Any volga video BD

Any volga video BD This is my vlog video upload peg

22/11/2024

চায়না-৩কমলা চাষে দ্বিগুণ লাভ হবে।

শীত শুরু সাথে সাথে ফুলকপি উঠে গিছে,
20/11/2024

শীত শুরু সাথে সাথে ফুলকপি উঠে গিছে,

11/11/2024

১বিঘা জমিতে ৮লক্ষ টাকা আয় ড্রাগন চাষে।

03/11/2024

সল্প খরচে কলা চাষে দ্বিগুণ লাভ। কলা চাষ পদ্ধতি।

27/10/2024

বারি-৮ আগাম টমেটো চাষ পদ্ধতি।

16/10/2024

গ্রাফটিং চারার পরিচর্যা,,

07/10/2024

টমেটো চাষ পদ্ধতি।

05/10/2024

ড্রাগন বাগান দেখতে অপরুপ সুন্দর চিত্র।

প্রশ্ন:বাংলাদেশের কোন জেলায় ড্রাগনফল উৎপাদন হয় বেশি?
05/10/2024

প্রশ্ন:বাংলাদেশের কোন জেলায় ড্রাগনফল উৎপাদন হয় বেশি?

04/10/2024

বানিজ্যিক পেয়ারা বাগান করার নিয়ম।

03/10/2024

হাজারি লাউ চাষে অধিক ফলন পাবেন।

বলেনতো কি গাছের ফুল,,?
03/10/2024

বলেনতো কি গাছের ফুল,,?

02/10/2024

ধনেপাতা চাষে দ্বিগুণ লাভ।

01/10/2024

চায়না কমলা চাষ পদ্ধতি।

বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া আঙ্গুরের চাষাবাদের উপযোগি; পরিমিত মাত্রায় সার ও সঠিক পরিচর্যায় জনপ্রিয় এই বিদেশি ফল ফলন দিতে ...
19/09/2024

বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া আঙ্গুরের চাষাবাদের উপযোগি; পরিমিত মাত্রায় সার ও সঠিক পরিচর্যায় জনপ্রিয় এই বিদেশি ফল ফলন দিতে পারে বছরের পর বছর ধরে।

আঙ্গুর চাষরের জন্য সুনিষ্কাশিত সর্বদা আলো-বাতাস পায় এমন এঁটেল এবং দো-আঁশযুক্ত লালমাটি, জৈবিক সার সমৃদ্ধ কাঁকর জাতীয় মাটির জমি উপযুক্ত।

তবে মাটি মান ৬.৫ থেকে ৭,৫ পর্যন্ত pH হওয়া সবচেয়ে উত্তম।
জমি অবশ্যই উঁচু হতে হবে যেখানে পানি দাঁড়িয়ে থাকবে না।
প্রচুর সূর্যের আলো পায় এমন জমি আঙ্গুরের চাষাবাদের জন্য নির্বাচন করতে হবে।
আমাদের দেশে অক্টোবর থেকে নভেম্বরে আঙ্গুরের গাছ ছাটাই করলে মার্চ-এপ্রিল মাসে ভালো ফলন পাওয়া যায়। এরপর আবার শীতের সময়ে ফল আসে।
জমি তৈরি ও বিজ বপন
বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে আঙ্গুর চারা লাগানোর উপযুক্ত সময় মার্চ থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত।

তবে বীজ বোনার উপযুক্ত সময় হচ্ছে বসন্তের শুরু থেকে শীতকাল পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে বীজ বপন সম্ভব না ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করা উত্তম।

