I love Pabna

I love Pabna Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from I love Pabna, Digital creator, A Hamid Road, Pabna.

পাবনা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ও ঐতিহাসিক জেলা। এটি রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। পদ্মা ও যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এই অঞ্চলটি তার প্রাচীন স্থাপত্য, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।

স্ক্রিনশট দিয়ে রেখে দিন।  কাজে লাগতে পারে।
17/05/2024

স্ক্রিনশট দিয়ে রেখে দিন।
কাজে লাগতে পারে।

24/04/2024

Pabna Zilla School 😎

I love Pabna 🌿
25/10/2023

I love Pabna 🌿

13/09/2023

২৬ সেপ্টেম্বর
:)
পাবনা - ঢাকা
🚆🚉🚆

পাবনা জিলা পুলিশ। আপনার সেবায় নিয়জিত।
27/08/2023

পাবনা জিলা পুলিশ।
আপনার সেবায় নিয়জিত।

A Doctor (L) talking with the mental patients. Pabna Mental Hospital, Bangladesh. (1994)Photographer: Shahidul Alam/Drik...
09/08/2023

A Doctor (L) talking with the mental patients. Pabna Mental Hospital, Bangladesh. (1994)

Photographer: Shahidul Alam/Drik/Majority World

📌 চলনবিল, পাবনা 📌
08/08/2023

📌 চলনবিল, পাবনা 📌

📍গাজনার বিল, সুজানগর,পাবনা।
07/08/2023

📍গাজনার বিল,
সুজানগর,পাবনা।

সত্য জানুক সবাই।  #১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঠেকাবার জন্য  #আমেরিকার পাঠানো সপ্তম নৌবহর যখন চট্টগ্রামের ...
06/08/2023

সত্য জানুক সবাই।
#১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঠেকাবার জন্য #আমেরিকার পাঠানো সপ্তম নৌবহর যখন চট্টগ্রামের কাছে তখন সাগরের তল থেকে রাশিয়ার পাঠানো নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলো ওদের সামনে ভেসে ওঠে। আমেরিকার সপ্তম নৌবহর এবং বৃটেনের পাঠানো নৌবহরটি পিছু হটতে বাধ্য হয়। যুদ্ধের মোড় ঘুরে যায়।

📍পাবনা 😍
06/08/2023

📍পাবনা 😍

ঢাকার ভিতর দিয়ে বয়ে চলা আকাবাকা তুরাগ নদীতে পালতোলা নৌকো, ১৯৭২ সালছবিটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে মহান স্বাধীনতার প...
05/08/2023

ঢাকার ভিতর দিয়ে বয়ে চলা আকাবাকা তুরাগ নদীতে পালতোলা নৌকো, ১৯৭২ সাল

ছবিটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে মহান স্বাধীনতার পর লিড আর্টিকেলের সঙ্গে ছাপা হয়েছিল।

এক সময় দেশের নদী গুলোতে চলত বড় বড় পাল নৌকো, এগুলোর ছিল বাহারি নাম গয়না, ডিঙ্গি, ডোঙা, কোষা, সাম্পান, বজরা, বাইচের নৌকা, বাতনাই, ময়ূরপঙ্খী, বালার, পানসী, ছুঁইওয়ালা বা একমালাই, পাতাম, শ্যালো নৌকা সহ আরো কত কি।

বিশ শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলাদেশে নৌকায় মোটর লাগানো শুরু হয়। এর ফলে নৌকা একটি যান্ত্রিক নৌযানে পরিণত হয়।

দেশের কিছু নৌকোর পরিচিতিঃ

ডিঙ্গিঃ

ডিঙ্গি নৌকা আকারে ছোট। এটি বাংলাদেশে সবচেয়ে পরিচিত নৌকা। নদী তীর বা হাওর-বাওরে যারা বাস করেন তারা সবাই এই নৌকাটি ব্যবহার করেন। এটি নদী পারাপার বা অল্প পরিমাণ পণ্য পরিবহনে কাজে লাগে। আকারে ছোট বলে এ নৌকা চালাতে একজন মাঝিই যথেষ্ট। মাঝে মাঝে এতে পালও লাগানো হয়।

