Kazi Jahed with Swarna

Kazi Jahed with Swarna Life is beautiful

06/12/2024

অনেক মেয়েরা জানেই না, তাদের চুল পরছে, ভিটামিন ডি আয়রন সহ শরীরের বিভিন্ন ভিটামিন এর ঘাটতির জন্য! সেটা পূরণ না করে আমরা সবাই, তেল, শ্যাম্পু আর সিরাম এর পিছনে ছুটছি!

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নে...
29/11/2024

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নেচেছিলো তারা কেও পাশে থাকে না। পাশে থাকে একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী। যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো, মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী, আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না। যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর। আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।

আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না। সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে, হেলায় অবহেলায়, ভালোবাসায়, যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়, না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা। সেই অবহেলিত, অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকেই সতর্ক হোন, নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন, শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।
©©©©

29/11/2024

If you don't know how to respect,
how will the spring wind come to the garden of my mind!

29/11/2024

ভালবাসা দখল সম্পর্কে নয়, এটি আত্মত্যাগ সম্পর্কে।

পুরুষ তুমি ভালোবাসার যোগ্য হলেও বিশ্বাস এর অযোগ্য☺️☺️
29/11/2024

পুরুষ তুমি ভালোবাসার যোগ্য হলেও বিশ্বাস এর অযোগ্য☺️☺️

 #ভালোবাসা 🥰🥰মা-বাবার মধ্যে ভালোবাসা দেখলে সন্তান নিজেও অনেক খুশি থাকে। তাদের মানসিক বিকাশ ভালোভাবে হয়। যে পরিবারের সন্...
21/11/2024

#ভালোবাসা 🥰🥰

মা-বাবার মধ্যে ভালোবাসা দেখলে সন্তান নিজেও অনেক খুশি থাকে।
তাদের মানসিক বিকাশ ভালোভাবে হয়।

যে পরিবারের সন্তানেরা মা-বাবাকে ঝগড়া করতে দেখে তাদের মনে নেগেটিভ ধারনা সৃষ্টি হয়। সবসময় মনের মধ্যে ভয় নিয়ে বড় হতে থাকে।

মা-বাবা থেকেই একটা বাচ্চা শিক্ষা পায়।
এখন সেটা পজেটিভ হোক বা নেগেটিভ তার জন্য মা-বাবা ই দায়ী।
পরবর্তীতে সন্তান সেই শিক্ষাটা নিজের সাংসারিক জীবনেও ঘটায়।

নিজের বাচ্চা না শুধু কোন বাচ্চার সামনেই ঝগড়া করবেন না। তাদের সামনে এমন আচরণ করবেন না যেটা তাদের মনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।

প্রতিটি বাচ্চা সুস্থ- সুন্দর পরিবার পাক!❤️

©©

19/11/2024

কষ্ট কখনো দূরের মানুষেরা দেয়না,👍
সবচেয়ে আপন কাছের মানুষদের থেকেই বেশি পাওয়া হয়😢😢

 #সম্মান♥️♥️WHAT A SHOW তে দেখলাম Ayman Sadiq আর Munzereen Shahid আসছে। আয়মান সাদিক বলতেছে 'বউয়ের সাথে আসছি, হারতে আসছি।...
17/11/2024

#সম্মান♥️♥️

WHAT A SHOW তে দেখলাম Ayman Sadiq আর Munzereen Shahid আসছে।
আয়মান সাদিক বলতেছে 'বউয়ের সাথে আসছি, হারতে আসছি। এই হারের মধ্যেই আমার জিতা!'
আরেকবার বলছে 'আমি কম শিক্ষিত, ও বেশি শিক্ষিত৷ ভালোই তো!''

