Jobayer

Jobayer Hi There, i'm Professional digital marketer and SEO Learner.
✅ Profile 👇
www.facebook.com/jobayer.int

31/12/2024

*****
সফলতা এমন একটি ইতিহাস, যেটি কখনও বলে আসে না
🟢🟢🟢

11/12/2024

পৃথিবীতে এত ভাল মানু্‌ষ নেই,
যে নিজে থেকে আপনাকে নক করে,
আপনার উপকার করতে চাইবে 🤔

04/12/2024

যারা নিজের দেশ ও মানুষের জন্য যেগুলো কল্যানকর এবং ভালো সিদ্ধান্ত, সেগুলোকে নিয়ে মজা করে হাহা রিয়েক্ট দেয় অথবা এখন যারা ক্ষমতার জন্য ইসকন কে সঙ্গ দিচ্ছেন।
আমি নিশ্চিত ইমাম মাহদীর যুগে তারাই ক্ষমতার জন্য দাজ্জালের সঙ্গী হবেন এবং বর্তমান সময়ের সেরা রাজাকার !!

এই ২ জন কোন নেতার পিছে ঘুরে নাই, কারো পা চাটতে যাইনি, নিজ যোগ্যতায় নেতা হয়েছেন।এ থেকে একটু শিক্ষা নেওয়া উচিত। নেতার কথায়...
08/08/2024

এই ২ জন কোন নেতার পিছে ঘুরে নাই, কারো পা চাটতে যাইনি, নিজ যোগ্যতায় নেতা হয়েছেন।
এ থেকে একটু শিক্ষা নেওয়া উচিত।
নেতার কথায় উঠা বসা করলে ৫ বছর বাড়িতে ঘুমাবে আর ৫ বছর হয় রাস্তায় না হয় জেলে কাটাতে হবে।
অভিনন্দন তোমাদের ভাই ♥️♥️

05/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ 💖স্বৈরাচার সরকারের পতন।
কিন্তু এতো দ্রুত দেশ ছেড়ে পালাবে সেটা জানা ছিল না 😀 এখন পাসপোর্ট বিহীন চামচাদের কি হবে !

এর থেকে ভালো মোটিভেশনাল কথা আর কিছু হতে পারে না...☺️😍🤔
15/06/2023

এর থেকে ভালো মোটিভেশনাল কথা আর কিছু হতে পারে না...☺️😍🤔

বন্ধুরা বদলায় না,,,🥰যারা বদলায় তারা বন্ধু ছিলো না। 😊🥰 :)
15/06/2023

বন্ধুরা বদলায় না,,,🥰
যারা বদলায় তারা বন্ধু ছিলো না। 😊🥰 :)

৮০,৯০ দশকের বিনোদন এখন ইতিহাস -🥀  শৈশব কত‌ই না মধুর ছিল 😍🤩🥰🙂
15/06/2023

৮০,৯০ দশকের বিনোদন এখন ইতিহাস -🥀 শৈশব কত‌ই না মধুর ছিল 😍🤩🥰🙂

কোটি টাকার চেয়ে ও আনন্দের ছিলো ☺️----যদি পুকুর পাড়ে একটা ডিম কুড়িয়ে পাওয়া যেতো,,,,শৈশব 🥰😊 :)
09/06/2023

কোটি টাকার চেয়ে ও আনন্দের ছিলো ☺️----যদি পুকুর পাড়ে একটা ডিম কুড়িয়ে পাওয়া যেতো,,,,শৈশব 🥰😊 :)

05/06/2023

দুর্নীতির জন্য টাকা সংকট
টাকার জন্য ডলার সংকট
ডলারের জন্য কয়লা সংকট
কয়লার জন্য বিদ্যুৎ সংকট, এর‌ই নাম স্মাট (........)

