রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সংঘ

রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সংঘ শ্রীহরিকে আমি আমার সন্তান জ্ঞানে ভাল?

17/09/2022

🙏🙏🙏

17/09/2022

Joy horibol🙏🙏

গুরু তত্ত্ব না জানিয়ে,                আগে কেন ধর মূল,তাইতে কি তোর প্রেমের                   গাছে ফুটবে ফুল।গুরু তত্ত্ব আ...
05/09/2022

গুরু তত্ত্ব না জানিয়ে,
আগে কেন ধর মূল,
তাইতে কি তোর প্রেমের
গাছে ফুটবে ফুল।
গুরু তত্ত্ব আগে জান মন,
প্রেম লতায় বাড়বে দুকূল।।

১/- মনরে গুরু তত্ত্ব না জেনে,
গুরুর করণ বিহনে,
প্রেমের গাছে ফুল ফোটেনা কখনে।
গুরুর করণ করলে পরে, প্রেমের গাছের পাবি মূল।।

২/- মনরে ভেবে দেখ ঐ নির্গমে, আগম নির্গম সাধনে,
অধর চাঁদকে পেতে পারে সব জনে।
আগম নিগম সাধন বিনে, অধর চাঁদকে পাওয়া ভুল।।

৩/- মন রে গুরুর তত্ত্ব যেয়ে জান, গুরুর বাক্য সদা মান,
তাহলে তোর হবে প্রেমের অঙ্কুর।
সেই অঙ্কুরে লতা বেড়ে, সেই লতায় ধরিবে ফুল।।

৪/- মনরে হরি গোসাই বলে গুন, দীনবন্ধু কর সাধন,
অসুর হয়ে রবি নাকি চিরদিন।
যে দিন শমন এসে বাঁধবে কশে,
পিটায়ে ভাঙ্গবে দুকূল।।

জয় শ্রী হরি গুরুচাঁদের জয়

04/09/2022

🙏🙏জয় হরিবল🙏🙏

27/08/2022

Ramna Hori mondir

08/06/2022

পাকুরিয়া মহাউৎসব🙏🙏

08/06/2022

জয় হরিবোল।🙏🙏
দীগজয় গোসাইর বাড়িতে হরিনাম।

05/06/2022

জয় হরিবোল।🙏🙏
দীগজয় গোসাইর বাড়িতে হরিনাম এর ভিডিওচিত্র।

05/06/2022
05/06/2022

জয় হরিবোল।🙏🙏
দীগজয় গোসাইর বাড়িতে হরিনাম এর ভিডিওচিত্র।

31/03/2022

জয় হরিবল 🙏🙏

29/03/2022

শ্রীধাম ওড়াকান্দি🙏🙏

29/03/2022

শ্রীধাম ওড়াকান্দি🙏🙏

29/03/2022

শ্রীধাম ওড়াকান্দি 🙏🙏

26/03/2022

জয় হরিবল🙏🙏

26/03/2022
26/03/2022

হরিবল

26/03/2022

🙏🙏জয় হরিবল🙏🙏

03/03/2022
02/03/2022

🙏🏻🙏🏻জয় হরিবল🙏🏻🙏🏻

28/02/2022
▫️মতুয়া শব্দের অর্থ কী ও মতুয়া কাদেরকে বলা হয়?▪️মতুয়া শব্দের অর্থ মেতে থাকা বা মাতোয়ারা হওয়া। হরিনামে যিনি মেতে থাকে...
02/02/2022

▫️মতুয়া শব্দের অর্থ কী ও মতুয়া কাদেরকে বলা হয়?

