Tuhin Hossain

Tuhin Hossain রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সম্পর্কিত তথ্য, ফটো ও ভিডিও পেতে এবং সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য পেতে পেইজটি ফলো করতে পারেন।ধন্যবাদ! Unpublished Diary

Md Tuhin Hossain
2021-22, A-2(35th)
BSS (Honours),
Dept. Of Political Science
University of Rajshahi❤️

14/01/2025

আমরা ফেসবুক ব্যবহার করি, না ফেসবুক আমাদের ব্যবহার করে,সেটা আমাদের বোঝা উচিত।

অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য,  সকলের জানা উচিৎ :-০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার ক...
14/01/2025

অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, সকলের জানা উচিৎ :-

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।
আপনার একটা শেয়ারে অনেকের উপকার হবে। সো, অন্যের উপকার করতে অবশ্যই শেয়ার করার অনুরোধ রইলো! ❤️

#সংগৃহীত

"যাদের স্বপ্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়"তাদের জন্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটের খুঁটিনাটি তথ্য এক পোস্টেই :- রাজশাহী...
14/01/2025

"যাদের স্বপ্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়"
তাদের জন্য,
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এ' ইউনিটের খুঁটিনাটি তথ্য এক পোস্টেই :-

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা গত বছরের ন্যায় তিনটি ইউনিটে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে মানবিক বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য এবং অন্য বিভাগ থেকে যারা বিভাগ পরিবর্তন করতে চায় তাদের জন্য রাখা হয়েছে ‘এ’ ইউনিট। তাই ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অন্যতম পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই ইউনিটটি।

'এ' ইউনিটে রয়েছে দেশসেরা আইন বিভাগসহ আরো বেশকিছু স্বনামধন্য বিভাগ। তাছাড়াও এই ইউনিটে রয়েছে অন্যান্য ইউনিটের তুলনায় সবচেয়ে বেশি আসন। যেখানে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে মানবিক, বাণিজ্য, বিজ্ঞান বিভাগেরও শিক্ষার্থীরাও। যেসব ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা এই ইউনিটের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে তাদের জন্য বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।

ইউনিট পরিচিতি:
‘এ’ ইউনিটের অধীনে রয়েছে কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদের মোট ২৭টি বিভাগ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট। গত বছরের ন্যায় এ বছরও এই ইউনিটে মোট ১৮৭২টি আসন সংখ্যা রয়েছে।

আবেদন:
বর্তমানে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত আছে। প্রাথমিক আবেদন ফি ৫৫ টাকা। প্রাথমিক আবেদন শেষে চূড়ান্ত আবেদন শুরু হবে। প্রাথমিক আবেদনকারীদের মধ্য থেকে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতি ইউনিটে সর্বোচ্চ ৯২ হাজার জনসহ বিভিন্ন কোটার আবেদনকারী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। চারটি ধাপে চূড়ান্ত আবেদন সম্পন্ন করা হবে। এই ইউনিটে চূড়ান্ত আবেদন ফি নির্ধারিত করা হয়েছে ১ হাজার ৩২০ টাকা (সার্ভিস চার্জসহ)।

পরীক্ষা পদ্ধতি:
গতবারের ন্যায় এবারো বহুনির্বাচনী প্রশ্নে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় এবার মোট ৮০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে, সময় এক ঘণ্টা। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫। প্রতিটি ভুল উত্তরের ০.২৫ করে নম্বর কাটা হবে। অর্থাৎ চারটি ভুল উত্তরের জন্য ১ নম্বর কাটা যাবে। পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৪০।

তবে সঙ্গীত; নাট্যকলা; চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র; মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য এবং গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগসমূহের ব্যাবহারিক পরীক্ষার পূর্ণমান হবে ১০০। পাস নম্বর ৪০ নম্বর। ইংরেজি বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্র বহুনির্বাচনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের ৫০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

মান বণ্টন:
‘এ’ ইউনিট (কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট)-এর বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্রে ক, খ, গ তিনটি অংশ থাকবে। এর মধ্যে (ক) বাংলা- ৩৫ নম্বর, (খ) ইংরেজি- ৩৫ নম্বর, (গ) সাধারণ জ্ঞান- ৩০ নম্বর। মোট ১০০ নম্বর।

