৩শ্রেণীর ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম,তারা কারা????
মুফতি আনিসুর রহমান আশরাফি হাফি:
কিরে নোমান জলে নাকি জলে.........?
প্রতিটি কথা অমুল্য বানী || আপনার জীবন পাল্টে যাবে একবার শুনুন মাত্র | মুফতী আনিসুর রহমান আশ্রাফী।
সবাই কাছে দোয়া প্রার্থী 💝💝💝
মাদ্রাসার ছাত্র দের অসাধারণ একটি সুন্দর খেলা
প্রিয় শায়খের কান্নাভেজা দোয়া
আল-কুরাইশ আয়াতসমূহ
بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
In the Name of Allah, the Most Beneficent, the Most Merciful.
لِاِیۡلٰفِ قُرَیۡشٍ ۙ﴿۱
লিঈলা-ফি কুরাইশ।
যেহেতু কুরাইশের আসক্তি আছে,
(It is a great Grace and Protection from Allah), for the taming of the Quraish,
اٖلٰفِہِمۡ رِحۡلَۃَ الشِّتَآءِ وَ الصَّیۡفِ ۚ﴿۲
ঈলা-ফিহিম রিহলাতাশশিতাই ওয়াসসাঈফ।
আসক্তি আছে তাদের শীত ও গ্রীষ্ম সফরের,
(And with all those Allah’s Grace and Protections for their taming, We cause) the (Quraish) caravans to set forth safe in winter (to the south), and in summer (to the north without any fear),
فَلۡیَعۡبُدُوۡا رَبَّ ہٰذَا الۡبَیۡتِ ۙ﴿۳
ফালইয়া‘বুদূরাব্বা হা-যাল বাঈত।
অতএব তারা ইবাদাত করুক এই গৃহের রবের,
So let them worship (Allah) the Lord of this House (the Ka’bah in Makkah).
الَّذِیۡۤ اَطۡعَمَہُمۡ مِّنۡ جُوۡعٍ ۬ۙ وَّ اٰمَنَہُمۡ مِّنۡ خَوۡفٍ ٪﴿۴
আল্লাযীআতা‘আমাহুম মিন জূ‘ইওঁ ওয়া আ-মানাহুম মিন খাওফ।
যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার্য দান করেছেন এবং ভয় হতে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন।
(He) Who has fed them against hunger, and has made th
সূরা আল কাফিরুন (আরবি: سورة الكافرون) পবিত্র কুরআনের ১০৯ তম সূরা। সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৬। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয় তাই সূরাটি মাক্কী সূরার শ্রেণীভুক্ত। মুসলিম জীবনে এই সূরার তাৎপর্য অনেক কারণ এই সূরার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদ ও ইবাদাতের কথা উল্ল্যেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়াও এই সূরাটি গোটা মুসলিম জাতির জন্যে একটা উদাহরণ সরূপ যে, কোন পরিস্থিতিতেই তারা শত্রুর সাথে আপসে যাবে না যা ইসলাম সমর্থন করেনা।
সূরা আল কাফিরুন বাংলা উচ্চারণ
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(1
قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ
কু’ল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন ৷
বলুন, হে কাফেরকূল,
(2
لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ
লা’আ বুদুমা- তা’বুদুন
আমি এবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর।
(3
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
ওয়ালাআনতুম ‘আ-বিদুনা মা আ’বুদ ৷
এবং তোমরাও এবাদতকারী নও, যার এ
আলহামদুলিল্লাহ রহমতের বৃষ্টি
আলহামদুলিল্লাহ রহমতের বৃষ্টি হচ্ছে
সূরা ফীল (Surah Al-Fil) অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ।
Surah Al-Fil Bangla: সূরা ফীল পবিত্র কুরআনের ১০৫ তম সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। মাক্কী সূরার অন্তর্ভুক্ত এই সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৫। ফীল অর্থ হল হাতী। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা’বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন। সূরা ফীল এর পূর্ববর্তী সূরা হল সূরা হুমাযাহ এবং পরবর্তী সূরা হল সূরা কুরাইশ।
Surah Al-Fil Bangla বাংলা উচ্চারণ
بِسۡمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
اَلَمۡ تَرَ کَیۡفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِاَصۡحٰبِ الۡفِیۡلِ ؕ﴿۱
আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বিআসহা-বিল ফীল।
তুমি কি দেখনি যে, তো
সূরা মাউন পবিত্র কুরআনের ১০৭ তম সূরা। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৭টি। মুসলিম উম্মার জন্যে এই সূরাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারন এই সূরাতে কাফের ও মুনাফেকদের কপিয় দুষ্কর্ম উল্লেখ করে তজ্জন্য জাহান্নামের শাস্তি বর্ণনা করা হয়েছে। এবং এমন সব নামাযীদেরকে ধ্বংসের বার্তা শুনানো হয়েছে যারা নিজেদের নামাযে গাফলতি করে এবং লোক দেখানো নামায পড়ে।
সূরা মাউন আরবি অর্থ ও বাংলা উচ্চারণ
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
أَرَأَيْتَ الَّذِي يُكَذِّبُ بِالدِّينِ (১)
উচ্চারণঃ আরাআইতাল্লাযী ইউকাযযি বুবিদ্দীন।
অর্থঃ আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে?
