সন্দ্বীপের খবর

সন্দ্বীপের খবর সন্দ্বীপসহ দেশ-বিদেশের
খবর পেতে সবসময় পাশেই থাকুন

শিক্ষকেরা ছাত্র/ছাত্রীদের পাঠায় ঝোপঝাড়ে কচুশাক তুলতে! স্কুলের দপ্তরির আছে স্কুলের পাশে দোকান!গাছুয়া ২ নং ওয়ার্ডের চরহুদ্...
13/10/2023

শিক্ষকেরা ছাত্র/ছাত্রীদের পাঠায় ঝোপঝাড়ে কচুশাক তুলতে!

স্কুলের দপ্তরির আছে স্কুলের পাশে দোকান!

গাছুয়া ২ নং ওয়ার্ডের চরহুদ্রাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীর বিরুদ্ধে নানান লিখিত অভিযোগ দেওয়া হল উপজেলা শিক্ষা অফিসার (প্রাথমিক) কে।

03/10/2023
19/09/2023
18/09/2023

বাস ছেড়ে যাবে সকাল ৯টায়।

17/09/2023

নতুন ইজারাদার নিয়োগকে সামনে রেখে

কুমিরা--গুপ্তছড়া ফেরীঘাটে একাধিক ইজারাদার নিয়োগ,যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারন ও নিরাপদ ওঠানামা নিশ্চিত করার দাবীতে
মানববন্ধন ও স্মারকলিপি পেশ

তারিখ--২০ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকাল ৪ টা
স্থান--উপজেলা কমপ্লেক্স গেইট ( সন্দ্বীপ প্রেস ক্লাব/ ন্যাশানাল ব্যাংকের সামনে),সন্দ্বীপ।

সচেতন যাত্রীভাইদের এবং নিজ নিজ ব্যানারসহ সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহের সদস্যদের উপস্থিত থাকার অনুরোধ করা যাচ্ছে
আয়োজনে : সন্দ্বীপ প্রেস ক্লাব

 #চট্টগ্রাম_জেলা_পরিষদ_ঘেরাওগুপ্তচরা-কুমিরা নৌ-রুটে জনপ্রতি স্পীড বোট ভাড়া ২০০ টাকা, ট্রলার ভাড়া ১০০ টাকা, ওজন মাপার স্ক...
15/09/2023

#চট্টগ্রাম_জেলা_পরিষদ_ঘেরাও

গুপ্তচরা-কুমিরা নৌ-রুটে জনপ্রতি স্পীড বোট ভাড়া ২০০ টাকা, ট্রলার ভাড়া ১০০ টাকা, ওজন মাপার স্কেল চালুসহ সকল অরাজকতা ও নৈরাজ্য বন্ধের দাবিতে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ ঘেরাও।

তারিখ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩,
মঙ্গলবার, সকাল ১০টা।

আয়োজনে-আমরা সন্দ্বীপবাসী।

23/07/2023

আমি দেখেছি ২০০৮ নির্বাচনে আমরা হেরে যেতে, আবার দেখেছি যাঁদের কারনে হেরে গেছি ১৪ তে তাদেরকে পুরষ্কৃত করতে!

২৩শে জুলাই ২০২৩ইং, রবিবার, জাফর উল্লাহ টিটু।

আমি ৭৯ এর নির্বাচন দেখেছি, ছোট ছিলাম তবে আমাদের বাড়ীর চারপাশে তৎকালীন ক্ষমতাশীলদের তান্ডব ভালই বুঝতে পেরেছিলাম।
আমি ৮১ থেকে ৯০ দেখেছি, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছি, সে বছর উপজেলা নির্বাচনও করেছি, ফলাফল কপালে ঝুটলো ১৬টি মামলা।
৯১ এর জাতীয় নির্বাচন করেছি, কপালে ঝুটলো আরও ৬টি মামলা।
আমি ৯১-৯৬ দেখেছি, সেই ৫ বছর একটা ঈদ-কোরবানও মা-বাবা-ভাই-বোনদের সাথে করতে পারি নাই। পুরো ৫ বছরে ৫টি দিনও নিজ বাড়ীতে হাসি-খুশীভাবে থাকতে পারিনাই।
আমি ৯৬ থেকে ২০০১ সালও দেখেছি। আমি দেখেছি ২০০১ সালের নির্বাচনের পর হাজারও নেতা-কর্মী বসত-ভিটা থেকে তাড়িত হয়ে বিভিন্ন জায়গায় অর্ধাহারে-অনাহারে কোনভাবে মানবেতর জীবনযাপন করতে। অনেক কর্মীর স্ত্রীকে দেখেছি অন্যের ঘরে ঝী এর কাজ করে নিজ সন্তানের আহার জোগাড় করতে।

