Tarif Hassan

Tarif Hassan clothing, garment, clothes, fabric, cloth,clothing, dress, apparel, raiment etc
(11)

If that's what your institute teaches you, I am concerned about the country's future.25 November 2024
25/11/2024

If that's what your institute teaches you, I am concerned about the country's future.

25 November 2024

19/11/2024

"আমি কিছুই পাওয়ার
যোগ্য নই„
তবুও- আমার রব আমাকে অফুরন্ত নিয়ামত দান করেছেন,
আলহামদুলিল্লাহ্!

10/11/2024

দুঃখ আছে বলেই আনন্দকে, এতো দারুণ ভাবে অনুভব করতে পারছি....

29/10/2024

আসসালাতু আসসালা মুআলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ,
আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া হাবিব আল্লাহ

13/10/2024

كُلُّ نَفْسٍ ذَآىِٕقَةُ الْمَوْتِ ؕ

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।

10/10/2024

যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, আল্লাহর উপর ভরসা করো।
সূরা মায়েদা :২৩

পৃথিবীতে মানসিক শান্তির চেয়ে বড় কিছু নেই।হউক একাকীত্বে কিংবা কোলাহলে 😞
08/10/2024

পৃথিবীতে মানসিক শান্তির চেয়ে বড় কিছু নেই।
হউক একাকীত্বে কিংবা কোলাহলে 😞

20/09/2024

স্বার্থের জন্য আল্লাহর ঘরও রক্ষা পায় না !

01/09/2024

এমন সব কিছু থেকে দূরে থাকা যা আপনাকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা থেকে দূরে সরিয়ে নেয় 🖤
لا اله الا الله وحده لا شريك له له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير ❤️

27/08/2024

ঠাট্টার ছলে মানুষের সামনে যে আপনাকে অপমান করে, তাকে বন্ধু বানাবেন না।
_হযরত আলী (রাঃ)

15/08/2024

শয়তান আর মানুষের যুদ্ধে মানুষকে সমর্থন করার বিপদ হচ্ছে, যুদ্ধে জেতার পর মানুষ শয়তান হয়ে ওঠে।

14/08/2024

নিশ্চই তোমার রবের পাকড়াও অত্যন্ত কঠিন।

[সূরা আল বুরুজ: ১২]

আমি কোনওদিন আমার মেয়েদের বলিনি আমার পেশা কী।আমি কখনও চাইনি তারা আমার জন্যে লজ্জিত হোক। যখন আমার ছোট মেয়েটা জিজ্ঞেস করত, ...
10/08/2024

আমি কোনওদিন আমার মেয়েদের বলিনি আমার পেশা কী।

আমি কখনও চাইনি তারা আমার জন্যে লজ্জিত হোক। যখন আমার ছোট মেয়েটা জিজ্ঞেস করত, আমি কী কাজ করি, আমি সাধারণত সংকোচের সঙ্গে বলতাম, আমি একজন লেবার। আমি প্রতিদিন কাজ থেকে বাড়ি ফেরার আগে পাবলিক টয়লেটে স্নান করতাম যাতে তারা কোনওভাবে আকার-ইঙ্গিতেও বুঝতে না পারে আমার কাজ কী। আমি আমার মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে চেয়েছি, তাদের লেখাপড়া শেখাতে চেয়েছি। আমি চেয়েছি তারা সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে মানুষের সামনে দাঁড়াক। আমাকে সবাই যেমন নিচু নজরে দেখে, আমি কখনও চাইনি আমার মেয়েদেরকে কেউ সেভাবে দেখুক। মানুষ সবসময় আমাকে অসম্মান করেছে। আমি আমার উপার্জনের প্রত্যেকটা পয়সা আমার মেয়েদের লেখাপড়ার জন্যে ব্যয় করেছি। আমি কখনও একটা নতুন জামা কিনিনি, বরং সেই টাকা দিয়ে তাদের নতুন বই কিনে দিয়েছি। আমি আমার জন্যে তাদের কাছে যে-অর্জন প্রত্যাশা করেছি, তা আর কিছু নয়, তা হল-- সম্মান। আমি ছিলাম একজন মেথর।

