16/04/2024
আছে আশা, আছে ভরসা। তোমায় নিয়ে লিখেছি আমি আমার ভালোবাসা। আছো তুমি অন্তরের গহীনে। আছো তুমি পিঞ্জিরার গভীরে। তোমায় ছাড়া হে প্রিয় বাছিবো কি করে? তুমি আমার জান, তুমি আমার পরান। তোমায় না দেখিলে হে প্রিয় কাঁদে আমার পরান।শহর জুড়েই কৌতূহল, মৌনতা সব ভীড় বাঁকে… দুদিন ধরে পড়ছি কেবল, তোমার চোখে মির্জেকে।অদম্য ঝড় বুকে নিভে গেলে বাতি- তুমি তার দুঠোঁটের চুম্বনে কাতিল…।মন তো বন্দর নয়। তবুও ফিরে আসা কোনো জাহাজ, যে- অজান্তেই ডুবে গেছে চোখে। তোর কাজলের সাহায্যে…এ এক মায়াবী জাদু। যার নেশা কাটছেনা মোটে… কি এমন মাদক মিশিয়েছিলি বল? নিজের দুঠোঁটে…হঠাৎ’ই ডুবেছি ছাই। তার চুলে বাঁধা ফিতে… আমিও দিতে চাই মন। যদি তুমি চাও নিতে…হাওয়া তো পাগল হয়। তাই মাতাল এই চোখ- তোর দিকে তাকিয়েই আজীবন নির্বাক হোক…।তার চোখ যেন চোরাবালি, তাই এমন ভয়… যতবারই কাছে আসি, টেলিপ্যাথি মনে হয়…।হারিয়ে যাওয়া নিঃস্ব ছেলে। এই অন্ধকারের দ্বীপে… চাঁদের মতোই লেপ্টে থাকুক তোর কপালের টিপে।জানিনা এ কিসের মোহ। জানিনা কিসের অলীক টানে… আয়না হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। তোমার চোখের মরূদ্যানে।পলকেই দেখা যায় তাকে। আবার পলকেই বিলীন… মন তো তৃণ নয়। তবু কেন ছুটে যায় সোনার হরিণ…।আমি তাকে রোজ দেখি। দেখি কতো পাখি ওড়ে… স্মৃতিছায়া সরে গেলে, ঘুম হয়ে, স্বপ্নের ভেতরে…।শহর ছেড়ে পালাই কোথায়। মনখারাপের ট্যাক্সি নেই… এ জখম সারবে শুধু। তোর দুঠোঁটের ভ্যাকসিনেই…।কাজল চোখে মাঞ্জা দিলে আর বুকের ভেতর ছুরি… তোমার ঠোঁটেই কাটলো শেষে। এই বালকের ঘুড়ি।কি ছিলো তার ঠোঁটের ভাষায়? কি ছিলো তার ওই চোখে? মাতাল হয়ে কেন সাজিয়ে রাখি, নিজের শবে, ফুলের গুচ্ছকে?দূরে পালিয়ে কি লাভ?পাশে এসে বোস। তুইতো শুধু আমার। অন্য কারো নোস