AF Akash

AF Akash ☞যেই স্বপ্ন দেখাতে জানে
সে স্বপ্ন ভাঙতে জানে ��

✍⛔ কথিত আছে একটি মোরগ প্রতিদিন ভোরবেলা ডাকত... আর একদিন তার মালিক তাকে বললো:তুমি মোরগ!! চিৎকার করো না, আমি তোমার পালক ছি...
12/10/2024

✍⛔ কথিত আছে একটি মোরগ প্রতিদিন ভোরবেলা ডাকত... আর একদিন তার মালিক তাকে বললো:
তুমি মোরগ!! চিৎকার করো না, আমি তোমার পালক ছিঁড়ে ফেলব!
মোরগটি ভয় পেয়ে মনে মনে বলল: {প্রয়োজনীয়তা হারাম জিনিসকে জায়েয করে}.. নিজেকে রক্ষা করার জন্য ঝড় না যাওয়া পর্যন্ত ঝড়ের কাছে একটু মাথা নত করাই আমার জন্য বুদ্ধিমানের কাজ, এবং যাই হোক না কেন আমি ছাড়া অন্য মোরগ আছে। কাক হবে!!!!
দিন গেল আর তোর বাবা-মা এমনই ছিল!!
এক সপ্তাহ পরে, মোরগটির মালিক আবার এসে তাকে বলল:
হে মোরগ, তুমি যদি মুরগির মত না কাঁদো, আমি তোমাকে জবাই করব!!!
মোরগ আবার চিন্তা করল এবং একই সিদ্ধান্তে এল:
{প্রয়োজনীয়তা নিষেধাজ্ঞার অনুমতি দেয়!} আমার জীবন রক্ষা করার জন্য ঝড়টি কেটে না যাওয়া পর্যন্ত আপোষ করা এবং একটু নত হওয়া আমার পক্ষে বুদ্ধিমানের কাজ।
দিন যাচ্ছে আর আমাদের মোরগ যেটা জোরে ডাকত, মুরগীর মত হয়ে গেছে!!
এক মাস পর, তার বন্ধু আবার ফিরে এসে তাকে সম্বোধন করে বলল:
হে মোরগ...এখন তুমি হয় মুরগির মত ডিম পাড়, নয়তো কাল তোমাকে জবাই করব!
তখন মোরগ কাঁদতে কাঁদতে বললো: আমি যদি কাক ডাকতে মরে যেতাম!!!
▪️একজন মানুষ এমনই হয় যখন সে তার জীবনের ভয়ে তার মর্যাদা ত্যাগ করে...যখন সে নিজেকে মাটিতে হাঁটতে থাকা পোকায় পরিণত করে, তখন তাকে পায়ে মাড়িয়ে গেলে অবাক হওয়ার কিছু নেই!!❓❓ ❓❓😈👉
পেজের সকল বন্ধু ও অনুসারীদের শুভেচ্ছা।

প্রথম ছবিটা বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর জেলখানা শত দ্যা'ইফ এর এবং ২য়টি আমাদের দেশের আয়না ঘরের। আমি গতকাল যখন আয়নাঘর সম্পর্কে জা...
08/08/2024

প্রথম ছবিটা বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর জেলখানা শত দ্যা'ইফ এর এবং ২য়টি আমাদের দেশের আয়না ঘরের।

আমি গতকাল যখন আয়নাঘর সম্পর্কে জানতে পারলাম তখনই আমার পড়া বই "কাউন্ট অফ মন্টিক্রিস্টোর কথা মনে হলো।এটা একটা কিশোর ক্লাসিকের গল্প।বই থেকে জেনেছিলাম শত দ্যা ইফ হলো বিশ্বের ভয়ংকর জেলখানা, এটি সমুদ্রের মাঝে এবং মাটির নিচে অন্ধকার কুঠুরিতে রাখা হতো বন্দীদের।এখানে কোনো বন্দী মানুষ বছরের পর বছর থাকতে থাকতে পাগল হয়ে যেতো এবং নিজের মৃত্যু নিজেই কামনা করতো।কোনো বন্দী মারা গেলে তাকে বস্তায় ভরে সমুদ্রে ফেলে দিতো।কিন্তু বিনা দোষে কেউ এতে বন্দী হয়ে গেলেও কোনোদিন মুক্তি পেতো না।
মাটির নিচের অন্ধকার কুঠুরিতে একটা মানুষের কেমন লাগতে পারে?দিনগুলো কেমন কাটে বই বইটা পড়ে অনেকটা জেনেছিলাম। গতকাল বার বার মনে পরছিলো এই গল্পের মানুষের মতো আয়নাঘরে থাকা মানুষগুলোর কতটা কষ্ট হয়েছিলো। 😭
১ম ছবি :গুগল থেকে নেওয়া ২য় ছবি :ফেসবুক থেকে নেওয়া।

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক। হেফাজতে রাখুন।
©

বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীর মধ্যে মোটামুটি গত কয়েশ বছরে জন্ম নেওয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। তিনি ক...
07/08/2024

বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীর মধ্যে মোটামুটি গত কয়েশ বছরে জন্ম নেওয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। তিনি কত বড় মাপের ব্যক্তিত্ব সেটা বোঝার ক্ষমতাও ৯০ ভাগ বাঙ্গালীর নাই। বাঙ্গালীর আরো ৩০/৪০ বছর লাগবে প্রফেসর ইউনুস কোন মাপের মানুষ এটা বুঝতে।

নোবেল লরিয়েট প্রফেসর ইউনুসের একটা পরিচয়, সব না। পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানজনক তিনটা পুরস্কার হল:

১। নোবেল।
২। অ্যামেরিকার প্রসিডেন্সিয়াল এওয়ার্ড।
৩। মার্কিন কংগ্রেশনাল এওয়ার্ড।

ইতিহাসে এই তিনটা পুরস্কারই পেয়েছেন এমন মানুষ মাত্র ১২ জন। তার মধ্যে প্রফেসর ইউনুস একজন।

মেসি হলেন বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় তারকার একজন, আক্ষরিক ভাবেই মেসি লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন প্রফেসর ইউনুসের সাথে ছবি তুলতে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সর্বোচ্চ সম্মানজনক প্রতিযোগিতা হল আলিম্পক গেমস। ধনী দেশগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে অলিম্পিকের হোস্ট হতে। আলিম্পক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান হলেন (প্রধান অতিথি) আলিম্পক মশাল বাহক। ২০২০ সালের জাপান আলিম্পকের মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ইউনুস। ভাবা যায়!?