▪️মতুয়া শব্দের অর্থ মেতে থাকা বা মাতোয়ারা হওয়া। হরিনামে যিনি মেতে থাকেন বা মাতোয়ারা হন তিনিই মতুয়া। মতান্তরে ধর্মে যার মত আছে সেই মতুয়া। অর্থাৎ ঈশ্বরে বিশ্বাস, গুরু-দেবতা-ব্রাহ্মণে ভক্তি-শ্রদ্ধা, নামে রুচি ও প্রেমে নিষ্ঠা আছে যার, সে-ই মতুয়া।

▪️মতুয়া হিন্দুধর্মীয় একটি লোকসম্প্রদায়। গোপালগঞ্জ জেলার ওড়াকান্দি নিবাসী হরিচাঁদ ঠাকুর প্রেমভক্তিরূপ সাধনধারাকে বেগবান করার জন্য যে সহজ সাধনপদ্ধতি প্রবর্তন করেন, তাকে বলা হয় ‘মতুয়াবাদ’। এই মতবাদের অনুসারীরাই ‘মতুয়া’ নামে পরিচিত।

▪️মতুয়া উৎসব:-
মতুয়া সম্প্রদায় একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী; তারা বৈদিক ক্রিয়া-কর্মে আস্থাশীল নয়। তাদের ভজন-সাধনের মাধ্যম হচ্ছে নাম সংকীর্তন; তাদের বিশ্বাস ভক্তিতেই মুক্তি। এই সাধনপদ্ধতির মাধ্যমে সত্যদর্শন অর্থাৎ ঈশ্বরলাভই তাদের মূল লক্ষ্য। প্রেম ঈশ্বর লাভের অন্যতম উপায়। পবিত্রতা শরীর-মনে প্রেম জাগ্রত করে; ফলে প্রেমময় হরি ভক্তের হূদয়ে আবির্ভূত হন। এখানে কোনো জাতি-ধর্ম-বর্ণ ভেদ নেই, ধনী-দরিদ্র নেই; সকলেই ঈশ্বরের সন্তান এই মনোভাব নিয়ে পারস্পরিক সৌহার্দ্যের মধ্যে সকলে মিলিত হয়।

▪️আদর্শ গার্হস্থ্য জীবনযাপনের মধ্য দিয়েই মতুয়া ধর্মের চর্চা করা যায়। মতুয়াদের বারোটি নিয়ম পালন করতে হয়, যা ‘দ্বাদশ আজ্ঞা’ নামে পরিচিত।

▪️এই ধর্মে নারী-পুরুষের সমান অধিকার স্বীকৃত এবং এতে বিধবা-বিবাহকে উৎসাহিত ও বাল্যবিবাহের বিরোধিতা করা হয়েছে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এই ধর্মের প্রচার করতে পারে; ধর্মপ্রচারককে বলা হয় ‘গোঁসাই’।

▪️মতুয়ারা প্রতি বুধবার একত্রিত হয়ে হরিস্মরণ করে; একে বলা হয় ‘হরিসভা’। তারা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে নাম-কীর্তন করে এবং ভাবের আবেগে অনেক সময় কীর্তন করতে করতে বাহ্যজ্ঞানহীন হয়ে পড়ে। কীর্তনের সময় তারা জয়ডঙ্কা, কাঁসর, শঙ্খ, শিঙ্গা ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে।

▪️গোঁসাইদের হাতে থাকে সওয়া হাত দীর্ঘ একটি দন্ড, যার নাম ‘ছোটা’। এই ছোটা নিয়ে তাঁরা আগে আগে যান এবং ভক্তরা তাঁদের অনুসরণ করে। তাঁরা সাদা রঙে বেষ্টিত লাল নিশান ও গলায় করঙ্গের মালা ধারণ করেন। মতুয়াদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত। মতুয়া ধর্মের কয়েকটি মূল বাণী হলো: ‘হরি ধ্যান হরি জ্ঞান হরি নাম সার। প্রেমেতে মাতোয়ারা মতুয়া নাম যার\; জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা\; কুকুরের উচ্ছিষ্ট প্রসাদ পেলে খাই। বেদ-বিধি শৌচাচার নাহি মানি তাই\