সময় থাকলে একটু পড়বেন 🖤✨🕛 সাল ২০৮০ 🕛বিছানায় শুয়ে শুয়ে বোরিং হয়ে গেছি । বেড বক্সের উপর থেকে চশমাটা হাতরে নিলাম আর খা...
05/06/2023

সময় থাকলে একটু পড়বেন 🖤✨

🕛 সাল ২০৮০ 🕛
বিছানায় শুয়ে শুয়ে বোরিং হয়ে গেছি । বেড বক্সের উপর থেকে চশমাটা হাতরে নিলাম আর খাটের পাশ থেকে লাঠিটা নিয়ে নাতনীর ঘরে গেলাম গল্প করব বলে। গিয়ে দেখি, ল্যাপটপে কিছু একটা করছে। আমি যেতেই বলল, দাদুন তুমি ! বসো বসো। আমি টিউশনে যাবো। বসলাম ওর ঘরে। ল্যাপটপটা খোলাই ছিল। চশমা চোখে দিয়েও ভালো দেখতে পারি না। হঠাৎ মনে পড়ল আজ কত যুগ ধরে ফেসবুকে যাই না। অথচ যে ছেলেটা না এখনকার বুড়োটা একসময় দিন রাত ফেসবুকে চ্যাটিং, ছবি আপলোড দেওয়া নিয়ে ব্যাস্ত থাকতো। অনেক কষ্টে পাসওয়ার্ডটা মনে করলাম। আইডিটা লগ ইন করে দেখি ইনবক্সে ৮৬৭৮ টা ম্যাসেজ। আইডিটা চেনাই যাচ্ছে না। সব অপরিচিত লাগছে। ফ্রেন্ড সংখ্যা ছিল ৪৭৮৮ জন। কিন্তু এখন চ্যাট লিস্টে আছে ২৮ জন। বৃদ্ধ হয়ে যাওয়ায় হয়ত ওরাও আর ফেসবুক চালায় না। ইনবক্সে ঢুকতেই আমার ক্লোজ কয়েকটা ফ্রেন্ডের ম্যাসেজ। বন্ধু শরীরটা ভালো নেই। বেশিদিন হয়ত বাঁচব না। ম্যাসেজটা ছিল ৫ বছর আগে। খবর পেয়েছি ৪ বছর আগেই সে মারা গেছে। আমার বেস্টিও ৯ বছর আগে মারা গেছে। ওর সাথে চ্যাটিং গুলো পড়ে খুব ভালো লাগছিল। গ্রুপে ফ্রেন্ডদের সাথে কত মজা, আড্ডা এ সবই পড়ে আছে। ওদের অধিকাংশইই মারা গেছে। এরপর চ্যাট লিস্টের একদম শেষে পেলাম তার ম্যাসেজ। হ্যা আমার সেই পুরোনো "একতরফা" ভালোবাসা। ওর কোন খবরই জানি না। কত ভালোবাসতাম দুজন দুজনকে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে বিয়েটা হয়নি । আজ অনেক দিন পর তার কথা মনে পড়ছে। তার আইডিটায় ঢুকলাম লাস্ট পোস্ট ছিল ১৬ বছর আগে। তার নাতনীর সাথে ছবি। আরো একটু নিচে যেতে দেখলাম তার ফ্যামিলির ছবি। সে, তার স্বামী, মেয়ে, ছেলে আর নাতী- নাতনী। খুব হ্যাপি ফ্যামিলি। ওকে যেদিন শেষ দেখেছিলাম - চুলগুলো সেই রকম স্টাইল দেওয়া, পড়নে লাল শাড়ী ছিল , ভাগ্যক্রমে এখন তার ছিল অন্য। কিন্তু এখন এই ছবি গুলোতে সাদা শাড়ি পড়া, চুলগুলো সব সাদা। কিছু কিছু আবার মেহেদী দিয়ে লাল করা। হঠাৎ মোবাইলের স্ক্রীনে নিজের ছবিটা দেখলাম। হ্যা আমিও তো বুড়ো হয়ে গেছি। ও দেখলে নিশ্চয়ই বলত, বুড়ো দাদু। আচ্ছা ও কি আজও বেচে আছে ? জানি না ! ওর আইডিটায় শেয়ার করা একটা পোস্ট পেলাম। একজন ওর আইডির স্ক্রীনশট দিয়ে লিখেছে, এই দাদী গতকাল আনুমানিক বিকেল ৫ টায় হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন , উনি যেনো সর্গ লাভ করেন এই আমার পার্থনা। পোস্ট পড়েই থমকে গেলাম। পাঁচ বছর আগের পোস্ট। ও মারা গেছে তাহলে ? হায়রে !. কোথায় সেই একসাথে বাঁচবো বলে কথা দেওয়া দিনগুলো। অজান্তেই চোখের কোনে পানি এলো। এরপর পরিচিত ফ্রেন্ডদের আইডিটা দেখছিলাম। ওদের আইডিটা এখনো প্রানবন্ত। কিন্তু ওরা প্রানবন্ত না। অনেকেই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করেছে। যে ফ্রেন্ডটা রোজ নতুন নতুন সেলিফি আপলোড দিত ও ২০ বছর আগে ক্যান্সারে মারা গেছে। খবর শুনে দেখতে গেছিলাম। মজার মজার জোক্স পোস্ট করা ফ্রেন্ডটার খবর জানি না। লেখক ফ্রেন্ডটা ৮ বছর আগেও একটা পোস্ট দিয়েছে ওর ছেলে ওকে বৃদ্ধা আশ্রমে ফেলে এসেছে এই নিয়ে। ওর সাথে যোগাযোগ নেই। এরপর আমার আইডিটায় গেলাম। এত ট্যাগের ভিড়ে নিজের শেষ পোস্টটা পাচ্ছিলাম না। এইতো অনেক কষ্ট খুঁজে পেয়েছি ৩৩ বছর আগে আমার স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে গেছিলাম। সেই খানকার কয়েকটা পিক। আরো প্রিভিয়াস পোস্টগুলো পড়ে কখনো হাসলাম। কখনো কাঁদলাম।
হঠাৎ নাতনী ডাক দিল দাদু আমি রেডি। টিউশনে যাব। ল্যাপটপ দাও।
আমি: ল্যাপটপ নিয়ে টিউশনে যাবি?
নাতনী: আরে তুমি আদি যুগের মানুষ বোঝো না? আমরা তো ভার্চুয়াল ক্লাস করি।
আমি: ওহ! তা বই খাতা লাগে না?
নাতনী: ধূর! কি বল? ক্লাস করতে বই খাতা লাগে?
আমি: ওহ! লাগে না?
নাতনী: তোমাদের সময় লাগতো?
আমি: হ্যা লাগতো তো। তবে তখন আমরা বইয়ে পড়তাম দেশে ভার্চুয়াল ক্লাস হবে।
নাতনী: হা হা হা। টিউশনে খাতা - কলম লাগতো! দারুন ফানি! আচ্ছা আমি যাই টিউশন শেষে তোমাদের কালের গল্প শুনবো।
হ্যা এখনকার আধুনিক আমরা ২০৮০ সালের আদিম আমরা। আমাদেরও ওই যুগের ছেলে মেয়েরা আদি কালের মানুষ বলবে।

