Recycle Bin

Recycle Bin নতুন বা পুরাতন পণ্য বেচা কেনার নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফ্রম 🛍
(1)

কিশোর হেলাল হাফিজ প্রেম করতেন হেলেন নামে এক কিশোরী সাথে। নেত্রকোনায় তারা প্রতিবেশী ছিলেন!দারোগার মেয়ের সাথে স্কুল শিক্ষক...
14/12/2024

কিশোর হেলাল হাফিজ প্রেম করতেন হেলেন নামে এক কিশোরী সাথে। নেত্রকোনায় তারা প্রতিবেশী ছিলেন!
দারোগার মেয়ের সাথে স্কুল শিক্ষকের ছেলের প্রেম মেনে নেননি দারোগা বাবু। মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেন এক সিনেমা হলের মালিকের সাথে ঢাকায়। হেলাল হাফিজও চলেন আসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে।
তার এক মাত্র কবিতার বই বের হয়। নাম "যে জ্বলে আগুন জ্বলে!"হেলেনের স্বামী বইমেলা থেকে বইটি কিনে হেলেন কে উপহার দেন। হেলেন দেখেন পুরো কবিতার বই জুড়ে কবির আকুতি। তাকে না পাওয়ার।
হেলেন সে কবিতার বই পড়ার পর মানসিকভাবে আঘাত পেয়ে আস্তে আস্তে পাগল হয়ে যান। স্বামী তাকে তালাক দেয়। নেত্রকোনায় বাবার বাড়ি ফিরে যান হেলেন। তাকে শেকল দিয়ে ঘরে বেধে রাখতে হয়।
হেলাল হাফিজ নিজেকে কখনো ক্ষমা করতে পারেননি। কিংবা সে প্রেম থেকে বের হতে পারেননি। তাই আর কখনো বিয়ে করেননি। খুব গুছিয়ে থাকতেন। গোছালো মানুষ ছিলেন। তাকে দেখে বোঝা যেতো না, ভেতরে ভেতরে তার ভেতর এতোটা ভাঙ্গন।

''যুগল চোখে জলের ভাষায় আসার সময় কেউ বলেনি
মাথার কসম আবার এসো
জন্মাবধি ভেতরে এক রঙিন পাখি কেঁদেই গেলো
শুনলো না কেউ ধ্রুপদী ডাক,
চৈত্রাগুনে জ্বলে গেলো আমার বুকের গেরস্থালি
বললো না কেউ তরুন তাপস এই নে চারু শীতল কলস।
লন্ডভন্ড হয়ে গেলাম তবু এলাম ।
ক্যাঙ্গারু তার শাবক নিয়ে যেমন করে বিপদ পেরোয়
আমিও ঠিক তেমনি করে সভ্যতা আর শুভ্রতাকে বুকে নিয়েই দুঃসময়ে এতোটা পথ একলা এলাম শুশ্রূষাহীন।
কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।"

প্রেম ও দ্রোহের কবি চলে গেলেন, একাকিত্বের অবসান ঘটলো অবশেষে!
আমাদের বন্ধুমহলে কথা ফুরিয়ে গেলে আমরা হেলাল হাফিজকে কথোপকথনে যোগ করতাম। তিনি এতটাই প্রাসঙ্গিক ছিলেন আমাদের মাঝে। আমাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো কিন্তু তিনি থেকে গিয়েছিলেন যার যার কাছে আলাদা ভাবে। আজ ব্যক্তি হেলাল হাফিজ ও চলে গেলেন। অমৃতলোকে ভালো থাকুক প্রিয় কবি ॥

সাংবাদিক মুন্নী সাহা এখন কই আছেন আমার জানা নেই। তবে তিনি অতি অবশ্যই আমার এই লেখা পড়বেন। এর মাঝে নিশ্চয় আপনারা জেনে গিয়েছ...
13/12/2024

সাংবাদিক মুন্নী সাহা এখন কই আছেন আমার জানা নেই। তবে তিনি অতি অবশ্যই আমার এই লেখা পড়বেন। এর মাঝে নিশ্চয় আপনারা জেনে গিয়েছেন, মুন্নী সাহার ব্যাংক একাউন্টে ১৩৪ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে। এর বেশিরভাগ টাকাই তিনি তুলে নিয়েছেন। এখন মনে হয় আছে ১৪/১৫ কোটি টাকা।

২০০৮ সালে সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি থেকে এশিয়ান স্টাডিজে মাস্টার্স শেষ করে এক মুহূর্তও আর দেরি করি নি। সোজা বাংলাদেশে চলে গিয়েছিলাম। আমার ইচ্ছে- সাংবাদিকতা করবো। কিংবা খবর পাঠ করবো। সে অনুযায়ী আবেদন করতে শুরু করলাম।

