06/01/2024
সাংবাদিকঃ ভোট হচ্ছে কার সাথে কার?
সাধারণ পথিকঃ আওয়ামী লীগ আর ষড়যন্ত্র!!!!
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Grail Talk, Digital creator, Patenga.
(1)
সাংবাদিকঃ ভোট হচ্ছে কার সাথে কার?
সাধারণ পথিকঃ আওয়ামী লীগ আর ষড়যন্ত্র!!!!
রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান কাজ দেশের মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়া এবং অপরাধ দমন করা!!
কি নিমর্ম পরিহাস বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ৭১-৭৫ সালের মতোই গত ১৭ টা বছর এদেশের নিরপরাধ মানুষের উপর যে নির্মম সন্ত্রাসী করে যাচ্ছে দূর অতীতে বাংলাদেশের দুর্দশ্য সন্ত্রাসীরাও তার ধারে-কাছে যায়নি।
সাথে যুক্ত আছে ৭৫ এর সেই পরাজিত প্রেত্মাতা মুজিবের রক্ষীবাহিনী।
দেশপ্রেমিক জনতার উচিত এই ভারতীয় আজ্ঞাবহ অপশক্তিকে রুখে দিতে সীসাঢালা প্রাচীরের মতো দৃঢ় হওয়া!!!!
#মুক্তহউকবাংলাদেশভারতীয়গ্রাসথেকে!!
আমি নির্বাচন বলিনা - বলি বিশেষ নির্বাচনী তৎপরতা!!
------------------ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
চলিতেছে মাফিয়াদের সার্কাস!!!
খাওয়া শেষ প্রকল্পও শেষ দিস ইজ বাংলাদেশ!!!
ইহা একটি হাস্যকর জুয়াড়ি লীগ!!!!
ড্রাইভার কি মুরাদ টাকলু?
আজ মহান বিজয় দিবস
🌱🌿পর্ব-০৫🌿🌱
==============
প্রকাশকের কথা
লেখক মুক্তিযুদ্ধা মতিউর রহমান রেনটু ভারতীয় প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত একজন মহান মুক্তিযুদ্ধা। যুদ্ধে যাওয়া মানে মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া। মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়া। মুক্তিযুদ্ধের সময় নবম শ্রেণীর ছাত্র হয়েও লেখক যুদ্ধ করে আমাদের দেশ স্বাধীন করেছেন। একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা হিসেবে তিনি আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব। সম্ভবত তিনিই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধা যার প্রবাসী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক দেয়া সনদ “মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে” সংরক্ষিত আছে।
বিগ্রেডিয়ার আমিন আহমেদ চৌধুরী ১৯৮৮ সালে ভারত সরকারের কাছ থেকে ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধাদের যে তালিকা সংগ্রহ করে এবং পরবর্তী পর্যায়ে সেনানিবাস (ক্যান্টনমেন্ট) এবং মুক্তিযুদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে মুক্তিযুদ্ধার যে তালিকা সংরক্ষিত হয় ভারতীয় সেই তালিকার ১ নং ভলিউমের ৪৬২ নং নামটি লেখকের। তার পরবর্তী পর্যায়ে ১৯৯৮/৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দপ্তরে (প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে) ঐ তালিকার একটি সংরক্ষন করেন এবং এই ভারতীয় তালিকা অনুযায়ী দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রতিস্বাক্ষর করে মুক্তিযুদ্ধাদের সনদ দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক প্রতিস্বাক্ষরকৃত ০৪২৭৬ নং মুক্তিযোদ্ধা সনদটি লেখকের।
লেখ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার প্রতিবাদে যুদ্ধ করেন। যুদ্ধে বন্দী হন। কারাবরন করেন।
