে ! এটা একদম পরি...
05/12/2023

#ইসলামের_অপপ্রচার
ইদানিং প্রায় প্রতিটি ইন্ডিয়ান সিনেমায় একজন পাগড়ী ওয়ালা! দাড়ি ওয়ালাকে ভিলেন বানানো হচ্ছে ! এটা একদম পরিকল্পিতভাবে তারা করতেছে! কেন একজন দাড়িওয়ালা টুপিওয়ালা মুসলমানকেই ভিলেন বানাতে হবে? ভিলেনের কি অভাব পড়ছে? কখনও একবার ভেবেছেন? খুব সুশৃঙ্খলও সূক্ষভাবে আপনার মাথায় দাড়িওয়ালা টুপিওয়ালা মুসলিম বিদ্বেষ ডুকিয়ে দিচ্ছে! আপনি টের ই পাচ্ছেন না।

#হককথা

19/11/2023

অভিনন্দন অস্ট্রেলিয়া 🏆
কেন জানি ঈদ ঈদ লাগতেছে 🇦🇺🏆🏆

19/11/2023

মিশন হেক্সা কম্পিলিট Next 2026 ⏳

15/11/2023

খোঁজ নিয়ে দেখুন, আপনার খুব পছন্দের এবং কাছের মানুষগুলোই আপনার নামে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করে !

13/11/2023

ভালোবাসার সম্পর্ক সবসময় অনুভুতিতে বিরাজমান।🥀 ভালোবাসা জাত-পাত, অবস্থান দেখে হয় না 🥀
মানুষ দুজন সঠিক হলে ভালোবাসাটা সবসময়ই সুন্দর হয়। 🤩

• Today's the best Photo 🌿🥰•🔴 Beautiful                                                                                 ...
08/11/2023

• Today's the best Photo 🌿🥰
•🔴 Beautiful


















































Today's the best Photo 🌿🥰
💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚

06/11/2023

প্রত্যেক নতুন জিনিসকেই উৎকৃষ্ট মনে হয়। কিন্তু, বন্ধুত্ব যতই পুরাতন হয়, ততই উৎকৃষ্ট ও দৃঢ় হয়।

05/11/2023

ব্যর্থতাকে ভয় করার বদলে, চেষ্টা না করে বসে থাকাকে ভয় করো ।

04/11/2023

যদি তোমার লক্ষ্য নিয়ে কেউ হাসি তামাশা না করে, তবে বুঝতে হবে তোমার লক্ষ্যটি খুব ছোট

04/11/2023

সহজে জেতার আনন্দ কোথায় ? বাধা যত বিশাল, বিজয়ের আনন্দও ততই বাঁধভাঙ্গা

রাত পৌনে বারোটা ⌚ওপাশ থেকে কেউ আমাকে মিনতি করছে জুতা পালিশ করানোর জন্য। উবার আমার কাছ থেকে তিন মিনিট দূরে- কিভাবে আমি পা...
24/10/2023

রাত পৌনে বারোটা ⌚
ওপাশ থেকে কেউ আমাকে মিনতি করছে জুতা পালিশ করানোর জন্য। উবার আমার কাছ থেকে তিন মিনিট দূরে- কিভাবে আমি পালিশ করানো শুরু করি?

তার দুইটা অভিযোগ। এখন আপনারা নিজের জুতা নিজেই কালি করেন, একাজের জন্য যে আমরা আছি সেইটা ভুইলা যান।

জুতা একটু পুরান হইলেই ফালাইয়া দিয়ে নতুন জুতা কিনেন, সেইগুলি তো সেলাই করাইয়াও পড়তে পারেন, আমরাও একটু কাজ পাই।

(ছবিতে তার চোখের কান্না কান্না ভাবটুকু 😰😭)

-Aminul Islam.

12/10/2023

আমরা মানুষ হিসেবে Middle Class হলেও, আমাদের ম্যাক্সিমাম প্রবলেমগুলো High Class😓😒😟

10/10/2023

আজানের ধ্বনিতে কম্পিত হোক সারা বিশ্ব।
আল্লাহু আকবর ধ্বনিতে ধ্বংস হোক জালিমের দূর্গ।
ঠিকই একদিন বায়তুল মাকদাস ও ইসলামের সুমহান মর্যাদার মাধ্যমে মুসলমানরাই সারা পৃথিবীতে শাষণ করবে ইনশাআল্লাহ।

06/10/2023
04/10/2023

তুমি মসজিদের রাস্তা চিনেও মসজিদে যাও না!
অথচ মসজিদের খাট,,তোমার বাড়ি না চিনলেও, ঠিকই একদিন তোমার ঘরের দরজায় পৌঁছে যাবে!

04/10/2023

ব্যর্থতা হলো আপনার আগামী সফলতার চেহারা প্রদান করতে পারা একটি শিক্ষা।

29/09/2023

নিজের পরিবারে যদি তুমি জয়ী না হতে পারো, পৃথিবীর সব যায়গায় জয়ী হয়েও তুমি শান্তি পাবে না।

16/06/2023

জীবন হলো পেন্সিলে আঁকা এক ছবির নাম, যার কোনো অংশ রাবার দিয়ে মুছে ফেলা যায় না।

05/06/2023

বেগুনের পরিবর্তে কুমড়া,
মাংসের পরিবর্তে কাঁঠাল

বিদ্যুৎ এর পরিবর্তে কী??