নির্বাচন প্রক্রিয়া:
প্রতিটি ইউনিটে ৯২ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। সেক্ষেত্রে প্রাথমিক আবেদন থেকে যাচাই-বাছাই শেষে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত আবেদনের জন্য মনোনীত করা হবে। প্রাথমিক আবেদন থেকে পরীক্ষার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ মানবিক শাখা হতে এবং ৪৫ শতাংশ মানবিক ব্যতীত অন্যান্য শাখা হতে নির্ধারণ করা হবে।

যেদিন পরীক্ষা:
আগামী ১৯ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর একটি শিফটে (গ্রুপ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা সকাল ১১টায় শুরু হয়ে শেষ হবে সকাল ১২টায়।

যেভাবে তৈরি হবে মেধাতালিকা:
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের উপর কোনো মার্কস নেই। মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় যারা বেশি মার্কস পাবে তারাই মেধাতালিকায় এগিয়ে থাকবে। এছাড়া ভর্তিসংক্রান্ত যেকোনো তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে জানা যাবে।
©

13/01/2025

তুমিও জিতবে
You Can Win!

13/01/2025

Rajshahi University Campus!Dream Campus!
❤️❤️❤️

13/01/2025

ফেইসবুকে আমরা যতটা সময় ব্যয় করি,তা পড়াশোনার পিছনে ব্যয় করলে অনেক ভালো করা সম্ভব।

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু একটা প্রাণী মরে না। 🍁প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের কামড়ে কোনদিন ...
13/01/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু একটা প্রাণী মরে না। 🍁

প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের বিষের প্রতিষেধক anti venom

কোনএকটি সাপ, ধরেন কিং কোবরা’র anti venom তৈরি করতে হলে যা করা লাগে তা হল, ওই সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়। একগাঁদি পরিমাণ ঢুকালেও সমস্যা নেই। ঘোড়ার কিছু হবে না। কিছু হবে না বলতে, ঘোড়া মরবে না।

ঘোড়া তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom তৈরি হয়ে গেছে।

এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়। সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স থেকে অ্যান্টি ভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে পাঠানো হয়।

মানুষ’কে সাপে কামড়া’লে ডাইরেক্ট ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়।

খোদ ইন্ডিয়াতে গাদা গাদা অ্যান্টি ভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল। ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড় খেয়ে মানুষের আর বাঁচা লাগত না। এক ছোবলে ডাইরেক্ট উপরে।

فَبِأَىِّ ءَالَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ

"অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?" 💚

(সূরাহ আর-রহমান,আয়াত-১৩)

12/01/2025

দুঃখ লুকাতে পারা একটা শিল্প। কষ্ট লুকাতে পারা একটা শিল্প।

যন্ত্রনা লুকাতে পারা একটা শিক্ষা। একটা যোগ্যতা। একটা আর্ট। একটা অর্জন।

সফলতার জন্য সাহস লাগে, শ্রম লাগে, ধৈর্য লাগে। তারচেয়ে অনেক বেশি সাহস ও শক্তি লাগে, ব্যর্থতার যন্ত্রনা লুকাতে। হজম করতে।

It is easier to find men who will volunteer to die than to find those who are willing to endure pain with patience—Julius Caesar

আপনি গতো পাঁচ বছর ধরে কাঙ্ক্ষিত চাকরির জন‍্য চেষ্টা করেছেন। যেই চাকরি পেয়েছেন, সেই সবাই বাহবা দিলো। আপনি যারপরনাই খুশি হলেন। আনন্দে বিগলিত হলেন। ভাসলেন।

কিন্তু আপনি যে গতো পাঁচ বছর দিনের পর দিন পুড়েছেন, কষ্টকে গোপন করেছেন—সেটা কি সবাই দেখেছে? —দেখেনি। আপনি যে পদে পদে লাঞ্ছিত হয়েছেন, সেটা কি সবাই জানে? —জানে না।

এই যে লাঞ্ছনাকে পুষতে পেরেছেন, ক্লান্তিকে গিলে মুখে হাসি রেখেছেন—সেটা একটা সংগ্রাম। সেটা একটা যোগ‍্যতা। সেই যোগ‍্যতাই আপনাকে সাফল‍্যের দিকে ধাবিত করেছে।

