Info Express SUMON

Info Express SUMON ইতিহাস উন্মোচিত।
উপজেলা মোড়, নিতপুর, পোরশা, নওগাঁ।
01707370482

31/08/2024

পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
পোরশা উপজেলাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত বহুল আকাঙ্ক্ষিত প্রধান সরকারের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। রাস্তার পাশে ড্রেন তৈরি করা হবে এমন কথাও শোনা যাচ্ছে। তবে ড্রেন করার আগে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে যদি রাস্তার দুই পাশে ড্রেন তৈরি করা হয় তাহলে কোন কথাই নাই আর যদি রাস্তার এক পাশের ড্রেন তৈরি করা হয় তাহলে, ক্ষয়ক্ষতি দিক বিবেচনা করে রাস্তার যে পাশে ড্রেন তৈরি করা হলে দোকানপাট ও বসতভিটার ক্ষয়ক্ষতির কম হবে বা কমিয়ে আনা যায় সেই পাশে ড্রেন তৈরি করা পরিকল্পনা নিতে হবে।

ইতোমধ্যে আরও একটি পরিকল্পনা কথা শোনা যাচ্ছে যে, উপজেলা প্রধান ফটকের পূর্ব পাশ থেকে রাস্তার দক্ষিণ পাশে ৬০ মিটার পর্যন্ত বর্তমানে অবস্থিত দোকানপাট গুলো উচ্ছেদ করে প্রধান সড়ক আরো প্রশস্ত করা হবে। এতে রাস্তার উপর যত্রতত্র ভ্যান, চার্জার গাড়ি, বাস ইত্যাদি বর্ধিত সড়কে পার্কিং করতে পারবে কিন্তু এ পরিকল্পনা পরিবর্তন করা খুব জরুরী কারণ, অবহেলিত নিতপুরের উন্নয়ন ঘটাতে হলে প্রথমেই ব্যবসা বাণিজ্যের অবশ্যই উন্নয়ন ঘটাতে হবে।

রাস্তার দক্ষিণ পাশে অর্থাৎ মাদ্রাসামোড় থেকে খাদ্য গুদাম পর্যন্ত দোকানঘর নির্মাণ করা খুব জরুরী। আর রাস্তার উত্তর পাশে (জামতলা হোটেল) বিশাল জায়গা ফাঁকা আছে সেখানে রাস্তা বর্ধিত করে ভ্যান, চার্জার গাড়ি, বাস পার্কিংয়ের পরিকল্পনা গ্রহণ করা যেতে পারে । রাস্তার উত্তর পাশে আগে থেকেই স্থায়ী দোকান আছে। সে দোকানগুলোর সামনে আবার নতুন করে দোকান তৈরি করা সম্ভব নয় কিন্তু রাস্তা প্রশস্ত করা সম্ভব।

তাই হাই স্কুল রোড সংলগ্ন অর্থাৎ ফলের দোকান থেকে শুরু করে ৬০ মিটার পর্যন্ত পার্কিংয়ের জন্য প্রধান সড়ক প্রশস্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করার জন্য উপজেলা প্রশাসনকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।

শুভ সকাল! আজ ১১ই ভাদ্র, শরৎকাল,১৪৩১ বঙ্গাব্দ।অবহেলা করা যাবে না!সপ্তাহে অন্তত একবার সকাল- সন্ধ্যা ।
26/08/2024

শুভ সকাল!
আজ ১১ই ভাদ্র, শরৎকাল,
১৪৩১ বঙ্গাব্দ।

অবহেলা করা যাবে না!
সপ্তাহে অন্তত একবার সকাল- সন্ধ্যা ।

কথায় কথায় আন্দোলন, কথায় কথায় ধর্মঘট, আজ সবাই ধর্মঘটী! দেশের যেখানে হাত দেয় সেখানেই গর্ত হয়ে আছে তারমধ্যে  বন্যা পর...
26/08/2024

কথায় কথায় আন্দোলন, কথায় কথায় ধর্মঘট, আজ সবাই ধর্মঘটী!

দেশের যেখানে হাত দেয় সেখানেই গর্ত হয়ে আছে তারমধ্যে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে গোটা দেশের মানুষ চিন্তিত। যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী উজাড় করে দান করছে, ঘন্টার পর ঘন্টা লাইনে থেকে দান ও সহযোগিতা করছে যা দেশের ইতিহাস এটাই প্রথম।

আর
একশ্রেণীর লোক নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য স্বার্থপরের মত স্বার্থ অর্জনের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে মিছিল মিটিং সমাবেশ করেই যাচ্ছে। এটা মেনে নেওয়ার মতো না, চরম লজ্জার বিষয়। আপনাদের হাতে যখন এতই সময় আছে তাহলে বন্যাদুর্গত এলাকায় গিয়ে স্বেচ্ছাশ্রম দিন। তখন তো শরীরে ঘুন ধরে যাচ্ছে, মুরিচা পড়ে যাচ্ছে।

আপনারা যারা নিজের দাবি নিয়ে আন্দোলন করছেন, একটু সময় দিন, অন্তর্বর্তী সরকারের একমাসও হয়নি!

ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস তো আলাদিনের চেরাগ নিয়ে আসেনি। আপনারা তাকে দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময়টুকু দিচ্ছেন না। দেশ এবং দেশের সজীবতা ফিরে আসুক, তখন আপনারা আপনাদের দাবি সুশৃংখলভাবে উপস্থাপন করুন। আপনাদের এমন গর্হিত কাজের জন্য গোটা দেশের মানুষ আপনাদেরকে ধিক্কার জানাচ্ছে।

প্রশাসন শুধু এমনি এমনি কঠোর হয়ে যায় না, তাকে কঠোর বানানো হয়। আজকের এই গণ বিজ্ঞপ্তিটি তারই উৎকৃষ্ট প্রমাণ।

সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত, ধন্যবাদ "বাংলাদেশ পুলিশ"

কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁধের ১৬ টি গেটের পানি ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেয়া হয়েছে।
25/08/2024

কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁধের ১৬ টি গেটের পানি ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেয়া হয়েছে।

পতনের পর প্রথমবার হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা একসঙ্গে সবাই বড় বিপদে।সাবেক প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্...
25/08/2024

পতনের পর প্রথমবার হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা একসঙ্গে সবাই বড় বিপদে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্যদের (এমপি) জন্য বরাদ্দকৃত সব কূটনৈতিক (লাল) পাসপোর্ট বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের বহিরাগমন-৪ শাখার উপসচিব মো. কামরুজজামান স্বাক্ষরিত নির্দেশনাপত্র বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ‘কূটনৈতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে নতুন পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে জারিকৃত নির্দেশনাগুলো হলো- প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, প্রাক্তন মন্ত্রিসভার সদস্য, সদ্য বিলুপ্ত জাতীয় সংসদের সব সদস্যসহ যেসব ব্যক্তিবর্গ কোনো পদে অধিষ্ঠিত থাকায় যোগ্য হিসেবে কূটনৈতিক পাসপোর্ট গ্রহণ করেছেন, ওই পদে তাদের নিয়োগ বা কর্মকালের অবসান ঘটলে তাদের এবং তাদের স্পাউসগণের কূটনৈতিক পাসপোর্ট অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’

উল্লিখিত ব্যক্তিদের মধ্যে যারা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের অনুকূলে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করা যেতে পারে বলেও পত্রে বলা হয়েছে।

19/08/2024
18/08/2024

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় যারা সরকারি চাকরি নিয়েছেন, সরকারি যত সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন, সম্পুর্ণ বেতন-ভাতার টাকা তার কিডনি বিক্রি করে হলেও রাষ্ট্রকে ফেরত দিতে হবে। তাকে এবং তার সাথে নিয়োগদাতাকেও সারা জীবন জেলের ঘানি টানতে হবে।

রাজধানীর নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকায় আত্মগোপনে থাকাবস্থায় সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক...
15/08/2024

রাজধানীর নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকায় আত্মগোপনে থাকাবস্থায় সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও জাতীয় সংসদের সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

14/08/2024

খাদ্যদ্রব্য মজুতকারীরা বাজারে চাল ছাড়তে শুরু করেছে।

অবশেষে পদোন্নতি পেলেন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমউপসচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম। মঙ্গলব...
14/08/2024

অবশেষে পদোন্নতি পেলেন ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

উপসচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম। মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।

সারওয়ার আলম লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ্। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর যিনি সর্বোত্তম ফয়সালাকারী। তিনবার বঞ্চিত হওয়ার পর আজ উপসচিব পদে পদোন্নতি পেলাম।’

২০২১ সালের ৭ মার্চ প্রশাসনের ৩৩৭ জন সিনিয়র সহকারী সচিবকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেয় সরকার। কিন্তু পদোন্নতিবঞ্চিত হন ২৭তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডারের আলোচিত এ কর্মকর্তা।

বিসিএস ২৭তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার হিসেবে ২০০৮ সালের নভেম্বরে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন সারোয়ার আলম। ২০১৪ সালের ১ জুন সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান তিনি। সে অনুযায়ী এ পদে প্রায় সাত বছরসহ মোট ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রশাসন ক্যাডার হিসেবে কর্মরত থাকলেও সেসময় পদোন্নতিবঞ্চিত হন সারওয়ার আলম।

এরপর তিনি ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘চাকরি জীবনে যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী অন্যায়-অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়েছেন তাদের বেশিরভাগই চাকরিজীবনে পদে পদে বঞ্চিত ও নিগৃহীত হয়েছেন এবং এ দেশে অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াটাই অন্যায়।’

স্ট্যাটাসটি দেওয়ার পর সারওয়ারকে বিচারের আওতায় আনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০২১ সালের ৩০ জুন এ নিয়ে বিভাগীয় মামলা হয় এবং তার কাছে কৈফিয়ত তলব করা হয়। এ বিষয়ে সারওয়ার আত্মপক্ষ সমর্থনে কোনো লিখিত বক্তব্য দেননি।

13/08/2024

মজুদ পণ্য, বিক্রির জন্য আজকেই বাজারে ছেড়ে দিন।

12/08/2024

সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদেরকে সেনাবাহিনীর হাতে ধরিয়ে দিন।

যে কারণে ব্যাংক থেকে এক লাখের বেশি টাকা তোলা যাবে না আজ ০৮.০৮.২০২৪দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ অনুষ্ঠান আজ। সে জন্য...
08/08/2024

যে কারণে ব্যাংক থেকে এক লাখের বেশি টাকা তোলা যাবে না আজ
০৮.০৮.২০২৪

দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ অনুষ্ঠান আজ। সে জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের সীমা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বুধবার (৭ আগস্ট) রাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা এমডিদের এক জরুরি বার্তায় এই নির্দেশনা দিয়েছে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, এক হিসাব থেকে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) এক লাখের বেশি নগদ টাকা উত্তোলন করা যাবে না। তবে যেকোনো পরিমাণ নগদ টাকা স্থানান্তর ও ডিজিটাল লেনদেন করা যাবে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক আজকের জন্য প্রধান কার্যালয় থেকে শাখায় টাকা দেওয়া বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি গ্রাহকদের চেকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, সরকার পরিবর্তনের পর নগদ টাকা উত্তোলনের চাপ বেড়েছে। এসব অর্থ যাতে কোনোভাবেই সন্ত্রাসী বা অবৈধ কাজে ব্যবহৃত না হয়, সে জন্য নগদ টাকা উত্তোলন কিছুটা নিরুৎসাহিত করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ধারাবাহিকতায় গত রাতে এ সিদ্ধান্ত জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দেশে কোনো সরকার নেই এবং আজ নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। এই সময়ে কেউ যাতে নগদ টাকা নিয়ে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে না পারে, সে জন্যই এই সিদ্ধান্ত।’

