Juel Sheikh Jamal

Juel Sheikh Jamal Digital Marketing

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন :❤️😎🇧🇷ব্রাজিল - 232🇩🇪জার্মানি - 227🇦🇷আর্জেন্টিনা - 138🇮🇹ইতালি - 128🇫🇷ফ্রান্স - 12...
10/06/2024

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন :❤️😎

🇧🇷ব্রাজিল - 232
🇩🇪জার্মানি - 227
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 138
🇮🇹ইতালি - 128
🇫🇷ফ্রান্স - 124
🇪🇸স্পেন - 106

সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপ জয়ী:

🇧🇷ব্রাজিল - 5
🇩🇪জার্মানি - 4
🇮🇹ইতালি - 4
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৩
🇺🇾উরুগুয়ে - 2
🇫🇷ফ্রান্স - 2
🇪🇸স্পেন - ১
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড - 1

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জেতা:

🇧🇷ব্রাজিল - 73
🇩🇪জার্মানি - 67
🇮🇹ইতালি - 45
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 43
🇫🇷ফ্রান্স - 34

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি পয়েন্টধারী দল:

🇧🇷ব্রাজিল - 237
🇩🇪জার্মানি - 221
🇮🇹ইতালি - 156
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 144
🇫🇷ফ্রান্স - 118

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ:

🇧🇷ব্রাজিল - 22
🇩🇪জার্মানি - 20
🇮🇹ইতালি - 19
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 18
🇫🇷ফ্রান্স - 16

ফিফা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ফ্রি-কিক গোল:

🇧🇷ব্রাজিল - ১৩
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 5
🇰🇷দক্ষিণ কোরিয়া - 5
🇪🇸স্পেন - 5
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড - 4
🇷🇸যুগোস্লাভিয়া - 4
🇺🇾উরুগুয়ে - 4

দেশ অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট জিতেছে:

🇧🇷ব্রাজিল - 5
🇩🇪জার্মানি - 3
🇦🇷আর্জেন্টিনা - 2
🇮🇹ইতালি - 2
🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿 ইংল্যান্ড- 2
🇭🇺হাঙ্গেরি - 2

দেশ অনুসারে সবচেয়ে বেশি ফিফা বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল জেতা:

🇧🇷ব্রাজিল - ৭
🇦🇷আর্জেন্টিনা - ৩
🇮🇹ইতালি - 3
🇺🇾উরুগুয়ে - 2

এগুলা সব ব্রাজিলের 🇧🇷ঐতিহ্য 🥱

🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿ইংল্যান্ড যদি ফুটবল আবিষ্কার করে থাকে তবে পূর্ণতা দিয়ে ব্রাজিল

আমি গান তৈরির কোনো দেবতা দেখিনি, দেখেছি আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে ❤️আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের সঙ্গে জুটি বেঁধে বিভিন্ন কন্ঠশিল...
17/05/2024

আমি গান তৈরির কোনো দেবতা দেখিনি, দেখেছি আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে ❤️

আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের সঙ্গে জুটি বেঁধে বিভিন্ন কন্ঠশিল্পীদের অন্যতম সেরা পাঁচ গান:
*সাবিনা ইয়াসমিন:
১.সব কটা জানালা খুলে দাও না(দেশাত্মবোধক)
২.সেই রেললাইনের পাশে মেঠো(দেশাত্মবোধক)
৩.মাঝি নাও ছাইড়া দে(দেশাত্মবোধক)
৪. মাগো আর তোমাকে ঘুমপাড়ানি মাসি হতে দিব না(দেশাত্মবোধক)
৫.পৃথিবীর যত সুখ(সহযাত্রী)

*রুনা লায়লা:
১.একাত্তরের মা জননী(বিক্ষোভ)
২.বিদ্যালয় মোদের বিদ্যালয়(বিক্ষোভ)
৩.তুমি আমার জীবন(অবুঝ হৃদয়)
৪.ও বন্ধুরে প্রাণ বন্ধুরে(মেঘ বৃষ্টি বাদল)
৫.তুমি সুখে থাকো(কাজল লতা)

*সৈয়দ আব্দুল হাদী:
১.আমি তোমারি প্রেম ভিখারি(চন্দন দ্বীপের রাজকন্যা)
২.কথা বলবো না বলেছি(আঁখি মিলন)
৩.পৃথিবীকে সাক্ষী রেখে(মহামিলন)
৪.পৃথিবী তো দুইদিনের ই বাসা(মরনের পরে)

*সুবীর নন্দী:
১.তুমি সুঁতোয় বেঁধেছো শাপলার ফুল(হাজার বছর ধরে)
২.আশা ছিল মনে মনে(হাজার বছর ধরে)
৩.আমায় বড় ডিগ্রি দিছে মা(বিক্ষোভ)
৪.পিঁপড়া খাইলো বড়লোকের ধন(মায়ের অধিকার)
৫.কোন ডালে রে পাখি তুই(আনন্দ অশ্রু)

*এন্ড্রু কিশোর:
১.আমার বুকের মধ্যিখানে(নয়নের আলো)
২.আমার সারা দেহ(নয়নের আলো)
৩.ভালো আছি ভালো থেকো(তোমাকে চাই)
৪.পড়েনা চোখের পলক(প্রানের চেয়ে প্রিয়)
৫.ঘুমিয়ে থাকোগো স্বজনী(নারীর মন)

*খালিদ হাসান মিলু:
১.যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে(প্রানের চেয়ে প্রিয়)
২.অনেক সাধনার পরে(ভালোবাসি তোমাকে)
৩.জীবনে বসন্ত এসেছে(নারীর মন)
৪.প্রেম কখনো মধুর(মহৎ)
৫.সাথী তুমি আমার জীবনে(চাওয়া থেকে পাওয়া)

*কনকচাঁপা:
১.তুমি আমার এমনই একজন(আনন্দ অশ্রু)
২.কত মানুষ ভবের বাজারে(লাভ স্টোরি)
৩.আমার হৃদয় একটা আয়না(ফুল নেবো না অশ্রু নেবো)
৪.একদিকে পৃথিবী একদিকে তুমি যদি থাকো(ভুলনায় আমায়)
৫.তোমায় দেখলে মনে হয়(বিয়ের ফুল)

