Truthful Waz

01/10/2024

🔴সীরাত কোর্সের ওরিয়েন্টশন ক্লাস🔴
📅২রা অক্টোবর বুধবার, রাত ৮টা।

🔰 অতিথিবৃন্দ:
▪️ হাফেয আখতার মাদানী,
আলোচক, পিসটিভি বাংলা।
▪️ মিজানুর রহমান মাদানী,
পি, এইচ, ডি গবেষক মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
▪️ শরীফুল ইসলাম মাদানী,
সাবেক দাঈ, ইসলামিক সেন্টার বাহরাইন।
▪️ ড. কাবীরুল ইসলাম,
সহকারী সম্পাদক, মাসিক আত-তাহরীক।
▪️ ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব,
চেয়ারম্যান, হাদীছ ফাউণ্ডেশন শিক্ষা বোর্ড ।
▪️ ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মাদ আব্দুন নূর,
শিক্ষক, সিরাত কোর্স।

▪️ উপস্থাপক, আবু রায়হান।

⭕আয়োজনে:
হাদীছ ফাউণ্ডেশন অনলাইন একাডেমী, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
🌐ওয়েবসাইট: http://academy.hfeb.net/
ই-মেইল: [email protected]
📞 মোবাইল:
01606-325202(what's app+imo)
01750-900627

29/09/2024

📘🔴যারা মাদক সেবন করে তাদের কতটা নিকৃষ্ট পাপ দেখুন।
🔊শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি | New Waz 2024

29/09/2024

"আন্তরিক মোবারক ও ভালবাসা রইল।
হে আল্লাহ! আপনি কবুল করুন।,আমীন
বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ (২০২৪-২০২৬) সেশনের বগুড়া যেলার কর্মপরিষদ গঠন হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ...
(২০২৪-২০২৬) সেশনের বগুড়া যেলার কর্মপরিষদ সদস্যবৃন্দের তালিকা :
১. সভাপতি : রমজান আলী
উপযেলা : শেরপুর।
২.সহ-সভাপতি : মফিদুল ইসলাম
উপযেলা : গাবতলী(বাগবাড়ী)।
৩. সাধারণ সম্পাদক : ছাব্বির আহমেদ
উপযেলা : গাবতলী।
৪. সাংগঠনিক সম্পাদক : আব্দুল্লাহ
উপযেলা : সারিয়াকান্দি।
৫. অর্থ সম্পাদক : আবু সাইদ
উপযেলা : দুপচাচিয়া।
৬. প্রচার সম্পাদক : আব্দুর রহমান
উপযেলা : শিবগঞ্জ।
৭. প্রশিক্ষণ সম্পাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন
উপযেলা : সোনাতলা।
৮. ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক : আব্দুল কুদ্দুছ
উপযেলা : দুপচাচিয়া।
৯. সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক : এমদাদুল হক
উপযেলা : শাজাহানপুর।
১০. সমাজ কল্যাণ সম্পাদক : মনিরুজ্জামান
উপযেলা : শেরপুর।
১১ দফতর সম্পাদক : রুম্মান
উপযেলা : ধুনট।

28/09/2024

🔴📘নেশাদার যারা করে জন্য ভিডিও
🔊শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি

27/09/2024

https://youtu.be/9BzVDed-7n4

#আব্দুল্লাহবিনআব্দুরাজ্জাক #আব্দুল্লাহ_বিন_আব্দুর_রাজ্জাক #মানহাজ #আব্দুল্লাহর_আকিদা #আব্দুল্লাহর_মানহাজ #ওয়াজ ...

26/09/2024

আব্দুল্লাহর মানহাজ ঠিক নেই ! চারিদিকে ব্যাপক সমালোচনাই মুখ খুললেন আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক

#আব্দুল্লাহবিনআব্দুরাজ্জাক #আব্দুল্লাহ_বিন_আব্দুর_রাজ্জাক #মানহাজ #আব্দুল্লাহর_আকিদা #আব্দুল্লাহর_মানহাজ #ওয়াজ ....

23/09/2024

গাইবান্ধায় লক্ষ মানুষের ঢল । শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ওয়াজ । Abdur Razzak Bin Yousuf new waz

#আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ_ওয়াজ #ওয়াজ_বাংলা #ওয়াজ #ওয়াজ_মাহফিল #ওয়াজমাহফিল #ওয়াজটি #ওয়াজ_....

