Md Rezaul Karim

Md Rezaul Karim hyy

প্রতি রাতে আমরা যখন ঘুমাতে যাই, কোন নিশ্চয়তা নেই আমরা পরের দিন আবার জেগে উঠতে পারবো। তবুও আমরা পরের দিনের জন্য এলার্ম দ...
13/12/2022

প্রতি রাতে আমরা যখন ঘুমাতে যাই, কোন নিশ্চয়তা নেই আমরা পরের দিন আবার জেগে উঠতে পারবো। তবুও আমরা পরের দিনের জন্য এলার্ম দিয়ে রাখি। - এটাই আশা

🥰আমার জীবনের পরম সৌভাগ্য যে আমি  আপনার মতো একজন শিক্ষক পেয়েছি। সত্যিই একজন শিক্ষক হিসেবে আপনার তুলনা হয়না। আর আজকে আপনার...
03/10/2022

🥰আমার জীবনের পরম সৌভাগ্য যে আমি আপনার মতো একজন শিক্ষক পেয়েছি। সত্যিই একজন শিক্ষক হিসেবে আপনার তুলনা হয়না। আর আজকে আপনার জন্মদিনে আপনার প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। শুভ জন্মদিন প্রিয় স্যার। আপনি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। সত্যি কথা বলতে জীবনে অনেক ধাপ-ই তো পার করেছি কিন্তু আপনার মতো এইরকম শিক্ষক আমি আমার জীবনে পায়নি। যিনি আমাকে দিয়েছে নিজের সন্তানের মতো স্নেহ। যেকোনো কঠিন সময়ে পাশে পেয়েছি সর্বদা তাকে ভুলি কি করে! শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধেয় স্যার। আমার প্রিয় শিক্ষক শুভ জন্মদিন। 🥰🥰🥰

01/06/2022
02/05/2022

রাতে বিদায় নিল তারাবি,ভোরে নিল সেহরি সন্ধ্যায়,বিদায় নিল ইফতারি,জানিনা জীবনের এই দিনগুলো আবার ফিরে পাব কিনা হে আল্লাহ্ আমাদের ক্ষমা করে দেন কবুল করে নিন আমিন

