MJI.Jahidul Islam

MJI.Jahidul Islam Assalamu Alaikum! Welcome to the MJI.Jahidul Islam page.
(49)

01/11/2023

যা তোমার জন্য লেখা তা পাহাড়ের চূরায় থাকলেও তোমার থাকবে,আর যা তোমার জন্য লেখা হয়নি,
সেটা দুই ঠোঁটের মাঝখানে থাকলেও তোমার হবে না।

𝐕𝐞𝐢𝐥𝐥𝐞𝐬𝐬𝐧𝐞𝐬𝐬 𝐢𝐧 𝐭𝐡𝐞 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦𝐢𝐜 𝐰𝐨𝐫𝐥𝐝 𝐚𝐧𝐝 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦𝐢𝐜 𝐜𝐨𝐮𝐧𝐭𝐫𝐢𝐞𝐬: 𝐡𝐨𝐰 𝐢𝐭 𝐬𝐭𝐚𝐫𝐭𝐞𝐝রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ...
29/10/2023

𝐕𝐞𝐢𝐥𝐥𝐞𝐬𝐬𝐧𝐞𝐬𝐬 𝐢𝐧 𝐭𝐡𝐞 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦𝐢𝐜 𝐰𝐨𝐫𝐥𝐝 𝐚𝐧𝐝 𝐈𝐬𝐥𝐚𝐦𝐢𝐜 𝐜𝐨𝐮𝐧𝐭𝐫𝐢𝐞𝐬: 𝐡𝐨𝐰 𝐢𝐭 𝐬𝐭𝐚𝐫𝐭𝐞𝐝

রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর যুগ থেকে হিজরি চৌদ্দ শতাব্দীর মাঝ পর্যন্ত মুসলিম নারীরা পূর্ণ পর্দা করতো,চেহারাও ঢেকে রাখতো, শারীরিক কোন সৌন্দর্য প্রদর্শন করে পথে-ঘাটে বের হতো না। হিজরি চৌদ্দ শতাব্দীর শেষভাগে ইসলামী শাসনব্যবস্থা তথা খিলাফতের ধারা সমাপ্তির পরপরই মুসলিম সমাজে ইসলামী রীতি-নীতিতে বিকৃতি সাধনে পশ্চিমা উপনিবেশই প্রথমত প্রধান ভূমিকা রাখে। এক্ষেত্রে মিশরের নারীরাই সবার আগে চেহারা থেকে পর্দা খুলে ফেলে।

১৮২০ এর দশকে মিশরের বাদশাহ মুহাম্মাদ আলি পাশা উচ্চ শিক্ষার জন্য মুসলিম শিক্ষার্থীদের কে ফ্রান্সে পাঠাতে থাকে। সেসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক শিক্ষার্থীর নাম ছিল রেফায়া তাহতাবী। সে শিক্ষাগ্রহন শেষে মিসরে ফিরে আসার পর নারীদের চেহারা থেকে পর্দা খুলে ফেলার জন্য আন্দোলন শুরু করলো। রেফায়া তাহতাবীর পর মারকাস ফাহমী নামক এক খ্রিস্টান লেখক এ আন্দোলন অব্যাহত রাখলো। সে “আল-মারআতু ফিশ-শারকী” নামে একটি বই লিখলো, যে বইতে সে নারীদেরকে পর্দা থেকে বেরিয়ে আসার এবং পুরুষ-নারীর অবাধ বিচরনের প্রতি ব্যাপক উৎসাহ যোগালো।