13/07/2024

পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
আবারোও জাগ্রত হবে!!
নিতপুর পূণর্ভবা ক্লাব ও লাইব্রেরী ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, শিক্ষামূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা আয়োজন করত।

কিন্তু কিছু প্রতিকূল পরিবেশের কারণে ধীরে ধীরে এই ক্লাবের কার্যক্রম একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। ক্লাবের নির্দিষ্ট জায়গা ও ভবনটি এখন জরাজীর্ণ, পরিত্যক্ত পরিবেশে অবহেলিত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা গেছে।

ক্লাবের সামনের (পশ্চিম) জায়গাতে যেখানে এক সময় হরেক রকম ফুলের সুগন্ধ ও ফুলের সমারোহ থাকত, সেই জায়গাটা বর্তমানে ময়লার ভাগাড়, গোখাদ্য রাখার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

অত্র এলাকাবাসীর দাবি,
জরাজীর্ণ, পরিত্যক্ত, ময়লার ভাগাড়ে নিমজ্জিত নিতপুর পূণর্ভবা ক্লাব ও লাইব্রেরীকে সংস্কার করে আবারো পুনর্জীবিত করে ক্লাবের টগবগে যৌবন ফিরে আনার জন্য যথাযথ দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

এতে করে সামাজিক বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রম, সামাজিক সচেতনতা (মাদকদ্রব্য বিক্রয় ও সেবনের ক্ষতিকর প্রভাব), বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজনের ব্যবস্থা করা হলে উঠতি বয়সের যুবকদের নেশাগ্রস্থতা ও ইন্টারনেট আসক্তির প্রভাব কমিয়ে আনা সম্ভব। খেলাধুলা ও বই পড়া অভ্যাসে গড়ে তোলার সম্ভব হবে। সমাজের সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখা যাবে বলে অত্র এলাকার সচেতন মহলের জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিবর্গ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

নিতপুর পূণর্ভবা ক্লাব ও লাইব্রেরিকে সংস্কার করে টগবগে যৌবন ফিরিয়ে আনার জন্য নিম্নোক্ত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারেঃ
১৷ দীর্ঘদিনের প্রাচীর হাওয়ায় ফাটল ধরেছে, প্রাচীরের টেম্পারও নষ্ট হয়ে গেছে। তাই পুনরায় নতুন প্রাচীরের ব্যবস্থা করতে হবে।

২। দীর্ঘদিনের পুরনো, নড়বড়ে জানালা, দরজাগুলো বদলে থাই গ্লাস লাগানো যায় কিনা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

৩। ক্লাবের ভিতরে আলমিরাহ্, চেয়ার, টেবিলের ব্যবস্থা করতে হবে।

৪৷ মানানসই সাইজের স্মার্ট টিভি ইন্টারনেটসহ ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। সোলার বিদ্যুতের ব্যবস্থাও করা যায় কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

৬। লাইব্রেরীর জন্য বিভিন্ন শিক্ষামূলক বই সংরক্ষণ করতে হবে। বই পড়ার ব্যবস্থা সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে।

৭। নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে। বিভিন্ন দিবস যেমনঃ ১৬ ডিসেম্বর, ২৬ শে মার্চ ইত্যাদি দিনগুলোতে খেলাধুলার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।

৮৷ ঈদের সময় পূণর্ভবা নদীতে পর্যটকদের আগমন ও সমাগম বেড়ে যায়। ঈদের সময় অন্তত ৩-৪ দিন খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে যা পর্যটকদের জন্যও অংশগ্রহণে উন্মুক্ত রাখতে হবে।

৯। ক্লাবের ভিতরে রাজনৈতিক সংগঠন, তাস বা জুয়া খেলা, ধূমপান, মাদক সেবন, উচ্চস্বরে গান বাজনা ইত্যাদি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করতে হবে।

১০। ক্লাবের সামনে পুরনো দৈত্যাকার গাছগুলো কেটে ফাঁকা জায়গাতে ফুলের বাগান করতে হবে এবং প্রধান সড়কের পাশে (দক্ষিণ) প্রাচীর না দিয়ে উঁচু গ্রিলের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে প্রধান সড়ক থেকে ফুলের সম্পূর্ণ সৌন্দর্য অত্র এলাকাবাসীসহ সীমান্ত এলাকা দেখতে আসা পর্যটকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করা সহ মনোমুগ্ধকর পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হয়।

১১। ক্লাবের প্রাচীর গুলো উজ্জ্বল ও টকটকের রং, (ডিজাইনসহ) ব্যবহার করতে হবে যাতে দৃষ্টি নন্দন হয়।

১২। দৃষ্টিনন্দন করার জন্য প্রধান ফটকসহ ক্লাবের বিভিন্ন জায়গাগুলো ডিজাইন ও কারুকার্য দিয়ে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে।

১৩। ক্লাবের নিজস্ব স্ট্রং, তুখোর খেলোয়াড় দল তৈরি করতে হবে। যাতে প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিভিন্ন খেলায় অংশগ্রহণ করে বিজয় নিশ্চিত করে ট্রফি ছিনিয়ে আনতে পারে এবং অত্র ক্লাবের সুনাম ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়।