ডোঙাঃ

তালগাছের কাণ্ড কুঁদে এ নৌকা বানানো হয়। ডোঙ্গা বেশ টেকসই,তবে এতে খুব বেশি মানুষ বা মালামাল নেওয়া যায় না। পার্শ্বদেশ বা বিস্তার এতই কম যে,এতে পাশাপাশি দু’জন বসা যায় না। একটু বেসামাল হলে,ডোঙ্গা উল্টে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। ডোঙার উপর দাঁড়লে যাতে তলা ফেঁসে না যায়,সে জন্য এর তলদেশ বেশ মোটা রাখা হয়। তাল গাছের কাণ্ড সহজে পচে না বলে ডোঙা বেশ কয়েক বছর ব্যবহার করা যায়।

কোষা:

বর্ষাকালে চরাঞ্চলে বা বিলে ডোঙা দেখা যায়। অন্যান্য নৌকার মতো এর গলুইয়ের কাঠ বড় থাকে না। অঞ্চল বিশেষে এর আকার কমবেশি দেখা যায়। কোষা মূলত পারিবারিক নৌকা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাটবাজার,স্বল্প দূরত্বে চলাচলের কাজে লাগে। একটি আদর্শ কোষা নৌকাতে আটজনের মতো যাত্রী বহন করা যায়। সাধারণত কোষাগুলোতে ছই থাকে না। কোষা বৈঠা দিয়ে চালানো হয়। তবে অগভীর জলে লগি ব্যবহার করে চালানো যায়। একটি ভারি এবং বেশি ওজন বহন করার উপযোগী কোষাকে বলা হয় ‘ঘাসী নৌকা’।

সাম্পানঃ

বাংলাদেশের লোকগীতি ও সাহিত্যে সাম্পানের উল্লেখ পাওয়া যায়। সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে ভেসে বেড়ায় সাম্পান। চট্টগ্রাম,কুতুবদিয়া এলাকায় সাম্পান নৌকা বেশি দেখা যায়। এ নৌকাগুলির সামনের দিকটা উঁচু আর বাঁকানো,পেছনটা থাকে সোজা। প্রয়োজনে এর সঙ্গে পাল থাকে আবার কখনও থাকে না।
একজন মাঝিচালিত এই নৌকাটি মাল পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এক সময় বড় আকারের সাম্পানও দেখা যেত কুতুবদিয়া অঞ্চলে,তবে এখন তা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সাতজন মাঝি থাকতো আর থাকতো তিনকোণা আকারের তিনটি করে পাল।

গয়নাঃ

এ নৌকা আকৃতিতে মাঝারি। এটি কিশোরগঞ্জ অঞ্চলে বেশি দেখা যেত। মূলত যাত্রী পারাপারের কাজেই এদের ব্যবহার করা হতো। একসঙ্গে প্রায় ২৫-৩০ জন পর্যন্ত যাত্রী বহন করার ক্ষমতা ছিল এই নৌকার। আবার রাজশাহী অঞ্চলে এর থেকেও বড় আকারের গয়না নৌকা পাওয়া যেত। এরা আকারে যেমন বড় তেমনি এই নৌকায় বেশি সংখ্যক যাত্রীও উঠতে পারতো। বর্তমানে এই নৌকাও বিলুপ্তির পথে।

বজরাঃ

আগের দিনে ধনী লোকেরা শখ করে নৌকা ভ্রমণে যেতেন। তাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিল ‘বজরা’ নৌকা। বজরাতে তারা এক রকম ঘরবাড়ি বানিয়ে নিতেন। ফলে এতে খাবার-দাবারসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাই থাকতো। কোনটিতে আবার পালও থাকতো। এতে থাকতো চারজন করে মাঝি। বজরা মূলত সিরাজগঞ্জ ও পাবনা অঞ্চলে দেখা যেত।