মিসরের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আহমাদ লুতফী সাইয়্যেদই সর্বপ্রথম ব্যক্তি, যে মিসরীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় সহশিক্ষার আবির্ভাব ঘটায়। আহমাদ লুতফী সাইয়্যেদের পর ত্বহা হুসাইন আর কাসিম আমিন নামের দুই ব্যক্তি এ আন্দোলনে প্রাণ সঞ্চার করে।
কুর্দী বংশোদ্ভূত পশ্চিমী সংস্কৃতি প্রভাবান্বিত কাসিম আমিন বেগ পর্দার বিরুদ্ধে ১৯০১ সালে তো এ ব্যাপারে “তাহরিরুল মারআহ” (নারীর মুক্তি) আর “আল-মারআতুল জাদিদাহ” (আধুনিক নারী) নামের দুটো বইও লিখে ফেলে। কাসিম আমিনের বই দুটো পড়ে সাদ যাগলুল আর আহদম যাগলুল খুবই প্রভাবিত হল। তারা দুজনও পর্দাহীনতার এ আন্দোলনকে সফল করতে উঠেপড়ে লাগলো।
পরে কায়রোতে শারাবীর নেতৃত্বে নারী স্বাধীনতা আন্দোলন নতুন রূপে আবির্ভূত হয়, যে আন্দোলনের একমাত্র লক্ষ্য ছিল মুসলিম নারীদের চেহারা থেকে পর্দা হটানো। নারী স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম সমাবেশ ১৯২০ সালে মিসরের মুরকাসায় অনুষ্ঠিত হয়। হুদা শারাবীই ছিল মিসরের সর্বপ্রথম নারী, যে কিনা পর্দাশীলা মুসলিম নারীদের শরীর থেকে পর্দা ছিনিয়ে নেওয়ার দুঃসাহস করেছিলো।
অবশেষে সাদ যাগলুল ব্রিটেন থেকে ফিরে আসার দিন ঘনিয়ে এলো। তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য বিমান বন্দরে দুটো বড় তাঁবু স্থাপন করা হল। একটিতে ছিল পুরুষ, অপরটিতে নারী। সাদ যাগলুল বিমান থেকে নেমে সোজা নারীদের তাবুর দিকে চললো, যে তাঁবু পর্দাশীনা বহু নারীর উপস্থিতে ভরপুর ছিল। সে তাঁবুতে প্রবেশ করা মাত্রই হুদা শারাবী তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনায় বরণ করে নিলো। হুদা নিজেও তখন আপাদমস্তক পর্দাবৃত ছিল। সাদ যাগলুল এক ঝটকায় হুদার চেহারা থেকে পর্দা খুলে ফেললো। পুরো তাঁবু তখন করতালিতে মুখরিত হয়ে উঠলো। সাথে সাথে তাঁবুতে উপস্থিত বাকি সব নারীরাও চেহারা থেকে পর্দা সরিয়ে ফেললো। আর এভাবেই পর্দাহীনতার আনুষ্ঠানিক সূচনার পূর্ব পরিকল্পিত নাটক মঞ্চায়িত হল।

পরে কায়রোতে নারী স্বাধীনতা আন্দোলনের আরেকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। সে সমাবেশে সাদ যাগলুলের স্ত্রী সফিয়া ফাহমীও উপস্থিত ছিল। সে প্রকাশ্য দিবালোকে হাজারো মানুষের সামনে নিজের পরিধেয় বোরকাটি খুলে পায়ের নিচে মাড়িয়ে ফেললো। সমাবেশে উপস্থিত বাকি নারীরাও তার অনুসরণ করলো। তারপর মাটিতে পড়ে থাকা সেই বোরকাগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হল।
ধীরে ধীরে পথে ঘাটে পর্দাহীনা মুসলিম নারীর নির্লজ্জ চলাফেরা মামুলি বিষয় হয়ে গেলো। যে মিসরের হাজার বছরের ইতিহাসে পথে-প্রান্তরে মুসলিম নারীর বেপর্দা চলাফেরার নজির মেলাটাই দুস্কর ছিল, সেখানে নারী স্বাধীনতার নামে পর্দাহীনতার কুপ্রথা ব্যাপকতা লাভ করলো।

এরপর নারী স্বাধীনতা আন্দোলন নামের সংগঠনটি তাদের পরবর্তী এজেন্দা বাস্তবায়নে তৎপর হল। তারা নারীদেরকে ঘর থেকে বের করে পুরুষের মাঝে দাঁড় করিয়ে দিলো। এখন তো নারী এয়ার হোস্টেস হয়েছে, বিমানে যাত্রীদের সেবিকার কাজ করছে। মদের দোকানে কাস্টমারের গ্লাস ভরে দিচ্ছে। হোটেল রিসিপশনে রূপের পসরা সাজিয়ে গ্রাহকের কামনার খোরাক যোগাচ্ছে। আর এভাবেই মুসলিম নারী তার স্বকীয়তা হারিয়ে পুরুষের মনোরঞ্জনের পণ্যে পরিণত হয়েছে।