03/06/2023

বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে ম°ম°তা°জ আপুর বাসায় কিছু যুবক নিয়োগ দেওয়া হবে।

বিঃদ্রঃ জ°নি° ভাইয়ের মতো পরিশ্রমের মন-মানসিকতা থাকতে হবে।

ছোটু : দাদু পড়তে মন চাচ্ছেনা, একটু টিভি দেখবো?দাদু : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প করো।ছোটু: আচ্ছা দাদু আমাদের প...
29/03/2023

ছোটু : দাদু পড়তে মন চাচ্ছেনা, একটু টিভি দেখবো?
দাদু : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প করো।
ছোটু: আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কি সারাজীবন সাতজনেরি থাকবে?
মানে আমি, বোন, তুৃমি, দাদি, বাবা-মা আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।
দাদু : এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।
ছোটু : কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটিকে মেরে ফেলবে, তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদু : তুমি বিয়ে করে আনলে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।
ছোটু : কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদু : তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আট-নয়জন হয়ে যাবো।
ছোটু : কিন্তু তুমি আর দাদী মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদু : হারামজাদা তুই যা গিয়ে টিভি দেখ। 🤥

একদিন এভাবেই কোনো নিকটআত্মীয় দৌড়ে এসে আমার শেষ বিদায় দিবে!!
21/02/2023

একদিন এভাবেই কোনো নিকটআত্মীয় দৌড়ে এসে আমার শেষ বিদায় দিবে!!

05/12/2022

নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
পিছিয়ে গেলে কেউ ফিরে তাকাতেও চায় না।

Perfect ❤️💛তিতে ২৬ সদস্যের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করেছে ।গালি দেয়ার কোন সুযোগ নেই 🙃বেবি, কৌতিনহোকে মিস করতেছিলাম পেদ্রো,  মা...
07/11/2022

Perfect ❤️💛
তিতে ২৬ সদস্যের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করেছে ।
গালি দেয়ার কোন সুযোগ নেই 🙃
বেবি, কৌতিনহোকে মিস করতেছিলাম পেদ্রো, মার্টেনেল্লিকে দেখে শান্তি ফিরে এলো 🥰
ধন্যবাদ স্যার তিতে ❤️

অভিনন্দন ❤️🥰❤️সৌদি আরবের মক্কায়  ৪১ তম কিং আবদুল আজিজ হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের সালেহ আহমদ...
22/09/2022

অভিনন্দন ❤️🥰❤️
সৌদি আরবের মক্কায় ৪১ তম কিং আবদুল আজিজ হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১১১ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের সালেহ আহমদ তৃতীয় স্থান অর্জন করে দেশকে সম্মানিত করেছে বিশ্বের মাঝে। পাশাপাশি সালেহ আহমেদকে ১ লক্ষ সৌদি রিয়াল পুরস্কৃত করা হয়েছে যা বাংলাদেশ পরিমাণ প্রায় ২৮ লক্ষ টাকা ।
আলহামদুলিল্লাহ!!!

30/08/2022

মরলে তুই একাই মর 🤣😌🙂

Me as a husband and take care father🥲

29/08/2022

ঠাট্টার ছলে যে তোমাকে মানুষের সামনে অপমান করে তাকে বন্ধু বানিও না!

হযরত আলী (রঃ)

কেউ খাবার যোগাতে  কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে।  আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে।গভীর রাতে, কারো পাজেরো গাড়...
13/08/2022

কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে।
আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে।

গভীর রাতে, কারো পাজেরো গাড়ি থামছে, নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে.!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা।
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে।

সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...! ,
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।
( হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজত করুন)

সংগৃহীত

২টি ঘটনা :  ১. Yahoo কোম্পানি Google কে প্রত্যাখ্যান করেছিল ২. Nokia কোম্পানি Android কে প্রত্যাখ্যান করেছিল কি শিখলাম:২...
12/08/2022

২টি ঘটনা :
১. Yahoo কোম্পানি Google কে প্রত্যাখ্যান করেছিল
২. Nokia কোম্পানি Android কে প্রত্যাখ্যান করেছিল

কি শিখলাম:
২টি কোম্পানি আজ মার্কেটে খুব খারাপ অবস্থায় আছে
√ সময়ের সাথে নিজেকে আপডেট করুন, অন্যথায় আপনি টিকতে পারবেন না।
√ কোন ঝুঁকি না নেওয়া সবচেয়ে বড় ঝুঁকি। ঝুঁকি নিন এবং নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করুন।

আরো ২ টি ঘটনা :
১. Google কোম্পানি YouTube এবং Android কিনে নিয়েছে।
২. Facebook কোম্পানি Instagram এবং WhatsApp কিনে নিয়েছে।

কি শিখলাম :
√ এত শক্তিশালী হয়ে যান যে আপনার শত্রুরা আপনার মিত্র হয়ে যায়।
√ দ্রুত বড় হয়ে উঠুন। প্রতিযোগিতা আপনাথেকেই নির্মুল হয়ে যাবে।

আরো ২ টি ঘটনা :
১. বারাক ওবামা একজন আইসক্রিম বিক্রেতা ছিলেন।
২. এলন মাস্ক ছিলেন একটি কাঠের কারখানার শ্রমিক।

কি শিখলাম :
√ মানুষের অতীত কাজের ভিত্তিতে বিচার করবেন না।
√ আপনার বর্তমান আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে না, আপনার সাহস এবং কঠোর পরিশ্রম তা নির্ধারণ করে।

