Methu Vai

Methu Vai Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Methu Vai, Video Creator, Village-Rajapur, Post Ofice-Tentulia, Thana/Kaliganj, District-Satkhira, Satkhira.
(106)

আজ ২০২২ সালের শেষ জুমা। হয়তোবা আগামী বছর এই দিনটি অনেকের জীবনে থাকবেনা। আজ সবাই সকাল সকাল পবিত্র হয়ে মসজিদ এ যাবেন আর সৃ...
30/12/2022

আজ ২০২২ সালের শেষ জুমা। হয়তোবা আগামী বছর এই দিনটি অনেকের জীবনে থাকবেনা। আজ সবাই সকাল সকাল পবিত্র হয়ে মসজিদ এ যাবেন আর সৃষ্টি কর্তার কাছে দোয়া করেন যে আমার জীবন থেকে একটা বছর চলে গেছে। আর এই সময় যদি কোনো ভুল করে থাকি তাহলে তাই যেন আমাদের ক্ষমা করে দেন।

সবাইকে জুৃমা মোবারক।

V১) ভারতের দিল্লি লাইন-১ মেট্রোরেল নির্মাণে কিলোমিটারপ্রতি খরচ হয়েছে ৫ কোটি ৬ লাখ ডলার। ২) পাকিস্তানের লাহোরে অরেঞ্জ মেট...
29/12/2022

V১) ভারতের দিল্লি লাইন-১ মেট্রোরেল নির্মাণে কিলোমিটারপ্রতি খরচ হয়েছে ৫ কোটি ৬ লাখ ডলার।

২) পাকিস্তানের লাহোরে অরেঞ্জ মেট্রোরেলের কিলোমিটারপ্রতি খরচ ছিল ৬ কোটি ৬১ লাখ ডলার।

৩) ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার নর্থ-সাউথ মেট্রোরেলে প্রতি কিলোমিটারের নির্মাণ খরচ হয়েছে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

৪) ঢাকার উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেলের কিলোমিটার প্রতি খরচ হচ্ছে ২৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

যেকোন দেশের মেট্রোরেলের চাইতে আমাদের খরচ চারগুণ থেকে পাঁচগুণ বেশি।

পদ্মাসেতু থেকে মেট্রোরেল যেকোনই প্রজেক্টের ব্যয় অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের ব্যয় হয় ৪ গুণ থেকে ৫ গুণ। পদ্মাসেতুর সময় এই এক্সকিউজ দেওয়ার হয়েছিল যে বাংলাদেশের জমির দাম পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি, তাই জমি অধিগ্রহণের জন্য অনেক টাকা চলে গেছে। এই কথার আসলে কোন ভিত্তি নেই কারণ রড, সিমেন্ট থেকে শুরু করে সবকিছুতে খরচ হয়ে গেছে ৪ থেকে ৫ গুণ। তবুও তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম। কিন্তু মেট্রোরেলে খরচ চার থেকে পাঁচ গুণ কেমনে হয় অন্যান্য দেশের তুলনায়?? সব কিছুইতো সরকারি রাস্তায় আর সরকারি জমির উপর কাজ হয়েছে, জমি অধিগ্রহণের জন্য অধিক টাকার ব্যয় প্রশ্নই আসে না। আপনি যে ধন্যবাদ দিচ্ছেন, কিন্তু এত দামে যে মেগা প্রজেক্ট করলো এটার যে সাইড এফেক্টস যে আমাদেরকে নানাদিক দিয়ে মাটিতে পিষিয়ে ফেলবে এটা ধরতে পারছেন না।

কিভাবে আমাদের জীবন থেকে সময় চলে যায় আমরা বুঝতে পারি না।
28/12/2022

কিভাবে আমাদের জীবন থেকে সময় চলে যায় আমরা বুঝতে পারি না।

27/12/2022

রাষ্ট্রে এক বিরাট পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

গরীব, দুঃখী এবং নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

বিষয়টি কিছু দিন ধরে খেয়াল করছি আগে একসময় শুধু মাত্র শুক্রবার ফকির আসতো এখন দেখা যাচ্ছে প্রতিদিন আসছে।

অন্য দিকে আরেক শ্রেণি চাকরি কিংবা বিজনেস অথবা উপর্জন এরচেয়েও বেশী খরচের জীবন যাপন করছে যাহা একরকম চোখে পড়ার মত।

তার উপর দিন দিন জিনিস পত্রের দাম বেড়েই চলছে।
এই যে বৈষম্যের সূচনা হচ্ছে এটির ফিউচার ভয়ংকর হতে পারে।

তখন নিম্ন আয়ের বড় একটি অংশ অপরাধ এ জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে।

এই সমস্যা গুলো দ্রুত সমাধান না করা গেলে জাতি ভিন্ন সমস্যা ফেস করতে হবে সামনের দিন গুলোতে।

গাছের পাতায় জমে থাকা শিশির বিন্দুর চোখ জুড়ানো শোভা,খেজুরগাছে ঝোলে রসের হাঁড়িপৌষ পার্বণে পিঠে পুলির আয়োজনআর তার সাথে নলে...
26/12/2022

গাছের পাতায় জমে থাকা শিশির বিন্দুর চোখ জুড়ানো শোভা,
খেজুরগাছে ঝোলে রসের হাঁড়ি
পৌষ পার্বণে পিঠে পুলির আয়োজন
আর তার সাথে নলেনগুড়ের পায়েস
একেই বলে শীতকালের আয়েস।

তোমার গায়ে শীত নামে ভোরে
আলস্য কাটায় মিঠে রোদ.
হাওয়ার নামে উত্তুরে চিঠি
শহরময় শীতবর্ষা হোক।

বিয়ে বাড়ীতে খেতে বসেছি ! খাবার সামনে আসতেই মনে পড়লো গিফট এনেছি ৬০০/গাড়ি ভাড়া  দিয়েছি ৬০/সবমিলিয়ে এই বিয়েতে খরচ ক...
26/12/2022

বিয়ে বাড়ীতে খেতে বসেছি ! খাবার সামনে আসতেই মনে পড়লো গিফট এনেছি ৬০০/গাড়ি ভাড়া দিয়েছি ৬০/সবমিলিয়ে এই বিয়েতে খরচ করেছি ৬৬০/সুতরাং এই খরচ খাওয়ার টেবিলেই তুলতে হবে ⚠️

এমন মনোভাব নিয়ে চিন্তা নিয়ে কয়েক জনের খাবার একা খাবো ভেবে সব আইটেম প্লেটে নিলাম । খাওয়া শেষে দেখলাম প্লেটে ৬০ ভাগ খাবারই খেতে পারিনি । এতে আমার কোন আফসোস নেই, কারণ খরচের পয়সা তো উসুল করতে পেরেছি !!