সম্পর্ক, সংসার ঠিকঠাক ভাবে চালানোর জন্য যেই জিনিস টা দরকার,সেটা আয়মান সাদিকের আছে। সে বউকে সম্মান করে, সম্মান দিতে জানে সবার সামনে। বউয়ের জন্য নিজেকে ছোট বানাইতেও তার আপত্তি নাই কারন সে জানে এইভাবে সে অনেকের কাছে 'ছোট' হইতে পারে কিন্তু বউয়ের কাছে না।

সাধারণত অনেকেই ভাবে 'বউ কে বেশি প্রায়োরিটি দেওয়া যাবেনা! বউ কে ধমকের উপরে রাখতে হবে, বউ কে সবার সামনে ভালো ভাবে প্রেজেন্ট করা যাবেনা!' 'মেইল ইগো' কাজ করে!

ভাই! আপনি যার সাথে সংসার করতেছেন, আপনার তার সাথেই সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক রাখা উচিত! সবচেয়ে! আপনি গোটা দুনিয়ার কাছে দুর্দান্ত হয়েও লাভ নাই যদি আপনার বউয়ের কাছে আপনার সম্মান না থাকে! আপনি তো গোটা দুনিয়ার সাথে সম্পর্ক করতেছেন না!
আমি অনেক উদাহরণ দেখছি, বউ কে সম্মান দেওয়া, বউয়ের পরামর্শ নেওয়া, বউয়ের ব্যাপারে সবাই কে গর্ব করে বলা মানুষজন সংসার জীবনে ভালোই থাকে। বউ খুশি তো সব শান্তি। টার্গেট ই থাকা উচিত যে 'আমার বউ যাতে খুশি থাকে আমার সাথে!'

যারা বউ কে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবে, এরা কোথাও সফল হয়না। কোথাও না।
মানুষ টা আপনার নিজের মানুষ, তার খুশি আপনার খুশি। তার সফলতা আপনার সফলতা।

অনেকেই কাউকে খুশিতে দেখলেই বলা শুরু করে 'বেশিদিন টিকবে না!'
কেনো ভাই? একটু দোয়া করে দিলে আপনার লস হবে? বদনজরে তাকাইয়েন না। মানুষের ভালো থাকা দেখলে কষ্ট পাইয়েন না। আপনার মন টা কে শুদ্ধ করেন। দোয়া করেন মানুষ যাতে সুখেই থাকে ❤️

আয়মান সাদিক জামাই হিসাবে সেরা ❤️
তার বউ তো স্বীকার করে,এটাই তার সেরা প্রাপ্তি ❤️

©©

সংসার♥️♥️♥️১.যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশঙ্কা কম ...
16/11/2024

সংসার♥️♥️♥️

১.যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশঙ্কা কম থাকে।.. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২.বউয়েরা ঘরের লক্ষী। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেয়া হয়, তত বেশি সংসার এ শান্তি আসে।..হুমায়ুন আহমেদ।

৩.স্ত্রীকে যথেষ্ঠ পরিমাণ সময় দিন, না হয় যথেষ্ঠ পরিমাণ বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না।..সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।

৪.সেই পুরুষই কাপুরুষ, যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।..কাজী নজরুল ইসলাম।

৫.প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে " আমি তোমাকে ভালোবাসি" বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয় যায়।..সত্যজিৎ রায়।

৬.মন ভালো রাখতে বউকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরনের এ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন।..মার্ক জুকারবার্গ।

৭. মেয়েদের মন এ ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবেনা। তাই স্বামীদের উচিত স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো।.. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

৮.একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারা জীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারেনা। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তার সন্তানের মাকে কোন রকম কষ্ট না দেয়।......জীবনানন্দ দাশ।

কবিদের দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রেম কত সুন্দর! তাই না?আবার দেখুন,কবিদের নিজেরি প্রেয়সী থাকে না


স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।আমার স্ত্রী দেখতে অসুন্দর নয়। তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগ...
14/11/2024

স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।

আমার স্ত্রী দেখতে অসুন্দর নয়। তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগে না। আমাদের বিয়ে হয়েছে পাঁচ বছর হলো। তিন বছর বয়সী একটা ছেলে সন্তান রয়েছে।

অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে যাই। ফিরি রাত করে। কারণ বাসায় যেতে ইচ্ছে করে না। অথচ বিয়ের শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্ত্রীর টানে অফিস থেকে বেরিয়ে ছুটতাম বাসার দিকে। অফিস না থাকলে সারাদিন বাসায় থাকতাম। ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। কী যে ভালো লাগতো স্ত্রীকে তখন!