একটা রিলেশনশিপ টিকে থাকে কেন? —কারনটা শুধু এই নয় যে আপনি পারফেক্ট পার্টনার পেয়েছন। কারণ, রিলেশনশিপের যে প‍্যারাগুলো আছে, সেগুলো হজম করতে পারছেন। যখন থেকে সেই পেইনগুলো হজম করতে পারবেন না, তখনই রিলেশনশিপ ফেইড হয়ে যায়।

দীর্ঘদিন যাদের সম্পর্ক টিকে আছে, বিয়ে টিকে আছে সেটা কিন্তু প্রতিদিন তাদের ভালোবাসার হাবুডুবুর কারনে নয়। বরং বিচ্ছেদের কারণ হয় এমন মুহূর্তগুলোকে শিল্পের সাথে মেইকআপ করতে পারার কারনে। সেটাকেই আমরা বলি সেক্রিফাইস, আন্ডারস্টেন্ডিং, মিউচুয়াল কমিটমেন্ট!

ভালোবাসায় হাবুডুবু খাওয়ার চেয়ে অনেক বেশি কঠিন হলো এই সেক্রিফাইস, এই আন্ডারস্টেন্ডিং। বুক ভরা ভালোবাসা সবার থাকে, কিন্তু বুক ভরা সেক্রিফাইস সবার থাকে না। সেখানেই সম্পর্কগুলো টলে যায়। দুর্বল হয়ে ছিঁড়ে যায়।

কন্টিনিউয়াস পারস্পরিক বিশ্বাস রাখা—এটা অনেক কষ্টের। এবং এই কষ্টটা হজম শিখতে হয়। এটাই শিল্প! ভালোবাসাটা কিন্তু কাউকে শিখতে হয় না। এবং এইক্ষেত্রে দুজনকেই এটা শিখতে হয়। চর্চা করতে হয়।

দুঃখকে সঙ্গোপনে সাজিয়ে রাখার নাম হলো সাহস। কিন্তু দুঃখের সাথে প্রতিমুহূর্তে বাস করার নাম হলো আত্মাহুতি!

আমাদেরকে দুঃখ সাজানোর শিল্প শেখানো হয় না। কষ্ট প‍্যাকেট করে রাখার কৌশল আমাদেরকে শেখানো হয় না। অপমান ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেয়ার আত্মবিশ্বাস আমাদেরকে শেখানো হয় না। —এখানেই আমরা বেশিরভাগ মানুষ হেরে যাই।

আমাদেরকে শুধু শেখানো হয় সফল হও। ভালোবাসে উজাড় করে দাও! কিন্তু আমাদেরকে শেখানো হয় না—The art of life is the art of avoiding pain (Thomas Jefferson)।

আমাদেরকে শেখানো হয় না—Smooth seas do not make skillful sailors; শান্ত সমুদ্র কখনোই একজন দক্ষ নাবিক তৈরি করে না।
………………..
Rauful Alam

পৃথিবীর  সবচেয়ে  বানোয়াট  এবং  মিথ্যা  মোটিভেশন  হচ্ছে Everything  is  possible  if  try  hard... ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, ...
12/01/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বানোয়াট এবং মিথ্যা মোটিভেশন হচ্ছে
Everything is possible if try hard...

ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, পাওলো কোয়েলহো’ এর লেখা থেকে ইন্সপায়ার হয়ে শাহরুখ খান আমাদের শিখিয়েছে ,

’’দিল সে চাহ,তো পুরি কায়নাত উসে তুম সে মিলানে কি সাজিশ মে লাগ যাতি হ্যায়’’

মানে কাউকে মন থেকে চাইলে সে একদিন তোমার হবেই। এই ধরনের মিথ্যা এবং কসমিক রেওয়ার্ড আমাদের জন্য খুবই টক্সিক !

কেন টক্সিক সেটা বলছি।
তার আগে বলে নেই , খুব ছোট বেলা থেকেই আমরা জেনে আসছি,

পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি। অর্থাৎ ,যদি প্রচুর পরিশ্রম করি তাহলে সাফল্য আসবেই।

কিন্তু বিষয়টা কি আসলেই তাই ?

পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই তার কোন নিশ্চয়তা নেই। যথেষ্ট পরিশ্রম করে জীবনে ব্যর্থ হওয়াদের সংখ্যাটা কম না। ব্যর্থতার কারণ হিসেবে আমরা যথেষ্ট পরিশ্রম না করা কে এক্সকিউজ হিসেবে দাড় করাই, অথচ খবর নিয়ে দেখেন ক্লাসের ভালো ছাত্রদের থেকে খারাপ ছাত্রদের অনেকের পরিশ্রম কম ছিল না, তবুও তারা ব্যর্থ হয়েছে।

কারণ হয়ত তারা লেখাপড়ার চেয়ে ছবি আঁকায় ভালো, খেলাধুলায় , সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং, ব্যবসায়, কিংবা অন্য কিছুতে ভালো ।

তাই পরিশ্রমটা কোথায় করতে হবে এবং কোথায় থামতে হবে সেটা জানাও জরুরী। পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য আসে না সত্যি,
কিন্তু অহেতুক পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই এটা সত্যি না।

এই সে 'সাফল্য আসবেই' নামক চিন্তা আমাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে, এর ফলাফল বেশির ভাগ সময় হতাশা বা মন ভাঙার কারণ হয়ে যায়।

এই কারণে মানুষ সাফল্য আসবেই, ভেবে পরিশ্রম করেই যায়। একটা সময় এর পরে গিয়ে যে, হাল ছেড়ে দিতে হয়, এবং নতুন কিছুর জন্য এনার্জি সেইভ করতে হয়, এটা মানতে পারে না।

ফলে কখনো কখনো এর মূল্য দিতে গিয়ে কেউ কেউ তার সমস্ত জীবন ভুল কিছুর পেছনে খরচ করে ফেলে!

জীবনটা খুবই ছোট, লাইফে আপনার প্ল্যান A কাজ করে নাই, তাড়াতাড়ি প্ল্যান B তে মুভ করেন, আপনি কষ্ট করে সর্বোচ্চ এফোর্টস দিয়ে আপনার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্ৰিয় সাবজেক্টটি পাননি, সমস্যা নাই পরবর্তী বেস্ট অপশনসগুলো দেখেন এবং মুভ অন করেন, কখনো ই মনোবল হারিয়ে নিজেকে হারিয়ে দেবেন না !

You can share this post to help others!

12/01/2025

পৃথিবীটা ফেয়ার না। দুনিয়াটা মোটেও সবার জন‍্য সমান না। তাই সবার যুদ্ধটাও এক না।

আমার যে কলিগ ইউনিভার্সিটি অব ক‍্যালিফোর্নিয়া-বার্কলে থেকে পিএইচডি করা, তার জন্ম আমেরিকায়। তাকে ইংরেজি শিখতে হয়নি।
কিন্তু আমাকে ইংরেজি শিখতে হয়েছে। বহু বছর ইংরেজি শিখেছি। তারপরও আমি তার মতো করে ইংরেজি বলতে পারবো না। ইংরেজি শেখার জন‍্য আমি যে সময় ব‍্যায় করেছি, সে সেই সময়ে ভিডিও গেইম খেলতে পেরেছে। পার্টি করতে পেরেছে। অন‍্যকিছু শিখতে পেরেছে।

সে ব‍্যাচেলর করেছে ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়ি-আরবানা শ‍্যাম্পেইন (UIUC) থেকে। পৃথিবীর নামকরা এক ইউনিভার্সিটি। আমি ব‍্যাচেলর করেছি চট্টগ্রাম ইউনিভার্সিটি থেকে। যেটা কোন তালিকাতেই নেই। ও যদি ওর ব‍্যাচের সবচেয়ে খারাপ স্টুডেন্টও হয়ে থাকে, তারপরও সে ইউনিভার্সিটিতে যেমন পরিবেশ, সুযোগ-সুবিধা, শিক্ষার মান, ল‍্যাবরেটরি ইত‍্যাদি পেয়েছে—সেগুলো আমার জন‍্য কল্পনা করাও ছিলো পাপ! যে বয়সে সে ইন্টারনেট, ল‍্যাপটপ পেয়েছে, সে বয়সে আমি বসে বসে ম‍েসের মিলের হিসেব করতাম। ম‍েস ভাড়া দেয়ার টেনশন করতাম। কিছু টাকার জন‍্য টিউশনির নামে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরতাম।