ঈদ মোবারক
02/05/2022

ঈদ মোবারক

29/04/2022

কুরআনের ৯৭ নং সূরায় লায়লাতুল কদরের উল্লেখ রয়েছে যা প্রতি বছর রমযান মাসে আসে। এই সূরার অনুবাদ হলো: “নিশ্চয়ই আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি শবে কদরের রজনীতে এবং আপনি শবে কদরের রজনী সম্পর্কে কি জানেন? লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। ফেরেশতারা এবং রূহ (জিবরাঈল) তাদের পালনকর্তার অনুমতিক্রমে সকল নির্দেশ নিয়ে নেমে আসে। এই রজনী শান্তির রজনী, ঊষার আবির্ভাব পর্যন্ত অব্যাহত থাকে” (৯৭ : ১-৫)। এই সূরায় বলা হয়েছে যে, এই বরকতময় রজনীতে মহান আল্লাহর বিশেষ পরিকল্পনায় বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহর বহু সংখ্যক ফেরেশতা পৃথিবীতে অবতরণ করেন। এমনকি লায়লাতুল কদরের রজনী ফেরেশতাদের আধিক্যের কারণে শান্তির রজনীতে (night of peace) পরিণত হয়। এই সূরায় রজনী শব্দটি এসেছে মানুষের সম্পর্ক থেকে। অর্থাৎ যে ব্যক্তি এই রজনীর ফায়দা পাবে, যারা এ রজনীকে তাদের মানসিক সচেতনতার ভিত্তিতে চিনবে এবং এর পূর্ণ সদ্ব্যবহার করবে, তার ওপর ভিত্তি করেই তারা ‘বা-সালাম’ ব্যক্তিত্বে পরিণত হবে। এই ধরনের লোকেরা সম্পূর্ণ অর্থে শান্তিপ্রিয় ব্যক্তি (peaceful person) হয়ে উঠবে। নিখুঁত অর্থে তাদের মধ্যে শান্তিময় চিন্তাভাবনা (peaceful thinking) তৈরি হবে। এই রাতে প্রকৃত অর্থে যে শান্তিময় খাবার (peaceful food) প্রাপ্ত হবে তা তার জন্য এক হাজার মাস সময়ের জন্য যথেষ্ট হবে। অন্য কথায়, সে সারা জীবন একজন শান্তিপ্রিয় (peaceful person) ব্যক্তি হয়ে থাকবে। একজন শান্তিপ্রিয় মানুষ হওয়া সহজ বিষয় নয়। একজন শান্তিপ্রিয় ব্যক্তি বলতে বোঝায় এমন একজন ব্যক্তি যার হৃদয় নেতিবাচক চিন্তা (negative thinking) থেকে মুক্ত, এমন একজন ব্যক্তি সম্পূর্ণ অর্থে যার মধ্যে বিনয় (modesty) রয়েছে, এমন একজন ব্যক্তি যে সব ধরণের বিভ্রান্তি (distraction) থেকে মুক্ত, যে নিজের আধ্যাত্মিক উচ্চতার কারণে উচ্চতর চিন্তাভাবনার জগতে জীবনযাপনে অভ্যস্থ হয়ে গেছে। আজকের বিশ্বে প্রতিটি মানুষ বারবার নেতিবাচক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়। এমন পরিস্থিতিতে ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকা কেবল সেই ব্যক্তির পক্ষেই সম্ভব যে ধৈর্যের সাথে পৃথিবীতে বাস করতে ইচ্ছুক। হাদিসে উল্লেখ আছে, রমযান মাস ধৈর্যের মাস (সুনান আবু-দাউদ, হাদিস নম্বর ২৪২৮)। রোযা সেই ধৈর্যের প্রশিক্ষণ। একজন শান্তিপ্রিয় ব্যক্তি এমন একজন ব্যক্তি যার জন্য (নফস-এ-মুতমাইন) আত্ম-তৃপ্তি (৮৯:২৭) এবং একটি (কলবে সালিম) সুস্থ হৃদয় (২৬:৮৯) এর মতো শব্দগুলি কুরআনে উল্লেখ আছে। শান্তিপ্রিয় সেই ব্যক্তি যার অন্তর আল্লাহ ব্যতীত অন্যের চিন্তা থেকে শূন্য, যার মনে আল্লাহ সম্পর্কে কোন বিভ্রান্তি (confusion) নেই। কুরআন : ভাগ্যের গ্রন্থ কুরআনের সূরা কদরের প্রথম আয়াতটি নিম্নরূপ: اِنا انزلناہ فی لیلۃ القدر অর্থাৎ ‘আমি কুরআন নাযিল করেছি শবে কদরের রজনীতে’ (৯৭ : ১)। এই আয়াতে কদরের অর্থ হল ভাগ্য (destiny)। এই আয়াতে কদরকে রাত্রির সাথে গুণান্বিত করা হলেও বাস্তবে তা কুরআনের সাথে সম্পর্কিত, অর্থাৎ যে রাতে ভাগ্য গ্রন্থ (book of destiny) অবতীর্ণ হয়েছে। কুরআনে মানুষের ভাগ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে, অর্থাৎ প্রকৃতির নিয়ম যা মানুষের ভাগ্য, ব্যক্তির ভাগ্য এবং জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করে। মানুষের উচিত কুরআনের নিয়তির এই চিরন্তন নিয়মগুলোকে জানা এবং সে অনুযায়ী তার জীবন গঠন করা। উদাহরণস্বরূপ, কুরআনের একটি আয়াত নিম্নরূপ: ‘যদি আপনি ধৈর্যশীল হন এবং খোদাভীতির পথ অনুসরণ করেন, তবে অন্যের ষড়যন্ত্র আপনার ক্ষতি করবে না’ (৩: ১২০)এর অর্থ হল আল্লাহর জীবন বিধান অনুসারে, মানুষের শক্তির উৎস হল ধৈর্য ও খোদাভীতি। একজন ব্যক্তি বা একটি জাতির আসল সমস্যা অন্যের ষড়যন্ত্র নয়, আসল সমস্যা হল তার নিজের মধ্যে ধৈর্য ও খোদাভীতির গুণাবলীর অভাব। প্রকৃতির এই নিয়ম অনুসারে, যদি কোনো জাতি দেখতে পায় যে অন্য লোকেরা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, তবে তাকে প্রথমে তার নিজের ভেতরের কারণ খুঁজে বের করতে হবে, নিজের বাইরে নয়। যখন এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হয়, তখন কথিত প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ ও প্রতিবাদ উস্কে দেওয়াটা আসলে অপ্রাসঙ্গিক (irrelevant)। মোদ্দা কথা হলো, এই ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়ার পদ্ধতি অবলম্বন করার চেয়ে ধৈর্য ও তাকওয়ার দিক থেকে নিজের ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো দেখাই উত্তম। যারা এই ব্যাপারে কুরআনকে তাদের পথপ্রদর্শক বানায় তারা লায়লাতুল কদরের বরকত লাভ করবে