আর এখন ওর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে না। কথা বলতে ইচ্ছে করে না। ও আশেপাশে থাকলে বিরক্ত লাগে।

বাইরে থাকা অবস্থায় ওর ফোন এলে ধরি না। মেসেজ পাঠালে দেখি না। আর বাসায় থাকা অবস্থায় ও কিছু বললে অনাগ্রহের সাথে হু হা করে চুপ করে থাকি।

আর রাতে যদি ও কাছে আসতে চায় আমি রূঢ় ভাষায় বলি, "জ্বালাতন করো না। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে আছি। ঘুমাতে দাও।"

আসলে ক্লান্তি ট্লান্তি কিছু না। স্ত্রীকে ভালো লাগে না এটাই মূল কথা।

কেনো এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এই সমস্যা যে একা আমার হচ্ছে তা নয়। আমি আরো অনেক পুরুষের মধ্যে এই সমস্যা দেখেছি। তাদের কেউ কেউ স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পরকীয়া করছে। আমি নিজে এখনো পরকীয়া করি নি। তবে করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।

কেনো পুরুষেরা একটা সময় স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এটা জানার জন্য আমি যতো পুরুষের সাথে কথা বলেছি তাদের সবার উত্তর ছিলো এরকম, "এটাই তো স্বাভাবিক। এক জিনিস কী আর বেশিদিন ভালো লাগে?"

তাদের উত্তরটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় নি। কারণ এক জিনিস বেশিদিন ভালো না লাগা যদি স্বাভাবিক হতো তাহলে স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও সেটা হতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। স্ত্রীরা বিয়ের যতো বছর পরই হোক তারা ঠিকই আগ্রহ নিয়ে স্বামীর সাথে কথা বলতে চায়। ঘুরতে যেতে চায়। মিলিত হতে চায়।

একটা সময় আমার মনে হলো এটা কি পুরুষের কোনো মানসিক সমস্যা? ডাক্তার দেখালে কি ভালো হয়ে যাবে?

আমি দ্বিধান্বিত মনে একদিন গোপনে এক মানসিক ডাক্তারের কাছে গেলাম।

ডাক্তার আমার সমস্যার কথা শোনার পর বললেন, "আপনি কি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন?"

বললাম, "জী করি।"

"আল্লাহর একটা নির্দেশের কথা আপনাকে বলবো। যদি মানতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ওষুধপত্র লাগবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি।"

"কী সেটা?"

"সুরা আন নূরে আল্লাহ বলেছেন, 'হে নবী, পুরুষদের বলে দাও, তারা যেনো নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য বেশি পবিত্র পদ্ধতি'।"

এরপর ডাক্তার দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, "আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি এক মাস পালন করুন। তারপর নিজেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।"

সন্দেহ নিয়ে বললাম, "এটাতেই কাজ হয়ে যাবে?"

ডাক্তার হেসে বললেন, "অবশ্যই হবে। তবে আমাকে কথা দিতে হবে আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি নিখুঁত ভাবে পালন করবেন। কোনো ফাঁকি দেবেন না।"

"কথা দিলাম। ফাঁকি দেবো না। নিখুঁত ভাবে পালন করবো।"

শেষে ডাক্তার বললেন, "এক মাস পর আমার কাছে আসবেন।"