বাইচের নৌকাঃ

নৌকা বাংলাদেশে এতটাই জীবনঘনিষ্ঠ যে এ নৌকাকে ঘিরে হতো অনেক মজার মজার খেলা। ‘নৌকা বাইচ’ এখনও একটি জনপ্রিয় খেলা। বাইচের নৌকা লম্বায় দেড়শ থেকে দুইশ ফুট পর্যন্ত হয়। প্রতিযোগিতার সময় এতে পঁচিশ থেকে একশ জন পর্যন্ত মাঝি থাকতে পারে। আগে নবাব-বাদশাহরা বাইচের আয়োজন করতেন। এইসব বাইচের নৌকার আবার সুন্দর সুন্দর নাম দেওয়া হতো, যেমন পঙ্খীরাজ,ঝড়ের পাখি,দ্বীপরাজ,সোনার তরী ইত্যাদি। কিশোরগঞ্জ,পাবনা,ময়মনসিংহ,ফরিদপুর,নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে এসব নৌকা ছিল।

বাতনাইঃ

এর অপর নাম ‘পদি’। এটি মালবাহী বজরার একটি সংস্করণ। খুলনা অঞ্চলে মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই বজরাগুলো অনেক বড় হয়। বর্তমানে এই বজরা আর দেখা যায় না। যান্ত্রিক নৌকার ব্যবহারের কম খরচ ও কম সময় লাগে বলে এ নৌকার ব্যবহার অনেক কমে গেছে। এ নৌকার বড় খরচ ছিল এর লোকবল। এটা এতটাই ভারি হতো যে এটি চালাতে ১৭-১৮ জন মাঝি লাগতো।

ময়ূরপঙ্খীঃ

রাজা বাদশাহদের শৌখিন নৌকার নাম হলো ‘ময়ূরপঙ্খী’। এর সামনের দিকটা দেখতে ময়ূরের মতো বলে এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ময়ূরপঙ্খী’। এই নৌকা চালাতে প্রয়োজন হয় চারজন মাঝির। নৌকায় থাকতো দুটো করে পাল।

বালারঃ

কুষ্টিয়া অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকে এখনও নৌকা ব্যবহার হয়ে আসছে। সেখানে বিখ্যাত নৌকার নাম হলো ‘বালার’। এ নৌকাগুলি আকারে অনেক বড় হয় এবং প্রায় ১২-৫৬ টন পর্যন্ত মালামাল বহন করতে পারে। আর বৈঠা বায় ১০-১২ জন মাঝি। এ ধরনের নৌকায় পাল থাকে দুটো করে।

পানসীঃ

নৌকায় চড়ে দূরে কোথাও যাওয়ার একমাত্র ও অন্যতম মাধ্যম ছিল পালতোলা পানসি। এই পানসীতে চড়ে মাঝি মাল্লার ভাটিয়ালি, মুর্শিদী আর মারফতি গান গেয়ে মন কেড়ে নিতো যাত্রীদের। বাংলাদেশের বরিশাল অঞ্চলে এটি প্রচুর দেখা যেতো। কালের বিবর্তনে পানসি নৌকা হারিয়ে গেলেও

ছুঁইওয়ালা বা একমালাই:

পালতোলা পানসির মতো ছুঁইওয়ালা একমালাই ছিলো দূরপাল্লার নৌকা। আজও এর দেখা মেলে। বরিশালের দুশুমি গ্রাম ও এর আশপাশের এলাকাসহ উজিরপুর উপজেলার জল্লা ইউনিয়নের শতাধিক পরিবারের সদস্যরা ছুঁইওয়ালা নৌকার মাঝি হিসেবে বাপ-দাদার এ পেশাকে এখনো আঁকড়ে ধরে রেখেছেন।

