Sompa with Masum

Sompa with Masum আল্লাহ তুমি আমার পেইজের ফলোয়ার বাড়িয়ে দিও❤️

20/09/2024

বয়স টা সেই পর্যায়ে চলে এসেছে;
যেখানে ঘুম কম আর ভবিষ্যতের চিন্তা বেশী!

এক গ্রামে ছিল এক পুরানো মান্ডপ, যেখানে লোকেরা বিশ্বাস করত রাতের বেলা সেখানে যাওয়া অমঙ্গল। এক রাতে, কিছু যুবক মিলে ঠিক কর...
18/09/2024

এক গ্রামে ছিল এক পুরানো মান্ডপ, যেখানে লোকেরা বিশ্বাস করত রাতের বেলা সেখানে যাওয়া অমঙ্গল। এক রাতে, কিছু যুবক মিলে ঠিক করল তারা মান্ডপে গিয়ে সাহসিকতা দেখাবে। রাতের আঁধারে তারা হাঁটতে হাঁটতে মান্ডপের দিকে এগোতে লাগল।

মাঠের পাশে এসে তারা দেখতে পেল, মান্ডপটি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। অন্ধকারে ঘনshadow এর মধ্যে যেন কিছু ঝলক জ্বলে উঠছে। তাদের একজন বলল, "দেখো, কে আছে সেখানে?" কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারল না।

তারা যখন কাছাকাছি গেল, হঠাৎ একটা ঠান্ডা বাতাস বইতে লাগল। মনে হচ্ছিল যেন কেউ তাদের ডাকছে। তাদের মনে ভয় ঢুকতে শুরু করল, কিন্তু সাহসিকতার জন্য তারা ভেতরে ঢুকল।

ভেতরে ঢুকতেই তারা দেখল চারপাশে পুরনো ছবি এবং অদ্ভুত মূর্তি। হঠাৎ, একটা আওয়াজ শোনা গেল—"এদিকে আসো!" সবাই চমকে গেল। তারা বুঝতে পারল, এটা যেন কোন অতৃপ্ত আত্মার ডাক। একজন বলল, "চল, এখান থেকে বেরিয়ে যাই।" কিন্তু অন্যরা ভয়ে পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

সেই মুহূর্তে এক ভুতুড়ে দৃশ্য তাদের সামনে এসে উপস্থিত হল। এক নারী, যিনি শ্বেত রঙের পোশাকে ঢাকা, তাদের দিকে আসতে লাগলেন। তার চোখ দুটি যেন আগুনের মত জ্বলছে। "তোমরা এখানে কেন এসেছ?" তিনি প্রশ্ন করলেন।

যুবকদের পায়ের নিচে মাটি যেন সরে যেতে লাগল। তারা ভয়ে চিৎকার করতে শুরু করল। এক যুবক বলল, "আমরা কিছু করতে আসিনি, আমরা শুধু সাহস দেখাতে এসেছি!"

"সাহস!" নারীর হাসি যেন গায়ের রক্ত শীতল করে দিল। "তোমরা সাহসী নও, বরং অজ্ঞতার জন্য এখানে এসেছ।"

নারীটি একটি মন্ত্র পড়তে শুরু করলেন এবং চারপাশে অন্ধকার আরও ঘন হতে লাগল। যুবকরা দৌড়ে বেরিয়ে আসতে চাইলে দেখল, মান্ডপের দরজা বন্ধ হয়ে গেছে। তারা helpless হয়ে গেল।

শেষমেশ, একটি যুবক নিজেকে সামলে নিয়ে নারীর সামনে গিয়ে বলল, "আমরা ভুল করেছি, দয়া করো আমাদের মুক্তি দাও!"

নারীটি একটিবারের জন্য থেমে গেলেন। "শুধু সাহস দেখানো নয়, নিজের ভুল স্বীকার করাও সাহসিকতা।"

সেই মুহূর্তে দরজা খুলে গেল এবং তারা প্রাণভরে দৌড়ে বেরিয়ে এল। সেদিনের পর থেকে তারা কখনো রাতের বেলা মান্ডপের দিকে ফিরেও তাকায়নি। গ্রামবাসীরা আজও তাদের গল্প শোনায়, ভয়াবহ ওই রাতের কথা।

এমন এমন গল্প পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন।

গ্রামের দুই বন্ধু, রাজু আর রাহুল, নদীত মাছ ধরার জন্য গেল। তাদের মাছ ধরার পদ্ধতি বেশ হালকা-ফুলকা ছিল। রাজু তার ছোট্ট নেট ...
15/09/2024