আমার মেয়ের কলেজে ভর্তি হওয়ার শেষ তারিখের আগের দিন আমি তার ভর্তির ফি জোগাড় করতে পারিনি। সেদিন আমি কোনও কাজও করতে পারিনি, নোংরার স্তূপের পাশে বসে ছিলাম। খুব চেষ্টা করছিলাম চোখের জল লুকোনোর। সেদিন কাজ করার মতো কোনও ক্ষমতা আমার ছিল না। আমার সহকর্মীরা আমাকে দেখছিল, কিন্তু কেউ আমার সঙ্গে কথা বলতে পর্যন্ত এগিয়ে এল না। আমি ব্যর্থ হয়ে গেলাম! ভাঙাবুক চেপে হতাশায় মুষড়ে পড়লাম। কিছুতেই ভেবে পাচ্ছিলাম না, বাড়ি ফিরলে মেয়ে যখন আমাকে ভর্তি-ফি-র কথা জিজ্ঞেস করবে, আমি কী বলব! আমি জন্মগতভাবেই হতদরিদ্র। আমার বিশ্বাস ছিল আমার মতো একজন গরিব মানুষের সঙ্গে কখনও ভাল কিছু হতে পারে না।

কাজের শেষে সব মেথররা আমার কাছে এল, পাশে বসল আর জিজ্ঞেস করল, আমি তাদেরকে আমার ভাই বলে মনে করি কি না। আমি উত্তর দেওয়ার আগেই তারা তাদের একদিনের সমস্ত আয় আমার হাতে তুলে দিল। আমি যখন সেই টাকা নিতে আস্বীকার করলাম, তারা পাল্টা আমাকে বলল, "আমরা সবাই দরকার হলে আজকের দিনের জন্যে উপোস থাকব, কিন্তু আমাদের মেয়েকে কলেজে পড়তেই হবে।"

আমি কোনও উত্তর দিতে পারলাম না। সেদিন বাড়ি ফেরার আগে আমি স্নান করিনি, একজন মেথর হিসেবেই সগর্বে বাড়ি ফিরেছিলাম।

আমার বড় মেয়ে খুব শিগগির বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করবে। সে একটা পার্টটাইম কাজও করে। তাছাড়া ওরা তিনজনই টিউশন করে। আমাকে ওরা আর কিছুতেই কাজে যেতে দেয় না। কিন্তু প্রায়ই বড় মেয়েটা আমাকে পুরনো কাজের জায়গায় নিয়ে যায়। আমাকে-সহ আমার সকল সহকর্মীদের ও খাওয়ায়। ওরা হাসে আর জিজ্ঞেস করে, "কেন, মা, তুই মাঝে-মাঝেই এমন খাওয়াস?"

আমার মেয়ে উত্তর দেয়, "সেদিন তোমরা সবাই আমার জন্যে উপোস করেছিলে, তাই আজ আমি এই জায়গায় এসে দাঁড়াতে পেরেছি। প্রার্থনা করো, একদিন যেন আমি তোমাদের সকলকে রোজ খাওয়াতে পারি।"

আজ আমার আর মনে হয় না আমি একজন গরিব মানুষ। যার এমন অমূল্য সন্তান আছে, সে দরিদ্র হয় কীভাবে!
--- ইদ্রিস

ঋণ:

অনুবাদ : তন্ময় সরকার

©

01/08/2024

খারাপ যখন সময়ের গতি

তখন তেলাপোকা ও এসে বলে দেখ আমিও প্রজাপতি🦋

17/07/2024

চা মানে অবশেষে ভাঙলো অভিমান....!!!