*সামিনা চৌধুরী:
১.আমার গরুর গাড়িতে(আঁখি মিলন)
২.আমি তোমার দুটি চোখে(নয়নের আলো)
৩.না বোল না(না বোল না)
৪.আমি জায়গা কিনব কিনব বলে(আধুনিক)
৫.নদী চায় চলতে(না বোল না)

*আইয়ুব বাচ্চু:
১.আম্মাজান আম্মাজান(আম্মাজান)
২.অনন্ত প্রেম তুমি দাও আমাকে(লুটতরাজ)
৩.এই জগত সংসারে(তেজী)
৪.তোমার আমার প্রেম(আম্মাজান)
৫.স্বামী আর স্ত্রী(আম্মাজান)

*মনির খান:
১.এই বুকে বইছে যমুনা(প্রেমের তাজমহল)
২.তুমি খুব সাধারন একটি মেয়ে(দুই নয়নের আলো)
৩.ঈশ্বর আল্লাহ বিধাতা জানে(আব্বাজান)
৪.চিঠি লিখেছে বউ আমার(আধুনিক)
৫.ভাড়া করি আনবি মানুষ(আধুনিক)
©হৃদয় সাহা

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা...
16/05/2024

ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ

১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা খুলে নিজে একবার মুছে দিও।

২. কখনও কাউকে কামলা, কাজের লোক বা বুয়া বলে ডেকোনা। মনে রেখো তারাও কারো না কারো ভাই, বোন, মা, বাবা। তাদেরকে সম্মান দিয়ে ডেকো।

৩. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।

৪. পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো, কিন্তু কারো ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না।

৫. কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেওনা, সে লজ্জা পেতে পারে।

৬. সব সময় পাওয়ার চেয়ে দেয়ার চেষ্টা করো বেশি । মনে রেখো, প্রদানকারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে।

৭. এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল ওঠে।

৮. ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছো, তাই দায়িত্ব এড়িয়ে যেওনা।

৯. তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে।

১০. কখনও মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না।

১১. কারও বাসায় নিমন্ত্রন খেতে গেলে বাসায় দু-মুঠো ভাত খেয়ে যেও। অন্যের পাতিলের ভাতের আশায় থেকো না।

১২. কারো বাসার খাবার নিয়ে সমালোচনা করো না। কেউ খাবার ইচ্ছে করে অস্বাদ করার চেষ্টা করে না।

১৩. বড় হবার জন্য নয়, মানুষ হবার জন্য চেষ্টা করো।

১৪. শ্বশুর কিংবা শাশুড়িকে এতটা সম্মান দিও, যতটুকু সম্মান তোমার বাবা-মাকে দাও। এবং তাদের প্রতি এমন আচরন করো, যাতে করে তাদের মেয়েকে তোমার বাড়ি পাঠানোর জন্য উতলা থাকে।

১৫. সব সময় ভদ্র ও নম্রভাবে চলো এবং কথা বলো। কিন্তু অন্যায়ের সাথে আপোষ করোনা।

- Collected

মানুষ যদি কখনও অটোপসি(পোস্টমর্টেম) কিভাবে করা হয় তা দেখতো তাহলে কখনই হয়তো সুইসাইডের কথা চিন্তাও করতো না।আজকে দ্বিতীয়বার ...
11/05/2024

মানুষ যদি কখনও অটোপসি(পোস্টমর্টেম) কিভাবে করা হয় তা দেখতো তাহলে কখনই হয়তো সুইসাইডের কথা চিন্তাও করতো না।

আজকে দ্বিতীয়বার অটোপসি দেখার সুযোগ হয়।অনেক এক্সাইমেন্ট নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম।
তিনটা লাশ (কেস) ছিলো তখন।
একজন ২৩ বছর বয়সি মেয়ের ফাসি দিয়ে আত্মহত্যার কেস।
আরেকজন ৩০ বছর বয়সি মহিলার বিষ খেয়ে আত্মহত্যার কেস।
এবং আরেকজন ৩০-৩২ বছর বয়সি পুরুষকে দা দিয়ে কুপিয়ে মার্ডার কেস।

প্রথমেই ডোম মামা গায়ের সব জামা কাপর কেটে খুলে ফেলে ২৩ বছর বয়সি মেয়েটার।আহা...আজ সেই পর্দা,লজ্জা,সম্ভ্রম সবই যেন অসহায়। তারপরেই গলা থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত একটানে দুইভাগ করে দেয়।হয়তো আমরা কুরবানির সময়ও গরুকে অনেক কেয়ার করে কাটি।বাট এখানে দুইপাশে টেনে চামড়া ছিলে ফেল্লো।পাজরের কার্টিলেজ টা নাইফের একটানে কেটে ভেতরের সব অর্গান দেখা হলো।পেটে বাচ্চা ছিলো কিনা চেক করলো।
মাথার পেছনে একটা ইনসিশন দিয়ে নারিকেলের ছোবড়া ছোলার মত টেনে মাথার চামড়া টা কপাল পর্যন্ত ছোলে খুলিটা কুপিয়ে ভাঙ্গছিলো।কেমন যেনো গরুর হাড্ডি কুপানোর কথা মনে পরে যাচ্ছিলো🙂

এমন ভাবেই পয়সনিং এর মহিলাটারও এভাবেই কেটে স্টমাক,লিভার,কিডনি,ব্রেন বের করে ফেরিনসিক এর জন্য পাঠিয়ে দিলো।

মার্ডার কেসটা তো চোখের দেখাতেই মার্ডার কেস।তাও কাটাকাটি করতেই হলো।

সব শেষে আবার বস্তা সেলাইয়ের এর মত নিচ থেকে উপরে সেলাই করে লাশ খালাস।
বাথরুমে নাকি আরেকটা নতুন লাশ আসছে।সেটাকে আনতে চলে গেলো মামারা।

কোথায় গেলো এত সম্ভ্রম এত দাম্ভিকতা?
বার বার একটা কথাই মনে হচ্ছিলো...মরে গেলে শরীরটার যেন আর একপয়সার ও দাম নেই।
বেচে থাকতে হয়তো ওই দুইটা মহিলার দিকে কেউ তাকানোর সাহস ও পেত না।বাট এখন মরার পরে নিথর দেহ পরে আছে।বিবস্র অবস্থায় লাশ ঘরে ধারালো ছুড়ি আর কড়াতের ধারে মাথার খুলি আলাধা হওয়ার অপেক্ষায়।

