হাক্কুল ইবাদ- Hakkul Ibad

হাক্কুল ইবাদ- Hakkul Ibad We are providing Islamic content for you.

| হারিয়ে যাওয়া ইবাদাত: ফজরের আগে ইস্তিগফার |হারিয়ে যাওয়া একটি ইবাদাত হলো ফজরের (আযানের) আগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া (ইস...
04/04/2022

| হারিয়ে যাওয়া ইবাদাত: ফজরের আগে ইস্তিগফার |
হারিয়ে যাওয়া একটি ইবাদাত হলো ফজরের (আযানের) আগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া (ইস্তিগফার করা)। এটি তাহাজ্জুদ ও তারাবীহ থেকে ভিন্ন ধরনের ইবাদাত। আর ইবাদাত তো এটাই যে, বান্দা বিভিন্নভাবে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করবে। আল্লাহ বলেন,
“আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি সুদৃষ্টি রাখেন। যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও আর আমাদেরকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর। তারা ধৈর্যধারণকারী, সত্যবাদী, নির্দেশ সম্পাদনকারী, সৎপথে ব্যয়কারী এবং শেষরাতে ক্ষমা প্রার্থনাকারী। ” (সূরাহ আলে ইমরানঃ আয়াত ১৫-১৭)
আয়াতের শেষে আল্লাহ বলেন “এবং যারা রাতের শেষ ভাগে ইস্তিগফার করে।” ‘সাহার’ হলো রাতের শেষাংশ, ঠিক ফজরের আগের সময়। এজন্য সুহুরকে সুহুর বলা হয়, কারণ তা রাতের শেষে করা হয়। কিয়ামুল লাইল, কুরআন তিলাওয়াত এবং যিকির আযকারের পর আপনি হয়তো এখন পরিবারের সাথে সেহেরী করার জন্য প্রস্তুত। এর মধ্যেই এসব থেকে একটু সরে গিয়ে ফজরের ঠিক আগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। এর ফযিলত এত বেশি যে, আপনার উপর এই আয়াত প্রযোজ্য হবে-“এবং যারা রাতের শেষ ভাগে ইস্তিগফার করে।”
রমাদান হলো আরো কিছু নতুন ইবাদাত শুরু করা ও নিজের উন্নতি ঘটানোর এক ঈমানী থেরাপি। ধীরে ধীরে এটা শুরু করুন। ফজরের তিন বা পাঁচ মিনিট আগে ইস্তিগফারের জন্য বসে পড়ুন। আবার এই কথা শুনেই অতি উৎসাহী হয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে এ কাজ করতে যাবেন না। কারণ এটা শয়তানের একটা চাল হতে পারে। কেউ হয়তো একটা ইবাদাতের ফযিলত শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়লো, শয়তান তখন তাকে এই কাজে দীর্ঘক্ষণ লাগিয়ে রেখে ইবাদাতের প্রতি তার সব শক্তি আর আগ্রহ শেষ করে ফেলে। ফলে সে এক রাত ইবাদাত করার পরেই সেই ইবাদাত ছেড়ে দেয়। ইবাদাত করা হলো নতুন গাড়ি কেনার মতো। দোকানদার আপনাকে বলে দিবে আস্তে আস্তে ইঞ্জিনের জড়তা কাটাতে। শুরুতেই সত্তর মাইল বেগে চালাতে শুরু করলে হবে না। আস্তে আস্তে শুরু করতে হবে। এক দিনে অনেক ইবাদাত করে পরদিন থেকে তা ছেড়ে দেওয়ার চাইতে নিয়মিত অল্প অল্প ইবাদাত করাই উত্তম।
সেহরির সময় অনেকেই হয়তো খাবার টেবিলে বসে অর্থহীন কথাবার্তা বলছে, এমন আলোচনা করছে যাতে বরং পাপের ভাগীদার হতে হয়। আপনি এসব আলোচনা থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে ইস্তিগফারে ব্যস্ত হয়ে যান। সত্তর থেকে একশ বার আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ুন, যেভাবে রাসূল (ﷺ) পড়তেন। অথবা অন্য যে কোনোভাবে ইস্তিগফার করুন। আর এটাই হবে আপনার জীবনে এক নতুন ইবাদাতের সূচনা।