আরো ২ টি ঘটনা :
১. কর্নেল স্যান্ডার্স ৬৫ বছর বয়সে KFC তৈরি করেছিলেন।
২. KFC কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত জ্যাক মা আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেন।

কি শিখলাম:
√ বয়স শুধুমাত্র একটি সংখ্যা - আপনি যে কোন বয়সে সফল হতে পারেন।
√ জীবনে কখনো হাল ছাড়বেন না - কেবল মাত্র তারাই জয়ী হবেন যারা কখনো হাল ছাড়েননি।

২ টি শেষ ঘটনা :
১. ফেরারির মালিক একজন ট্রাক্টর প্রস্তুতকারককে অপমান করেছিলেন।
২. সেই ট্র্যাক্টর নির্মাতা ল্যাম্বোরগিনি তৈরি করেছেন।

কি শিখলাম :
√ কখনই কাউকে অবমূল্যায়ন করবেন না বা অসম্মান করবেন না।
√ সাফল্য হল সেরা প্রতিশোধ।

∆ আপনি যে কোন বয়সে এবং যেকোনো পটভূমি থেকে সফল হতে পারেন।
∆ বড় স্বপ্ন দেখুন, লক্ষ্য স্থির করুন,কঠোর পরিশ্রম করুন।

কখনোই হাল ছাড়বেন না, জীবনে আশা হারাবেন না। জয় নিশ্চিত।
ইনশাআল্লাহ … (Collected)

03/08/2022

বোকা মেয়েরা জামাইদের চাকর বানিয়ে রাখে আর সে চাকরের বউ হয়, আর চালাক মেয়েরা স্বামীকে রাজা বানিয়ে নিজেও রাণি হয়🧡

এরে ব্যাডা আগে তর মাথার কেশ আটকা ক্ষমতা থাকলে 🤣🤣🤣
03/08/2022

এরে ব্যাডা আগে তর মাথার কেশ আটকা ক্ষমতা থাকলে 🤣🤣🤣

রাগ করেই ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়লাম। এতটাই রেগে ছিলাম যে বাবার জুতোটা পড়েই বেরিয়ে এসেছি। বাইক ই যদি কিনে দিতে পারবেনা, তাহলে ছ...
28/07/2022

রাগ করেই ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়লাম। এতটাই রেগে ছিলাম যে বাবার জুতোটা পড়েই বেরিয়ে এসেছি। বাইক ই যদি কিনে দিতে পারবেনা, তাহলে ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানাবার সখ কেন.? হঠাৎ মনে হল পায়ে খুব লাগছে। জুতোটা খুলে দেখি একটা পিন উঠে আছে। পা দিয়ে একটু রক্তও বেরিয়েছে। তাও চলতে থাকলাম। এবার পাটা ভিজে ভিজে লাগল। দেখি পুরো রাস্তাটায় জল।

পা তুলে দেখি জুতোর নিচটা পুরো নষ্ট হয়ে গেছে। বাসস্ট্যান্ডে এসে শুনলাম একঘন্টা পর বাস। অগত্যা বসে রইলাম। হঠাৎ বাবার মানি ব্যাগটার কথা মনে পড়ল, যেটা বেরোবার সময় সঙ্গে নিয়ে এসেছিলাম। বাবা এটায় কাউকে হাত দিতে দেয় না। মাকেও না। এখন দেখি কত সাইড করেছে। খুলতেই তিনটে কাগজের টুকরো বেরল। প্রথমটায় লেখা "ল্যাপটপের জন্য চল্লিশ হাজার লোন"। কিন্তু আমার তো ল্যাপটপ আছে, পুরনো বটে। দ্বিতীয়টা একটা ডা: প্রেসক্রিপশন। লেখা "নতুন জুতো ব্যাবহার করবেন"। নতুন জুতো।

মা যখনই বাবাকে জুতো কেনার কথা বলত বাবার উত্তর ছিল "আরে এটা এখনও ছ'মাস চলবে"। তাড়াতাড়ি শেষ কাগজটা খুললাম। "পুরানো স্কুটার বদলে নতুন বাইক নিন" লেখা শোরুমের কাগজ। বাবার স্কুটার!! বুঝতে পেরেই বাড়ির দিকে এক দৌড় লাগালাম। এখন আর জুতোটা পায়ে লাগছে না। বাড়ি গিয়ে দেখলাম বাবা নেই। জানি কোথায়। একদৌড়ে সেই শোরুমটায়। দেখলাম স্কুটার নিয়ে বাবা দাঁড়িয়ে।

আমি ছুটে গিয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরলাম। কাঁদতে কাঁদতে বাবার কাঁধটা ভিজিয়ে ফেললাম। বললাম "বাবা আমার বাইক চাইনা। তুমি তোমার নতুন জুতো আগে কেন বাবা। আমি ইঞ্জিনিয়ার হব, তবে তোমার মতো করে।" "মা" হল এমন একটা ব্যাঙ্ক, যেখানে আমরা আমাদের সব রাগ, অভিমান, কষ্ট জমা রাখতে পারি। আর "বাবা" হল এমন একটা ক্রেডিট কার্ড, যেটা দিয়ে আমরা পৃথিবীর সমস্ত সুখ কিনতে পারি।

লিখা: দিব্যেন্দু ব্যানার্জীর ওয়াল থেকে।

আমার মা বাবা ৬২ বছর বিবাহিত,  বুদ্ধি হয়েছে পর্যন্ত দেখছি সব সময় ওনারা দুজন একজন আরেকজনের পেছনে লেগে আছেন এ গুল কখনো বুঝি...
27/07/2022