আত্মহত্যার পরে তার শরীরটার সাথে কি করা হয় যদি কেউ কখনও দেখতো তাহলে হয়তো দেশে আত্মহত্যার পরিমান অনেকটা কমে যেতো।

অবশ্য মানুষের বডির মূল্য আর কত?!
মারা গেলে পশুরাও খায় না।

এখন মনে হচ্ছে আখেরাতটাই আসল"।এই দুনিয়ায় আমরা শুধু ব্যাটারি লাগানো একটা শরীর।

আত্মা ছাড়া শরীরের কোনো দাম নাই।আর বাপদাদার টাকা না থাকলে ডেডবডিটার ও কোনো সম্মান নাই। 🙂

--MD Shabbir Bin Enam

Cumilla Medical College

২৪ বছর৬৬৪ ম্যাচ৭৮২ ইনিংস৭৪ নট-আউট ৩৪৩৫৭ রান৪৮ এভারেজ৫০৮১৬ বল‌ ৭০২১১ মিনিট ব্যাটিং ২৪৮* সর্বোচ্চ স্কোর১৬৪ ফিফটি২৮ বার ৯০+...
29/04/2024

২৪ বছর
৬৬৪ ম্যাচ
৭৮২ ইনিংস
৭৪ নট-আউট
৩৪৩৫৭ রান
৪৮ এভারেজ
৫০৮১৬ বল‌
৭০২১১ মিনিট ব্যাটিং
২৪৮* সর্বোচ্চ স্কোর
১৬৪ ফিফটি
২৮ বার ৯০+ রান
১০০ সেঞ্চুরি
২৫ বার ১৫০+ রান
৭ ডবল সেঞ্চুরি
৭৬ ম্যান অব দ্যা ম্যাচ
২০ ম্যান অব দ্যা সিরিজ
৪০৭৬ বাউন্ডারি
২৬৪ ওভার বাউন্ডারি
২০১ উইকেট
১০৭ মেডেন
২ বার ৫ উইকেট হল
১৩ বার ৪ উইকেট হল
১৬ বার‌ ৩ উইকেট হল
২৫৬ ক্যাচ
৪ বার ৩০০+ পার্টনারশিপ
২৪ বার‌ ২০০+ পার্টনারশিপ
১৮৫ বার‌ ১০০+ পার্টনারশিপ
অধিনায়ক হিসেবে ২৭ জয়
✔️আইসিসি ক্রিকেটার অফ দা ইয়ার
✔️উইজডেন লিডিং ক্রিকেটের আওয়ার্ড
✔️অর্জুন অ্যাওয়ার্ড
✔️মহারাষ্ট্র ভূষণ অ্যাওয়ার্ড
✔️খেলরত্ন অ্যাওয়ার্ড
✔️পদ্মশ্রী
✔️পদ্মভূষণ
✔️ভারতরত্ন

হাজারো রেকর্ড, মিলিয়ান মেমোরি! 😌💕
শুভ জন্মদিন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শচীন রমেশ তেন্ডুলকার, আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ! 💙🎂

"আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারিনি.."                         -বিল গেটস"আমি জুতা সেলাই করতাম...."                      ...
16/04/2024

"আমি গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারিনি.."
-বিল গেটস
"আমি জুতা সেলাই করতাম...."
-আব্রাহাম লিংকন
"আমি বাসের কন্ডাকটর ছিলাম"
-রজনী কান্ত
"আমি পেট্রোল পাম্পে কাজ করতাম"
-ধীরু ভাই আম্বানী
"ক্লাস টেন এ ফেল করে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলাম"
-সচীন টেন্ডুলকার
"আমি ক্লাসের বেঞ্চে ঘুমিয়ে যেতাম এবং ২০ টাকা ধার নিয়ে ফিল্ম সিটি যেতাম.."
-শাহরুখ খান
"আমি ফুটবল ট্রেইনিং এর ফিস যোগানোর জন্য দিন-রাত এক করে ঘাম ঝরাতাম"
-কিংবদন্তি ফুটবলার (মেসি)

জীবন আসলে সেটা নয় যা তুমি পেয়েছো..
জীবন তো সেটাই,যা তুমি তোমার মেধা আর পরিশ্রম দিয়ে তৈরি করেছো!

Just collected!

— ৩ তিনটি জিনিস :🌼স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর অধিক হওয়া ভালো.!❤️১. বয়স,২. জ্ঞান,৩. অর্থ,— ৫ টি জিনিস :🌼স্বামীর চেয়ে স্ত্রীর বে...
22/03/2024

— ৩ তিনটি জিনিস :🌼
স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর অধিক হওয়া ভালো.!❤️
১. বয়স,
২. জ্ঞান,
৩. অর্থ,

— ৫ টি জিনিস :🌼
স্বামীর চেয়ে স্ত্রীর বেশি থাকা ভালো .!❤️
১. ধৈর্য,
২. ভালোবাসা,
৩. পরিচ্ছন্নতা,
৪. পরিকল্পনার জ্ঞান,
৫. শুদ্ধ জীবন যাপন,

— ৩ টি জিনিস :
উভয়ের সমান হওয়া উচিত.!❤️‍🩹
১. একে অপরকে বুঝতে পারা,
২. একে অপরের প্রতি সহনশীলতা
৩. একে অপরের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা।

মা এখনও অংক বোঝেনা...১ টা রুটি চাইলে ২ টো নিয়ে আসে।কোথাও  যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়। মা ইংরেজিও ...
16/03/2024

মা এখনও অংক বোঝেনা...