পাতামঃ

একধরনের যুগল নৌকা। দুটি নৌকাকে পাশাপাশি রেখে ‘পাতাম’ নামক লোহার কাঠাটা দিয়ে যুক্ত করে এ যুগল নৌকা তৈরি করা হয়। একে অনেক সময় ‘জোড়া নাও’ বলা হয়। এ নৌকা মূলত মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এতে মাঝি ছাড়া চারজন দাঁড় টানা লোক থাকে। এতে একটি পাল খাটানোর ব্যবস্থা থাকে। এক সময় এই নৌকা সিলেট ও কিশোরগঞ্জে অঞ্চলে দেখা যেতো। এখন বিলুপ্তপ্রায়।

শ্যালো নৌকাঃ

বিশ শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলাদেশে নৌকায় মোটর লাগানো শুরু হয়। এর ফলে নৌকা একটি যান্ত্রিক নৌযানে পরিণত হয়। এ যান্ত্রিক নৌকাগুলো ‘শ্যালো নৌকা’ বা ‘ইঞ্জিনের নৌকা’ নামে পরিচিতি লাভ করে। পানি সেচের জন্য ব্যবহৃত শ্যালো পাম্পের মোটর দিয়ে ও স্থানীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে এসব নৌকা চালানোর ব্যবস্থা করা হয়।

ছবি কার্টেসীঃ Mahbub Rasul Rabbi, D400YHP
লেখা সূত্রঃ দেশের নৌকো নিয়ে ফিচার,

আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ উপলক্ষ্যে, ১০০ বছর আগেকার আর্কাইভ থেকে, প্রতিদিন শতবর্ষ পুরাতন নজরকাড়া শিরোনামগুলো উন্মোচিত ...
04/08/2023

আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ উপলক্ষ্যে, ১০০ বছর আগেকার আর্কাইভ থেকে, প্রতিদিন শতবর্ষ পুরাতন নজরকাড়া শিরোনামগুলো উন্মোচিত হচ্ছে।

এই খবরের টুকরোটা আদপে প্রকাশিত হয়, ইং ০৮ই মে ১৯২২ খৃষ্টাব্দে, বাং ২৫শে বৈশাখ ১৩২৯ বঙ্গাব্দে, আনন্দবাজার পত্রিকার তৎকালীন 'কলিকাতা' সংস্করণে।

আর্কাইভ্ড সংবাদখন্ডের সংগ্রহ করা হয়েছে, ১৫ই মে ২০২১, আনন্দবাজার পত্রিকার দুর্গাপুর সংস্করণ থেকে।

শতবর্ষ আগেকার, অরণ্যাচ্ছাদিত ও ব্যাঘ্রশঙ্কুল পাকশী বা ঈশ্বরদীর কথা বর্তমানে ভাবনাতীত বিষয় হলেও তখন এটাই ছিল ধ্রুব সত্য। আশা করব, বাংলাদেশ পশ্চিমাঞ্চলীয় রেলের অনুরাগী ও পাবনা-ঈশ্বরদী-পাকশী-ভেড়ামারা অঞ্চলের মানুষদের, এই একখণ্ড ইতিহাস ভালোই লাগবে।

ছবির এই মানুষটি হলেন সাইফুল আজম। সাইফুল আজম ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র ফাইটার পাইলট যিনি চারটি দেশের বিমান বাহিনীর সৈ...
04/08/2023

ছবির এই মানুষটি হলেন সাইফুল আজম। সাইফুল আজম ছিলেন পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র ফাইটার পাইলট যিনি চারটি দেশের বিমান বাহিনীর সৈন্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এই চারটি দেশ হলো পাকিস্তান, জর্ডান, ইরাক ও তার মাতৃভূমি বাংলাদেশ। দুটো ভিন্ন প্রতিপক্ষের বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ সমর জয়ের কৃতিত্ব রয়েছে তার, এগুলো হলো ভারত ও ইসরাইল। ভূপাতিত করেছেন ভারতের একটি এবং ঈসরায়েলের তিনটি বিমান। ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি সম্মুখ সমরে ভূপাতিত করেছেন সর্বোচ্চ তিনটি ইসরাইলি বিমান।