12/07/2024

নিরবে নির্মলে জীবন.....💚

11/07/2024

মনে রাখা দরকার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে স্বাধীনতা বিরোধীদের অবস্থান।

টাকা উড়ানো সহজ উপার্জন নয়! শিল্পপতি লোহানী সাহেবের ছেলের বাস্তব জীবনের গল্প!ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহ...
23/06/2024

টাকা উড়ানো সহজ উপার্জন নয়! শিল্পপতি লোহানী সাহেবের ছেলের বাস্তব জীবনের গল্প!

ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহানী সাহেবের একমাত্র ছেলে রবিন চৌধুরী। তখন আমি এ লেভেলের ছাত্র। একে তো শিল্পপতির ছেলে তার উপর ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করি ভাবই আলাদা। ফ্রেন্ডস নিয়ে ক্লাবে ক্লাবে পার্টি, ট্যুর, নতুন নতুন ড্রিংকস করা, সব কিছু মিলিয়ে অন্য রকম একটা মাস্তির লাইফ কাটছিল।

বন্ধুদের মধ্যে আমার লিডার লিডার একটা ভাবছিলো। তার কারন আমি সবচেয়ে বেশি খরচ করতাম। একদিন প্লান করলাম বন্ধুরা মিলে

থাইল্যান্ড যাব ট্যুরে। আর আমার এইবারের বার্থডে সেখানেই সেলিব্রেট করবো। এর মধ্যে আমার দুই বন্ধু একটু গরীব তাদের খরচ আমাকে বহন করতে হবে।

আজ বাবা বাসায় ড্রয়িং রুমে বসে কফি খাচ্ছে। বাবার সামনে যেতেই আমি কিছু বলার আগে বাবা বললো এমাউন্ট কতো?? না মানে বাবা সামনে আমার জন্মদিনতো তাই মানে এই আর কি। বাবা উচ্চ স্বরে রেগে গিয়ে বললো আমি তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি এমাউন্ট কত?? ২ লক্ষ বাবা। হুম!!!

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান তুমি। জন্ম নিয়ে এই জাতিকে কৃতার্থ করেছ, তোমার জন্মদিনে মাত্র ২ লক্ষ টাকা খরচ হবে কম হয়ে গেলনা??? এর মধ্যে মা চলে আসছে। কি হয়েছে?? আমাদের একমাত্র ছেলে এই সম্পদ সব কিছুইতো একদিন ওর হবে। দিয়ে দাও, ওর মনে কষ্ট দিওনা।আমি যদি আমার ছেলেকে একটা উড়ন্ত বিমানের পাইলটের সিটে বসিয়ে তোমার ছেলের উপর প্লেনের দ্বায়িত্ব দিয়ে নেমে পরি। তখন কেমন হবে তুমিই বল?

শোন রবিনের মা এই সম্পদ একদিনে আসেনি। এর দ্বায়িত্ব নিতেও নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়। ঠিক আছে আমি তোমার ছেলেকে ২ লক্ষ টাকা দিব যদি সে আগামীকাল আমাকে পরিশ্রম করে ২০০ টাকা উপার্জন করে এনে দিতে পারে। সারা রাত নাক ডেকে ঘুমিয়েছি মাত্র ২০০ টাকা লুল, বাবা আগামী কালই দেখতে পারবে আমি তার সম্পদের দায়িত্ব নেয়ার মতো যোগ্য হয়েছি।

পরের দিন সকাল ৭ টায় বাবা আমাকে ডেকে ঘুম থেকে উঠিয়ে দিল। কি যে বিরক্ত লাগছিল মাত্র ২০০ টাকার জন্য এতো সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে?? রেডি হয়ে একে বারে ফুল বাবু সেজে ২০০ টাকা উপার্জন করতে বের হয়েছি। পকেটে এক টাকাও নাই সাথে বাবা একজন স্পাইও দিয়েছে।

ঘর থেকে বের হওয়ার পর এখন মনে হচ্ছে আমি একটা সমুদ্রের মাঝে পরে গেলাম। বিনা পুঁজিতে টাকা কোথায় পাই। কার কাছে থেকে ধার করতে পারছি না, কারো সাহায্য নিতে পারছিনা। ভিক্ষাও করতে পারবো না। ভাবতে ভাবতে দুপুর হয়ে গেল। অবশেষে একটা রিক্সার গ্যারেজে গেলাম, মনে মনে ভয়ও পাচ্ছিলাম অনেক মানুষ আছে রিক্সাওলার গায়ে হাত তুলে যদি আমাকে কেউ রিক্সাওয়ালা ভেবে মারে??