ব্যাপারটা এমন নয় যে লোকটি হাতিটিকে ধাক্কা দিয়ে উপরে তুলছে। বরং হাতিটি নিজের শক্তিতেই উপরে উঠে যাচ্ছে। কিন্তুু লোকটি হাতি...
12/07/2024

ব্যাপারটা এমন নয় যে লোকটি হাতিটিকে ধাক্কা দিয়ে উপরে তুলছে। বরং হাতিটি নিজের শক্তিতেই উপরে উঠে যাচ্ছে। কিন্তুু লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখার কারণে হাতিটি মনে করছে তাকে সাহায্য করার কেউ আছে। ব্যস , অন্যের কাছ থেকে এই সাহসটুকু পেয়েই সে নিজের শক্তিতে উপরে উঠে যাচ্ছে।

★শুধুমাত্র পেছন থেকে আপনাকে ভরসা দেওয়ার মত একজন মানুষ যদি পান—যেমন, বাবা-মা ,বন্ধু অথবা নিজের শিক্ষক কিংবা প্রিয় কোনো মানুষ তাহলেই কিন্তু আপনি নিজের কর্মক্ষেত্রে এবং জীবনে আরও অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবেন!!

11/07/2024

অবৈধ টাকা সবার জন্যই অবৈধ। কারো কারো ক্ষেত্র বিশেষে কেমন করে অবৈধ টাকা, বৈধ টাকা হয়ে যায়??

11/07/2024

শিক্ষা ব্যবস্থার কারিকুলাম বারবার পরিবর্তন করতে করতে একেবারে রসাতলে পৌঁছে গেছে আর বিন্দুমাত্র বাকি নাই!

জরুরী।
30/06/2024

জরুরী।

30/06/2024

গ্যাস লাইটের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে আবার গ্যাস রিফিল করা যায়! খরচ কত??

পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের পশ্চিমে দীর্ঘদিন থেকে  মরে শুকিয়ে  যাওয়া গাছটি অবহেলায় পড়ে আছে। ঋষি পা...
27/06/2024

পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের পশ্চিমে দীর্ঘদিন থেকে মরে শুকিয়ে যাওয়া গাছটি অবহেলায় পড়ে আছে। ঋষি পাড়াতেও এমন একটি মরা গাছ পড়ে থাকতে দেখা গেছে । কোন অবহেলা, অনীহা না করে গাছ/ কাঠ গুলোকে নিলামে বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে টাকা জমা দিন। ছোট্ট, সহজ, সরল এই কাজটাকে অতো জটিল বা কঠিন ও বড় করে উপস্থাপন করার কোন সুযোগ নেই। শুধু দায়িত্ববোধ ও স্বদিচ্ছার বিষয়।

বগুড়া কারাগারে ছাদ ছিদ্র করা হয় ২৫ দিন ধরে।চারজনই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। ২৬ দিন ধরে এক সেলেই ছিলেন। সেই কনডেমড সেলে বস...
27/06/2024

বগুড়া কারাগারে ছাদ ছিদ্র করা হয় ২৫ দিন ধরে।

চারজনই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। ২৬ দিন ধরে এক সেলেই ছিলেন। সেই কনডেমড সেলে বসেই কারাগারের ছাদ ছিদ্র করে পালানোর পরিকল্পনা করেন। অ্যালুমিনিয়ামের বালতির হাতল দিয়ে দিনের পর দিন খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ইট–সুরকির ছাদ ফুটো করেন। ছিদ্রটি গামছা দিয়ে ঢেকে রাখতেন তাঁরা। পরে সুযোগ বুঝে সেই ছিদ্র দিয়ে কারাকক্ষের ছাদে বেরিয়ে আসেন চারজন।

ছাদে যাওয়ার পর কনডেমড সেলের সামনে উন্মুক্ত স্থান পান। সেখানে লোহার খাঁচা পেরিয়েছেন তাঁরা। পরে পেয়েছেন বাইরের উঁচু সীমানা প্রাচীর। বিছানার চাদর, গামছা, লুঙ্গি গিঁট দিয়ে রশির মতো পাকিয়ে সেটি দিয়ে প্রাচীর টপকে বাইরে বেরিয়ে এসেছিলেন। রাত তখন ৩টা ৫ মিনিট।

গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলায় জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। কারাগারের মূল ফটকের সামনেই করতোয়া নদী। উত্তরে বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পশ্চিমে পুলিশ সুপার ও পৌর কার্যালয়। চার আসামি প্রাচীর টপকে কারাগারের সামনের দিকে চলে আসেন। পরে নদীর তীর ধরে পালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বেশি দূর যেতে পারেননি। আসামি পালানোর বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। পুলিশ শহরজুড়ে সতর্ক পাহারা বসায়। কারাগার থেকে আধা কিলোমিটার দূরে শহরের চেলোপাড়া চাষিবাজারের মাছের আড়ত এলাকা থেকে ভোর সোয়া চারটার দিকে স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পড়েন তাঁরা। পরে তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা।

চার আসামির একজনের বাড়ি কুড়িগ্রাম, একজনের নরসিংদী এবং বাকি দুজন বগুড়ার বাসিন্দা। তাঁদের একজন কাহালু পৌরসভার মেয়র আবদুল মান্নানের ছেলে।

এ ঘটনায় কারাগারের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এমন জরাজীর্ণ সেলে রাখা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি কারাগারের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে আসামিরা কীভাবে পালালেন, তা নিয়েও চলছে নানা আলোচনা।

গতকাল বগুড়া আসেন কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল শেখ সুজাউর রহমান। বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, বগুড়ার কারাগারটি অনেক পুরোনো। ১৮৩৩ সালে নির্মিত। কয়েদি থাকে ১৪০ বছর ধরে।