23/09/2024

ইনশাআল্লাহ! আগামী ১ জানুয়ারি-২০২৫ আসছেন শাহিনুর রহমান মুর্শিদাবাদ ভারত । প্রয়োজনের যোগাযোগ সরাসরি / ইমু / হোয়াটসঅ্যাপ ০১৭১৮ ০৪৬১০৪

21/09/2024

https://www.facebook.com/share/v/2P6yVZeiqvMtD9p3/?mibextid=jmPrMh

15/09/2024

ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা স্পষ্ট বিদআত।
এর সাথে ইবাদতের কোন সম্পর্ক নেই।
কমেন্ট দেখুন দলিল প্রমাণ সহ হানাফি মাযহাব এর আলেমদের

13/09/2024

কর্মী সম্মেলন ২০২৪ দ্বিতীয় দিন । সভাপতি প্রফেসর ডঃ আসাদুল্লাহ আল-গালিব আমির আসলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ

13/09/2024

কর্মী সম্মেলন ২০২৪ । সভাপতি প্রফেসর ডঃ আসাদুল্লাহ আল-গালিব আমির আসলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ

13/09/2024

06/09/2024

🔴আব্দুর রাজ্জাক ওস্তাদজি সম্পর্কে মুখ খুললেন
🔊শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি #শায়খসামসুলইসলামসালাফি #শায়খশামসুলইসলামসালাফি #শামসুলইসলামসালাফি #শাইখশামসুলইসলামসালাফী #শায়খসামসুলইসলামসালাফিওয়াজ #সালাফি #আব্দুররাজ্জাকবিনইউসুফ #শায়খআব্দুররাজ্জাকবিনইউসুফ #শায়খআব্দুররাজ্জাকবিনইউসুফ #শাইখআব্দুররাজ্জাকবিনইউসুফ #রাজ্জাকবিনইউসুফ

05/09/2024

🔴📘নেশাদার দ্রব্য হতে সাবধান
🟥🔊শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি
#শায়খসামসুলইসলামসালাফি #শায়খশামসুলইসলামসালাফি #শামসুলইসলামসালাফি #শাইখশামসুলইসলামসালাফী #শায়খসামসুলইসলামসালাফিওয়াজ #সালাফি #ওয়াজ_বাংলা #নেশাদারদ্রব্যহতেসাবধান #নেশাদারদ্রব্য #নেশাদারদ্রব্যহারাম #নেশাদারদ্রব্যপান #নেশাদারদ্রব্যকেনহারাম #নেশাদারদ্রব্যসম্পর্কে

28/08/2024

মানুষকে ধনী ও গরিব করে সৃষ্টির রহস্য
প্রফেসর ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ

27/08/2024

🇧🇩 ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয়
🇧🇩 দৈনিক ইনকিলাব | Daily Inqilab | ২৫শে আগস্ট ২০২৪
🔰🖋 ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
◼সম্পাদক, মাসিক আত-তাহরীক
◼কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ

🔰🖋 স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ২০২৪ সালে আরেকটি স্বাধীনতার স্বাদ পেল জাতি। প্রায় একমাস ব্যাপী আন্দোলন-সংগ্রাম ও শত শত তরতাজা মানুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হলো এবারের স্বাধীনতা। ৫ আগস্ট সাড়ে পনের বছরের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার মধ্যদিয়ে অর্জিত হলো কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক বিজয়। এ বিজয় ছাত্র-জনতার বিজয়, এ বিজয় তারুণ্যের বিজয়, জালেম শাসকের বিরুদ্ধে মাজলুম মানবতার বিজয়, অপশাসনের বিরুদ্ধে সুশাসনের বিজয়। এ বিজয় দীর্ঘদিন জাতির বুকে জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসে থাকা নির্যাতন-নিপীড়নকারী শাসকের বিরুদ্ধে নির্যাতিত-নিপীড়িত মানবতার বিজয়। বড় বড় শক্তিধর রাজনৈতিক দল চেষ্টা করেও যা করতে সক্ষম হয়নি, সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে ছাত্র-জনতা। এতে আবারও প্রমাণিত হলো, তরুণরাই পারে জুলমশাহীর তখত-তাউস ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়ে বিজয়মাল্য ছিনিয়ে আনতে। পারে বিপ্লবকে সাফল্যের স্বর্ণশিখরে পৌঁছাতে।