29/04/2022

কুরআনের দুই নম্বর সূরায় রমযানে রোযা রাখার নিয়ম-কানুন রয়েছে। এই আয়াতগুলোর অনুবাদ হলো: ‘হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোযা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যাতে তোমরা সংযমী হও। হাতে গোনা কয়েকটা দিন। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে অসুস্থ বা সফরে থাকে সে যেন অন্য দিনে সংখ্যাটি পূর্ণ করে। আর যার শক্তি নেই তাকে একদিন রোযার পরিবর্তে একজন গরীবকে একদিনের খাদ্য দিতে হবে। যে অতিরিক্ত পূণ্য করবে তা তার জন্য উত্তম। আর যদি তোমরা রোযা রাখ তাহলে তা তোমাদের জন্য মঙ্গল। যদি তোমরা বুঝতে পারো। রমযান হল সেই মাস যে মাসে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে, যা মানুষের জন্য দিক-নির্দেশনা, সৎ পথের প্রত্যক্ষ নিদর্শন এবং সত্য-অসত্যের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়কারী। অতএব তোমাদের মধ্যে যে এই মাস পাবে সে যেন তাতে রোযা পালন করে। আর যারা অসুস্থ অথবা ভ্রমণরত অবস্থায় থাকে তারা অন্যদিনে এই সংখ্যা পূর্ণ করে নেবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য ব্যাপারটা সহজ করতে চান, কঠিন করতে চান না। তিনি চান তোমরা পুরো মাস রোযা পালন করো, যাতে করে তোমাদেরকে সুপথ দেখানোর জন্য তোমরা তাঁর মহিমা প্রকাশ করতে পারো এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো’ (২: ১৮৩-১৮৫)। এই আয়াতগুলির অধ্যয়ন থেকে দেখা যায় যে রোযা একই সাথে দুটি জিনিসের প্রশিক্ষণ, একটি কৃতজ্ঞতা এবং দ্বিতীয় তাকওয়া। তাকওয়া হল, মানুষ পার্থিব জীবনে আল্লাহ যা নিষিদ্ধ করেছেন তা পরিহার করে, আল্লাহ তাকে যে জিনিস থেকে বিরত রেখেছেন তা থেকে দূরে থাকে এবং আল্লাহ তাকে যা করার অনুমতি দিয়েছেন তা সে করে। রোযা মানে শুধু রাতে খাওয়া-দাওয়া করা এবং দিনের বেলায় পানাহার থেকে বিরত থাকা। এটি এমন যেন আল্লাহকে প্রতিনিয়ত খেয়াল রাখার অনুশীলনের মতো। একজন মুমিনের পুরো জীবনটাই এক ধরনের রোযাদার জীবন। রমযান মাসে, কিছু অস্থায়ী জিনিস ব্যতীত, একজন ব্যক্তি তার সারাজীবনের জন্য তার প্রভুর কাছে অপছন্দনীয় বিষয়গুলি ত্যাগ করার প্রশিক্ষণ পায়। রমযান মাস সেই মাস যে মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ থেকে বোঝা যায় রোযা ও কুরআনের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। আর সেই সম্পর্ক হল কুরআন যারা মানে তাদেরকে এক মিশন দেয়। আর তা হল মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করা। এই মিশন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য ধৈর্যের প্রয়োজন। রোযার প্রশিক্ষণ মাস একজন ব্যক্তিকে ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে আল্লাহর দা’ওয়াহ মিশন পরিচালনা করতে এবং তাকে সাফল্যের গন্তব্যে নিয়ে যেতে সক্ষম করে। এই প্রশিক্ষণের সত্যটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিসে নিম্নোক্ত শব্দে বর্ণিত হয়েছে : قال رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم: ما من عبد یصبح صائما فیُشتم فیقول: سلام علیکم انی صائم، اِلاّ قال اللہ عز وجل: استجارعبدی من عبدی بالصیام فادخلوہ الجنۃ অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখনই কোন ব্যক্তি রোযা অবস্থায় থাকে এবং তাকে গালি-গালাজ করা হয় এবং সে বলে, ‘তোমার উপর শান্তি বর্ষিত হোক’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘আমার বান্দা অন্যদের থেকে রোযার আশ্রয় নিয়েছে, সেইজন্য তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাও। (তারতিব আল-আমালি আল-খামিসিয়াহ লিস-সাজারী, হাদীস নং ১৩৪৮) একই সাথে, রোযা মানুষের জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর একটি প্রশিক্ষণ। খাদ্য ও পানি আল্লাহর মহান নিয়ামত, কিন্তু সাধারণ পরিস্থিতিতে মানুষ তা উপলব্ধি করতে পারে না। রোযায় যখন মানুষ সারাদিন এসব থেকে বিরত থাকে এবং সূর্যাস্তের পর প্রচণ্ড ক্ষুধা ও তৃষ্ণার্ত অবস্থায় খাবার ও পানি পান করে, তখন সে বুঝতে পারে যে, এসব খাবার ও পানি আল্লাহর কত বড় নেয়ামত। এই অভিজ্ঞতা মানুষের মধ্যে তার প্রভুর প্রতি কৃতজ্ঞতাবোধ সৃষ্টি করে। রোযা অন্তরে কোমলতা ও তৃপ্তি সৃষ্টি করে এইভাবে, রোযা একজন ব্যক্তির মধ্যে সেই ক্ষমতা বিকাশ করে, যাতে করে সে সেই সমস্ত শর্তগুলি উপলব্ধি করতে পারে, যেগুলি আল্লাহ তাঁর বান্দাদের থেকে চান। রোযার কঠোর প্রশিক্ষণ মানুষকে আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ে তার হৃদয়ে প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি করে এবং আল্লাহর ভয় তাকে কাঁপিয়ে তোলে। মানুষ যখন এই মানসিক অবস্থায় পৌঁছায়, তখন সে এমন সক্ষমতা অর্জন করে যে সে আল্লাহর নেয়ামতের জন্য এমন শুকরিয়া আদায় করে যার মধ্যে তার হৃদয়ের স্পন্দন শামিল হয়, সে এমন তাকওয়া অনুভব করে যা তার শরীরের লোমগুলিকে খাড়া করে দেয়, সে যেন আল্লাহকে এমন এক মহান সত্তা হিসাবে খুঁজে পায় যার মধ্যে তার নিজের অস্তিত্ব খুবই ছোট মনে হয়
সকল বিভাগে ভর্তি চলছে