আঙ্গুরের বীজ বপন বা চারা লাগানোর আগে চাষের জমিতে ৪০ × ৪০ × ৪০ সে. মি. মাপের গর্ত করে তাতে প্রয়োজন মত সার মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ দিন রেখো দিতে হবে।
যেন সারগুলো ভালোভাবে মাটির সাথে মিশে যায়।
তারপর চারা রোপন করলে, চারা লাগালোর পর হালকা সেচ দিতে হবে।
বীজ বোনালে; বোনার আগে ২৪ ঘন্টার মত এক গ্লাস পানিতে বীজগুলো ভিজিয়ে রাখতে হবে।
এরপর প্রতি গর্তে ৩-৪টি বীজ সেন্টিমিটার গভীরে বপন করতে হবে।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে খুব বেশি চাপ না দিয়ে বীজ দেওয়া গর্তগুলো ভরাট করতে হবে।
তারপর মাটিতে রস না থাকলে হলকা পানি সেচ দিতে হবে।
রোট কাটং পদ্ধতি ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে চারা বপন করা হয়।
বীজ বোনার ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ লাগতে পারে অঙ্কুরিত হতে। চারা গাজানো পর আঙ্গুরের শাখা-প্রশাখা ছড়ানোর জন্য গাছের গোড়ায় শক্ত কাঠি দিতে হবে এবং মাচার ব্যবস্থা করতে হবে।
চারা বা বীজ বপনের ১০-১৫ দিন আগে প্রতি গর্তে ৪০ কেজি গোবর, ৪০০ গ্রাম পটাশ, ৫০০ গ্রাম ফসফেট এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া মাটির সাথে মিশাতে হবে; যেন সারগুলো ভালোভাবে মাটির সাথে মিশে যায়।

এর পর ১ মাসের মধ্যে ৫ গ্রাম ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করতে পারেন; গাছ বৃদ্ধির জন্য।
চারা বা বীজ বপনের ১ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত প্রতিটি গাছে বছরে ১০ কেজি গোবর, পটাশ ৪০০ গ্রাম , ফসফেট ৫০০ গ্রাম এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে।
আঙ্গুর ক্ষেতে পটাশ সারের ব্যবহারে ফল মিষ্টি হয় এবং রোগবালাইয়ের উপদ্রব কম দেখা দেয়। আঙ্গুর লতানো গাছ তাই গাছের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য বাড়তি সার প্রয়োগ করতে পারেন।

এছাড়া ভালো ফলনের জন্য বয়স্ক আঙ্গুর গাছের জন্য প্রতি বছরের এপ্রিলের দিকে ২ কেজি তেলের খৈল, ১ কেজি হাড় চূর্ণ এবং ২৫০ গ্রাম সালফেট অব পটাশ ব্যবহার করতে পারেন।

এমিস্টার টপ এর কাজ কি? আমরা কিন্তু আগে জেনে এসেছি এমিস্টার টপ হল এক প্রকার কীটনাশক অর্থাৎ বলতে গেলে ছত্রাকনাশক বলা হয়ে ...
19/09/2024