فَذَلِكَ الَّذِي يَدُعُّ الْيَتِيمَ (২)
উচ্চারণঃ ফাযা-লিকাল্লাযী ইয়াদু‘‘উল ইয়াতীম।
অর্থঃ সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয়
وَلَا يَحُضُّ عَلَى طَعَامِ الْمِسْكِينِ (৩)
উচ
যার বাবা সর্বদা কাছেই থাকে, সে কিভাবে বুঝবে বাবা কাছে না থাকার কষ্ট।
বাবাকে দেখে একটু বুকে যাওয়ার চেষ্টা করেছে প্রিয় শায়েখের ছেলে ইমাদুল হক।😭😭
সূরা আল ইখলাস এর অর্থ হল নিষ্ঠা, একেশ্বরবাদ, বিশুদ্ধ। সূরা আল ইখলাস পবিত্র কুরআনের ১১২ তম সূরা। আয়াত সংখ্যা ৪, রুকু ১টি। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয় তাই এই সূরা মাক্কী সূরার শ্রেণীভুক্ত। এই সূরাকে ক্বুল হু আল্লাহু আহাদ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়ে থাকে। সূরাটি ছোট হলেও এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক অনেক বেশি। এই সূরাটি হল পবিত্র কুরআন শরীফের তিন ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ কেউ যদি তিন বার সূরা ইখলাস পাঠ করে তাহলে ১ বার কুরআন খতমের সাওয়াব পাবে। সুবহানাল্লাহ। কেন এই সূরাটি এতো ফজিলতপূর্ণ? তার কারণ হল এই সূরাতে আল্লাহ তার নিজের পরিচয় দিয়েছেন এবং তার পাশাপাশি আল্লাহর বৈশিষ্ট্যের কথা বলা হয়েছে। ছোট এই সূরা কম বেশি প্রত্যেক মুসলিম ভাই ও বোনদের মুখস্ত আছে কিন্তু আমরা অনেকেই এর অর্থ ও গুরুত্ব তেমন জানি না। আমার এই পর্বে সূরা আল ইখলাস এর অর্থ ও এর ফজিলত এবং এর শানে নুযু
সূরা আল কাওসার পবিত্র কুরআনের ১০৮ তম সূরা। সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৩। যা পবিত্র কুরআনের সবচেয়ে ছোট সূরা। সূরা আল কাওসার মক্কায় অবতীর্ণ হয় তাই সূরাটি মাক্কী সূরার শ্রেণীভুক্ত। সূরাটির অর্থ হচ্ছে প্রভূত কল্যাণ। এ সূরাকে সূরা নাহারও বলা হয়। সূরাটি মুসলিম উম্মাহর জন্যে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ কারণ, সূরাটিতে জান্নাতের হাউযে কাউসার এর কথা বলা হয়েছে যা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স) কে দান করা হয়েছে।
আয়াতসমূহ
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
(আরবি উচ্চারণ)-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
(বাংলা অনুবাদ)-
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
(১) إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
(বাংলা অনুবাদ)- নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার দান করেছি।
(আরবি উচ্চারণ)- ইন্না আ’তাইনা-কাল্ কাওছার
(২) فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ
(বাংলা অনুবাদ)- অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুন।
(আরব
সূরা আন নছর পবিত্র কুরআনের ১১০ তম সূরা। সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৩টি। সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ হয় তাই সূরাটি মাদানী সূরার শ্রেণীভুক্ত। সূরাটির অন্য নাম হল “তাওদী” যার অর্থ হল “বিদায় করা”। এই সূরায় রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) এর ওফাত নিকটবর্তী হওয়ার ইঙ্গিত আছে বিধায় এর নাম “তাওদী” হয়েছে। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত “সূরা আন নছর পবিত্র কুরআনের সর্বশেষ পূর্ণ নাজিলকৃত সূরা” অর্থাৎ এরপর আর কোন সূরা একদফায় অবতীর্ণ হয় নি। বরং অন্যান্য সূরার আয়াত নাজিল হয়েছিল।
সূরা আন নছর বাংলা উচ্চারণ
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
(1
إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ
ইযা জা- আনাসুরুল্লহি ওয়াল ফাতহু।
যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়
(2
وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجًا
ওয়ারা আইতান্না-সা ইয়াদখুলুউনা, ফি দ্বীনিল্লাহি আফওয়া-জা।
এবং আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে
সূরা লাহাব পবিত্র কুরআনের ১১১ তম সূরা। সূরাটির আয়াত সংখ্যা ৫ টি। সূরাটি মক্কায় নাজিল হয়েছিল তাই এটি মাক্কী সূরার শ্রেণীভুক্ত। সূরাটি আবদুল মোত্তালিবের অন্যতম সন্তান আবু লাহাবের নামে নামকরণ করা হয়। আবু লাহাবের আসল নাম ছিল আবদুল ওয্যা। গৌরবর্ণের কারণে তার ডাক নাম হয়ে যায় আবু লাহাব। পবিত্র কুরআনে তার আসল নামটি বর্জন করা হয়েছে। “আবু লাহাব” নামের সাথে জাহান্নামের সাথে বেশি মিল রয়েছে। “লাহাব” শব্দের অর্থ হলো “অগ্নিশিখা” আর জাহান্নামে রয়েছে অসংখ্য অগ্নিশিখা।
আবু লাহাব ইসলামের ঘোর শত্রু ছিল। রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) এর কট্টর শত্রু। রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) যখন ইসলাম প্রচার করতেন, তখন আবু লাহাব সাথে সাথে গিয়ে রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) কে মিথ্যাবাদী বলে প্রচার করতো।
সূরা লাহাব বাংলা উচ্চারণ
(1
تَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ
তাব্বাত ইয়াদ~আবি লাহাবিও ওয়া তাব্ব।
আবু