এমনটা ভেবে হাসিমুখে বিজয়ীর বেশে যখন খাবার টেবিল ছেড়ে আসছি , তখন পেছনে একজন পিতার বহু বছরের শ্রমে তিল তিল করে জমানো টাকায় মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে আয়োজন করা খাবার ।

এখানে যখন আমি বিজয়ীর হাসি হাসছি , তখন হয়তো সেই পিতা হিসাব করছেন, দুশ্চিন্তা করছেন , এই খাবার আয়োজন করতে গিয়ে হওয়া দেনা নিয়ে।

যে মুহুর্তে আমি অপচয় করে সগৌরবে অট্টহাসি দিচ্ছি , সে মুহুর্তেই হয়তো বিশ্বের নানান প্রান্তে খাবারের অভাবে বুকফাটা আর্তনাদ করছে আমারই মতো রক্তমাংসের কোন অসহায় মানুষ ।

সুতরাং , সামর্থ্য থাকলে গিফট দেবেন , না থাকলে দেবেন না । কিন্ত গিফটের পয়সা উসুলের অজুহাতে বিয়ে বাড়িতে খাবার অপচয় করবেন না প্লিজ

25/12/2022
25/12/2022

দুঃখের কোনও প্রতিপক্ষ বা প্রতিদ্বন্দ্বী থাকে না।
___রুদ্র গোস্বামী।

25/12/2022

একটি
ছোটগল্প--৪৮২৬

রাত তিনটার দিকে মানুষ কতটুকু ঘুমে মগ্ন থাকে তা কারো অজানা নয়। সেই সময় হটাৎ জহু হলের রুম গুলো থেকে ভাটার ধোয়ার মতো মানুষ বেরোচ্ছে। প্রথম দেখায় মনে হবে যেনো কোটি টাকার লটারি জিতেছে প্রত্যেকে কিন্তু না কারণ টা এই যে আমার বাহুতে আমার রুমমেটকে নিয়ে দৌড়াচ্ছি সাথে আমার বন্ধুরা।ছুটছি হাসপাতালের দিকে। গেটের সামনেই ভাই বাইক নিয়ে রেডি অথচ কেউ বলিও নি। বন্ধুকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছি আর মাথায় এলোমেলো চিন্তা খেলা করছে। আপনি যদি বাড়িতে অসুস্থ হন তবে আপনার পরিবার ছাড়া তেমন কেউ আসবে না আর মেসে থাকলে হয়তো ২/৪ জন বন্ধু কিন্তু হলে থাকলে জীবনে কখনো কথাও বলেননি এমন অনেককেও এগিয়ে আসতে দেখবেন। আপনারা গণরুম বলতে বুঝেন অশান্তি আমি বুঝি বন্ধুত্ব, গেস্টরুম বলতে বুঝেন ভয়ভীতি আমি বুঝি ভ্রাতৃত্ব রাজনীতি বলতে বুঝেন নোংরামি আমি বুঝি সম্প্রতি। নইলে রাত তিনটায় কেনো একটা হলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক আরামের ঘুম হারাম করে ছুটে যাবে হাসপাতালে?? কোনো ব্যাচের হিসেব নেই ১ম, ২য়,৩য়,৪র্থ,মাস্টার্স বলে কিছুই সবাই যেনো এক বাবার সন্তান। যেনো এক মায়ের পেটের ভাই আমরা। আজ নিজেকে আসলেই গর্বিত মনে হচ্ছে শুধু একজন ঢাবিয়ান হিসেবেই নয় একজন জহুয়ান এবং হলে থাকা মানুষ হিসেবেও।

নাঈম
আইন বিভাগ
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল
সেশনঃ ২০২০-২১

25/12/2022

❝মধ্যবিত্ত তাকে কেড়ে নিয়েছে,
আমারই চোখের সামনেতাঁর বিয়ে হয়েছে!
তাই নিস্তব্ধ হয়ে প্ৰিয়কে অন্যের পাশে অবাক
হয়ে দেখি।

আমি খুব শান্ত,খুবই ক্লান্ত তবুও সব অধিকার
গুলো ঝড়ের ন্যায় যেন ঝাপটি মে*রে তাকে
আবার জড়িয়ে ধরতে চায়!

তবে খুব গোপনে ডাক পিয়নের হাতে
সে এক চিঠি পাঠায়, যাতে লেখা ছিল "এই শহর
ছেড়ে যেন দূরে কোথাও চলে যাই।"❞

🍀 রুমিজ উদ্দিন খাঁন
📺প্রতিদিন নাটক

25/12/2022

নারী ততক্ষনই আপনার যতক্ষণ সে রাগ করে, অভিমান করে, ঝগড়া করে, চিল্লাচিল্লি করে, অধিকার খাটায় বিরক্ত করে, ভালবাসে,আদর যত্ন করে, খেয়াল রাখে।

কিন্তু যখনই একবার আপনি তার আত্ম সম্মানে আঘাত করবেন।
ইগনোর করবেন,ব্যস্ততা দেখাবেন, অবহেলা করবেন দিনের পর দিন,তখন যদি একবার নিজেকে গুটিয়ে নেয়, আপনার সব কিছু থেকে সরিয়ে নেয়,একবার যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় বিশ্বাস করেন তখন হাজার বার চাইলেও আর আগের সেই মানুষটি কে পাবেন না।

হাজার কান্না করেও ধরে রাখতে পারবেন না, আটকে রাখতে পারবেন না!ওই যে কথায় বলেনা যে নারী খোঁপার মতো বেঁধে রাখতে পারে সে নারী খোলা চুলের মতো ছেড়ে দিতেও পারে।

তাই বুঝতে শিখুন,জানতে শিখুন, সম্মান করতে শিখুন,আগলে রাখতে শিখুন।
কোনটা অভিমান,কোনটা অভিযোগ,কোনটা রাগ,কোনটা ভালোবাসা,কোনটা মুড সুয়িং।

শুধু ছেড়ে গেছে,চলে গেছে,মন ভরে গেছে, এই অপবাদ না দিয়ে চলে যাওয়ার কারণ খুঁজুন!মেয়ে জাতি বড় অভিমানী।

আর নারী জাতি বড় সম্মানের জিনিস,কারণ সে আপনার মা, আপনার বোন, আপনার বান্ধবী, আপনার গার্লফ্রেন্ড, আপনার স্ত্রী, আপনার সন্তানের মা।

লেখা- Suma

24/12/2022

এই তো একটা বছরের শেষ মাস চলছে। গত এক বছরে কতকিছু বদলে গেছে যাদের কাছে গত ডিসেম্বরে প্রিয় ছিলাম এই ডিসেম্বরে তাদের কাছে অপ্রিয় হয়ে গেছি।

এই বারো মাসের ব্যাবধানে কতো মানুষ জীবন থেকে নাই হয়ে গেছে। কোনো একটা মানুষ গত ডিসেম্বরে পাশে ছিলো, হয়তো সে আর এবছর পাশে নেই। গত ডিসেম্বরে যে মানুষটা সারাজীবন পাশে থাকার কথা দিয়েছিল এই ডিসেম্বরে হয়তোবা কেউ কাউকে পাত্তা দিচ্ছি না।আগের বছর যাদের সাথে নতুন বছর শুরু করতে চেয়েছিলাম এ বছর তাদের কথা একদম মাথায় নেই।