🔰🖋 এ দেশের মানুষ এ যাবত তিনটি অভ্যুত্থান প্রত্যক্ষ করেছে। আইয়ুব খার বিরুদ্ধে ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারির গণঅভ্যুত্থান, এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বরের গণঅভ্যুত্থান। এরপর দীর্ঘ ৩৪ বছর পর দেখল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান। ইতিপূর্বের দু’টি অভ্যুত্থানের চেয়ে ২০২৪ সালের অভ্যুত্থান ছিল অনেক বেশি ভয়াবহ, লোমহর্ষক ও রক্তাক্ত। আইয়ুব খান ও এরশাদ দেশ ছেড়ে পালাননি, কিন্তু হাসিনাকে মাত্র ৪৫ মিনেটের নোটিশে দেশ থেকে পালাতে হয়েছে। ইতিপূর্বের অভ্যুত্থানে এতটা রক্তপাত হয়নি, যতটা না হয়েছে ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানে।

🔰🖋 প্রশ্ন হচ্ছে, কেন বার বার অভ্যুত্থানের প্রয়োজন হয়? কেন একটা জাতি দায়িত্বরত সরকারের বিরুদ্ধে এতটা বিদ্বেষপরায়ণ হয়ে ওঠে? প্রজারা কেন রাজার বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে? জবাব হচ্ছে, যেকোন মূল্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার অপচেষ্টা। লাশের মিছিলের উপর দাঁড়িয়ে হলেও ক্ষমতায় টিকে থাকার উদগ্র বাসনা। যুগে যুগে শাসকরা যখন স্বৈরশাসক হয়ে ওঠেন, শাসন যখন অপশাসনে পরিণত হয়, ন্যায়বিচার ভূলুণ্ঠিত হয়, আদল-ইনসাফ উঠে যায়, রাষ্ট্রের প্রতিটা বিভাগকে যখন নিজ ও নিজ দলের স্বার্থে ব্যবহার করা হয়, জোরপূর্বক ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য রাষ্ট্রের সমস্ত বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়, ভিন্নমতাবলম্বীদের উপর চালানো হয় দমন-পীড়ন ও অমানবিক নির্যাতন, মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়, কেড়ে নেয়া হয় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, তখনই মানুষের হৃদয়ে বিদ্রোহের আগুন জ্বলে ওঠে। জনমনে ক্ষোভ ধুমায়িত হতে হতে একপর্যায়ে তা বিস্ফোরিত হয়ে ওঠে। প্রতিবাদের বজ্রমুষ্ঠিতে গর্জে ওঠে জনতা। বুলেট-বোমার তোয়াক্কা না করে গণআন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে সর্বস্তরের মানুষ। এভাবে তীব্র আন্দোলন ও জনরোষের শিকার হয়ে স্বৈরাচার ও তার দোসররা গদি ছাড়তে বাধ্য হয়। জুলুমের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত জনতা তখন স্বস্থির নিঃশ্বাস ফেলে। আর এটাই ইতিহাসের নির্মম বাস্তবতা। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, মানুষ ইতিহাস সৃষ্টি করে ঠিকই, কিন্তু ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে না। আওয়ামী দুঃশাসনের মাঝিমাল্লাদের ক্ষেত্রেও তেমনটিই ঘটেছে।

🔰🖋 সেনাবাহিনীর সহায়তায় শেখ হাসিনা পালিয়ে গিয়ে স্বার্থপরের মতো নিজে বেঁচে গেলেও রেখে যান মীরজাফরীর বহু আলামত। তিনি স্বীয় অপকর্মের সহযোগী মন্ত্রী-এমপি ও দলীয় নেতাদের কথা একটিবারও চিন্তা করেননি। ভারতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় রাষ্ট্রের কর্মকর্তা-পুলিশকে ব্যবহার করে ‘পাতানো’ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে যাদের চারপাশে রেখে দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছেন, জুলুম-নির্যাতন করেছেন, জনগণের ওপর নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়েছেন, সহযোগীদের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের সুযোগ করে দিয়েছেন, দেশ ছাড়ার সময় তাদের কারোরই ভবিষ্যৎ ‘পরিণতি’র কথা চিন্তা করেননি। এ অভিযোগ খোদ আওয়ামী লীগ নেতাদের।