১ টা রুটি চাইলে ২ টো নিয়ে আসে।
কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়।

মা ইংরেজিও বোঝে না,

I hate u বললে উল্টে না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়।

মা মিথ্যেবাদী,

না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে।

মা বোকা,

সারাজীবন কলুর বলদের মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের পিছনে কাটিয়ে দেয়।

মা চোর,

বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাব বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চুরি করে আমাকে দিয়ে দেয়।

মা নির্লজ্জ,

মাকে কতবার বলি আমার জিনিষে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নির্লজ্জের মতো আমার এলোমেলো পড়ে থাকা জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে।

মা বেহায়া,

আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বেহায়ার মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়।

মায়ের কোন কমনসেন্স নেই,

আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে।

মা কেয়ারলেস,

নিজের কোমরের ব্যথা, পিঠের ব্যথায় ধুঁকে ধুঁকে মারা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায় ডাক্তার, হাকিম, বৈদ্য সব এক করে বসে।

মা আনস্মার্ট,

অনেকের মায়ের মতো করে মা দামী দামী শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়।

মা স্বার্থপর,

নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যাগ করতে পারে।

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা সন্তানেরা তাঁদের এত কষ্ট দেই। তবুও তাঁদের পরিবর্তন হয়না। প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তাঁরা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃদ্ধাশ্রমে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বোকার মতো আল্লাহুর কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে।
সংগ্রহ:_
সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়েই যায় বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চান। তাঁরা কতো নির্বোধ তাই না😥😥
আসুন যাদের মা বেঁচে আছেন তাদের কে সন্মান করুন নিঃস্বার্ ভালোবাসা মূল্য করুন।যাদের মা মারা গেছেন তাদের জন্য নিয়মিত দোয়া করেন।
আমিন
মা ছাড়া দুনিয়া অন্ধকার!

(Collected)

14/02/2024

শুভ বসন্তের শুভেচ্ছা।

Good Night Everyone 🌌
05/02/2024

Good Night Everyone 🌌

10/11/2023

শুভ রাত্রি

27/10/2023

Good Evening

হাসিমুখে শহীদ সন্তানের লাশ কাধে নিলেন মা🌹ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে রইলেন এই ফিলিস্তিনি মা🇵🇸❤️আল্লাহু আকবার।🇵🇸
14/10/2023

হাসিমুখে শহীদ সন্তানের লাশ কাধে নিলেন মা🌹

ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে রইলেন এই ফিলিস্তিনি মা🇵🇸❤️
আল্লাহু আকবার।🇵🇸

আজকের ম্যাচে রোহিতের কিছু বিশ্বরেকর্ড...১. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কা মারার রেকর্ড এখন রহিতের।গেইলকে (৫৫৩) টপকি...
12/10/2023

আজকের ম্যাচে রোহিতের কিছু বিশ্বরেকর্ড...
১. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কা মারার রেকর্ড এখন রহিতের।গেইলকে (৫৫৩) টপকিয়ে (৫৫৪*) ছক্কার মালিক এখন রোহিত।
২. বিশ্বকাপ ক্রিকেট ইতিহাসে সবথেকে বেশি শতকের মালিক এখন রহিত।আজ আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত শতকের মাধ্যমে শচীন, পন্টিং, সাংগাকারাদের মতো কিংবদন্তিদের ছাড়িয়ে গেলেন তিনি।
৩. বিশ্বকাপে মাত্র উনিশ ইনিংসে হাজার রান পূর্ণ করলেন রোহিত।এর মাধ্যমে ওয়ার্নারের সাথে যৌথভাবে সবথেকে কম ইনিংসে হাজার রান পূর্ণ করলেন তিনি।
৪. বিশ্বকাপ ইন্ডিয়ার হয়ে দ্রুততম শতকের মালিক এখন রোহিত শর্মা।আজ মাত্র ৬৩ বলে শতকের মাধ্যমে এই রেকর্ড গড়লেন তিনি।
৫. ওয়ানডে ক্রিকেটে ওপেনার হিসেবে ২৯ টি শতক নিয়ে দ্বিতীয় নাম্বারে রোহিত।প্রথম শচীন, ৪৫ টি।