গতবছর যেই জিনিসটা অনেক বেশি কিনতে চেয়েছিলাম সময়ের সাথে সাথে সেই জিনিসটার প্রতি মায়া হারিয়ে ফেলেছি। গত ডিসেম্বর অব্দি যে বন্ধুটা সবচেয়ে কাছের ছিলো একবছরে সেও এখন আর এত কাছের নেই। সবটাই হয়তো সময়ের দোহায় দিয়ে চলছে। কিন্তু মানুষ ও যে বদলায় তার রুচি ও বদলায় শুধু চারপাশে মিথ্যে অজুহাত দিয়ে চলে একেকজন।

_ স্মৃতিকথা দত্ত

24/12/2022

একটা সময় ছিলো যখন ৫ টাকায় ২০০ এস‌এম‌এস কিনে বন্ধুদের সাথে মেসেজে কথা বলতাম, যদিও তারা তখন কাছেই ছিলো।

এখন মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম আছে , আছে আনলিমিটেড মেসেজ,ভয়েস , ভিডিও কল অথচ সেই বন্ধু নেই।

পরিবর্তন হয় সময়ের পরিবর্তন হয় মানুষের।
পরিবর্তনের পরিবর্তিত মুখ তবুও ভালো থাকুক।

_মেহেদী হাসান জয়

যেকোনো জিনিস কষ্ট করে অর্জন করা ভালো
18/12/2022

যেকোনো জিনিস কষ্ট করে অর্জন করা ভালো

দশ বছর আগে বান্ধবীকে বলেছিলাম।“ তোকে আমি বিয়ে করব। ”বান্ধবী জবাবে বলেছিলো।“ আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখছিস কোনদিন? আমার মতো...
15/12/2022

দশ বছর আগে বান্ধবীকে বলেছিলাম।

“ তোকে আমি বিয়ে করব। ”

বান্ধবী জবাবে বলেছিলো।
“ আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখছিস কোনদিন? আমার মতো এত সুন্দরী একটা মেয়ে তোর মতো পাতিল কয়লা ছেলের সাথে সংসার করবে ভাবলি কীভাবে? ”

আজকে দশ বছর পর।
সুন্দরীটার বিয়ে হয়ে গেছে। দুটো মেয়েও আছে তাঁর। সেদিন ট্রেনে দেখা হয়েছিলো। তাঁদের দেখে বড়ই চমকে গিয়েছিলাম! কারণ তাঁর স্বামীসহ দুটো মেয়ে একেবারে আলকাতরার মতো কালো!
মেয়েদের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিলো। আমি নেমে যাওয়ার আগে তাঁকে বলে এসেছিলাম।

“ তোর একটা মেয়েকে আমি পুত্রবধূ করব। ”

বান্ধবী জবাবে বললো।
“ অপমান করছিস? কালো কী আল্লাহ্ বানায়নি? ”

“ না। বুঝাতে চেয়েছি কোনো মা'ই তাঁর গর্ভে ইচ্ছে করে কালো শিশু ধারণ করে না! ”

বান্ধবীর স্বামীর মহিমাকীর্তন করতে আমি ভুলিনি!
“ মেয়েদের বাবাটা অনেক সুন্দর রে। সত্যিই দারুণ একটা বর পেয়েছিস। ”
বান্ধবীর চোখমুখ লাল হয়ে গেলো। অপমানিত হলো মনে হয়। তবে আমি মন থেকেই বলেছিলাম। লোকটা খুবই সরল মনের। কত সুন্দর করে মেয়ে দুটোর সাথে মজা করছে। আগলে রাখছে। জবাব দিলো।
“ হ্যাঁ, সুন্দর। অনেক সুন্দর। তুই বিয়ে করিসনি? ”

আমি মুচকি হাসলাম। সে বুঝে গেলো আমি বিয়ে করে ফেলেছি। কলেজে থাকতে সে খুব বুদ্ধিমতীই ছিলো।
দাওয়াত দিলি না যে! নাকি পালিয়ে বিয়ে করছিস?
তার চোখে চোখ রেখে বললাম।

পালিয়ে না। আর আমি তোর জ্বলেপুড়ে মরে যাওয়া দেখতে চাইনি।সে এত অপরূপা।দেখে তুই একদম মরে যেতিস। মাথা ঘুরে পড়ে গেলে সেখানে একটা হৈহুল্যই পড়ে যেত না?

বান্ধবী বৌয়ের ছবি দেখতে চাইলো। আমি স্টেশনের কাছে এসে বললাম।
তোর রাতের ঘুমটা নষ্ট হয়ে যাক আমি চাই না! ”
বান্ধবী হাসলো। বয়স বেড়েছে। হাসির ঝলক কমেনি।

আমি যেমন তেমন মেয়েকে দেখে জ্বলব না। আচ্ছা দেখ ঐ মেয়েটার মতো তোর বৌ? সামনের সিটে শাড়ি পড়ে যে বসে আছে মেয়েটা? এত লম্বা লম্বা চুল আমি কমই দেখেছি! এমন হলে আমি ঠিকই জ্বলতাম!
এবার আমিও হাসলাম। কথার উত্তর দিলাম না।

সেই লম্বা চুলের মেয়েটার হাত ধরে ট্রেন থেকে নেমে গেলাম। বান্ধবী ট্রেনের জানালা দিয়ে আমার দিকে চেয়ে বললো।

অসভ্যগিরি ছাড়লি না। সুন্দরী মেয়ে দেখলেই হাত ধরতে মন চায়? আর এইযে আপু আপনিও কিছু বলছেন না যে?
মেয়েটা লজ্জা পেয়ে গেলো। গালগোল লাল হয়ে গেছে। চোখদুটো নিচু করে বললো।

“ বর হাত ধরবে না তো কে ধরবে আপু? ”
বান্ধবী জানালাটা টেনে দিলো কেন বুঝলাম না"
সমাপ্ত

#অণুগল্প
সজিব ইসলাম

14/12/2022

ধন্যবাদ সাহসী সাংবাদিক ভাই কে

 #রম্য_গল্প😊পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন এসপি সাহেব।শেষ প্রার্থীকে কয়েকটি প্রশ্ন করার পর এসপি জিজ্...
11/12/2022

