https://www.facebook.com/791410000896078/

সাতকানিয়া নিউজ আপডেট, Satkania (2025)

22/07/2025

সাতকানিয়া পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের যুবলীগ নেতা জাবেদ এর অনুসারী ছাত্রলীগ নেতা #আরিফ বর্তমানে শাহজাহান চৌধুরীর ঘনিষ্ঠজন দাবি করছে 😂🤣

আসুন আমরা মিলেমিশে হাসি 🤣🤣😂🤣😂🤣

21/07/2025

চট্টগ্রাম চকবাজারে চট্টগ্রাম কলেজ এবং মহসিন কলেজের ছাত্রশিবিরের উপর ছাত্রদল - যুবদলের যৌথ বর্বর সন্ত্রাসী হামলায় সশস্ত্রভাবে সহযোগিতা করেছে সাতকানিয়া পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগ নেতা #আরিফ।
তদন্ত সরকার এই সন্ত্রাসীকে আইনের আওতায় আনা হোক।
খবর নিয়ে জানা যায় #আরিফ চট্টগ্রাম টেরিবাজারের রাজকুমারী শপিং মলে চাকুরী করে।

28/06/2025

৮ নং #ঢেমশা_ইউনিয়নের_ভারপ্রাপ্ত_চেয়ারম্যান_হিসেবে_ইয়াবা_ব্যবসায়ী_আবু_তাহেরের_নিয়োগে_জনমনে_ক্ষোভ

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ৮ নং ঢেমশা ইউনিয়নে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক বিতর্কিত রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গ সংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি হিসেবে পরিচিত #আবু_তাহের নামক এক ব্যক্তি, যিনি বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি এবং ইয়াবা কারবারের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে এলাকায় কুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তাকেই বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের পদে বসানো হয়েছে।

জনসাধারণের অভিযোগ, পাঁচই আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পতনের পর, আবু তাহের প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেন। ৮ নং ঢেমশা ইউনিয়ন জামায়াত শাখার সভাপতি #নিজাম_উদ্দিন ও সেক্রেটারি #হোসাইন_আল_শিহাব_জাবেদের মাধ্যমে নির্বাচিত চেয়ারম্যান #রিমনকে সরিয়ে প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে নিজেকে স্থাপন করান আবু তাহের। এ সিদ্ধান্তে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করেন ৮নং ঢেমসা ইউনিয়নের সভাপতি হোসাইন আল শিহাব জাবেদ।

উল্লেখ্য, আবু তাহেরের বিরুদ্ধে #ইয়াবা ব্যবসা এবং একাধিক ফৌজদারি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। স্থানীয়দের মতে, এরকম একজন অভিযুক্তকে নেতৃত্বের আসনে বসানো নৈতিক এবং রাজনৈতিকভাবে গর্হিত কাজ। জনগণ মনে করে, এই নিয়োগ ফ্যাসিবাদের একটি নতুন রূপ, যা ইনসাফভিত্তিক রাজনীতির বিপরীত।
ঢেমশা ইউনিয়নের সচেতন জনগণ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, "ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক ও নৈতিক রাজনীতির আশায় ছিলাম। কিন্তু যদি ইয়াবা ব্যবসায়ীই নেতা হয়, তাহলে ফ্যাসিবাদ আবার নতুন রূপে ফিরে আসবে।

#জনগণের_দাবি
জনগণ স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, অবিলম্বে ইয়াবা ব্যবসায়ী আবু তাহেরকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করে, সৎ, নিষ্ঠাবান, ইনসাফভিত্তিক এবং জনগণের আস্থাভাজন একজন প্রতিনিধিকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হোক।

25/06/2025

নাম: হারুন (প্রকাশ: হারুন গুরাবা)
ঠিকানা: ৫ নং ওয়ার্ড, সাতকানিয়া পৌরসভা
পেশা: সামাজিক কর্মকাণ্ডের অপপ্রচার ও বিশেষ ব্যাক্তির নির্দেশে জনমত প্রভাবিত করা।

হারুন গুরাবা নামটি সাতকানিয়া এলাকায় পরিচিত এক বিতর্কিত নাম। প্রকাশ্যে নিজেকে সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত এবং এলাকার নানা উন্নয়নমূলক সংবাদ প্রচারক হিসেবে পরিচয় দিলেও, পর্দার আড়ালে তার কর্মকাণ্ড একেবারেই ভিন্ন। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, হারুনের আর্থিক জীবন নির্ভর করে মূলত আবুল হোসেন নামক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওয়া নিয়মিত মাসিক অনুদানের উপর।

এই অনুদান শুধু তার দৈনন্দিন খরচই নয়, বরং বিভিন্ন অসামাজিক ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড চালনার প্রাথমিক সহায়তাও বটে। অভিযোগ রয়েছে, হারুন গুরাবা বিগত সরকারের আমলে সাধারণ মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করেছে। নিরীহ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানোর হুমকি এবং প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে আধিপত্য কায়েম করাই ছিল তার মূল কৌশল।