🔰🖋 সবচেয়ে মারাত্মক ক্ষতি করে গেছেন তিনি জনগণের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীর। ‘পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ’ এই স্লোগান গেল দশকে থানায় থানায় ও মোড়ে মোড়ে বিলবোর্ডে শোভা পেলেও, এর উল্টো দৃশ্য প্রত্যক্ষ করল বিশ্ববাসী। পুলিশকে জনতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে তিনি গোটা বাহিনীকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলেন। ছাত্র-জনতার উপরে নির্বিচার গুলির প্রতিবাদে পুলিশের উপর মারমুখী হয়ে ওঠে বিক্ষুব্ধ জনতা। ফলে পুলিশ হত্যা, থানা পুড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি নানা লোমহর্ষক ঘটনা ঘটে অভ্যুত্থানকালীন সময়গুলোতে। সেকারণ হাসিনার পদত্যাগের সাথে সাথে জনরোষ থেকে বাঁচতে দেশের বৃহৎ এই বাহিনীর সকলেই কর্মস্থল ছেড়ে স্ব স্ব নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়। মুহূর্তেই গোটা দেশ অরক্ষিত হয়ে পড়ে।

🔰🖋 সপ্তাহকাল রাষ্ট্র চলে কোনো পুলিশ ছাড়া। ছাত্ররা নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নেমে পড়ে। ট্রাফিক সেবায় যোগ দেয়। নগরী পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে আঞ্জাম দেয়। রাজশাহীতে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মীরা গোটা শহরে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করে। অন্যান্য শহরেও কাজ করে। সারা দেশে সৃষ্টি হয় এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। কি না পারে ছাত্ররা। প্রয়োজন শুধু উদ্যমের, উৎসাহের। অবশেষে সরকারের নির্বাহী নির্দেশে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় পুলিশ কাজে যোগদান করে বটে কিন্তু এখনো পূর্ণাঙ্গ পরিবেশ ফিরে আসেনি।

🔰🖋 বিশ্লেষকদের প্রশ্ন, বাংলাদেশের পুলিশ কি এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে? নাকি আবার পূর্বের ন্যায় সরকারের লেজুড়বৃত্তি করে জনগণের উপর স্টিম রোলার চালাবে? নিরীহ-নিরপরাধ মানুষকে ধরে এনে মিথ্যা মামলা দেবে বা গ্রেফতার বাণিজ্য করবে? মানুষের ঘুমকে হারাম করে দিয়ে ত্রাসের সৃষ্টি করবে? ঘুষ-দুর্নীতি কি আগের মতো চালিয়ে যাবে, নাকি এবার ক্ষান্ত হবে? পুলিশ কি সত্যিকার অর্থে জনগণের সেবক হবে, নাকি শত্রু হবে? উন্নত বিশ্বে যেখানে কারো একটি প্রাইভেটকার বা মোটরসাইকেলের চাকা লিক হলেও ট্রিপল নাইনে ফোন করলে পুলিশ এসে বিপদগ্রস্ত নাগরিককে গন্তব্যে পৌঁছার সার্বিক ব্যবস্থা করে দেয়, সেখানে আমাদের দেশের পুলিশ রাস্তায় দাড়িয়ে চাঁদাবাজি করে। গাড়ির কাগজপত্র চেক করার নামে উৎকোচের আশায় হাত পেতে রাখে। এ অবস্থার কি পরিবর্তন হবে?

🔰🖋 হাসিনা সরকারের গোপন বন্দিশালা আয়নাঘর। বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাউন্টার-টেরোরিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (সিটিআইবি) দ্বারা পরিচালিত একটি গোপন বন্দিশালার নাম ‘আয়নাঘর’। ব্যস্ততম নগরী ঢাকার সুরম্য অট্টালিকার নিচেই বিরোধী মতকে দমন-পীড়নের জন্য স্বৈরশাসক হাসিনা তৈরি করেন এই গোপন নির্যাতন সেল ‘আয়নাঘর’, যা গুয়ান্তানাবো-বে কারাগারের কথাই মনে করিয়ে দেয়। মুসলিম নির্যাতনের জন্য কিউবার দক্ষিণ-পূর্বে মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে ২০০২ সালে স্থাপিত বন্দিশালার নাম গুয়ান্তানামো-বে কারাগার। এই কারাগারের নির্যাতনের বর্ণনা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। উপসাগরীয় যুদ্ধের সময় এর কিছু ছিটেফোঁটা বিবরণ মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। যা শুধু মর্মান্তিকই নয়, রীতিমত আঁতকে উঠার মতো।
২০২২ সালের আগস্টে সুইডেন ভিত্তিক নিউজ এজেন্সি ‘নেত্রনিউজে’ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে প্রথম ‘আয়নাঘর’ শব্দটি উঠে আসে। এরপর আন্তর্জাতিক কয়েকটি মিডিয়ায় বিষয়টি আলোচনায় আসে। আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘আয়নাঘর’ হচ্ছে ‘গুমখানা’। হাসিনার শাসনকালে ২০০৯ সাল থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেখানে মোট ৬০৫ জনকে গোপনে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। ঢাকা ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে নিখোঁজ হয় ৪০২ জন মানুষ। ২০২৪ সালের হিউম্যান রাইটস ওয়াচের রিপোর্ট অনুযায়ী, হাসিনা ক্ষমতায় আসার বছর ২০০৯ সাল থেকে তার পতন পর্যন্ত বাংলাদেশে ৬০০টিরও বেশি গুম হওয়ার ঘটনা ঘটে। যার অধিকাংশেরই কোনো হদিস নেই।

