Stories Of PSTU

Stories Of PSTU পবিপ্রবির গল্পগুলো সবার কাছে পৌঁছে দ?

04/03/2023

. কবিতা
সিনিয়র আপু
কবির নাম বলা যাবে না

শুনেন আপু! বলো পিচ্চি!
লজ্জা লাগে! বলো বলছি!
রাগবে না তো? বলবে টা কী?
ভীষণ গোপন! বলবা নাকি?
রাগেন কেন? আগুন জ্বলে!
ভালোবাসি! খোদা, কি বলে!

অবাক কেন? আমাকে চিনো?
সিনিয়র আপু! বয়স জানো?
দু সাল বড়! বাচ্চা তুমি!
ভালোবাসি! মিংগেল আমি!
সেটাও জানি! জেনেও বলো?
যদি লেগে যায়! বাড়িতে চলো!

এবার বলুন? চুল কাটো না?
কথায় আসুন! কেন? বুঝো না?
কাঁদবো এবার! বাবুটা আমার!
হাসেন কেন? বুঝেনা পাগল!
ভালোবাসেন? তুমি কী অবাক?
আগের প্রেমিক? গোল্লায় যাক!

জিতেএ গেছি! এদিকে আসো!
এসেছি বলুন! একটু হাসো!
হা হা কেন? উফ কি কিউট!
কি বলে এসব! থাকো তো মিউট!
কি দেখেন আপু! সমস্যা তোমার?
হায় আমি শেষ! পাগল আমার!

@মেনশন করুন আপনার সেই বন্ধুকে যাকে আপনি উৎসর্গ করতে চান এই কবিতাটি!!

🙃

ভার্সিটি লাইফে নিজের ফ্যাকাল্টিতে একটা ক্রাশ থাকা খুবই জরুরী।কিছু হোক না হোক এটলিস্ট অ্যাটেনডেন্সটা ঠিক থাকে।  - _ -© এন...
28/02/2023

ভার্সিটি লাইফে নিজের ফ্যাকাল্টিতে একটা ক্রাশ থাকা খুবই জরুরী।

কিছু হোক না হোক এটলিস্ট অ্যাটেনডেন্সটা ঠিক থাকে।
- _ -
© এন্ড এডিটেড Fahim Abrar

22/08/2022

প্রতিবার বাড়ি থেকে ক্যাম্পাসে ফেরার পর সব কষ্ট একদিকে আর খাওয়ার কষ্ট একদিকে! হলের খাবারতো দূরের কথা, এই দুমকীর সবথেকে ভালো হোটেলের খাবারো স্বাদহীন লাগে!

- ১৯-২০সেশন

©আপনার গল্পগুলোও ইনবক্স কিনবা মেইল করতে পারেন, যেন পৌঁছে যায় সবার কাছে!

সিজিপিএ হাওয়া💨
30/07/2022

সিজিপিএ হাওয়া💨

04/07/2022

আমার আসলে ব্যাপক সমস্যা আছে, যা বুঝলাম এই কয়দিনে

মানে রুমের মধ্যে সব রুমমেটরা থাকলে কেন জানি পারসোনাল স্পেস নেই এরকম লাগে, আবার একজন কথা বলে, একজন গান শুনে, এটা করে সেটা করে। সব মিলিয়ে কেমন হযবরল একটা পরিবেশ বিরাজ করে। শুধু ভাবতাম যে একা থাকতে পারলে, বাসার মতো নিজের পারসোনাল রুম থাকলে একটু শান্তি পাইতাম।

ঈদের ছুটি কাটাতে সব যে যার মতো তাড়াতাড়ি ক্যাম্পাস থেকে দৌড়, একটু কাজ ছিলো তাই আমার যাওয়া একটু দেরি, রুম পুরো ফাকা।
কিন্তু একি ভাই, একদম শান্তি লাগতেছে না, কোথায় কিছু নেই, খুব ফাকা ফাকা লাগে, রুমে যেতেই ইচ্ছা করেনা এখন।

সবাই থাকলেও ভালো লাগেনা, কেউ না থাকলেও ভালো লাগেনা, এ কি সমস্যা রে ভাই😞

-"নাম বলিয়া রুমমেটগণের উত্তম-মধ্যম খাওয়ার ইচ্ছে আপাদত নেই।"

28/06/2022

After more than three years in PSTU all I have learnt is

No matter how good you’re in studies you don’t get good marks unless you go through the teacher's satisfaction criteria, and here each teacher has different thirst.