যেকোনো সময়েই ইস্তিগফার করা যায়। কিন্তু এই সময়টার ব্যাপারে আল্লাহ কুরআনে বিশেষভাবে উৎসাহিত করেছেন। এটা করে আপনি তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতে পারেন, যাদের প্রশংসা আল্লাহ কুরআনে করেছেন। এই আমলটি শুরু করুন, ইনশাআল্লাহ এর মাধ্যমে আল্লাহর ক্ষমা পেয়ে যাবেন।
আল্লাহ বলেছেন,

“তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল। ”
(সূরাহ নূহ: আয়াত ১০)
যারা ক্ষমা চায়, আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন। আপনার যদি আর্থিক সমস্যা থাকে, যদি নিঃসন্তান দম্পতি হয়ে থাকেন, ইস্তিগফার হলো এ সবকিছুর ঔষধ, কুরআনের স্পষ্ট আয়াত দ্বারা তা প্রমাণিত। আর এই ইস্তিগফারের উত্তম সময় হলো ফজরের আগে। আল্লাহ বলেন,
“আর বলেছি, ‘তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, আর তোমাদেরকে ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি দিয়ে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা দেবেন আর দেবেন নদী-নালা।” (সূরাহ নূহ: আয়াত ১০-১২)
আপনি ক্ষমতা চান? সমাজে একটি ভালো পজিশনে যেতে চান বা চাকরিতে পদোন্নতি চান? ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন নিতে গিয়ে বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন? আল্লাহর কসম! ইস্তিগফার করুন আর ফলাফল দেখুন।
📘বই: ধূলিমলিন উপহার: রামাদান

 #তারাবীহ_নামাজের_নিয়ম -★ তারাবীহ নামাজের সময়ঃঅধিকাংশ ফকিহদের মতে তারাবীহ নামাজের সময় হলো ইশার পরে বিতরের আগে।আর তা ফজর ...
04/04/2022

#তারাবীহ_নামাজের_নিয়ম -

★ তারাবীহ নামাজের সময়ঃ
অধিকাংশ ফকিহদের মতে তারাবীহ নামাজের সময় হলো ইশার পরে বিতরের আগে।
আর তা ফজর পর্যন্ত পড়া যায়।
সাহাবাদের আমল দ্বারা তা প্রমানিত।
আর যদি কেও এশা ও বিতর পড়ে ফেলে তারপর তারাবীহ পড়ে তাইলে সহীহ মতানুসারে তা আদায় হয়ে যাবে।
(শামী ২/৪৩৯-৯৪,
মওসুয়াতুল ফিকহিয়্যা ২৭/১৪৭-৪৮)

★ তারাবীহ নামাজ দুই দুই রাকআত করে পড়তে হয়।
এক সালামে দুই রাকআত এভাবে ১০ সালামে ২০ রাকআত নামাজ পড়া সুন্নত।
(সুত্র- ইমাম নাওয়ায়ীর আল আযকার পৃ ৮৩,
ফাতওয়ায়ে দারুল উলুম খঃ১ পৃঃ ২৬৭)

★ নামাজে দাঁড়িয়ে প্রথমেই নিয়ত করা জরুরি।
আর তা অন্তর এর সাথে সম্পর্কিত
সুতরাং দুই রাকআত তারাবীহের সুন্নত সালাত আদায় করছি মনে মনে এরুপ নিয়ত করাই যথেষ্ট।
আর একবার এরুপ ভেবে নিয়ত করার পর বাকি সব রাকআত এর জন্য আবার এভাবে নিয়ত করারও জরুরত নেই।
দাঁড়িয়েই আল্লহু আকবার বলে নামাজ শুরু করলেই হবে।
(সুত্র- ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী)

★ যারা বাসায় নামাজ পড়েন এবং সুরা তারাবীহ পড়েন তারা প্রতি রাকআত এ সুরা ফাতিহার সাথে যেকোন সুরা মিলিয়ে পড়তে পারেন।
কোন সুরা নির্দিষ্ট না।
সুরা ফাতিহার পর সুরা আলাম তারা হতে সূরা নাস পর্যন্ত ছোট দশ সুরা হতে একটা সুরা মিলিয়ে পড়তে পারেন।
চাইলে দুই তিন টাও একসাথে পড়া যায়।
এ ক্ষেত্রে ছোট দুই সূরার মাঝে ব্যবধান রেখে পড়া।
(অর্থাৎ এক সুরা পড়ার পর পরেরটি বাদ দিয়ে তারপরের সুরা পড়া)
তারতীব রক্ষা করে না পড়া মাকরুহ না।
এসব ফরজ নামাজে মাকরুহ।
(সুত্র - বাহরুর রায়েক ২/৬৮-৬৯,মাসাইলে তারাবীহ,১৬)