আবার দেখেছি দল ক্ষমতায় এসে সেই সকল কর্মীদের জেলে পাঠিয়ে নেতাদের সুখের ঢেঁকুর তুলতে। আমি দেখেছি আমার সাথে থাকার কারণে পিতাকে পিটিয়ে হত্যার পর পরিবারের আত্মনাদ। আমি দেখেছি দলের দূর্দিনে যারা নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে দলকে টিকিয়ে রেখেছিলেন তাদেরকে আবার দল ক্ষমতায় আসার পর নেতাদের অপছন্দে অবহেলায় নিঃস্ব হয়ে যেতে। আমি দেখেছি রজপথে নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যে সব কর্মীরা দলের বিপর্যয় রক্ষা করেছেন তাদেরকে দল ক্ষমতায় আসার পরে রাস্তার ছেলেদের হাতে নির্যাতীত হতে। আমি দেখেছি যারা দলের জন্য নিজের জীবন, যৌবন, সম্পদ সবকিছু ত্যাগ করেছে সেই সব নেতা-কর্মীরা দল ক্ষমতায় আসার পরে অর্ধাহারে, অনাহারে, রোগে-শোকে বিনা চিকিৎসায় মরে যেতে। আর যারা বেঁচে আছেন তারা অপমানে-অবহেলায় নিজেদেরকে দল থেকে গুটিয়ে নিতে।
বিপরীতে দেখেছি যারা কোনদিন দলের পাশে ছিল না, যাদের কোন শ্রম-ঘাম-ত্যাগ নেই, দল ক্ষমতায় আসার পর অতি স্বল্প সময়ে তাদেরকে কোটিপতি বনে যেতে!
আমি দেখেছি ২০০৮ নির্বাচনে আমরা হেরে যেতে, আবার দেখেছি যাঁদের কারনে হেরে গেছি ১৪ তে তাদেরকে পুরষ্কৃত করতে।

আমি দেখেছি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত কত মৌমাছির আনাগোনা। ২০১৪ এর পরে আবার দেখেছি সবকিছু ভুলে কেবল মধুর লোভে অন্য ফুলে বসতে। দেখেছি কেবলমাত্র ব্যক্তিগত অপছন্দের কারণে অনেক সম্ভাবনাময়ী নেতা-কর্মীকে দলীয় পদ-পদবী থেকে বঞ্চিত হতে , আবার এটাও দেখেছি ব্যক্তিগত খাতির কিংবা তোষামোদীর কারণে যোগ্যতা ছাড়া অনেক জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিকে পুরষ্কৃত করতে।

এইসব দেখে আমার কষ্ট হয়। মনের মধ্যে একটা অপরাধবোধ কাজ করে। আমাকে ভালবাসার কারণে অনেক নেতা-কর্মী বছরের পর বছর জেল খেটেছে, ২৫/৩০টা মিথ্যা মামলার হুলিয়া নিয়ে অর্ধাহারে, অনাহারে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। ২৫-৩০জন ছাত্র তাদের বোর্ড পরীক্ষা না দিতে পেরে চরম অনিশচয়তা নিয়ে শিক্ষা জীবনের ইতি টেনেছে। অনেকে পরিবার-পরিজনের সাথে বছরের পর বছর ঈদ-কোরবান করতে পারেনি। এত কষ্ট এবং নির্যাতনের পরও এইসব নেতা-কর্মীরা একটা দিনের জন্যও আমাকে ছেড়ে যায়নি!