বিশ্বস্ত সূত্রে আরও জানা যায়, হারুন গুরাবা সরাসরি আবুল হোসেনের সশস্ত্র লেজুড়বাহিনীর একজন গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার হিসেবে কাজ করেছে। অস্ত্রধারী দল নিয়ে ৫ নং ওয়ার্ডসহ সাতকানিয়া পৌরসভায় তার কর্তৃত্ব ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। এলাকার নিরীহ মানুষদের উপর দমন-পীড়নের অভিযোগও তার বিরুদ্ধে বারংবার উঠেছে।

স্থানীয় প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীর নিকট এই বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সে প্রশ্ন এখন জনমনে। তবে সাধারণ মানুষের কণ্ঠে বারবার ভেসে আসছে একটিই দাবি—এই অপকর্মের নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার।

24/06/2025

#একটি_অদৃশ্য_দানবের_খোলস_উন্মোচন

নাম: আবুল হোসেন
ঠিকানা: ৫ নম্বর ওয়ার্ড, সাতকানিয়া পৌরসভা
পেশা: নামেমাত্র ব্যবসায়ী, রিয়াজউদ্দিন বাজার
মূল পরিচয়: আধুনিক যুগের এক অদৃশ্য দানব, একাত্তরের পরে জন্ম নেওয়া এক নতুন প্রজন্মের শয়তান।

ফ্যাসিস্ট শাসনের আশীর্বাদে #আবুল_হোসেন হয়ে উঠেছে জমি দখলের পেশাদার কারিগর। ফ্যাসিবাদী সরকারের ছত্রছায়ায় একের পর এক জমি গিলে গড়ে তুলেছে অঢেল সম্পত্তির পাহাড়। আজ সে শুধুই ব্যবসায়ী নয়, এলাকায় এক ‘ছায়া প্রশাসক’।

#মাসিক_ভাতা আর চক্রান্তের নকশা দিয়ে সে গঠন করেছে নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনী—যাদের দেখা মেলে ভয়, ত্রাস আর জবরদস্তির সময়ে। তার নেই কোনো রাজনৈতিক পদ-পদবি, তবুও ক্ষমতার অলিখিত সিংহাসনে বসে শাসন করে গোটা এলাকাকে।

#পুলিশ_প্রশাসন❓
সেটাও তার পকেটবন্দি। টাকা আর তদবিরে সে আইনের চোখে ধুলো দেয় প্রতিনিয়ত। জামায়াতপন্থী কিছু মুখোশধারী চরিত্রের ছায়ায় সে নিজেকে আড়াল করে রাখে, অথচ আদতে সে ষড়যন্ত্র, কুৎসা ও চক্রান্তের কারিগর।

একটি প্রশ্ন থেকেই যায় : ফ্যাসিবাদের পতন ঘটলেও কেন এখনও বহাল তবিয়তে রয়ে গেছে এইসব ডেভিল চরিত্ররা?

আজ যখন জাতি ন্যায় বিচারের স্বপ্ন দেখে, তখন #আবুল_হোসেন এর মতো চরিত্র আইনের ছায়ায় পড়ুক—এটাই সময়ের দাবি। দেশপ্রেমিক মানুষদের কর্তব্য, এই অদৃশ্য শয়তানদের মুখোশ খুলে দিতে।

শেষ কথা:
আইনের চোখে সকলেই সমান। তাই বিলম্ব না করে আবুল হোসেনের মতো গডফাদারদের আইনের আওতায় আনা হোক—তা না হলে সমাজ আবারও গ্রাস করবে এইসব অন্ধকারের দানব।

18/06/2025

নিশিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সহ-সভাপতি আশেক হাসান মধ্যপ্রাচ্য সৌদি আরব থেকে ফেসবুকে নানা উস্কানি মূলক ও হুমকি স্বরূপ স্ট্যাটাস প্রকাশ করে আসছেন। তার এই কর্মকাণ্ড জামায়াত সমর্থিত প্রবাসী শহিদুল ইসলামের আদলে বহাল তবিয়তে থেকে চলছে, যা সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টির আশঙ্কা প্রবল।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশেক হাসানের নাম ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার কারণে বেশ আলোচিত। তার নেতৃত্বে ছাত্র সংগঠনটি একাধিকবার ভাঙচুর ও সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে, যা এলাকার সামাজিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। যদিও প্রশাসন এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেনি।

সৌদি আরব থেকে ফেসবুকে আশেক হাসানের হুমকি মূলক স্ট্যাটাসগুলো ছড়িয়ে পড়ার ফলে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক মহলে উদ্বেগ বেড়েছে। এর ফলে স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এবং এক ধরনের বিভাজনের সৃজন হচ্ছে। তার এসব স্ট্যাটাস সমাজে ভেদাভেদ সৃষ্টি এবং বিদ্বেষ চাষ করে, যা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও দেশের সার্বভৌমত্বের পরিপন্থী।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, এ ধরনের নিষিদ্ধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কঠোর ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া না হলে সমাজে অশান্তি ও সহিংসতা বৃদ্ধি পাবে। স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচিত এই ধরনের উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করার জন্য সক্রিয় হওয়া এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