১৯৮১ সালের ১৭ই মে শেখ হাসিনা দেশে আসার পর থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৬ বছর লেখক শেখ হাসিনার অলিখিত কনসালটেন্ট থাকেন। লেখকের স্ত্রী নাজমা আক্তার ময়না ১৯৮৮ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত প্রায় ৯ বছর শেখ হাসিনার অবৈতনিক হাউজ সেক্রেটারী থাকেন।
১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারীভাবে লেখক এবং তার স্ত্রীকে অবান্ঞিত ঘোষনা করেন। লেখক ও তার স্ত্রী আইনজীবী ছাড়া নিজেরাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঐ অবান্ঞিত ঘোষনা বে-আইনী দাবী করে হাইকোটে মামলা করেন।
১৯৭১ সালে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে লেখক রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ‘৭১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত দীর্ঘ ২৭/২৮ বছর তিনি রাজনীতির সাথে সরাসরি ওতপ্রোতভাবে জড়িত আছেন। ২৭/২৮ বছরের বাংলাদেশের রাজনীতির নেপথ্যের অনেক কাহিনী লেখকের জানা আছে এবং এই দীর্ঘ সময়ের অনেক নেপথ্য কাহিনীর সাথে লেখক নিজেই জড়িত।
২৭/২৮ বছরের রাজনীতির নেপথ্যের কাহিনীর উপরই ভিত্তি করে ” আমার ফাঁসি চাই” গ্রন্থটি রচিত।
বিশেষত ৮১ সালের ১৭ ই মে শেখ হাসিনার দেশে আসার পর থেকে ৯৭ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির নেপথ্যের অনেক কাহিনী লেখক তার এই গ্রন্থে ফাঁস করে দিয়েছেন।
একথা নিশ্চিত বলা যায় যে, ”আমার ফাঁসি চাই” বইটি পড়লে যে কেউ বিশেষত তরুণ যুবক-ছাত্র সম্প্রদায় রাজনৈতিক প্রতারণার হাত থেকে বেঁচে যাবেন।
—------ স্বর্ণলতা ও বনলতা প্রকাশক
পারফরম্যান্স কি অদ্ভুত একটা জিনিস!
প্যাট কামিন্স জানতেন ১ লাখ ৩২ হাজার দর্শকের সামনে বেশিক্ষণ ব্যাকফুটে থাকা যাবে না। কারণ ঐ জনসমুদ্রের গর্জনে হারিয়ে যেতে হবে। যে কারণে ম্যাচের আগেই ঘোষণা দেন ভারতের জনসমুদ্রের গর্জনকে সাইলেন্সে রুপ দেবেন। হলোও তাই। ম্যাচের প্রথম ৭/৮ ওভারে যে গর্জন ছিলো সে গর্জন নিমিষেই হারিয়ে গিয়েছিলো আর ফিরে নি। ফেরার সুযোগ দেননি। মাঠে খেললেন ১১ জন তাতেই ১ লাখ ৩২ হাজার দর্শক চুপ হয়ে গেলো! পুরো বিশ্বকাপ থেকে এই একটা জিনিস শিক্ষা হিসেবে নিতে পারেন। আপনার হাজারটা প্রতিপক্ষ? হাজারটা সমালোচক? জাস্ট পারফর্ম করে যান সবাই চুপ হয়ে যাবে! পারফরম্যান্সের চেয়ে ভয়ংকর কোন অ*স্ত্র পৃথিবীতে আর নাই।
🌱✍পর্ব -০৪🌱🌿
============
পুলিশ, সিআইড, ডিবি, আইবি, এনএসআই, ডিজিএফআইসহ রাষ্ট্রের সকল সংস্থায় আমাদের স্বামী-স্ত্রীকে অবানন্ঞিত ঘোষনা করে দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐ আদেশই আমাদের মাথায় এই বই বা গ্রন্থ লেখার বিষয় এনে দেয়।
এখানে যা লেখা হয়েছে তার সবটুকুই বাস্তবের ছবি। আমরা শুধু সত্য বিষয়ের উপর কথার মালা গেঁথেছি।
আমাদের চিন্তায় এই বিষয়গুলো জাগিয়ে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐ বেআইনী আদেশের প্রতি আমরা যারপর নাই কৃতজ্ঞ। কারণ সেই সূত্র থেকেই এত কিছুর বিস্তার।
রাষ্ট্রের নাগরিককে অবান্ঞিত ঘোষনা শুধু সংবিধান বিরোধী এবং বেআইনীই নয়, এটা হচ্ছে শপথ বাক্যের স্পষ্ট বরখেলাপ।