08/10/2023

আমি, আমার মৃত্যু পথযাত্রী মা কে ভাত খাওয়াতে পারিনি দেখে,আমি আজ সাতাশ বছর যাবৎ ভাত খাই না।অথচ এই আমিই আমার ইন্ডাস্ট্রির প্রায় সাড়ে চৌদ্দ হাজার শ্রমিকের, প্রতিদিন একবেলা ভাতের যোগান দেই।
বিশিষ্ট শিল্পপতি মো:এনামুল হকের বক্তব্যে সবাই নড়েচড়ে বসল।সাংবাদিকরা সাক্ষাৎকারের শিরোনাম শুনে,সবগুলো ক্যামেরা অন করে দিল। বিনয়ের সাথে বলল,
-'যদি পুরো গল্পটা বলতেন,স্যার?
এনামুল হক একটু সময় নিয়ে কি যেন ভাবলেন!তারপর টিস্যু দিয়ে কপালের ঘাম মুছে নিয়ে বললেন,
-'বাবা মারা যাওয়ার পর,আমাদের আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভাল ছিল না।ততদিনে বড়আপার বিয়ে হয়ে গেছে।আর আমি মেধা তালিকায় ১ম হয়ে বুয়েটে চান্স পাই।বই কেনার টাকা ছিল না।সারাদিন বন্ধুদের কাছ থেকে এ নোট সে নোট জোগাড় করে ফটোকপি করে পড়তে হতো।টিউশনি করে যে ক'টা টাকা মাস শেষে হাতে পেতাম।তার থেকে কিছু টাকা মা কে পাঠাতে হতো।আর বাকি টাকা দিয়ে, বন্ধুদের কাছ থেকে ধার দেনা করে কোনরকমে টেনেটুনে পুরো মাস চলতাম।বড়আপার ছিল ভরা সংসার।কিন্তু সেই সংসারে তার কোন মতামত দেওয়ার অধিকার ছিল না।সবকিছুই তার শাশুড়ির কথামত চলত।তাই সে চাইলেও আমাদের খুব একটা হেল্প করতে পারত না।
আমার তখন পরিক্ষা চলছিল।
একদিন খবর এল আমার মা খুব অসুস্থ।আমি কোন রকমে পাস মার্ক তুলেই ছুটলাম।উদ্দেশ্য মা কে ঢাকায় এনে হাসপাতালে ভর্তি করা।যেহেতু হাতে খুব বেশি টাকা ছিল না।এদিকে মায়ের অবস্থাও খুব খারাপ। দিক দিশা না পেয়ে, একটা প্রাইভেট ক্লিনিকে মা কে ভর্তি করলাম।ডাক্তার টেস্ট দিল।রিপোর্টে জানা গেল,মা ব্রেন স্ট্রোক করেছে।ততক্ষণে মা উল্টো পাল্টা বলতে শুরু করেছে।বার বার ক্যানেলা খুলে ফেলছে।চিৎকার করে কাঁদছে, হাসছে।জোরে জোরে বাবাকে ডাকছে।আমাকে অস্থির হয়ে বলছে,-'তোর বাপ এখনো আসে না কেন রে, এনা?
আমি কি বলব?আমার নিজেকে তখন বেসামাল লাগছিল।সে সময় ফোনের খুব একটা প্রচলণ ছিল না।হাসপাতাল থেকে বাসে করে, বড় আপার বাসায় যেতে লাগে। প্রায় পাঁচচল্লিশ মিনিট। তাড়াহুড়ায় আপাকে জানানো হয়নি।আপাকে একটা ফোন করা দরকার!
টানা তিনদিন হাসপাতাল, ভার্সিটি করে করে পকেটের টাকা শেষ।এক বন্ধুর কাছে ধার চাইলাম।দিল না।এদিকে মা ও একটু একটু করে দূর্বল হয়ে পড়ছিল।বড়আপাকে বললাম। সেও এলো না।আসলে তাকে আসতে দেওয়া হয়নি।সে এসে হাসপাতালে পরে থাকলে,তার সংসারে কাজ করবে কে?
শেষ সময়ে মায়ের স্মৃতি এই আসছে!এই যাচ্ছে।যতক্ষণ আমি মায়ের পাশে বসে থাকতাম।শুধু মা শোয়া অবস্থায় আমার হাত টেনে ধরে বলত,-এনা,ভাত খাব?ও এনা, বাপ আমার! দে না, এক প্লেট ভাত এনে?আমি শুধু নীরবে , চোখের জল ফেলতাম।পকেটে তখন একটা পয়সাও ছিল না।বিশ্বাস করুণ!এক প্লেট ভাতের দাম খুব বরং দশ টাকা ছিল।কী অপদার্থ ছেলে আমি,তাই না?মা কে এক প্লেট ভাত কিনে খাওয়ানোর সামর্থ নেই।তখন ছাত্র ছিলাম।আত্মসম্মান বোধ ছিল প্রবল।কারো কাছে ভাত চাইতেও লজ্জা করছিল।ভাত দেই না দেখে,মা আমাকে রীতিমতো আঁচড়ে,কামড়ে নাজেহাল করে ফেলেছিল।টানা দুই ঘণ্টা মা ভাত খাব,ভাত খাব বলে, ক্লান্ত হয়ে পড়ল।আমি মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম,
-'মা,তুমি লক্ষ্মী মেয়ের মতো চুপচাপ বসে থাকো।আমি আপার বাসা থেকে ভাত নিয়ে আসি,কেমন?
-'ভাত খাব,এনা?
-'আচ্ছা।
আমি উঠে পড়লাম।মা পিছু ডেকে বলল,
-'তুই খুব ভাল,এনা।আল্লাহ তোর ভাল করুক।এবার শিগগিরই যা!আমার জন্য ভাত নিয়ে আয়।
আমি রাস্তায় বেরিয়ে উদ্দেশ্যহীন হাঁটছি।বড় আপার বাসায় যাব!পকেটে টাকা নেই।ভয়ে ভয়ে একটা বাসে চড়ে বসলাম।আমার মা মুখ ফুটে ভাত খেতে চেয়েছে।যে করেই হোক, আমাকে ভাত এনে দিতেই হবে।তারজন্য যদি আমাকে বাস কন্ট্রাকটারের কাছে,ভাড়া না থাকার কারণে, অপমানিত হতে হয়।হবো।আসার সময় নার্সকেও বলে এসেছি।'একটু আমার মা কে দেখবেন প্লিজ?আমি এসে বখশিশ দিব।
মাঝরাস্তায় বাস ড্রাইভার আমাকে নামিয়ে দিল।আমার অপরাধ!আমি ভাড়া দিতে পারিনি।আমি প্রায় ঘন্টাখানিক পায়ে হেঁটে আপার বাসায় পৌঁছেছি।আপা আমাকে দেখে ছুটে এলো।অস্থির হয়ে বলল,
-'মা কেমন আছে,ভাই?
-'বাড়িতে ভাত আছে, আপা?আমি সে'কথায় উত্তর না দিয়ে প্রশ্ন করলাম।
-'আছে।তুই খাবি?আপা ব্যস্ত হয়ে ভাত বাড়তে গেল।
-'আমি খাব না।তুই বরং মায়ের জন্য ভাত বেড়ে দে!আমি পিছু ডেকে বললাম।
আপা আমাকেও জোর করে অনেকগুলো ভাত খাইয়ে দিল।আমি টিফিনবাক্সে ভাত আর কিছু টাকা নিয়ে আপার বাসা থেকে বের হলাম।
হাসাপাতালে গিয়ে, কেবিনে ঢুকে দেখি।আমার মায়ের নিথর দেহ, বড় অবহেলায় পরে আছে।সাদা কাপড়ে মুখ ঢাকা। অথচ তখনো হাতে আমার, মায়ের জন্য আনা, ভাতের বাটি ধরা।নিজেকে তখন আমার পৃথিবীর সবচেয়ে অক্ষম, নিকৃষ্ট লাগছিল।আমিই একমাত্র অপদার্থ ছেলে। যে কি না..মায়ের শেষ ইচ্ছে পূরণ করতে পারলাম না। এলোমেলো পায়ে হেঁটে গিয়ে মায়ের পাশে বসলাম।মায়ের হাত দুটো আলতো করে ধরে, বিড়বিড় করে বললাম,
-'ও মা..ভাত খাবে না?উঠো..দেখো, তোমার জন্য ভাত এনেছি। উঠো না মা?
আমার আপা মাকে জড়িয়ে ধরে, হাউমাউ করে কাঁদলেও সেদিন আমি একটুও কাঁদতে পারিনি,জানেন?কি নিষ্ঠুর দু'চোখ !এক ফোঁটা জলও এলো না।শুধু বুকের ভেতর কি যেন কামড়ে ধরছিল।মনের ভেতর অস্থির অনুভূতি।আমি না.. নিজেকে কিছুতেই ক্ষমা করতে পারছিলাম না।আফসোস,মা'র অন্তীম সময়ে একমুঠো ভাত মুখে তুলে দিতে পারলাম না।
স্কলারশিপ পেয়ে,আর দেরী করিনি।আমার ভাগের জায়গা, জমি বেচে, এক স্যারের হেল্প নিয়ে বিদেশে পড়তে চলে গেছি।যে দেশে আমার মায়ের মুখে ভাত তুলে দিতে পারিনি।সে দেশে কেন জানি!আর থাকতে ইচ্ছে করেনি।
পড়াশোনা শেষ করে, আমি যে কোম্পানিতে মোটা বেতনে জব করতাম।আমার কাজের প্রতি একাগ্রতা আর সততা দেখে সেই কোম্পানির মালিকের খুব পছন্দ হলো।তার তিন কূলে কেউ ছিল না।এক মেয়ে ছাড়া।এত এত অর্থ সম্পদ কে ভোগ করবে?তাই আমাকে তার মেয়ে জামাই করার প্রস্তাব রাখল।সাথে ৫০%প্রোপার্টি লিখে দেবে।একসময় আমাকে বিয়ে তো করতেই হতো। তাই আর অমত করিনি।
একটা সময় পর মনে হলো,অনেক দিন তো হলো।বিদেশ ভূয়ে পড়ে রইলাম।এবার দেশে যাওয়া দরকার।দেশের মানুষের জন্য কিছু করা দরকার।
দেশে এসে, গাজীপুরের প্রায় একশো শতাংশ জায়গা,জমি কিনেছি।বিদেশি ভাইয়ারদের সাহায্যে ফ্যাক্টারি নির্মাণ করেছি।সেই ফ্যাক্টারিতে গেঞ্জি, শার্ট,প্যান্ট,থেকে শুরু করে অনেককিছুই তৈরী করা হয়।সেই সব প্রডাক্ট গুলো চড়ামূল্যে অন্যান্য দেশে রপ্তানি হয়। প্রথমে দেড় হাজার শ্রমিক নিয়ে আমাদের জার্নিটা শুরু করেছিলাম।এখন প্রায় সাড়ে পনেরো হাজার শ্রমিক কাজ করে।আমাদের ফ্যাক্টারির একজন এমপ্লয়ির সর্বনিম্ন বেতন সাড়ে আট হাজার টাকা।আর সবোর্চ্চ বেতন প্রায় লাখের উপরে।মূল ডিউটি টাইম,ন'ঘণ্টা।
সাথে দুপুরের লাঞ্চ ফ্রী।ওভারটাইম করলে হালকা নাস্তারও ব্যবস্থা আছে।