★ তারাবীহ শব্দ টি তারবীহাতুন শব্দের বহু বচন
অর্থ ক্ষনিক বিশ্রাম।
রমজানের এই নামাজে প্রতি চার রাকআত পর পর বিশ্রাম বা আরাম গ্রহণ করা মুস্তাহাব।
তাই তাকে তারাবীহ বলে অভিহিত করা হয়।
চার রাকআত পর পর চার রাকআত পরিমান সময় বিশ্রাম নেওয়া উত্তম।
এই সময়ে যে কোন আমল করা ভালো
যেমন কুরআন তিলাওয়াত করা, জিকির করা, দরুদ পড়া।
কিংবা নফল নামাজ পড়া বা দোয়া করা।
এ সময়ে পড়ার কোন নির্দিষ্ট দোয়া হাদিসে বর্নিত না।
চাইলে যে কোন আরবি দোয়া পড়া যায়।
আর নিজ ভাষায় তো করা যায় ই।
(সুত্র-বাদায়ে ১/৬৪৮, দুররে মুখতার,শামী ২/৪৯৬-৯৭)

👍 শেষ করবো হাদিস নিয়ে -
#আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি রমাযানে ঈমানের সাথে সওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী (সগীরা) গোনাহসমূহ মাফ করে দেয়া হবে।
(বুখারী,নাসাঈ)

✍ Jumana puspo
(দাওরায়ে হাদীস,
আল জামিয়াতুল আহলিয়্যা লিল বানাত)

পবিত্র ইসলাম ধর্মে মেয়েদের কপালে টিপ পরাকে হারাম বলে ঘোষণা করা হয়েছে।কারণঃ-অতীতকালে  যারা অনৈতিক কার্যকলাপ তথা নর্তকী বা...
04/04/2022

পবিত্র ইসলাম ধর্মে মেয়েদের কপালে টিপ পরাকে হারাম বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

কারণঃ-
অতীতকালে যারা অনৈতিক কার্যকলাপ তথা নর্তকী বা নিশিকন্যার পেশায় লিপ্ত থাকত শুধুমাত্র তারাই তাদের পরিচয়ের স্বার্থে কপালে টিপ পরিধান করত।
কপালে টিপ দেয়া বিধর্মীয় তথা হিন্দু ধর্মীয় সাংস্কৃতি। আর বিধর্মীয় সংস্কৃতিকে গ্রহণ করা মুসলমানের জন্য সম্পূর্ণ হারাম।
কেননা হাদীস শরীফে আছে...

ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ «ﻣﻦ ﺗﺸﺒﻪ ﺑﻘﻮﻡ ﻓﻬﻮ ﻣﻨﻬﻢ »

অনুবাদঃ- যে ব্যক্তি যার অনুসরণ করবে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।(সুনানে আবু-দাউদ৩৫১২)

তথ্যসূত্র : তাফসীরে মা-রেফুল কুরআন।

Easy way
03/04/2022

Easy way

পবিত্র রামাদানের বিশটি স্পেশাল আমল:১)তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখবে চাঁদ দেখে ঈদ করবে। [বুখারী ও মুসলিম]২)তোমাদের মধ্যে যে ব...
03/04/2022