আজম ছিলেন বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের প্রশিক্ষক। ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য স্বল্প আলোচিত রয়ে গেছে, সেটি হলো, মুক্তিযুদ্ধ শুরু হবার ঠিক আগে আগেই আজম নিজেও পাকিস্তান এয়ারলাইন্স ও বিমান বাহিনীতে তার সহকর্মী বাঙালিদের সাথে গোপনে পরিকল্পনা করছিলেন করাচি থেকে পাকিস্তান এয়ারলাইন্সের একটি জেটবিমান ছিনতাই করার। পরিকল্পনা অনুযায়ী মার্চের ৬ তারিখেই তিনি তার স্ত্রী ও সন্তানকে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন ঢাকায়। দুর্ভাগ্য, পরবর্তীতে সে পরিকল্পনা আর সফল করতে পারেননি।

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের পরিকল্পনার কথাও জানতেন আজম। বিমান ছিনতাইয়ের গোপন পরিকল্পনা করার সময় তার সাথে আলাপ করেছিলেন মতিউর। ‘টি-৩৩’ জঙ্গী বিমান নিয়ে পালিয়ে যাবার সময় মতিউর শহীদ হবার পর পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আজমকে রিমান্ডে নেয় এবং টানা ২১ দিন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। স্বাভাবিকভাবেই সেই চরম মুহূর্তে যে কোনো সময় মৃত্যুদণ্ড হতে পারত তার। কিন্তু সামরিক সম্মাননা প্রাপ্ত খ্যাতিমান বৈমানিক হওয়ার কারণে তাকে হত্যার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকে পাকিস্তান। একই সাথে তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান না করার জন্য পাকিস্তান বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল এ রহিম খান ও জর্ডানের বাদশাহ হুসেইনের অনুরোধ ছিল বলেও ধারণা করা হয়। গোটা যুদ্ধ চলাকালীনই আজমকে রুদ্ধ করে রাখা হয় যাতে তিনি যোগ দিতে না পারেন স্বাধীনতা সংগ্রামে।

তার বিরলতম অর্জন হলো, ইতিহাসের একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে তিনটি ভিন্ন দেশ থেকে লড়াইয়ের স্বীকৃতি স্বরূপ সামরিক সম্মাননা প্রাপ্তি। পেয়েছেন পাকিস্তান কর্তৃক তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক সম্মাননা সিতারা–ই–জুরাত, জর্ডান কর্তৃক হুসাম-ই-ইস্তিকলাল, ইরাক কর্তৃক
নুত আল সুজাত।
আরও অনন্য অর্জন আছে তার। সাধারণত ফাইটার পাইলট স্কোয়াড্রনের নেতৃত্ব দেন বিমান বাহিনীর ‘উইং কমান্ডার’ র‍্যাংকের অফিসার। কিন্তু ‘ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট’ হিসেবেই ১৯৬৬ সালে আজম পাকিস্তানে এবং ১৯৬৭ সালে জর্ডানে ফাইটার পাইলট স্কোয়াড্রনের নেতৃত্ব দেন।

আটটি ভিন্ন দেশের আট বাহিনীর বিমান পরিচালনা করেছেন আজম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, জর্ডান, ইরাক, রাশিয়া, চীন ও নিজ মাতৃভূমি বাংলাদেশের হয়ে বিমান চালিয়েছেন তিনি। যুদ্ধক্ষেত্রে অনন্য সব অর্জন আর ইতিহাস গড়া সাইফুল আজমকে ২০০১ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স বিশ্বের ২২ জন ‘লিভিং ইগলস’ এর একজন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