গ্রামের দুই বন্ধু, রাজু আর রাহুল, নদীত মাছ ধরার জন্য গেল। তাদের মাছ ধরার পদ্ধতি বেশ হালকা-ফুলকা ছিল। রাজু তার ছোট্ট নেট নিয়ে আর রাহুল একটি পুরনো বাটি হাতে নিয়ে নদীর পাশে বসলো।

রাজু বললো, “বস, আজকের মতো তো মাছ ধরা মনে হচ্ছে বেশ মজা হবে।”

রাহুল হাসতে হাসতে উত্তর দিলো, “হ্যাঁ, কিন্তু তুমি মনে রাখবে, আজ যদি মাছ না পায়, তাহলে আমার জন্যে একটা প্যাকেট বিস্কুট আনবে।”

রাজু সায় দিলো আর তারা নদীতে মাছ ধরার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। কিছুক্ষণ পর, রাজু তার নেট দিয়ে কিছুটা টান অনুভব করলো। সে খুব আগ্রহে নেটটা টেনে তুললো, কিন্তু দেখা গেলো, নেটে একটি ছোট্ট কাঁকড়া আটকা পড়েছে।

রাজু হতাশ হয়ে বললো, “এটি তো মাছ নয়, কাঁকড়া!”

রাহুল হাসতে হাসতে বললো, “ওহ! তাহলে এখন তুমি কাঁকড়া ধরার ট্রেনিং নেবে?”

রাজু হেসে উত্তর দিলো, “এবারও তো তুমি আমাকে বিস্কুট দিতে হবে!”

তাদের হাসি থামল না। এরপর রাজু আরো কিছু চেষ্টা করলো, কিন্তু কিছুই ধরা পড়লো না। হঠাৎ করে রাহুল তার বাটির মধ্যে একটু জল ঢেলে বললো, “এতে মনে হয় কিছু মাছ ধরতে পারবো।”

রাজু তাকিয়ে দেখে, রাহুলের বাটিতে তেলাপোকা ভাসছে। রাজু মুচকি হেসে বললো, “এভাবে হয় না, তুমি তেলাপোকা ধরতে পারলেও মাছ ধরতে পারবে না।”

তারপর রাজু তার নেট থেকে একটি বড় মাছ নিয়ে এসে দেখালো। রাহুল বিস্মিত হয়ে বললো, “আজ তুমিই জিতলে। তবে আমার বিস্কুটের প্যাকেট প্রস্তুত রাখো!”

তাদের হাসি আর আনন্দ মাটি ও নদীকে আরও প্রাণবন্ত করে তুললো।

এই রকম হাঁসির গল্প পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখুন।

রোহিত ও সিমি, কলেজের প্রথম বর্ষে একে অপরের প্রেমে পড়েছিল। ক্যাম্পাসের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রথম দেখা হয়েছিল তাদের।...
14/09/2024

রোহিত ও সিমি, কলেজের প্রথম বর্ষে একে অপরের প্রেমে পড়েছিল। ক্যাম্পাসের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রথম দেখা হয়েছিল তাদের। সিমির হাসি, প্রাণবন্ত চরিত্র এবং আন্তরিকতা রোহিতকে মুহূর্তেই মুগ্ধ করে ফেলে। তাদের মধ্যে একটি অদ্ভুত আকর্ষণ তৈরি হয় যা ধীরে ধীরে গভীর বন্ধুত্বে পরিণত হয়। ক্যালেন্ডারের পাতা পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের সম্পর্কও প্রেমে রূপান্তরিত হয়।

তাদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল রঙিন, তবে সহজ ছিল না। বিভিন্ন সামাজিক বাধা, পারিবারিক প্রত্যাশা, এবং ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে, রোহিত ও সিমি একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে, সব কিছুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রস্তুত ছিল। তাদের সম্পর্কের এই সময়কাল, যা একসাথে কাটানো ছিল, তাদের জীবনের অমূল্য অংশ হয়ে উঠেছিল।

বিয়ের পর, নতুন সংসারের শুরুর পর সিমি ও রোহিত মুখোমুখি হন নতুন চ্যালেঞ্জের। প্রথম বছর তাদের জন্য ছিল কঠিন। রোহিতের কাজের চাপ, সিমির নতুন দায়িত্ব, এবং নিজেদের মধ্যে সময় কাটানোর সুযোগ কম ছিল। কিন্তু তারা একে অপরের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল, এবং সেই প্রতিশ্রুতি তাদেরকে একত্রে শক্তিশালী করে তুলেছিল।