আসবো কথা দিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরুলাম। চেম্বার থেকে বেরুনোর সময় দেখলাম একটা যুবতী রূপবতী মেয়ে একজন বৃদ্ধাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকছে। মেয়েটার দেহ দুর্দান্ত আকর্ষণীয়। আমি লোলুপ দৃষ্টিতে মেয়েটার পুরো অঙ্গের দিকে তাকাতে গেলে আচমকা মনে পড়ে গেলো আল্লাহর নির্দেশের কথা। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ সরিয়ে নিলাম। এবং মাথা নিচু করে হেঁটে চলে গেলাম। এরপর পথে ঘাটে যদি কোনো মেয়ের দিকে চোখ পড়তো তবে চোখ সরিয়ে নিতাম। দৃষ্টি নত করে হাঁটতাম।

এভাবে দুদিন যাওয়ার পর অনুভব করলাম নারী শরীর দেখার জন্য ভেতরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তখনো স্ত্রীর প্রতি টান বোধ করি নি। অস্থিরতা দূর করার জন্য মোবাইল হাতে নিলাম। এবং পর্ণ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপর হস্তমৈথুন করে নিজেকে শীতল করবো।

গুগলে পর্ণ ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করার মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশের কথা মনে পড়ে গেলো। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। এবং মোবাইল রেখে দিলাম।

এর পরদিনের কথা বলি। আপনাদের বলেছিলাম, আমি পরকীয়া না করলেও পরকীয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ঘটনা হলো, আমার এক বন্ধুর পরিচিত এক মেয়ের সাথে গোপন এক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে। মেয়েটি প্রবল যৌন আকর্ষণীয়। ঠিক করেছিলাম মেয়েটিকে নিয়ে কয়েকদিনের জন্য কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসবো। আমি যে বিবাহিত এটা মেয়েটিকে বলি নি।

সেই মেয়েটি ঐদিন সন্ধ্যায় ফোন দিলো। আমি তখন অফিস থেকে বেরিয়েছি। ওর ফোন দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কিন্তু ফোনটা ধরার সময় মনে পড়লো আল্লাহর নির্দেশের কথা। তৎক্ষণাৎ মনকে শক্ত করলাম। এবং ফোনটা ধরলাম না। মেয়েটা যতোবারই ফোন দিলো ধরলাম না।

এভাবে দৃষ্টি সংযত রেখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে পনেরো দিন কাটানোর পর লক্ষ্য করলাম আমার মাথায় স্ত্রীর ভাবনা ছাড়া আর কিছু কাজ করছে না।

সেদিন অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় না গিয়ে উন্মাদের মতো ছুটলাম বাসার দিকে।

বাসায় ঢুকেই ব্যাকুল হয়ে ডাকলাম, "এষা, কোথায় তুমি?"

স্ত্রী তখন রান্নাঘরে ছিলো। আমার চিৎকার শুনে দৌড়ে এলো। কারণ স্ত্রীর নাম ধরে বহুদিন ডাকি নি।

ও আশ্চর্য হয়ে বললো, "কী হয়েছে তোমার? ডাকছো কেনো?"

সে কথার জবাব না দিয়ে কাঁধ থেকে অফিসের ব্যাগ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে স্ত্রীকে ঝট করে পাঁজা কোলে তুলে নিলাম। বিয়ের শুরুর দিকে যেমন করতাম।

সে ততোক্ষণে আমার উদ্দেশ্য বুঝে গেছে।

সে লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। ও জেগে যাবে। কী করো, কী করো?"

স্ত্রীকে পাঁজা কোলে করে রুমে যেতে যেতে আচ্ছন্ন স্বরে বলতে লাগলাম, "ভালোবাসি এষা। ভালোবাসি।"

পরদিন ডাক্তারের কাছে গেলাম।

ডাক্তার বললেন, "এখনো তো এক মাস পার হয় নি।"

হেসে বললাম, "সমস্যা দূর হয়ে গেছে। আমি এখন বুঝতে পেরেছি কেনো পুরুষেরা স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে? অতীতের ভুল আর কখনো করবো না।"

ডাক্তার বললেন, "স্বাগতম আপনাকে। আপনার সংসারের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা রইলো।"

ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশিয়াল গলায় বললাম, "ধন্যবাদ আল্লাহ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।"

"আলোকবর্তিকা"
- রুদ্র আজাদ

03/11/2024

গোল্ড এর দাম দিন দিন এতো বেড়ে যাচ্ছে কেনো😢😢সাধারন মানুষের জন্য তো গোল্ড কেনা দুঃসপ্ন হয়ে যাচ্ছে 😢😢এটার কোন প্রতিকার নাই?????😭😭😭

24/10/2024

দূর থেকে দেখতে অনেক কিছুই সুন্দর,
সাথে থাকলে বুজা যায় আসলে কতটা অপ্রিয়কর 😢😢😢

স্ত্রী কখনো স্বামীর প্রিয় নারী হতে পারে না,,,কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল,, বেশিরভাগ লোকেই যদি প্রশ্ন করা হয়,, আপনার জীবনের স...
21/10/2024

স্ত্রী কখনো স্বামীর প্রিয় নারী হতে পারে না,,,
কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল,, বেশিরভাগ লোকেই যদি প্রশ্ন করা হয়,, আপনার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় নারী কে??
স্বাভাবিকভাবেই অনেকেই উত্তর দেন,,-"মা" কেউ বলেন -"মেয়ে" কেউবা বলেন -"বোন", কেউবা বলেন -"নানি"!!!!
কারণ সে তাকে কোলে পিঠে মানুষ করেছে। এমন অনেকগুলো সম্পর্কের কথা উঠে আসে।
খুব অবাক লাগে একজন মানুষও উত্তর দেন না যে,,,,, তার -"বউ" তার সবচেয়ে প্রিয় নারী।
দিলেও হাতেগোনা খুব অল্প সংখ্যক মানুষ, আসলে বাঙালি পুরুষের সমস্যা বউকে ভালোবাসি বললে মান সম্মান চলে যাবে...!!
লোকে বউ পাগল বলবে!! বউয়ের কাছে ছোট হয়ে যাবে!! অথবা বাকি পুরুষদের সামনে সম্মান কমে যাবে!! এমন একজন মানুষ কি নেই.?? যার হাসপাতালের বেডের পাশে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন তার _"স্ত্রী" অথবা একসাথে জীবনের যুদ্ধটা করবে বলে বাবার বাড়ির অভিজাত্যকে ধরে রেখে 'স্বল্প' বেতনের ছেলেটার হাত ধরে বাবার বাড়িটা ছেড়ে এসেছে.......!
শ্বশুরবাড়ির ঝাল তরকারিতে ভাত খেতে না পেরেও ফোনে বাবার বাড়িতে জানিয়েছে অনেক ভালো আছে....!!
নাকি নিজের বিছানা,, মায়ের রান্না,, জন্মের পরের বাড়িটা,, সব ফেলে আসা অনেক সহজ!!! যার কারণে বউ কখনোই কারোর প্রিয় নারী হবার যোগ্যতা রাখে না..!!!
যে মেয়েটা সরাসরি স্বামী,, সন্তান,, সংসার,, নিয়ে পড়ে থাকে,, অথচ নিজের দিকে খেয়াল রাখতেও সময় পায় না,,!! সে কখনোই প্রিয় স্ত্রী হতে পারে না.....!
প্রিয় মানুষ হতে পারে না....! হতে পারে না প্রিয় বউ...! হতে পারে না এটাই হলো মেয়েদের জীবন....!
কখনোই কারোর প্রিয় হতে পারে না,, একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন,,,,,,,
স্ত্রীদের খুশি করতে বেশি কিছু লাগে না,,,, তারা চায় তাদেরকে মেন্টালি সাপোর্ট করবেন,,, আর সব সময় ভালবাসবেন,,, কোন রকম অবহেলা করবেন না,,,,
তাদের ভালো লাগে এমন কিছু করতে পারেন,,, তারা কষ্ট পাবে এমন কোন কথা বলবেন না,,,, বা এমন কোন কাজ করবেন না,,,
মনে রাখবেন...... এই মানুষটি সারাদিন পরিবারের সবার জন্য পরিশ্রম করে,,,, স্বামীর ভালোবাসায় তারা সেই সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে।
একটা মেয়ের সংসার জীবনে স্বামীর সাপোর্ট ছাড়া কিছু করা সম্ভব নয়। বিয়ের পর একটা মেয়ের সবথেকে বড় সার জায়গা হল তার স্বামী।।।
তাই স্ত্রীকে ভালোবাসতে শিখুন এবং অবহেলা অভিযোগ করা থেকে বিরত থাকুন।।।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝার তৌফিক দিন।। আমিন।।
©©