মাঝখানে অনেকগুলো বছর কেটে গেছে।
এখন দু'হাত ভরে প্রচুর টাকা কামাই।কাঁচা চুলে পাক ধরেছে।গায়ের চামড়াও কেমন কুঁচকে গেছে।চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা পরতে হয়।আমার ছেলেমেয়েরাও যার যার মতো প্রতিষ্ঠিত।যে আমি ছাত্র জীবনে মা কে একমুঠো ভাত খাওয়াতে পারিনি। সেই আমিই আজ প্রায় পনেরো হাজার মানুষের খাদ্যে, বস্ত্রের দায়িত্ব নিয়েছি।তারা যখন কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে, দুপুরে আয়েশ করে, ভাত খেতে বসে।আমি সি সি টিভি ফুটেজে তা মুগ্ধ চোখে দেখি।এই সাদা ফুলের মতো ভাতের প্রতি আমার প্রচুর দূর্বলতা থাকলেও কেন যে আজও ভাত খেতে পারি না।এখনো ভাতের প্লেট দেখলেই মায়ের মুখখানা চোখের সামনে ভেসে উঠে।
একটানা এতক্ষণ কথা বলে, এনামুল হক হাঁপিয়ে গেছেন।একরাশ মুগ্ধ জনতা পেছনে ফেলে সে আস্তে আস্তে স্টেজ থেকে নেমে গেলেন।এখন ঘড়িতে পাঁচটা বাজে।সন্ধ্যে ছ'টায় একটা পাজ তরা হোটেলে, বিদেশি ক্লায়েন্টদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ মিটিং আছে।এখন না গেলে বড্ড দেরি হয়ে যাবে।চারপাশে পুলিশ, সিকিউরিটি এনামুল হক কে গাইড দিয়ে গাড়িতে তুলে দিলেন।

(ছোটগল্প)
#ব্যর্থতা_কিংবা_সফলতা
#লেখা_Bobita_ড়ায়



গল্প অনেক লিংক একটাই

বিশ্বকাপে দ্রুততম রান চেইজে আমাদের অবস্থান ৩য়....৩২২রান  ৩ উইকেটে ৪১ ওভার তিনবলে আমরা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ছিলাম🙂 ৫১ ব...
07/10/2023

বিশ্বকাপে দ্রুততম রান চেইজে আমাদের অবস্থান ৩য়....৩২২রান ৩ উইকেটে ৪১ ওভার তিনবলে আমরা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ছিলাম🙂 ৫১ বল হাতে রেখেই..
সাকিব আল হাসান ৯৯ বলে করেন ১২৪ রান নট আউট 7️⃣5️⃣🇧🇩 এবং লিটন দাশ ৬৯ বলে ৯৪ নট আউট🇧🇩🏏🏏

Breaking Records 🏏🔥Highest T20I Total ✅Fastest T20I Hundred ✅Fastest T20I Fifty ✅What an incredible day of cricket! 🥳
28/09/2023

Breaking Records 🏏🔥

Highest T20I Total ✅
Fastest T20I Hundred ✅
Fastest T20I Fifty ✅
What an incredible day of cricket! 🥳

বিশ্বকাপের অংশ নিতে যাওয়া ১০ দলের স্কোয়াড:বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, ...
28/09/2023

বিশ্বকাপের অংশ নিতে যাওয়া ১০ দলের স্কোয়াড:

বাংলাদেশ
সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), নাজমুল হোসেন শান্ত (সহ-অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, শেখ মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব।

ইংল্যান্ড
জস বাটলার (অধিনায়ক), মঈন আলী, গাস অ্যাটকিনসন, জনি বেয়ারস্টো, স্যাম কারান, লিয়াম লিভিংস্টোন, ডাভিড মালান, আদিল রশিদ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস, রিস টপলি, ডেভিড উইলি, মার্ক উড, ক্রিস ওকস।