পুলিশ বলছে, কারাগারের সব সিসিটিভি ক্যামেরা সচল নেই। ৭০০ বন্দী ধারণক্ষমতার কারাগারটিতে তিন গুণের বেশি ২ হাজার ২০০ বন্দী আছেন। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওই চার আসামি একটি সেলে গাদাগাদি করে ছিলেন। ওই সেলের ভেতরে কারারক্ষী যাওয়ার সুযোগ ছিল না। কারাকক্ষের যে জায়গায় ছাদে ফুটোটি করা হয়েছে, সেটি ভেতরে না ঢুকলে বোঝার উপায় নেই।

এ ঘটনায় বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী গতকাল সকাল সোয়া ১০টায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, মাত্র ১৪ মিনিটের মাথায় বুধবার ভোর ৪টা ১০ মিনিটে সদর ফাঁড়ির পুলিশের টহল দল ওই চার কয়েদিকে শহরের চাষিবাজার মাছের আড়ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।

এ ঘটনায় ছয় সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

যেভাবে ছাদ ফুটো করা হয়
বগুড়া জেলা কারাগারের জাফলং সেলের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ছাদ ফুটো করতে ৪ দশমিক ১০ ইঞ্চির একটি লোহার পাত ও ৭ ইঞ্চির একটি স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করেছিলেন ওই চার আসামি। এ কাজ করতে তাঁরা সময় নিয়েছেন ২০ দিনের বেশি। চারজন মিলে ধীরে ধীরে ছাদের দেয়াল ঘষতে ঘষতে এই ফুটো করেন। সেটি তাঁরা গামছা দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন। কারাগার থেকে পালিয়ে গ্রেপ্তারের পর বগুড়া জেলা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছেন চারজন।

পুলিশ বলছে, আসামিদের কাছ থেকে লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার জব্দ করা হয়েছে। লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কাছে কীভাবে গেল, সেটি এখন তদন্ত করা হচ্ছে বলে জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন।

কারাগারের একটি সূত্র জানিয়েছে, জাফলং সেলের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক কারারক্ষীরা থাকেন। আর কারাগারের দেয়ালের বাইরের অংশের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা ১২ জন কারারক্ষী দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে আটজন টহলে থাকেন এবং চারজন কারাগারের বিভিন্ন অংশে নিরাপত্তা বক্সে থেকে দায়িত্ব পালন করেন।

জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা।
চার আসামির একজনের বাড়ি কুড়িগ্রাম, একজনের নরসিংদী এবং বাকি দুজন বগুড়ার বাসিন্দা। তাঁদের একজন কাহালু পৌরসভার মেয়র আবদুল মান্নানের ছেলে।

এ ঘটনায় কারাগারের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এমন জরাজীর্ণ সেলে রাখা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি কারাগারের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে আসামিরা কীভাবে পালালেন, তা নিয়েও চলছে নানা আলোচনা।

গতকাল বগুড়া আসেন কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল শেখ সুজাউর রহমান। বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, বগুড়ার কারাগারটি অনেক পুরোনো। ১৮৩৩ সালে নির্মিত। কয়েদি থাকে ১৪০ বছর ধরে।

পুলিশ বলছে, কারাগারের সব সিসিটিভি ক্যামেরা সচল নেই। ৭০০ বন্দী ধারণক্ষমতার কারাগারটিতে তিন গুণের বেশি ২ হাজার ২০০ বন্দী আছেন। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওই চার আসামি একটি সেলে গাদাগাদি করে ছিলেন। ওই সেলের ভেতরে কারারক্ষী যাওয়ার সুযোগ ছিল না। কারাকক্ষের যে জায়গায় ছাদে ফুটোটি করা হয়েছে, সেটি ভেতরে না ঢুকলে বোঝার উপায় নেই।

এ ঘটনায় বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী গতকাল সকাল সোয়া ১০টায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, মাত্র ১৪ মিনিটের মাথায় বুধবার ভোর ৪টা ১০ মিনিটে সদর ফাঁড়ির পুলিশের টহল দল ওই চার কয়েদিকে শহরের চাষিবাজার মাছের আড়ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।

এ ঘটনায় ছয় সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওই চার আসামি একটি সেলে গাদাগাদি করে ছিলেন। ওই সেলের ভেতরে কারারক্ষী যাওয়ার সুযোগ ছিল না। কারাকক্ষের যে জায়গায় ছাদে ফুটোটি করা হয়েছে, সেটি ভেতরে না ঢুকলে বোঝার উপায় নেই।
যেভাবে ছাদ ফুটো করা হয়।

বগুড়া জেলা কারাগারের জাফলং সেলের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ছাদ ফুটো করতে ৪ দশমিক ১০ ইঞ্চির একটি লোহার পাত ও ৭ ইঞ্চির একটি স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করেছিলেন ওই চার আসামি। এ কাজ করতে তাঁরা সময় নিয়েছেন ২০ দিনের বেশি। চারজন মিলে ধীরে ধীরে ছাদের দেয়াল ঘষতে ঘষতে এই ফুটো করেন। সেটি তাঁরা গামছা দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন। কারাগার থেকে পালিয়ে গ্রেপ্তারের পর বগুড়া জেলা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছেন চারজন।

পুলিশ বলছে, আসামিদের কাছ থেকে লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার জব্দ করা হয়েছে। লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কাছে কীভাবে গেল, সেটি এখন তদন্ত করা হচ্ছে বলে জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন।