এর মাঝে ঢাকার নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষক হসাবে জয়েন করেছি। কিন্তু আমার তো ইচ্ছে- সংবাদ মাধ্যমে কাজ করার। তাই আবেদন করে যাচ্ছিলাম। এক সময় এনটিভি থেকে ডাক আসলো। দুইটা ইন্টার্ভিউ দেয়ার পর ফাইনাল ইন্টার্ভিউ দিতে গেলাম তখনকার এনটিভির মালিকের রুমে। তিনি আমাকে বললেন

- আপনার যে যোগ্যতা। আপনি কি আদৌ এ কাজ করবেন?

আমি হেসে বললাম

- করবো বলেই তো আবেদন করেছি।

তিনি এবার হেসে বললেন

- আপনি অনেক ভালো জায়গায় পড়াচ্ছেন। বরং সেখানেই থাকুন।

আমি এবার হেসে বললাম

- এর মানে আমার চাকরিটা হচ্ছে না; তাই তো?
- না না। আপনি চমৎকার করে কথা বলেন। আপনি চাইলে জয়েন করতে পারেন। কিন্তু আমার ধারণা আপনি যেখানে আছেন, সেখানে থাকাই ভালো।

এরপর আমাকে অফার দেয়া হয়েছিলো সংবাদ পড়তে। কিন্তু আমার মা যেতে দিলেন না। এত কিছু লেখার কারন হচ্ছে- আজ যখন দেখতে পেলাম মুন্নী সাহার ব্যাংক একাউন্টে ১৩৪ কোটি টাকা! তখন সোজা গিয়ে খানিক গুগল করলাম। যদিও আমি উনাকে চিনি। এরপরও ভালো করে জানার জন্য।

তিনি ইডেন কলেজ থেকে বিএসসি (ডিগ্রী) পাশ করেছেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রিলিমিনারী মাস্টার্স করেছেন। এছাড়া ভোরের কাগজ এবং এটিএন নিউজে সাংবাদিকতা করেছেন। এই হচ্ছে উনার যোগ্যতা। মানে সাংবাদিকতা করতে এসে উনার ভাগ্য খুলে গিয়েছিলো।

ঢাকায় গুলশান লিঙ্ক রোডের পাশে ডুপ্লেক্স বাড়ি আছে। ব্যাংকে শত শত কোটি টাকা! তাহলে বুঝতে পারছেন তো- কারা সাংবাদিকতা করতো? আর আমরা কেমন সংবাদ পেতাম!

আমি শুধু চিন্তা করছিলাম- আমাদের পক্ষে কি এক জীবনে এত টাকা ইনকাম করা সম্ভব? পড়াশুনা পেছনেই প্রায় ৩০ বছর কাটিয়ে দিয়েছি। শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স-মাস্টার্স করেছি। এরপর সুইডেনে আরেকটা মাস্টার্স। ইংল্যান্ডে পিএইচডি করে এখন এস্তনিয়ায় ছোট একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছি। ইউরোপে থাকছি ২০ বছর হতে চলেছে।

পৈতৃক সূত্রেই আমি মোটামুটি স্বচ্ছল পরিবারে মানুষ। বাবার ঢাকায় একটা অতি সাধারণ বাড়ি আছে। গ্রামে কিছু সম্পত্তি। এই টাইপ আরকি। সেই আমার পক্ষেই সম্ভব হচ্ছে না পুরনো বাড়িটা ভেঙে একটা নতুন বাড়ি বানানো। মানে জায়গা আছে। কিন্তু বাড়ি বানানোর টাকা নেই। আশপাশের লোকজন এসে প্রায়ই বলে- ভেঙে পড়বে না-তো!

অথচ দেখেন মুন্নী সাহারা শত কোটি টাকার মালিক বনে গিয়েছেন। কারন উনারা দিনে-রাতে বিকিয়েছেন। লিখতে গেলে অনেক কিছু লেখা যায়। কারন আমি উনাকে কিছুটা হলেও চিনি এবং জানি। শুধু এত টুকু বলি- ওই আমলে অনেক মানুষকে বলতে শুনেছি- মুন্নী সাহার মত হতে চাই।

আমি এসব শুনে ভাবতাম- একটা মানুষ, যে কিনা সকাল-বিকাল বিকোচ্ছে। ছেলে-মেয়েগুলো কিনা এর মত হতে চায়! কোন দিন শুনেছেন- কেউ এই আমাদের মত হতে চায়? যে জীর্ণ বাসায় থাকে, রিকশায় কিংবা সিএনজিতে করে এখানে-ওখানে যায়।