#রম্য_গল্প😊

পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন এসপি সাহেব।
শেষ প্রার্থীকে কয়েকটি প্রশ্ন করার পর এসপি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বলুন তো গীতাঞ্জলি কে লিখেছে?’
লোকটি উত্তর দেয়ার আগেই এসপির ফোন বেজে উঠল। তিনি ফোন ধরে ‌’স্যার স্যার’ বলে সম্বোধন করলেন। তারপর বললেন, ‘স্যার আমি এখনই অ্যাকশন নিচ্ছি।’
ফোন রেখে তাড়াহুড়ো করে বাইরে বেরিয়ে এসে সামনে পেলেন এক ওসিকে। তাকে বললেন, ‘আমার রুমে একজনকে রেখে এসেছি, ওকে জিজ্ঞেস করবে গীতাঞ্জলি কে লিখেছে এবং উত্তরটা আমাকে জানাবে।’
ওসি বলল, ‘স্যার কোনো চিন্তা করবেন না, আমি এক্ষুনি জেনে নিচ্ছি।’
দুইঘন্টা পর এসপি ফিরে এসে তার রুমের ভেতর থেকে কান্নাকাটি, চিৎকার-চেঁচামেচি শুনতে পেলেন। অবাক হয়ে রুমে ঢুকে দেখেন চাকরিপ্রার্থী হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মেঝেতে শুয়ে কাতরাচ্ছে, নাক-মুখ থেকে ঝরছে রক্ত।
এসপি বিস্মিত হয়ে ওসিকে বললেন, ‘আমি তোমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে বলেছি, আর তুমি এর কী হাল করেছো!’
ওসি উত্তর দিল, ‘স্যার, এই ব্যাটা তো মহা বদমায়েশ। আমি বললাম গীতাঞ্জলি কে লিখেছে সত্যি করে বল। সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে একজনের নাম বলে। আমি তাকে সতর্ক করে বললাম, সত্য কথা বল নাহলে তোর খবর করে দেব। তাও সে কিছুতেই নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে না। পরে বললাম, তোর বাসায় তল্লাশি করলে কিন্তু মদের বোতল ও ইয়াবা পাওয়া যাবে, তাও শয়তানটা ভয় পায় না। বারবার ওই একই নাম বলে। আর কী করার থাকে স্যার বলুন, দিলাম থার্ড ডিগ্রি।
অবশেষে এইমাত্র ব্যাটা স্বীকার করছে যে, কোনো রবীন্দ্রনাথ না, ও নিজে গীতাঞ্জলি লিখেছে এবং ওর ছোটো ভাইও এর সাথে জড়িত ছিলো।

Copy

বাংলাদেশে এখন মেসির রাজত্ব।  লোকটির কাঁধে ব্যাগ। নিতান্তই পথচারী। রাজনৈতিক ব্যক্তি নন সহজেই অনুমান করা যায়। তিনি তার গ্...
11/12/2022

বাংলাদেশে এখন মেসির রাজত্ব।
লোকটির কাঁধে ব্যাগ।
নিতান্তই পথচারী। রাজনৈতিক ব্যক্তি নন সহজেই অনুমান করা যায়। তিনি তার গ্রামের বাড়ী যাবেন এই জন্য কমলাপুর রেল স্টেশন এর দিকে যাচ্ছিলেন।
কিন্তু তিনি বিএনপির সমাবেশে যাচ্ছে এই ভেবে বাইতুল মোকাররম মসজিদের পাশে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা নিরীহ পথচারীকে ধরে এভাবেই ব্যাপক মারধর করে। শেষে পুলিশ এসেও তাদের সহযোগীতা করে এবং লাটিচার্য করে।

আল্লাহকে বলছি, আপনি এই ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রতিটি সহযোগী ও জালিমের বিচার বাংলার মাটিতেই করুণ।

09/12/2022

নয়াপল্টন পুলিশের অভিযানের সাথে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ এর কবিতা

09/12/2022

নয়াপল্টন অফিসের সামনে এক বৃদ্ধ মায়ের সাহসী বক্তব্য

পরিবেশ টা খুব ভালো। কোনো হৈ চৈ নেই। আর কতো নাটক দেখার বাকি আছে আল্লাহ পাক ভালো জানে।  নয়াপল্টনে রাস্তা বন্ধ করে বিএনপি জ...
09/12/2022

পরিবেশ টা খুব ভালো। কোনো হৈ চৈ নেই। আর কতো নাটক দেখার বাকি আছে আল্লাহ পাক ভালো জানে।
নয়াপল্টনে রাস্তা বন্ধ করে বিএনপি জনসভা করলে জনদুর্ভোগ হবে বিধায় বিএনপিকে নয়াপল্টনে জনসভার অনুমতি দেয়নি পুলিশ।
আর আজ সেই পুলিশ নয়াপল্টনের রাস্তা ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে।

09/12/2022

মহিলা - (ট্যাক্সি ড্রাইভারকে):- "ভাই আমি এয়ারপোর্টে যাব, ভাড়া কত টাকা আসবে?"

ট্যাক্সি ড্রাইভার - "৭০০ টাকা"

"আর আমার স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে গেলে ভাড়া কত হবে?"

"ওই ৭০০ টাকাই লাগবে ম্যাডাম।"

মহিলা (তার স্বামীর উদ্দেশে):- "আমি বলছিলাম না, তোমার দাম এক পয়সাও নেই, দেখলে তো!
স্বামী- আরেক জন মহিলা গেলে ভাড়া কত টাকা লাগবে?

ট্যাক্সি ড্রাইভার- ঐ ৭০০ টাকাই, বেশি লাগবে না।

স্বামী- দেখলে তো, দ্বিতীয় বিয়ে করলে খরচ তেমন বাড়ে না, কোন সমস্যাও দেখা দেয় না!🙂

©

08/12/2022

পত্রিকায় দেখলাম এক লোক জীবনে কখনো জুতা পায়ে দেয় নাই ।

কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন "যে মাটিতে শেখ মুজিবুর রহমান শুয়ে রয়েছেন সেই মাটির উপরে কী করে জুতা পায়ে দিয়ে হাঁটি!" লোকটার আবেগ অনুভূতি দেখে শ্রদ্ধা হলো মানুষ একজন নেতাকে এত সম্মান করে? এরা আছে বলেই এখনো এদেশ টিকে! আছে।

হঠাৎ আমার সরল মনে প্রশ্ন জাগল "এই লোক কোন মাটির উপর পায়খানা করে?"

কেউ জেনে থাকলে অবশ্যই দয়া করে কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

আর্জেন্টিনার প্লেয়ার কাতার বিশ্বকাপ এর মাঠে না খেলতে পারলেও গতকাল ঠিকই নয়াপল্টন এ খুব ভাল খেলেছে। এখন চলবে তাকে নিয়ে অসা...
08/12/2022

আর্জেন্টিনার প্লেয়ার কাতার বিশ্বকাপ এর মাঠে না খেলতে পারলেও গতকাল ঠিকই নয়াপল্টন এ খুব ভাল খেলেছে। এখন চলবে তাকে নিয়ে অসাধারন নাটক। বাংলার মেসির আসল পরিচয় গোপন থাকবে। পুলিশ প্রশাসন বলে মেসি ডিবি'র লোক, মিডিয়া বলে ছাত্রলীগ এর কর্মী, আর আওয়ামী লীগ বলে সে একজন আনসার সদস্য। এখন কোন কথা বিশ্বাস করবো। আবার কথা শুনে মনে হয় উনি দাদাদের দেশের মানুষ। যদি বাংলাদেশের কোনো অঞ্চলের ভাষার সাথে উনার ভাষা মিল থাকে তাহলে একটু জানাবেন।

08/12/2022

ব্রাজিল সাপোর্টারদের বর্তমান অবস্থা

এক লোক তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুললো।তাতে রাগ করে স্ত্রী বললো: আমি অভিযোগ করতে যাচ্ছি।স্বামী: তোমাকে বাহিরে যাওয়ার অনুমতি ...
07/12/2022

এক লোক তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুললো।

তাতে রাগ করে স্ত্রী বললো: আমি অভিযোগ করতে যাচ্ছি।

স্বামী: তোমাকে বাহিরে যাওয়ার অনুমতি কে দিবে?