আমার মা বাবা ৬২ বছর বিবাহিত, বুদ্ধি হয়েছে পর্যন্ত দেখছি সব সময় ওনারা দুজন একজন আরেকজনের পেছনে লেগে আছেন এ গুল কখনো বুঝিনি গায়েও মাখিনি। দুট ঘটনার কথা বলি, আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী হরেক রকম মজাদার রান্না করে আব্বাও মজা করে ভুরি ভোজন করেন, একদিন ছোট ভাই আব্বাকে নাকি জিজ্ঞেস করেছিল ওর স্ত্রীর রান্না ওনার কেমন লাগে, উত্তরে আব্বা নাকি বলেছেন খুব স্বাদের কিন্তু তোমার আম্মার মত না, বলা বাহুল্য আম্মা এত বিদেশী খাবার রান্না করতে জানেন না।।
আব্বা অসুস্থ হাপাতালে ছিলেন কয়দিন এখন বাসায় এসছেন, আমার মা আমার আব্বার এখনো যে সেবা করেন এগুল বর্ননা করা যাবেনা। আব্বার খওয়া দাওয়া বন্ধ খুব দুর্বল, আলহামদুলিল্লাহ্‌ ওনার কোন কঠিন রোগ নেই। প্রতিদিন ফোন করি ওনার খবর নিতে আম্মাকে যখন বলি তুমি কেমন আছ, আম্মা উত্তরে বলেন কেমন আর থাকব ঘরের মানুষ একটা অসুস্থ খাওয়া দাওয়া করেনা শুকিয়ে হাড্ডি। এসব দেখে ওনাদের ঐ ঝগড়া ঝাটির কথা ভাবি। ঐ গুল কতগুল মানে ছাড়া প্রতিদিনের রুটিনের অংশ, এখনকার যে আবেগ ভালবাসা এগুল ৬২ বছরের পুরান অথচ এখনো তরতাজা।
আজকাল পত্রিকা খুললে দেখি মা বাবা পরকীয়ায় জড়িত হয়ে নিজের অবুঝ শিশুকে অন্তরায় মনে করে খুন করে। আজকের এই সমাজের কি হয়েছে সমাজের মানুষ গুলর কি হয়েছে। জবাব আমার কাছে নেই। কিছু সিনেরিও তুলে ধরি হয়ত এগুলর মধ্যে কোন উত্তর থাকতে পারে । খুনির হাতে ছুরি মানুষের জান নেয় , ডাক্তারের হাতে আরোগ্য দেয় , কসাইয়ের হাতে আপনার পাতে মাংস তুলে দেয়। ইন্টারনেট, মুঠ ফোন, একদিকে বিশ্বকে করেছ সমৃদ্ধ জীবন জীবিকা করেছে সহজ এবং লাভজনক, অন্যদিকে নিষিদ্ধ অনেক কিছু হাতের মুঠোও পৌছিয়েছে আজকের নষ্ট সমাজের পেছনে এই বিদ্যুৎ গতির প্রযুক্তির কি সম্পর্ক ভেবে বের করে সাবধান হউন নিজে বাঁচুন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচান ।
জর্জিয়া , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই ২৬, ২০২২

এক গলির রাস্তার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে। উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে ...
26/07/2022

এক গলির রাস্তার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে। উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে দেখি কাগজের গায়ে লেখা,
''আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি"। তারপরে নিচে একটি ঠিকানা।

আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম। হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন "কে এসেছ?"
আমি বললাম, "মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।"
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ' বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে। বাবা, আমি কোন টাকা হারাই নাই, ঐ লেখাগুলোও লিখিনি। আমি খুব একটা পড়ালেখা জানিও না।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন 'বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দি! একটু বসো। একটু পানি অন্তত খাও।' বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস পানি নিয়ে এলেন।
ফেরার সময় তিনি বললেন, "'বাবা, একটা অনুরোধ তুমি যাওয়ার সময় ঐ কাগজটা ছিঁড়ে ফেলো সত্যি আমি লিখিনি।"

আমি ওনার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে মনে ভাবছিলাম, সবাইকে উনি বলার পরেও কেউ ঐ কাগজটি ছেড়েনি!

আর ভাবছিলাম ঐ মানুষটির কথা যিনি ঐ নোটটি লিখেছেন। ঐ সহায়সম্বলহীন বয়স্ক মানুষটাকে সাহায্য করার জন্য এত সুন্দর উপায় বের করার জন্য তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম,,,

হঠাৎ ভাবনায় ছেদ পড়লো একজনের কথায়। তিনি এসে বললেন, 'ভাই, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারেন, আমি একটি ৫০ টাকার নোট পেয়েছি , এটা ওনাকে ফেরত দিতে চাই।'

ঠিকানাটা দেখিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে দেখি চোখে জল চলে আসল, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, দুনিয়া থেকে মানবতা শেষ হয়ে যায়নি!