১০ বছরের সংসার জীবনের পর, সিমি ভাবতে শুরু করল যে তাদের অভিজ্ঞতা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করা উচিত। এমন কিছু শেয়ার করা উচিত যা প্রেম, সঙ্গ, এবং একে অপরের প্রতি সম্মান নিয়ে নির্মিত। সিমি ফেইসবুকে একটি পোস্ট লেখার সিদ্ধান্ত নিলেন, যা তাদের প্রেমের গল্প, সংসার জীবনের আনন্দ ও চ্যালেঞ্জগুলি, এবং কীভাবে তারা একে অপরকে সমর্থন করে এগিয়ে গেছে, তা তুলে ধরবে।

পোস্টটি খুবই আন্তরিকভাবে লেখা হয়েছিল, যেখানে তাদের প্রথম পরিচয়ের কথা, সম্পর্কের বিভিন্ন পর্যায়, বিয়ের পর জীবনের অটুট বন্ধন এবং ১০ বছরের সুখী সম্পর্কের বিবরণ ছিল। সিমি সেই পোস্টে উল্লেখ করেছিলেন যে, ভালোবাসা কেবল মিষ্টি কথায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং কঠিন পরিস্থিতিতে একে অপরকে সমর্থন করে ও সহানুভূতির মাধ্যমে জীবনকে সুন্দর করে তোলে।

পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। হাজার হাজার মানুষ তাদের গল্প পড়তে শুরু করে এবং মন্তব্য করতে থাকে। অনেকে তাদেরকে স্তুতি জানায়, অনেকেই তাদের সম্পর্কের মধ্যে নিজেদের জীবনকথা খুঁজে পায়। সিমি ও রোহিতের গল্প অনেকের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে।

ফেইসবুকে তাদের প্রেমের গল্প শেয়ার করার পর, তারা বুঝতে পারে যে ভালোবাসা কেবল নিজেদের জন্য নয়, বরং অন্যদের জীবনেও আলো ফেলে। তাদের গল্প একটি প্রমাণ যে প্রেম, পারস্পরিক বোঝাপড়া, এবং সহযোগিতার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক সফল ও সুন্দর হতে পারে।

এইভাবে, রোহিত ও সিমির প্রেমের গল্প তাদের নিজেদের জীবনে সফলতা এনে দেয়নি, বরং আরো অনেকের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান তৈরি করেছে। তাদের ১০ বছরের ভালোবাসার অধ্যায় একটি সোনালী উদাহরণ হয়ে উঠেছে, যা প্রমাণ করে যে প্রেমের শক্তি জীবনের সকল চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে পারে।

একদিন সন্ধ্যা বেলায়, গ্রামের নদীর পাড়ে এক হালকা কুয়াশা বইতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষরা জানতেন যে, নদীর পাড়ে এক ভুতুরে ...
13/09/2024

একদিন সন্ধ্যা বেলায়, গ্রামের নদীর পাড়ে এক হালকা কুয়াশা বইতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষরা জানতেন যে, নদীর পাড়ে এক ভুতুরে কাহিনী আছে, তবে বেশিরভাগই তা অগ্রাহ্য করতো। কিন্তু আজ, রাতে যখন চাঁদ আকাশে পূর্ণিমার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছিল, তখন এমন কিছু ঘটল যা সকলের বিশ্বাস পাল্টে দিলো।

মোহন নামের এক তরুণ, যিনি বরাবরই প্রেতাত্মা ও রহস্যের প্রতি আগ্রহী ছিলেন, নদীর পাড়ে এসে বসে পড়লেন। তাঁর হাতে একটি পুরনো বই ছিল, যা তার দাদার কাছ থেকে পাওয়া। বইটি ছিল প্রাচীন লোককাহিনীর সংগ্রহ, যেখানে নদীর পাড়ের এক পুরনো বাড়ির কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। কথিত ছিল যে, সেই বাড়ির ভেতরে একটি প্রেত আত্মা বাস করতো, যে শুধুমাত্র পূর্ণিমার রাতে এসে হাজির হতো।

মোহন নদীর সান্নিধ্যে বসে, বইয়ের পাতায় চোখ রেখে পড়তে লাগলেন। হঠাৎ করে, তিনি অনুভব করলেন যে, বাতাসে একটি অদ্ভুত ঠান্ডা ভাব চলে এসেছে। মৃদু কেঁপে উঠে তার শরীর। বইয়ের পাতায় এক বিশেষ অংশে চোখ পড়তেই, তিনি লক্ষ্য করলেন নদীর পাড়ে একটি নিঃশব্দ মূর্তি দাঁড়িয়ে রয়েছে। মূর্তিটি অদ্ভুতভাবে ঝাপসা এবং অনিশ্চিত ছিল।