তোদের এই ভালবাসার ঋণ আমি কিভাবে শোধ করবো জানি না। শুধু এইটুকো জানি তোরা যেমন আমাকে ভালবাসতে গিয়ে সবকিছু ত্যাগ করেছিস আমিও তোদের জন্য সর্বদা একবুক ভালোবাসা নিয়ে পরম মমতায় তোদের পাশে থাকার জন্য সর্বদা প্রস্তুত আছি এবং থাকবো।

নিরন্তর ভালবাসা তোদের জন্য।
সবাই ভালো থাকিস, নিরাপদে থাকিস।

লেখক : আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক মেয়র, সন্দ্বীপ পৌরসভা।

25/10/2022
04/05/2022

স্পিডবোটডুবিতে তিন মেয়েকে হারিয়ে অশ্রুভেজা ঈদ আলাউদ্দিনের

কৃষ্ণ চন্দ্র দাস, চট্টগ্রাম।

স্পিডবোট দুর্ঘটনায় তিন সন্তানের সবাইকে হারিয়েছেন মো. আলাউদ্দিন। আজ ঈদের নামাজ শেষে সকাল ১০টার দিকে দুই মেয়ের কবর জিয়ারত করেন তিনি (সবার ডানে)
স্পিডবোট দুর্ঘটনায় তিন সন্তানের সবাইকে হারিয়েছেন মো. আলাউদ্দিন। আজ ঈদের নামাজ শেষে সকাল ১০টার দিকে দুই মেয়ের কবর জিয়ারত করেন তিনি (সবার ডানে)ছবি: প্রথম আলো
মো. আলাউদ্দিনের জীবনে একটি ঈদও করা হলো না মেয়েদের সঙ্গে। ২৪টি বছর কাটিয়েছেন প্রবাসে। তিন মেয়ের জন্মের পর তাদের সঙ্গেও ভিডিও কলেই ঈদ করতে হয়েছে। এবার ঈদে যখন দেশে রয়েছেন, সন্তানেরা আর এ পৃথিবীতে নেই। গত ২০ এপ্রিল চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপকূলে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় তিন সন্তানই মারা গেছে।

তিন সন্তানকে হারানো ওমানপ্রবাসী মো. আলাউদ্দিন আজ মঙ্গলবার অশ্রুভেজা ঈদ পালন করছেন। সকাল থেকেই অঝর ধারায় কান্না করে চলেছেন স্ত্রী পান্না বেগম। তাঁকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা কারও নেই। এরপরও স্বজনেরা আলাউদ্দিন-পান্না দম্পতিকে বারবার সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

সন্তানহারা এই দম্পতির বাড়ি সন্দ্বীপের মগধরা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। দুর্ঘটনার দিন তাঁদের বড় মেয়ে আনিকার (১২) লাশ উদ্ধার হলেও নিখোঁজ ছিল যমজ (৮) মেয়ে আদিবা ও আলিফার দেহ। দুদিন পর ২২ এপ্রিল সন্দ্বীপের বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন উড়িরচরের উপকূল থেকে আদিবার লাশ উদ্ধার করে উদ্ধারকারীরা। বিদেশ যাওয়ার নয় দিনের মাথায় ওই দিনই আলাউদ্দিন বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসেন। দুর্ঘটনার ১৩ দিন পেরোলেও এখনো আলিফার লাশ উদ্ধার করতে পারেননি উদ্ধারকারীরা।

আলাউদ্দিন প্রথম আলোর সঙ্গে যখন কথা বলছিলেন, তখন তিনি অঝর ধারায় কাঁদছিলেন। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘জীবনের ২৪টি বছর প্রবাসজীবনে কাটিয়েছি সন্তানদের ভবিষ্যৎ ও পরিবারের সুখশান্তির কথা চিন্তা করে। কিন্তু আমি এত দুর্ভাগা বাবা যে একটিবারও আমার মেয়েদের সঙ্গে ঈদ কাটাতে পারিনি। মেয়েরা প্রতিবার ঈদের আগে আমাকে দেশে আসার জন্য কত কাকুতিমিনতি করত। বলতাম, মা রে, আগামী ঈদে তোদের সঙ্গে কাটাব। এই করতে করতে মেয়েদেরই হারিয়েই ফেললাম। মেয়েদের সঙ্গে ঈদ কাটানো আর হলো না।’