পবিত্র রামাদানের বিশটি স্পেশাল আমল:
১)তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখবে চাঁদ দেখে ঈদ করবে। [বুখারী ও মুসলিম]
২)তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি রমজান মাস পাবে, সে যেন রোযা রাখে। [সুরা বাক্কারা১৮৫]
৩)যে ব্যক্তি রমজান মাসে রাতে জেগে নামায আদায় করবে আল্লাহ তার পিছনের গুনাহ মাফ করে দিবেন। [বোখারী ও মুসলিম]
৪)মানুষ কল্যাণের মধ্যে থাকবে যাবত বিলম্ব না করে ইফতার করবে এবং শেষ সময়ে সাহরী খাবে।
[বোখারী ও মুসলিম]।
৫)মানুষ কল্যাণের মধ্যে থাকবে যাবত বিলম্ব না করে ইফতার করবে এবং শেষ সময়ে সাহরী খাবে।
[বোখারী ও মুসলিম]
৬)তিন ব্যক্তির দু’আ ফিরিয়ে দেওয়া হয়না।….রোযাদার ব্যক্তি-ইফতারের আগ পর্যন্ত।
[তিরমিযি আহমদ ইবনে খুযাইমা ও ইবনে হিব্বান]
৭)যে ব্যক্তি (রোযা রেখে) মিথ্যা কথা ও কাজ পরিত্যাগ করলো না, তার উপবাস থাকায় আল্লাহর কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। [আহমদ, আবু দাউদ, তিরমিযি]
৮)কেউ তাকে (রোযাদারকে) গালি দিলে বা ঝগড়া করলে সে যেন বলে আমি রোযাদার।
[বোখারী ও মুসলিম]
৯)যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, তাকে রোযাদারের সম পরিমাণ ছওয়াব দেওয়া হবে। তবে রোযাদারের ছওয়াবে কোন কর্তন করা হবে না।[তিরমিযি]
১০)রমজানের প্রতি রাতে জিবরীল আল্লাহর রাসূলের সঙ্গে সাক্ষাত করতেন এবং তাকে কুরআনের দারস দিতেন।[আহমদ, বোখারী]
১১)সকলের মধ্যে আল্লাহর রাসুল ছিলেন সবচেয়ে দানশীল আর তিনি রমজানে অধিক দানশীল হতেন যখন তার কাছে জিবরীল আগমন করতেন।
[বোখারী ও মুসলিম]
১২)আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রোযা রেখে মিসওয়াক করতে দেখেছি। তার সংখ্যা গুনে আমি শেষ করতে পারবো না। [বোখারী]
১৩)রমজান মাসে উমরা করা হজ্জের সমতুল্য।–বোখারী ও মুসলিম। কোন কোন বর্ণনায় এসেছে আমার সাথে হজ্জের সমতুল্য।
১৪)আল্লাহর রাসুল (রমজানের) শেষ দশকে (ইবাদতে) যে পরিমাণ পরিশ্রম করতেন অন্য কোন সময় তা করতেন না। শেষ দশক এলে তিনি কমর বেঁধে নিতেন, রাত জাগতেন এবং পরিবারের লোকদের জাগিয়ে দিতেন।–মুসলিম
১৫)আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত্যু পর্যন্ত রমজানের শেষ দশকে ই’তিকাফ করতেন। [বোখারী ও মুসলিম]
১৬)তোমরা রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাত সমূহে শবে কদর অন্বেষণ করো।[বোখারী]
১৭)আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাকাতুল ফিতর ধার্য করেছেন রোযাদারের অনর্থকতা ও পাপাচার থেকে পবিত্র করার জন্য এবং মিসকিন ব্যক্তিদের খাদ্য হিসেবে। যে ব্যক্তি তা ঈদের নামাযের পূর্বে আদায় করবে তা গ্রহণযোগ্য এবং যে ব্যক্তি ঈদের নামাযের পরে আদায় করবে তা সাধারণ সাদকা বলে গণ্য হবে।[আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ]
১৮)আর (এই মাসে) অনেক লোককে আল্লাহ তা’আলা জাহান্নাম হতে মুক্ত করেন। আর তা প্রতি রাতে।–সহীহ ইবনে খুযাইমাহ আহমদ ও ইবনে মাজাহ। অন্য হাদীসে এসেছে-আল্লাহর রাসুল বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজান পেল অথচ তার গুনাহ মাপ হয়নি, অত:পর জাহান্নামে প্রবেশ করল।[ইবনে হিব্বান ইবনে খুজাইমাহ বাইহাকী ও সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব]
১৯)রমজানের প্রথম রাতে একজন ঘোষক ঘোষণা দেয়, হে সৎ কর্মেচ্ছুক, অগ্রসর হও, হে মন্দ কর্মেচ্ছুক, বিরত থাক। [তিরমিযি ইবনে মাজাহ]
২০)তোমাদের উপর রোযা ফরজ করা হয়েছে যেমন ফরজ করা হয়েছে তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। [বাকারা ১৮৩]