এই ভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের মধ্যে মানবতা,,,

একটি শিক্ষনীয় গল্প,বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এলো।তিনি দাম জিজ্ঞেস করলে সে ...
26/07/2022

একটি শিক্ষনীয় গল্প,
বাদশাহ হারুনুর রশীদের কাছে এক লোক একটি চাতক পাখি বিক্রি করার জন্য নিয়ে এলো।
তিনি দাম জিজ্ঞেস করলে সে বাজারমূল্যের চেয়েও অনেক বেশি দাম চাইলো।
বাদশাহ জানতে চাইলেন, পাখিটির এত দাম কেন? অথচ তার একটি পা নেই!
লোকটি বললো, মার্জনা করবেন জাঁহাপনা!
দেখতে সাধারণ হলেও এটি আসলে একটি বিশেষ ধরণের পাখি। এর বিশেষত্ব হলো- আমি যখন শিকারে যাই, তখন এই চাতক পাখিটিকেও সঙ্গে করে নিয়ে যাই।
আমার পাতানো ফাঁদের সাথে এই পাখিটিকেও বেঁধে রাখি। এই পাখিটি তখন অত্যাশ্চর্য এক আওয়াজে অন্য পাখিদের মনোযোগ আকর্ষণ করে।
তার এই আওয়াজ শুনেই ঝাঁকে ঝাঁকে পাখিরা এসে জড়ো হয়। তখন আমি একসাথে সব পাখিকে শিকার করি। বলা যায় এই পাখিটিই আমার শিকারের প্রধান ফাঁদ।
বাদশাহ তার কথা শুনে পাখিটিকে শিকারীর চাহিদা অনুযায়ী চড়া দামেই কিনলেন এবং সাথে সাথে জবাই করে ফেললেন। শিকারী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, জাঁহাপনা! আপনি অনেক দামে কেনা পাখিটি এভাবে জবাই করে দিলেন?
তখন বাদশাহ হারুনুর রশীদ তাকে একটা মহামূল্যবান কথা বললেন, যা ইতিহাসে আজও অমর হয়ে আছে। তিনি বললেন,
"যে অন্য জাতির দালালি করার জন্য তার স্বজাতির সাথে অনায়াসে এমন গাদ্দারি করতে পারে, তার এই পরিণতিই হওয়া উচিত''
আমাদের দেশেও এমন শত শত গাদ্দারের অভাব নেই। যার জন্যে আজ অসংখ্য নিরপরাধী কারাগারে বন্দী!!!

অর্ডার করবো ভাবতেছি 😃😃
24/07/2022

অর্ডার করবো ভাবতেছি 😃😃

🙏🙏এক অপুর্ব সুন্দরী নারীএক কৃষক কে বললো আমি তোমাকে বিবাহকরিবো।  কৃষক তো নারীর চেহারা দেখেপাগল। কৃষক দেরি না করে নারী কে ...
12/07/2022

🙏🙏এক অপুর্ব সুন্দরী নারী
এক কৃষক কে বললো আমি তোমাকে বিবাহ
করিবো। কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে
পাগল। কৃষক দেরি না করে নারী কে নিয়ে
কাজী অফিসে গিয়ে বললো তাড়াতাড়ি
আমাদের বিবাহ দিন। কাজী নারীর
চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল।
কাজী বলে আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই
নারীর উপযুক্তই না,আমি বিবাহ করিব। কৃষক
আর কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। এক
পর্যায়ে কৃষক আর কাজী বিচার নিয়ে গেল
বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর
চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল। বাদশাহ
বলেন তোরাতো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য
বিবাহ আমি করিব। তখন নারী কে বলা হলো
তুমি সিদ্ধান্ত দাও কাকে তুমি বিবাহ করিবে?
নারী সিদ্ধান্ত দিলো, যে আমাকে দৌড়ে
ধরতে পারবে আমি তাকে বিবাহ করিব।
নারী দৌড় দিল পিছে পিছে কৃষক কাজী ও
বাদশাহ দৌড় দিলো। দৌড়াতে দৌড়াতে এক
সময় ছটফট করতে করতে কৃষক মারা গেল। তার
কিছু দূর পর একই অবস্থায় কাজীটাও মারা
গেল। বাদশাহ নারী কে বলেন এখন তো
আমি একা, চল বিবাহ করিব।
তবুও নারী বলে না, আমাকে দৌড়ে ধরতে
হবে। তখন বাদশাহ বলেন, হে নারী দাড়াও,
বল, আসলে তুমি কে? নারী বলে আমি হলাম
দুনিয়া। আমার মধ্যে আছে সুধু চাকচিক্য মোহ
আর লোভ লালসা। আমার পিছে যে দৌড়াবে
সে শুধু এভাবেই মরবে বিনিময়ে সে কিছুই
পাবে না।

#এটাই_বাস্তব🙂

'এক পাতিল দই’হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে গেলে আমি দায়ী নয় 🤣🤣🤣🤣🤣মিষ্টির দোকান থেকে দই কিনে রাস্তা দিয়ে হাঁটছি এমন সময় এক গা...
06/07/2022

'এক পাতিল দই’

হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে গেলে আমি দায়ী নয় 🤣🤣🤣🤣🤣

মিষ্টির দোকান থেকে দই কিনে রাস্তা দিয়ে হাঁটছি এমন সময় এক গাড়ী পুলিশ এসে দাঁড়ালো আমার সামনে। গাড়ী থেকে নেমেই কয়েকটা পুলিশ সোজা বন্দুক আমার দিকে করে বললো, এই প্যাকেটের মধ্যে কি আছে এক্ষুনি বের করুন নাহলে আপনাকে গুলি করতে বাধ্য হবো। ভয়ে আমার হাত পা কাঁপছে। সকাল সকাল এ কি বিপদে পড়লাম রে বাবা।