মোহন সাহসিকতা প্রদর্শন করে, মূর্তির দিকে এগিয়ে গেলেন। তাতে একটি হালকা সুরে গান শুনতে পেলেন, যা নদীর গর্জনের সাথে মিলে যাচ্ছিল। মূর্তিটি আস্তে আস্তে স্পষ্ট হতে শুরু করলো—এটি একটি যুবতী নারীর প্রতিচ্ছবি। তার চোখে ছিল এক অপরিসীম দুঃখ এবং কান্নার চিহ্ন।

“তুমি কে?” মোহন জিজ্ঞেস করলেন।

নারীটি মৃদু কণ্ঠে বললেন, “আমি নদীর প্রহরী। এই নদীর জল আমার শোকার্থী। আমার আত্মা এখানেই আবদ্ধ, কারণ আমি জীবনে এমন এক ভুল করেছি যা ক্ষমা করা সম্ভব নয়। প্রতি পূর্ণিমায় আমি এখানে আসি, কিন্তু কেবল একজন সদয় হৃদয়ের মানুষই আমাকে মুক্তি দিতে পারে।”

মোহন বুঝতে পারলেন যে, এই নারী একটি আধ্যাত্মিক মুক্তির অপেক্ষায় ছিলেন। তিনি দ্রুত তার বই খুলে কিছু মন্ত্র পড়লেন, যা তার দাদার পরামর্শ অনুযায়ী, প্রেত আত্মার মুক্তির জন্য উপযুক্ত।

মন্ত্র পড়ার পর, নারীর আকার ধীরে ধীরে মিলিয়ে যেতে লাগলো। চাঁদের আলোতে তার কান্নার সুর ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে আসছিল। অবশেষে, সে নীরব হয়ে গেল এবং নদীর শান্ত জল তার বিদায়ের সাক্ষী হলো।

মোহন মুচকি হাসলেন, কারণ তিনি জানতেন যে, আজকের রাতটি ইতিহাসের একটি অংশ হয়ে থাকবে। নদীর পাড়ের ভুতুরে কাহিনী অবশেষে সমাপ্ত হলো, এবং গ্রামের মানুষদের কাছে এটি শুধু একটি পুরনো গল্প নয়, বরং সত্যি হয়ে উঠল।












#ভুতেরগল্প
#ভূতেরহাস্যকরগল্প
#ভূতুরেকাহিনি

রাহুল ছোট্ট গ্রাম লালপুরে বড় হচ্ছিল। তার গ্রাম, যা রাজধানী থেকে অনেক দূরে অবস্থিত, তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহ্যবাহী...
13/09/2024

রাহুল ছোট্ট গ্রাম লালপুরে বড় হচ্ছিল। তার গ্রাম, যা রাজধানী থেকে অনেক দূরে অবস্থিত, তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রার জন্য পরিচিত। গ্রামের জীবন ধীরে ধীরে চলে, প্রতিটি দিন নতুন কিছু শেখার সুযোগ দেয়। রাহুলের শখ ছিল ছবি তোলা এবং ভিডিও করা। তার এই শখের কারণে, তিনি প্রায়ই গ্রামের চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা ক্যামেরায় ধারণ করতেন।

একদিন, রাহুল একটি বিশেষ উদ্যোগ নিলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন তার গ্রামকে বৃহত্তর বিশ্বে পরিচিত করার জন্য একটি ভিডিও তৈরি করবেন। ভিডিওতে, তিনি গ্রামটির দৈনন্দিন জীবন, উৎসব, এবং ঐতিহ্য তুলে ধরার পরিকল্পনা করলেন। তিনি গ্রামের মাঠে ঘুরে বেড়ালেন, লোকজ সঙ্গীত এবং নৃত্য ধারণ করলেন, এবং গ্রামের বড়দের সাথে কথা বললেন। ভিডিওটি তৈরির সময়, তিনি গ্রামের ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং কর্মশালাও তুলে ধরলেন।