-"Anonymous"

হল কখনো ঘুমায় না, হ ভাই ঘুমায় না আসলেই, তাই বলে এই যে আমি এই হলের ভেতরেই থাকি, আমারতো একটু ঘুমের দরকার আছে নাকি?প্রথম বর...
14/03/2022

হল কখনো ঘুমায় না, হ ভাই ঘুমায় না আসলেই, তাই বলে এই যে আমি এই হলের ভেতরেই থাকি, আমারতো একটু ঘুমের দরকার আছে নাকি?

প্রথম বর্ষে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় পার করেছি পবিপ্রবির হলের গণরুমে,তবে ভালো ঘুম হয়নি, প্রথম বর্ষে শুরুর দিকে এমনিতেই রাতে একটু চাপ থাকেই,তাতে আমার ঘুমের সেডিউল ভালোই বিগরেছিল, তারপর আবার রাত বিরাতে একেক-জনের একেকরকমের কাহিনি, কেউ ফোনে কথা বলে,কেউ ফোন টিপে সব মিলিয়ে ঘুমের বারোটা। পরে চাপ কমলেও কেউ লাইট জ্বালিয়ে পড়ে আর সারারাত চলতে থাকে যাওয়া-আসা,ফোনে কথা বলা, আর এদিকে আমার ঘুমের নির্বিকার আত্নহত্যা😩

রুম পেয়েছি পরে কিন্তু রুমমেট দুই একটা প্রেমিক পুরুষ আছে, সাথে সারারাত পড়াশোনা করা বীর পুরুষ, তার ওপর হল ঘুমায় না জানেন তো, আমার ঘুমের অতৃপ্ত আত্নাও শেষমেশ আত্নহত্যা করে☠️

বিঃ দ্রঃ এসব টুকটাক ঘুম না হওয়ারও দরকার আছে, সময় দিলে পরে সব বদলে যায়, পরে অল্প শব্দে ভেঙে যাওয়া ঘুমও অনেকের উচ্চাংগ সংগীতেও ভাঙে না! আর হল আসলেই সেইইই হয়🔥, এত্ত ঘুম দিয়া হবেটা কি।

নিজের পরিচয় দিয়া রুমমেটদের কেলানি খাওয়ার ইচ্ছে আপাদত আমার নাই

@মেনশন দ্যাট ফ্রেন্ড😂

এই ক্যাম্পাসে হয়তো সবাই কাউকে না কাউকে শেষ অব্দি ভালোবেসে ফেলে! কিন্তু ইদানিং মারজুক রাসেলের ভাইরাল হওয়া ডায়লগের মতো সবা...
13/03/2022

এই ক্যাম্পাসে হয়তো সবাই কাউকে না কাউকে শেষ অব্দি ভালোবেসে ফেলে! কিন্তু ইদানিং মারজুক রাসেলের ভাইরাল হওয়া ডায়লগের মতো সবাই বলতে পারেনা, "তোমার এলাকা ছ্যাইড়া যাচ্ছি, তোমারে ছাড়ার ফিলিংস হচ্ছে! হোক!, আমি অনেক কিছু ছ্যাইড়া আসা লোক"।
আমি ভালোবেসেছি, কিন্তু তোমাকে ভালোবাসাটাও ছাড়তে পারিনি, এই ক্যাম্পাসটাও ছাড়তে পারিনি। ভালোবাসা ছেড়ে দেয়া যায় না,আর তার মতো প্রেয়সীর ভালোবাসাতো ছাড়ার কোন পথই নেই! আর একেই মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে, তার ওপর এই ক্যাম্পাসের এত্ত মায়া, তাই অনেক চিন্তা করেও, সেকেন্ড টাইম অন্য কোথাও চান্স পেয়েও চলে যাওয়া হয়নি আর! তাকে ভালোবাসার সাথে এখন তাকে অন্য কারো হয়ে যাওয়ার যন্ত্রণা নিয়ে থাকতে হবে এই ক্যাম্পাসে আরও কিছুদিন।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক

আমার পবিপ্রবি!!!আজ দিনটা কতোটা আনন্দের জানা নেই, গত বছরের ন্যায় এবারও বাসায় বসে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উৎযাপন, সোস্যাল মিডিয়...
08/07/2021

আমার পবিপ্রবি!!!