অবশেষে কালের আবর্তে মুসলিম দেশগুলোতেও ব্যাভিচার ও বেহায়াপনা ঘাঁটি গেঁড়ে বসলো। নারী-পুরুষের পারস্পরিক সন্তুষ্টির শর্তে ব্যভিচারের শাস্তি তুলে নেওয়া হল। তুরস্ক, ইরান, আফগানিস্তান, আলবেনিয়া, সোমালিয়া, আলজেরিয়াসহ আরো বহু মুসলিম দেশে যথারীতি আইনপাশ করে পর্দা পালনে শর্ত আরোপ করা হল আর পর্দানশীনা নারীদেরকে শাস্তির মুখোমুখি দাঁড় করানোর ঘোষণা দেওয়া হল।

©𝐂𝐨𝐥𝐥𝐞𝐜𝐭𝐞𝐝

25/10/2023

যেদিন দেখবা গুনাহের পর গুনাহ করছো কিন্তু আফসোস ও লাগে না, কষ্ট ও লাগে না, কিছুই
মনে হয় না। মনে করবা, গুনাহের কারণে ঈমান
বহু আগেই হারিয়ে গিয়েছে। ©

24/10/2023

আমাদের কষ্ট গুলোকে বৈধতা দেওয়ার জন্য অন্য কাউকে দরকার নেই। আমাদের ভালোবাসার মানুষ গুলোকে সম্মান দেওয়ার জন্য আমাদের অন্য কাউকে দরকার নেই। আমাদের শহীদদের সম্মান দেওয়ার জন্য আমাদের অন্য কাউকে দরকার নেই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।
~~~ওমর সুলেইমান~~~
وَ لَا تَحْسَبَنَّ الَّذِیْنَ قُتِلُوْا فِیْ سَبِیْلِ اللّٰهِ اَمْوَاتًا١ؕ
যারা আল্লাহর পথে জীবন দিয়েছে তাদেরকে তুমি মৃত মনে করো না। এমনকি তারা মৃত এটা কল্পনাও করো না।

22/10/2023

যদিও আমাদের ফিলিস্তিনি ভাই বোনদের হতাহতের ঘটনা পশ্চিমা মিডিয়াতে আলোচিত হচ্ছে না, যখন মনে হচ্ছে বিশ্ববাসী তাদেরকে পরিত্যাগ করেছে, আমি চাই আপনারা জেনে রাখুন, যে মানুষগুলো ধ্বংস্তুপের নিচে পড়ে আছে, বোমার আঘাতে যাদের কবর দেওয়া হচ্ছে, তারা হচ্ছে 'আকরামু আহলিল আরদ' এই মুহুর্তে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার নিকট তারা সকল দুনিয়াবাসীর মাঝে সবচেয়ে সম্মানিত।

জীবনের সব রং একদিন হারিয়ে যাবে, সাদা কাফনের আড়ালে।
18/10/2023

জীবনের সব রং একদিন হারিয়ে যাবে,
সাদা কাফনের আড়ালে।

তোমাদের রব খুব ভালো করেই জানেন তোমাদের মনে কি আছে।
17/10/2023

তোমাদের রব খুব ভালো করেই জানেন তোমাদের
মনে কি আছে।

10/10/2023
জীবন সহজ নয়,জীবনকে সহজ বানিয়ে নিতে হয়।
23/09/2023

জীবন সহজ নয়,জীবনকে সহজ বানিয়ে নিতে হয়।

আপনার যা কিছু আছে তার জন্য-ই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।
21/09/2023

আপনার যা কিছু আছে তার জন্য-ই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।

আমার বান্দাদের মধ্যে অল্প সংখ্যক মানুষ-ই কৃতজ্ঞশীল।
20/09/2023

আমার বান্দাদের মধ্যে অল্প সংখ্যক মানুষ-ই কৃতজ্ঞশীল।

সে কি জানে না, আল্লাহ যে দেখছেন?
16/09/2023

সে কি জানে না, আল্লাহ যে দেখছেন?

যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের কোন ভয় ও দুশ্চিন্তার অবকাশ নেই।
14/09/2023

যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের কোন ভয় ও দুশ্চিন্তার অবকাশ নেই।

বিচার দিবস নিশ্চিতভাবেই আসবে।
01/09/2023

বিচার দিবস নিশ্চিতভাবেই আসবে।

অতএব আল্লাহর দিকে ফিরে এসো।
30/08/2023

অতএব আল্লাহর দিকে ফিরে এসো।

Address

Rangamati

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MJI.Jahidul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MJI.Jahidul Islam:

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Video Creators in Rangamati

Show All

You may also like