ও যদি আমেরিকার সবচেয়ে খারাপ মানের হাইস্কুলেও পড়ে, তারপরও সেটা আমার গ্রামের হাইস্কুল থেকে অবকাঠামোগত ও অন‍্যান‍্য দিক দিয়ে বহু গুণে ভালো মানের ছিলো। ও নিশ্চয় ওর বাবার গাড়িতে করে স্কুলে গিয়েছে (আমেরিকায় অলমোস্ট সব পরিবারেই গাড়ি আছে)। অথবা, হলুদ রঙের স্কুল বাসে নিরাপদে যাতায়ত করেছে। আমার স্কুলের ঠিকমতো একটা ভবনই ছিলো না। আমরা খালি পায়ে যেতাম। সহপাঠীরা অনেকে লুঙ্গি পড়ে আসতো। সে সময় স্কুল ড্রেসও ছিলো না (এখন হয়েছে)।

আমরা হয়তো একই অফিসে, একই পদে, একই সাথে কাজ করি এখন। কিন্তু আমাদের যুদ্ধটা ছিলো আলাদা। পথটা ছিলো ভিন্ন।

আমাকে যতো প্রতিবন্ধকতার মধ‍্য দিয়ে যেতে হয়েছে, আমার কলিগকে সেগুলোর মধ‍্য দিয়ে যেতে হয়নি। সে তার দেশে, তার সংস্কৃতিতে যতোটা সহজে একটা চাকরি পেয়েছে, একটা বাড়ি কিনেছে, একটা গাড়ি কিনেছে—সেই প্রতিটি কাজ করতে আমাকে অনেক আলাদা করে যুদ্ধ করতে হয়েছে।

সুতরাং পৃথিবীটা আনফেয়ার—এটাই চিরন্তন। এবং এ নিয়ে হাপিত‍্যেশ করে কোন লাভ নেই।

সোমালিয়ায় জন্ম নেয়া একটা শিশু জীবনযুদ্ধে যতোটা অসাম‍্যতার মুখে পড়বে, পদে পদে যতোটা ধাক্কা খেয়ে জীবনকে বহন করবে, ঠিক একই শিশু যদি ইউরোপে বড়ো হয়—তাকে ততোটা যুদ্ধ করে বাড়তে হবে না।

পৃথিবীর বহু সমাজ মানুষকে গড়ে, আর বহু সমাজের মানুষ জঞ্জালকে সরিয়ে বেড়ে উঠে। দুনিয়ার বহু সমাজ মানুষকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে সামনে বাড়িয়ে দেয়। আর বহু সমাজের মানুষকে একের পর এক বাধা ধাক্কিয়ে সামনে বেড়ে যেতে হয়।

এই আনফেয়ার পৃথিবীতে আমরা প্রত‍্যেকে একটা যোদ্ধা। এখানে সর্বসত‍্য হলো যুদ্ধ! ততক্ষন, যতক্ষন আমাদের নিঃশ্বাস আছে।
…………………..
RAUFUL ALAM

সাফল্যের জন্য জরুরি কিছু উপদেশ :-* জেতার জন্য খেলবেন, হারার জন্য নয়।* অন্যের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। * উন্নত নৈতিক চ...
12/01/2025

সাফল্যের জন্য জরুরি কিছু উপদেশ :-

* জেতার জন্য খেলবেন, হারার জন্য নয়।
* অন্যের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন।
* উন্নত নৈতিক চরিত্রের মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করুন।
* যা অপরের নিকট পান, তার থেকে বেশি দিন।
* উদ্দেশ্যহীনভাবে কোন জিনিসের সন্ধান করবেন না।
* দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করুন।
* নিজের শক্তি যাচাই করে তার ওপর ভরসা রাখুন।
* সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় বড় লক্ষ্যের দিকে দৃষ্টি নিবন্ধ রাখবেন।
* সততার বিষয়ে কোন আপোষ করবেন না।

বই- তুমিও জিতবে

12/01/2025

" বিজয়ীরা ভিন্ন ধরনের কাজ করে না, তারা একই কাজ ভিন্নভাবে করে "
-শিব খেরা

"জ্ঞানই শক্তি " -আমরা প্রায়ই শুনি জ্ঞানই শক্তি। ঠিক তা নয়। জ্ঞান শক্তির উৎস।জ্ঞান হচ্ছে তথ্যের সমাহার। এই জ্ঞানকে শক্তিত...
12/01/2025