আজ দিনটা কতোটা আনন্দের জানা নেই, গত বছরের ন্যায় এবারও বাসায় বসে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উৎযাপন, সোস্যাল মিডিয়া জুড়ে আবেগের সুরে সুর দেওয়ার মাঝেই চলে গেল দিনটা।
তবে আজ ক্ষমা চেয়ে নিতে চাই প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে, ক্ষমা চাই কারণ কখনও সপ্ন দেখিনি পবিপ্রবির সবুজ ঘাসে ওপর বসে কল্পনার সুতো বুনবো, ব্যাম সিএসই কিংবা কৃষি অনুষদের ক্লাসরুমে বসে জীবনের জীবনের নতুন যাত্রা শুরু করবো, আমার সপ্ন জুড়ে যে শুধুই প্রাচ্যের অক্সফোর্ড,২১০০ একরের দল ছিল।ক্ষমা চাই কারণ তোমার মাঝে ঠাই পেয়েও আমি কষ্ট পেয়েছি, পুড়েছি সেই সপ্ন পূরণ না করতে পারার বেদনায়। এখন আর কষ্ট পাইনা, কার্জন হল নেই কিন্তু একটা শের-ই-বাংলা হল আছে, শতপ্রকার ভর্তা না মিললেও যে কটা মেলে তার স্বাদ কিন্তু কমনা, উঁচু উঁচু পাহাড়ের টিলা নেই তবে নীল কোমল লাল কোমলের পাশ দিয়ে হেটে কেমন পাহাড় সমান আবেগ তৈরি হয় এখন, আর হ্যাঁ একটা প্যারিস রোডও আছে যা অন্যসব প্যারিস রোড ছাপিয়ে জায়গা করেছে আমার মনে, আমি তুলনা করছি না,কিছু ক্ষেত্রে তুলনা করাটা ঠিক স্বাধেনা ঠিক যেমন প্রেমিকার প্রতি ভালোবাসার সাথে বন্ধুর প্রতি ভালোবাসার তুলনা স্বাধেনা। তুলনা করছিনা তবুও বলছি কারণ ঔ প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের কার্জন হল কিংবা ২১০০ একরের সুউচ্চ পাহাড়ের টিলা আমার না, তবে ঔ শের-ই-বাংলা হলটা আমার, ঔ নীল কোমল ঘেরা রাস্তাটা আমার,ঔ ব্যামের ক্লাসরুমটা আমার, ঔ সবুজঘেরা মাঠটা আমার। আমার শব্দটা তিন অক্ষরের হলেও অর্থটা কিন্তু বিশাল, আমার মানে আমার,একান্তই আপন,আমার আশ্রয়, আমার ঠকানা। আকাশে মেঘঘেরা দিনে যখন অনেকেই দিশেহারা তখন পবিপ্রবি আমার মাথা গোজার ঠাই, কোথাও জায়গা না পেয়ে যখন অনেকেই অনাথ পবিপ্রবি তখন আমার অভিভাবক, আমার নিজের ঠিকানা!
আগে অনলাইন অর্ডারে অন্য ঠিকানা থাকলেও আজকাল আমার ঠিকানা পবিপ্রবিই লিখা থাকে, আমার দ্বিতীয় বাড়ি,আমার বাড়ি!! এখনো পবিপ্রবির সবগুলো গলিতে যাওয়া হয়নি,দেখা হয়নি অনেক কোণা,থাকা হয়নি বছর জুড়ে, তাতে কি আমার বাড়িতো ভাই নাকি,প্রতিটার কোণার জন্যই আমার আবেগ আছে মনের প্রতিটা কোণা জুড়ে। তোমার সাথে দেনা পাওনার হিসেবে গেলে জিততে পারবোনা কোনদিনও, তবে তোমার জন্য মনের আঙিনায় একটা বিশেষ জায়গা থাকবে চিরোকাল। আজ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী লগ্নে তোমার জন্য এক রাশ শুভকামনা!