18/09/2024

"যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয় কিন্ত গরীবেরা তাদের ছেলেদের দেয়।
যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরীবেরা তাদের ছেলেদের কবর খুঁজে।"

-সার্বিয়ান প্রবাদ

©

17/09/2024

🥰🥰🥰

16/09/2024

২৮শে অক্টোবর ২০২৩, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার দিয়েছিলেন।

কাজী জান্নাতুল মাওয়া সুনাইরা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 💓ঈদ শব্দের আভিধানিক অর্থ হল খুশী হওয়া, ফিরে আসা, আনন্দ উৎযাপন ক...
16/09/2024

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 💓
ঈদ শব্দের আভিধানিক অর্থ হল খুশী হওয়া, ফিরে আসা, আনন্দ উৎযাপন করা ইত্যাদি। আর মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতে আমরা নবীজীর আগমনকে বুঝায়। আর ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতে নবীজীর আগমনে খুশী উৎযাপন করাকে বুঝায়। সুতরাং অশান্তি আর বর্বরতায় ভরপুর সংঘাতময় আরবের বুকে আধারের বুক চিড়ে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শান্তি নিয়ে এসে মানবজাতিকে সত্যের, সভ্যতা ও ন্যায়ের দিক নির্দেশনা দিয়ে গোটা বিশ্বকে শান্তিতে পরিপূর্ণ করে তুলেন। নবীজীর পবিত্র শুভাগমনে খুশী উৎযাপন করাটাই হচ্ছে ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
কুরআনুল কারীমের দৃষ্টিতে পবিত্র ‘ঈদে মিলাদুন্নবী’ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম :
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন বলেন-
অর্থাৎ- আল্লাহ বলেন, হে প্রিয় রাসূল! আপনি স্মরণ করুন ঐ দিনের ঘটনা”- (রোজে আজলের সময়ের) যখন আমি (আল্লাহ) আম্বিয়ায়ে কেরামগণের নিকট থেকে এইভাবে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম যে, যখন ‘আমি তোমাদেরকে কিতাব এবং হিকমত’ অর্থাৎ নবুয়ত দান করবো, অতঃপর তোমাদের কাছে এক মহান রাসূলের শুভাগমন হবে- যিনি তোমাদের প্রত্যেকের নবুয়তের সত্যায়ন করবেন, তখন তোমরা সকলে অবশ্যই তাঁর উপর ঈমান আনযন করবে এবং সর্বোত্তমভাবে তাঁকে সাহায্য সহযোগিতা করবে। তোমরা কি এ কথার অঙ্গীকার করছো এবং অঙ্গীকারে কি অটল থাকবে? সমস্ত নবীগণ বললেন- হাঁ, আমরা অঙ্গীকার করলাম। আল্লাহ তায়ালা বললেন- তোমরা পরস্পর স্বাক্ষী থেকো এবং আমি ও তোমাদের সাথে স্বাক্ষী রইলাম। এর পরেও যে কেউ পিছপা হয়ে যাবে- তারা হবে ফাসেক।

সূত্রঃ তৃতীয় পারা, সূরা আল-ইমরান ৮১-৮২ নং আয়াত।
©

Address

Patenga

Telephone

+8801405439442

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kazi Jahed with Swarna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kazi Jahed with Swarna:

Videos

Share

Category