কারাগারের একটি সূত্র জানিয়েছে, জাফলং সেলের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক কারারক্ষীরা থাকেন। আর কারাগারের দেয়ালের বাইরের অংশের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা ১২ জন কারারক্ষী দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে আটজন টহলে থাকেন এবং চারজন কারাগারের বিভিন্ন অংশে নিরাপত্তা বক্সে থেকে দায়িত্ব পালন করেন।

পালাচ্ছিলেন নদীর তীর ধরে
সরেজমিনে দেখা গেছে, বগুড়া কারাগারের মূল ফটক থেকে পূর্ব দিকে ১০০ মিটার সামনে এগোলেই করতোয়া নদী। যে সেল থেকে চার আসামি পালিয়েছেন, সেই সেলের অবস্থান মূল ফটক থেকে ডান দিকে ৫০ মিটারের মধ্যে। এই সেল একেবারে দেয়ালঘেঁষা। নদীর পশ্চিম পাড় ধরে তাঁরা পালাচ্ছিলেন।

চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে যুক্ত বগুড়া জেলা পুলিশের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, কারাগার থেকে পালানোর পর চার আসামি নদীর পাড় ধরে উত্তর দিকে নির্মাণাধীন ফতেহ আলী সেতুর দিকে এগিয়ে যান। আসামিরা পালিয়েছেন ৩টা ৫ মিনিটে। কারা কর্তৃপক্ষ সে তথ্য পুলিশকে জানিয়েছে রাত ৩টা ৫৬ মিনিটে। খবর পাওয়ার ১৪ মিনিট পরই তাঁরা ধরা পড়েন।

বগুড়া কারাগারে ছাদ ছিদ্র করা হয় ২৫ দিন ধরে
চারজনই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। ২৬ দিন ধরে এক সেলেই ছিলেন। সেই কনডেমড সেলে বসেই কারাগারের ছাদ ছিদ্র করে পালানোর পরিকল্পনা করেন। অ্যালুমিনিয়ামের বালতির হাতল দিয়ে দিনের পর দিন খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ইট–সুরকির ছাদ ফুটো করেন। ছিদ্রটি গামছা দিয়ে ঢেকে রাখতেন তাঁরা। পরে সুযোগ বুঝে সেই ছিদ্র দিয়ে কারাকক্ষের ছাদে বেরিয়ে আসেন চারজন।

ছাদে যাওয়ার পর কনডেমড সেলের সামনে উন্মুক্ত স্থান পান। সেখানে লোহার খাঁচা পেরিয়েছেন তাঁরা। পরে পেয়েছেন বাইরের উঁচু সীমানা প্রাচীর। বিছানার চাদর, গামছা, লুঙ্গি গিঁট দিয়ে রশির মতো পাকিয়ে সেটি দিয়ে প্রাচীর টপকে বাইরে বেরিয়ে এসেছিলেন। রাত তখন ৩টা ৫ মিনিট।

গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলায় জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। কারাগারের মূল ফটকের সামনেই করতোয়া নদী। উত্তরে বগুড়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পশ্চিমে পুলিশ সুপার ও পৌর কার্যালয়। চার আসামি প্রাচীর টপকে কারাগারের সামনের দিকে চলে আসেন। পরে নদীর তীর ধরে পালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বেশি দূর যেতে পারেননি। আসামি পালানোর বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। পুলিশ শহরজুড়ে সতর্ক পাহারা বসায়। কারাগার থেকে আধা কিলোমিটার দূরে শহরের চেলোপাড়া চাষিবাজারের মাছের আড়ত এলাকা থেকে ভোর সোয়া চারটার দিকে স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পড়েন তাঁরা। পরে তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা।
চার আসামির একজনের বাড়ি কুড়িগ্রাম, একজনের নরসিংদী এবং বাকি দুজন বগুড়ার বাসিন্দা। তাঁদের একজন কাহালু পৌরসভার মেয়র আবদুল মান্নানের ছেলে।

এ ঘটনায় কারাগারের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পুলিশ বলছে, ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই কারাকক্ষের ছাদ তৈরি হয়েছিল ইট, বালু ও চুন–সুরকি দিয়ে। এখানে কোনো রড ছিল না। ফলে জরাজীর্ণ ছাদ ছিদ্র করতে সমর্থ হয়েছিলেন তাঁরা। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের এমন জরাজীর্ণ সেলে রাখা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি কারাগারের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে আসামিরা কীভাবে পালালেন, তা নিয়েও চলছে নানা আলোচনা।

গতকাল বগুড়া আসেন কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল শেখ সুজাউর রহমান। বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, বগুড়ার কারাগারটি অনেক পুরোনো। ১৮৩৩ সালে নির্মিত। কয়েদি থাকে ১৪০ বছর ধরে।

পুলিশ বলছে, কারাগারের সব সিসিটিভি ক্যামেরা সচল নেই। ৭০০ বন্দী ধারণক্ষমতার কারাগারটিতে তিন গুণের বেশি ২ হাজার ২০০ বন্দী আছেন। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওই চার আসামি একটি সেলে গাদাগাদি করে ছিলেন। ওই সেলের ভেতরে কারারক্ষী যাওয়ার সুযোগ ছিল না। কারাকক্ষের যে জায়গায় ছাদে ফুটোটি করা হয়েছে, সেটি ভেতরে না ঢুকলে বোঝার উপায় নেই।

এ ঘটনায় বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী গতকাল সকাল সোয়া ১০টায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, মাত্র ১৪ মিনিটের মাথায় বুধবার ভোর ৪টা ১০ মিনিটে সদর ফাঁড়ির পুলিশের টহল দল ওই চার কয়েদিকে শহরের চাষিবাজার মাছের আড়ত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।