"জানিনাা ২০৮০ সাল পর্যন্ত বাঁচবো কি না ! 😅
যদি বেঁচে থাকি তাহলে টাইমলাইন এ এসে লেখাটা আরো একবারের জন্য পড়বো 🙂❤️, আর এই সুন্দর দিনগুলোর কথা মনে করবো"।

মাদ্রাসার ঐ "জাতীয় মাছ পাঙ্গাশ" উত্তর দেওয়া কিউট পিচ্চির ভিডিওটা খুব মজার, সন্দেহ নাই।বাট আমার খুব ইচ্ছা করতেসিলো, ঐ ভ...
28/05/2023

মাদ্রাসার ঐ "জাতীয় মাছ পাঙ্গাশ" উত্তর দেওয়া কিউট পিচ্চির ভিডিওটা খুব মজার, সন্দেহ নাই।

বাট আমার খুব ইচ্ছা করতেসিলো, ঐ ভিডিওটা আমি ইউনিভার্সিটি আর কলেজের কিছু টিচারকে পাঠাইয়া বলি, দেখেন, একটা মাদ্রাসার শিক্ষকের কাছে শেখেন, শিক্ষকতা জিনিসটা কেমন, শিক্ষক কেমনে হতে হয়।

এখানে মজার চেয়েও বড় একটা বিষয় আছে, যেটা মিস করে যাওয়া উচিত না।

পিচ্চিটা তিনটা প্রশ্নেরই ভুল উত্তর দিয়েছে। জাতীয় ফলের নাম বলেছে আঙ্গুর ফল। জাতীয় মাছের নাম বলেছে পাঙ্গাস। আর জাতীয় ফুলের নাম বলেছে গাঙ্গের ফুল।