ভিডিওটি সম্পন্ন হওয়ার পর, রাহুল তা ফেইসবুকে আপলোড করলেন। প্রথমে, ভিডিওটি তার পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার হলো। কিন্তু তারপরও, ধীরে ধীরে ভিডিওটি আরও বেশি মানুষের নজর কাড়ল। তাঁর বন্ধুদের মাধ্যমে ভিডিওটি অন্য গ্রুপে এবং পেজে শেয়ার হতে লাগলো।

ভিডিওটি বিভিন্ন গ্রুপ এবং পেজে শেয়ার হওয়ার সাথে সাথে, মানুষের মধ্যে উৎসাহ দেখা দিল। অনেকেই কমেন্ট করে বলল, “গ্রামের এমন সৌন্দর্য আগে কখনো দেখিনি!” এবং “এমন সুন্দর জীবনযাত্রা আমাদের সবাইকে নতুন করে ভাবতে শেখাল।”

কিছুদিনের মধ্যে, ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে গেল। দেশের বিভিন্ন কোণ থেকে লোকেরা ভিডিওটি দেখতে লাগল এবং লালপুর গ্রামের প্রশংসা করতে শুরু করল। সংবাদপত্র এবং অনলাইন মিডিয়া ভিডিওটির ওপর প্রতিবেদন তৈরি করল। একাধিক ব্লগার এবং ইনফ্লুয়েন্সারও ভিডিওটির প্রশংসা করে পোস্ট করলেন।

গ্রামবাসীরা রাহুলের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ ছিল। তারা অনুভব করেছিল যে তাদের গ্রাম, যা এতদিন সবার অজানা ছিল, এখন একটি নতুন পরিচিতি পেয়েছে। তারা বিভিন্ন মিডিয়া আউটলেটের সাথে সাক্ষাৎকার দিল এবং তাদের গ্রাম সম্পর্কে আরও কিছু জানালো। রাহুলও আনন্দিত ছিল যে তার গ্রাম এতদূর পৌঁছেছে এবং গ্রামবাসীদের জীবনকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পেরেছে।

এই অভিজ্ঞতা রাহুলকে আরো নতুন উদ্যোগ নিতে উৎসাহিত করল। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন যে তিনি তার গ্রাম এবং দেশের অন্যান্য ছোট ছোট গ্রাম নিয়ে আরও ভিডিও তৈরি করবেন। রাহুলের কাজ শুধু তার গ্রামকে পরিচিত করানোই নয়, বরং অন্যান্য ছোট গ্রামগুলোকে সবার সামনে তুলে ধরা ছিল, যা সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে সম্ভব হলো। তার উদ্যোগ গ্রামের মানুষের জীবনকে নতুন মাত্রা দিলো এবং গ্রামবাসীরা তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে গর্বের সাথে বিশ্বকে দেখাতে সক্ষম হলো।












ভুতের হস্যকার কাহিনিঃ-ভূতের কাহিনিগুলো সাধারণত আমাদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু কিছু ভূতের কাহিনি আছে যেগুলো ম...
13/09/2024

ভুতের হস্যকার কাহিনিঃ-

ভূতের কাহিনিগুলো সাধারণত আমাদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু কিছু ভূতের কাহিনি আছে যেগুলো মজারও হতে পারে। আসুন, একটি হাস্যকর ভূতের কাহিনি শুনি:

একদিন এক গ্রামে এক অদ্ভুত ভূত উপস্থিত হলো। সে ভূতটি এতই অদ্ভুত যে, মানুষের আতঙ্কের বদলে তারা হাসির খোরাক পেলো। ভূতটি দিনে রাতে মাঝে মাঝে ঘুরে বেড়াতো এবং সর্বদা কিছু হাস্যকর কাণ্ড ঘটাতো।

একদিন গ্রামের এক চাষি তার ক্ষেত থেকে ঘরে ফিরছিল। ভূতটি তাকে দেখতে পেয়ে তার পিছনে পিছনে চলতে লাগলো। কিন্তু ভূতটির সমস্যা ছিল, সে একেবারেই দাঁড়িয়ে থাকতে পারতো না। তার সব সময় পা কাঁপতো। তাই, সে দাঁড়িয়ে থাকতে না পেরে, চাষির পিছনে পিছনে হোঁচট খেতে খেতে চলতে লাগলো।

চাষি ভাবলো, "এহ! আমার পেছনে কেউ নাকি আছে!" কিন্তু ঘুরে দেখার পর কিছু দেখতে পেল না। সে আবার চলতে লাগলো। ভূতটি আবারও পেছনে পিছনে হোঁচট খেতে লাগলো।