তখনি বিবেক আমাকে বুঝিয়ে দিল রিক্সাওয়ালাও আমারি মতো মানুষ। তাদের গায়ে হাত তুলা অন্যায়। রিক্সার গ্যারেজে গেলাম কিন্তু অপরিচিত মানুষকে তারা রিক্সা দিবেনা। হঠাৎ মাথায় বুদ্ধি এলো রিক্সা না পেয়েছিতো কি হয়েছে রিক্সা ঠেলতেতো পারবো। আমি আমার বাবার ছেলে এতো সহজে হার মানবোনা। তখন উচুঁ উচুঁ ব্রিজগুলোকে পেছন থেকে একজনকে রিক্সাওলার সাথে ঠেলে উঠিয়ে দিতো হতো। বিনিময়ে যাত্রীরা ১ টাকা করে দিতো।

জীবনে কোন কাজ করিনি, এক গ্লাস পানিও নিজে ঢেলে খাইনি। আর আজ তপ্ত রোদে রিক্সা ঠেলেছি, এই ভাবে ১ ঘন্টায় ১০ টা রিক্সা ঠেলে ১০ টাকা উপার্জন করেছি, ১১ নাম্বার রিক্সা ঠেলতে গিয়ে পরে হাঁটু ছিলে গেল। আবার উঠে দাড়ালাম। যখন যাত্রী আমার হাতে ১ টাকার একটা কয়েন দিচ্ছিল তখন চোখ দিয়ে কেন যেন কান্না চলে আসলো। ঘন্টা খানেক পর হাঠুর ব্যথা আরো তিব্র হতে লাগলো।

সন্ধ্যা পর্যন্ত গুনে দেখি মাত্র ৪০ টাকা হয়েছে। আর পারছি না। প্রচন্ড ক্লান্ত হয়ে মনে হচ্ছে শরীরও যেন নিজের সাথে প্রতারণা করছে, আমার সঙ্গ ছেড়ে দিচ্ছে। অবশেষে ৪০ টাকা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলাম। বাবার সামনে গিয়ে দাড়ালাম ৪০ টাকা বাবার হাতে দিয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বললাম, আমি পারিনি বাবা। ভেবেছিলাম আমার বিধ্বস্ত ক্লান্ত চেহারা, হাঠুর কাছে ছেঁড়া পেন্ট দেখে বাবাও হয়তো কেঁদে দিবে। হয়তো আমার মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দিবে।

না সে এগুলো কিছুই করেনি। বরং আমাকে বললো এখন আমার সাথে ধানমন্ডি থেকে হেঁটে বুড়িগঙ্গা সেতুর কাছে যাবে, কোন প্রশ্ন না।

আমি অবাক হলাম। এখন মনে হচ্ছে তিনি সত্যিই একজন ব্যবসায়ী। এরপরেও প্রশ্ন করলাম বাবা হেঁটে কেন। তিনি বললেন বাবা আমিতো আজকের এই পজিশনে এই ভাবে একটু একটু করেই এগিয়ে এসেছি। গাড়ি বা বিমানের গতিতে আসিনি। তুমিতো মাত্র একদিন কষ্ট করছো। একটু ধৈর্য ধর।

বাবাকে কি করে বুঝাই আমার ক্লান্তির কথা। এর চাইতে মৃত্যু যন্ত্রণা অধিক শ্রেয়। বাবা আমার হাত ধরে হাটতে হাটতে রাত তিনটায় আমরা ব্রিজ উঠলাম। শান্ত নদী ব্রিজে আমি আর বাবা। ব্রিজের রেলিং ধরে দাড়িয়ে বাবা আমাকে বললো দেখ রবিন নিচের কেমন অথৈই পানি টলমল করছে। তুমি আমার হাতে ৪০ টাকা দিয়েছে তাই না!!