১৯৯৬ সালের ২৩শে জুন সন্ধা সাতটায় বঙ্গভবনের দরবার কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণের সময় শেখ হাসিনা শপথ নিয়ে বলেছিলেন, আমি শেখ হাসিনা সশ্রদ্ধচিত্তে শপথ করিতেছি যে, আমি আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদের কর্তব্য বিশ্বস্ততার সঙ্গে পালন করিব। আমি বাংলাদেশের প্রতি অকৃত্রিম বিশ্বাস ও আনুগত্য পোষন করিব। আমি সংবিধানের সংরক্ষন, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধান করিব এবং আমি ভীত বা অনুগ্রহ, অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হয়ে সকলের প্রতি আইন অনুযায়ী যথাবিহিত আচরণ করিব।
রাজনীতি হচ্ছে মানুষকে দেওয়ার জন্য, পাওয়ার জন্য নয়। এই বিষয়টি নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ ই মে শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পরদিন থেকে ১৯৯৭ সালের ১৫ ই জানুয়ারী পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর বিরামহীন দ্বন্ধের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের তাড়িয়ে দিলেন। আমরা পরাজিত হলাম। তবুও বোঝাতে পারলাম না, রাজনীতি মানুষকে দেওয়ার জন্য, পাওয়ার জন্য নয়। সত্যি কথা বলার প্রবল দৃঢতা আমাদেরকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কাছে বিপজ্জনক করে তুলেছিলো।
ব্যক্তিগতভাবে যিনি অসৎ, বেঈমান, নিমকহারাম এবং মুনাফেক। তিনি কি রাষ্ট্রীয় বা সমাজ জীবনে সৎ ঈমানদার হতে পারেন?
====চলবে..........
#আমারফাঁসিচাই #মাফিয়াহাসিনা #হাসিনা #বাকশাল #মুজিবকোট
🌱পর্ব-০৩🌱
=========
পূর্ব প্রকাশিতের পর-
বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রতি বিশেষ করে আগামী প্রজন্মের মানুষদের জন্য এই ধরনের বই বা পুস্তক লেখা উচিত কি-না এ নিয়ে বিস্তর চিন্তা-ভাবনা, আলাপ-আলোচনা এবং তর্ক-বিতর্কের পর অবশেষে সিদ্ধান্ত নিয়েছি-রাজনীতির অন্তরালের কোন সত্য ও তথ্যকে বাধাগ্রস্ত না করে, যতটুকু জেনেছি তা-ই জনসম্মুক্ষে তুলে ধরব এই ভেবে যে, তা যদি বর্তমান এবং আগামী দিনের মানুষের কোন কাজে লাগে।
এই গ্রন্থ বা পুস্তক পড়ে কোন কোন পাঠক আমাদের অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করবেন, পারলে তার চাইতেও ভয়ানয় চরম দন্ড দেবেন। আবার কোন কোন পাঠক হয়তো সতর্ক-সাবধান হয়ে বিস্তর চিন্তা-ভাবনা করে আগামী দিনের রাজনৈতিক পথ চলবেন।
পাঠক কি করবেন, এটা একান্তই পাঠকের নিজস্ব ব্যাপার। তবে আমরা এটাকে প্রকাশ করা আমাদের একান্তই দায়িত্ব মনে করেছি।
আমাদের সমূহ বিপদের কথা চিন্তা করে সকলেই এক বাক্যে বইটি এখন প্রকাশ না করে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন না তখন প্রকাশ করার পক্ষে রায় দিয়েছেন। কিন্তু আমরা স্বামী-স্ত্রী সকলের রায়ের সাথে একমত হইনি এই ভেবে যে মানুষের (শেখ হাসিনার) দূর্বল মুহুর্তে তার পিছনের কথা প্রকাশ করে দেওয়ার মধ্যে কোন সৎ সাহস বা কৃতিত্ব থাকতে পারে না।
তাই ভবিষৎ বিড়ম্বনার সম্ভাবনা জেনেও সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর ভরসা রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসন আমলেই এই গ্রন্থ বা পুস্তক প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। জীবন মানে পরাজিত হওয়া নয়, অবিরাম যুদ্ধ করা। রাখে আল্লাহ মারে কে ?