মুন্নী সাহাররা এমনি এমনি তৈরি হয় না। এদের তৈরি করা হয়। যাদের দেখে পুরো সমাজ এদের মত হতে চায়। শাসক গোষ্ঠী এভাবেই কিছু চকচকে মানুষ তৈরি করে রাখে। আর পুরো সমাজ ওই চকচকের পেছনেই ছুটে বেড়ায়।

লেখক-আমিনুল ইসলাম
#সংগৃীত
#পোস্ট

সত্যিই মজার বিষয় একবার ভাবুন তো😂🤗আমরা 90's এর কিড যারা, তারা কপাল করে বাপ মা পাইছিলাম মা শা আল্লাহ। যারা কিনা পোলাপানের ...
10/12/2024

সত্যিই মজার বিষয় একবার ভাবুন
তো😂🤗
আমরা 90's এর কিড যারা, তারা কপাল করে বাপ মা পাইছিলাম মা শা আল্লাহ।

যারা কিনা পোলাপানের লাইফের থেকেও তরকারি পুড়ে যাওয়াকে বেশি ইম্পর্ট্যান্ট মনে করতো 🥱

ছেলে মেয়ের মুড সুইং এর একমাত্র সমাধান ছিল তাদের কাছে বিছানা ঝারা শলা বারি 🙄

আর "মাই লাইফ, মাই রুলস" এর প্রতিউত্তরে তারা বলতো- "তোর গাল, আমার জুতা" 🤦‍♀️

তাদের কাছে একমাত্র সার্বক্ষণিক কোমল অস্ত্র বলতে থাকতো গাল মুচড়ানি। যেটা তারা যেখানে সেখানে, যত্রতত্র ভাবে প্রয়োগ করতো 😷

যাদের কাছে পোলাপানের এক্সাম, রেজাল্ট, মার্কশীট, ক্লাস এটেন্ডেন্স এসব নিয়া কোন টেনশন ছিল না, শুধুই টেনশন ছিল চিল্লায় পড়লে রান্নাঘর থেকে পড়া শোনা যাবে কিনা 🤷‍♀️

তারা এতোটাই সহজ সরল ছিল যে, তাদের পোলাপান বাহিরে গিয়ে কারো হাতে মাইর খেয়ে আসলে তারা আবার মাইর দিতো। যেন নেক্সট টাইম ওখানে আর না যাই 😄

তাদের ছেলে মেয়ের নামে কেউ বিচার দিলে তারা আগে একচোট মাইর দিয়ে তারপর জিজ্ঞেস করতো ঘটনা সত্য কিনা। যদি ঘটনা মিথ্যা হইতো তাহলে কান্না থামানোর জন্য আবার একচোট মাইর দিতো 😂

আমরা 90's কিড, আমাদের টিফিনের টাকা জমায় আবেগ কেনার সুযোগ থাকত না, কারন আমাদেরকে টিফিন বাবদ রুটি-আলু ভাজি ব্যাগের ভিতর দিয়ে দেয়া হইতো 🫣

এখন যেমন বাচ্চারা ভ্যাকেশনে কক্সবাজার, সিলেট বা দেশের বাহিরে যায়, আমরাও যাইতাম। বাট ডেস্টিনেশন সবসময়ই সেম, মামার বাড়ি দাদার বাড়ি 🥱

আমরা ডিপ্রেশন, ফ্রাস্ট্রেশন এসব শব্দ জানতামই না স্যান্ডেলের বারির ভয়ে।

আমরা মুখে যতোই বলতাম আমরা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই, আসলে আমরা ওসব কিছুই হতে চাইতাম না। আমরা শুধু বড় হইতে চাইতাম, আব্বা আম্মার সমান বড়। ঠিক যতোটা বড় হলে আর কারো মাইর না খাওয়া লাগে।
#সংগৃীত
#পোস্ট
#কালেক্টেড


কি নাম তোমার?আমার নাম মোহাম্মদ হাসান।তোমার একটা ছবি তুলি?আমনে কি ইউটিউবার?না, আমি খুব সামান্য একজন মানুষ, চাকরি করি।তাইল...
10/12/2024