ভয়ে ভয়ে বললাম, স্যার এর মধ্যে বগুড়ার দই আছে। সামনে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশকে লক্ষ্য করে বললাম, স্যার আমার বিয়েশাদি হয়নাই। আপনি দয়া করে বন্দুকটা বুকের দিকে অথবা মাথার দিকে তাক করে ধরুন। ওখানে গুলি লাগলে আমি আর এই জীবনে বিয়ে করতে পারবো না। ছোটবেলা থেকে আমার বিয়ে করার খুব ইচ্ছে।

পিছন থেকে এসআই সাহেব এগিয়ে এসে বললো, মানুষের এতো ইচ্ছে থাকতে তোর এই বিয়ে করার ইচ্ছের কারণ টা কি? আমি বললাম, বিয়ের পর অনেকগুলো বাচ্চাকাচ্চা হবে। তারপর শিশুপার্কে গিয়ে এক ব্যাটার উপর প্রতিশোধ নিবো। সেদিন প্রেমিকার সাথে শিশুপার্কে গেছিলাম। এক ব্যাটা আমাদের ঢুকতে দেয়নাই। বলছে ওখানে শিশু ছাড়া ঢোকা নিষেধ।

এসআই আমার কানমলা দিয়ে বললো, পরিবার পরিকল্পনার শ্লোগান শুনিস নাই? দুইটি বাচ্চার বেশি নয়৷ একটি হলেই ভালো হয়। আমি কাচুমাচু হয়ে বললাম, স্যার বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। সেইখানে আমার ৩-৪ বাচ্চাকাচ্চা আপনাদের কাছে বেশি হয়ে গেলো? এসআই ধমক দিয়ে বললো ,অই তুই চুপ থাক। বেশি কথা বলিস। ঐ কেউ একজন এর প্যাকেট খুলে দেখ ভিতরে কি আছে।

একজন এগিয়ে এসে প্যাকেট খুলে দেখে বললো, স্যার ভিতরে দই ছাড়া কিচ্ছু নাই।

এসআই বললো, দইটাও চেক করে দেখ। গাড়ির ভিতরে দেখ চামুচ আছে সেটা নিয়ে আয়।

কনস্টেবল একটা চামুচ এনে দই থেক এক চামুচ মুখে দিয়েই বললো, স্যার ফার্স্টক্লাস দই। জীবনে এমন দই খাইনাই।

এসআই বললো, কি তাই নাকি? সত্যি ভালো তো?

কনস্টেবল বললো, জ্বী স্যার। একদম খাটি দই।

এবার আমার বিশেষ যায়গায় দিকে বন্দুক তাক করে থাকা কনস্টেবল এসআইকে বললো, স্যার বউয়ের যন্ত্রণায় বাসায় মিষ্টি খাইতে পারি না। আপনি যদি কিছু মনে না করেন তাহলে ওখান থেকে এক চামুচ দই খাই? খুব খাইতে ইচ্ছে করতেছে।

এসআই বললো, ঠিক আছে খা। তবে এক চামুচের বেশি খাবি না।

এরপর সেই কনস্টেবল এক চামুচ মুখে দিয়েই বললো, স্যার দই খেয়ে মুখের চুলকানি বেড়ে গেছে। আরেক চামুচ খাই স্যার?

এসআই বললো, ঠিক আছে খা।

এবার খেয়াল করে দেখলাম, সব পুলিশ সদস্যরাই এসআইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। অর্থাৎ এরাও খেতে চায়।

আমি দৌড়ে গিয়ে সেই কনস্টেবলের হাত থেকে দইয়ের হাঁড়ি দুইটি কেড়ে নিয়ে বললাম, স্যার আর দই দেওয়া যাবে না। আপনার দুই কনস্টেবল আমার এক হাঁড়ির অর্ধেক দই শেষ করছে। আমি আর দই দিবো না।

এবার আরেক কনস্টেবল বলে উঠলো, ও ভাই আমারে এক চামুচ দই দেন না। এমন করেন কেন?

আমি রেগে গিয়ে বললাম, দেখেন ভাই। আমার আব্বা আমাকে এমনেই বিশ্বাস করে না। ভাববে আমি রাস্তায় দই খেয়ে হাঁড়ি খালি করেছি। আপনারা থাকেন আমি চালালাম।

এসআই সাহেব বললেন, “আজ নির্বাচন” জানো না?এসব প্যাকেট নিয়ে ঘুরলে পুলিশ সন্দেহ করবেই।যাইহোক, এটা কোথাকার দই?

আমি বগুড়ার দই বলে বাসার দিকে হাঁটতে লাগলাম। একবার পিছন ফিরে দেখি সবাই আমার হাতের দইয়ের প্যাকেটের দিকে তাকিয়ে আছে। মনে মনে ভাবছি বাসায় গিয়ে আব্বারে কি জবাব দিমু।

বাসার প্রায় সামনে চলে এসেছি। দেখি গলির মোড়ে কয়েকজন পুলিশ সমস্যা দাঁড়িয়ে আছে। মনে মনে ভাবলাম শেষ। এবার আর আমার দই নিয়ে বাসায় যাওয়া হবে না। কোনো চিন্তা না করেই দইয়ের প্যাকেট দুইহাত দিয়ে শক্ত করে ধরে দিলাম ভৌ-দৌড়।

আমি দৌড়াচ্ছি পুলিশ সদস্যরা আমার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে। আমি আরো জোরে দৌড়াচ্ছি। ওরাও আমার পিছু আরো জোরে দৌড়াচ্ছে। বেশকিছু দূর দৌড়ানোর পর হাল ছেড়ে দিলাম। ইতিমধ্যে উনারা আমাকে ধরে ফেললো। আবার বন্দুক আমার দিকে তাক করে বললো, সত্যি করে বল এই প্যাকেটের মধ্যে কি আছে?