▪️বাংলাদেশের সর্বত্রই মতুয়ারা বাস করে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, আন্দামান প্রভৃতি স্থানেও মতুয়ারা রয়েছে। গোপালগঞ্জের ওড়াকান্দিতে মতুয়াদের প্রধান মন্দির অবস্থিত। প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের ত্রয়োদশী তিথিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিন উপলক্ষে সেখানে মেলা বসে। তাতে সমগ্র দেশ থেকে হাজার হাজার ভক্ত প্রণামী হিসেবে ধান-চাল-ডাল, তরি-তরকারি ইত্যাদি নিয়ে উপস্থিত হয়।
▫️সংগৃহীত।

25/01/2022

🙏🏻🙏🏻🙏🏻

▫️শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর❤️ (১৩ মার্চ ১৮৪৬ - ১৯৩৭) একজন বাঙালি সমাজসংস্কারক ও শিক্ষাব্রতী। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের উন্...
22/01/2022

▫️শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর❤️ (১৩ মার্চ ১৮৪৬ - ১৯৩৭)
একজন বাঙালি সমাজসংস্কারক ও শিক্ষাব্রতী। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের উন্নয়ন, দলিত হিন্দুদের শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নের পথিকৃৎ। তৎকালীন ব্রাহ্মণ কর্তৃক চন্ডাল তথা নিচু জাতের প্রতি নিপীড়ন ও শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা সহ সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে "নমশূদ্র" নামকরন করেন।[১]

❤️শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর❤️
▪️জন্ম:-
১৩ মার্চ ১৮৪৬
বর্তমান বাংলাদেশের ওড়াকান্দী গ্রাম, কাশিয়ানী, গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ।

▪️মৃত্যু:- ১৯৩৭

▪️পিতা-মাতা❤️
হরিচাঁদ ঠাকুর (পিতা)।
শান্তি (মাতা)।

▪️আত্মীয়:-
যশোমন্ত ঠাকুর (ঠাকুরদা)

▪️প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা:-
অধুনা বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার সাফলিডাঙা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন গুরুচাঁদ। পিতা ছিলেন মতুয়া আন্দোলনের সূচনাকারী হরিচাঁদ ঠাকুর। সামাজিক বৈষম্যের কারণে গুরুচাঁদ কোনো বিদ্যালয়ে ভর্তি না হতে পারলে পিতা হরিচাঁদ তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করেন। ও পরামর্শ দেন ভবিষ্যতে শিক্ষার উন্নতি করার। পিতার মৃত্যুর পর এই সামাজিক আন্দোলনের দায়িত্ব নেন গুরুচাঁদ।

▪️সামাজিক অবদান সম্পাদনা:-
অনুন্নত শ্রেণির শিক্ষাবিস্তার ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়ননের ওপর বিশেষভাবে জোর দেন গুরুচাঁদ ঠাকুর। সামাজিক ও বর্ণহিন্দুর বাধা অতিক্রম করে ১৮৮০ সালে ওড়াকান্দিতে প্রথম বিদ্যালয় স্থাপন করেন। তার উৎসাহে ১৮ বছরের মধ্যে এটি প্রাথমিক স্তর হতে উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নিত হয়। অস্পৃশ্যতা দূরীকরণ ও শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে গণআন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তিনি। ৯০ বছরের জীবনে ৩৯৫২ টি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে। ১৮৮১ সালে তার উদ্যোগে ও সভাপতিত্বে খুলনার দত্তডাঙায় প্রথম নমঃশূদ্র মহাসম্মেলন হয়। চন্ডাল জাতিকে নমশুদ্র জাতিতে উত্তরণের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তার চেষ্টায় একটি প্রতিনিধিদল ১৯০৭ সালে বাংলা ও আসাম গভর্নর জেনারেলের কাছে এই মর্মে প্রতিবেদন পেশ করেন। যার সাফল্যস্বরূপ ১৯১১ সালের জনগণনায় নমশূদ্র নামটি পরিচিতি লাভ করেছিল। তার মৃত্যুর পর এই আন্দোলনের দায়িত্ব নেন রাজনীতিবিদ ও সাংসদ প্রমথরঞ্জন ঠাকুর। দেশবিভাগের পর মতুয়া মহাসঙ্ঘের প্রধান কেন্দ্র গড়ে ওঠে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দিতে এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার ঠাকুরনগরে।