কি নাম তোমার?
আমার নাম মোহাম্মদ হাসান।
তোমার একটা ছবি তুলি?
আমনে কি ইউটিউবার?
না, আমি খুব সামান্য একজন মানুষ, চাকরি করি।
তাইলে আমার ছবি তুলবেন কিল্লেগ্গা?
তোমাকে আমার পছন্দ হইছে।
এই পরথম কেউ কইলো আমারে তার পছন্দ অইছে!
সবাই আমারে অপছন্দ করে, বকা দেয় আর মারে।
খালি আমার মায় আমারে আদর করতো, ভালো পাইতো।
আর কেউ আমারে পছন্দ করে না।
তুলবো ছবি?
তোলেন, কমলাপুর যাইবেন? আপনার অফিস কি ওই দিকে?
আমার অফিস মতিঝিল।
তাইলে আমার কাছে আইসা বসেন।
এহন একটা লোকাল টেরেন আইবো,
ঐটার পরে ভালো টেরেন আইবো, ঐটাতে যাইয়েন।
একটু আমার লগে গল্প করেন।
এটা কি বানাইতাছো?
পাহাড় বানাইতাছি। মাঝে মাঝে হয়, আর বেশিরবাগ টাইমে বাইঙ্গা যায়, জীবনের লাহান!
(একটু অবাক হলাম, রেললাইনে বসা ছিন্নমূল একটা কিশোরের কাছে জীবন নিয়ে এমন ফিলোসফি আশা করিনি)!!
লোকাল ট্রেনেই কমলাপুর যাবো ভেবেছিলাম। তার কথাটা শুনে আগ্রহ নিয়েই তার পাশে বসলাম। লোকাল চলে গেলো। আন্তনগর ট্রেনের অপেক্ষা।
তবে ট্রেনের চাইতে ছেলেটার কিছু কথা শুনতেই আমার আগ্রহ বেশি হচ্ছিলো।
মানুষের জীবনে আবার পাহাড় হয় নাকি?
অয়না? এই যে মায়ে আদর দিয়া বালোবাসার পাহাড় বানায়া দিছিলো।
এক বছর আগে মায়ে মইরা গেছে। বাপে আবার বিয়া করছে। সৎ মায়ে আমারে বাসা থেইক্কা বাইর কইরা দিছে। আমার জীবনের পাহাড় বাইঙ্গা দিলো।
(চোখের কোন নিজের অজান্তেই পানি চলে এসেছিলো, নিজেকে সামলালাম)
এখানে কোথায় থাকো?
আশকোনা টোকাইগো লিগ্গা একটা আশ্রয়কেন্দ্র আছে, ঐহানে থাহি।
ঠিকমতন খেতে দেয়?
হ, খাইতে দেয় আবার রাইতে পড়তে বহায়।
তুমি পড়ো?
হ, খালি আমিই পড়ি, আরডি কেউ পড়ে না। সব কয়ডায় ডান্ডি খায়।
তুমি খাও না?
না। আমি এডি কিছু খাই না। কিডনি মিডনি জইল্লা জাইবোগা।
(চোখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম, চোখটা খুব স্বচ্ছ আর মায়ায় ভরা। সাধারণত যারা নেশা করে তাদের চোখ হয় ঘোলাটে আর থাকে ঘুমঘুম ভাব। পায়ের কাছে পোড়া দাগ দেখে জিজ্ঞেস করলাম)
পাও পুড়ছে কেমনে?
জাউরা গুলি আমি ডান্ডি খাইনা দেইখ্যা রাইতের বেলায় গুমের মইদ্দে আমার পায়ে কেরাসিন ঢাইল্লা আগুন ধরায়া দিছিলো। আমারে চুরি করতে কয়। আমি তো চুরি করতাম না। সকাল বেলা জীবনের পাহাড় বানাই, তারপর সন্ধ্যা পর্যন্ত বোতল টোকাই। সকালে আর রাইতে হেরা (পুনর্বাসন কেন্দ্র) খাইতে দেয়। চুরি করমু কিল্লেইগ্গা?
আপ্নে কিয়ে চাকরি করেন?
ব্যাংকে চাকরি করি।
ব্যাংকে চাকরি লইতে কি পাশ অয়ন লাগে?
বিএ পাশ।
আইচ্ছা।
তুমি ব্যাংকে চাকরি করতে চাও?
একটা বালা চাকরি ওইলেই অয়।
চাকরি কইরা পরে কি করবা?
বাড়িত যামু, যাইয়া বাপেরে কমু, আমারে বাড়ি থেইক্কা খেদায়া দিয়া তোমার জীবনের পাহাড় বাইঙ্গা গেছেগা। তয় আমার জীবনের পাহাড় কিন্তু বাঙ্গে নাই। দেহো, আমি পাহাড় অইয়া আইছি।
ট্রেন চইলা আইছে, আপ্নে অফিসে যাইতেননা?
ছেলেটার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে ট্রেনে উঠলাম। তার কাছে কোনো মোবাইল নেই তাই যোগাযোগের জন্য কোনো নাম্বার নিয়ে আসতে পারিনি। আসার আগে কিছু টাকা হাতে দিয়ে আসতে চেয়েছিলাম, কিন্তু মনে হলো এই ছেলে আমার কাছ থেকে টাকা নেবে না। জীবনের পাহাড় বানাচ্ছে যে ছোট্ট ছেলেটা, সে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তার পাহাড় ভাঙবে না।
#সংগৃীত
#পোস্ট
#কালেক্টেড