🔰🖋 পত্রিকান্তরে প্রকাশ শুধু ডিজিএফআইয়ের নয়, র‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র‍্যাব)-এর ১৫টি ব্যাটালিয়ানের প্রতিটিতেই রয়েছে এরূপ গোপন বন্দিশালা বা আয়নাঘর। তাছাড়া সম্প্রতি মহানগর গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) কার্যালয়ে আবিষ্কার হয় আয়নাঘর। সেখানেও নির্যাতনের জন্য বহু সেল তৈরি করে রাখা হয়েছে। সদ্য ডিবি কার্যালয় থেকে ছাড়া পাওয়া ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ মাহতাব এক লাইভ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেখানকার নির্যাতনের লোমহর্ষক চিত্র তুলে ধরেছেন।

🔰🖋 কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা আয়নাঘর থেকে মুক্তি পাওয়ার পর মিডিয়ায় এর ভয়াবহ চিত্র উঠে আসে। এতদিন ভয়ে মুখ না খুললেও স্বৈরশাসনের পতনের পর সকলেই মুখ খুলতে শুরু করেছেন। বিশেষ করে, সাড়ে পাঁচ বছর পর আয়নাঘর থেকে মুক্তি পাওয়া ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টে’র (ইউপিডিএফ) নেতা মাইকেল চাকমা বলেন, ‘আয়নাঘর যেন একটি কবর, সেখানে আমরা যারা থেকেছি তারা ছিলাম জিন্দা লাশ। ওখানে থাকার চেয়ে মৃত্যু বরং ভালো।’ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট ভোরে চট্টগ্রামের মিরসরাই এলাকার একটি জঙ্গলে হাত ও চোখ বেঁধে তাকে ফেলে দেওয়া হয়।

🔰🖋 একই সময়ে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযমের পুত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (বরখাস্ত) আব্দুল্লাহিল আমান আযমী ও একই দলের নেতা মীর কাসেম আলীর পুত্র সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আহমাদ বিন কাসেমকেও (আরমান) মুক্তি দেওয়া হয়। ৫ আগস্ট সোমবার দিবাগত রাতে তাদের রাজধানীর দিয়াবাড়ীতে ছেড়ে দেওয়া হয়।

🔰🖋 মুক্তির সময় ব্যারিস্টার আরমান জানতেন না শিক্ষার্থীদের গণবিপ্লবের কারণে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তিনি ভেবেছিলেন মেরে ফেলার জন্য আয়নাঘর থেকে তাকে বের করা হচ্ছে। আট বছরে প্রথম মুক্ত বাতাসের সংস্পর্শে আসেন তিনি। পরিবারও জানতো না তিনি বেঁচে আছেন কিনা। প্রতিবছর কেবল পরিবারকে গুমের ব্যাপারে কোনো কথা না বলার জন্য সতর্ক করা হতো।

🔰🖋 মহান আল্লাহর চিরন্তন ঘোষণা, ‘তুমি বল, হে আল্লাহ! তুমি রাজাধিরাজ। তুমি যাকে খুশি রাজত্ব দান কর ও যার কাছ থেকে খুশি রাজত্ব ছিনিয়ে নাও। তুমি যাকে খুশি সম্মানিত কর ও যাকে খুশি লাঞ্ছিত কর। তোমার হাতেই যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সকল কিছুর উপরে সর্বশক্তিমান’ (আলে ইমরান ৩/২৬)। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো অত্যাচারী শাসকই স্থায়ী হয়নি। আগামীতেও হবে না ইনশাআল্লাহ।