আমি বললাম, আমার জীবন থাকতে বলবো না।। এর আগেরবার যে ভুল করছি সেটা আর করবো না।

একজন পুলিশ সদস্য এসে আমার কাছে থেকে দইয়ের প্যাকেট কেড়ে নিয়ে খুলে দেখে বললো, আরে এর মধ্যে তো দই।

আমি বললাম, হ্যাঁ দই।

উনি বললেন, তাহলে তুই দৌড়াচ্ছিলি কেন?

আমি রাগ নিয়ে বললাম, আপনারা মানুষের হাতে দই দেখলেই খাওয়া শুরু করেন। এই ভয়ে দৌড় দিছি।

হঠাৎ একজন পুলিশ সদস্য বললো, তোর কথা আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হচ্ছে। চল থানায় চল।

আমি থানায় দইয়ের প্যাকেট নিয়ে বসে আছি। এরমধ্যে আব্বা এসে হাজির।

আব্বা- তুমি কি করছ? পুলিশ তোমাকে ধরছে কেন?

আমি- আব্বা আমি পুলিশকে দই খাইতে দেই নাই। তাই আমাকে ধরে নিয়ে আসছে।

আব্বা – জেলে বইসা আমার সাথে মজা করো?

আমি- আব্বা বিশ্বাস করেন আমি মজা করতেছি না।

হঠাৎ সেই এসআই এসে বললো, আরে তুই এইখানে কেন? এসআই আর আব্বাকে পরের ঘটনা সব খুলে বলতেই এসআই বললো, তোকে মুক্তি দিতে পারি এক শর্তে।।

আব্বা বললেন, কি শর্ত এসআই সাহেব?

এসআই বললেন, দইয়ের হাঁড়ি দুটো আমাকে দিতে হবে। নাহলে সাতদিন জেল খাটতে হবে।

আব্বারে বললাম, আব্বা আমার সাতদিন জেল খাটতে কোনো সমস্যা নাই। আপনি দইয়ের হাঁড়ি দুইটা নিয়ে যান।

আব্বা আমাকে ধমক দিয়ে বললো, তুই চুপ থাক হারামজাদা। এসআই সাহেব হাঁড়ি দুইটা আপনি রাখেন। তবুও আমার ছেলেরে ছাইড়া দেন।

আমি আর আব্বা থানা থেকে বের হচ্ছি। এমন সময় এসআই সাহেব বললেন, কিছুদিন ধরে বউ রাগ করে শ্বশুর বাড়ি গেছে। আমার বউয়ের রাগ আবার বগুড়ার মিষ্টি দই ছাড়া ভাঙ্গানো যায় না।

থানার বাইরে আইসা আব্বাকে বললাম, আব্বা জোরে হাঁটেন। আব্বা বললেন, কেন? আমি বললাম, আপনি না বলছিলেন একটা টক দই আর একটা মিষ্টি দই নিতে। এরা তো মিষ্টি দইটা খাইছে টক দইটা নিচে আছে। এসআইয়ের বউ যখন টক দইয়ে মুখে দিবে তখন কি হবে একবার ভেবে দেখেছেন?

হঠাৎ খেয়াল করে দেখলাম আশেপাশে আব্বা নাই। কিন্তু একটু দূরে চোখ রাখতেই টের পেলাম আব্বার মতো একটা লোক দৌড়ে পালাচ্ছে।

আমিও আর কোনো দিকে না তাকিয়ে দিলাম দৌড়………

#রম্য গল্প
রিফাত আহমেদ

তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।একটি মুসলিমপ্রধান দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যাদের হাতে তাদের পদ - পদবি  নিন্মে দেওয়া হল। রাসুলু...
02/07/2022

তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

একটি মুসলিমপ্রধান দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যাদের হাতে তাদের পদ - পদবি নিন্মে দেওয়া হল।

রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জীবনী বাদ দেওয়া হয়েছে যে সমস্ত পাঠ্যবই থেকে!

১. প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ।
২. পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক।
৩. কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস।
৪. সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়।
৫.সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ।
৬. ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়। ৭. চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত।
৮. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী।
৯. বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল।
১০. ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র।
১১. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ।
১২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ।
১৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার।
১৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ।
১৫. শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক।
১৬. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস।
১৭. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার। একটি মুসলিমপ্রধান দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কাদের হাতে চিন্তা করা যায়? এরা শিক্ষাব্যবস্থা থেকে পুরোপুরি ইসলামকে মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে তারা… → ২য় শ্রেনীর বই থেকে ‘সবাই মিলে করি কাজ’ শিরোনামে মহানবী সাঃ-এর সংগক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে। → ৩য় শ্রেণির বই থেকে খলিফা হযরত আবু বকর শিরোনামে একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে। → ৪র্থ শ্রেণির বই থেকে খলিফা হযরত ওমর রাঃ এর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে। → ৫ম শ্রেণির বই থেকে বিদায় হজ্জ নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে। → ৫ম শ্রেণির বইয়ে এদেশের ইসলাম-বিদ্বেষী একজন কুখ্যাত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক কবিতা অন্তর্ভূক্ত করেছে। যা মূলত মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআন বিরুধী কবিতা। → ৬ষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে সত্যেন সেনের ‘লাল গরুটা’ নামক একটি ছোটগল্প। যা দিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে গরু হচ্ছে- মায়ের মত, তাই গরু জবাই করা ঠিক নয়; অর্থাৎ হিন্দুত্ববাদ। →৭ম শ্রেণির বইয়ে শরৎচন্দ্র চট্রপাধ্যায়ের ‘লালু’ নামক গল্প। যাতে শেখানো হচ্ছে হিন্দুদের কালিপুজাঁ ও পাঠাবলির কাহিনি। →৮ম শ্রেণির বইয়ে হিন্দুদের ধর্ম-গ্রন্থ ’রামায়ন’ এর সংক্ষিপ্ত রুপ অন্তর্ভূক্ত করেছে।