এ ঘটনায় ছয় সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ওই চার আসামি একটি সেলে গাদাগাদি করে ছিলেন। ওই সেলের ভেতরে কারারক্ষী যাওয়ার সুযোগ ছিল না। কারাকক্ষের যে জায়গায় ছাদে ফুটোটি করা হয়েছে, সেটি ভেতরে না ঢুকলে বোঝার উপায় নেই।
যেভাবে ছাদ ফুটো করা হয়।

বগুড়া জেলা কারাগারের জাফলং সেলের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ছাদ ফুটো করতে ৪ দশমিক ১০ ইঞ্চির একটি লোহার পাত ও ৭ ইঞ্চির একটি স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করেছিলেন ওই চার আসামি। এ কাজ করতে তাঁরা সময় নিয়েছেন ২০ দিনের বেশি। চারজন মিলে ধীরে ধীরে ছাদের দেয়াল ঘষতে ঘষতে এই ফুটো করেন। সেটি তাঁরা গামছা দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন। কারাগার থেকে পালিয়ে গ্রেপ্তারের পর বগুড়া জেলা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছেন চারজন।

পুলিশ বলছে, আসামিদের কাছ থেকে লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার জব্দ করা হয়েছে। লোহার পাত ও স্ক্রু ড্রাইভার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কাছে কীভাবে গেল, সেটি এখন তদন্ত করা হচ্ছে বলে জেলা পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন।

কারাগারের একটি সূত্র জানিয়েছে, জাফলং সেলের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক কারারক্ষীরা থাকেন। আর কারাগারের দেয়ালের বাইরের অংশের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা ১২ জন কারারক্ষী দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে আটজন টহলে থাকেন এবং চারজন কারাগারের বিভিন্ন অংশে নিরাপত্তা বক্সে থেকে দায়িত্ব পালন করেন।

পালাচ্ছিলেন নদীর তীর ধরে
সরেজমিনে দেখা গেছে, বগুড়া কারাগারের মূল ফটক থেকে পূর্ব দিকে ১০০ মিটার সামনে এগোলেই করতোয়া নদী। যে সেল থেকে চার আসামি পালিয়েছেন, সেই সেলের অবস্থান মূল ফটক থেকে ডান দিকে ৫০ মিটারের মধ্যে। এই সেল একেবারে দেয়ালঘেঁষা। নদীর পশ্চিম পাড় ধরে তাঁরা পালাচ্ছিলেন।

চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের সঙ্গে যুক্ত বগুড়া জেলা পুলিশের একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, কারাগার থেকে পালানোর পর চার আসামি নদীর পাড় ধরে উত্তর দিকে নির্মাণাধীন ফতেহ আলী সেতুর দিকে এগিয়ে যান। আসামিরা পালিয়েছেন ৩টা ৫ মিনিটে। কারা কর্তৃপক্ষ সে তথ্য পুলিশকে জানিয়েছে রাত ৩টা ৫৬ মিনিটে। খবর পাওয়ার ১৪ মিনিট পরই তাঁরা ধরা পড়েন।

তাঁরা ফতেহ আলী সেতুর কাছাকাছি রেলসেতুতে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। তখন সেতুর কাছে কয়েকটি কুকুর হঠাৎ ঘেউ ঘেউ শুরু করে। যুবকেরা সেখানে এসে চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। এ সময় চারজন নিজেদের রাজমিস্ত্রি পরিচয় দেন।

পরিচয় দিয়েছিলেন রাজমিস্ত্রি
বগুড়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পরিমল চন্দ্র দাস প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, চাষিবাজারের কাছে করতোয়া নদীর ওপর নির্মাণাধীন ফতেহ আলী সেতুর কাছ থেকে ভোর পৌনে চারটার দিকে সন্দেহভাজন চারজনকে আটক করেন স্থানীয় কয়কজন যুবক। তাঁরা ফতেহ আলী সেতুর কাছাকাছি রেলসেতুতে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। তখন সেতুর কাছে কয়েকটি কুকুর হঠাৎ ঘেউ ঘেউ শুরু করে। যুবকেরা সেখানে এসে চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। এ সময় চারজন নিজেদের রাজমিস্ত্রি পরিচয় দেন। তাঁরা জানান, মালিক তাঁদের মারধর করেছেন, এ জন্য রাতে পালিয়ে এসেছেন। তাঁদের কথা বিশ্বাসযোগ্য মনে না হওয়ায় যুবকেরা তাঁকে (কাউন্সিলর পরিমল) ফোন করে বিষয়টি জানান। তখন পরিমল চারজনকে পুলিশে দিতে বলেন।

একজন মেয়রের ছেলে
কারাগারের ছাদ ফুটো করে আসামি পালানোর ঘটনায় গতকাল বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার মো. ফরিদুর রহমান বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন। এজাহারে উল্লেখ করা চার কয়েদি হলেন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার দিয়াডাঙ্গা এলাকার নজরুল ইসলাম ওরফে মজনু (বয়স ৬৮, কয়েদি নম্বর ৯৯৮), নরসিংদীর মাধবদী উপজেলার ফজরকান্দি এলাকার আমির হোসেন (বয়স ৪১, কয়েদি নম্বর ৫১০৫), বগুড়ার কাহালু পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুল মান্নানের ছেলে মো. জাকারিয়া (বয়স ৩৪, কয়েদি নম্বর ৩৬৮৫) এবং বগুড়ার কুটুরবাড়ি পশ্চিম পাড়া এলাকার ফরিদ শেখ (বয়স ৩০, কয়েদি নম্বর ৪২৫২)।

