Quran is the bast book

Quran is the bast book আসুন সকলে মিলে কুরআন পড়ি জিবন গড়ি

14/08/2023

সূরা ইয়াসিন এর এমন একটি আয়াত আছে, যেটা জিকির করলে জীবনের সকল সমস্যা দূর হয়ে যায়। "সালামুন কাওলাম মীর রাব্বীর রাহীম" ৫ বার পড়ে আলহামদুলিল্লাহ

29/07/2023

#এসএসসি ও #দাখিল #পরীক্ষা #রেজাল্ট দেখো #স্কুলের সব #বন্ধুদের একসাথে

27/07/2023

কুরআনের তেলওয়াত শুনলে অন্তর শীতলতা লাভ করে@সবাই

💚💚পবিত্র আশুরার দিনে রোজ রাখার গুরুত্ব ও ফজিলত:আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহর রাসুল (স.)-কে রমজান ও আশুর...
25/07/2023

💚💚পবিত্র আশুরার দিনে রোজ রাখার গুরুত্ব ও ফজিলত:
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আমি আল্লাহর রাসুল (স.)-কে রমজান ও আশুরায় যেরূপ গুরুত্বের সঙ্গে রোজা রাখতে দেখেছি অন্য সময় তা দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি: ১/২১৮)
আশুরার রোজায় তাওবা কবুল ও গুনাহ মাফ
আলী (রা.)-কে এক ব্যক্তি প্রশ্ন করেছিল, রমজানের পর আর কোনো মাস আছে, যাতে আপনি আমাকে রোজা রাখার আদেশ করেন? তিনি বললেন, এই প্রশ্ন আল্লাহর রাসুল (স.)-এর নিকট জনৈক সাহাবি করেছিলেন, তখন আমি তার খেদমতে উপস্থিত ছিলাম। উত্তরে রাসুল (স.) বলেছেন, ‘রমজানের পর যদি তুমি রোজা রাখতে চাও, তবে মহররম মাসে রাখ। কারণ, এটি আল্লাহর মাস। এ মাসে এমন একটি দিন আছে, যে দিনে আল্লাহ তাআলা একটি জাতির তওবা কবুল করেছেন এবং ভবিষ্যতেও অন্যান্য জাতির তওবা কবুল করবেন।’ (জামে তিরমিজি: ১/১৫৭)

অন্য হাদিসে নবী (স.) বলেন, ‘আমি আশাবাদী যে, আশুরার রোজার কারণে আল্লাহ তাআলা অতীতের এক বছরের (সগিরা) গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।’ (সহিহ মুসলিম: ১/৩৬৭; জামে তিরমিজি: ১/১৫৮)

আশুরায় দুই রোজা
আশুরার রোজা রাখার ক্ষেত্রে শরিয়তের বিধান হলো- ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ অথবা ১০ ও ১১ তারিখ দুটি রোজা রাখা। কেননা ইহুদিরা একটি রোজা রাখে। তাদের বৈসাদৃশ্যের জন্য দুটি রোজা রাখার কথা বলা হয়েছে। (মুসনাদে আহমদ: ২১৫৪)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (স.) বলেন, ‘আমি যদি আগামী বছর বেঁচে থাকি, তাহলে ৯ তারিখেও অবশ্যই রোজা রাখব।’ (সহিহ মুসলিম: ১/৩৫৯)

আশুরার রোজা কবে ২০২৩
২০২৩ সালের পবিত্র আশুরার দিনটি হলো- ২৯ জুলাই, শনিবার। যারা দুইটি রোজা রাখার নিয়ত করেছেন, তারা ২৮ ও ২৯ জুলাই তথা শুক্রবার ও শনিবার রোজা রাখবেন অথবা ২৯ ও ৩০ জুলাই তথা শনিবার ও রোববারে রোজা রাখবেন।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে পবিত্র আশুরা ও আশুরার রোজা সম্পর্কে সচেতনতা দান করুন। আশুরার দিনের মর্যাদা রক্ষা করার, বিদআত থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুক

সূরা বাকারা, কুরআনের সবচেয়ে দীর্ঘতম সূরা, আয়াত সংখ্যা ২৮৬। এই সূরাটি  মাদানী সূরা  ।বাকারাহ মানে গাভী। এ সূরার ৬৭ থেকে...
24/07/2023