২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকের মূল থিম করা হয়েছে প্রফেসর ইউনুসের সামাজিক ব্যবসা তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে। ফ্রেঞ্চদের মত নাকউঁচু জাতির গর্বের অলিম্পিক গেমসের ওয়েবসাইটের টাইটেল পেজে একজন ব্রাউন মুসলমান ড. ইউনুসের ছবি!! ফ্রেঞ্চদের সম্পর্কে যারা টুকটাক খবর রাখেন তারা বুঝবেন ব্যাপারটা কতটা আনইউজুয়াল।

প্রফেসর ইউনুসের ব্রেইন চাইল্ড ক্ষুদ্র ঋন, সামাজিক ব্যবসা, এবং থ্রি জিরো, এই তিনটি তত্ত্বই গ্লোবাল কমিউনিটি গ্রহন করেছে। এই তিনটা তত্ত্বের তিনটাই যে খুব ভাল, আমি এমনটা মনে করি না। তবে পয়েন্ট হল সারাবিশ্ব এটাকে গ্রহন করেছে। সামাজিক ব্যবসা এবং থ্রি জিরো— এই দুইটা খুবই জনহিতকর তত্ত্ব, এটা নিয়ে বিতর্ক নেই।

বর্তমানে জীবিত লিডিং ইন্টালেকচুয়ালের যেকোন তালিকাতে প্রফেসর ইউনুস টপ ৫ এর মধ্যে থাকবেন। অনেকে তাকে ১ নম্বরে রাখবে। একজন বাঙ্গালী মুসলমান দুনিয়ার লিডিং স্কলার, এটা ইতিহাসে কখনো ঘটে নাই। আবার কবে হবে কেউ জানে না।

প্রফেসর ইউনুসের সাথে কিছু মূর্খ যে আচরণ করে এটা লজ্জাজনক।

নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী মুম্বাইয়ের একটি ব্যাংকে গিয়ে ম্যানেজারের কাছে ৫০০০০/- টাকা Loan চাইলেন। ব্যাংক ম্যানেজার গ্যারান্টি...
26/06/2024

নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী মুম্বাইয়ের একটি ব্যাংকে গিয়ে ম্যানেজারের কাছে ৫০০০০/- টাকা Loan চাইলেন। ব্যাংক ম্যানেজার গ্যারান্টি চাইল। বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা নিজের BMW গাড়িটি দেখিয়ে বললেন, ওটি গ্যারান্টি রাখতে পারেন। Bank manager গাড়ীর কাগজপত্র দেখে বাঙ্গালি বাবুকে 50,000/ টাকা Loan দিতে রাজি হলেন। বাঙ্গালি বাবু ৫০,০০০ টাকা নিয়ে চলে গেলেন। এক কোটি টাকার গাড়ী মাত্র ৫০০০০ টাকায় বন্ধক রেখে যাওয়াতে ব্যাংকের কর্মচারীরা বাঙ্গালির বোকামিতে নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করতে লাগলেন।

দুই মাস বাদে, বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকে এসে নিজের গাড়ী ফেরত চাইলেন এবং ৫০,০০০ মূল আর ১২৫০ টাকা সুদ দিয়ে গাড়ী ছাড়িয়ে নিলেন।

ম্যানেজার থাকতে না পেরে জিজ্ঞেস করলেন,
"Sir, কোটিপতি হয়েও মাত্র ৫০,০০০ টাকার জন্য নিজের BMW গাড়ী কেন বন্ধক রাখতে হলো একটু বলবেন? বাঙ্গালি বাবু, দেখুন- আমার দুই মাসের জন্য আমেরিকা যাওয়ার দরকার ছিল। কলকাতা থেকে মুম্বাই এসে গাড়ি parking করা নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলাম। Parking ওয়ালারা দুই মাসের জন্য ২০,০০০ টাকা চাইছিল। আপনার এখানে মাত্র ১,২৫০ টাকায় আমার কাজ হয়ে গেল। গাড়ি টাও secured থাকল। তাছাড়া আপনি ৫০,০০০ টাকাও দিলেন খরচ করার জন্য। ধন্যবাদ।
ম্যানেজার বেহূঁশ 😬😵।

🚘 এটাই বাঙ্গালির বুদ্ধি !!! 🚘
(সংগৃহীত)

ভাই, গরুটা কত নিলো?- ৮০ হাজার।জিতসেন, ভাই। অনেক কমেই পাইসেন।গরুর ক্রেতা খুশি হয়ে গেলেন। চোখে মুখে ফুটে উঠলো একটি জয়ী জয়ী...
15/06/2024

ভাই, গরুটা কত নিলো?
- ৮০ হাজার।
জিতসেন, ভাই। অনেক কমেই পাইসেন।

গরুর ক্রেতা খুশি হয়ে গেলেন। চোখে মুখে ফুটে উঠলো একটি জয়ী জয়ী ভাব।

ভাই, কত?
- ১ লাখ বিশ।
নাহ, বেশি নিসে। কমপক্ষে বিশ হাজার টাকা ঠকসেন।

ক্রেতার মুখটা চুপসে গেল। চোখে মুখে হতাশা।

সকালে যে নিয়্যত বা ইচ্ছা নিয়ে এই দুই ক্রেতা বের হয়েছিলেন, আশেপাশের মানুষের কথায় তা মুহুর্তে পাল্টে গেল। তাদের কাছে জয়-পরাজয় নির্ধারন হচ্ছে এখন মুল্যের ভিত্তিতে।

কুরবানি তো আল্লাহর জন্য। টাকা কম হোক বেশি হোক,ইখলাসটাই এখানে আসল। কী উদ্দেশ্যে আপনার কুরবানি, কার জন্যও এ কুরবানি - এটার ভিত্তিতেই নির্ধারণ হবে আপনার জয় পরাজয়। যদি সেই উদ্দেশ্য ঠিক না থাকে,কম দামে কিনে জিতে আসলেও কেউ হারতে পারে, বেশি দামে কিনে ঠকে আসলেও কেউ হতে পারে জয়ী।

"ও সব পশুর রক্ত, গোশত আল্লাহর কাছে কিছুই পৌঁছে না। বরং তোমাদের পক্ষ থেকে তোমাদের তাকওয়াই তাঁর কাছে পৌঁছে”। - সুরা আল হজ্জ।

পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন এসপি সাহেব।শেষ প্রার্থীকে কয়েকটি প্রশ্ন করার পর এসপি জিজ্ঞেস করলেন, ‘...
06/06/2024

পুলিশের এসআই পদে নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন এসপি সাহেব।
শেষ প্রার্থীকে কয়েকটি প্রশ্ন করার পর এসপি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বলুন তো গীতাঞ্জলি কে লিখেছে?’
লোকটি উত্তর দেয়ার আগেই এসপির ফোন বেজে উঠল। তিনি ফোন ধরে ‌’স্যার স্যার’ বলে সম্বোধন করলেন। তারপর বললেন, ‘স্যার আমি এখনই অ্যাকশন নিচ্ছি।’
ফোন রেখে তাড়াহুড়ো করে বাইরে বেরিয়ে এসে সামনে পেলেন এক ওসিকে। তাকে বললেন, ‘আমার রুমে একজনকে রেখে এসেছি, ওকে জিজ্ঞেস করবে গীতাঞ্জলি কে লিখেছে এবং উত্তরটা আমাকে জানাবে।’
ওসি বলল, ‘স্যার কোনো চিন্তা করবেন না, আমি এক্ষুনি জেনে নিচ্ছি।’
দুইঘন্টা পর এসপি ফিরে এসে তার রুমের ভেতর থেকে কান্নাকাটি, চিৎকার-চেঁচামেচি শুনতে পেলেন। অবাক হয়ে রুমে ঢুকে দেখেন চাকরিপ্রার্থী হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মেঝেতে শুয়ে কাতরাচ্ছে, নাক-মুখ থেকে ঝরছে রক্ত।
এসপি বিস্মিত হয়ে ওসিকে বললেন, ‘আমি তোমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে বলেছি, আর তুমি এর কী হাল করেছো!’
ওসি উত্তর দিল, ‘স্যার, এই ব্যাটা তো মহা বদমায়েশ। আমি বললাম গীতাঞ্জলি কে লিখেছে সত্যি করে বল। সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে একজনের নাম বলে। আমি তাকে সতর্ক করে বললাম, সত্য কথা বল নাহলে তোর খবর করে দেব। তাও সে কিছুতেই নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে না। পরে বললাম, তোর বাসায় তল্লাশি করলে কিন্তু মদের বোতল ও ইয়াবা পাওয়া যাবে, তাও শয়তানটা ভয় পায় না। বারবার ওই একই নাম বলে। আর কী করার থাকে স্যার বলুন, দিলাম থার্ড ডিগ্রি।
অবশেষে এইমাত্র ব্যাটা স্বীকার করছে যে, কোনো রবীন্দ্রনাথ না, ও নিজে গীতাঞ্জলি লিখেছে এবং ওর ছোটো ভাইও এর সাথে জড়িত ছিলো।

বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, "সে সেরা। আমি তার কাছে কিছুই না।""সায়েন্স ওয়া...
21/05/2024

বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে স্টিফেন হকিং বলেছিলেন, "সে সেরা। আমি তার কাছে কিছুই না।"

"সায়েন্স ওয়ার্ল্ড" নামে একটি বিজ্ঞান ম্যাগাজিন ২০০৭ সালে জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে একটি ফিচার ছাপিয়েছিল। বাংলাদেশের কোনো ম্যাগাজিনে উনাকে নিয়ে লেখা এটিই ছিলো প্রথম ও শেষ ফিচার।

"কৃষ্ণবিবর" নামে উনার একটি বই আছে যেটা বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া কষ্টকর ।

শুধু এটাই নয়, "কৃষ্ণবিবর" "দ্য আল্টিমেট ফেইট অব ইউভার্স" "রোটেটিং ফিল্ডস ইন জেনারেল রিলেটিভিটি" বইগুলো অক্সফোর্ড কেমব্রিজ আর হার্ভার্ড এর মত বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরও ১০০ টারও বেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো পড়ানো হয়।
কিন্তু যে দেশে তিনি জন্মেছিলেন, সেই বাংলাদেশের কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার বই থেকে কোন লেকচার দেয়া হয় বলে আমার জানা নেই...

২০০১ সালে যখন পৃথিবী ধ্বংস হবার একটা গুজব উঠেছিল তখন জামাল নজরুল ইসলাম অংক কষে বলেছিলেন পৃথিবী তার কক্ষপথ থেকে ছুটে চলে যাবার কোনো সম্ভাবনা নেই।

স্টিফেন হকিং কে চিনে না এমন মানুষ খুব কম আছে। উনার লেখা "আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম" বইটি এক কোটি কপিরও বেশী বিক্রি হয়েছে সারাবিশ্বে । সে বইটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে।

কিন্তু এই বইটি প্রকাশের প্রায় ৫ বছর আগেই ১৯৮৩ সালে জামাল নজরুল ইসলাম "দ্যা আল্টিমেট ফেইট অব দ্য ইউনিভার্স" বইটি লিখেছিলেন। দুটো বই-ই প্রায় একই সব টপিকের উপর লিখা। ব্লাকহোল, ওয়ার্ম হোল, সুপারনোভা, কসমিক রেডিয়েশন, প্যারালাল ইউনিভার্স, বাটারফ্লাই ইফেক্ট ইত্যাদি সব জোতিপদার্থর্বিজ্ঞানীয় ব্যাপারগুলোই ঘুরেফিরে দুটো বইতেই উঠে এসেছে। কিন্তু তুলনামূলক বিচারে জামাল নজরুল ইসলামের বইটিকেই বিশ্বখ্যাত বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগন অধিক মূল্যায়ন করেছেন, যেটি প্রকাশিত হয়েছিল হকিং এর বইয়েরও প্রায় ৫ বছর পূর্বে।
অথচ হকিং এর বই নিয়ে যতটা না মাতামাতি সারাবিশ্বে হয়েছে, তার ছিঁটেফোঁটাও হয়নি জামাল নজরুল ইসলামের কোন বই নিয়ে.. কেনো? পরে বলছি।
বলা হয়ে থাকে, বিশ্বের ৭ জন শ্রেষ্ট বিজ্ঞানীর নাম বলতে গেলে সে তালিকায় নাকি জামাল নজরুলের নামও চলে আসবে।
বিশ্বের বুকে বাংলার গর্ব জামাল নজরুল ইসলাম
১৯৮১ সালে লন্ডনের লাখ টাকা বেতনের চাকরি এবং উন্নত সুযোগ-সুবিধা ছেড়ে মাত্র ৩ হাজার (২৮ শত) টাকা বেতনের চাকরি নিয়ে তিনি চলে আসেন মাতৃভূমি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের বিজ্ঞান শিক্ষা এবং বিজ্ঞান গবেষণার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। তাই সব সুযোগ সুবিধা ছেড়ে দেশে চলে এসেছিলেন।
সংগৃহীত: মহাকাশের যত কথা

ভিমরুলের মতো এক ধরনের পোকা ঘুরে বেড়ায় ঘরময়। অতি চঞ্চল। দ্রুত আসে, ঘরের এককোণের দেয়ালে কী যেন রেখে আবার পালিয়ে যায়। কিছুক...
15/05/2024