জ্বি বাবা, আমার জীবনের প্রথম উপার্জন। আমি জানি রবিন এই টাকা গুলো উপার্জন করতে তোমার অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। এখন তোমাকে যা বলি শোন। আমি জানি আমার ছেলে ছোট বেলা থেকেই ম্যাথমেটিক্সে খুবই ভাল। তাহলে ভাল গুনতেও পারো আশা করি। এখন আমি তোমার উপার্জনের ৪০ টাকা দূরে পানিতে ছুড়ে ফেলবো আর তুমি বলতে থাকবে বাকি কয়টা রইলো।

বাবার কথা শুনে আমার চোঁখে আবার পানি চলে আসলো। বাবা তার সমস্ত শক্তি দিয়ে একটা কয়েন সেতু থেকে দূরে পানিতে ছুড়ে ফেলে বললো রবিন এখন কয়টা রইলো। আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম বাবা ৩৯ টা। এই ভাবে এক এক করে আমার চোখের সামনে আমার জীবনের প্রথম উপার্জিত এতো কষ্টের সব গুলো টাকা পানিতে ফেলতে লাগলো আমি এক এক করে গুনছি।

এমন একটি পরিস্থিতির বর্ননা দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই। শুধু জানি আমার চোঁখ থেকে ঝরে পরা প্রতিটি অস্রু যেন কেরোসিনের তেলের মতোই আমার হৃদয়কে পুড়িয়ে ছাই করে দিচ্ছে। বাবা আমার গায়ে কোন দিন হাত তুলেননি, কোন দিন একটা বকাও দেয়নি, আজ মনে হচ্ছে সব সুদে আসলে পুসিয়ে নিচ্ছে। শেষের টাকাটা বাবা ফেলোনা।

তারপর বললো রবিন তোমার উপার্জনের ৪০ টাকা আজকে আমি নষ্ট করতে তুমি কাঁদলে আর আমার কতো টাকা তুমি এইভাবে নষ্ট করেছো কোথায় আমিতো একবারও কাঁদিনি। তোমার অনুভুতিতে যেমন কষ্ট লাগেছে আমারও ঠিক তেমনি অনুভূতি আছে কষ্ট উপলব্ধি করার জন্য। তোমার শেষের টাকা আমি রেখে দিলাম এটা আমার সন্তানের প্রথম উপার্জিত টাকা এটা এক জন পিতার জন্য গর্বের একটা প্রাপ্তি, এটা স্মৃতি হিসেবে আমি মৃত্যু পর্যন্ত সাথে রাখবো।

তুমি কাল তোমার মায়ের কাছ থেকে ২ লাখ টাকা নিয়ে নিও। বাবার এই কথা গুলো শুনার পর নিজেকে বড় বেশি অপরাধী মনে হচ্ছিল। আবেগ আর ধরে রাখতে পারছিলাম না। আমি বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কান্না করতে করতে বললাম বাবা আমার টাকা লাগবে না।আমি এতো দিন স্কুলে কলেজে কিছুই শিখিনি, যেটা তুমি আজকে শিখালে, তুমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা। একজন আদর্শ বাবার চাইতে বড় শিক্ষক কেউ হতে পারেনা। একজন আদর্শ পিতাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।

#সংগৃহীত

Address

Rajarbag

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Friday 09:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tarif Hassan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tarif Hassan:

Videos

Share

Category

Our Story

The best dedicated Shop in Dhaka.❤ Our goal is to reach and serve every corner of Dhaka. We are best for Gift Packages for special occasions according to a lot of happy customers. 😊😁 Sneakers,Sport`s item,Watch Shocks etc

Nearby media companies