https://www.youtube.com/live/MS6N8PA6vO8?si=VSL62v9NO5GrCrhOএই চ্যানেলটা সবাই একটু সাপোর্ট করে আসুন অনুরোধ রইলো সকলের প্...
09/12/2024

https://www.youtube.com/live/MS6N8PA6vO8?si=VSL62v9NO5GrCrhO
এই চ্যানেলটা সবাই একটু সাপোর্ট করে আসুন অনুরোধ রইলো সকলের প্রতি🙏

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন ? আজ রান্না করতে ইচ্ছে করছেনা কেউ দাওয়াত দিবেন ?

ভাইয়া যেদিন বিয়ে করে তার পরেরদিন ভাবী আর আম্মুকে একসাথে বলে"তোমাদের মধ্যে কোনো মনমালিন্য হলে নিজেরা সমাধান করে নিবে। দুজ...
08/12/2024

ভাইয়া যেদিন বিয়ে করে তার পরেরদিন ভাবী আর আম্মুকে একসাথে বলে

"তোমাদের মধ্যে কোনো মনমালিন্য হলে নিজেরা সমাধান করে নিবে। দুজনই যথেষ্ট প্রাপ্তবয়স্ক। যদি সমাধান করা সম্ভব না হয় তবে আমি ব্যাপারটা দেখবো কিন্তু কেউ কখনো একে অপরের সাথে সাপে নেউলে যুদ্ধে লাগবে না। নিজেদের পক্ষে সমাধান করা সম্ভব না হলে আমায় জানাবে কিন্তু সময় সুযোগ বুঝে। আমিও রক্তে মাংসে গড়া মানুষ।"

তারপর ভাবীকে উদ্দেশ্য করে বলে, "তুমি যথেষ্ট বড় হয়েছো৷ তোমার সংসারের সমস্যার সমাধান নিজে করবে। নিজে সমাধান করতে না পারলে আমি আছি তবে আমার সংসারে যেন বাহিরের কেউ হস্তক্ষেপ না করে।"

"আর মা তুমি, তুমি এই পরিবারের গুরুজন। আমার স্ত্রী কোনো ভুল করলে গুরুজন হিসেবে তোমার দায়িত্ব সেটা তাকে বুঝিয়ে শুধরে দেয়া নাকি তার নামে সালিশ বসানো। যদি তোমার পক্ষে সম্ভব না হয় তবে আমাকে বলবে আমার স্ত্রীর ত্রুটি আমি দেখবো তবে কেউ যেন কখনো আমার স্ত্রীর আত্মসম্মানে হানি না আনে সেটা খেয়াল রাখবে।"

এরপর থেকে আজ অব্দি কখনো ভাবী আর আম্মুর মধ্যে মনমালিন্য হতে খুব কম দেখেছি।

যেদিন আমার বিয়ে হয় তার আগেরদিন ভাইয়া আমাকে বলে, "যথেষ্ট বড় হয়েছিস। নিজের সংসার নিজে দেখে রাখবি। আমরা কখনো তোর সংসারে হস্তক্ষেপ করবো না আর না তো তুই তোর সংসারের ঝামেলা নিয়ে এখানে আসবি। তার মানে আবার এই না যে তোর পরিবার বলতে কেউ নেই। সেখানে যে মানুষটার ভরসায় থাকবি সে মানুষটা যদি ন্যায়ের পক্ষে থাকে তবে কখনো ঝামেলা করবি না। যদি কখনো শুনি তবে ভুলে যাবি তোর কোনো ভাই ছিল। যদি সেই মানুষটা মেরুদণ্ডহীন পুরুষ হয় তবে তোর পরিবারকে তোর পাশে পাবি সেই নিশ্চয়তা দিতে পারবো।"
বিয়ের রাতে জানতে পেরেছিলাম ভাইয়া বিয়ে ঠিক হওয়ার পর উনাকে একদিন ডেকে পাঠিয়েছিল।