পাঠক মনে করতে পারেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারী ভাবে আমাদের(স্বামী-স্ত্রী) কে অবান্ঞিত ঘোষনা করার জন্যই আমরা এই জাতীয় লেখা তৈরি করেছি। হ্যাঁ, এটা খুবই সত্যি কথা। শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের (স্বামী-স্ত্রী) কে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে চরম অকৃতজ্ঞতার পরিচয় না দিলে হয়তো আমাদের মাথায় এই গ্রন্থ লেখার বিষয়টি আসতো না।
----চলবে
#আমারফাঁসিচাই #হাসিনা #মাফিয়া #বাকশাল #ফ্যাসিস্টহাসিনা
মেজর এম. এ জলিল
এদেশের একজন সাহসী মানুষের নাম। তার কথা ভাবলেই এক দেশপ্রেমিক যোদ্ধার ছবি আমাদের সামনে এসে দাাঁড়ায়। সৈনিক জীবন তাঁকে কেবল সাহসীই বানায়নি, তিনি ছিলেন কষ্টসহিষ্ঞু ও সুশৃঙ্খল একজন মানুষ। আর ুমুক্তিযুদ্ধ তাঁকে করেছিলো লড়াকু। সুদীর্ঘ ১৩ বছর জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে জীবনের ঝুুঁকি নিয়ে িএকটি লক্ষ্যকে নিয়ে তিনি কাজ করেছেন। আমুত্যু সংগ্রামী জীবন তাঁকে করেছিলো প্রতিবাদী, জালিম-শোষক ও লুটেরা শাসনের বিরুদ্ধে আপোষহীন। অবশেষে চিন্তার পরিবর্তন ও ইসলামের মূল ধারায় প্রত্যাবর্তন তার মধ্যে পূর্ণতা এনেছিলো।
এই প্রসঙ্গে মেজর জলিল নিজেই বলেছেন, ’মানুষের অন্তরের অন্তঃস্থলে রেয়েছে সত্য এবং মুক্তি অনুসন্ধানের আজন্ম পিপাসা। আমি সেই পিপাসায় কাতর হয়েই জাসদ থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছি। এটা আমার অক্ষমতা বলে বিবেচিত হতে পারে, তবে আমি আমার অক্ষমতার জন্য মোটেই বিব্রত নই। আমার জীবনের লক্ষ্য আজ স্থির-আমার লক্ষ্য অর্জনে আমি অটল। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করা আমার স্বভাব নয়। এটাই একজন মুসলমানের প্রকৃত সিফাত।’
এই অকুতোভয়, দেশপ্রেমিক এবং নিজেকে মুসলমান হিসেবে ঘোষনা দেয়ার সাহসী মানুষটির জীবনের বিভিন্ন বাঁক সম্পর্কে জানার কৌতুহল সবার। বিশেষ করে তরুনদের কাছে মেজর জলিল এক বিস্ময়কর চরিত্রের নাম।
১৯৪২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারী বরিশাল জেলার উজিরপুর থানা সদরে মামার বাড়িতে মেজর জলিলের জন্ম। পিতা-জনাব আলী মিয়া; মাতা-রাবেয়া খাতুন।-----------------------------------------চলবে....
আপনি কেমন দেশপ্রেমিক তার জানার জানার জন্য বা নিরূপন করার জন্য এই একটি বই-ই যথেষ্ঠ। পড়ে দেখুন আর নিজেকে যাচাই করে নিন কেমন দেশপ্রেমিক আপনি!!!!!
