15/02/2024
আজকে একটা বাস্তব সত্য তুলে ধরছি।
প্রেম ভালবাসা হারাম সমপর্ক আমি মানলাম মানি সারাজীবন মানবো।
ধরেন আপনি কোনো মেয়ের সাথে, বা কোনো মেয়ে আপনার সাথে, এই হারাম সমপর্কে জড়িত আছে।
এটার ফলাফল টা কি হওয়ার কথা ছিল?
অবশ্যই বিয়ে। এখন বিয়ে করতে গিয়ে ১০% ছেলেরা হাফেজ হয়ে যায়, যে সে আর এই হারামে থাকবে নাহ। অন্যদিকে ৯০% বাঙ্গালী মেয়েরা,হয়ে যায় বাপের আদর্শবান মেয়ে, সে আর এই প্রেম ভালবাসা করবে নাহ।
এখন আসেন আপনাকে কারণগুলো বলি। যতদিন পর্যন্ত কোনো বিয়ের ঘর আসবে নাহ সব ঠিকঠাক থাকবে। যখন ভাল কোনো বিয়ের ঘর আসবে তখন কে না চাইবে এই অফার লুফে না নিতে। তখন মেয়েটা তার বাবার মুখের দিকে তাকায় এটা সত্য কথা,তার পরে আরও বেশি মাথা খাটায় যে,বড়লোক,টাকা পয়সা আছে,,এই দিকে গেলে বাপের কাছে হয়ে যাবো বাপ কা বেটি,, আর পেয়ে যাবো রাজার সমরাজ্য। ৯০% মেয়ে বিয়ে করে নেয়।
এখন আপনাকে আরেক কিসিমের ১০% মেয়েদের বিষয়ে তুলে ধরি। এরা দীর্ঘ দিন একটা ছেলের সাথে প্রেম ভালবাসা করবে, করতে করতে মুড বদলাবে,, মানুষের রুচি অনেক পরিবর্তন হয় এটা আমি মানি। রুচি বদলানোর কারণ, কিছু মানুষের মাধ্যমে ব্রেইন ওয়াস,লোভ, সেটা টাকার লোভ হতে পারে, সুন্দর ছেলের লোভ ও হতে পারে। তারপর নতুন একটা ছেলে ধরবে, আবার বিয়েও করে নিবে। আরে পাগলী প্রেম করেই যদি বিয়ে করবি তাহলে আগেরটারেই বিয়ে কর।
এখন আপনাকে পরিনতিগুলো তুলে ধরি।
যেই ৯০% মেয়ে বাপের আর্দশ মেয়ে সাজতে গিয়ে বিয়েটা করে, সেখানে আসল উদ্দেশ্যে থাকে লোভ টাকা পয়সার।এদের মধ্যে ৯৯% আবার স্বামীদের কাছে এমন ভান করে জীবন এ প্রেম ভালবাসা কি বুঝেই নাহ। জীবনে একবার প্রেম মন থেকেই করুক, ঠকানোর উদ্দেশই করুর এরা জীবনে সুখী হতে পারে নাহ। এটা আমি অনেক গবেষণা করে বলতেছি। এখন আপনি আমাকে বলতে পারেন সুখী হয় নাহ কিভাবে বুঝলা তুমি,, শোনো ভাই সুখের কোনো সংগা হয় নাহ।
টাকা দিয়ে যদি সুখ কেনা যেতো তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনীর বউ তাকে ছেড়ে যেতো নাহ। মেয়েদের আশা,সখ,চাহিদার শেষ নেই। আবার এমন মেয়েও আছে যাদের জন্য লোভী মেয়েরাও নারীর সম্মানটুকু পায়।এমন মেয়েগুলা আল্লাহ সবার ভাগ্যে লিখে নাহ। অন্তত এই জেনারেশন এ ১ লাখে এমন ১ টাহ মেয়ে পাওয়া যায় তাও শিওর নাহ।