▪️শ্রীধাম ওড়াকান্দী ও শ্রীধাম ঠাকুরনগরের মতুয়া মেলা সম্পাদনা:-
হিন্দু ধর্মে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দি ধাম মহাতীর্থে পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর চৈত্র মাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্ম তিথিতে বারুণীস্নানে লক্ষ মতুয়া ভক্তের আগমন ঘটে।

একই তিথিতে পশ্চিমবঙ্গের ঠাকুরনগর মতুয়া মহামেলা ও বারুণীস্নানে লক্ষ মতুয়া ভক্তের আগমন ঘটে। ঠাকুরনগরে শ্রীধাম ঠাকুরনগর ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত।
তথ্যসূত্র:-bn.m.Wikipedia.org

❤শ্রী শ্রী ️হরিচাঁদ ঠাকুর ❤️(১১ মার্চ ১৮১২ – ৫ মার্চ ১৮৭৮) মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রবর্তক ছিলেন। তিনি সমাজের পিছিয়ে পড়া ...
18/01/2022

❤শ্রী শ্রী ️হরিচাঁদ ঠাকুর ❤️
(১১ মার্চ ১৮১২ – ৫ মার্চ ১৮৭৮) মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রবর্তক ছিলেন। তিনি সমাজের পিছিয়ে পড়া নিম্নশ্রেণির অথবা,দলিত মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছেন।

❤️হরিচাঁদ ঠাকুর❤️

▪️জন্ম:-
পূর্ণব্রহ্ম শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর
১১ মার্চ ১৮১২
ওড়াকান্দি ইউনিয়ন, কাশিয়ানী উপজেলা, গোপালগঞ্জ জেলা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি , ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ)❤️

▪️সংক্ষিপ্ত জীবনী সম্পাদনা:-
শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর[১] ১৮১২ খ্রিষ্টাব্দের ১১ই মার্চ অবিভক্ত বাংলার গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার অন্তর্গত ওড়াকাঁন্দির পার্শ্ববর্তী সাফলাডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার মাতা-পিতার নাম অন্নপূর্ণা বৈরাগী ও যশোমন্ত বৈরাগী। তার প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা সেভাবে হয়নি, কিন্তু প্রেম-ভক্তির কথা সহজ-সরলভাবে প্রচার করতেন। বৈষ্ণব বাড়িতে জন্ম হওয়ার কারণে শাস্ত্র আলোচনার মাধ্যমে হিন্দু ও বৌদ্ধ শাস্ত্রের সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেন, বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করার সুযোগে অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান অর্জন করেছিলেন তিনি।[২] তার প্রচলিত সাধন পদ্ধতিকে বলা হতো মতুয়াবাদ। তার দুই ছেলে গুরুচাঁদ ঠাকুর ও উমাচরণ। গুরুচাঁদ ঠাকুরের পিতা শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের মৃত্যুর পর মতুয়া ধর্মের উন্নতিসাধন, শিক্ষার প্রসারে ব্রতী হয়েছিলেন। শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের জীবনী নিয়ে কবি রসরাজ তারক চন্দ্র সরকার শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত নামক গ্রন্থটি রচনা করেন।[৩] শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর কলি যুগের শ্রীবিষ্ণু'র একজন বিশেষ অবতার যা তার অনুসারিরা(ভক্তরা) সকলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে বলা হয় পতিতপাবন। তাঁর ভক্তরা তাঁকে শ্রীচৈতন্যদেব এবং গৌতম বুদ্ধের যৌথ অবতার বলে মনে করতো। তাঁর প্রচারিত মতুয়া ধর্মে কোনো দেব-দেবীর স্থান নেই। ভক্ত ও অনুসারীদের উদ্দেশ্যে তিনি একটি বাণী প্রচার করেছিলেন 'মুখে নাম হাতে কাম'। [৪]