https://drive.google.com/file/d/1LQBkFmWKsnSo3WWMFG7KO5MG4X0-Yc-b/view?usp=sharing
🌱পর্ব -০২🌱
=========
ভুমিকা
আমার বিশ্বাস অতীতের সত্য ঘটনা বা ইতিহাস জানা থাকলে ভবিষ্যতের দিক নির্দশনা হয়তো আসতে পারে। শুধু আমি আছি বা জানি এমন সমস্ত ঘটনাবলীই কেবল এখানে লিখিত হলো। তবে আমার দেখা বা জানার বাইরে অন্য কিছু নেই, এটা একেবারেই ঠিক নয়। অবশ্যই আছে।
আমরা যারা সাধারণ মানুষ, আমাদের একটা বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে যে, যারা রাজনীতি করেন বা দেশ চালান তারা আমাদের চাইতে খুব বেশি কিছু বোঝেন তা মোটেও নয়। আমাদের ধারণার আশপাশ দিয়েই তাদের ধারণা। আমাদের চাইতে খুব বেশি জ্ঞান, মেধা, যোগ্যতা রাজনীতিবিদদের আছে, এমন ভাববারও কোনই কারণ নেই। বরং কোন কোন বাস্তব বিষয়ে তাদের ধ্যানধারণা ও জ্ঞানের চাইতে আমরা যারা সাধারণ মানুষ, আমাদের জ্ঞান-বুদ্ধি সেই তুলনায় অনেক বেশি। অন্তত বাংলাদেশের রাজনীতিক ও প্রশাসকদের বেলায় এটা ষোল আনা সত্য।
কত নীচ প্রকৃতির এবং কত লোভী ও ক্ষুদ্র মনোবৃত্তির মানুষেরা কত উপরে আসীন, সাধারন জনতার কাছে তা তুলে ধরার জন্যই এই বই লেখার প্রয়াস আমার!
#আমারফাঁসিচাই
#ইতিহাস
#হাসিনা
🌱পর্ব-০১🌱
=======
✌ 📖সত্য জানুন, সত্য মা✌📖সত্য জানুন, সত্য মা ুন!!🌱🌿
=====================
✍️ 🗣 যদি পুলিশের উদ্দেশ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়া হতো, তাহলে গ্রন্থটির নাম হতো ”১৬১ ধারায় জবানবন্দী”। যদি ম্যাজিস্ট্রেটের উদ্দেশ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়া হতো, তাহলে গ্রন্থটির নাম হতো “১৬৪ ধারায় জবানবন্দী”। কিন্তু জনতার উদ্দেশ্যে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীর কোনো ধারা নেই। যেহেতু এই গ্রন্থটি জনতার উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ধরণের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী, তাই গ্রন্থটির নাম দিয়েছি ‘’আমার ফাঁসি চাই’’। যদি বলা যায় মিস্টার X অপরাধ করেছে । মিষ্টার X এর ফাঁসি চাই। তাহলে নিজে অপরাধ করলে কি বলা উচিত না আমার ফাঁসি চাই? তাই গ্রন্থটির নাম রেখেছি “আমার ফাঁসি চাই?”
#আমারফাঁসিচাই
#ইতিহাস
টিডিং টিডিং সাইকেল চালায়........
চলো স্কুলে আবার ভর্তি হই..........
"< স্বৈরাচারদের পতনের ১ মিনিট আগেও তারা জানেনা তাদের জন্য ১ মিনিট পর কি আছে?!!
💥🔚🔎
সাকিবের অভাবে বাংলাদেশের সবাই না খেয়ে মরে যাচ্ছে😡🤬
হারুনের ভাতের হোটেলে কেঁন্দে দিয়েছি
দুপুরে খাই পদ্মা সেতু
সকালে খাই মেট্রোরেল
রাইতে খাবো এক্সপ্রেসওয়ে
কিনবো না আর ডাল চাল তেল!
- আতিফ
Follow Back Active Now
📣📣
Grail Talk
এনালক যুগে পাকিস্তানের জেলে বসে যদি দেশ স্বাধীন করা যায়, তাহলে ডিজিটাল যুগে লন্ডনে বসে দল চালানো তো কোন ব্যাপারই না।
বাংলাদেশের মানুষ সিকিম সম্পর্কে খুব একটা জানেনা কিন্তু দেশপ্রেমিকরা ঠিকই জানে !!! সাধু সাবধানে করিও কম্ম!!!
Patenga
Be the first to know and let us send you an email when Grail Talk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
CCTV Camera Instillation, Computer and Laptop
Shah Amanat City Corporation Super Market, Chittagong