14/04/2022

মুসলমানরা কখনো নববর্ষ পালন করতে পারে না।
নববর্ষ, বা বছরের নতুন দিনটাকে, বিশেষ ভাবে উৎযাপন করে, আনন্দ ফূর্তি করে কাটানো, এটা অগ্নি পূজকদের কাজ তারা ন‍্যায় রোজ পালন করত, ন‍্যায় ফাসির্তে মানে নতুন, রোজ মানে দিন, ন‍‍্যায় রোজ মানে হলো, নতুন দিন, তার মানে বছরের প্রথম দিন, এটা তারা পূজা করতো।

10/04/2022

যেই দোয়াটা পড়লে, আল্লাহ তাআলা,দুশ্চিন্তা দূর করবে,ঋণগ্রস্ত হওয়া থেকে,আল্লাহ মুক্তি দিবে, ঋণকে আল্লাহ রাববুল আলামিন, ঋণের বোঝা থেকে,তোমাকে হেফাজত করবে, বলেন সুবহানাল্লাহ, আল্লাহর নবী বললেন, আললাহুমমা, ইন্নি আউযুবিকা, মিনাল হাম্মি, ওয়াল হাযনি, ওয়া আউযুবিকা, মিনাল জুবনি, ওয়াল বুখলি, ওয়া আউযুবিকা, মিন গালাবাতিদ দাইনি, ওয়া কাহরির রিজাল।

09/09/2021

কক্সবাজার জেলার পৌরসভা,ইউনিয়ন,উপজেলার অনূর্ধ ১৪/১৬/১৮ বয়স ভিত্তিক ক্রিকেটারদের মানসিক এবং শারীরিক ভাবে প্রস্তুত থাকার জন্য বলা হচ্ছে ।
অতী শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে বিসিবির জেলা ভিত্তিক প্রাক বাছাই প্রক্রিয়া ।
অন লাইন জন্ম নিবন্ধন এবং স্কুল সার্টিফিকেট ছাড়া বাছাইয়ে অংশ গ্রহন করা যাবে না ।
👉সুন্দর ক্রিকেট ক্যারিয়ার গড়ার এই তো সুযোগ ।

Address

Rajshahi Division

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Rezaul Karim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Rezaul Karim:

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Video Creators in Rajshahi Division

Show All