উনাকে বলেছেন, "সাংসারিক রাজনীতি সম্পর্কে জানো? এই সাংসারিক রাজনীতির আরম্ভ আর সমাপ্তি কিন্তু সেই সংসারের পুরুষের উপর নির্ভর করে। পুরুষ যদি মেরুদণ্ডহীন হয় তবে ধরে নাও সাংসারিক রাজনীতি শুরু আর পুরুষ যদি পুরুষের মতো হয় তবে এই সাংসারিক রাজনীতি কখনো এগোতে পারে না। আমার বোন যে কোনো ভুল করে না ব্যাপারটা এমন না। ভুল করলে তুমি তাকে বুঝাবে। তোমার পরিবারের কেউ ভুল করলে তাদেরকে বুঝাবে, তাদের ভুলের কারণে যেন আমার বোনকে বলির পাঠা হতে না হয়। স্ত্রীর সামনে কখনো মা বোনকে শাসন করবে না আর না তো মা বোনের সামনে স্ত্রীকে শাসন করবে। তবে সব দায়িত্ব তোমাকে দিয়ে দিচ্ছি বলে এটা ভেবো না তার কেউ নেই। যেদিন জানতে পারবো তোমার মেরুদণ্ডহীনতার কারণে আমার বোন কষ্টে আছে সেদিন ভুলে যাবো তুমি আমার বোনের জামাই।"

আজ প্রায় দশ বছর হয়ে গেছে আমাদের সংসারের। এই দশ বছরে কখনো সাংসারিক রাজনীতির সম্মুখীন হতে হয় নি আমায়। শ্বাশুড়ি হয়তো নিজের মেয়ের মতো ভাবেন না তবে ছেলের বউয়ের মর্যাদা ঠিকই দিয়েছেন।
#কালেক্টেড
#অনুগল্প
#সাংসারিক_রাজনীতি
#সংগৃীত
#পোস্ট

বিক্রয় করা হবেপ্রাইস আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে😅🤗
08/12/2024

বিক্রয় করা হবে
প্রাইস আলোচনা সাপেক্ষে
নির্ধারণ করা হবে😅🤗

প্রতিদিন একবার হলেও তওবা পাঠ করা উত্তম♥️
07/12/2024

প্রতিদিন একবার হলেও তওবা
পাঠ করা উত্তম♥️



মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গাধার গল্প👍👍একদিন মোল্লা নাসিরুদ্দিন নিজের পোষা গাধাটিকে বাড়ির ছাদে নিয়ে গেলেন। কিন্তু সেখানে গিয...
06/12/2024

মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গাধার গল্প👍👍

একদিন মোল্লা নাসিরুদ্দিন নিজের পোষা গাধাটিকে বাড়ির ছাদে নিয়ে গেলেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা গেল, গাধা আর নিচে নামতে রাজি নয়। মোল্লা বহু চেষ্টা করলেন, পীড়াপীড়ি করলেন, কিন্তু গাধা অনড়।

অগত্যা মোল্লা নিচে নেমে অপেক্ষা করতে লাগলেন। আধঘণ্টা, এক ঘণ্টা—এভাবেই সময় গড়িয়ে গেল। গাধা তবু নিচে নামছে না। উপরন্তু, ছাদে দাঁড়িয়ে ক্রমাগত লাথি মারছে। মোল্লার মনে হলো, গাধা ছাদ ভেঙে ফেলার চেষ্টায় আছে।

বিষয়টা ভাবনাজনক। বাড়ির ছাদ বেশ পুরোনো এবং দুর্বল। সামনে বর্ষাকাল—ছাদ ভেঙে গেলে ঝড়-বৃষ্টি থেকে বাঁচা মুশকিল হবে। মোল্লা আবার ছাদে উঠলেন গাধাকে নামানোর জন্য। কিন্তু গাধা এক ইঞ্চিও সরল না। বরং তার লাথির তীব্রতা বেড়ে গেল।

শেষমেশ, মোল্লা গাধাকে ধাক্কা দিয়ে নামানোর চেষ্টা করলেন। কিন্তু ফল হলো উল্টো। গাধা হঠাৎ লাথি মেরে মোল্লাকে ছাদ থেকে নিচে ফেলে দিল। মোল্লা গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে পড়ে রইলেন। তার হাত ভেঙে গেছে, কোমরেও চোট লেগেছে।

আর ছাদ? গাধার লাগাতার লাথিতে সেটাও ভেঙে পড়ল। গাধাসহ ছাদ থেকে ইট-পাথর মেঝেতে পড়ল। গাধাটিও ভীষণ আঘাত পেয়ে মাটিতে শুয়ে রইল। তার পা ভেঙে গেছে, উঠতে পারছে না।