ভিমরুলের মতো এক ধরনের পোকা ঘুরে বেড়ায় ঘরময়। অতি চঞ্চল। দ্রুত আসে, ঘরের এককোণের দেয়ালে কী যেন রেখে আবার পালিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর আবার ফিরে আসে। কয়েকদিন একটানা খেয়াল রাখলাম। এক তাল কাঁদার স্তূপ জড়ো হয়েছে দেয়ালের সেই কোণে। খুব ভালো করে তখন পোকাটাকে লক্ষ করলাম। মুখে খুব সামান্য একফোঁটা কাদা। বাইরে থেকে বার বার আনে। সেই কাদাই এক সময় স্তুপে রূপ নেয়। কাদার সেই স্তূপটা হলো ওই ভিমরুলের বাসা।
গ্রামে একে কুমরে পোকা বলে, কাদা দিয়ে বাসা বানায় কী-না! আসলে এটাও একধরনের ভিমরুল। যে সে কাঁদা কিন্তু ঘর তৈরিতে ব্যবহার করে না। রীতিমতো চারপাশে ভালো করে দেখে উপযুক্ত কাদা খুঁজে বের করে। তারপর কাদার সঙ্গে নিজেদের লালা মিশিয়ে আঠালো করে বাসা তৈরি করে।
কাদার সেই স্তূপের ভেতরটা ফাঁপা। বাইরের দেয়ালগুলো যতটা এবড়ো-খেবড়ো, ভেতরটা ঠিক ততটাই মসৃণ। বাইরে থেকে দেখলে পোকাদের সেই ঘরের মুখ খুঁজে পাওয়া যায় না।
তাহলে পোকা ভেতরে ঢোকে কী করে? শ্বাসই বা নেয় কীভাবে?
তখন জানতাম না, বড় হয়ে জেনেছিলাম। এ ঘর পোকা নিজের জন্য বানায় না। বানায় তার সন্তান-সন্তানাদির জন্য।
ঘরের ভেতরটা যেমন মসৃণ, ঠিক ততটাই ঠাণ্ডা। দরজা না থেকেও ঠান্ডা।
কীভাবে?
কাদার সেই ঘর তৈরির সময় দেওয়ালে অসংখ্য ছিদ্র রাখে মা ভিমরুল। খালি চোখে সেই ছিদ্র আমাদের চোখে পড়ে না। সে সব ছিদ্র দিয়ে প্রচুর বাতাস ঢোকে। ভেতরের পরিবেশ রাখে ঠান্ডা। এর ফলে ভেতরে অক্সিজেনেরও অভাব হয় না।
বাসা তৈরি হয়ে গেলে এরা শুঁয়োপোাকা, মাকড়াশা জাতীয় পোকার খোঁজে বেরিয়ে যায়। কাউকে সুযোগ মতো পেলেই তার পিঠে ফুটিয়ে দেয় হুল, দক্ষ শিকারির মতো করে।
বোলতার হুলে বিষাক্ত পদার্থ থাকে। বিষ আক্রান্ত পোকাদের অবশ করে দেয়। প্যারালাইজড রোগীদের মতো করে। বেঁচে থাকে, কিন্তু নট নড়ন-চড়ন।
অবশ সেই পোকাদের ঘরের ভেতর সাজিয়ে রাখে সুন্দর করে। তারপর বাসার ভেতর ডিম পাড়ে মা কুমরে পোকা। সবশেষে মা পোকা বেরিয়ে এসে ঘরের মুখ বন্ধ করে দেয়।
কয়েক দিন বাদে ডিম ফুটে ছানা বেরোয়। ততোদিনে অবশ্য বাসা শুকিয়ে সম্পূর্ণ শক্ত হয়ে গেছে।
মা আশপাশে নেই। অথচ খাওয়ার, আরাম-আয়েশের জন্য কোনো চিন্তাই করতে হয় না ছানাদের। অবশ ও আস্ত কিছু জীবীত পোকা রয়েছে খাবার হিসেবে।
খাবারের সেই ভাণ্ডার শেষ হতে না হতেই ছানারা বড় হয়ে যায়। নিজেরাই তখন ঘরের দেয়াল ছিদ্র করে বেরিয়ে আসে। কিন্তু যে মা অত পরিশ্রম করল, তার দেখা ছানারা কখোনই পায় না। ততক্ষণে মা বেচারি হয়তো কোনো পোকাশিকারি পাখি কিংবা গিরগিটির পেটে চলে গেছে।
আর যদি বেঁচেও থাকে, নিজের সন্তানদের দেখলে সে-ও যেমন চিনবে না, সনন্তানেরাও মাকে চিনবে না। অথচ মা তাদের জন্য জীবনের শেষ পর্যায়ে কতটা কষ্ট করেছে! মায়েরো আসলে এমনই! জাতপাত, এমনকী প্রাণীভেদেও মায়ের রূপ বদলায় না।
*ছবি: চ্যাটজিপিটি
#মাতৃস্নেহ
#কীটপতঙ্গের_আজব_দুনিয়া
Friends - friends

আমেরিকান প্রবাসী ছেলে তার জীবনের প্রথম মাসের বেতন পেয়ে তার বাবাকে ফোন করলো -হ্যালো আব্বু?- হ্যা,বাবু কেমন আছিস?বাবা আমি...
26/04/2024

আমেরিকান প্রবাসী ছেলে তার জীবনের প্রথম মাসের বেতন পেয়ে তার বাবাকে ফোন করলো -
হ্যালো আব্বু?
- হ্যা,
বাবু কেমন আছিস?
বাবা আমি ভাল আছি। তুমি ভাল আছো তো?
- শরীর ভাল, তবে তোকে খুব মনে পড়ে।
বাদ দে তোর কি খবর বল?
আমিও ভাল আছি। একটা নাম্বার দিচ্ছি লেখ। (মানিগ্রাম)
- কিসের নাম্বার খোকা?
আমি সেলারী পেয়েছি বাবা। পুরা এক লাখ
- আলহামদুলিল্লাহ্‌।
বাবা একটা কথা বলি? ( কিছুটা দুষ্টামির ছলে )
- এতদিন পর ফোন করেছিস মাত্র একটা কথাই বলবি?
বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোন দিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছ তুমি কি জানো আমি আগামী পাঁচ বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো। আমার এখানে এক টাকা তোমার ওখানে একশ টাকা বাবা'।
- বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) বাবা একটা গল্প শুনবি?
ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-
বলো বাবা শুনবো......
- বাবা : তোর বয়স যখন চার আমার বেতন তখন তিন হাজার টাকা। ১,২০০ টাকা ঘর ভাড়া দিয়ে ১,৮০০ টাকায় চলে সংসার। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর 'মা কে 'সুখী করতে। তোকে যেই বার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা আমাদের ম্যারিজডে টা পালন করিনি। সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি।
তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন আমার ট্রান্সফার নারায়ণগঞ্জ হয়। রোজ রোজ উত্তরা থেকে নারায়ণগঞ্জ বাসে করে, পায়ে হেটে, ঘামে ভিজে খুব দুর্বিষহ লাগছিল। একদিন শোরুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে অফিস যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি উত্তরা থেকে বনানী ভার্সিটি করতে তোর কষ্ট হয়। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে বাইক টা কিনে দিয়েছিলাম।
আমার এক টাকা তোর ওখানে এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্রান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতন।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন হার্টের বাইপাস করাই ডায়াবেটিক মাপাই । জানিস বাবা আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই। তোর মায়ের হাত ধরে চাঁদনী পসরে সেন্ট মার্টিনের বালুচরে হেঁটে বেড়াই।
- ছেলে : বাবা চুপ করো প্লীজ! আমি তোমার কাছে চলে আসব। টাকা না তোমার ভালবাসা তোমায় ফিরিয়ে দিব।
- বাবা : হাহাহা বোঁকা ছেলে! বাবাদের ভালবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না। ছোট্ট শিশুর মল মুত্রও মোছা যায় আর বুড়োদের ঘরেও ঢোকা যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি বাবা। ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি। হঠাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো ..... যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই। কাকে বাঁচাবি বল?
ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা!
- বাবা : উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না। পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস?
পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!
আমি শুধু জায়নামাজে বসে একটা জিনিস চাই। আমার কবরের ঘরটায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই। তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি, তোকে কোলে নেয়ার ঋণ।

সংগৃহীত পোস্ট

চার্লি চ্যাপলিন**১৯৭২ সালে ৮৩ বছর বয়সে যখন অস্কার নিতে মঞ্চে ওঠেন , টানা বারো মিনিট হাততালির ঝড় বয়ে যায় অস্কার মঞ্চে। অস...
24/04/2024