"জ্ঞানই শক্তি " -
আমরা প্রায়ই শুনি জ্ঞানই শক্তি। ঠিক তা নয়। জ্ঞান শক্তির উৎস।জ্ঞান হচ্ছে তথ্যের সমাহার। এই জ্ঞানকে শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয়, যখন তা যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হয়।যে মানুষ পড়তে জানেনা আর যে পড়তে যেন পড়ে না তাদের মধ্যে বিশেষ কোন পার্থক্য নেই। জ্ঞান অর্জন খাদ্য গ্রহণের মত কতটা খাওয়া হচ্ছে তার ওপর স্বাস্থ্য নির্ভর করে না-- কতটা হজম হচ্ছে তার ওপর স্বাস্থ্য নির্ভর করে। জ্ঞান শক্তির উৎস, আর প্রজ্ঞা যা হচ্ছে জ্ঞানের নির্যাস প্রকৃত শক্তি।

শিক্ষা অনেকভাবেই গ্রহণ করা যায়। কেবল স্কুল কলেজের 'ডিগ্রী' বা 'গ্রেড' ই শিক্ষার মান নির্ধারণ করে না। শিক্ষার অর্থ -
* আত্মশক্তি বৃদ্ধি করা
* স্থির ভাবে সোনার ও বোঝার ক্ষমতা অর্জন করা
* আরো জানার ইচ্ছা অর্জন করা

মাংসপেশির সংকোচন ও প্রসারণ যেমন ব্যায়ামের উপর নির্ভর করে, সেইভাবে আমাদের মনও কতটা সংকুচিত বা প্রসারিত হবে তা নির্ভর করে মানসিক ব্যায়ামের উপর।

ডেরেক বক বলেছেন, 'শিক্ষাকে যদি দুর্মূল্য মনে হয় তবে অজ্ঞতাই বাঞ্ছনীয়। শিক্ষায় ইতিবাচক হলে চিন্তা ধারাও ইতিবাচক হবে'।

বই- তুমিও জিতবে

বাংলাদেশের চারটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সর্বশেষ— জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ২০ আগস্ট ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ...
12/01/2025

বাংলাদেশের চারটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সর্বশেষ— জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ২০ আগস্ট ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার মুঘল আমলের নাম জাহাঙ্গীরনগরের সঙ্গে মিল রেখে ‘জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে ১৯৭৩ সালে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে রাখা হয় ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়’।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের পরে পুরোদমে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।

বাংলাদেশের স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শিক্ষার্থী ও বিভাগসংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও অনেকেই জাহাঙ্গীরনগরের আয়তন ৭০০ একর মনে করেন, প্রকৃতপক্ষে আয়তন ৬৯৭.৫৬ একর। আয়তনের দিক থেকে এটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম।

বাংলাদেশের প্রথম নৃবিজ্ঞান বিভাগ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একমাত্র প্রত্নতত্ত্ব বিভাগও এখানেই রয়েছে।

স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি উল্লেখযোগ্য মিল হলো, প্রখ্যাত কবি ও শিক্ষাবিদ সৈয়দ আলী আহসান উভয় বিশ্ববিদ্যালয়েরই ভাইস–চ্যান্সেলর (ভিসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা।

11/01/2025

একটা কথা আছে, "Invest in yourself" কথাটা প্রচন্ড রকমের সত্যি। নিজেকে ভালোবাসুন, নিজেকে সময় দিন, এর উপরে আর কিচ্ছু নেই। নিজেই নিজের ফাস্ট প্রায়োরিটি হোন। No one can beat you.