শেষে চাষি মনে করলো, "ভূত হলেও এতবড় দুঃখের ভূত। নিশ্চয় কোনো কাজে আমার সাহায্য করতে এসেছে।" তাই সে ভূতকে বাড়িতে নিয়ে গেলো।

বাড়িতে এসে চাষি ভেবেছিলো, ভূতকে খাওয়ানো উচিত। সে ভূতের জন্য কিছু খিচুড়ি রান্না করল। ভূতটি খিচুড়ি খেতে খেতে খুবই খুশি হল, কিন্তু কিভাবে খেতে হয় সে জানতো না।

তাই, সে খিচুড়ি হাতে নিয়ে প্রথমে সেটি নিজের মাথায় ঢাললো, তারপর এক হাত দিয়ে খাওয়া শুরু করলো। চাষি আর তার পরিবারের সদস্যরা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।

শেষ পর্যন্ত, ভূতটি নিজেই বুঝতে পারলো যে, তার এই কাণ্ডকারখানা মানুষদের হাসির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে আরেকটি হাস্যকর কাণ্ড করল—সে তার মাথায় কৌটো লাগিয়ে ঘুরতে লাগলো।

গ্রামের মানুষজন দেখে মনে করলো, ভূতটি আসলে খুবই মজার এবং তাদের আনন্দ দিতে আসছে। তাই তারা ভূতটিকে ভালোবাসা আর হাসি দিয়ে খুশি করলো।

এই কাহিনির মাধ্যমে, এক অদ্ভুত ভূত, যিনি প্রথমদিকে আতঙ্কের কারণ মনে হতো, হাস্যরসের উৎস হয়ে উঠলো।

মজার বিষয় হলো, ভূতটির কাহিনি গ্রামে এক নতুন রীতি সৃষ্টি করলো—হাসির রীতি। আর সেখান থেকে জন্ম নিলো হাসির উৎসব, যা প্রতি বছর উৎসবের রূপে পালিত হতে লাগলো।












#ভুতেরগল্প
#ভূতেরহাস্যকরগল্প
#ভূতুরেকাহিনি

রাহুল আর সঞ্জয় নামের দুই বন্ধুর স্কুল জীবনের হাস্যকর গল্পঃ-রাহুল আর সঞ্জয়। তারা দুইজনেই একসঙ্গে অনেক মজার ঘটনা ঘটিয়েছে। ...
12/09/2024

রাহুল আর সঞ্জয় নামের দুই বন্ধুর স্কুল জীবনের হাস্যকর গল্পঃ-
রাহুল আর সঞ্জয়। তারা দুইজনেই একসঙ্গে অনেক মজার ঘটনা ঘটিয়েছে। একবার স্কুলে ছিল বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেদিন স্কুলের সবাই মঞ্চে উঠেছিল বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য। রাহুল আর সঞ্জয়ও ভাবল, তারা একটা স্কিট করবে। কিন্তু তারা কী করবে সেটা নিয়ে ঠিক মতামত পারলো না।

শেষ পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত নিল, একটি পাগলা বিজ্ঞানী আর তার দুঃস্বপ্নের আবিষ্কারের গল্প করবে। সঞ্জয় বিজ্ঞানীর রোলে আর রাহুল তার পাগলাপনার সঙ্গী হিসেবে অভিনয় করবে। তবে, স্কিটের পরিকল্পনা অনুযায়ী সঞ্জয়কে একটি বিশেষ ড্রেস পরতে হবে—যার মধ্যে একটি বড় পাগড়ি, একজোড়া অদ্ভুত গ্লাস, এবং একটি পাগলা কোট ছিল।

স্কিটের দিন, সঞ্জয় মঞ্চে ওঠার আগে পাগড়ি আর গ্লাসগুলো ঠিকভাবে পরেছিল। কিন্তু, পর্দার পিছনে সঞ্জয় ভুল করে সেকেন্ডারি গ্লাসের সাথে তার পাগড়ি গুলিয়ে ফেলেছিল। ফলে, সঞ্জয়ের পাগড়ি যখন মঞ্চে উঠল, সেটা ছিল একটা বিশাল কার্টুন পাগড়ি যা একেবারে অদ্ভুত লাগছিল।