27/08/2024

বাংলাদেশে বন্যা দায়ী কে?
প্রফেসর ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ

26/08/2024

বন্যার জন্য দায়ী কে ভারত না চীন | প্রফেসর ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব | New Waz 2024

26/08/2024

আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়ার আলামতসমূহ | শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি। যোগাযোগ ০১৭৬৭০২৪৪২৩

23/08/2024

জান্নাতি লোকের বৈশিষ্ট্য | শায়খ শামসুল ইসলাম সালাফি। New Waz 2024 | যোগাযোগ ০১৭৬৭০২৪৪২৩
#শায়খসামসুলইসলামসালাফি #শায়খশামসুলইসলামসালাফি #শামসুলইসলামসালাফি #শাইখশামসুলইসলামসালাফী #সামসুলইসলামসালাফি #শামসুলহকসালাফি #জান্নাতিলোকেরবৈশিষ্ট্য #জান্নাতিমানুষেরবৈশিষ্ট্য #জান্নাত #জান্নাতিলোকের১৫টিবৈশিষ্ট্য #জান্নাতিওজাহান্নামিলোকেরবৈশিষ্ট্য #ওয়াজ_বাংলা

22/08/2024

বন্যার্তদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন!
ফেনী, নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন যেলায় বর্তমান ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতিতে আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। অতএব দানশীল ভাই-বোনদেরকে নিম্নোক্ত একান্টসমূহে অনুদান প্রেরণের জন্য আহবান জানানো হচ্ছে।
🔰অনুদান প্রেরণের ঠিকানা:-
আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ত্রাণ তহবিল সঞ্চয়ী হিসাব নং ০০৭১১২০০৫৪৩৪০,
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, রাজশাহী শাখা।
রাউটিং নাম্বার: 015811934
Ahle Hadith Movement Bangladesh Central Relief Fund Savings Account No. 0071120054340, Al-Arafah Islami Bank, Rajshahi Branch.
Routing Number: 015811934

মোবাইল ব্যাংকিং নাম্বার:
01797900123 (Bikash, Nagad personal)
017979001230 (rocket personal)
01711578057 (bkash personal)
সার্বিক যোগাযোগ : কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ, নওদাপাড়া, রাজশাহী। মোবাইল : 01797900123, 0171157805

16/08/2024

বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন ০১৭১৮০৪৬১০৪

বাক স্বাধীনতার অর্থ আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে স্বাধীনভাবে নিজের বক্তব্য ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা।যা অন্যের মত প্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন করেন। শয়তানের সন্তুষ্টির লক্ষ্যে কোনো কোনো কথা বা কাজ করলে তাকে বাক স্বাধীনতা বলা যাবে না। বরং সেটি হবে স্বেচ্ছাচারিতা ও পশুত্বের স্বাধীনতা হবে। যা মানুষের সমাজে কাম্য নয়।

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে গত ৫২ বছর যাবত নানা মতের শাসকের অধীনে দেশ পরিচালিত হয়েছে বা হচ্ছে। কিন্তু কারো যবানে ইসলামী সাম্য ও সমান অধিকারের কথা শোনা যায়নি। সবাই ইসলামকে অন্যান্য ধর্ম ও মতবাদের মত সংকীর্ণ অর্থে গ্রহণ করেছেন।এই ইসলাম ভীতির মূলে ছিল তাদের বিদেশ ভীতি অথবা অজ্ঞতা। সে কারণ ইসলাম যে বিশ্ব মানবতার সর্বশেষ আশ্রয় একথা বলার মত হিম্মত কোন শাসকের হয়নি।

এদেশের ৯২% মুসলিম জনগণও ইসলাম সম্পর্কে ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছে। আমরা সংক্ষিপ্ত পরিসরে ইসলামী বাক স্বাধীনতার গুরুত্ব ও এর ইহকালীন ও পরকালীন মর্যাদা তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছি।

বই: ইসলামে বাক স্বাধীনতা
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব
মূল্য: ৩৫ টাকা মাত্র

বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন ০১৭১৮০৪৬১০৪

15/08/2024

https://youtu.be/DWCsKPElqqM

িন_আবেদ িন_আবেদ_আলী #আকবর #ওয়াজ_বাংলা #ওয়াজ_মাহফিল #ওয়াজ #ও...