স্ত্রী: তুমি কি মনে কর যে, তুমি আমাকে বাধা দিতে পারবে?

স্বামী: তুমি যা ইচ্ছা তাই কর। দেখি তোমার দৌড় কতটুকু?

স্ত্রী সাথে সাথে বাথরুমে ঢুকে পড়লো।
তাই লোকটি চিন্তা করলো: হয়তো সে বাথরুমের জানালা দিয়ে বাহিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তাই লোকটি বাসার বাহিরে গিয়ে ভালো ভাবে দেখলো।
না..... তেমন কিছু বুঝা যাচ্ছেনা।

একটু পর ঘরে এসে দেখলো যে, স্ত্রী ওযু করে বাথরুম থেকে বাহির হয়েছে। লোকটিকে উদ্দেশ্য করে বললো:
আমি তার কাছেই অভিযোগ জানাবো যিনি আমাকে তোমার অধিনস্ত বানিয়েছেন। সেখানে তোমার কোন দেয়াল নেই, নেই কোন দরজা যা দিয়ে তুমি আমাকে বাধা দিবে।
তার দরজা তো বন্ধ করা যায়না।

লোকটি আর কিছু বললোনা। টেনশনে পড়ে গেলো।

স্ত্রী; নামাযে দাড়িয়ে পড়লো। নামাযের মধ্যে সিজদা অনেক লম্বা করে দিলো।
সময় গড়িয়ে যাচ্ছে কিন্তু সিজদা তো শেষ হয়না। অনেক ক্ষন পর নামায শেষ হলো।

নামায যখন শেষ করে স্ত্রী যখন দু’হাত উঠালো তখন লোকটি তার হাত ধরে ফেলে বললো: সিজদায় আমার জন্য যে পরিমাণ বদ দোয়া করেছো তাতে কি যতেষ্ট হয়নি?
আল্লাহুর শপথ করে বলছি: এই একটু রাগারাগি আমি ইচ্ছা করে করিনি।
তুমি আর বদ দোয়া করোনা। প্লীজ!!

তখন স্ত্রী বললো: এই জন্যই আমি তোমার জন্য বদ দোয়া করিনি। আমি বদ দোআ করেছি শয়তানের জন্য। আমি কি এতটাই বোকা যে নিজের ক্ষতি নিজে করবো, আমার স্বামীর জন্য বদ দোয়া করবো।
যাকে আমি জীবন দিয়ে ভালোবাসি।

কথাটি শুনে লোকটির চোখে অশ্রু চলে আসে। স্ত্রীর হাতে চুমু খেয়ে বললো: আমি তোমাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি: আর কখনো তোমাকে কষ্ট দিবোনা।।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন,,,

গতকাল চার এক গোলে ব্রাজিলের জয়ের সেই আনন্দে ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বিরানি পাকানোর জন্য খাশি চুরি করে ধরা খেলো  ব্রাজিল ...
07/12/2022

গতকাল চার এক গোলে ব্রাজিলের জয়ের সেই আনন্দে ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বিরানি পাকানোর জন্য খাশি চুরি করে ধরা খেলো ব্রাজিল সমর্থক!😑

06/12/2022

শেখ হাসিনা কে বোকা বললেন ভি পি নুরু

পনের দিনের বিবাহিতা লাইফে বাবার বাড়ীতে বরকে নিয়ে বেড়াতে এসেছি, আসলে ঠিক বেড়াতে নয়, বাবা ফোন দিয়ে জানালেন একটা জরূরী ফ্যা...
05/12/2022

পনের দিনের বিবাহিতা লাইফে বাবার বাড়ীতে বরকে নিয়ে বেড়াতে এসেছি, আসলে ঠিক বেড়াতে নয়, বাবা ফোন দিয়ে জানালেন একটা জরূরী ফ্যামিলি মিটিং করবেন, আমরা যেন চলে আসি। আজ এই প্রথম এমন ঘটনা ঘটেছে যে বাবা ঘটা করে আমাদের সব ভাইবোনকে একত্রে করেছেন। দুইভাই আর ভাবীরা বাচ্চাসহ বাবা- মায়ের সাথে এবাড়িতে থাকে।

দুপুরে সবাই একসাথে খেয়ে বিকেলে সবাই ড্রইংরুমে বসলাম। বাবা কিছুক্ষন পর আসলেন এবং মাকে পাশে নিয়ে বসলেন। খুব টেনশন হচ্ছে বাবা ঠিক কি বলতে পারেন।

হঠাৎ বাবা বলতে শুরু করলেন। শোন, তোমরা আমার সন্তান, জ্ঞান হবার পর থেকে হয়তো আমাকে ভাল মানুষ হিসেবেই জেনে এসেছো। আমিও চেষ্টা করেছি একজন আদর্শ বাবা হবার আর হয়তো কিছুটা পেরেছি যার ফলাফল আজ আমার প্রতিটা সন্তান সুসন্তান, উচ্চশিক্ষিত এবং যে যার মতো স্ট্যাব্লিসড। সবার ছোট রুমকী, তোমাকেও বিয়ে দিয়ে দিয়েছি, তুহিনের বৌ এলো তাও বছর পার হয়ে গেছে। সন্তানদের প্রতি এতটুকু দায়িত্ব অন্তত পালন করেছি। তবে আমি স্বামী হিসেবে মোটেও সাকসেস্ফুল নই বরং বিপরীতটাই বলতে পারো।

বাবার কথা শুনে বাবাকে এবার থামানোর চেষ্টা করছেন মা কিন্তু বাবা মাকে বাঁধা দিয়ে বললেন, আজ আমাকে থামাতে চেয়ে কোনও লাভ হবেনা ফেরদৌসী। স্বামী হিসেবে বেলা শেষে হলেও অন্তত এখন আমি আমার দায়িত্ব কিছুটা পালন করতে চাই, আমি আমার সন্তানদের কাছে নিজের অন্যায় স্বীকার করতে চাই। আমরা ঠিক বুঝতেছিনা বাবা ঠিক কি বলতে চাইছেন।

বাবা আবার বলতে শুরু করলেন, আমি ছিলাম ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয় আর লেখাপড়ায় ভালো. আমি যখন ঢাকায় মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়ে বাড়ী গেলাম তখন আমার বাবা তাঁর এক দূরসম্পর্কের আত্মীয়ের মেয়ের সাথে আমার বিয়ে ঠিক করেন। আমার নিজের যদিও কোনও পছন্দ ছিলনা কিন্তু মনে মনে ভাবতাম, আমি যাকে বিয়ে করবো সে খুব সুন্দরী হবে আর গায়ের রং টা ফর্সা হতেই হবে। কিন্তু মেয়ে দেখতে গিয়ে দেখলাম মেয়ে মোটেও ফর্সা নয় বরং তার উল্টো। আমার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায় আর প্রচন্ড রাগ হয় আমার বাবার প্রতি কিন্তু বাবা অত্যন্ত রাগী ছিলেন তাই খুব ভয় পেতাম আর ভয়ে শেষ পর্যন্ত কিছু বলতে পারিনি।