▪️ঠাকুরবাড়ি ও মতুয়া ধাম সম্পাদনা:-
গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানি উপজেলার ওড়াকাঁন্দি-তে হরিচাঁদ ঠাকুরের ঠাকুরবাড়ি অবস্থিত। স্থানটি গোবরা-কাশিয়ানী একক ডিজেল রেললাইনের ছোট বাহিরবাগ স্টেশন থেকে ৮ কিমি উত্তর-পূর্বে।

প্রতি বছর চৈত্র মাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথীতে ঠাকুর বাড়িতে মহাবারুনি স্নান ও মতুয়া মহামেলা হয়। মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁর ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়ি ও মতুয়া ধাম বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মতুয়া ধাম ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত। প্রতিবছর চৈত্র মাসে মতুয়া সম্প্রদায়ের ধর্মগুরু শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ও তার কনিষ্ঠপুত্র শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের আদর্শে মতুয়া ধামে মতুয়া মহামেলা বসে।
▪️মৃত্যু সম্পাদনা:-
হরিচাঁদ ঠাকুর ১২৮৪ বঙ্গাব্দের (১৮৭৭ খ্রি:) ২৩ ফাল্গুনে মৃত্যুবরণ করেন।

▪️মৃত্যু:-
৫ মার্চ ১৮৭৮ (বয়স ৬৫)

🙏🏻🙏🏻জয় হরিবল🙏🏻🙏আমাদের রুহিতলাবুনিয়ার মতুয়া সম্প্রদায় 🙏🏻🙏🏻সবাই আমাদের জন্য আশ্বীর্বাদ করবেন🙏🏻🙏🏻
14/01/2022

🙏🏻🙏🏻জয় হরিবল🙏🏻🙏আমাদের রুহিতলাবুনিয়ার মতুয়া সম্প্রদায় 🙏🏻🙏🏻সবাই আমাদের জন্য আশ্বীর্বাদ করবেন🙏🏻🙏🏻

▪️জয় হরিবল। ❤️🙏🏻🙏🏻আমাদের রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সম্প্রাদায়ের জন্য সবাই আশ্বীর্বাদ করবেন।❤️🙏🙏
14/01/2022

▪️জয় হরিবল। ❤️🙏🏻🙏🏻
আমাদের রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সম্প্রাদায়ের জন্য সবাই আশ্বীর্বাদ করবেন।❤️🙏🙏

09/12/2021

❤️Guruchand thakur❤️

Guruchand thakur is one of the best person specially for the lower cast people in hindu society. He was the leader of tha Matua Society after HIS father Sri Harichand Thakurs Lead. He was the first to launch an education movement for the Namasudras.He said," Though beg, teach the child." His love for helpless, poor people was endless. He is considered as the liberator of the whole Matua society.Sri Sri Guruchand Tagore is the incarnation of Lord Shiva.His contribution to the path of the ideal domestic religion was undeniable.Since only Guruchand Tagore came, we who are Namasudras today can study. Today we are able to do curry job. At one time oppression of Brahmins was not possible. Guruchand Tagore said, this Chandal nation will be liberated only through education. They will be established in the society through education. That is why he has given more importance to education. The entire Chandal nation will be forever indebted to Guruchand Tagor

🙏🙏🙏

Address

গ্রাম:/রুহিতলাবুনিয়া, থানা:/না
Nazirpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সংঘ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to রুহিতলাবুনিয়া মতুয়া সংঘ:

Videos

Share

Category