ভারত
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক),শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, ইশান কিশান, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া (সহ-অধিনায়ক), রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব, অক্ষর প্যাটেল, মোহাম্মদ সিরাজ, মোহাম্মদ শামি, শার্দুল ঠাকুর, জাসপ্রিত বুমরাহ।

অস্ট্রেলিয়া
প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, ট্রাভিস হেড, স্টিভেন স্মিথ, মার্কাস স্টয়নিস, ক্যামেরন গ্রিন, অ্যালেক্স ক্যারি, জন ইংলিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, অ্যাশটন অ্যাগার, অ্যাডাম জ্যাম্পা, জশ হ্যাজেলউড, মিচেল স্টার্ক ও শন অ্যাবট।

পাকিস্তান
বাবর আজম (অধিনায়ক), ফখর জামান, ইমাম উল হক, আবদুল্লাহ শফিক, মোহাম্মদ রিজওয়ান, সৌদ শাকিল, ইফতিখার আহমেদ, আগা সালমান, শাদাব খান, উসামা মীর, মোহাম্মদ নওয়াজ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, হাসান আলী।
স্কোয়াডের সঙ্গে রিজার্ভ খেলোয়াড়:
মোহাম্মদ হারিস, আবরার আহমেদ, জামান খান।

নিউজিল্যান্ড
কেইন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ট্রেন্ট বোল্ট, মার্ক চাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লোকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, টম ল্যাথাম, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল স্যান্টনার, ইশ সোধি, টিম সাউদি, উইল ইয়ং।

দক্ষিণ আফ্রিকা
টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), জেরাল্ড কোয়েটজি, কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, মার্কো ইয়ানসেন, হেইনরিখ ক্লাসেন, আন্দিল ফেলুকওয়ায়ো, কেশব মহারাজ, এইডেন মার্করাম, লুঙ্গি এনগিদি, ডেভিড মিলার, লিজাড উইলিয়ামস, কাগিসো রাবাদা, তাবরাইজ শামসি, রাসি ফন ডার ডুসেন।

শ্রীলঙ্কা
দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), কুসল মেন্ডিস (সহ-অধিনায়ক), কুসল পেরেরা, পাথুম নিসাঙ্কা, দিমুথ করুনারত্নে, সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, দুশান হেমন্থ, দুনিথ ভেলালাগে, মাহিশ থিকশানা, কাসুন রাজিথা, মাথিশা পাথিরানা, লাহিরু কুমারা, দিলশান মাদুশাঙ্কা।
স্কোয়াডের সঙ্গে রিজার্ভ খেলোয়াড়:
চামিকা করুনারত্নে।

আফগানিস্তান
হাশমতুল্লাহ শহিদি (অধিনায়ক), রহমানুল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, রিয়াজ হাসান, রহমত শাহ, নাজিবুল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ নবি, ইকরাম আলিখিল, আজমতুল্লাহ ওমরজাই, রশিদ খান, মুজিব উর রহমান, নুর আহমেদ, ফজলহক ফারুকি, আব্দুল রহমান ও নাভিন উল হক।

নেদারল্যান্ডস
স্কট এডওয়ার্ডস (অধিনায়ক), বিক্রমজিত সিং, কলিন অ্যাকারম্যান, শারিজ আহমেদ, ওয়েসলি বারেসি, লোগান ফন বিক, আরিয়ান দত্ত, সিব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট, রায়ান ক্লেইন, বাস ডি লিডি, পল ফন মিকেরেন, রোলফ ফন ডার মারওয়ে, তেজা নিদামানুরু, ম্যাক্স ও'ডাউড ও সাকিব জুলফিকার।

Sir, আমার বেতন বাড়ান!😒Boss : সম্ভব না!😢- তাহলে আগামীকাল থেকে আমাকে বিকাল ৫ টার পর ছুটি দিতে হবে!😒Boss : কেন?- আমি সন্ধ্য...
26/09/2023

Sir, আমার বেতন বাড়ান!😒
Boss : সম্ভব না!😢
- তাহলে আগামীকাল থেকে আমাকে বিকাল ৫ টার পর ছুটি দিতে হবে!😒
Boss : কেন?

- আমি সন্ধ্যার পর থেকে মধ্যরাতে, অটো রিকশা চালাবো।
কারণ, বর্তমান দ্রব্য'মূ'ল্যের ঊ'র্ধ্বগতিতে এই বেতন দিয়ে সংসার চালানো খুবই ক'ষ্টকর।😰
তাই আমার পরিবারকে সাপোর্ট দিতে হবে, এনি হাউ!😲

Boss : Okey, তবে অটো চালাতে চালাতে মধ্যরাতে যদি তুমি ক্ষু'ধার্ত হয়ে যাও,😞
কমলাপুর রেলস্টেশনের
দক্ষিণ পাশে আইসো!

- কেন?

Boss : প্রতিদিন মধ্যরাতে আমি ঐখানে পরটা-ভাজি বিক্রি করি.!🙂
©

26/09/2023

Good Morning

দয়াকরে ২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ুন। চরম লেভেলের বাস্তবতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে♦আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যা...
12/09/2023

দয়াকরে ২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ুন। চরম লেভেলের বাস্তবতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে♦আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ব্যাস্ত দুনিয়ার পেছনে। একদিন তাঁর অফিসে বসে গল্প করছিলাম, এমন সময় তাঁর এক কর্মচারী আসল। তার কোন কারণে কিছু টাকার দরকার। সে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, সে অত্যন্ত অভাবি ব্যক্তি, তাঁকে সাহায্য করার জন্য।

আমার বন্ধু হেসে বলল ''যদি অভাবের কথাই বলতে হয়, এই পুরো অফিসে আমার চেয়ে অভাবি আর কেউ নেই। আমরা একটু থতমত হয়ে গেলাম। আমি বললাম 'আমাদের সবার মিলিয়ে যত সম্পদ আছে তোর একারই তার বেশি আছে।'

সে বলল তোদের একটা গল্প শুনাই। তাহলেই আমার অভাবের রহস্য বুঝবি।
এক বিশাল ব্যবসায়ি, তাঁর সবই আছে খালি শান্তি নেই। খালি হাহাকার আর টেনশান। চিন্তায় মাথার চুল একটাও বাকি নেই। সে একদিন দেখল তাঁর অফিসের পিয়ন টেবিল মুছছে আর গুনগুন করে গান গাচ্ছে।