মজার ব্যাপার হলো, ছেলেটার উল্টাপাল্টা উত্তর শুনে ঐ টিচারটা একবারের জন্যও বকে নাই। একবারের জন্যও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে নাই। একবারের জন্যও বাচ্চাটারে অন্য সবার সামনে ছোট করে নাই। জাস্ট ঠিক উত্তরটা বলে দিয়েছে, দিয়ে আবার প্রশ্ন করেছে।

ভুল উত্তর শুনে একবারের জন্যও শিক্ষকটা বলে নাই, তুই তো কিছুই পারিস নাই। তোরে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। ফলে, ঐ পিচ্চিটা এতো এতো ভুল করার পরেও অর হাসি এতোটুকু কমে নাই। কনফিডেন্স এতোটুকু কমে নাই। সে পারুক বা না পারুক, হাসতে হাসতে কথা বলতে পেরেছে শিক্ষকের সাথে।

যে জিনিসটা আমরা, ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা পারি না।

হাসতে হাসতে ভাইবা দেওয়া এইখানে লিটারালি একটা ক্রাইম, ভুল উত্তর তো দূরের কথা, এমনকি ঠিক উত্তর দিলেও অনেক সময় আমাদের শিক্ষকরা উত্তর নেন না, আরো উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করে সবার সামনে স্টুডেন্টদের লো ফিল করানোর চেষ্টা বাংলাদেশের কম বেশি সব ইউনিভার্সিটিতেই আছে, বিশ্বাস না হয়, জিগাইয়া দেইখেন।

ইউনিভার্সিটিতে আপনার সবকিছুর অধিকার আছে, খালি ভুল করার অধিকারটা নাই। এইখানে পান থেকে চুন খসলে আপনাকে বকাবকি করা হবে, আপনাকে অপমান করা হবে, এমনকি আপনাকে দেখে নেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হবে।

এবার বুঝতেসেন, ইউনিভার্সিটির পোলাপাইনের কনফিডেন্স কেন এতো লো থাকে? কেন একটু কিছু হলেই এরা ঝুলে পড়ে? এইটা একদিনে হয় না। বরং দিনে দিনে আয়োজন করে, সবাই মিলে এখানে পোলাপাইনের কনফিডেন্স ধ্বংস করে দেওয়া হয়, মাথায় ঢুকাইয়া দেওয়া হয়, তুমি আসলে কিচ্ছু পারো না।

ভিডিওর ঐ মাদ্রাসার শিক্ষক যে শুরুতে বললেন, কেমন আছেন? সকালে খাইছেননি?
এই যে ভিডিও, এইটা দেখে আপনাদের মজা লাগসে, আর আমার লাগসে কষ্ট। এই বাচ্চা ছেলেটা যে ভুল উত্তর দিয়েও হাসতে পারতেসে, ঐ হাসিটা আমি বা আমরা এমনকি ঠিক উত্তর দিয়েও কোনদিন হাসতে পারি না, জানেন? বিরাট বিরাট ডিগ্রি, বিরাট বিরাট গবেষক, বিরাট বিরাট টিচার, অথচ এরা আপনাকে কোনদিন জিগাইতে জানে না, আপনি সকালে খেয়ে ভাইবা দিতে আসছেন কি না?

আমি ঐ মাদ্রাসা শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানাই, ভালোবাসা জানাই, অভিবাদন জানাই। স্বপ্ন দেখি, একদিন বাংলাদেশের প্রতিটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা ভুল উত্তর দিয়েও শিক্ষকদের সামনে এমন করে হাসার কম্ফোর্ট আর সাহসটুকু পাবে।

আর স্টুডেন্টদেরকে ভয় আর ইনসাল্ট না কইরাও যে শেখানো যায়, পড়ানো যায়, পিচ্চি একটা বাচ্চাকেও যে আপনি করে ডাকা যায়, প্রশ্ন করার আগে সে সকালে খাইছে কি না, ভালো আছে কি না, এই প্রশ্নগুলো যে করা যায়, এই ব্যাপারগুলো একজন সাধারন মাদ্রাসা শিক্ষক জানেন, অথচ আমাদের বিদেশি ডিগ্রিধারী হাই প্রোফাইল শিক্ষকরা জানেন না, এই দুঃখটা আমরা কোথায় রাখি?