২০২০ সালের ১৪ জুন না ফেরার দেশে চলে যান সাইফুল আজম।

স্যামসন এইচ চৌধুরী। পাবনা'র আতাইকুলায় একটি ছোট্ট ঔষধের দোকান থেকে শুরু করেছিলেন তিনি। সেখান থেকে মেধা আর শ্রমে গড়ে তুলেছ...
03/08/2023

স্যামসন এইচ চৌধুরী। পাবনা'র আতাইকুলায় একটি ছোট্ট ঔষধের দোকান থেকে শুরু করেছিলেন তিনি। সেখান থেকে মেধা আর শ্রমে গড়ে তুলেছিলেন বিশাল বানিজ্য সম্রাজ্য। স্কয়ার গ্রুপ। ১৯২৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর তদানিন্তন বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। অল্প বয়সেই চলে যান কোলকাতায়। সেখানে বিষ্ণুপুর উচ্চবিদ্যালয়ে সিনিয়র কেমব্রিজ ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি লাভ করেন। সেখান থেকে এসে পাবনার আতাইকুলায় বসবাস শুরু করেন। তাঁর বাবা ছিলেন একটি আউটডোর ডিসপেনসারির মেডিক্যাল অফিসার। সেই সুবাদে ছোটবেলা থেকেই ঔষুধ সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতা। পড়াশোনা শেষ করে এসে আতাইকুলা বাজারে তিনি ছোট্ট একটি ঔষধের দোকান দেন। ১৯৫৮ সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারের অনুমোদন পেয়ে তিনি পাবনায় স্থাপন করেন ঔষধের কারখানা। শুরু হয় স্কয়ার গ্রুপের পথচলা। যা এখন সম্প্রসারিত হয়ে বাংলাদেশের এক মহিরুহ প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। প্রসাধনসামগ্রী, টেক্সটাইল, পোশাক তৈরী, কৃষিপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা এমনকি মিডিয়াতেও স্কয়ার গ্রুপ একটি উল্লেখযোগ্য অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। মাছরাঙ্গা টেলিভিশন এই গ্রুপেরই অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। বাংলাদেশের একুশে পদক ছাড়াও পেয়েছেন দেশ ও বিদেশের অনেক পুরস্কার এবং সম্মাননা। স্যামসন এইচ চৌধুরী ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে প্রয়াত হন। গভীর শ্রদ্ধা এই শিল্পউদ্যক্তা'র প্রতি।
ছবিঃ স্যামসন এইচ চৌধুরী। কৈশোরে, এই বয়সেই বাড়ি থেকে পালিয়ে ছিলেন স্যমসন এইচ চৌধুরী। স্ত্রী অনিতা চৌধুরী, তিনি কেবল জীবন সঙ্গীই ছিলেন না, ছিলেন স্যামসন এইচ চৌধুরীর ছায়া সঙ্গী। স্যামসন এইচ চৌধুরী ও অনিতা চৌধুরী (মাঝে) সঙ্গে চার ছেলেমেয়ে (বাঁ থেকে) অঞ্জন চৌধুরী, রত্না পাত্র, তপন চৌধুরী ও স্যামুয়েল এস চৌধুরী। ছোট ভাইয়ের সংগে ছোট বেলায়।

পাবনার ১ম চারতলা। এটাই পুরাতন চারতলা নামে পরিচিত।
02/08/2023

পাবনার ১ম চারতলা।
এটাই পুরাতন চারতলা নামে পরিচিত।

I Love Pabna 😍
01/08/2023

I Love Pabna 😍

শেষ টা সবসময় সুন্দর হয়। 😇📍Pabna
31/07/2023

শেষ টা সবসময় সুন্দর হয়। 😇

📍Pabna

Address

A Hamid Road
Pabna
6600

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when I love Pabna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share