এবার আসি ওই বেশী সিয়ানা প্রেম করে ব্রেক আপ করে। আবার প্রেম করে বিয়ে করা মেয়েদের বিষয়টা বলি। হয়তো ছেলের বাপের অবস্থা দেখে তারা, নয়তো মানুষের ব্রেনওয়াশের জন্য নিজের পায়ে কুরাল মারে। এদের সারাজীবন টাই কাটে আফসোচের উপর। এটা কেউ মানুক নাহ, মানুক আমি গবেষণা করেই বলতেছি। এরা প্রচুর মাইর খায় স্বামীর হাতে।
কারণ বলি, আপনি একজনের সাথে প্রতারনা করে জিতে গেছেন। ওই ছেলেটা আপনাকে এতদিনেও চিনতে পারলো নাহ। আপনি কিভাবে এই ছেলে কে চিনবেন আপা, আপনিও প্রতারণার ফাকে পরে গেছেন। গুনি জনেরা বলতো দুনিয়ার হিসাব দুনিয়াতে হবে। হারাম, হালাল সমপর্কের হিসাব টা না হয় পরকালের জন্যই রাখলাম তুলে।
এখন এই দুই কোয়ালিটির মেয়ের হাতে ধোকা খাওয়া ২ ধরনের ছেলেরা আছে,, যারা অরিজিনাল লেজিট থেকে ধোকা খায়, তারা কখনোই আর প্রেম ভালবাসা জরায় নাহ।এক ধরনের ছেলেরা ওই প্রতারনাকারী মেয়েদেরকে ভালইবাসে নি।
এখন আপনি বলতে পারেন তাহলে ভাই কোনো মেয়ে কি সুখী হয় নাহ?
অবশ্যই হয় যেসব মেয়ের জীবনে প্রেম ভালবাসা করে নাহ, ওরাই সুখী হয়। এখন কোনো বাবা মায়েরা যদি মনে করেন মেয়ে ফোন চালায় কিন্তু এগুলা করে নাহ ওইসব বাবা মা হয়তো জানে নাহ খাটি মধু থেকে তাদের মেয়ে চিনি হয়ে গিয়েছে।খাটি মধু পিপড়া খায় নাহ। কিন্তু চিনি প্রচুর পরিমানে খায়। এই যে সুখী হয় এই বোনেরা কেমন ভাবে তাদের জীবনটা চালায় ভেবে দেখুন। তারা স্বামীর মার খেলেও সুখী।তাদের আফসোস করার প্রয়োজন নেই।আপসোচের অপসন নেই।
আবার জীবনে ফেরিফাই করেছি, খুব ভালভাবেই ভেরিফাই করেছি, কারণ সবাই মিথ্যা বলে ১ম প্রেম ১ম বিয়ে করা ১৬ জনের মধ্যে ২ টি সংসার ভেঙে গেছে। ১৪ টি পরিবার সুখী,, আমার মনে হয় যে ২ টি পরিবার এর ২ জনের মধ্যে কেউ একাধিক প্রেম ভালবাসা করেও মিথ্যে বলেছে ১ম প্রেম। তবে আমি সিওর নাহ, অনুমান করে বলছি।
অবশ্যই এসব হারাম সমর্পক এরিয়ে চলতে চেষ্টা করুন। ধরেন জীবনে আপনিও এই পথের পথিক চেষ্টা করবেন যাতে আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মের কেউ যাতে এসবে নাহ যায়।
বার বার বলছি সুখের কোনো মানে নেই। ধরুন আপনি আপনার বউ এর বনাবনি ভালই, টাকা পয়সা ভাল আছে আপনার। আপনার মায়ের সাথে বনাবনিতে সমস্যা আপনি সুখী নন।
লেখক ® মো: লিটন শেখ।
শেয়ার করে দিবেন মানুষ এটা বুঝে সর্তক হতে পারে।