😥😥😥 পাঠ্যপুস্তকে বাংলা বই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে -
১)) ক্লাস-২: ‘সবাই মিলে করি কাজ’ - শিরোনামে মুসলমানদের শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
২) ক্লাস-৩: ‘খলিফা হযরত আবু বকর’ শিরোনামে একটি সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
৩) ক্লাস-৪: খলিফা হযরত ওমর এর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
৪) ক্লাস-৫ : ‘বিদায় হজ্জ’ নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
৫) ক্লাস-৫: বাদ দেওয়া হয়েছে কাজী কাদের নেওয়াজের লিখিত ‘শিক্ষা গুরুর মর্যাদা’ নামক একটি কবিতা। যা বাদশাহ আলমগীর মহত্ব বর্ণনা উঠে এসেছে। এবং শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে আদব কেমন হওয়া উচিত তা বর্ণনা করা হয়েছিলো।
৬) ক্লাস-৫ : শহীদ তিতুমীর নামক একটি জীবন চরিত। এ প্রবন্ধটিতে শহীদ তিতুমীরের ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘটনা উল্লেখ ছিলো।
৭) ক্লাস-৬ : ড. মুহম্মদ শহীদু্ল্লাহ লিখিত ‘সততার পুরুষ্কার’ নামক একটি ধর্মীয় শিক্ষনীয় ঘটনা।
৮) ক্লাস-৬ : মুসলিম দেশ ভ্রমণ কাহিনী- ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’।
৯) ক্লাস-৬ : মুসলিম সাহিত্যিক কায়কোবাদের লেখা ‘প্রার্থনা’ নামক কবিতাটি।
১০) ক্লাস-৭: বাদ দেয়া হয়েছে মরু ভাষ্কর নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবন চরিত।
১১) ক্লাস-৮: বাদ দেওয়া হয়েছে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ নামক কবিতাটি।
১২) ক্লাস ৯-১০: সর্ব প্রথম বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের বাংলা কবি শাহ মুহম্মদ সগীরের লেখা ‘বন্দনা’ নামক ধর্মভিত্তিক কবিতাটি।
১৩) ক্লাস ৯-১০: এরপর বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের মুসলিম কবি ‘আলাওল’ এর ধর্মভিত্তিক ‘হামদ’ নামক কবিতাটি।
১৪) ক্লাস ৯-১০: বাদ দেওয়া হয়েছে মধ্যযুগের মুসলিম কবি আব্দুল হাকিমের লেখা বঙ্গবানী কবিতাটি।
১৫) ক্লাস ৯-১০: গোলাম মোস্তাফার লেখা জীবন বিনিময় কবিতাটি। কবিতাটিতে মোঘল বাদশাহ বাবর ও তারপুত্র হুমায়ুনকে নিয়ে লেখা।
১৬) ক্লাস ৯-১০: কাজী নজরুল ইসলামের লেখা বিখ্যাত ‘উমর ফারুক’ কবিতা।

পাঠ্যবইয়ে যা প্রবেশ করেছে-
১) ক্লাস-৫ : স্বঘোষিত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক একটি কবিতা, যা মূলত মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআন বিরোধী কবিতা।
২) ক্লাস-৬: প্রবেশ করানো হয়েছে ‘বাংলাদেশের হৃদয়’ নামক একটি কবিতা। যেখানে রয়েছে হিন্দুদের দেবী দূর্গার প্রশংসা।
৩) ক্লাস-৬: সংযুক্ত হয়েছে ‘লাল গরুটা’ নামক একটি ছোটগল্প। যা দিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে গরু হচ্ছে মায়ের মত, অর্থাৎ হিন্দুত্ববাদ।
৪) ক্লাস-৬: অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে ভারতের হিন্দুদের তীর্থস্থান রাচি’র ভ্রমণ কাহিনী।
৫) ক্লাস-৭, ৮,৯-১০ শ্রেণীতে ও ইসলাম ধর্মের কোন ইতিহাস রচিত পাঠ বা কবিতা নাই যা আছে হিন্দুত্ববাদী লেখা।

শিক্ষার শেষ নেই। ১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন। ২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন ...
29/06/2022

শিক্ষার শেষ নেই।

১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন।

২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ।

৩. সাধুদের সাথে ৩-মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে।

৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪-মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক।

৫. একজন জীবন বীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।

৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না।

৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে।

৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮-মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন।

৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না।

১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য।

১১. কবরস্থানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই।

১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত বন্ধুর সাথে ১০-মিনিট বসুন, মনে হবে আপনার জীবন স্বর্গের চেয়েও সুন্দর ।

✍🏽 সংগৃহীত

Address

Satkhira

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nazmul Islam Ronju posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nazmul Islam Ronju:

Videos

Share