💞স্ত্রীকে এমনভাবে ভালবাসুন যাতে ছেড়ে যাবার কথা ভাবলেই অন্তর কেপে উঠে,যে ভালবাসার কমতি হলে নি:শ্বাস এ ঘাটতি হয়,অচল হয় ...
02/04/2022

💞স্ত্রীকে এমনভাবে ভালবাসুন যাতে ছেড়ে যাবার কথা ভাবলেই অন্তর কেপে উঠে,যে ভালবাসার কমতি হলে নি:শ্বাস এ ঘাটতি হয়,অচল হয় সবকিছু।

এমনভাবে ভালবাসুন যাতে প্রতিটি মোনাজাতে থাকে বুক ভরা কৃতজ্ঞতা,সুখের জল আর সাথে থাকুক আপনার সাথে বেঁচে থাকার তীব্র আকাঙ্ক্ষা।

আগলে রাখুন পরম মমতাভরে,হৃদয়ের অন্দরমহলে আগলে রাখুন খুব যত্নে।

আগলে রাখুন তার প্রতিটা কথা,তার প্রতিটা চোখের জল,আগলে রাখুন তার চঞ্চলতায় ভরা অন্তর,যা শুধুমাত্র আপনি দেখতে পান।

অভিমান বুঝুন,অভিমান ভাঙান,মেয়েরা বেশি অভিমানি,তাদের অন্তর যে কোমল,কোমল অন্তর কে কোমল ভাবেই গুছিয়ে নিন।
দেখবেন জীবন সুন্দর,সত্যি সুন্দর অনেক অনেক সুন্দর....।

হ্যা,আপনার জীবনসংগীর কথাই বলছি।

“যতটা ভালবাসলে আর সম্মান করলে আল্লাহর কাছে দূ’আর প্রতিটি অংশে আপনার সাথে শুধু দুনিয়াতেই নয় জান্নাতে,অনন্তকালের জান্নাতে থাকার তীব্র ইচ্ছা থাকে ততটা ভালবাসুন।

রবের নিকট যেন অভিযোগ নয় বরং অনুনয় থাকে আপনাকে নিয়ে,ততটাই ভালবাসুন।”

“প্রতি নিস্তব্ধ রাতে নামাজে আপনার স্ত্রী যেন কেঁদে উঠে আপনাকে পাওয়ার সৌভাগ্য,রবের নিকট কৃতজ্ঞ হয়ে কেদে উঠে আর বলে হে আল্লাহ,,,,আমার স্বামী তো উত্তম মুমিন"

”স্ত্রীকে ভালোবাসুন…যখন সে কাঁদে......

তার কাছে কারণটা শুনুন, তাকে জড়িয়ে ধরে বলুন “সব ঠিক হয়ে যাবে ইন শা আল্লহ্।
স্ত্রীকে ভালোবাসুন,যখন তার রান্না খারাপ হয়!
কারণ, সে কিন্তু ঠিকই আপনার জন্য ভাল রান্নার চেষ্টা করেছে…
স্ত্রীকে ভালবাসুন যখন সে আপনার কাছে কথার ঝুড়ি নিয়ে বসে আপনাকে বিরক্ত করে, কারন আপনিই তার একমাত্র আনন্দের উৎস, বন্ধু, ভালোবাসা ভরসার জায়গা।

“রাসুল(ﷺ) বলেছেনঃ ‘আমার কাছ থেকে মেয়েদের প্রতি সদাচারণ করার শিক্ষা গ্রহণ করো। কেননা, নারী জাতিকে পাঁজরের বাঁকা হাড় দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। আর পাঁজরের হাড়গুলোর মধ্যে ওপরের হাড়টাই সবচেয়ে বাঁকা। অতএব, তুমি যদি তা সোজা করতে চাও, তবে ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনাই রয়েছে। আর যদি ফেলে রাখো, তবে বাঁকা হতেই থাকবে। কাজেই মেয়েদের সাথে সদ্ব্যবহার করো।

তোমাদের মধ্য সেই ব্যাক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রী ও পরিবারের নিকট উওম l

02/04/2022
02/04/2022

কীভাবে জান্নাত লাভ করবেন প্রথম পর্ব

28/03/2022

কুদৃষ্টি ব্যাভিচারের প্রথম সিঁড়ি

28/03/2022

Address

Rajshahi
6240

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাক্কুল ইবাদ- Hakkul Ibad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হাক্কুল ইবাদ- Hakkul Ibad:

Videos

Share