লাইফে অনেক মানুষ আসবে যাবে। নিজেকে এমন ভাবে গড়ে তুলতে হবে কারো উপস্থিতি, অনুপস্থিতি যেন জীবনে কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে। নিজেকে ভালো রাখতে একটু স্বার্থপর হওয়া খারাপ না। 🌸🤍©

প্রতিদিন সকালে আমরা বিছানা থেকে উঠে যে প্রথম জিনিসটা করি, সেটা হল মোবাইল চেক করা। কিন্তু আজ আমি একটা অন্যরকম সকালের কথা ...
11/01/2025

প্রতিদিন সকালে আমরা বিছানা থেকে উঠে যে প্রথম জিনিসটা করি, সেটা হল মোবাইল চেক করা। কিন্তু আজ আমি একটা অন্যরকম সকালের কথা বলব।

আমি সকালে উঠে একটু ঝিম ধরে বসে থাকি। তারপরে তাকাই বুকসেলফে। রে ডালিও'র বইটা রেখেছি সামনে। তবে আজকে সেটাকে পাশ কাটালাম। ল্যাপটপে একটা পৃষ্ঠা দেখছিলাম কাল রাতে। তাতে লেখা ছিল - প্রতি সকালে নিজেকে তিনটে কথা মনে করিয়ে দাও। সেই তিনটে কথা পড়ে আমার জীবন দেখার দৃষ্টিভঙ্গি অনেকটাই বদলে গেল।

প্রথম কথা: জীবন ছোট, যেকোনো মুহূর্তে শেষ হতে পারে।

এটা পড়ে প্রথমে একটু ভয় পেলাম। তারপর ভাবলাম - আচ্ছা, আজ যদি আমার শেষ দিন হয়, তাহলে কী করব? হয়তো মার সাথে একটু বেশি সময় কাটাব। বন্ধুকে ফোন করে বলব যে ওর সাথে ঝগড়াটা আমার ভুল ছিল। অফিসের কাজটা আজই শেষ করব, কাল-এর জন্য ফেলে রাখব না।

দ্বিতীয় কথা: আজ যা ঘটবে, তার রিঅ্যাকশন আপনার হাতে।

মানে? হ্যাঁ, বস হয়তো চিল্লাবেন, ট্রাফিক জ্যামে আটকে যাব, প্রজেক্ট ডেডলাইন মিস হবে। কিন্তু এগুলোতে রেগে যাব, না শান্ত থেকে সমাধান খুঁজব - সেটা আমার চয়েস।

তৃতীয় কথা: মানুষ চায় সে গুরুত্বপূর্ণ হোক, প্রয়োজনীয় হোক।

এটা পড়ে মনে পড়ল নতুন টীম মেম্বারের কথা। ও হয়তো আজও আমার কাছে হেল্প চাইতে ভয় পাচ্ছে। আজ ওকে ডেকে কফি খাওয়াব।

সকালের এই তিন কথা আমার দিনটাকে বদলে দিল। অফিসে যেতে যেতে দেখলাম রাস্তার পাশে একজন বৃদ্ধ ভিক্ষুক। রোজ দেখি, আজ প্রথম থামলাম। শুধু টাকা দিলাম না, দুটো কথা বললাম।

অফিসে বস চিল্লালেন। আমি হাসলাম। বললাম, "স্যর, আপনি ঠিকই বলছেন। আমি ভুল করেছি। ঠিক করে দিচ্ছি।" উনি অবাক।

সন্ধ্যায় বন্ধুকে ফোন করলাম। বললাম, "দোস্ত, আমি বেশি রিঅ্যাকশন দিয়েছি, মাফ করে দিস।"

আজকাল প্রতি সকালে আমি এই তিন কথা নিয়ে দিন শুরু করি। কিন্তু জানেন, সবচেয়ে মজার কী? এখন আমি নিজেও তিনটে নতুন কথা লিখতে শুরু করেছি। কারণ প্রতিদিন নতুন করে বাঁচতে শিখছি।

11/01/2025

তুমি খুব শীঘ্রই স্বস্তির নিঃশ্বাস নেবে! গন্তব্যে পৌঁছাতে আরেকটুখানি পথ বাকি! এই অবস্থায় নিরাশ হইয়োনা! থমকে যেওনা! আরেকটু কষ্ট করো! আরেকটু সহ্য করো! বিশ্বাস রাখো, আল্লাহ তোমাকে দেওয়ার জন্যই ব্যাকুল হয়ে আছেন! ইচ্ছে পূরণে নাহয় আরেকটু ধৈর্য ধরো, আল্লাহ তোমার সব ইচ্ছে পূরন করবেন!❤️

ইনশাআল্লাহ!

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tuhin Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tuhin Hossain:

Videos

Share