তবে, স্কিটের শুরুতেই সঞ্জয় গম্ভীর মুখ করে বক্তৃতা দিতে শুরু করল, আর পাগড়ির অবস্থান দেখে রাহুল হাসি থামাতে পারছিল না। মঞ্চে দাঁড়িয়ে সঞ্জয় তার স্কিটের সংলাপ বলছিল আর তার পাগড়ির অবস্থা দেখে সবাই হেসে ফেলছিল। সঞ্জয়ের পাগড়ি মাঝে মাঝে চোখে পড়ে যাচ্ছে, আর সঞ্জয় বারবার চেষ্টা করছিল পাগড়ি ঠিকভাবে রাখতে। কিন্তু, প্রতি বার পাগড়ি আবার মোচড়ানো অবস্থায় ফিরে আসছিল।

স্কিট শেষে, পুরো স্কুল মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে হাসি থামাতে পারছিল না। সঞ্জয় নিজের দোষের জন্য রাহুলকে সঠিকভাবে মাফ চাইল, কিন্তু রাহুল সেই দিন তাকে "পাগলা বিজ্ঞানী" উপাধি দিল।

এভাবে, তাদের জীবনের একটা মজার স্মৃতি হয়ে রইলো। এখনো মাঝে মাঝে তারা সেই দিনটাকে মনে করে হাসি থামাতে পারে না।








একই প্রেমে দুই বান্ধবীনিনা আর সারা দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদিন, তারা সিদ্ধান্ত নিল যে, তারা নিজেদের জীবনের সেরা পুরস্কার, অর...
11/09/2024

একই প্রেমে দুই বান্ধবী

নিনা আর সারা দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। একদিন, তারা সিদ্ধান্ত নিল যে, তারা নিজেদের জীবনের সেরা পুরস্কার, অর্থাৎ প্রেমিক, খুঁজবে। কিন্তু সমস্যা হলো, তারা দুজনই একদম একই ধরনের ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে গেল। ছেলেটির নাম ছিল রনি।

নিনা আর সারা প্রতিদিনই একে অপরকে বলতো, "রনি কত চমৎকার!" কিন্তু কেউই জানতো না যে, অন্যজনও একই কথা বলছে।

একদিন, দুই বান্ধবীকে একসাথে দেখা গেল একটি ক্যাফেতে, যেখানে রনি কাজ করতো। সারা ভাবলো, এই সুযোগে সে রনির কাছে যাবে এবং নিজেকে উপস্থাপন করবে। কিন্তু নিনা আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল।

নিনা: "ওহ, সারা! তুমি এখানে? কি মজার ব্যাপার!"

সারা: "হ্যা, আমি তো ভাবছিলাম, তুমি কীভাবে জানলে যে আমি এখানে আসব?"

নিনা: "আমি তো তোমার সাথে দেখা করতে এসেছি। দেখি, রনি তো কেমন!"

কিছু সময় পর, রনি তাদের কাছে এসে বললো, "আপনারা দুজনই কি এই মিষ্টি কফি খাবেন?"

নিনা ও সারা একসাথে বলে উঠলো, "অবশ্যই, আমরা তোমার সাথে চা-ও চাই!"

রনি: "ওহ, আসলে আমি এখানে শুধু কাজ করতে এসেছি, এটা আপনারা দুজনের জন্য নয়।"

নিনা আর সারা অবাক হয়ে গেল। রনি আরও বললো, "আমরা তো বন্ধু।"

এটা শুনে, দুই বান্ধবী একে অপরকে দেখে হাসি শুরু করলো। তারপর তারা ঠিক করলো, তারা দুজনেই রনির সাথে বন্ধু হিসেবে থাকবে এবং প্রেমের জন্য পরস্পরকে সাহায্য করবে। তারা মিলেই সিদ্ধান্ত নিলো যে, আসলে তারা নিজেদের মধ্যে কিচ্ছু ভাগাভাগি করার জন্য একে অপরকে ভালোবাসে।

অবশেষে, দুই বান্ধবী হাসতে হাসতে বললো, "আমরা তো প্রেমের নামে কোনো ঝামেলায় পড়বো না। বরং আমরা একে অপরকে সমর্থন করে যাবো!"

আর রনি? সে তাদের হাসির অংশীদার হয়ে গেলো, এবং সবশেষে বললো, "যেমন ভালোবাসা, তেমন বন্ধু – এটাই তো আসল কথা!"

এভাবে দুই বান্ধবী তাদের বন্ধুত্ব ও প্রেমের দুনিয়া নিয়ে মজা করলো। হাসির বিষয় হলো, তারা বুঝে গেল যে, সঠিক প্রেমের চেয়ে বন্ধুত্বের মূল্য অনেক বেশি।









11/09/2024

একদিন, আমির এবং রাজু দুই বন্ধু একটা পার্কে বসে ছিল। আমির খুব চিন্তিত মনে হচ্ছিল।

আমির: "রাজু, আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না, তুমি কি আমাকে সাহায্য করবে?"