সূরা বাকারা, কুরআনের সবচেয়ে দীর্ঘতম সূরা, আয়াত সংখ্যা ২৮৬। এই সূরাটি মাদানী সূরা ।
বাকারাহ মানে গাভী। এ সূরার ৬৭ থেকে ৭৩ নম্বর আয়াত পর্যন্ত হযরত মুসা এর সময়কার বনি ইসরাইল এর গাভী কুরবানীর ঘটনা উল্লেখ থাকার কারণে এই সূরাকে বাকারা নামকরণ করা হয়েছে।
গাভীর ঘটনা🐂🐃
মুসনাদ ইবনে আবি হাতিমে বর্ণিত হয়েছে, বনি ইসরাঈলের এক ধনী লোক—যার কোনো সন্তান ছিল না, তাঁর উত্তরাধিকারী ছিল এক ভ্রাতুষ্পুত্র। তাড়াতাড়ি সম্পত্তি লাভের আশায় সে চাচাকে হত্যা করে বসে। রাতে গ্রামের এক লোকের দরজার ওপরে রেখে আসে এবং সকালে গিয়ে ওই লোকটির ওপর হত্যার অপবাদ দেয়। অবশেষে দুই দলে বিভক্ত লোকদের মধ্যে মারামারি ও খুনাখুনির উপক্রম হয়। এমন সময় জ্ঞানী লোকেরা তাদেরকে বলেন- তোমাদের মধ্যে আল্লাহর নবী মূসা (আ.) বিদ্যমান থাকতে একে অপরকে হত্যা করবে কেন? সুতরাং তারা মূসা আলাইহিস সালামের কাছে এসে ঘটনাটি বর্ণনা করে।

হযরত মূসা (আ.) অলৌকিক পন্থায় এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেন। তিনি বনী ইসরাইলীদের বললেন, আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন যে, একটি গাভী জবাই করতে হবে। এরপর জবাই করা গাভীর এক টুকরো গোশত নিহত ব্যক্তির গায়ে স্পর্শ করলে সে জীবিত হয়ে হত্যাকারীর নাম বলে দেবে।
তারা এই নির্দেশ শুনে মূসা (আ.)কে বলল, এ ধরনের পরামর্শ দিয়ে তুমি কি আমাদের সাথে ঠাট্টা করছো ? হযরত মূসা (আ.) জবাবে বললেন, ঠাট্টা বিদ্রূপ করা অজ্ঞ লোকদের কাজ। আল্লাহর নবীরা কখনও এমনটি করেন না। যদি হত্যাকারীকে চিহ্নিত করতে চাও তবে নির্দেশিত এই কাজ করতে হবে।
যখন ইহুদীরা বুঝতে পারলো যে, গরু জবাই করার আদেশ সত্য এবং অবশ্য পালনীয়, তখন তারা তালবাহানা শুরু করল এবং জানতে চাইল কোন ধরনের গরু জবাই করতে হবে? যদিও প্রশ্নের মাধ্যমে অনেক অস্পষ্টতা দূর হয়, কিন্তু ইহুদীরা এ ধরনের প্রশ্ন তুলে মূলত দায়িত্ব পালন না করার চেষ্টা করছিল। তাই তারা অভদ্রভাবে প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকে।

"বনী ইসরাইলীরা মূসাকে বলেছিল, তুমি আমাদের জন্যে তোমার প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে বল যে, তা কী রকম গরু? মূসা বলল, তিনি (আল্লাহ) বলেছেন, সেই গরু বৃদ্ধও নয়, অল্প বয়স্ক বা শাবকও নয়, বরং মধ্য বয়সী। অতএব তোমরা যেমন আদেশ পেয়েছ তেমনই পালন কর।" (সুরা বাকারা: ৬৮)

এবার অবাধ্য ইহুদিরা গরুর রঙ কেমন হবে জানতে চাইল। অথচ আল্লাহর প্রথম নির্দেশে গরুর কোনো নির্দিষ্ট রঙের কথা উল্লেখ ছিল না। যদি রঙের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হত, তবে আল্লাহ প্রথম নির্দেশেই তা উল্লেখ করতেন। কিন্তু আল্লাহ তাদের অজুহাত সৃষ্টির পথ বন্ধ করে দেয়ার জন্য পরে নির্দিষ্ট রঙের কথা উল্লেখ করে আয়াত নাজিল করেন। যে নির্দেশের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা তাদের কাজকে আরও কঠিন করে দিলেন।

"তারা বলল- তুমি আমাদের জন্যে তোমার প্রতিপালকের নিকট প্রার্থনা কর, তিনি যেন আমাদের গরুর রঙ কেমন তা বর্ণনা করেন। মুসা বললেন, তিনি ( আল্লাহ) বলেছেন, সেই গরুর বর্ণ গাঢ় হলুদ যা দর্শকদেরকে আনন্দ দেয়।" (সুরা বাকারা: ৬৯)

তারপর ইহুদিরা সেরকম গরু একটি লোকের কাছে পেলো। যা অন্য কারো কাছে ছিল না। লোকটি বলল, আল্লাহ তায়ালার শপথ! এই গরুর চামড়াপূর্ণ স্বর্ণের কম মূল্যে আমি বিক্রি করব না। সুতরাং তারা ওই মূল্যেই তা কিনে নেয় এবং জবাই করে।