পরিচয়ঃ পবিপ্রবিয়ান
এই পরিচয় যথেষ্ট আশা করি, নাম সেশন লাগবে না।

ব্যাম -১৭ পরিবারের আমি একজন সদস্য। আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে শুরুতেই। প্রচন্ড শীতের মধ্যে, প্রথ...
26/05/2021

ব্যাম -১৭ পরিবারের আমি একজন সদস্য। আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে শুরুতেই। প্রচন্ড শীতের মধ্যে, প্রথম বারের মত, পরিবার - আত্মীয় স্বজনদের বিদায় জানিয়ে রওনা করলাম এক অজানা অচেনা সাম্রাজ্যে। ঢাকা সদরঘাট থেকে জীবনের প্রথমবার লঞ্চে উঠার অভিজ্ঞতা হয়।লঞ্চ যে এই বিরাট আকারে হয়, আমার তার কোনো ধারণাই ছিলোনা। আমি যখন আমার ক্ষুদ্র শরীরে বিরাট আকারের লঞ্চ গুলোর সামনে দাঁড়াই তখন মনে হচ্ছিল আমি রাতের বেলায় রংধনু দেখছি। রংধনুর বাহারী রঙের মতোই লঞ্চ গুলো বাহারি সাজে সজ্জিত। কোনটা দিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্য রওনা করবো ভেবে পাচ্ছিনা। তারপর দেখলাম মানামী লঞ্চটা বেশি সুন্দর। তারপর উঠেগেলাম, আর ৬০০ টাকা দিয়ে চালকের পাশে একটা ঘুমানোর জায়গা দিলো। আমি সবকিছু রেখে হেটে হেটে সবকিছু দেখলাম। আমার সোবার জায়গা থেকে নদীর পানি দেখা যায়, আমার বেশ লাগছিল কিন্তু ভয়ে ঘুম আসেনা এই বুঝি ডুবলো। মনটাও কিছুটা খারাপ ছিলো, সাথে কেউ নেই, একা একা, এতদূর যাচ্ছি, মাথাগোঁজার মতো কোনো মানুষ নেই, এতো চিন্তা ভাবনার ভিরে ছিলো কিছু স্বপ্ন, নিজ ক্যাম্পাসে ঘুরেবেড়ানোর প্রবল ইচ্ছে।
এসব ভাবতে ভাবতেই রাত পেরোলো। ঘুমহীন চোখে, চাপা রোমাঞ্চ নিয়ে সেদিন ক্যাম্পাসে পা রেখেছিলাম।

অবশেষে ক্যাম্পাসে পৌঁছলাম। নিজের বুকের ধুকপুকানি টের পেয়ে নিজেরই হাসি পাচ্ছিল। হাত-পা ঘামছিল। ভাবছিলাম, স্বপ্ন পূরণের দিনটা বোধ হয় এমনই হয়।
এর আগেও ক্যাম্পাসে এসেছিলাম পরিক্ষা দেওয়ার জন্য। কিন্তু ছাত্র হিসেবে যাওয়ার অনুভূতিটা একেবারে অন্য রকম। গিয়ে শের-ই বাংলা হল ২তে উঠলাম, সেখানে নিজের একটা বিছানা জানলার পাশে পেয়ে গেলেম। আমার জানলা দিয়ে গাছের ছায়া বাতাস,সামনে সুন্দর ফুলের বাগান দেখা যায়।এই দৃশ্য দেখে আমার মন খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেছিলো।
আমি তারপর নতুন বিছানা, জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখতে শুরু করলাম নিজের মতন করে, আর কিছুক্ষণ পর পর একজন বন্ধু আসছে, নতুন পরিচয়ে আপন রুপে।যে বন্ধু দের বাবা মা আত্মীয়স্বজন দূর দুরান্ত থেকে এসেছে তাকে নিয়ে, এসে যখন রেখে চলে যাচ্ছে কি হৃদয়বিদারক দৃশ্য! তাদের চোখে পানির যেন এক বৃষ্টি বিলাস। রাতের মধ্যে সবাই চলে এলো, সবার সাথে পরিচিত হয়ে, কিছুক্ষণ গল্প করে পরের দিনের অরিয়েন্টেশনের জন্য সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম। আবার পরের দিন ও ছিলো হলের অরিয়েন্টেশন। অরিয়েন্টেশনে বড় ভাই-আপুরা ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় এবং আমাদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা ও উপদেশমূলক কথা বলেন। বিভাগের প্রতিটি শিক্ষকের অনুপ্রেরণামুলক কথা আমার ভিতর আলোড়ন সৃষ্টি করে। অপরিচিত ক্যাম্পাস, অপরিচিত সহপাঠী, অপরিচিত শিক্ষক, এ যেন এক নতুন জগত। ধীরে ধীরে পরিচিত হলাম প্রত্যেক সহপাঠীর সাথে। সব মিলেয়ে মনে হচ্ছিল একটি পরিবার ছেড়ে আরেকটি পরিবারে।
প্রতিদিনি যেনো আনন্দের মেলা বসে, একেক জন একেক রকমের আনন্দ বিক্রি করে, এই আনন্দের হাট বসে গণরুমে। কিছুদিন পর পিঠা উৎসব হলো আবার সিনিয়র ভাইদের রেগ ডের অনুষ্ঠান হলো। সে দিন দেখলাম বড় ভাই বোনদের গায়ে রঙ মেখে আনন্দ-উল্লাস, হৈ-হুল্লোড় করতে। সাথে বাদ্যযন্ত্র বাজছিল, আর একজন আরেক জনের সাদা টি শার্টে মার্কার দিয়ে কিছু লিখে দিচ্ছিল। কেউ লিখছিল আবেগের কথা, কেউবা দুষ্টুমির ছলে কোনো কথা, কেউবা বন্ধুর জীবনে ভালো কিছু কামনা করে কিছু কথা। আমরাও সেই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণেন সুযোগ পেয়ছিলাম। কিন্তু আনন্দের সময় নাকি তাড়াতাড়ি কেটে যায়।