জীবনের ২৪টি বছর প্রবাসজীবনে কাটিয়েছি সন্তানদের ভবিষ্যৎ ও পরিবারের সুখশান্তির কথা চিন্তা করে। কিন্তু আমি এত দুর্ভাগা বাবা যে একটিবারও আমার মেয়েদের সঙ্গে ঈদ কাটাতে পারিনি। মেয়েরা প্রতিবার ঈদের আগে আমাকে দেশে আসার জন্য কত কাকুতিমিনতি করত। বলতাম, মা রে, আগামী ঈদে তোদের সঙ্গে কাটাব। এই করতে করতে মেয়েদেরই হারিয়েই ফেললাম।
-
এবার ঈদে মেয়েরা অনেক আনন্দ করতে চেয়েছিল জানিয়ে আলাউদ্দিন বলেন, ‘সামনে ঈদ, অথচ আমি চলে যাচ্ছিলাম মেয়েদের ছেড়ে প্রবাসে। তাই মেয়েরা ঈদে পরার জন্য যা চেয়েছে, তা কিনে দিয়েছিলাম। প্রতিজনের জন্য চার জোড়া করে পোশাক কিনেছিলাম। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে জুতাও কিনে দিয়েছিলাম। ছোট মেয়ে (যমজ) দুটি একই রকম পোশাক কিনেছিল। ঈদ এসেছে ঠিকই, কিন্তু আমার মেয়েরা পরে যেতে পারল না সেই পোশাক।’ মিনিট দুয়েকও কথা বলতে পারছিলেন না তিনি। চোখ আর গলা জলে ভিজে আসছিল।

আলাউদ্দিন বলেন, ‘গত ১৪ এপ্রিল মেয়েদের বিদায় দিয়ে প্রবাসে পাড়ি জমিয়েছিলাম। আমাকে বিদায় দিয়ে মেয়েরা চিরবিদায় নিল। আর বাড়ি ফিরল না। আমার মেয়েদের নিয়ে কত স্বপ্ন ছিল। আমার তিনটা মেয়েই মেধাবী ছিল। বাংলা, আরবি, গণিত ও ইংরেজিতে পারদর্শী ছিল। বড় মেয়ের ইচ্ছা ছিল সে ডাক্তার হবে। যমজ দুজনেই শিক্ষক হতে চেয়েছিল। আমি পারলাম না তাদের ইচ্ছে পূরণ করতে।’

আলাউদ্দিন বলেন, ‘মেয়েরা নেই। ঘর ফাঁকা। বাড়িতে আমার একদম ভালো লাগে না। তাই আবারও চলে যাব ওমানে। আগেই চলে যেতাম। কিন্তু স্বজনদের ইচ্ছায় আগামী কোরবানির ঈদ পর্যন্ত থাকব। এরপর চলে যাব।’

ঈদের দিন সন্তানদের শূন্যতা কিছু সময়ের জন্য ভোলাতে শ্যালক ওসমান গণি বোন-দুলাভাইকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে আসেন। সকাল নয়টার দিকে দুলাভাই আলাউদ্দিনকে নিয়ে ঈদগাহের দিকে রওনা দেন ওসমান গণি। সাদা পাঞ্জাবি, টুপি ও লুঙ্গি পরে ঈদের নামাজ আদায় করেন আলাউদ্দিন। ঈদের নামাজ শেষে দুই মেয়ের কবর জিয়ারত করেন তিনি। এ সময় তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে স্বজনেরা আলাউদ্দিনকে সান্ত্বনা দিয়ে বাড়ি নিয়ে আসেন।

আলাউদ্দিনের শ্যালক ওসমান গণি প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের ও বোনের পরিবারে এবার অশ্রুভেজা ঈদ কাটছে। ১৩ দিন ধরে মেয়েদের জন্য কাঁদতে কাঁদতে তাঁর বোন পান্না বেগম অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে তিনি কর্মস্থল থেকে বাড়িতে ফিরেছেন। সান্ত্বনা দেওয়া ছাড়া তো আর কিছুই করার নেই। মেয়েরা নতুন পোশাক পরে ঈদ করতে পারেনি, এ কারণে তাঁর বোন-দুলাভাই নতুন পোশাক কেনেননি। তিনি লুঙ্গি ও পাঞ্জাবি কিনে দিয়েছিলেন। সেগুলো পরতে চায়নি। একরকম জোর করে পরিয়েছেন তিনি। সকাল থেকে বাড়িতে চলছে মাতম। গত বছরও ঈদের দিনে তাঁর বোনের মেয়েরা কত আনন্দ করেছিল। নতুন পোশাক পরে এদিক-ওদিক ছুটোছুটি করেছিল। এবার পুরো বাড়ি শূন্য হয়ে আছে।