অবশেষে, সমাজের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সকল রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠনকে বৈষম্য ও হিংসা থেকে দূরে থেকে গণতান্ত্রিক ও মানবিক আদর্শে কাজ করার আহ্বান রইল। একই সাথে স্থানীয় জনগণের উচিত এরকম উস্কানিমূলক প্ররোচনার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার প্রতি সচেতন থাকা।

17/05/2025

✅ রামপুরের আপামর জনসাধারণ বলে আমরা কাপুরুষ নই।
✅ রামপুরবাসী কিন্তু ফেক আইডি ব্যবহার করে জনগণকে বিভ্রান্ত করে না।
✅ রামপুরবাসী Devil অর্থাৎ শয়তানের আনুগত্য ওয়ালা জামাত নেতা চু*দে না 🤣
✅ রামপুরবাসী বিগত ১৭ বছর আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দালালি করা জামাতি (বা*লে*র নেতাদের) মোড়ক উন্মোচন করছে।
✅ যে ছবিগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে তা কিন্তু এডিট বলে অবন্তনীয় ঘোষণা করা যাবে না। কারণ সাধারণ জনগণ এত এডিট - ফেডিট বুঝে না।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি রামপুরের দায়িত্বশীল জনাব #আলমগীর সাহেবের বিরুদ্ধে আমি তো অভিযোগগুলো নিম্নে লিখিতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে...
1️⃣ জনাব আলমগীর সাহেব যদি জামায়েত ইসলামি দল করে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পরিষদ কেন উদ্বোধন করবে?
2️⃣ জনাব আলমগীর সাহে আওয়ামী লীগের কেউ না হয়ে থাকে , তকহলে আওয়ামী লীগের সমাবেশে, সব সময় স্পিকার হাতে নিয়ে বসে থাকে কেন? রামপুরের আপামর জন্য সাধারণের মতে জনাব আলমগীর সাহেব তৎকালীন সময়ে একজন আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ মানুষ ছিল।
3️⃣ ইনশাআল্লাহ নৌকার জয় হবে (কমেন্টে লেখক আরমান মেম্বার) উনি বর্তমানে জামাত ইসলামের বা*লে*র বড় নেতা। যিনি আলমগীর সাহেবের নয়ন মনি কিংবা সহযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত।
4️⃣ আলমগীর ভাই এবং আরমান মেম্বার বর্তমানে জামাত ইসলামের দায়িত্বশীল নেতা। আপনার দুইজনেই ২০১৬ সালে জিন্নার জন্য নৌকার প্রার্থীর জন্য ভোট ডাকাতিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২০২২ সালে আপনারা পুনরায় জিন্নাকে (নৌকার প্রার্থীতে) চেয়ারম্যান করার জন্য আপনাদের সম্পূর্ণ ইউনিটকে নিয়ে প্রশাসনিক ভাবে ও দলীয়ভাবে চেষ্টা করেছেন।
5️⃣ ২০২৪ সালে মোতালেব(স্বতন্ত্র প্রার্থী) "ভার্সাস" আবু রেজা নদবী (নৌকা প্রার্থী) ছিলো।
আপনারা (নদবীকে)
এমপি করার জন্য, আপনাদের সম্পূর্ণ সার্কেল জড়িত ছিল ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের। এরা নাকি এখন জামাত ইসলামের দায়িত্বশীল (জুতা 😂) সরি নেতা।

🟩 রামপুরের প্রকৃত জামাইয়েত সাপোর্টার এবং সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে আবেদন। বিখ্যাত দুই দালাল (জনাব আলমগীর এবং আরমান মেম্বারের) বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সঠিক তদন্তের সত্যতা পেলে সাংগঠনিকভাবে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের। অন্যথায় সাধারণ জনগণ বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামির উপর আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসা হারাবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এই লিখার উপর কারো মন্তব্য থাকলে কিংবা আরো কোন তথ্য থাকলে অবশ্যই জানাবেন কমেন্ট অথবা মেসেঞ্জারে। আমরা সঠিক তথ্যটি উত্থাপন করার চেষ্টা করব।

💸সঠিক উত্তরদাতার জন্য রয়েছে তিনশত টাকা পুরস্কার।
জনাব দালাল আলমগীর সাহেবের কয়টা বিয়ে করেছে এবং যেগুলোর ধরন কেমন ছিল?

সাতকানিয়া নিউজ আপডেট

22/07/2025

21/07/2025

28/06/2025

25/06/2025

24/06/2025

18/06/2025

17/05/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category