মাটিতে পড়ে থেকে মোল্লা এই করুণ পরিস্থিতি দেখে একটা বড় শিক্ষা পেলেন। তিনি বুঝলেন, গাধাকে কখনোই উঁচুতে তোলা উচিত নয়।
কারণ:
যে জায়গায় তাকে তোলা হবে,
সেই জায়গার ক্ষতি করবে।😟
যিনি তাকে তোলেন, তারও ক্ষতি করবে।😟
শেষে গাধা নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।😟

গল্পের শিক্ষা📌📌📌
অযোগ্য কাউকে গুরুত্বপূর্ণ বা উচ্চপদে বসালে, সে নিজের, আপনার, এবং আশপাশের সবকিছুর ক্ষতি করবে।


#সংগৃীত
#পোস্ট

চল্লিশের পরই বোধহয় আসল জীবন শুরু হয়। ততদিনে আপনি মোটামুটি মানুষ চিনতে শিখে গেছেন। চুপ থেকে বিতর্ক থেকে সরে আসার কৌশল বুঝ...
06/12/2024

চল্লিশের পরই বোধহয় আসল জীবন শুরু হয়।
ততদিনে আপনি মোটামুটি মানুষ চিনতে শিখে গেছেন।

চুপ থেকে বিতর্ক থেকে সরে আসার কৌশল বুঝে গেছেন।

যে বা যারা আপনাকে পছন্দ করেনা, " ধুর তোর নিকুচি করি " গোছের মনোভাব নিয়ে তাদের থেকে মুখ ফেরাতে পেরে গেছেন।

সন্তান মোটামুটি একটু বোঝার মতো বয়সে পৌঁছে গেছে ফলে নিজের জন্য একটু আধটু সময় বার করে নিতে পারেন।

বর বা বউ সঙ্গ না দিলেও, " বাঁচা গেছে, যত কম কথা তত কম ঝগড়া " মনোভাব আসতে শুরু করেছে।

রূপচর্চার দিকে আপনার একটু বেশি ঝোঁক বাড়ছে কারণ চুল, ত্বক আপনাকে জানান দিচ্ছে "যত্ন না নিলে বুঝবি ঠেলা "।

প্রথম জীবনে আর্থিক টানাপোড়েন এতদিনে অনেকটাই সেটলড ম্যাটার।
ব্যাংক ব্যালান্স বলছে," বছরে একটা বড়ো আর একটা ছোটো ট্যুর করতেই পারিস। " ই এম আই এর বোঝা অনেকটাই কমে আসছে।

একটা চার চাকা আপনার মনের দরজায় হর্ন বাজিয়ে চলেছে।

রাজনৈতিক ব্যাপারে আপনি বাইরে লিস্ট ইন্টারেসটেড হাবভাব দেখালেও, বাড়ি এসে টিভির সামনে বসে যেকোনো রকম রাজনৈতিক ইস্যুতে গালাগালি করে মন হালকা করেন।

মোটের ওপর চল্লিশ আপনাকে একটা পরিণত মনস্ক মানুষে রূপান্তরিত করে তোলে। অনেক ঠকে, ধাক্কা খেয়ে, পড়ে, উঠে অবশেষে নিজের কাজ আর নিজের সুখে আপনি মনোনিবেশ করতে শিখে গেলেন এই চল্লিশে এসেই।
আঠারোর পর চল্লিশটাই মনে হয় জীবনের অন্যতম একটা মাইলস্টোন।
#সংগৃীত
#পোস্ট

জীবনের শেষ বেলায় এসে মনে হবে,এক হাত জমির জন্য প্রতিবেশীর সঙ্গে ঝগড়া ছিল ভুল।রাত জেগে মিথ্যা স্বপ্ন বুনে কারো সঙ্গে চ্যাট...
04/12/2024