সূত্রঃ প্রথম আলো৷

29/04/2022

২০১৭ সালের ২ এপ্রিল গুপ্তছড়া ঘাটে ১৮ জন নিহতদের ক্ষতিপূরন দিতে BIWTC & চট্টগ্রাম জেলাপরিষদ কে আদালতের নির্দেশ।

29/04/2022

উদ্দেশ্য হোক নিরাপদ নৌ যাতায়াত
কর্তৃপক্ষের কাছে আপনি আমি শুধু একটা টিকেটের মূল্য

২৯শে এপ্রিল ২০২২ইং, সাদিক খান।

২০২০ সালের জুন মাসের কোন একটি দিন আবহাওয়া খারাপের কারনে কুমিরা ঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে কোন ট্রলার/স্পীড বোট ছাড়েনি।
উত্তর সন্দ্বীপের একজন চেয়ারম্যান সহ অর্ধশতাধিক যাত্রী আটকা পড়েন কুমিরা ঘাটে।চেয়ারম্যান সাহেব যোগাযোগ করলেও আবহাওয়া খারাপের কারনে কোন নৌ যান ছাড়েনি।
কেউ এসেছে সকাল ৭ টায় কেউবা ভোর ৫ টা থেকে কুমিরা ঘাটে বসা।
অনেকে এসেছে তার আগের দিন।
২ দিন ধরে কুমিরা ঘাটে আটকা সন্দ্বীপগামি যাত্রীরা।

অবশেষে সন্ধ্যার একটু আগে কয়েকজন মিলে একটা লাল বোট কন্ট্রাক করে।প্রায় ১৪ জন যাত্রী ছিলো,ভাড়া ৭০০০ টাকা।
কুমিরা ঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে সন্দ্বীপের উদ্দ্যেশে যাত্রা লাল বোটের।

লাল বোট ছেড়ে যাওয়ার কিছুক্ষন পর একটা তথ্য জানার জন্য কুমিরা ঘাটে কয়েকজন কে লাল বোটের কথা জিজ্ঞেস করি।

কিন্তু অবাক করার বিষয়,কেউ স্বীকার করলো না কিছুক্ষণ আগে একটা লালবোট সন্দ্বীপের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে।যারা উপস্থিত ছিলো তারা কেউ স্বীকার করলো না,সবাই না জানার ভান ধরেছে।

ব্যক্তিবিশেষ কে খুশি করতে যারা নিরাপদ নৌ যাতায়াতের জন্য আন্দোলন কারিদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছেন তারাও এই সব নৌ দূর্ঘটনার শিকার হয়ে নিখোঁজ হয়ে গেলে কতৃপক্ষ স্বীকার ই করবেনা আপনি একজন যাত্রী ছিলেন।
হয়ত সাময়িক পকেট খরচ আপনাকে খুশি করবে কিন্তু কোন একদিন আপনার জীবনের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে।

কর্তৃপক্ষের কাছে আপনি আমি শুধু একটা টিকেটের মূল্য।

এইভাবেই কোন একদিন সন্দ্বীপ যেতে আমরা হারিয়ে যাবো নদীতে,কেউ আমাদের স্বীকার করবেনা আমরা ওই ট্রলার/বোট এর যাত্রী ছিলাম।

তাই সবার ই উদ্দেশ্য হোক নিরাপদ নৌ যাতায়াত নিশ্চিত করা।আমাদের নিরাপদ নৌ যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দিতে আমাদের জনপ্রতিনিধি দের বাধ্য করা।
বছরের পর বছর অলশ বসে থাকা সন্দ্বীপের রোগীদের জন্য দেওয়া সী এম্বুলেন্স চালু নিশ্চিত করা।

চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ আবহাওয়া দেখে যাতায়াত করুন,তারাহুরা করে কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেকে নদীতে বিসর্জন দিবেন না।
মনে রাখবেন জীবনের চেয়েও অধিক মূল্যবান কিছু ই না।