চার আসামির এক কক্ষে থাকা প্রসঙ্গে বগুড়া জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘জাকারিয়াসহ ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামিকে ১ জুন থেকে বগুড়া কারাগারের কনডেমড সেলে একসঙ্গে রাখা হয়। ২ জুন কারাগার পরিদর্শনকালে কনডেমড সেলে তাদের একসঙ্গে দেখতে পাই। তারা মাত্র ২৫ দিনেই ওই সেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা করে এবং তা বাস্তবায়ন করে।’

থানা–পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কাহালু উপজেলায় স্কুলছাত্র নাইমুল ইসলাম ওরফে নাইমকে (১৩) অপহরণের পর হত্যা এবং ইটভাটায় লাশ পুড়িয়ে ভস্মীভূত করার দায়ে মো. জাকারিয়ার মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। ২০১৭ সালের ২৫ জানুয়ারি রায় ঘোষণার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। গত বছরের ৬ জুলাই উপজেলার উলট্ট বাজার থেকে জাকারিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

কয়েদি ফরিদ শেখের বাড়ি বগুড়া সদর উপজেলার কুটুরবাড়ি এলাকায়। জমিজমা নিয়ে এলাকার ইয়াকুব আলী শেখের সঙ্গে ফরিদ শেখের পরিবারের বিরোধ ছিল। এর জের ধরে ২০১৯ সালের ৬ জুন দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে আল আমিন (১৮) নামের এক তরুণকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁর পেটে আঘাত করেন ফরিদ শেখ। পরে আল আমিন মারা যান। ওই ঘটনায় করা মামলায় ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর ফরিদ শেখকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

নজরুল ইসলামের বাড়ি কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার দিয়াডাঙ্গা এলাকায় এবং আমির হোসেনের বাড়ি নরসিংদীর মাধবদী উপজেলার ফজরকান্দি এলাকায়। ২০১৪ সালে ভূরুঙ্গামারীর সীমান্তবর্তী দিয়াডাঙ্গা গ্রামে ডাকাতি ও চার খুনের মামলায় তাঁরা দুজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারি রাতে দিয়াডাঙ্গা গ্রামের সুলতান আহমেদের বাড়িতে ডাকাতি হয়। এ সময় ডাকাত দল সুলতান মণ্ডল, তাঁর স্ত্রী হাজেরা বেগম, তাঁদের দুই নাতনি রোমানা ও আনিকাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।

25/06/2024

রেড এলার্ট
পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
রাসেলস্ ভাইপার সাপ
পূর্নভবা নদী নিতপুরে রাসেলস্ ভাইপার সাপ ঘুরে বেড়াচ্ছে। জেলেদের জালেও অহরহ ধরা পড়ছে, রাসেলস্ ভাইপার সাপ।

প্রিয় এলাকাবাসী, লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এবার নিতপুর পূর্নভবা নদীতে বন্যা আসায় বিষধর সাপ রাসেলস্ ভাইপার দেখা যাচ্ছে। আতংকিত নয়, সচেতনতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। বিশেষ করে বাড়ির চারপাশে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন, শিশুদের চোখে চোখে রাখুন,গবাদিপশু নিরাপদ স্থানে রাখুন, ঘুমানোর আগে খাটের নিচে আশেপাশে ভালো ভাবে দেখুন।

25/06/2024

রেড এলার্ট
পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
রাসেলস্ ভাইপার সাপ
পূর্নভবা নদী নিতপুরে রাসেলস্ ভাইপার সাপ ঘুরে বেড়াচ্ছে। জেলেদের জালেও অহরহ ধরা পড়ছে, রাসেলস্ ভাইপার সাপ।

প্রিয় এলাকাবাসী, লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এবার নিতপুর পূর্নভবা নদীতে বন্যা আসায় বিষধর সাপ রাসেলস্ ভাইপার দেখা যাচ্ছে। আতংকিত নয়, সচেতনতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। বিশেষ করে বাড়ির চারপাশে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন, শিশুদের চোখে চোখে রাখুন,গবাদিপশু নিরাপদ স্থানে রাখুন, ঘুমানোর আগে খাটের নিচে আশেপাশে ভালো ভাবে দেখুন।

25/06/2024

রেড এলার্ট
পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
রাসেলস্ ভাইপার সাপ
পূর্নভবা নদী নিতপুরে রাসেলস্ ভাইপার সাপ ঘুরে বেড়াচ্ছে। জেলেদের জালেও অহরহ ধরা পড়ছে, রাসেলস্ ভাইপার সাপ।

প্রিয় এলাকাবাসী, লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, এবার নিতপুর পূর্নভবা নদীতে বন্যা আসায় বিষধর সাপ রাসেলস্ ভাইপার দেখা যাচ্ছে। আতংকিত নয়, সচেতনতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। বিশেষ করে বাড়ির চারপাশে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন, শিশুদের চোখে চোখে রাখুন,গবাদিপশু নিরাপদ স্থানে রাখুন, ঘুমানোর আগে খাটের নিচে আশেপাশে ভালো ভাবে দেখুন।

18/06/2024

ঈদুল আযহার (২০২৪) নামাজ শেষে নিতপুর কেন্দ্রীয় গোরস্থানে মুসল্লিগণ কবর জিয়ারত করতে এসেছে।

18/06/2024

সবার জন্যই প্রার্থনা করলেন।
মাওলানা হযরত মোহাম্মদ আব্দুল বাসেত সাহেব
ইমাম, নিতপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, পোরশা, নওগাঁ।

ঈদ মোবারক।
পোরশা উপজেলা, নওগাঁ।
নিতপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহে ঈদুল আযহার (২০২৪) নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

Address

Porsha
6550

Telephone

+8801707370482

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Info Express SUMON posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Info Express SUMON:

Videos

Share


Other Digital creator in Porsha

Show All