চার্লি চ্যাপলিন**
১৯৭২ সালে ৮৩ বছর বয়সে যখন অস্কার নিতে মঞ্চে ওঠেন , টানা বারো মিনিট হাততালির ঝড় বয়ে যায় অস্কার মঞ্চে। অস্কারের ইতিহাসে সেটাই ছিল দীর্ঘতম অভ্যর্থনা। আবেগে প্রায় কিছুই তিনি বলতে পারেননি সে দিন।
ব্রিটিশ এই কিংবদন্তি মাত্র ১৮ বছর বয়সে ইংল্যান্ডে কুড়ানো তুমুল জনপ্রিয়তাকে সঙ্গী করে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। সেই দেশ কত চেয়েছে তাকে নাগরিকত্ব দিতে। তিনি নেননি। তিনি কখনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে চাননি। পরে যুক্তরাষ্ট্র একসময় 'কমিউনিস্ট' বলে 'গালি দিয়ে' তার জন্য দরজা বন্ধ করে দেয়। তাই বাকি জীবন কাটানোর জন্য তিনি বেছে নিয়েছিলেন সুইজারল্যান্ডকে।
যখন খ্যাতির শীর্ষে তখন একবার দুই দিনের জন্য জন্মভূমি ইংল্যান্ডে গেলেন। আর এই সময়ের মধ্যে ঘটে গেল অবাক কাণ্ড। মাত্র দু’দিনে তাঁর কাছে প্রায় ৭৩ হাজার চিঠি আসে !
তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, তাঁর কাছে সৌন্দর্য মানে নর্দমায় ভেসে যাওয়া একটা গোলাপ ফুল। এই যে বীভৎস দ্বন্দ্ব থেকে সৃষ্টি হওয়া সৌন্দর্য, এখানেই বাস্তবতার সব নিষ্ঠুর দরজা খুলে যায়। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি দুঃসহ শৈশব বয়ে নিয়ে বেড়িয়েছেন। যেখানে তাঁর মাতাল বাবা, মাকে নির্যাতন করত ছোট্ট শিশুটির সামনেই। একসময় সেই বাবা মাকে ছেড়ে যায়, তাতে সামান্য সময়ের জন্য হাঁপ ছেড়ে বাঁচেন । কিন্তু কতক্ষণের জন্য? পরেরবার খিদে লাগার আগেপর্যন্ত!
মা কখনও সস্তা নাটকে অভিনয় করতেন, কখনও সেলাই করতেন, কখনও বা মা–ছেলে মিলে ভিক্ষা করতেন। কখনও নরম নিষ্পাপ হাতে দিব্যি চুরি করতেন। এর মাঝেই অসুখে পড়ে ভুগে মারা যান মা। আর তাঁর নির্বাক কমেডি নাড়া দিতে থাকে সমগ্র ইংল্যান্ডকে। তাই তো তিনি বলেছেন, সত্যিকারের কমেডি তখনই করা যায়, যখন নিজের সব দুঃখ, বঞ্চনা সফলভাবে গিলে ফেলা যায়।
আর তাঁর জনপ্রিয়তা ?
রাশিয়ার এক ভক্ত নভোবিজ্ঞানী তাঁর আবিষ্কৃত উপগ্রহের নাম রাখেন ৩৬২৩ চ্যাপলিন ! আর এদিকে জাঁদরেল চলচ্চিত্র নির্মাতা জঁ লুক গদার চ্যাপলিনকে তুলনা করেছিলেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির সঙ্গে।
তিনি কমেডিয়ান নন, অভিনেতা নন, সব ছাপিয়ে তিনি মহান শিল্পীর ঢিলেঢালা কোট গায়ে এক তুখোড় বিপ্লবী। তিনি চার্লি চ্যাপলিন।
❤️

একেই বলে গণতন্ত্র (Democracy)কোন এক হোস্টেলে ১০০ জন ছাত্র ছিল। তাদের টিফিনে প্রতিদিন "সিঙ্গাড়া" দেওয়া হত। কিন্তু ১০০ জন...
19/04/2024

একেই বলে গণতন্ত্র (Democracy)

কোন এক হোস্টেলে ১০০ জন ছাত্র ছিল। তাদের টিফিনে প্রতিদিন "সিঙ্গাড়া" দেওয়া হত। কিন্তু ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জনই প্রতিদিন এই একই খাবার খেতে চাইতো না। তারা টিফিনে অন্য কিছু খাবারের জন্য হোস্টেল সুপারের কাছে আবেদন জানালো। কিন্তু বাকি ২০ জন প্রতিদিন সিঙ্গাড়াই খেতে চাইলো।

অবশেষে হোস্টেল সুপার ভোটের ব্যবস্থা করলেন এবং বললেন, যে খাবার সর্বাধিক ভোট পাবে সেই খাবারই প্রতিদিন টিফিনে দেওয়া হবে।

ভোটে দেখা গেলো, ওই ২০ জন ছাত্র প্রতিদিন সিঙ্গাড়ার পক্ষেই ভোট দিয়েছে।

বাকি ৮০ জন ভোট দিয়েছে ঠিক এভাবে -
ডালপুরি - ১৮ জন
পরোটা ও সবজি - ১৬ জন
রুটি ও ছোলার ডাল - ১৩ জন
মাখন পাউরুটি - ১১ জন
নুডুলস্ - ১০ জন
ভেজিটেবল রোল - ৭ জন
এগটোস্ট - ৫ জন

ফলাফলে সেই সিঙ্গাড়া সর্বাধিক ভোট পাওয়ায় টিফিনে প্রতিদিন সিঙ্গাড়া দেওয়াই চলতে লাগলো..!

¤ মরাল অফ দ‍্য স্টোরী হ'ল -
যতদিন ৮০ শতাংশ মানুষ নিজেদের স্বার্থপরতা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত থাকবে, ততদিন ২০ শতাংশ মানুষই তাদের শাসন করবে।

না পড়লে মিস করবেন। আসলে সুখ কোথায়?আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালোএই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।বউটা আবার ...
11/04/2024

না পড়লে মিস করবেন।

আসলে সুখ কোথায়?
আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালো
এই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।

বউটা আবার কালো হইলেও, বড় ঘরের বেটি
বাপের ঘরে খাইছে শুধু ,বড় মাছের পেটি।

ভালো খেয়ে বড় হওয়া ,এই বেচা*রির মুখে
স্বামীর ঘরের ভর্তা ভাজি ,পান্তা কি আর ঢোকে।

বউয়ের জ্বালা জামাই গরিব, স্বামীর বউ তার কালো
দুইজনেই কয় এমন সংসার, ভেঙ্গে দেওয়াই ভালো।

দুইজনেই ভুইলা তাদের, দুই মানিকের কথা
সোনার সংসার ভেঙ্গে দিল, এ দুই মাতা পিতা।

নিজের ভুলে পথ হারিয়ে, পথভোলা এই নারী
নিজেই নিজের ঘর ভাঙ্গিয়া, গেল বাপের বাড়ি।

ভেবেছিল ভাইয়েরা তার, আগের মতই আছে
আগের মতই বাসবে ভালো টানবে বুকের কাছে।

বাপের বাড়ি গিয়ে দেখে ভাবনাটা তার ভুল
ভাই ভাবিদের হাতে এখন ,বিষ কাঁটা আর হূল।

কথায় কথায় কথার খুটার, হূল কাঁটা দেয় গায়
পাড়াপড়শি ও কাটা গায়ে ,লবণ দিয়ে যায়।

ভাই ভাবীদের কাছ থেকে এই, আঘাত পাওয়ার পর
বুঝতে পারে স্বামীর ঘরেই, নারীর আসল ঘর।

হেলায় হেলায় ঘর ভাঙ্গিয়া ,ঘর হারা এই নারী
চোখের জলে বক্ষ ভাসায় ,বইসা বাপের বাড়ি।

ওইদিকে তার স্বামী আবার, করছে আরেক বিয়ে
বিয়ে করে পড়ছে জ্বালায়, বাচ্চা দুটো নিয়ে।