এক সপ্তাহ বাদে আমাদের বিয়ে হয়ে যায়। তবে বিয়ে হলেও আমি সেই স্ত্রীকে মন থেকে মেনে নিতে পারিনি। সে বিভিন্ন ভাবে আমাকে খুশী করার চেষ্টা করতো কিন্তু আমি তাঁকে আমার সামনে দেখলেই বিরক্ত হতাম। অবশেষে আবার ঢাকা ফিরে এলাম আর একটা সরকারী চাকরীতে জয়েন করলাম। ভুল করেও স্ত্রীর কথা মনে হতোনা আমার।

আর এবার যেটা বলবো সেটা চরম লজ্জার তবুও আমি বলবো, নিজের পাপ স্বীকার আমি নিজের সন্তানদের কাছেও করবো, বলেই বাবা আবার শুরু করলো, চাকরী পাবার ছয়মাসের মধ্যে ঢাকায় আমি যে বাড়ীতে ভাড়া থাকি সেই বাড়ীর মেয়েকে ভাল লাগতে শুরু করে কারণ সেই মেয়ে খুব সুন্দরী। আমি এই ছয়মাসে একবারও গ্রামে যাইনি। সেই মেয়ের সাথে প্রায় প্রতিদিন বাড়ীর ছাদে কথা হতো এমনকি মনে মনে ভেবেও ফেলি কাউকে না জানিয়ে সেই মেয়েকে বিয়ে করে নেবো। কিন্তু হঠাৎ একদিন শুনি সেই মেয়ের হাসবেন্ড বিদেশ থেকে এসেছেন অথচ ওই মেয়ে এতদিন আমাকে একবারও বলেনি সে বিবাহিতা ছিল।

প্রচন্ড মানসিক কস্ট নিয়ে গ্রামে ফিরলাম কিন্তু নিজ স্ত্রীকে কোনোরকম সন্মান তো দিইনি বরং সামনে এলে মাঝেমাঝে দূরদূর করতাম আর সেই সুযোগটা আমার মা, বাড়ীর অন্য বৌরা নিতো। বাড়ীর দাদা, দাদীসহ বার, তের জনের লাকড়ির চুলায় রান্না সহ যাবতীয় কাজ ফেরদৌসীকে দিয়েই করানো হতো। আমি দু একবার আড়চোখে খেয়াল করতাম ওর হাতে ঠোসা পরে থাকতো পাটায় মশলা পেশার কারণে। সেই কাক ডাকা ভোরে উঠে বাড়ী, উঠোন ঝাড়ু দেয়া থেকে সবার জন্য জীবন বিলিয়ে দেয়াই যেন ওর নিত্যদিনকার রুটিন ছিল। তাতেও শান্তি ছিলনা, পান থেকে চুন খসলেই ওকে সবাই বিভিন্নভাবে হেনস্তা করতো। বাড়ীতে ওকে কেবল আমার বাবা ভালোবাসতেন।

যাহোক আমি ঢাকায় ফিরে আসি কিন্তু বাড়ীতে যাবার নাম পর্যন্ত করিনা। বাবা চিঠি পাঠালে কোনোরকম জবাব দিই। এভাবে হঠাৎ একদিন বাবার চিঠিতে জানতে পারলাম আমার একটা কন্যা জন্ম হয়েছে আর কন্যাটি দেখতে নাকি আমার মতোই। যাক আমার সন্তান অন্তত মায়ের মতো কালো তো হয়নি! আমি গ্রামে আসি। এভাবে আমার তিনটি সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। ততদিনে অবশ্য আগের মতো ফেরদৌসীকে অপমান না করলেও খুব যে ভালোবাসতাম সেটাও নয়।

এর মধ্যে হঠাৎ একবার একসিডেন্ট হয়ে আমার বাম পায়ের হাটু ভেঙে যায়। অনেকদিন ঢাকায় ট্রিটমেন্টের করার পর গ্রামে নিয়ে আসা হয়। সেসময় ফেরদৌসী আমাকে যেভাবে সেবা করে, ডাক্তাদের দেখানো নিয়মে ব্যায়াম করিয়ে আমাকে সুস্থ করে তোলে তাও পুরো সংসারের দায়িত্ব পালন করার পরও। আমি সেইসময় অবাক হয়ে ভাবী এ আমি কাকে পেলাম জীবনে! সুন্দর চেহারাই কি সব! রত্ন চিনতে এতো সময় লাগলো আমার! একটা সুন্দর মন পারে পুরো পৃথিবী আনন্দে ভরিয়ে দিতে। সেই প্রথম বিয়ের নয় বছর পর আমার চোখে ধরা পরলো পৃথিবীর সবথেকে সুন্দরী রমণী আমার ফেরদৌসী। তখন আমার অন্য ভাইয়ের বৌরা যখন ফেরদৌসীকে কাজের হুকুম করে, আমি একদিন বাঁধা দিয়ে চিৎকার করে বাড়ীর সবাইকে বলি, কেন আমার স্ত্রী সব কাজ করবে! অন্যদের মতো ও এই বাড়ীর বৌ। ওকে ওর যোগ্য সন্মান সবাইকে দিতে হবে।

অদ্ভুত ব্যাপার হলো, ওকে আমি নয়টি বছর ধরে এতো অপমান করেছি, কস্ট দিয়েছি অথচ আমার সামনে তাঁকে কাঁদতে দেখিনি কখনও, হয়তো ভয়ে, হয়তো লুকিয়ে কেঁদেছে। কিন্তু সেদিন ফেরদৌসী চিৎকার করে কেঁদেছে আর বলেছে, তাঁর জীবনে যা চাওয়ার ছিল তা পেয়ে গেছে কারণ তাঁর স্বামী তাঁকে সকলের সামনে নিজের স্ত্রী বলে সন্মান দিয়েছে। সেদিন আমিও খুব কেঁদেছি। এমন একটা মেয়েকে আমি এতগুলো বছর এতো কস্ট দিয়েছি।

ছয়মাস পর আমি আবার ঢাকায় ফিরে নতুন চাকরীতে জয়েন করি এবং ঠিক করি ফেরদৌসীকে আমার কাছে নিয়ে আসবো। কিন্তু বাঁধ সাধেন আমার মা। তিনি কিছুতেই ওকে আসতে দিলেননা। ও চলে এলে এতবড় সংসার সামলাবে কে! বাড়ীতে দাদা, দাদী, শ্বশুর, শ্বাশুড়ীর সেবা করবে কে?