দেশ পরে গেলো মহামারী করোনার ভয়াবহ থাবায়। সব কিছু বন্ধ দিয় দিলো, এখন অব্দি বন্ধ, জানিনা করোনা মহামারীর যুদ্ধে জয়ী হয়ে আবার ক্যাম্পাসে ফিরতে পারবো কিনা। সবার জন্য অনেক দোয়া রইলো যেনো সবাই সুস্থ পৃথিবীতে, সুস্থ থেকে ক্যাম্পাসে ফিরতে পারি।

আর আমি যদি আবারও ফিরতে পারি তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার স্মৃতি তৈরি করবো, কারণ এই স্মৃতি গুলো আমাকে একসময় বাঁচিয়ে রাখবে।

!সাব্বির আহমেদ সৌরভ।
বিএএম -১৭

04/05/2021

ভর্তি পরীক্ষা, পরীক্ষার জন্য একটা ফর্ম পূরণ, একটা নতুন পথে হেঁটে চলা, জীবন নামক বিশাল পান্ডুলিপির একটা উপ্যাখ্যানের শুরু...

“Life is nothing but a sum of small Moments and Stories!”

ক্যাম্পাসে প্রথম পা রাখা থেকে ক্লাসে গিয়ে বসতেই প্রথম দিনের ঐ অপরিচিত মুখটা হঠাৎ আপনাকে কম্ফোর্ট ফিল করানো সবগুলোই এক একটা গল্প। আবার ক্যাম্পাসে আসতে গিয়ে রাস্তায় একসাথে, এক পথ ধরে গল্পের একটা বন্ধু, কোন দূর্ঘটনা, আবিষ্কার করা নতুন কিছু, কোন বিশেষ ঝামেলা, ভর্তি হওয়ার পেছনে আপনার হতাশা, কষ্ট আর অর্জন। আর ক্যাম্পাসের ভেতরতো যা যা ঘটে সবগুলোই এক একটা নতুন গল্প।

কেউ একজন হয়তো আছে যাকে আপনি কখনও ধন্যবাদ বলেননি আলাদা করে কিন্তু, বলতে চান। একটা ভুল করে ফেলেছেন কিন্তু, সরি বলে উঠতে পারেননি আজও। তাহলে এখন বলবেন, এখানে বলবেন। পরিচয় দিয়ে কিংবা গোপন রেখে।

এই নব্বই একরের ভেতর হাজারো জীবন চলতে থাকে। আর এই নব্বই একরের সীমানা ঘেরা জায়গাটা বড়ই বৈচিত্রময় হয়ে ওঠে এই গল্পগুলোর হাত ধরেই। গল্পগুলোকে মেঘ হয়ে জমে থাকতে না দিয়ে বৃষ্টি হয়ে ঝরে যেতে দিন, যেন শীতলতা পৌছে যায় সবার মাঝে।

Address

Patuakhali

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Stories Of PSTU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Stories Of PSTU:

Share

Category



You may also like