এমনিতেই এই বাচ্চা দুটোর, মা নাই তাদের কাছে
এখন আবার সৎ মা তাদের, লেগে থাকে পাছে।

খানা খাদ্য খায় না ওরা ,সারাটা দিন ঝিমায়
এদের নিয়ে বাপটা পরছে, ফাটা বাঁশের চিপায়।

চিপায় পইরা বাপটা কান্দে, বাচ্চা বাপের দোষে
মা টা কান্দে ঘর হারাইয়া, ভাইয়ের ঘরে বসে।

এই যে এত কান্নাকাটি, এত চোখের জল
সবটা হইলো হেলায় হেলায় ,ঘর ভাঙ্গিবার ফল।

কারো বুকে ঘর ভাঙ্গিবার ,স্বপ্ন যদি জাগে
এদের একটু দেইখা নিও, ঘর ভাঙ্গিবার আগে।
(সংগৃহীত)

মায়েরা সন্তানদের সুখের জন্য সব করতে পারেন।আজ বলবো তেমন একটা ঘটনা। একজন মায়ের গল্প -তিনি হলেন মেরি অ্যান বেভান যিনি "পৃথি...
20/03/2024

মায়েরা সন্তানদের সুখের জন্য সব করতে পারেন।

আজ বলবো তেমন একটা ঘটনা। একজন মায়ের গল্প -তিনি হলেন মেরি অ্যান বেভান যিনি "পৃথিবীর সবচেয়ে কুশ্রী মহিলা" হিসাবে পরিচিত ছিলেন কিন্তু আপনি তার সমন্ধে জানবেন, তখন আপনি তাকে "পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ব্যক্তি" এবং সুন্দরী মা বলে ডাকবেন।"(প্রজাপতি)

ম্যারি অ্যান অ্যাক্রোমেগালিতে ভুগছিলেন যার কারণে তার মুখের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ছিল এবং মুখ ছিল লম্বা আকৃতির

তার স্বামীর মৃত্যুর পর, ঘরে কোন উপার্জনকারী না থাকায়, ঋণ জমা এবং তার চার সন্তানের আর্থিক চাহিদার কারণে, তিনি অপমানজনক প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এবং "বিশ্বের সবচেয়ে কুশ্রী মহিলা" এর আপত্তিকর খেতাব জিতেছিলেন।

পরে তাকে একটি সার্কাস পার্টিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।, যেখানে তিনি বিভিন্ন শহরে ভ্রমণ করতেন এবং লোকেরা তাকে হাসতে এবং অপমান করতো তাকে দেখলেই। মানুষ সন্তানদের জন্য কিনা করতে পারে ভাবুন তো।

তিনি তার সন্তানদের লালন-পালন করতে এবং তাদের একটি উন্নতমানের জীবন দেওয়ার জন্য অন্যদের উপহাস, অপমান রোজ সহ্য করেছিলেন। তিনি 1933 সালে মারা যান। .."(প্রজাপতি)

আজ অবধি, সমাজ মানুষকে তাদের শারীরিক গঠনের উপর বিচার করে, আমাদের চোখ যদি দেহের অসুন্দর চেহারার পরিবর্তে তার আত্মা সৌন্দর্য দেখতে পেত, তবে মেরি অ্যান বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা হতেন। আমার চোখে তিনি সবচেয়ে সুন্দর মানুষ এবং মা। মায়েরা কখনও অসুন্দর হয়না....

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।আপনি কি জানতেন যে, এই গ...
29/02/2024

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।

আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।

গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰

🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!

🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।

এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।

আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!

🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।

যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।

কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।

খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।

গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️

🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!

শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।

📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?

আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।

আপনি কি এই গল্পটার পুরোটা আগে জানতেন? মজার এই গল্পটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন🥰🥰

১০ মিনিটের আবেগ মাগো ৫ মিনিটের সুখ...!!😑কে তুমি মা দেখতে দিলানাএই সুন্দর পৃথিবীর মুখ...!!জোর করে তো আসি নাইতোমার শরীরে আ...
16/01/2024

১০ মিনিটের আবেগ মাগো
৫ মিনিটের সুখ...!!😑

কে তুমি মা দেখতে দিলানা
এই সুন্দর পৃথিবীর মুখ...!!

জোর করে তো আসি নাই
তোমার শরীরে আমি...!!

পৃথিবীতে নাকি সন্তান হয়
মায়ের কাছে দামি...!!💘

তবে কেনো সুখের ভুলে আমায় পেটে নিলা
সুখের শেষে কেটে ছিরে আমায় ফেলে দিলা..!!😭

একদিন তুমি আমার কাছে আসবে ঠিকি মাগো
কি বলবে খোদার কাছে ঠিক করে রাখো...!!

আমি তো মা বেঁচে গেছি বেচেঁ গেল মান
নয়তো সবাই বলতো মোরে অবৈধ সন্তান..!!😓

একটু অবৈধ সুখ পেতে আমায় পেটে নিলে
কলঙ্কের ভয়ে আবার আমায় ছিরে ফেলে দিলে...!!

তোমার মাও করতো যদি তোমার সাথে এমন
বুঝতে মাগো সে দিন তুমি মৃত্যু যন্ত্রণা কেমন...!!

"আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দিও আমিন।

__ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল।

নতুন ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম...😊আমিঃ" বাবু তোমার কোন কোন সাবজেক্টে প্রব্লেম আছে??"🙂ছাত্রীঃ"কি? শুনতে পেলাম না। আবার একটু ...
11/01/2024

নতুন ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করলাম...😊
আমিঃ" বাবু তোমার কোন কোন সাবজেক্টে প্রব্লেম আছে??"🙂
ছাত্রীঃ"কি? শুনতে পেলাম না। আবার একটু বলবেন?"🤨
আমিঃ"বললাম,তোমার কোন কোন সাবজেক্টে প্রব্লেম আছে?"🙂
ছাত্রীঃ "না না তার আগে কি বললেন?"😐
আমিঃ"বাবু???"😜
ছাত্রীঃ "এক্স্যাক্টলি।আমারে আপনার বাবু লাগে???"😑
আমিঃ"ক্লাস সিক্সে পড় তুমিতো বাবুই।"😬
ছাত্রী "আপনি জানেন আমার বয়ফ্রেন্ড আপনার থেকে বয়সে বড়। "😒😒
রুমার মুখ থেকে এই কথাটা শুনে আমার হাত থেকে চা এর কাপটা ঠাস করে নিচে পড়ে গেল। আমি শুধু ওর মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। ওর মা তাড়াতাড়ি রুমে দৌড়ে চলে এল।🥹🥹
আন্টিঃ"কি হয়েছে বাবা?? চা এর কাপটা পড়ল কিভাবে🙄
রুমাঃ"না মা কিছু হয় নি, চা টা একটু বেশি গরম ছিলতো তাই স্যার নিতে পারে নাই।"😊
আমিঃ"জি আন্টি, সত্যিই আমি নিতে পারলাম না এইটা।😮‍💨"
আন্টিঃ"কোনটা?"
আমিঃ"চা…. চা…..চা এর কাপ.."
আন্টিঃ"ওহ আচ্ছা ঠিক আছে।আমি তাহলে সখিনাকে পাঠিয়ে দিচ্ছি, ও এগুলো পরিষ্কার করে তোমাকে আরেক কাপ চা দিয়ে যাবে। কেমন?"
এই বলে আন্টি বেরিয়ে গেল। আমি তখনও ঘামছি, হাত কাঁপছে। আস্তে আস্তে রুমা কে জিজ্ঞেস করলাম,
-"তাহলে তোমাকে কি বলে ডাকব? নাম ধরেই"
-"আচ্ছা স্যার আপনি যেন কোন ইয়ার এ পড়েন?"
-"সেকেন্ড ইয়ার।"
-"আচ্ছা, আর ও থার্ড ইয়ারে পড়ে,আপনার ভার্সিটিতেই। সে ক্ষেত্রে ও আপনার ভার্সিটির বড় ভাই,আর সেই হিসেবে আমি আপনার ভাবী হই ভাবী!!🥴🥴
,