রাজু: "অবশ্যই! কি সিদ্ধান্ত?"

আমির: "আমি ভাবছি, পিৎজা খাবো না বুর্গার?"

রাজু: "তাহলে কি সমস্যা?"

আমির: "পিৎজা কিনলে আমি ভাবি বুর্গার কেনা উচিত ছিল। আর বুর্গার কিনলে আমি ভাবি পিৎজা কেনা উচিত ছিল।"

রাজু: "তাহলে তুমি কি করলে?"

আমির: "আমার সিদ্ধান্ত হলো, আমি কিছুই কিনবো না।"

রাজু: "তাহলে তুমি কি খাবে?"

আমির: "ভেবে দেখছি, হয়তো কিছু চিন্তা!"

রাজু: "হাহাহা! তুমি কি এত চিন্তা করো?"

আমির: "হ্যাঁ, কারণ চিন্তা খাওয়ার ক্ষেত্রে আমি কেবল সেরা!"

এমন এমন হাসির গল্প পেতে পেজটিতে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে পাশে থাকুন।

07/09/2024

নদীর কাহিনী

একটি ছোট্ট গ্রামে এক নদী বয়ে চলত। এই নদীর নাম ছিলো "নদীকা"। নদীকা ছিল সবুজ-শ্যামলা গাছপালা এবং ফুলের সমাহারে পরিপূর্ণ। গ্রামের মানুষরা প্রতিদিন নদীর জল ব্যবহার করত, আর নদীও তাদের সেবা করতে পছন্দ করত।

একদিন, গ্রামের শিশুদের মধ্যে এক ছোট্ট মেয়ে ছিল, নাম তার রূপা। রূপা নদীর পাড়ে খেলা করত এবং নদীকে নিজের বন্ধু মনে করত। সে সবসময় নদীর জল পরীক্ষা করত এবং নদীর পাড়ে বসে গল্প শুনতে পছন্দ করত।

একদিন, গ্রামের দিকে একটি বড় ঝড় আসল। ঝড়ের তাণ্ডবে নদীর জল বেড়ে গেল এবং নদীকা তীব্র হয়ে উঠল। গ্রামের মানুষেরা চিন্তিত হয়ে পড়ল, কারণ নদীর পানি গ্রাম পেরিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। রূপা নদীর পাড়ে গিয়ে দেখল নদী খুবই উদ্বিগ্ন। সে নদীকে বলল, “আমি জানি তুমি আমাদের সাহায্য করতে পারবে। তুমি আমাদের রক্ষা করতে পার।”

নদীকা রূপার কথায় সাড়া দিয়ে বলল, “আমি চেষ্টা করব। কিন্তু আমি একা এটা করতে পারব না। তুমি আমার পাশে থাকলে আমি আরও শক্তি পাবো।”

রূপা নদীর পাশে বসে, তার প্রার্থনা ও আশীর্বাদ দিয়ে নদীকে সাহায্য করল। সে নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে নানান গান গাইছিল যাতে নদী শান্ত হয়। ধীরে ধীরে নদী শান্ত হয়ে গেল এবং ঝড়ের তাণ্ডব থেকে গ্রাম রক্ষা পেল।

গ্রামের লোকেরা রূপা এবং নদীকা’র সাহসিকতা ও বন্ধুত্বের প্রশংসা করল। রূপা জানিয়ে দিল যে নদীকা শুধুই এক নদী নয়, বরং একটি বন্ধু, যা তাদের জীবনকে সুন্দর ও নিরাপদ করে রেখেছে।

সেই দিন থেকে, নদীকা গ্রামে আরও ভালভাবে চলতে লাগল, আর রূপা নদীর সঙ্গে প্রতিদিন কথা বলত। তারা একে অপরের সহায়তায় আনন্দ ও শান্তির জীবন কাটাতে লাগল।

এভাবেই, নদীকা ও রূপার বন্ধুত্ব একটি কাহিনীতে পরিণত হলো যা গ্রামবাসীদের মাঝে সবসময় একটি সুখী স্মৃতি হিসেবে থেকে গেল।

এই রকম নতুন নতুন “গল্প” বা নতুন নতুন স্টোরি পেতে পেজটি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। with Masum

21/06/2022
21/06/2022

Address

Thakurgaon
Ruhea
5103

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sompa with Masum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sompa with Masum:

Share


Other Ruhea media companies

Show All