জীবনের শেষ বেলায় এসে মনে হবে,
এক হাত জমির জন্য প্রতিবেশীর সঙ্গে ঝগড়া ছিল ভুল।
রাত জেগে মিথ্যা স্বপ্ন বুনে কারো সঙ্গে চ্যাট করাটা ভুল ছিল।
কাউকে কষ্ট দিয়ে কঠিন কথা বলাটা ভুল ছিল।
দুর্বল কাউকে ভয় দেখিয়ে নিজের ক্ষমতা দেখানোও ভুল ছিল।
শেষ বেলায় মনে হবে,
ক্লাসের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র না হলেও জীবনে খুব বড় ক্ষতি হয়নি।
অনেক টাকা রোজগার করতে না পারলেও বড় কোনো ক্ষতি হয়নি।
জীবনের শেষ সময়ে এসে, কষ্ট ছাড়া একটু স্বাভাবিক মৃত্যুই হবে শেষ চাওয়া।
শেষ বেলায় মনে হবে,
মানুষের দোয়াটাই ছিল সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ, যেটা আমি অর্জন করতে পারিনি।
মানুষের মনে কষ্ট দেওয়াটাই ছিল সবচেয়ে বড় ভুল।
শ্বাসকষ্টের মাঝে আটকে থাকা নিঃশ্বাসের কষ্টে শুধু মানুষের দোয়াটাই মনে হবে সবচেয়ে মূল্যবান।
অথচ এত কিছু ভেবে ও আমরা যৌবনকালে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না !!
#সংগৃীত
#পোস্ট

*হাইকোর্টে একটি মামলায় সাক্ষী হিসাবে কাজের মাসি শিলার ডাক পড়েছে।*বাদীপক্ষের দুঁদে উকিল 'প্রমথ বিশ্বাস' শিলা মাসি কে ঘাবড়...
03/12/2024

*হাইকোর্টে একটি মামলায় সাক্ষী হিসাবে কাজের মাসি শিলার ডাক পড়েছে।*

বাদীপক্ষের দুঁদে উকিল 'প্রমথ বিশ্বাস' শিলা মাসি কে ঘাবড়ে দেবার জন্য প্রথমেই জিজ্ঞাসা করলেন: *"আপনি আমায় চেনেন ??"*

শিলা মাসির উত্তর: *“ওমা চিনব না কেন ?? তুমি প্রমথ তো !! তোমায় ন্যাংটা বয়স থেকেই চিনি। পুরো বখে যাওয়া ছেলে ছিলে। মিথ্যা কথা বলতে। লোক ঠকানোয় ওস্তাদ ছিলে। লাগানি ভাঙানি ভালোই করতে। আরো অনেক গুন তোমার ছিল সে সব আর বলছি না। নিজেকে মস্ত কেউকেটা ভাবতে যদিও কানাকড়ির মুরোদ ছিল না। তোমাকে আমি ভালই চিনি।"*

প্রমথ বাবু স্তম্ভিত হয়ে গেলেন। ভেবে পাচ্ছিলেন না কি করবেন। কোর্ট ঘরের অপর প্রান্তে বিবাদী পক্ষের উকিল "অসিত ধরে"র দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বললেন: *“ওনাকে চেনেন ??"*

শিলা মাসির উত্তর: *“ওমা চিনব না কেন ?? ওতো অসিত। খুব ভাল করেই চিনি। অলস অকর্মণ্য। কারো সাথে সদ্ভাব ছিল না। পাঁড় মাতাল। শহরের সবচেয়ে পিশাচ উকিল। বৌয়ের চোখে ধুলো দিয়ে তিনটে ছুঁড়ির সাথে ফষ্টিনষ্টি করে। তার মধ্যে একজন তোমার বৌ। ওকেও ছোট থেকেই চিনি।”*

*বিবাদী পক্ষের উকিল অসুস্থ বোধ করতে লাগলেন।*

এমন সময় জজ সাহেব দুই উকিলকে কাছে ডাকলেন। উকিলদ্বয় কাছে যাবার পর নিচু গলায় শান্তস্বরে জজ সাহেব বললেন:

*“দুই গর্দভের একজনও যদি ওই মহিলাকে প্রশ্ন করো যে আমায় চেনে কিনা তাহলে তোমাদের আমি ফাঁসি কাঠে চড়াব।”*
🤣🤣
#সংগৃীত
#পোস্ট


আসসালামু আলাইকুম শুভসকাল সবাইকে
01/12/2024

আসসালামু আলাইকুম
শুভসকাল সবাইকে

26/11/2024

আসসালামু আলাইকুম শুভসন্ধা সবাইকে🌹

25/11/2024

Good afternoon everyone 💚

23/11/2024




Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard!Noor, Nasir Hossain Jr., Sarmin Nahar, Fariha Akter Taspia...
23/11/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard!

Noor, Nasir Hossain Jr., Sarmin Nahar, Fariha Akter Taspia, Sumaiya Rahoman, Alifa Islam, J H Mukul

আসসালামু আলাইকুম জুম্মা মোবারাক সবাইকে 🌹Recycle BinRecycle Bin Dhanmandi
22/11/2024

আসসালামু আলাইকুম
জুম্মা মোবারাক সবাইকে 🌹
Recycle Bin
Recycle Bin Dhanmandi

Address

Ramna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Recycle Bin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Ramna

Show All