মন ছুয়ে যাওয়া নতুন নতুন গল্প পেতে ফলো দিয়ে রাখুন আইডিতে 👉👉 AF Akash

কুড়াল হারানো সেই সৎ কাঠুরে অনেকদিন পর তার স্ত্রীকে নিয়ে বনে বেড়াতে গেছে।কাঠুরের স্ত্রী সেই নদীটি দেখতে ইচ্ছা প্রকাশ ক...
29/12/2023

কুড়াল হারানো সেই সৎ কাঠুরে অনেকদিন পর তার স্ত্রীকে নিয়ে বনে বেড়াতে গেছে।

কাঠুরের স্ত্রী সেই নদীটি দেখতে ইচ্ছা প্রকাশ করলো।নদীর ধারে গিয়ে হঠাৎ তার স্ত্রী পানিতে পড়ে ডুবে গেল। কাঠুরে কান্না শুরু করেছে।

তার কান্না শুনে আবারও জলপরী এলো তারপর জলপরী অতি রূপবতী রাজকন্যার মতো এক
মেয়েকে পানি থেকে তুলে বলল, "এই কি তোমার স্ত্রী?"

কাঠুরে বলল, "জ্বি এই আমার স্ত্রী।" জলপরী বলল, "ভালো করে দেখে তারপর বলো।"

কাঠুরে বলল, "আর দেখতে হবে না। এই আমার স্ত্রী।"

জলপরী বলল, " আগের বার তোমার সততা দেখে মুগ্ধ
হয়েছিলাম। এখন তুমি এটা কী করলে? রূপবতী মেয়ে দেখে নিজের স্ত্রীকে ভুলে গেলে?"

তখন কাঠুরে বলল, "আমি বাধ্য হয়ে বলেছি এইটাই আমার স্ত্রী। যদি না বলতাম, আপনি এরচেয়ে একটু কম সুন্দর আরেকটা মেয়ে তুলতেন।

আমি যদি বলতাম এই মেয়ে না। আপনি সবশেষে আমার স্ত্রীকে তুলতেন এবং আগের বারের মতো তিনজনকেই আমাকে দিয়ে দিতেন।এই কারণে প্রথমবারই বলেছি এটা স্ত্রী।\

আমি নিতান্তই গরিব মানুষ। তিন বউকে পালবো
কীভাবে?আর একটা বউকেই সামলাতে পারিনা, সেখানে তিনটা বউ হলে তো আমাকেই নদীতে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা করতে হবে।

এবারও কাঠুরের সততা দেখে জলপরী মুগ্ধ হলো এবং পানি থেকে তুলে তিনটাকে তো দিলোই সাথে নিজেও তাকে বিবাহের প্রস্তাব দিলো! সৎ কাঠুরিয়া ৪ স্ত্রী নিয়ে ঘরে ফিরলো 🙂😀😁

ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??চোর: গত...
26/12/2023

ম্যাজিস্ট্রেট: তুমি চুরি করেছো??

চোর: না হুজুর। আমি শুধু কবি গুরুর নির্দেশ পালন করেছি।

ম্যাজিস্ট্রেট: তার মানে??

চোর: গতকাল মাঝরাতে একটা গান ভেসে এলো,"*আজ জ্যোৎস্না রাতে সবাই গেছে বনে*।"

ভাবলাম আমিই বা বসে থাকি কেনো?? আমিও যাই, তাই বেড়িয়ে পড়লাম।

ম্যাজিস্ট্রেট: তারপর??

চোর: একটি বাড়ি থেকে আওয়াজ এলো- *এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে*। সাথে সাথে ঢুকে পড়লাম।

ম্যাজিস্ট্রেট: বলো কি!!

চোর: ঘরে ঢুকেই শুনলাম- *ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে*। বেশ আনন্দ পেলাম। বুঝলাম, আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে। এদিক ওদিক তাকিয়ে কি করবো ভাবছি, তখন শুনতে পেলাম- *এবার উজাড় করে লও হে আমার যা কিছু সম্বল*।

কবিগুরুর আদেশ তো আর অমান্য করা যায় না! সব মালপত্র একজায়গায় জড়ো করে বেঁধে ফেললাম। সঙ্গে সঙ্গে কানে ভেসে এলো- *আজি দখিন দুয়ার খোলা*।

পেছনের দরজা দিয়ে যখন বেড়িয়ে পড়লাম তখন বেরসিক পুলিশ এসে আমাকে ধরলো। আমি কত বোঝাবার চেষ্টা করলাম- আমি চুরি করিনি, শুধু রবীন্দ্রনাথের নির্দেশ পালন করেছি!!

ওরা বোধহয় রবীন্দ্রনাথের নামই শোনে নি, সোজা আপনার কাছে নিয়ে এসেছে।

ম্যাজিস্ট্রেট: ঠিক আছে, তোমাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিলাম। এই বিষয়ে তোমার রবীন্দ্রনাথ কিছু বলেছেন??

চোর: ❝এ পথে আমি যে গেছি বারেবার, ভুলিনি তো একদিনও।❞

ম্যাজিস্ট্রেট: জেলে যখন থাকবে, তখন তুমি রবীন্দ্রনাথকে কি বলবে??

চোর: *ভেঙে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ?
AF Akash

বাজারে গেছিলাম মুরগী কিনতে!! 🐓মুরগিওয়ালাকে বললাম,"একটা রাজশাহীর মুরগী দেও!!" 😊😊মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বললো,"এই নেন র...
20/12/2023

বাজারে গেছিলাম মুরগী কিনতে!! 🐓
মুরগিওয়ালাকে বললাম,"একটা রাজশাহীর মুরগী দেও!!" 😊😊
মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বললো,"এই নেন রাজশাহীর মুরগি!!"😐😐
মুরগীর পা/ছা দেখে বললাম,"অই মিয়া, এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না।
এটা যশোর এর মুরগী!!" 🙄🙄
মুরগিওয়ালা অনেক খুঁজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো,"এই নেন, রাজশাহীর মুরগি!!" 😏😏

আবার মুরগীর পা/ছা দেখে কইলাম,"ধুর মিয়া, এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না।
এটা ফরিদপুরের মুরগী!!" 🤔🤔
মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুঁজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো,"এই নেন, এইটা তো রাজশাহীর মুরগি হইবোই!!" 😒😒
এবার আমি রাইগা কইলাম,"কি মিয়া?😠😠
কি ব্যবসা কর??
একটা মুরগিও চিনো না?? 😤😤
তোমার বাড়ি কই??" 🙄🙄
এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো,,,
"আপনেই আমার পা/ছা দেইখা কইয়া দেন আমার বাড়ী কই!!" 🐸🐸