এমিস্টার টপ এর কাজ কি?
আমরা কিন্তু আগে জেনে এসেছি এমিস্টার টপ হল এক প্রকার কীটনাশক অর্থাৎ বলতে গেলে ছত্রাকনাশক বলা হয়ে থাকে। কারণ এটি জমির ফসলের ছত্রাক জনিত রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ফসলের গুনাগুন ভালো রাখতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন এমিস্টার টপ এর কাজ কি? সেই সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত জানবো।
এটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত কার্যকরী কীটনাশক যেটি ফসলের ছত্রাক জনিত রোগ দূর করে।
এটি সাধারণত ফসলের জমিতে ফসলের রোগের বিস্তার রোধ করে এবং ফসলকে যে কোন ক্ষতি হাত থেকে রক্ষা করে বিশেষ করে রোগ ব্যাধি থেকে।
এই উপাদানটি সাধারণত ফসলে ছত্রাক নাশকের কোষে শক্তি উৎপাদনে বাধা দেয় এবং ছত্রাক ধ্বংস করে ফলে ফসল রক্ষা পায়।
তাছাড়া এটি ধানের ব্লাস্ট রোগ , ধানের লক্ষ্মীর গু সহ ধানের পাতা পোড়া রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এই এমিস্টার টপ। তাই এটি ফসলের ধানের জমিতে ব্যবহার করতে পারেন।
এমিস্টার টপ ধানের পাতায় দাগ , ধানের পাতা হলুদ ও ধানের পাতা মরিচের মতো দাগ ও পাতা পুড়ে গেলে এটি ব্যবহার করলে ভাল কাজ করে। যার ফলে ধান অনেকটা উজ্জ্বল এবং চকচকে দেখায়।
এছাড়া এটি বেগুন গাছ ঢলে পড়া এবং বেগুনের গোড়া পচা সহ বেগুন পচা রোগ দূর করতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি বেগুন গাছ লাগিয়ে থাকেন তাহলে তার যত্ন নেওয়ার জন্য বেগুন পচা রোধে এমিস্টার টপ ব্যবহার করতে পারেন।
আপনাদের যদি মরিচ গাছ থাকে তাতে যদি অ্যানথ্রাকনোজ রোগ হয়ে থাকে তাহলে এমিস্টার টপ ব্যবহার করতে পারেন যেটি রোগ প্রতিরোধসহ নিরাময় করতে অধিক কার্যকরী। তাছাড়াও মরিচ গাছের গোড়া পচে গেলে বা মরিচ গাছ মরে যেতে থাকলে এই কীটনাশক ব্যবহার করুন ভালো ফলাফল পাবেন।
তাছাড়াও ফসলের জমিতে পেঁয়াজ গাছের আগা পচা রোগ এবং আগা মরা রোগ প্রতিরোধ করতে এটি অধিক কাজ করে থাকে। তাই পেঁয়াজের জমিতে এমিস্টার টপ ব্যবহার করা উচিত। তবে ব্যবহারের নিয়ম মেনে করা উচিত।
আপনি যদি আলু চাষ করে থাকেন তাহলে আলু গাছের ঢলে পড়া রোগ ও আলু গাছের মরে যাওয়া রোগ প্রতিরোধ করতে এই কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও কলাগাছ মরে যাওয়ার রোগ অথবা কলা গাছের পাতা পুড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এমিস্টার টপ ব্যবহার করতে পারেন।
এমিস্টার টপ ব্যবহার করে পানের গোড়া পচা রোগ প্রতিরোধ করতে পারবেন। তাই এটি আপনি পানেও ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি যদি মিষ্টি কুমড়া চাষ করে থাকেন তাহলে অনেক সময় দেখবেন মিষ্টি কুমড়া গাছের পাতা নেতিয়ে পড়ছে তাহলে আপনি তা প্রতিরোধ করতে এমিস্টার টপ ব্যবহার করতে পারেন।
এমিস্টার টপ সাধারণত ফসলের পাতার দাগ এবং ছত্রাক জনিত রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে অধিক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই ফসলের জমিতে ফসলকে ছত্রাকের আক্রমণ থেকে বাঁচাতে চাইলে এমিস্টার টপ নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
তাছাড়াও আপনার অনেক সময় দেখবেন মরিচ গাছের পাতা পুড়ে যাচ্ছে সেটি রোধ করতেও এমিস্টার টপ ব্যবহার করতে পারবেন যেটি অধিক কার্যকরী একটি কীটনাশক উপাদান।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুন। ড্রাগন ফলে প্রচুর আঁশ থাকায় রক্তের চর্বি কমায়, হজমে সাহায্য করে, হৃৎপিণ্ডের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভা...
16/09/2024

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুন। ড্রাগন ফলে প্রচুর আঁশ থাকায় রক্তের চর্বি কমায়, হজমে সাহায্য করে, হৃৎপিণ্ডের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভালো, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করার পাশাপাশি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।

২. লাইকোপেন থাকায় ক্যানসারপ্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে।

৩. ক্যারোটিন–সমৃদ্ধ হওয়ায় দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

৪. ড্রাগনের মধ্যে থাকা প্রোটিন শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে।

৫. প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকায় হাড় শক্ত ও দাঁত মজবুত রাখে। নারীদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই ফল।

৬. ড্রাগন ফলে থাকা পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। ত্বকের সতেজ ভাব ফিরিয়ে আনে। বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও ভূমিকা রাখে।

৭. এ ছাড়া বেশি আয়রন থাকায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়; যা কিশোরী, অন্তঃসত্ত্বা, প্রসূতিদের জন্য প্রয়োজনীয়।

৮. এতে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার ও জলীয় অংশ থাকায় ওজন কমায়।

Address

Patkhalghata
Satkhira
9421

Telephone

+8801743434387

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Any volga video BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share