-সাদিকুর রহমান খান

-সমস্ত ব্যাস্ততার গল্প যেখানে শেষ!💔
25/05/2023

-সমস্ত ব্যাস্ততার গল্প যেখানে শেষ!💔

সদ্য কেনা নতুন গাড়ীটা যখন পরিষ্কার করছিলাম তখন আমার ছয় বছরের ছেলেটা ধাতব কিছু দিয়ে গাড়ীটাতে কিছু লিখছিল । খুব শখের গাড়ী ...
24/05/2023

সদ্য কেনা নতুন গাড়ীটা যখন পরিষ্কার করছিলাম তখন আমার ছয় বছরের ছেলেটা ধাতব কিছু দিয়ে গাড়ীটাতে কিছু লিখছিল । খুব শখের গাড়ী তাই রাগ সামলাতে না পেরে লিখা অবস্হায় ছেলের হাতের উপর আঘাত করলাম । রাগের মাথায় খেয়াল করেনি যা দিয়ে আঘাত করেছি সেটা ছিল লোহার একটা পাইপ!
আমার ছোট্ট ছেলেটা হাসপাতালের বেডে শুয়ে ঘুমাচ্ছিল আর আমি ওর পাশে বসে কাঁদছি । লোহার আঘাতে চারটা আঙুল ভেঙে গেছে। আর ঠিক হবে না কখনও । আমার চোখের পানি ওর গালের উপর পড়ে ঘুম ভেঙে যায় ওর । ব্যান্ডেজ করা হাতের দিকে চেয়ে আমায় বলে 'সরি বাবা, আমি আর গাড়ীর উপর লিখব না । আমার আঙুলগুলো কি আবার ফিরে পাব-বাবা?'
বাসায় ফিরে পুরো গাড়ীটা দুমড়ে মুচড়ে ভেঙে ফেলি । তারপর ক্লান্ত হয়ে বসে পড়ি । আমার চোখ পড়ে গাড়ীর গায়ে ছেলের লিখাটার উপর-' Love u Dad ' !
পরদিন সকালে সেই হতভাগ্য বাবা আর বেঁচে নেই । ভীষণ কষ্টে আত্মহত্যা করেন। তার নিথর দেহের পাশে একটা চিরকুট পড়ে ছিল।
তাতে লিখেছিল :
'Anger & love have no limits. The choice is yours!'
#রেগে_গেলেন_তো_হেরে_গেলেন।।
আমরা এমন অনেক মানুষ আছি যারা নিজের রাগের জন্য জীবনে অনেক কিছু হারিয়ে ফেলি।
Collected

22/05/2023

দেশীয় সহজাত হয়রানীর বাইরে ভোটার আইডিতে ভুল, জন্ম নিবন্ধনে ভুল,এসবের জন্য পাসপোর্ট প্রাপ্তির জটিলতা- বাংলাদেশের ঘরে ঘরে বহমান ডিজিটাল অভিশাপ…

১০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের সমাজে সবাই বলে, "হ্যাঁ ছেলেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিজের পায়ে দ...
19/05/2023

১০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের সমাজে সবাই বলে, "হ্যাঁ ছেলেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। "
কিন্তু ৩ লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করার পর ,যেই ছেলেটা সমপরিমাণ টাকা উপার্জন করে অর্থাৎ ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের এ সমাজ বলে, ছেলেটা এখানো দাঁড়াতে পারলো না শেষ পর্যন্ত ......."ব্যবসা"??
যে ছেলেটা তার উপার্জন শুরুই করে হারাম দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে পুরস্কৃত। আর যেই ছেলেটা তার উপার্জন শুরু করে হালাল দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে তিরস্কার ক‌রে।
বর্তমান সমাজ হারামকে মূল্যায়ন করে , হালালকে নয় ।
অথচ "ইবাদত কবুলের পূর্ব শর্তই হল হালাল উপার্জন। "

Address

Mithapukur
Rangpur
5460

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jobayer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jobayer:

Videos

Share