©️ copied

একজন বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোক তরমুজ বিক্রি করছেন। তরমুজের মূল্যতালিকা এমন:একটা কিনলে ৩ টাকা, তিনটা ১০ টাকা।তো একজন তরুণ দোকানে...
19/12/2023

একজন বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোক তরমুজ বিক্রি করছেন। তরমুজের মূল্যতালিকা এমন:

একটা কিনলে ৩ টাকা, তিনটা ১০ টাকা।

তো একজন তরুণ দোকানে এসে একটা তরমুজের দাম জিজ্ঞাসা করলেন।

বিক্রেতা জানালেন দাম মাত্র ৩ টাকা।

তরুণটি খুব বুদ্ধিমান। একটাতো কিনলেনই, পর পর আরো দুইটা তরমুজ কিনে ফেললেন। যথরীতি প্রতিটার দাম ৩ টাকা হিসেবে ৯ টাকা পরিশোধ করলেন। চলে যাওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে সেই তরুণ কী ভেবে থামলেন, বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনি কি খেয়াল করেছেন আমি তিনটা তরমুজ ১০ টাকার পরিবর্তে মাত্র ৯ টাকা দিয়ে কিনলাম ! আমার ধারণা আপনার দ্বারা এসব ব্যবসা ট্যাপসা পোষাবে না।

বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতা এবার মুচকি হাসলেন। বললেন, মানুষ আজব এক জাতি! একটা তরমুজ কিনতে এসে তারা প্রতিবার তিনটা কিনে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাকে শেখানোর চেষ্টা করে কেমনে ব্যবসা করতে হয়।
Collected
AF Akash

স্ত্রীকে কখনো কষ্ট দিবেন না, কেননা স্ত্রীদের দুনিয়া খুবই ছোট, সে দুনিয়া স্বামীকে দিয়েই শুরু আবার স্বামীকে দিয়েই শেষ, তাই...
18/12/2023

স্ত্রীকে কখনো কষ্ট দিবেন না,

কেননা স্ত্রীদের দুনিয়া খুবই ছোট,
সে দুনিয়া স্বামীকে দিয়েই শুরু
আবার স্বামীকে দিয়েই শেষ,

তাই সবার কষ্ট সহ্য করতে পারলেও
স্বামীর দেওয়া কষ্ট সহ্য করতে পারে না।

হয়তো সব সহ্য করে মানিয়ে নিতে পারে,
কিন্তু ভিতরে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়,
সে চাইলেও আর মন থেকে ভালবাসতে পারে না,

সংসার করে যায় জীবন্ত লাশের মতো করে 😢

এক বৃদ্ধ লোক তার গরুটিকে জবাই করে আস্ত গরুর কাবাব তৈরি করলো। এরপর তার কন্যাকে ডেকে বললো-“আমাদের যত আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান...
07/12/2023

এক বৃদ্ধ লোক তার গরুটিকে জবাই করে আস্ত গরুর কাবাব তৈরি করলো। এরপর তার কন্যাকে ডেকে বললো-“আমাদের যত আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব আছেন তাদেরকে দাওয়াত দাও, ডাকো। একসাথে বসে খানাপিনা করি।

কন্যারত্নটি রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করে ডাকতে লাগলো-“আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে! দ্রুত আসুন সবাই। আগুন নিভাতে সহায়তা করুন!”
সবাই এলো না। কেউ কেউ ঝামেলা মনে করলো।
কেউ কেউ দৌড়ে এলো পানির বালতি নিয়ে।

বিকেলে খেতে বসে আশপাশে তাকিয়ে বৃদ্ধ অবাক। কাউকেই তো চেনেন না তিনি। এরা কারা?

কন্যা বাবাকে বললো-”বাবা, যারা আমাদের বাড়িতে আগুন লেগেছে শুনে দৌড়ে এসেছেন সহায়তা করতে তারাই আমাদের আপনজন। আত্মীয় কিংবা বন্ধু তারাই। তাই তাদেরকেই দাওয়াত করেছি।

একটা কথা সবাই মনে রাখবেন-“যারা আপনার বিপদে এগিয়ে আসে না তারা আপনার সাথে এক টেবিলে বসে খাবার যোগ্যতা রাখে না।”

ছবি ও গল্প(ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত)
অনুবাদঃ শাহ্জীদা নাজনীন সুরভী
প্রভাষক, ইংলিশ ভার্সন, ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ।

01/12/2023
প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এসেছেন- পুরো প্লেন পরিষ্কা...
20/11/2023

প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এসেছেন- পুরো প্লেন পরিষ্কার করতে। পরিষ্কার করতে করতে তিনি পাইলটের ককপিটে আসেন। দেখেন-সেখানে একটা বই।
বইয়ের উপরে লিখাঃ কিভাবে পাইলট হতে হয় (ভলিউম ১)

উৎফুল্ল পরিচ্ছন্ন কর্মী - বইয়ের প্রথম পাতা উল্টান। সেখানে লিখা - লাল বোতামে টিপুন- প্লেনের ইঞ্জিন চালু হবে।
তিনি তাই করলেন- লাল বোতামে চাপ দেয়ার সাথে সাথে ইন্জিন চালু হয়ে গেলো।

পরের পাতায় লিখা- উড়োজাহাজকে সামনে অগ্রসর করাতে চাইলে এবার এই নীল বোতাম টিপুন। তিনি আর অপেক্ষা না করে তাই করলেন। সাথে সাথে উড়োজাহাজ সামনে এগোতে লাগলো।

তারপরের পাতায় লিখাঃ গ্রাউন্ড থেকে শূণ্যে উড়াতে চাইলে এবার সবুজ বোতাম টিপুন।
তিনি তাই করলেন।
পরিচ্ছন্ন কর্মী অবাক- প্লেন শূণ্যে উড়া শুরু করেছে এবং উপরে উড়ছে তো উড়ছে।

তার আনন্দের সীমা নেই। এতো সহজেই প্লেন আকাশে উড়ানো যায়। প্রায় বিশ মিনিট তিনি আকাশে উড়লেন। এবার নামার পালা।

বইয়ের পরের পাতা উল্টালেন। সেখানে লিখাঃ প্লেন কিভাবে নীচে ল্যান্ড করাতে হয় সেটা শিখতে চাইলে (ভলিউম ২) বইটি কিনুন এবং আমাদের ফ্লাইট লার্ণিং কোর্সে ভর্তি হয়ে যান।

সারমর্ম : অল্প বিদ্যায় পারদর্শিতা আপনাকে হয়তো সাময়িক সময়ের জন্য আকাশে উড়াতে পারে, কিন্তু একসময় ঠিক নিচে নামাবে, জীবিত অথবা মৃত, না হয় কেটে ছিড়ে!!!
সুতরাং কোনো কিছুর শুরু দেখে খুশি হয়ো না।
শেষটার জন্য আ'পেক্ষা করো।
হয়তো শেষটা তোমাকে কাঁদিয়ে ছাড়বে!

(সংগৃহীত বিষয়)

Address

Noakhali

Telephone

+8801832292657

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AF Akash posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AF Akash:

Videos

Share

Category


Other Magazines in Noakhali

Show All