লেখকঃ প্রবাসী সন্দ্বীপী।

26/04/2022

কুমিরা গুপ্তছড়া ফেরিঘাট:
ভ্যান ভাড়া: ১০ টাকা (জন প্রতি)
কুলি ভাড়া: ৫০ টাকা (বিদেশী লাগেজ প্রতি)
সবাইকে লাইফ জ্যাকেট ও লাইফ বোট (লাল ভোট) এ কোন টাকা লেনদেন না করার অনুরোধ করছে কর্তৃপক্ষ।
যে কোন অভিযোগ থাকলে ফোন করুন: ০১৮২১০৬৯২৭৫

25/04/2022
😢😢😢😢
23/04/2022

😢😢😢😢

গুপ্তছড়া জেটিতে হোন্ডা এক্সিডেন্টে প্রান হারাল শিশু মিথিলা

পরিবারের সাথে সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম যাচ্ছিলেন মিথিলা দাশ।গুপ্তছড়া কাউন্টার থেকে টিকেট কেটে জেটি দিয়ে চট্টগ্রাম যাওয়ার জন্য হাঁটতেছিল বাচ্চাটি পরিবারের সাথে।জেটির পূর্ব দিক থেকে বেপোয়ারা গতিতে আসা একজন ভাড়াটে মোটর সাইকেল হঠাৎ মেয়েটিকে ধাক্কা দেয়। মেয়েটি জেটিতে লুটিয়ে পরে,এরপর দ্রুত চিকিৎসার জন্য স্বর্ণদ্বীপ হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ বিষয়ে সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশির আহমেদ জানান আমরা ঘটনাটি শুনেছি, হোন্ডা এক্সিডেন্টে গুপ্তছড়া জেটিতে বাচ্চা মারা গেছে। আমরা হাসপাতাল এ পুলিশ পাঠাচ্ছি ওখানে হোন্ডা চালক নিহতের পরিবার রয়েছে।

স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ উড়িরচর থেকে জমজ বোনদের একজন উদ্ধার সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটের অদূরে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ৩ জ...
22/04/2022

স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ
উড়িরচর থেকে জমজ বোনদের একজন উদ্ধার

সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটের অদূরে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ ৩ জনের মধ্যে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনার ৪৮ ঘন্টার মাথায় সন্দ্বীপের বিচ্ছিন্ন ইউনিয়ন উড়িরচর থেকে জমজ দুই বোনের একজনকে মৃত উদ্ধার করা হয়। সন্দ্বীপ কোস্টগার্ড ও ফায়ার সার্ভিসের একটা টিম এ উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয় বলে নিশ্চিত করেন সন্দ্বীপ ফায়ার সার্ভিস। শুক্রবার সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের সময় স্পিডবোট দুর্ঘটনায় নিখোঁজ একটা শিশুকে উদ্ধার করা হয়।

সকাল ১০ টার দিকে কোস্টগার্ড শিশুটিকে সন্দ্বীপ থানার নিকট হস্তান্তর করেন। বয়স আনুমানিক ৫ বছরের শিশুটি জমজ দুই বোনের একজন।

স্পীডবোট ডুবে নিখোঁজ ১ শিশুকে পাওয়া গেল উড়িরচরে।

তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস এর উদ্ধারকারী সন্দ্বীপ ইউনিট।

গুপ্তছড়া ঘাটে স্পিড বোড উলটে ২০ জন যাএীর মধ্যে ১৪ জন নিখোজ, উদ্ধার  ১বর্তমানে  স্বর্ণদ্বীপ ফাউন্ডেশন হাসপাতাল
20/04/2022

গুপ্তছড়া ঘাটে স্পিড বোড উলটে ২০ জন যাএীর মধ্যে ১৪ জন নিখোজ, উদ্ধার ১
বর্তমানে স্বর্ণদ্বীপ ফাউন্ডেশন হাসপাতাল

20/04/2022

স্পীডবোট দূর্ঘটনায় একজন মৃত বাচ্চা উদ্ধার করেছেন অন্য এক স্পিডবোট চালক😔

20/04/2022

ব্রেকিং নিউজ
প্রচন্ড বাতাসে
গুপ্তছড়া ঘাটে স্পীড বোট ডুবে ২০ জন যাত্রীর মধ্যে ১৪ নিখোঁজ।
আল্লাহ রহম করো

Address

Www. Facebook. Com/সন্দ্বীপের খবর
Sandwip

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সন্দ্বীপের খবর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category