এভাবে কেটে গেল আরও কয়েকটি বছর তবে তখন নিয়ম করে কদিন পর পর গ্রামে যেতাম আমার পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুন্দরী রমণীকে দেখার তাগিদে হলেও। এর মধ্যে অবশ্য আমাদের ছোট মেয়ের জন্ম হয়। সিমকী , আমার বড় সন্তান তখন ক্লাশ নাইনে উঠেছে। মেয়েটি আমার খুব দ্রুত লম্বা আর সুন্দরী হয়ে যাওয়ায় গ্রামে রাখা বিপদজনক হয়ে ওঠে আর এটাকেই একটা সুযোগ বানিয়ে সেবার বাড়ীতে রীতিমতো ঝগড়া করেই তোমাদের সহ ফেরদৌসীকে নিয়ে ঢাকায় চলে আসি, আর সেদিনও আমাকে পূর্ণ সাপোর্ট দেন আমার আব্বা যার নয়নের মনি ছিল ফেরদৌসী।

চার সন্তানের লেখাপড়া, সংসার খরচ, বাড়ীতে টাকা পাঠিয়ে, কিছু টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রেখে কিছুই অবশিষ্ট থাকেনা যে যৌবনকালে তোমাদের আম্মাকে কোনওদিন ভাল একটা শাড়ী পর্যন্ত দিতে পেরেছি। তারপরও কোনোদিন কোনও অভিযোগ করেনি।

বাবার মুখে মায়ের কষ্টের কথাগুলো শুনে আমরা সবাই কাঁদছি। এতোবছরে একটিবারের জন্যও মা কোনওদিন এসব কথা আমাদের বলেননি।

বাবা আবার বলা শুরু করলেন, বড় বৌমা, ছোট বৌমা, আমি তোমাদের দোষ দিচ্ছিনা। তোমাদের অধিকার আছে স্বাধীনভাবে বাঁচার তেমনি ফেরদৌসীরও। ও এখনও বাড়ীর সবার রান্না করে আর তোমরা সবাই যে যার ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যাস্ত। ছুটির দিনেও তোমরা নিজেদের মতো ঘুরে বেড়াও আর ফেরদৌসী সেই ঘরের কোনে বসে থাকে কিন্তু তারপরও বুঝতে পারি তোমরা বিরক্ত হও শ্বশুর, শ্বাশুড়ী নিয়ে সংসার করতে। তাই আমি চাই তোমরা আলাদা আলাদা বাসা নাও কারণ সেই এবিলিটি তোমাদের আছে আর সেটার চাইতেও বড় কথা, এই বয়সে এসে আবার ফেরদৌসীকে তোমাদের চোখের গরম মানতে হবে সেটা তো আমি মেনে নেবো না কিছুতেই। এবাড়িতে আমি আর তোমাদের মা থাকবো।

খুব অল্প টাকায় জমিটা কিনে রেখেছিলাম আর সেই টাকাটা ছিল তোমাদের মায়ের তাঁর বাবারবাড়ির দেয়া বিয়ের গয়না বিক্রির টাকা আর আমাদের জমানো কিছু টাকা। পেনশন পেয়ে তিনতলা বাড়িটা করলাম। বাড়িভাড়া বাবদ যেই টাকাটা আসবে সেটা আমাদের দুজনের জন্য ঢের। তোমাদের মাকে নিয়ে আমি তেমন ভাবেই থাকবো যেমনটা এ যুগের হাজবেন্ড ওয়াইফরা থাকে। তাঁকে নিয়ে রোজ ঘুরতে যাবো। শহর ঘুরাবো, সম্ভব হলে দেশের বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাবো আমার যতটুকু সামর্থ আছে তাঁর মধ্যেই। আমাদের প্রতি তোমাদের ফিন্যান্সিয়াল কোনও সাপোর্ট দিতে হবেনা শুধু মাসে অন্তত একটা শুক্রবার এবাড়িতে সবাই মিলে এসে আমাদের সাথে কাটিয়ে যাবে। সেটাও যদি না করো তাতেও আক্ষেপ থাকবেনা। ভেবে নিবো আমার সন্তানরা বিদেশ থাকে তাই চাইলেই দেখা করা সম্ভব নয়।

আমি এখন থেকে ঘরের কোনও কাজ ফেরদৌসীকে করতে দিবনা। কাজের মেয়ে থাকবে সেই সব কাজ করবে। আমরা জীবনের এই শেষ বেলাতে অন্তত একটু ভাল সময় কাটাবো নিজেদের মতো করে।

সব শুনে মা বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করলেন। ভাইয়ারাও বাঁধা দিতে চাইলেন। কিন্তু বাবা যেন এবার স্বার্থপর হয়ে গেলেন নিজের স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা নিজের মতো থাকার জন্য আর মা বাঁধা দিলেও তাঁর চোখ, মুখে কেমন স্বচ্ছ আলো যেন ছুঁয়ে যাচ্ছিল। অনেক বছরের না পাওয়া যেন এক নিমিশেই পেয়ে গেলেন।

বাবা আবার বলতে শুরু করলেন, তোমাদের মাকে আমি যেদিন দেখতে যাই আজ হলো সেই বিশেষ দিন, আর তাই আমি তোমাদের মাকে নিয়ে আজ রেস্টুরেন্টে ডিনারে করবো। এই কথা শুনে মা যেন লজ্জায় তাকাতে পারছেন না কারও দিকে। শুধু মাথা নীচু করে বলছেন, আপনার দোহাই লাগে আপনি এই বয়সে এসব কিছু করতে যাবেননা, মানুষ হাসবে, টিটকারি দিবে।

বাবা বললেন, যে হাসার সে হাসবে। হাসলে হার্ট ভাল থাকে। তোমার আমার উছিলায় না হয় কিছু মানুষের হার্ট একটু পাকাপোক্ত হলো। বাবার কথায় এবার আমরা কেউ হাসি আটকে রাখতে পারলামনা।

বাবা আবার বললেন, ঠিক এক সপ্তাহ পর আমাদের এনিভার্সারী আর জীবনে এই প্রথমবার আমি আমাদের এনিভার্সারী পালন করব তাও খুব আয়োজন করে। তোমাদের কিছুই করতে হবেনা শুধু ঐদিন প্রত্যেকে খুব ছোট্ট করে হলেও আমার ফেরদৌসীর জন্য এনিভার্সারী গিফ্ট নিয়ে এসো। বলেই বাবা বাচ্চাদের মতো কাঁদতে শুরু করলেন সাথে মা ও তবে এই কান্না আনন্দের, প্রাপ্তির।



N S Shoyon Siddique

05/12/2022

Messi Skills Football Shoot

জুম'আর সালাত পড়তে এসেছি। অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম.. হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। এক...
04/12/2022

জুম'আর সালাত পড়তে এসেছি। অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম.. হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। একেবারেই ছোট বাচ্চা। এই বয়সের বাচ্চারা সুন্দর কিছু দেখলে খেলায় মেতে ওঠে।

কিন্তু কাছে গিয়ে দেখি সে ওযু করছে। হাত ধোয়ার সময় বলছে— এক... দুই... তিন...। এভাবে তিনবার করে নিজের ছোট্ট ছোট্ট আঙুল দিয়ে হাত-পা ধৌত করছে।

তাকে বললাম— মাশা আল্লাহ। তুমি তো ভালোই ওযু করতে জানো দেখি!