সে পিয়নকে দেকে বলল এই যে তুমি মনে মনে গান গাও, তোমার কি অনেক সুখ, তোমার মনে কি কোন দুঃখ নেই, কোন হতাশা নেই?।

পিয়ন বলে না, হতাশা কেন থাকবে স্যার, আপনি যা বেতন দেন তাদিয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালই চলে যায়। আল্লাহর রহমতে কোন অভাব নেই।
ব্যবসাইতো আরো টেনশানে পড়ে গেলেন। ওনার ম্যানেজারকে ডেকে বললেন, আমার সব আছে কিন্তু শান্তি নেই, আর ওই লোককে আমি সামান্য কয়টা বেতন দেই, সে আছে মহা সুখে, এর রহ্স্যটা কি?

ম্যানেজার বলল , রহস্য বললে বুঝবেননা। সত্যই যদি বুঝতে চান তাহলে, ওই পিয়নকে প্রমোশান দিয়ে একটা বড় পোস্টে দিন। আর তাঁকে ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে দিন। এরপর দেখুন।

ব্যবসায়ি তাই করল। এতোগুলো টাকা, আর এতবড় চাকরি, পেয়ে পিয়ন আনন্দে আত্মহারা। বাসায়ও সবাই খুশি। যেহেতু এখন অফিসার হয়ে গেছে, এখন তো আর টিনের ঘরে থাকা যায়না। কলিগরা কি মনে করবে।

প্রথমেই বাসা পরিবর্তন করে আরেকটু অভিজাত এলাকায় এপার্টমেন্টে উঠলো। দেখল, বিল্ডিং এর সবাই সন্তানকে বড় স্কুলে পাঠায়, তাই বাচ্চার স্কুলও চেঞ্জ করতে হল। কিছুদিন পড় বউ ঘ্যনঘ্যন শুরু করলো সবার বাসায় কত দামি আসবাব, ফ্রিজ, টিভি, আর আমাদের বাসায় কিচ্ছু নেই। ওগুলোও কিনতে হোল। এরপর শুরু হোল বাচ্চার প্রাইভেট টিউশান, নানা রকম দাবি দাবা। আগে ঈদে একজোড়া জুতা পেয়েই সবাই কত খুশি হত, আর এখন প্রতি মাসে একজোড়া দিলেও তৃপ্তি নেই।

যেহেতু সে এখন বড় চাকরি করে , পরিবারের সবার তাঁর কাছে প্রত্যশাও অনেক। সাধ্যমত চেষ্টা করে, তাও সবার চাহিদা মেটাতে পারেনা। আত্মীয় স্বজন বন্ধু গন তাঁকে অহংকারি ভেবে দুরে সরে গেলো।

এদিকে অফিসের সবাই ফলটা/ প্লট এ বুকিং দিচ্ছে। বৌ সারাদিন বাসায় খোটা দেয় , তোমাকে দিয়ে কিছুই হবেনা। ছেলেমেয়র ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সে চাকরির ফাকে একটা দুইটা টিউশানি করা শুরু করলো। তাতেও কিছু হয়না। নানাবিধ টেনশান আর দুশ্চিন্তায় তারো মাথার চুল আসতে আসতে কমতে লাগলো।
ব্যবসায়ি লক্ষ করলেন ব্যপারটা। উনি বললেন কি ব্যপার , তোমাকে এতো বড় প্রমোশান দিলাম, এতো টাকা দিলাম, আর এখন দেখি তুমি আগের মত আর প্রাণবন্ত নেই। ঘটনা কি?

সে বলল স্যার , কিছু দুনিয়াবি সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর সাথে যে এতো চাহিদা আর অভাব আসবে তাতো আর বুঝিনি। আগে আমার কিছুই ছিলনা, অভাবও ছিলনা। আর এখন যেদিকেই তাকাই , খালি নাই আর নাই। আগে আমার অভাব পড়লেও সেটা ছিল এক দুই হাজারের ব্যপার। কোন ভাবে মেটান যেত। আর এখন আমার অভাব লক্ষ কোটি টাকার। এটা কিভাবে মেটাবো সে চিন্তায় আমার এখন আর রাতে ঘুম আসেনা স্যার।

ব্যবসায়ি বলল, এতদিনে বুঝলাম, আমার মুল অসুখ। একটাকার সম্পদের সাথে ২ টাকার অভাব আসে। যতই দুনিয়ার পিছনে ছুটি কবরের মাটি ছাড়া এই অভাব আর অন্য কিছু দিয়েই পূর্ণ হবেনা।
---------------------------------------------------

আদম সন্তানের যদি স্বর্ণে পরিপূর্ণ একটি উপত্যকা থাকে, তবে সে (তাতে সন্তুষ্ট হবে না, বরং) আরেকটি উপত্যকা কামনা করবে । তার মুখ তো (কবরের) মাটি ছাড়া অন্য কিছু দ্বারা ভর্তি করা সম্ভব নয় । যে আল্লাহর দিকে রুজু করে আল্লাহ তার তওবা কবূল করেন - [বুখারী]

জাতির ভবিষ্যত
আজ মোবাইলের কারণে পরিবারের মধ্যে একে অপরের সাথে, ভালো সুসম্পর্ক নেই।

মোবাইলে ব্যস্ত থাকায় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কুশল বিনিময় হয়না, কারো সাথে ভালোভাবে কথা বলার সময় নেই। ফলে সবার উপর থেকে সম্মান, স্নেহ, ভালবাসা, গুরুত্ব সবই কমে যাচ্ছে। তাই বলছি আসুন আমরা সবাই সচেতন হই। পরিবারকে ভালোবাসবো, ভালো রাখবো। ইনশাআল্লাহ

collected

11/09/2023

Good Night Everyone

Alhamdulillah
04/09/2023

Alhamdulillah

27/08/2023

Good Night

23/08/2023

Good Afternoon Everyone

22/08/2023

Address

Raghunathpur-Pabna

Telephone

+8801757010404

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Juel Sheikh Jamal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Juel Sheikh Jamal:

Videos

Share

Nearby media companies