তারপর তারা ওই জবাইকৃত গরুর একখণ্ড গোশত দিয়ে ওই মৃত ব্যক্তির ওপর আঘাত করে। তখন মৃত লোকটি দাঁড়িয়ে যায়। লোকগুলো তাকে জিজ্ঞেস করে, তোমাকে কে হত্যা করেছে? সে বলল- ‘আমার এই ভ্রাতুষ্পুত্র’। এ কথা বলেই সে মারা যায়। ফলে তাকে মৃত ব্যক্তির কোনো সম্পদ দেয়া হয়নি।
এ ঘটনার মাধ্যমে মূলত আল্লাহ তায়ালা সতর্ক করলেন যে, ‘এভাবে আল্লাহ মৃতকে জীবিত করেন এবং স্বীয় নিদর্শনসমূহ প্রদর্শন করেন যাতে তোমরা হৃদয়ঙ্গম করো।’ সুতরাং আমাদের সব প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য কর্ম আল্লাহ তায়ালা জানেন ও দেখেন। তাঁকেই ভয় করে আমাদের সব অপকর্ম বর্জন করা উচিত।

সুরা ফাতিহাকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র রোগের মহৌষধ। বহু হাদিসে সুরা ফাতিহার ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। হজরত আ...
23/07/2023

সুরা ফাতিহাকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র রোগের মহৌষধ। বহু হাদিসে সুরা ফাতিহার ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।
হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে এসেছে, কয়েকজন সাহাবি আরবের এক গোত্রে এলেন। গোত্রের লোকেরা তাদের কোনো মেহমানদারি করল না। হঠাৎ ওই গোত্রের নেতাকে সাপে কাটে। তখন তারা এসে বলল, আপনাদের কাছে কি কোনো ওষুধ আছে?

তারা উত্তর দিলেন, হ্যাঁ, আছে। তবে তোমাদের আমাদের মেহমানদারি করতে হবে। আমরা প্রচণ্ড ক্ষুধার্ত। তারা মেহমানদারি করতে রাজি হল। এ ছাড়া আমরা তাদের কাছে একপাল বকরি চাইলাম। তখন একজন সাহাবি উম্মুল কোরআন অর্থাৎ সূরা ফাতেহা পড়ে মুখে থুথু জমা করে সে ব্যক্তির ক্ষতে মেখে দিলেন। ফলে বিষ নেমে গেল এবং সে সুস্থ হয়ে গেল।

সাহাবিরা খাওয়া-দাওয়া করে নবী করিম (সা.)-এর কাছে বকরিসহ ফিরে এলেন। তারা রাসূল (সা.)-এর কাছে জানতে চাইলেন তাদের এ ধরনের কাজ ঠিক হল কি না। নবী (সা.) শুনে মুচকি হাসলেন এবং বললেন, ঠিক আছে বকরিগুলো নিয়ে যাও এবং তাতে আমার জন্যও একটি অংশ রেখে দিও।’ (বুখারি, হাদিস ৫০০৬)

সুরা ফাতিহার আমল🌹🌹

হজরত জাফর সাদেক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, সুরা ফাতেহা ৪০ বার পাঠ করে পানির ওপর দম করে কোনো জ্বরে আক্রন্ত লোকের মুখমণ্ডলে ছিঁটিয়ে দিলে, এর বরকতে জ্বর দূরীভূত হয়ে যাবে।

- ফজরের নামাজের সুন্নত ও ফরজ নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে ৪১ বার এ সুরা পাঠ করে চোখে ফুঁ দিলে চোখের ব্যথা দূর হয়।

- শেষ রাতে এ সুরা ৪১ বার তেলাওয়াত করলে আল্লাহ তাআলা রিজিক বাড়িয়ে দেন।

- এ সুরা ৪০ দিন নিয়মিত তেলাওয়াত করে পানিতে ফুঁ দিয়ে অসুস্থ ব্যক্তিকে পান করালে আল্লাহ অসুস্থতা দূর করে দেবেন। -( বুখারি, ৬/১৮৭)

আজ পরিত্র  জুমার দিন। আর জুমার দিনেসুরা কাহফ তিলওয়াত করা  বিশেষ একটি আমল। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল ...
21/07/2023

আজ পরিত্র জুমার দিন। আর জুমার দিনে
সুরা কাহফ তিলওয়াত করা বিশেষ একটি আমল। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহফ পাঠ করবে, তার জন্য দুই জুমা পর্যন্ত নূর উজ্জ্বল করা হবে। ’ (আমালুল ইয়াওমী ওয়াল লাইল, হাদিস : ৯৫২

তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত হবে সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা।

19/07/2023

আস্সালামু আলাইকুম
বন্ধুরা আমরা লবনের সাথে বিষ খেয়ে ফেলছি না তো ?
📹ভিডিও টা একবার দেখুন আর বেশি বেশি সিয়ার করে মানুষকে সচেতন করুন
আর যারা এই ধরনের কাজ করছে তাদের কি শাস্তি হওয়া উচিত কমেন্টে জানাবেন⤵

08/07/2023

কুরআন মানুষের জীবনের জন্য পথ প্রদর্শক

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quran is the bast book posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share