আমার কথা শুনে ভাঙা ভাঙা বুলিতে সে যা বলল তা ছিল এমন—

'ওযু করা এক্কেবারে সহজ। এতে আমার অসুবিধা হয় না কখনও। অসুবিধা হয় নামাজে দাঁড়াতে গেলে। ছোট বলে সবাই আমাকে পেছনের কাতারে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু আমি তো অন্যদের মতো দুষ্টুমি করি না। তখন বরং ওদের দুষ্টুমির কারণে আমিও নামাজ পড়তে পারি না ঠিকমতো।'

বললাম— 'তোমার আব্বুর সাথে নামাজে দাঁড়াবে। তাহলে কেউ তোমাকে পেছনে পাঠাবে না।'

বলল— 'আব্বু মারা গেছেন। প্রতিবেলা নামাজের সময় হলে আম্মু আমাকে মসজিদে পাঠান। আর বলে দেন, আব্বুর সাথে দেখা করতে চাইলে; নামাজ পড়ে তার জন্য দুআ করো। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আব্বুর সাথে সুন্দর একটা জায়গায় তোমার দেখা হবে।'

এটি কোনো গল্প নয়। বাস্তব ঘটনা। জানি না.. কে সেই মহিয়সী; যিনি এমন পবিত্র ফুলের জন্ম দিয়েছেন। সালাম তাকে।

~আবু হাসানাত কাসিমি

03/12/2022

খুব তাড়াতাড়ি জালিমের কারাগার থেকে আলেমরা মুক্তি পাবে

02/12/2022

. #অনুগল্প

আমার বিয়ের আজকে ৫বছর হতে চলল। আমার কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয়না। খুব শখ করেই বাবা ২বোন কে একই পরিবারে ২ভাইয়ের কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন।
আমার বিয়ের ৩বছর পর বিয়ে হয় আমার বোনের আর আমার ছোটো দেবরের।
আমার শাশুড়ি আমাকে প্রথম প্রথম ভালোবাসলেও বাচ্চাকাচ্চা না থাকায় এখন উনি সবসময় আমার উপরে রেগে থাকেন, সব জিনিসে ভুল ধরেন।
বাধ্য হয়েই স্বামীকে নিয়ে হাসপাতালে গেলাম টেস্ট করাতে। রিপোর্টে আসলো আমি বন্ধ্যা। আমার কখনো বাচ্চা হবেনা।
আমার স্বামীও এখন আর আমায় তেমন গুরুত্ব দেয়না।

রিপোর্টের কথা জানার পর আমার শাশুড়ি আমায় বলল, দেখো মা যা হওয়ার মেনে যাও। আমি আমার বড় ছেলেকে আমি আবার বিয়ে করাবো আমার সংসারের তো একটা আলোর প্রয়োজন আছে। তুমি থাকতে পারো এই বাড়িতে সমস্যা নাই।

আমি জানি আমার স্বামী ও তাই চায় তাই মেনে নিলাম। কারন আমার আদরের আরেক বোন যে আমার দেবরের বউ। আমি কিছু বললে যদি তার সংসার ভাঙে।
বিয়ে টা হয়ে গেলো আর আমার স্বামী ও এখন ওর নতুন বউ নিয়ে ব্যাস্ত।
আমিও একটা ছোটো জব নিয়ে নিলাম নিজের জন্য।

২বছরের মাথায় দেখতে পেতাম আমার বোন কেও আমার শাশুড়ি যা তা বলে কথায় কথায় অপমান
করতো। আর আমার বোন আমার কাছে বসে কাদঁতো।
একদিন আমার শাশুড়ি বলল, তোর বোন ও বাচ্চা দিতে পারেনি আমার বড় ছেলেকে এখন তুই ও তোর বোনের মতোই বন্ধ্যা নাকি।
আমার শাশুড়ি এই কথা আমার গায়ে জ্বালা ধরানোর জন্য যথেষ্ঠ ছিলো।
আমার দেবর ও আমার বোন কে নিয়ে পরীক্ষা করাতে গেলো। আর রিপোর্টে আসলো,

আমার ছোটো দেবর কোনোদিন বাবা হতে পারবেনা,
হয়তো ভাগ্যের চাকা এভাবেই ঘুরে যায়,

আমার শাশুড়িকে ওইদিন বলতে শুনেছিলাম,
দেখো মা তুমি মেয়ে মানুষ,
আমার ছেলে তো তোমায় ভালোবেসে বিয়ে করেছিলো তাইনা.? তুমিও তাকে অনেক ভালোবাসো, জীবনে তো বাচ্চাই সব না, আমরা কয়দিন ই বা বাচবো আর।
কষ্ট করে থেকে যাও আমার ছেলের ভালোবাসায়, সে তোমায় আগলে রাখতে চায়। তুমি ছেড়ে গেলে সে ভেঙে যাবে।

আমার বোন আমার দিকে তাকিয়ে একটা মুঁচকি হাসি দিয়ে আমার শাশুড়ি ২হাত ছেড়ে দেয় আর বলে,

মা একদিন আমার বোন কে আপনি বলেছিলেন মেয়েদের জীবনে বাচ্চাই সব। মা না হলে তাদের জীবনের কোনো মুল্য নেই।
ওইদিন যে আমার বোন টা ভেঙে গিয়েছিলো, আমার বোনের ভালোবাসার মানুষটাকে আপনি অন্যের হাতে তুলে দিয়েছিলেন।
কোথায় ছিলো আপনার এই ন্যায় কথা?

শাশুড়ি লজ্জায় চোখ নামিয়ে নেয়, সাথে থাকা আমার স্বামী ও।

আমি ওইদিন আমার বোন কে অবাক হয়ে দেখেছিলাম।
ও আমার হাত ধরেই বাড়ি ছেড়ে দেয়।

আজ আমার বোনের ২টা ছেলে আর ১টা মেয়ে আছে।
ওর সুখের সংসারে।
আর আমার ২টা জমজ মেয়ে আছে। আমি একজন কে বিয়ে করেছিলাম বাবার পছন্দে, তার ওয়াইফ ডেলিভারির সময় মারা যায়।
আমি তার মেয়েদের নিজের মেয়ের মতোই ভালোবাসি, তারা জানেনা আমি তাদের মা নই।
আমিও তাদের জানাইনি।
হোক না আমারি তারা।
জন্ম না দিলে কি মা হওয়া যায়না...!!!!!

#নারী🌼
তাসমিয়া তাহমিদ ইশারা

মায়া জিনিসটা খুব খারাপ
02/12/2022

মায়া জিনিসটা খুব খারাপ

02/12/2022

আলেমরা চোর সাজে না, চোররাই আলেম সাজে

সব পাশে থাকা মানে বন্ধুত্ব নয়
02/12/2022

সব পাশে থাকা মানে বন্ধুত্ব নয়

01/12/2022

কিছু ভালোবাসা কষ্টের হয়

01/12/2022

আল্লাহ পাক কেন ভয়ঙ্কর জীব জানোয়ার সৃষ্টি করেছেন

Address

Village-Rajapur, Post Ofice-Tentulia, Thana/Kaliganj, District-Satkhira
Satkhira
BANGLADESH

Telephone

+8801727875115

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Methu Vai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

Nearby media companies